চলারপথে রিপোর্ট :
ব্যাপক উৎসাহ ও উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে জেলা প্রশাসক গোলকাপ ফুটবল টুর্ণামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
আজ ২৭ সেপ্টেম্বর বুধবার বিকেলে জেলা প্রশাসনের আয়োজনে শহরের নিয়াজ মুহম্মদ স্টেডিয়াম মাঠে এই খেলা অনুষ্ঠিত হয়। ফাইনাল খেলায় অংশগ্রহণ করেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভা ফুটবল দল বনাম কসবা উপজেলা ফুটবল দল।
এতে প্রধান অতিথি ছিলেন চট্টগ্রাম বিভাগীয় কমিশনার মোঃ তোফায়েল ইসলাম।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা প্রশাসক মোঃ শাহগীর আলমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া পুলিশ সুপার মোহাম্মদ শাখাওয়াত হোসেন, জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আল মামুন সরকার, ৬০ বিজিবি অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্ণেল মোঃ আশিক হাসান উল্লাহ, সিভিল সার্জন মোঃ একরাম উল্লাহ, জেলা ক্রীড়া সংস্থার সাধারণ সম্পাদক মাহবুবুল বীর চৌধুরী মন্টু প্রমুখ।
ফাইনাল খেলায়টি গোল শূন্য থাকাই টাইব্রেকারের মাধ্যমে ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভা ৪-৩ গোলে কসবা উপজেলা দলকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন শীপের গৌরব অর্জন করে। পরে প্রধান অতিথি বিজয় দলের হাতে পুরস্কার তুলে দেন।
এদিকে ফাইনাল খেলাকে কেন্দ্র করে নিয়াজ মুহম্মদ স্টেডিয়াম মাঠের গ্যালারি দর্শকদের আগমনে পরিপূর্ণ হয়ে যায়। দর্শকদের আনন্দ উল্লাসে পুরো স্টেডিয়াম খেলার মাঠের যৌবন ফিরে আসে। দুই দলের সমর্থনের দর্শকরা জয়ধ্বনি মাধ্যমে পুরো মাঠ মুখরিত করে রাখে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে উপজেলার মাধ্যমিক পর্যায়ে সকল শিক্ষার্থীর মাঝে ৫০ হাজার গাছের চারা বিতরণ করা হয়েছে।
আজ ৯ সেপ্টেম্বর শনিবার বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে স্থানীয় অন্নদা সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় প্রাঙ্গনে প্রধান অতিথি হিসেবে স্থানীয় সংসদ সদস্য ও বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি র.আ.ম. উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী শিক্ষার্থীদের হাতে চারা গাছ তুলে দেন।
সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোহাম্মদ সেলিম শেখের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন জেলা আওয়ামীলীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি ও সাবেক পৌর মেয়র মোঃ হেলাল উদ্দিন, সহ-সভাপতি মোঃ হেলাল উদ্দিন, উপজেলা পরিষদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট লোকমান হোসেন, উপজেলা সহকারি কমিশনার (ভূমি) মোঃ মোশারফ হোসেন, প্রেসক্লাবের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মোঃ জসিম উদ্দিন, সাধারণ সম্পাদক মোঃ বাহারুল ইসলাম মোল্লা, সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত (ওসি) মোঃ আসলাম হোসেন, সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এম. এ. এইচ মাহবুব আলম।
শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন সদর উপজেলার মাছিহাতা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আলআমিনুল হক পাভেল।
অনুষ্ঠানে র.আ.ম. উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী এমপি বলেন, সদর উপজেলায় ৬৩টি মাধ্যমিক স্কুলের প্রায় ৫০ হাজার শিক্ষার্থীর মধ্যে চারগাছ বিতরণ করা হচ্ছে। গাছ আমাদের ছায়া, অক্সিজেন ও ফল দেয়। গাছ আমাদের কাঠ দেয়, সেই কাঠ থেকে আমরা আসবাবপত্র তৈরি করতে পারি। একটি জনপদে শতকরা ২৫ ভাগ বনায়ন থাকলে তাকে আদর্শ ভ‚ভাগ বলেন। গ্রীণ পৃথিবী হিসেবে গ্রীন ব্রাহ্মণবাড়িয়া বানাতে হবে। তাই বেশি করে গাছ লাগাতে হবে।
তিনি আরো বলেন, গাছ ধ্বংস না করে বেশি করে গাছ লাগাতে হবে। শিশুরাই আগামী দিনের ভবিষ্যত। শিশুরা যেনো আগামীতে সুন্দর পৃথিবীতে বসবাস করতে পারে, তাই বেশি করে গাছ লাগাতে হবে। তিনি আরো বলেন, যেভাবে উষ্ণতা বাড়ছে, তা থেকে রক্ষা পেতে গাছ লাগানো ছাড়া বিকল্প কিছু নেই। তাই আমরা গাছ লাগাবো ও গাছের যত্ম নিব, যেনো গাছ বড় হতে পারে। তাহলে ভবিষ্যত প্রজন্ম একটি সুন্দর পৃথিবী পাবে।
চলারপথে রিপোর্ট :
স্মার্ট ভূমি ব্যবস্থাপনা গড়ে তোলার মধ্য দিয়ে নাগরিক সেবাকে সহজ ও দ্রুত নিষ্পত্তি করার লক্ষে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ভূমিসেবা সপ্তাহ শুরু হয়েছে। এ উপলক্ষে জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে আজ সোমবার সচেতনতামূলক সভা অনুষ্ঠিত হয়। আজ ২৩ মে সোমবার বিকেলে জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত সচেতনতামূলক সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন জেলা প্রশাসক মোঃ শাহগীর আলম।
অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) মোহাম্মদ রুহুল আমীনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার কামরুল ইসলাম, গনপূর্ত বিভাগ,ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নির্বাহী প্রকৌশলী সাকিউল ইসলাম, সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ফিরোজুর রহমান ওলিও, জেলা রেজিষ্ট্রার মোঃ লুৎফুর রহমান, জিপি অ্যাডভোকেট ওয়াছেক আলী, ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মোঃ জসিম উদ্দিন, সাধারণ সম্পাদক মোঃ বাহারুল ইসলাম মোল্লা, সদর উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান শামীমা মুজিব, সাবেরা সোবহান বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক বদিউজ্জামান,বীর মুক্তিযোদ্ধা আবু হোরায়রাহ, বীর মুক্তিযোদ্ধা গাজী রতন মিয়া, ইউপি চেয়ারম্যান আলামিনুল হক পাবেল, জেলা নাগরিক ফোরামের সভাপতি সাংবাদিক পিযুষ কান্তি আচার্য, তরীর সভাপতি শামীম আহমেদ প্রমুখ।
ভূমিসেবা উপলক্ষে স্লাইডের মাধ্যমে সেবা সমূহ সম্পর্কে বিস্তারিত বর্ণনা করেন সদর উপজেলা সহকারি কমিশনার (ভূমি) মোশারফ হোসাইন।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে জেলা প্রশাসক মোঃ শাহগীর আলম বলেন, ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ৭৬টি ভূমি অফিস আছেন। সেখানে জনগন যাতে সহজেই ভূমি সেবা পায়, জনগনকে যাতে কোন ধরনের ভোগান্তি পড়তে না হয়, সেজন্য সরকার সব ধরনের ব্যবস্থা করা হয়েছে। স্মার্ট ভূমি ব্যবস্থাপনা গড়ে তোলার মধ্য দিয়ে নাগরিক সেবাকে সহজ ও দ্রুত নিষ্পত্তি করার জন্য সরকার কাজ করছে। তিনি বলেন, অনলাইনের মাধ্যমে ভূমি সংক্রান্ত কাজ করা গেলেও জনগনকে ভূমি সংক্রান্ত সকল কাগজপত্র যত্ন করে রাখতে হবে। তিনি বলেন, বর্তমান সরকার ল্যান্ড সার্ভে কমিশন গঠন করেছেন।
ব্রাহ্মণবাড়িয়াতে যাতে ২০ দিনের মধ্যে ই-নামজারি করা যায় সেজন্য কাজ চলছে। তিনি বলেন, ভূমি অফিসে কোন ধরনের অনিয়ম হলে তাকে শাস্তির আওতায় আনা হবে। সভায় সরকারি, বেসরকারি বিভিন্ন অফিসের শীর্ষ কর্মকর্তাগণ, ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানগণ, ভূমি অফিসের কর্মচারী, কর্মকর্তাগণসহ বিভিন্ন শ্রেনী পেশার মানুষ উপস্থিত ছিলেন। পরে জেলা প্রশাসক মোঃ শাহগীর আলম ভূমিসেবা সপ্তাহ উপলক্ষে একটি সেবা বুথ উদ্বোধন করেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বাংলাদেশ কেমিস্টস্ এন্ড ড্রাগিস্টস্ সমিতি, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা কমিটির আয়োজনে ফার্মেসী সার্টিফিকেট রেজিস্ট্রেশন কোর্স ৬৩তম ব্যাচের শুভ উদ্বোধন ও বই বিতরণ করা হয়েছে।
আজ ১ সেপ্টেম্বর শুক্রবার বেলা ১১টায় স্থানীয় সুর সম্রাট দি দি আলাউদ্দিন সঙ্গীতাঙ্গনের হলে অনুষ্ঠিত উদ্বোধন ও বই বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন জেলা প্রশাসক মোঃ শহগীর আলম।
বাংলাদেশ কেমিস্টস্ এন্ড ড্রাগিস্টস্ সমিতি, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা কমিটির সভাপতি আহাম্মদ হুসেনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান বক্তার বক্তব্য রাখেন পুলিশ সুপার মোহাম্মদ শাখাওয়াত হোসেন।
বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন সিভিল সার্জন ডাঃ মোহাম্মদ একরাম উল্লাহ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান ডাঃ মোঃ আবু সাঈদ, ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তর, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার তত্ত্বাবধায়ক মোঃ শাহজালাল ভূঁইয়া ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক মোঃ বাহারুল ইসলাম মোল্লা।
স্বাগত বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ কেমিস্টস্ এন্ড ড্রাগিস্টস্ সমিতি, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা কমিটির সাধারণ সম্পাদক মোঃ আবু কাউছার। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে জেলা প্রশাসক মোঃ শাহগীর আলম ফার্মেসীর মালিকদের উদ্দেশ্যে বলেন, আপনার নীতি ও নৈতিকতার সাথে ব্যবসা করবেন। সরকারি নীতিমালা মেনে ফার্মেসী পরিচালনা করবেন। ফার্মেসীতে মেয়াদোর্ত্তীন, ভেজাল ও নিম্নমানের ঔষধ বিক্রি করবেন না।
তিনি বলেন, অনেক সময় দেখা যায় চিকিৎসক রোগীর ব্যবস্থাপত্রে এক কোম্পানীর ঔষধ লিখেছেন কিন্তু ফার্মেসীতে গেলে ওই রোগীকে অন্য কোম্পানীর নিম্নমানের ঔষধ দেয়া হয়। তিনি বলেন, আপনারা সরকারের স্বাস্থ্যনীতি মেনে চলবেন। মানুষ অসুখ-বিসুখ হলেই চিকিৎসকের কাছে যান। চিকিৎসক ঔষুধ লিখলে রোগী ঔষুধ কিনতে আপনাদের কাছে যায়। আপনারা রোগীকে ডাক্তারের ঔষুধ ভুল হয়েছে, আমার কাছে আরো ভালো মানের ঔষুধ আছে বলে রোগীকে বিভ্রান্ত করবেন না। কিছু কিছু ঔষধ আছে যা চিকিৎসকের প্রেসক্রিপশন ছাড়া বিক্রি করা যায়না। আপনার ওইসব ঔষধ মুনাফার লোভে প্রেসক্রিপশন ছাড়া বিক্রি করবেন না। চিকিৎসকের প্রেসক্রিপশন যদি আপনারা পড়তে না পারেন তাহলে যিনি পড়তে পারেন তাকে দিয়ে পড়াবেন তবু ভুল ঔষধ রোগীকে দিবেন না। সততার সাথে ব্যবসা পরিচালনা করবেন। আর কেউ যদি ভেজাল ও মেয়াদোর্ত্তীন ঔষধ বিক্রি করেন তা প্রমানিত হলে তার বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
আলোচনা শেষে প্রধান অতিথি ফার্মেসী সার্টিফিকেট রেজিস্ট্রেশন কোর্সের ৬৩তম ব্যাচের তিনশত জনের হাতে বই তুলে দেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সিভিল সার্জন কার্যালয়ের আয়োজনে বিশ্ব মাতৃদুগ্ধ সপ্তাহ-২০২৩ উপলক্ষে মাতৃদুগ্ধের গুরুত্ব, উপকারিতা এবং মাতৃদুগ্ধ বিকল্প আইন ২০১৩ ও বিধি ২০১৭ বিষয়ক অবহিতকরণ কর্মশালা আজ ১১ সেপ্টেম্বর সোমবার অনুষ্ঠিত হয়েছে।
বেলা ১১টায় সিভিল সার্জন কার্যালয়ের সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত অবহিতকরণ কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিষ্ট্রেট হেলেনা পারভীন।
সিভিল সার্জন ডাঃ মোহাম্মদ একরাম উল্লাহর সভাপতিত্বে অবহিতকরণ কর্মশালায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন জনস্বাস্থ্য পুষ্টি প্রতিষ্ঠানের উপ-পরিচালক মাহমুদুল বাশার, জনস্বাস্থ্য পুষ্টি প্রতিষ্ঠানের সহকারি পরিচালক জয়াশীষ রায়।
বিশ্ব মাতৃদুগ্ধ সপ্তাহের স্লাইড প্রদর্শন করেন সিভিল সার্জন কার্যালয়ের চিকিৎসক ডাঃ মাহমুদুল হাসান।
অবহিতকরণ কর্মশালায় বক্তব্য ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মোঃ জসিম উদ্দিন, সাধারণ সম্পাদক মোঃ বাহারুল ইসলাম মোল্লা প্রমুখ।
কর্মশালায় বলা হয়, ২০১০ সাল থেকে বাংলাদেশে মাতৃদুগ্ধ দিবস জাতীয়ভাবে পালন করা হচ্ছে। মায়ের দুধের কোন বিকল্প নেই। মায়ের দুধই হচ্ছে শিশুদের সর্বোত্তম খাদ্য। বাংলাদেশে শতকরা ৬৫ ভাগ শিশু মায়ের দুধ পান করে। যা বিশ্বে সর্বোচ্চ।
সভায় বলা হয়, মায়ের দুধের কোন বিকল্প হতে পারেনা। এর পরেও যদি পরিস্থিতির কারণে কোন শিশুকে বিকল্প খাবার দিতে হয় তাহলে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ভাষা সংহতি অনুষ্ঠানের মাধ্যমে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্মরণ করা হয়েছে ভারতের আসামের শিলচরের বাংলা ভাষা শহীদদের।
আজ ১৯ মে রবিবার বিকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত তিতাস আবৃত্তি সংগঠন ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহরের গভ. মডেল গার্লস স্কুল শহীদ মিনার ও মিলনায়তনে গভীর শ্রদ্ধা ও ভালোবাসায় এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।
কমলা ভট্টাচার্য সহ ১১ ভাষা শহীদদের প্রতি সম্মান জানিয়ে শহীদ মিনারে ফুলেল শ্রদ্ধা জানিয়ে অনুষ্ঠানের শুরু হয়।
কর্মসূচির মধ্যে ছিলো ফুলেল শ্রদ্ধা, কবিকন্ঠে কবিতাপাঠ, একক ও দলীয় আবৃত্তি।
কর্মসূচির উদ্বোধন করেন জেলার প্রবীণতম সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব কবি আবদুল মান্নান সরকার।
প্রাসঙ্গিক বক্তব্য রাখেন তিতাস আবৃত্তি সংগঠনের সহকারী পরিচালক উত্তম কুমার দাস ও তরী বাংলাদেশ আহবায়ক শামীম আহমেদ।
তিতাস আবৃত্তি সংগঠনের সহকারী পরিচালক সুজন সরকার ও আবৃত্তিশিল্পী সাদিয়া রহমান বীথির সঞ্চালনায় কবিকন্ঠে কবিতাপাঠ করেন কবি আবদুর রহিম, শিরীন আক্তার, শৌমিক সাত্তার, রুদ্র মুহাম্মদ ইদ্রিস, হেলাল উদ্দিন হৃদয়। একক আবৃত্তি করেন সাহিত্য একাডেমী সদস্য নুসরাত জাহান বুশরা, সোনালী সকাল পরিচালক ফাহিম মুনতাসির, নবীনগর আবৃত্তি চর্চা কেন্দ্র পরিচালক শুভেন্দু চক্রবর্তী, তিতাস আবৃত্তি সংগঠনের সদস্য রেজা এ রাব্বী, ফারদিয়া আশরাফি নাওমী, ফাহিমা সুলতানা ও অবন্তিকা চক্রবর্তী। দলীয় পরিবেশনা করেন তিতাস আবৃত্তি সংগঠনের ছোটদল, মধ্যমদল বালক, বালিকা ও অভিভাবকদল।