চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নবীনগর উপজেলায় স্কুলছাত্রীদের ইভটিজিং করার দায়ে মাসুম (২৪) নামে এক যুবককে ৬ মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। মাসুম বীরগাঁও গ্রামের রফিকুল ইসলামের ছেলে।
আজ ২৬ সেপ্টেম্বর মঙ্গলবার দুপুরে উপজেলার বীরগাঁও স্কুল অ্যান্ড কলেজের সামনে থেকে ইভটিজিংয়ের সময় অভিভাবকরা তাকে আটক করে ভ্রাম্যমাণ আদালতে সোপর্দ করে। এসময় ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করে উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মাহমুদা জাহান।
নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মাহমুদা জাহান বলেন, মাসুম প্রায় সময় বিদ্যালয়ের সামনে দাঁড়িয়ে মেয়েদের উত্যক্ত করতেন। এছাড়াও তিনি অনেক মেয়ের সঙ্গে সম্পর্ক করে মোবাইলে আপত্তিকর ভিডিও ধারণ করে ব্ল্যাকমেইল করতেন। মঙ্গলবার বীরগাঁও স্কুল অ্যান্ড কলেজের সামনে দাঁড়িয়ে নবম শ্রেণির এক শিক্ষার্থীকে ইভটিজিং করার সময় অভিভাবকরা তাকে আটক করে খবর দেয়। সেখানে গিয়ে অভিযোগের সত্যতা মেলে। তার মোবাইলেও একাধিক মেয়ের সঙ্গে আপত্তিকর ভিডিও পাওয়া যায়।
তিনি আরো বলেন, এই ঘটনায় মাসুমের বিরুদ্ধে অভিযোগের সত্যতা পাওয়ায় তাকে ৬ মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। একই সঙ্গে তিনি জেল থেকে বের হওয়ার পর এমন ঘটনার পুনরাবৃত্তি করবে না মর্মে মুচলেকা দিয়েছেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নাসিরনগরে নির্মাণাধীন একটি মসজিদ থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ ৯ নভেম্বর বৃহস্পতিবার সকাল ১১টার দিকে উপজেলার গোকর্ণ ইউনিয়ন থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়।
স্থানীয়রা জানান, গোকর্ণ ইউনিয়নের বেড়িবাঁধ এলাকার উসমান ফিসারিজের একটি নির্মাণাধীন মসজিদটি বেশ কিছুদিন ধরে বন্ধ। বৃহস্পতিবার সকাল ১১টা দকে মসজিদের পাশের একটি পুকুরে স্থানীয় এক ব্যক্তি কাজ করতে যান। তখন তিনি মসজিদের ভেতর ঝুলন্ত কিছু দেখতে পান। ভেতরে প্রবেশ করে দেখেন মানুষের মরদেহ ঝুলছে। পরে স্থানীয়রা পুলিশে খবর দেয়।
পুলিশ জানায়, মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মর্গে পাঠানো হবে। তবে যুবকের পরিচয় নিশ্চিত হওয়া যায়নি।
এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন নাসিরনগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সোহাগ রানা। তিনি বলেন, প্রাথমিকভাবে মনে হচ্ছে এটি আত্মহত্যা। এ ঘটনায় থানায় একটি অপমৃত্যু মামলা হবে।
নাসিরনগর প্রতিনিধি :
নাসিরনগর উপজেলা আওয়ামী যুবলীগের বিশেষ কর্মীসভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ ২৮ জানুয়ারি শনিবার সকালে স্থানীয় ডাকবাংলো মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত কর্মী সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন স্থানীয় সংসদ সদস্য বি.এম ফরহাদ হোসেন সংগ্রাম।
উপজেলা যুবলীগের আহ্বায়ক মো. রায়হান আলী ভূইয়ার সভাপতিত্বে ও যুগ্ম আহ্বায়ক ভানু চন্দ্র দেবের পরিচালনায় কর্মী সভায় বিশেষ অতিথি ছিলেন উপজেলা চেয়ারম্যান ডা. রাফিউদ্দিন আহমেদ, উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি অসিম কুমার পাল, সাধারণ সম্পাদক লতিফ হোসেন, জেলা আওয়ামী যুবলীগের সভাপতি অ্যাডভোকেট শাহানুর ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট সিরাজুল ইসলাম ফেরদৌস, উপজেলা আওয়ামী লীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি জিতু মিয়া, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ লিয়াকত আব্বাস টিপু। সভায় স্বাগত বক্তব্য রাখেন উপজেলা যুবলীগ নেতা আল কাউছার।
কর্মী সভায় উপজেলা যুবলীগের সম্মেলন করার লক্ষ্যে উপজেলার ১৩টি ইউনিয়ন যুবলীগের সম্মেলনের তারিখ নির্ধারণ করা হয়। কর্মী সভায় উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়ন ও ওয়ার্ডের যুবলীগের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকগণ উপস্থিত ছিলেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নাসিরনগরে আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাত নাসিরনগর উপজেলা শাখার উদ্যোগে বর্ণাঢ্য আয়োজনের মধ্য দিয়ে পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী পালিত হয়েছে।
২৮ সেপ্টেম্বর বৃহস্পতিবার সকালে ঈদে মিলাদুন্নবী উপলক্ষে জামিয়া মতিনিয়া সুন্নীয়া দাখিল মাদ্রাসা প্রাঙ্গণ থেকে উপজেলা আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাতের সভাপতি পীরজাদা মাওলানা রিয়াজুল করিম আলকাদরীর নেতৃত্বে এক বর্ণাঢ্য জশনে জুলুছ (শোভাযাত্রা) বের হয়ে উপজেলার প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে স্থানীয় আশুতোষ পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে এসে সমবেত হয়। এসময় বিভিন্ন মাদ্রাসার শিক্ষার্থী, বিভিন্ন দরবার শরীফের পীর মাশায়েখসহ হাজার হাজার মুসল্লী জুলুসে অংশ গ্রহণ করেন।
পরবর্তীতে উপজেলা আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাতের সভাপতি পীরজাদা মাওলানা রিয়াজুল করিম আলকাদরীর সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক মাওলানা কাজী আতাউর রহমান গিলমানের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত মাহফিলে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন সমাজ কল্যাণ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য বদরুদ্দোজা মোহাম্মদ ফরহাদ হোসেন সংগ্রাম (এমপি)।
এসময় উপজেলা আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাতের সাবেক সভাপতি পীরজাদা মাওলানা কাজী আলাউদ্দিন আহমেদ, বর্তমান সহ-সভাপতি পীরজাদা সৈয়দ সিরাজুল ইসলাম, মাওলানা নজরুল ইসলাম আজিজি, জামিয়া মতিনিয়া সুন্নীয়া আলিয়া মাদ্রাসার প্রতিষ্ঠাতা পীরজাদা মাওলানা মুস্তাক আহমেদ, সাংগঠনিক সম্পাদক মোহাম্মদ আক্তারুজ্জামান, প্রভাষক মাওলানা আশরাফুল আজিজিসহ আলেম ওলামা ও পীর মাশায়েখগন বক্তব্য রাখেন।
এছাড়াও উপজেলা চেয়ারম্যান রাফিউদ্দিন আহমেদ, উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি অসিম কুমার পাল, সাধারণ সম্পাদক লতিফ হোসেন, যুগ্ম-সম্পাদক সৈয়দ লিয়াকত আব্বাস টিপুসহ অন্যান্য রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ, আলেম-ওলামা ও বিভিন্ন দরবার শরীফের পীর মাশায়েখগন উপস্থিত ছিলেন। ঈদে মিলাদুন্নবী উপলক্ষে এসময় মাহফিলে একটি বিশেষ স্মরণিকার মোড়ক উম্মোচন করা হয়।
পরবর্তীতে মিলাদ-কিয়াম ও মোনাজাতের মাধ্যমে মাহফিলটি শেষ হয়। মোনাজাত পরিচালনা করেন উপজেলা আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাতের সাবেক সভাপতি পীরজাদা মাওলানা কাজী আলাউদ্দিন আহমেদ আলকাদরী।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নাসিরনগর উপজেলা সদরের ফিরোজিয়া হাফিজিয়িা মাদরাসার হাফেজ ছাত্রদের পাগড়ী প্রদান করা হয়েছে। আজ ৫ এপ্রিল শুক্রবার বাদ জুমা মাদরাসা মসজিদে পাগড়ী প্রদান করা হয়।.
মাদরাসা পরিচালনা কমিটির সহ-সভাপতি ও মাদরাসার দাতা মোঃ নাছির চৌধুরীর সভাপতিত্বে এতে প্রধান অতিথি ছিলেন মাদরাসা পরিচালনা কমিটির সভাপতি ও উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোঃ ইমরানুল হক ভূইয়া।
মাদরাসা পরিচালনা কমিটির সম্পাদক সাংবাদিক আকতার হোসেন ভূইয়ার সঞ্চালনায় বিশেষ অতিথি ছিলেন মাদ্রাসা জামে মসজিদের খতিব মূফতি মাওলানা নজরুল ইসলাম, ইমাম ও প্রধান শিক্ষক হাফেজ মোঃ ইয়াইয়া মাহমুদ।
এসময় মাদ্রাসা পরিচালনা কমিটির কোষাধ্যক্ষ প্রধান শিক্ষক এবিএম ছালেম,সদস্য হাজী আলামিন চৌধুরী,ইলিয়াছ মিয়া,প্রধান শিক্ষক আবদুর রহিমসহ পরিচালনা কমিটির নেতৃবৃন্দ,শিক্ষার্থী ও মুসল্লীগণ উপস্থিত ছিলেন। মাদ্রাসার ৩ জন হাফেজ মো: জাকির হোসেন,হাফেজ মো: আবুল খায়ের ও হাফেজ মো: রাকিবুল ইসলামের মাথায় পরিধান করান মাদ্রাসা জামে মসজিদের খতিব মূফতি মাওলানা নজরুল ইসলাম। নামাজ শেষে বিশেষ মোনাজাত করা হয়।
চলারপথে রিপোর্ট :
বিশেষ প্রতিনিধি ॥ নাসিরনগর উপজেলা সদরে একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে ফিল্ড অফিসার হিসেবে চাকরি করেন। জেলা শহরের মধ্যপাড়ায় বসবাস করেন পরিবার নিয়ে। গত ৫ বছর ধরে প্রায় ৩৫ কিলোমিটার দূরে নিজের মোটর সাইকেল দিয়ে কর্মস্থলে আসা-যাওয়া করেন। কিন্তু এখনো নিজের ড্রাইভিং লাইসেন্স করতে পারেননি তিনি। গত তিন বছর আগে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআরটিএ) অফিসে কাগজপত্রসহ ফি জমা দিয়েছিলেন। কিন্তু অফিস থেকে নানা জটিলতা দেখিয়ে তাকে ফিরিয়ে দেওয়া হচ্ছে। ইতোমধ্যে মোটর সাইকেল নিয়ে চলার পথে অসংখ্যবার জরিমানা দিতে হয়েছে তাকে।
সরেজমিনে ব্রাহ্মণবাড়িয়া বিআরটিএ অফিসে গিয়ে শরিফ উদ্দিনের মতো আরো বেশ কয়েকজনকে নানা সমস্যা নিয়ে আশপাশে পায়চারি করতে দেখা যায়। কথা হয় তৌফিক আহমেদ নামের এক ভুক্তভোগীর।
তিনি বলেন, আমি একটি বেসরকারি সংস্থায় (আশা) লোন অফিসার হিসেবে নবীনগর উপজেলায় কর্মরত। ২০২০ সালে মোটর সাইকেলের ড্রাইভিং লাইসেন্সের জন্য আবেদন করি। সব প্রক্রিয়া শেষ করার পর ভাইভাতে আমার কাছে জানতে চাওয়া হয়, আমি কার লোক বা কারও মাধ্যমে লাইসেন্স করতে এসেছি কি না? আমি না সূচক উত্তর দেওয়ায় আমাকে বের করে দেওয়া হয়। পরে সরকারি লাইসেন্স ফি আড়াই হাজার টাকার স্থলে বিআরটিএ’র স্টাফ আবু বক্করের সঙ্গে নয় হাজার টাকায় চুক্তি করি। তারপরও গত তিন বছর ধরে ঘুরতে হচ্ছে। আজ আমাকে আবার নতুন করে আবেদন করতে বলা হয়েছে।
অনুসন্ধানে জানা যায়, বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআরটিএ), ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা সার্কেল অফিস দালালদের জন্য উন্মুক্ত। এখানে চিহ্নিত কয়েকজন দালালের আধিপত্য রয়েছে। এর মধ্যে আজাদ, শাহ আলম, মোস্তাকিম, আবুল, মেড্ডার খোকন, শরীফ, কসবার শাহ আলম, সামীর ও আহসানের নাম উল্লেখযোগ্য। তারা অফিসের ফটকের সামনেই বেঞ্চ পেতে বসে থাকেন। অফিসের মূল স্টাফদের সঙ্গে তাদের সখ্যতা রয়েছে। সরকারি বিভিন্ন কর্মসূচিতেও কর্মকর্তাদের সঙ্গে তারা উপস্থিত থাকেন। এছাড়া মফিজ ও আবু বক্কর নামে দুজন নিজেদের স্টাফ পরিচয় দিয়ে কাজ করেন। অথচ তাদের কোনো নিয়োগপত্র নেই। তারা দালালদের সহায়কের ভূমিকায় কাজ করেন।
কাছে আবু বক্কর নিজেকে এই অফিসের সিল মেকানিক হিসেবে দাবি করেন। এছাড়া কোনো দালালের সঙ্গেও তার কোনো সম্পর্ক নেই বলেও জানান।
জানা যায়, নতুন ড্রাইভিং লাইসেন্সের জন্য আবেদন করার পর প্রাথমিক অবস্থায় লার্নার লাইসেন্স প্রদান করা হয়। পরে ধাপে ধাপে প্র্যাকটিক্যাল পরীক্ষা, ভাইভা ও ফিঙ্গার প্রিন্ট নেওয়া হয়। কিন্তু দালাল ছাড়া এই প্রক্রিয়া করা প্রায় অসম্ভব। পদে পদে বিভিন্ন অজুহাতে অফিস থেকে লাইসেন্স আবেদনকারীকে ফিরিয়ে দেওয়া হয়। পরে বাধ্য হয়ে দালালের দারস্থ হতে হয় আবেদনকারীদের। তারা লাইসেন্সপ্রতি ১০ হাজার থেকে ১৫ হাজার টাকা নিয়ে থাকেন। এর মধ্যে ডোপ টেস্ট থেকে শুরু করে ভাইভা, ফিঙ্গার প্রিন্ট সবকিছু দালালরাই ম্যানেজ করেন।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া বিআরটিএ’র তথ্য অনুযায়ী, জেলায় ১৫ হাজার থেকে ১৮ হাজার সিএনজিচালিত অটোরিক্সা চলাচল করছে। এর মধ্যে মাত্র পাঁচ হাজার ২৫০টি সিএনজিচালিত অটোরিক্সার লাইসেন্স আছে।
বিজয়নগর উপজেলার কালাছড়া গ্রামের সিএনজি চালিত অটোরিক্সা চালক রোমান মিয়া অভিযোগ করে বলেন, ২০১৮ সালে ড্রাইভিং লাইসেন্স করতে এক দালালকে ১২ হাজার টাকা দেন। কয়েক দিন ঘোরানোর পর তাকে আর পাওয়া যায়নি। পরে কসবার কামালপুরের দালাল শাহ আলমের সঙ্গে ১৮ হাজার টাকায় চুক্তি করি। এরপরও প্রায় তিন বছর কেটে গেল। লাইসেন্স পাওয়া হলো না।
এসব অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে ব্রাহ্মণবাড়িয়া বিআরটিএ অফিসের সহকারী পরিচালক আশরাফ উদ্দিন সিদ্দিক বলেন, আমি এই কার্যালয়ে সম্প্রতি যোগ দিয়েছি। অভিযোগের বিষয়ে খোঁজখবর নেওয়া হবে। প্রয়োজনে দালালদের ধরে পুলিশে সোপর্দ করা হবে।
নিজেকে সিল মেকানিক হিসেবে দাবি করা আবু বক্করের বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, তার তো সরকারি কোনো নিয়োগ নেই। দীর্ঘদিন ধরে তিনি এভাবে এখানে কাজ করছেন বলে জানতে পেরেছি।