চলারপথে রিপোর্ট :
নওগাঁর রানীনগরে একটি বাড়িতে ডাকাতির ঘটনায় ডাকাত চক্রের ৯ সদস্যকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। এ সময় ডাকাতির কাজে ব্যবহৃত বিভিন্ন দেশীয় অস্ত্র, নগদ টাকা ও লুণ্ঠিত মালামাল উদ্ধার করা হয়। আজ ২৩ সেপ্টেম্বর শনিবার দুপুরে পুলিশ সুপার কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে এই তথ্য জানান পুলিশ সুপার মুহাম্মদ রাশিদুল হক।
এর আগে শুক্রবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে উপজেলার বড়গাছা ইউনিয়নের গলোপুর (হিন্দুপাড়া) গ্রামের প্রণব সাহার বাড়িতে এই ডাকাতির ঘটনা ঘটলে পুলিশ রাতভর উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেফতার করে। গ্রেফতাররা হলেন- উপজেলার গহেলাপুর (মধ্যপাড়া) গ্রামের মোজাম্মেলের ছেলে মমিন মন্ডল (২৬), গহেলাপুর কবিরাজপাড়া গ্রামের জলিলের ছেলে মাসুদ রানা (২৮), পশ্চিম গোবিন্দপুর গ্রামের জনাব আলীর ছেলে জাকির হোসেন জেমস (৩৫), বিষ্ণুপুর গ্রামের শামটানের ছেলে ইমদাদুল স্বপন (৩২), একই গ্রামের জামালের ছেলে মুনচুর মন্ডল (৩২), পশ্চিম চকবলরাম গ্রামের রাজ্জাকের ছেলে ইমদাদুল হক বুলেট (২৭), পূর্ব বালুভরা গ্রামের মিলনের ছেলে হাফিজুল হ্যাপি (২৬), গহেলাপুর নিশ্চিন্দাকুড়ি গ্রামের সিরাজুল ইসলামের ছেলে মাসুদ রানা (৩২) ও হিন্দুপাড়া গ্রামের সিরাজুলের ছেলে সরন আলী (২২)।
সংবাদ সম্মেলনে পুলিশ সুপার মুহাম্মদ রাশিদুল হক জানান, গ্রেফতার ডাকাত দলের সদস্য মাসুদ রানার নেতৃত্বে শুক্রবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে উপজেলার বড়গাছা ইউনিয়নের গলোপুর (হিন্দুপাড়া) গ্রামের প্রণব সাহার বাড়িতে একদল ডাকাত সদস্যরা ঘরে ঢুকে তার স্ত্রী ময়না রাণীর মুখ পেঁচিয়ে এবং গামছা দিয়ে দুই হাত-পা বেঁধে দেশীয় অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে নগদ ২৬ হাজার টাকাসহ বিভিন্ন মালামাল ডাকাতি করে নিয়ে যায়। এ ঘটনায় বাড়ির মালিক প্রণব সাহা থাকায় একটি মামলা দয়ের করলে পুলিশ রাতভর উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেফতার করে। এ সময় লুণ্ঠিত নগদ ২৬ হাজার টাকা ও লুণ্ঠিত মালামাল উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় আরও কেউ জড়িত আছে কি না তা ক্ষতিয়ে দেখা হচ্ছে।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার গাজিউর রহমান, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) ফৌজিয়া হাবিব খান, রানীনগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আবুল কালাম আজাদসহ পুলিশের অন্যান্য কর্মকর্তারা।
অনলাইন ডেস্ক :
এক ঘণ্টা বাড়িয়ে স্বাভাবিক নিয়মে ফিরে যাচ্ছে দেশের সব সরকারি, আধা-সরকারি, স্বায়ত্তশাসিত ও আধা স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানের অফিস সময়। আসছে ঈদুল আযহার পর থেকে অফিস চলবে সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত।
আজ ৩ জুন সোমবার প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত মন্ত্রিসভা বৈঠকে নতুন সময়সূচি নির্ধারণ করা হয়। সভায় সভাপতিত্ব করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বৈঠক শেষে সচিবালয়ে ব্রিফিংয়ে মন্ত্রিপরিষদ সচিব মো. মাহবুব হোসেন সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান।
মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, ‘সরকারি, আধা সরকারি, স্বায়ত্তশাসিত ও আধা সরকারি প্রতিষ্ঠানের অফিস সময়সূচি সকাল ৯টা থেকে বিকাল ৫টা পর্যন্ত নির্ধারণ করা হয়েছিল। এতদিন এটা ছিল সকাল ৯ টা থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত, যা ২০২২ সালে করা হয়েছিল।’
২০২২ সালের ৩১ অক্টোবর অনুষ্ঠিত মন্ত্রিসভা বৈঠকে অফিস সূচি পরিবর্তন করে সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত করা হয়। সে সময় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া পেছনে কারণ ছিল জ্বালানি সাশ্রয়। প্রায় দুই বছর পর আবারো ৯টা-৫টা সূচিতে ফিরছে সরকারি অফিসগুলো।
চলারপথে ডেস্ক :
গাজীপুর সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে বিজয়ী হওয়ার পর নবনির্বাচিত মেয়র জায়েদা খাতুনের ছেলে সাবেক মেয়র জাহাঙ্গীর আলম বলেছেন, আপনাদের শক্তি দিয়ে আমি দেখিয়েছি, যতদিন থাকব আমার জীবন এবং আমার বাড়িঘর সব আপনাদের। আমার মালিকানা কিছু লাগবে না। সবকিছুর মালিক আপনারা। যেকোন সময় যেকোনো মুহুর্তে আমার এবং আমার মা’র ঘরের দরজা খোলা থাকবে ২৪ ঘণ্টা। সে হিসেবে আপনারাই আমার সবচেয়ে আপনজন।
শহরের মালিক যে জনগণ এটা আপনাদের ভোটে বিজয়ের মাধ্যমে প্রমাণ হয়েছে। নির্বাচনে আপনাদের জয় হয়েছে, আর যারা অপরাধী তারা অপরাধী হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে। সে হিসেবে তাদের আর কিছু বলার নেই। কেউ আঘাত করলে তাকে পাল্টা আঘাত করতে হয় না।
২৬ মে শুক্রবার দুপুরে মহানগরের ছয়দানা এলাকার তাঁর বাড়িতে ভিড় জমান উৎসুক জনতা। এসময় উৎসুক জনতা ও নেতা-কর্মী-সমর্থকদের উদ্দেশে তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, আমার মা মানে আপনাদের মা। আমার বাড়িঘর আপনাদের সবার জন্য উন্মুক্ত। যেকোনো সময়, যেকোনো প্রয়োজনে আপনারা আসবেন। আমার মা এবং আমি মিলে আপনাদের সার্বিকভাবে সহযোগিতা করব। সবার জন্য এ শহর। আমরা কারও সঙ্গে দ্বন্দ্ব চাই না। সবাইকে সঙ্গে নিয়ে কাজ করতে চাই।’ শহরের মালিক যে জনগণ এটা আপনাদের ভোটে বিজয়ের মাধ্যমে প্রমাণ হয়েছে। নির্বাচনে আপনাদের জয় হয়েছে, আর যারা অপরাধী তারা অপরাধী হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে। সে হিসেবে তাদের আর কিছু বলার নেই। কেউ আঘাত করলে তাকে পাল্টা আঘাত করতে হয় না।
জাহাঙ্গীর আলম বলেন, শহরের মালিক যে জনগণ এটা আপনাদের ভোটের বিজয়ের মাধ্যমে প্রমাণ হয়েছে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাবাহিনী থেকে শুরু করে সবার দৃষ্টি আকর্ষণ করে বলব, সবার পারিবারিক একটা মর্যাদা আছে। সবাই যেন সবাইকে সহযোগিতা করে। এ শহরের মানুষ যাকে ইচ্ছা তাকে ভোট দিবে। আপনারা (কর্মী-সমর্থক) দুঃসময়ে আমার পাশে ছিলেন। আল্লাহর পরে এ দুঃসময়ে আপনারা আমার এবং আমার মা জায়েদা খাতুনের পাশে ছিলেন। আমি এবং আমার মায়ের কাজ দিয়ে এই শহরকে আপনাদের সহযোগিতায় চালাব।
তিনি আরো বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশ পরিচালনা করছেন। উনি আমাদের অভিভাবক, উনাকে সহযোগিতা করব। আমাদের নেতাকর্মীদের যারা হয়রানি করছে, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তা বন্ধ করতে হবে। কাউকে তুচ্ছ-তাচ্ছিল্য করা যাবে না। কারণ যারা শহরের মেয়র বানাতে পারে, তারা এই সমাজে সবকিছু প্রতিষ্ঠিত করতে পারে। পেশিশক্তি দিয়ে মানুষের মন জয় করা যায় না। ওয়ার্ড, থানা ও মহানগরের সবাইকে নিয়েই পঞ্চায়েত সিস্টেম করে শাসন ব্যবস্থা এবং সিটির কাজগুলো করা হবে।
এরআগে শুক্রবার সকালে সদ্য বিজয়ী মেয়র জায়েদা খাতুন এবং তার ছেলে মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলমকে শুভেচ্ছা জানাতে ছয়দানা এলাকার বাসায় নগরবাসী ও কর্মী-সমর্থকরা ভিড় জমায়। সকাল থেকেই শত শত এলাকাবাসী আনন্দ মিছিল এবং ফুল ও মিষ্টি নিয়ে তাদের বাসায় যায়। সেখানে গিয়ে তারা থেমে থেমে মিছিল করতে থাকে, এক পর্যায়ে তাদের মিছিলের শব্দ পেয়ে জাহাঙ্গীর আলম বাসা থেকে নিচে নেমে আসেন এবং তাদের শুভেচ্ছা গ্রহণ করেন। পরে সেখানে উপস্থিত নেতাকর্মী এবং সাাংবাদিকদের উদ্দেশ্যে বক্তব্য দেন।
তিনি তাদের বলেন, আমি আপনাদের ঋণ শোধ করতে পারবো না। আজ আমাদেরকে শুভেচ্ছা জানাতে আমার বাসায় এসেছেন। আমিও সিদ্ধান্ত নিয়েছি শনিবার কিংবা রোববার আমি আপনাদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে কৃতজ্ঞতা ও শুভেচ্ছা জানাবো।
অনলাইন ডেস্ক :
বাংলাদেশ ও সৌদি আরবের মধ্যে দ্বিপাক্ষিক বিমান চলাচল সংক্রান্ত সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়েছে। এর ফলে দেশের যে কোনো বিমানবন্দর থেকে সৌদি আরবের যে কোনো বিমানবন্দরে ফ্লাইট পরিচালনা করতে পারবে বাংলাদেশের এয়ারলাইন্সগুলো।
আজ ২৩ আগস্ট বুধবার সচিবালয়ে বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে এক অনুষ্ঠানে এ সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়।
২০১২ সালের সৌদির সঙ্গে চুক্তি অনুযায়ী বাংলাদেশ থেকে শুধুমাত্র জেদ্দা, রিয়াদ, দাম্মাম ও মদিনা বিমানবন্দরে ফ্লাইট পরিচালনা করা যেতো। আজকের চুক্তির পর শুধু এই চারেই সীমাবদ্ধ থাকলো না আকাশপথ।
এক বিজ্ঞপ্তিতে বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয় জানায়, বাংলাদেশ পক্ষে বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী মো. মাহবুব আলী এবং সৌদি আরবের পক্ষে সৌদি জেনারেল অথরিটি অব সিভিল এভিয়েশনের প্রেসিডেন্ট আব্দুল আজিজ আল দুয়াইলেজ সমঝোতা স্মারকে স্বাক্ষর করেন।
নতুন স্বাক্ষরিত সমঝোতা স্মারক অনুযায়ী বাংলাদেশ থেকে সৌদি আরবে পরিচালিত ফ্লাইটের ফ্রিকোয়েন্সি বৃদ্ধি পাবে। বর্তমানে বাংলাদেশ থেকে প্রতি সপ্তাহে ৪৯টি যাত্রীবাহী এবং কার্গো ফ্লাইট পরিচালিত হতো। নতুন চুক্তিতে ফ্লাইট সংখ্যা বাড়িয়ে ৭০ করা হয়েছে।
চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন প্রতিমন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দক্ষ নেতৃত্ব ও নির্দেশনায় দেশের এভিয়েশন শিল্প বিকশিত হয়ে আন্তর্জাতিক মানে উন্নীত হচ্ছে। গত সাড়ে চৌদ্দ বছরে সারা দেশে বিমান পরিবহন অবকাঠামোর যুগোপযোগী উন্নয়ন ও সম্প্রসারণ, যাত্রীসেবা বৃদ্ধি, কারিগরি ও জন দক্ষতা উন্নয়নের মাধ্যমে দেশের এভিয়েশন খাত উন্নত হয়েছে। প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে বর্তমান সরকার বাংলাদেশকে অন্যতম এভিয়েশন হবে রূপান্তরের লক্ষ্যে কাজ করছে। বাংলাদেশ এবং সৌদি আরবের মধ্যে স্বাক্ষরিত সমঝোতা স্মারকের ফলে দুই দেশের এভিয়েশন খাতে পারস্পরিক সহযোগিতার ক্ষেত্র আরো বৃদ্ধি পাবে। এটি দুই দেশের মধ্যে ব্যবসা-বাণিজ্যসহ সহযোগিতার সব ক্ষেত্রে ইতিবাচক ভূমিকা রাখবে।
তিনি আরো বলেন, বাংলাদেশের পর্যটনের পরিকল্পিত উন্নয়নে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশনা অনুযায়ী পর্যটন মহা-পরিকল্পনা প্রণয়ন সম্পন্ন হয়েছে। এর ফলে বাংলাদেশের পর্যটন শিল্পে নতুন সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে। এ সম্ভাবনা কে কাজে লাগাতে বাংলাদেশের পর্যটন খাতে দুই দেশের সহযোগিতার অনেক ক্ষেত্র রয়েছে। আমাদের বন্ধু রাষ্ট্র হিসেবে সৌদি আরব বাংলাদেশের পর্যটন খাতে বিনিয়োগ করলে তাকে আমরা স্বাগত জানাবো।
সৌদি আরবের হজ ও ওমরাহ মন্ত্রী তার বক্তব্যে বলেন, বাংলাদেশের সঙ্গে সৌদি আরবের বন্ধুত্ব অত্যন্ত দৃঢ়। সৌদি আরবে একটি বড় বাংলাদেশি সম্প্রদায়ের বসবাস রয়েছে, যারা দুই দেশের উন্নয়নেই ভূমিকা রাখছেন। নতুন সমঝোতা স্মারক অনুযায়ী বিমান চলাচলের সংখ্যা বৃদ্ধি পাওয়ায় দুই দেশই এর সুফল পাবে।
সৌদি আরবের মন্ত্রী আরও বলেন, বাংলাদেশের আন্তরিক আতিথেয়তা এবং চমৎকার প্রাকৃতিক পরিবেশের কারণে এ দেশের পর্যটনের বিকশিত হওয়ার বড় সুযোগ রয়েছে। যেকোনো পর্যটক বাংলাদেশের আতিথেয়তাকে আজীবন মনে রাখবে। সৌদি আরব ভবিষ্যতে বাংলাদেশের পর্যটনের উন্নয়নে সহায়তা করবে।
অনুষ্ঠানে সৌদি আরবের হজ ও ওমরাহ মন্ত্রী ড. তৌফিক বিন ফাউজান আল রাবিয়াহ ছাড়াও বাংলাদেশে নিযুক্ত সৌদি আরবের রাষ্ট্রদূত ঈসা ইউসেফ ঈসা আল দুলাইহান, বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আব্দুর রউফ তালুকদার, বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. মোকাম্মেল হোসেন, বাংলাদেশ বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস মার্শাল মো. মফিদুর রহমানসহ দুই দেশের বিভিন্ন পর্যায়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
বরগুনার তালতলীতে ভেজাল ও মেয়াদ উত্তীর্ণ ঔষধ বিক্রির দায়ে বিসমিল্লাহ্ ড্রাগ হাউজের মালিক সাদিক মো. মামুনকে ১০ হাজার টাকা জরিমানা করেছে ভ্রাম্যমাণ আদালত।
আজ ১৩ সেপ্টেম্বর বুধবার বিকাল ৫ টার দিকে সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট অমিদ দত্ত এ অভিযান পরিচালনা করেন।
নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট অমিদ দত্ত জানান, ভেজাল ঔষধ সংরক্ষণ, বিভিন্ন ধরনের স্যাম্পল বিক্রয়, মেয়াদ উত্তীর্ণ ঔষধ বিক্রয়ের কারণে বিসমিল্লাহ ড্রাগ হাউসের মালিক সাদিক মো. মামুনকে ১০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে। অনাদায় আরও পাঁচ দিন বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। জনস্বার্থে উপজেলা প্রশাসনের এই ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে।