চলারপথে রিপোর্ট :
চট্টগ্রামে পুলিশ ব্যারাকের পাঁচতলা ভবন থেকে পড়ে জাহিদুল ইসলাম নামে এক কনস্টেবলের মৃত্যু হয়েছে।
আজ ২০ সেপ্টেম্বর বুধবার ভোরে দামপাড়া পুলিশ লাইন্সের হিলটপ ব্যারাক হাউজে এ ঘটনা ঘটে। মৃত জাহিদুল চট্টগ্রাম মহানগর পুলিশের (সিএমপি) ওয়েলফেয়ার অ্যান্ড ফোর্স বিভাগে কনস্টেবল পদে কর্মরত ছিলেন। তিনি ঢাকা জেলার দক্ষিণ কেরাণীগঞ্জের কাউটাইল গ্রামের আব্দুল আউয়ালের ছেলে। জাহিদুল ২০২০ সালে পুলিশ বিভাগে যোগ দেন।
সিএমপির অতিরিক্ত উপ-কমিশনার (গণমাধ্যম) স্পিনা রাণী প্রামাণিক জানান, কনস্টেবল জাহিদুল হিলটপ ব্যারাক হাউজের পঞ্চম তলায় থাকতেন। ভোর ৪টা ২২ মিনিটে তিনি পাঁচতলা থেকে নিচে পড়ে যান। গুরুতর আহত অবস্থায় তাকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
প্রাথমিকভাবে অসতর্কতাবশত তিনি নিচে পড়ে গেছেন বলে ধারণা করা হচ্ছে। কারণ, তার হাতে ছিল টুথব্রাশ। দাঁত ব্রাশ করতে করতে ব্যালকনির প্রান্তে চলে গিয়েছিলেন – এমনটা মনে করা হচ্ছে। তার মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ মর্গে পাঠানো হয়েছে।
অনলাইন ডেস্ক :
আলোচিত ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের বেশ কয়েকটি ধারা সংশোধন করে ‘সাইবার নিরাপত্তা আইন-২০২৩’-এর চূড়ান্ত অনুমোদন দিয়েছে মন্ত্রিসভা। আজ ২৮ আগস্ট সোমবার অনুষ্ঠিত মন্ত্রিপরিষদের বৈঠকে চূড়ান্ত অনুমোদন দেওয়া হয়।
বৈঠক শেষে আইনমন্ত্রী আনিসুল হক সাংবাদিকদের এ তথ্য নিশ্চিত করেন। মন্ত্রিপরিষদসচিব মাহবুব হোসেন ব্রিফিংয়ে বিস্তারিত জানাবেন।
এর আগে গত ৭ আগস্ট ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন-২০১৮ পরিবর্তনের খসড়ায় নীতিগত অনুমোদন দেয় মন্ত্রিসভা। এরপর আইনটি ‘ভেটিং’ তথা যাচাই ও মতামতের জন্য আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়। সেখানে যাচাই ও মতামতের পর এটির চূড়ান্ত অনুমোদন দিল মন্ত্রিসভা।
অনলাইন ডেস্ক :
সংশোধিত শ্রম আইন আগামী অধিবেশনে পাস হবে বলে জানিয়েছেন আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী আনিসুল হক। আজ ২৪ জানুয়ারি বুধবার সচিবালয় শ্রম মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠকের পর সাংবাদিকদের তিনি এ কথা জানান।
সব প্রক্রিয়া শেষ করে গত সরকারের শেষ সময়ে সংশোধিত শ্রম আইন জাতীয় সংসদে পাস হয়ে রাষ্ট্রপতির কাছে গেলেও রাষ্ট্রপতি তা অনুমোদন দেননি। শেষ মুহূর্তে আইনের মধ্যে কিছু ত্রুটি ধরা পড়ায় সেটি অনুমোদন না দিয়ে ফেরত পাঠান রাষ্ট্রপতি।
মন্ত্রী বলেন, আইএলও’র (আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থা) গভর্নিং বোর্ডের মিটিং আগামী মার্চ মাসে হবে। আমাদের যে অগ্রগতি এবং এই শ্রম আইনের ব্যাপারে কি সব কাজ করছি তার একটা ব্রিফিংয়ের জন্য আজকের মিটিংটা ছিল।
তিনি আরও বলেন, প্রধানমন্ত্রী এই মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী হিসেবে দায়িত্বভার নিয়েছেন। মন্ত্রণালয়কে তিনি কতটা গুরুত্ব সহকারে দেখেন তারই প্রতিফলন এটা। আমি প্রধানমন্ত্রীকে এ ব্যাপারে ব্রিফ করবো। প্রধানমন্ত্রীকে ব্রিফ করার পরই সবকিছুর আলোচনা আপনাদের সঙ্গে করতে পারি। প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কথা না বলে আমি আপনাদের কোনো তথ্য দিতে পারবো না।
সংশোধিত শ্রম আইন আগামী সংসদ অধিবেশনে উঠবে এবং পাস হবে কি না- জানতে চাইলে আনিসুল হক বলেন, অবশ্যই উঠবে, অবশ্যই পাস হবে।
শিল্প কারখানায় ট্রেড ইউনিয়ন গঠনে শ্রমিকদের স্বাক্ষরের হার ১০ শতাংশ করার ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে কি না জানতে চাইলে আইনমন্ত্রী বলেন, এটা নিয়েও আজকে আমরা আলোচনা করেছি। এখানেও যে সিদ্ধান্ত সেই সিদ্ধান্ত অনুযায়ী এগিয়ে যাচ্ছি। প্রধানমন্ত্রীর আগের নির্দেশনা অনুযায়ী একটা পরিবর্তন এনেছি, আমি খুব শিগগির প্রধানমন্ত্রীকে এটা নিয়ে ব্রিফ করবো।
স্বাক্ষরের হার ১০ শতাংশ করা আপনারা যৌক্তিক মনে করছেন কি না- এ বিষয়ে আনিসুল হক বলেন, শ্রমিক এবং এমপ্লয়াররা যেটা আলোচনা করে সিদ্ধান্ত দেবেন, আমার মনে হয় আমাদের দেশের পরিবেশের জন্য সেটাই গ্রহণ করা সমীচীন হবে।
বিএনপির আমল বিবেচনা করে বিদেশিদের কথা বলা উচিত
গতকাল ইউরোপীয় ইউনিয়নের সঙ্গে ব্যবসায়ীদের বৈঠক ছিল। সেখানে তারা শ্রমিকদের কর্মপরিবেশ নিয়ে কথা বলেছে। অন্যদেশ শ্রমিকদের জীবনমান এবং কর্মপরিবেশ নিয়ে কথা বলে, আইনমন্ত্রী হিসেবে আপনি মনে করেন কি না শ্রমিকদের জীবনমান উন্নয়নের প্রয়োজন রয়েছে- এ বিষয়ে তিনি বলেন, বাংলাদেশে একটা দুর্ঘটনার পর যে মনোযোগ এই সরকার শ্রমিকদের কর্মপরিবেশ উন্নত করার জন্য দিয়েছে; এরকম অন্য কোনো দেশে নজির দেখানো খুব কঠিন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে গত ১১ বছরে শ্রমিকদের কর্মপরিবেশের জায়গায় আমূল পরিবর্তন হয়েছে এবং উন্নত হয়েছে। সেই জায়গায় যারা এটা নিয়ে কথা বলছেন, যে বিদেশিরা…আমার মনে হয় তাদের আরও এ ব্যাপারে… প্রথমে ২০০৩-২০০৪-২০০৫ সালে কি অবস্থা ছিল, সেটার চিত্র দেখে ২০১২ সাল থেকে ২০২৩ সাল পর্যন্ত কি উন্নতি হয়েছে, সেটা বিবেচনা করতে হবে। এসব বিবেচনা করেই তাদের কথা বলা উচিত।
চলারপথে রিপোর্ট :
একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ভোটগ্রহণের দিন রাতে নোয়াখালীর সুবর্ণচরে গৃহবধূকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের অভিযোগে করা মামলায় ১০ জনকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত। এছাড়া মামলার অপর ছয় আসামিকে যাবজ্জীবন সশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
সেই সঙ্গে সব আসামিকে ৫০ হাজার টাকা করে জরিমানা, অনাদায়ে দুই বছর করে স্বশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত।
আজ ৫ ফেব্রুয়ারি সোমবার দুপুরে নোয়াখালী নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-২ এর বিচারক (জেলা জজ) ফাতেমা ফেরদৌস এ রায় ঘোষণা করেন।
মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন- মো. রুহুল আমিন, মো. হাসান আলী বুলু, মো. সোহেল, স্বপন, ইব্রাহীম খলিল, আবুল হোসেন আবু, মো. সালাউদ্দিন, মো. জসীম উদ্দিন, মো. মুরাদ ও মো. জামাল।
যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্তরা হলেন- মো. হানিফ, মো. চৌধুরী, মো. বাদশা আলম ওরফে কুড়াইলা বাসু, মোশারফ, মো. মিন্টু ওরফে হেলাল (পলাতক) ও মো. সোহেল।
এর আগে, গত ১৬ জানুয়ারি মামলাটির রায় ঘোষণা করার কথা ছিল। কিন্তু মামলার রায় লেখার কাজ শেষ না হওয়ায় রায়ের তারিখ পিছিয়ে ৫ ফেব্রুয়ারি পুনর্নির্ধারণ করা হয়।
আদালতের স্টেনোগ্রাফার মো. সামছুদ্দিন জানান, গত ২৯ নভেম্বর অধিকতর যুক্তিতর্ক শেষে ১৬ জানুয়ারি রায় ঘোষণার তারিখ ঘোষণা করা হয়েছিল। কিন্তু রায় লেখার কাজ শেষ না হওয়ায় সেদিন রায় ঘোষণা করা হয়নি। একই দিন (১৬ জানুয়ারি) রায় ঘোষণার পরবর্তী তারিখ ৫ ফেব্রুয়ারি নির্ধারণ করা হয়।
২০১৮ সালের ৩০ ডিসেম্বর একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দিন রাতে স্বামী-সন্তানদের বেঁধে রেখে এক নারীকে (৪০) মারধর ও দলবদ্ধ ধর্ষণ করা হয়। নির্যাতনের শিকার নারী চার সন্তানের জননী। নির্যাতিত নারীর অভিযোগ ছিল, ভোটকেন্দ্রে থাকা ব্যক্তিদের পছন্দের প্রতীকে ভোট না দেওয়ার জের ধরে তাকে মারধর ও ধর্ষণ করা হয়।
ঘটনাটি তখন দেশে-বিদেশে ব্যাপক আলোচিত হয়। ঘটনার পরদিন (৩১ ডিসেম্বর) নির্যাতনের শিকার নারীর স্বামী বাদী হয়ে চরজব্বর থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে একটি মামলা দায়ের করেন। পরে মামলার তদন্ত শেষে সুবর্ণচর উপজেলা আওয়ামী লীগের বহিষ্কৃত প্রচার সম্পাদক রুহুল আমিন মেম্বারসহ ১৬ জনের নামে ২০১৯ সালের ২৭ মার্চ আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করে জেলা পুলিশের গোয়েন্দা শাখা (ডিবি)।
আদালতে রাষ্ট্রপক্ষের সহকারী কৌঁসুলী ছালেহ আহমদ সোহেল খান জানান, আলোচিত এ মামলায় রাষ্ট্রপক্ষ ২৩ জনের সাক্ষ্য উপস্থাপন করেছে। মামলায় রুহুল আমিন মেম্বারসহ ১৬ জন আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করা হয়েছে। এর মধ্যে ১৫ জনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। মো. মিন্টু হেলাল (২৮) নামে এক আসামি ঘটনার পর থেকে পলাতক। কারাগারে থাকা ১৫ আসামির মধ্যে আটজন নিজেদের দোষ স্বীকার করে আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন। সোমবার মামলাটির রায় হলো।
অনলাইন ডেস্ক :
সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, গণজাগরণ মঞ্চের মুখপাত্র ইমরান এইচ সরকার ও পুলিশের সাবেক আইজিপি বেনজীর আহমেদসহ ৯ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেছে আদালত। ২০১৩ সালের ৫ মে রাজধানীর মতিঝিলের শাপলা চত্বরে হেফাজতের সমাবেশে গণহত্যার অভিযোগে তাদের বিরুদ্ধে এ গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করা হয়েছে। আজ ১২ মার্চ বুধবার এ আদেশ দেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল।
আসামিদের মধ্যে রয়েছেন সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মহিউদ্দিন খান আলমগীর, গণজাগরন মঞ্চের মুখপাত্র ইমরান এইচ সরকার, সাবেক আইজিপি হাসান মাহমুদ খন্দকার ও বেনজির আহমদ।
এ ছাড়া অন্য মামলায় কারাগারে থাকায় সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শামসুল হক টুকু, সাবেক আইজিপি শহিদুল হক, সাবেক সেনা কর্মকর্তা জিয়াউল আহসান, সাবেক পুলিশ কর্মকর্তা মোল্লা নজরুল ইসলামকে গ্রেফতার দেখানোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
অনলাইন ডেস্ক :
ডেসটিনি ট্রি প্ল্যান্টেশন লিমিটেডের গাছ বিক্রির টাকা আত্মসাতের মামলায় ব্যবস্থাপনা পরিচালক রফিকুল আমীনসহ ১৯ জনকে ১২ বছর করে কারাদণ্ড দিয়েছেন ঢাকার একটি আদালত। ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৪ এর বিচারক মো. রবিউল আলমের আদালত আজ বুধবার এই রায় ঘোষণা করেন।
কারাদণ্ডপ্রাপ্ত অন্য আসামিরা হলেন- ডেসটিনির পরিচালক লে. জে. (অব.) হারুনুর রশিদ, প্রধান কার্যালয়ের চেয়ারম্যান মো. হোসেন, ভাইস প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ গোফরানুল হক, মো. সাইদ-উর রহমান, মেজবাহ উদ্দিন স্বপন, ইঞ্জিনিয়ার শেখ তৈয়েবুর রহমান ও গোপাল চন্দ্র বিশ্বাস, পরিচালক সৈয়দ সাজ্জাদ হোসেন, ইরফান আহমেদ সানী, ফারহা দিবা ও জামসেদ আরা চৌধুরী, প্রফিট শেয়ারিং ডিস্ট্রিবিউটর মো. জসিম উদ্দীন ভূইয়া, ডেসটিনি মাল্টিপারপাস কো-অপারেটিভ সোসাইটি লিমিটেডের সাধারণ সম্পাদক মো. জাকির হোসেন ও সদস্য মো. আবুল কালাম আজাদ, ডায়মন্ড এক্সিকিউটিভ এস এম আহসানুল কবির বিপ্লব, জোবায়ের সোহেল ও আব্দুল মান্নান এবং ক্রাউন এক্সিকিউটিভ মোসাদ্দেক আলী খান।
আরও পড়ুন
ছাগলকাণ্ডের আলোচিত সেই মতিউর ও তার স্ত্রী গ্রেফতার
গ্রাহকের ২ হাজার ২৫৭ কোটি ৭৮ লাখ ৭৭ হাজার ২২৭ টাকা আত্মসাৎ ও পাচারের অভিযোগে ২০১২ সালের ৩১ জুলাই ডেসটিনির ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. রফিকুল আমীনসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ঢাকার কলাবাগান থানায় মামলা দায়ের করেন দুদকের উপ-পরিচালক মো. মোজাহার আলী সরকার। মামলাটি তদন্ত শেষে ১৯ জনকে অভিযুক্ত করে ২০১৪ সালের ২০ মার্চ আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা দুদকের উপ-পরিচালক মো. মোজাহার আলী সরদার। তদন্তে আরো ৭ জনের নাম আসামির তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করা হয়।
আরও পড়ুন
প্রধান উপদেষ্টার কাছে প্রতিবেদন জমা দিলেন ৪ সংস্কার কমিশন প্রধান
২০১৬ সালের ২৪ আগস্ট মামলাটি অভিযোগ গঠনের মাধ্যমে বিচার শুরু করেন আদালত। এ মামলায় বিচার চলাকালে ১৪০ জন সাক্ষী দিয়েছেন।
মামলার এজাহারে উল্লেখ করা হয়, ডেসটিনি মাল্টিপারপাস কো-অপারেটিভ সোসাইটি লিমিটেডের মামলায় আসামিরা নিজেরা লাভবান হওয়ার জন্য ২০০৯ সালের জুলাই থেকে ২০১২ সালের জুন পর্যন্ত সাড়ে ৮ লাখেরও বেশি বিনিয়োগকারীর সাথে প্রতারণা করেছেন। এই সময় ঋণ প্রদান, অলাভজনক প্রতিষ্ঠানে বিনিয়োগ, নতুন প্রতিষ্ঠান খোলার নামে বিনিয়োগকারীদের কাছ থেকে হাজার কোটি টাকা সংগ্রহ করা হয়েছে। যা পরবর্তীতে আসামিরা লভ্যাংশ, সম্মানী ও বেতন-ভাতার নামে সরিয়ে নিয়েছেন।
আরও পড়ুন
বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ে জনবল নিয়োগ, লাখ টাকা বেতন
অন্যদিকে, ২০০৬ সালের ২১ মার্চ থেকে ২০০৯ সালের ১৭ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত আইন ও বিধি লঙ্ঘন করে গাছ বিক্রির নামে ডেসটিনি ট্রি-প্লান্টেশন লিমিটেডের জন্য দুই হাজার কোটিরও বেশি টাকা গ্রাহকদের কাছ থেকে সংগ্রহ করা হয়েছে। যা পরবর্তীতে আসামিরা বেতন-ভাতা, সম্মানী, লভ্যাংশ, বিশেষ ভাতা বা কমিশনের আকারে আত্মসাৎ করেছেন।