চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার বিজয়নগরে প্রচণ্ড বৃষ্টিতে মাটির ঘর ধসে রাফিন (১২) ও মিশু (১০) নামে আপন দুই ভাইবোনের মৃত্যু হয়েছে। আজ ২৯ সেপ্টেম্বর শুক্রবার ভোরে উপজেলার পত্তন ইউনিয়নের লক্ষ্মীপুর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
মৃত দুই ভাইবোন ওই গ্রামের মন্নাফ মিয়ার সন্তান। এ ঘটনায় বাবা মন্নাফ (৪৫), মা রোকসানা (৩০) ও বোন ইশু (১০) আহত হয়েছেন। এদের মধ্যে ইশুকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় ঢাকায় পাঠানো হয়েছে।
বিজয়নগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রাজু আহমেদ জানান, মন্নাফ কৃষিকাজ করে জীবিকা নির্বাহ করেন। স্ত্রী ও তিন সন্তান নিয়ে মাটির ঘরে থাকতেন। গতকাল রাতে অন্যান্য রাতের মতোই সবাই একসঙ্গে ঘরে ঘুমিয়ে পড়েন। ভোররাতে প্রচণ্ড বৃষ্টি হলে মাটির ঘরটি ধসে পড়ে। এতে তারা পাঁচজনই মাটির নিচে চাপা পড়েন। পরে তাদেরকে উদ্ধার করে জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক রাফিন ও মিশুকে মৃত ঘোষণা করেন। আহত তিনজনের মধ্যে ইশুকে আশঙ্কাজক অবস্থায় ঢাকায় পাঠানো হয়।
চলারপথে রিপোর্ট :
বিজয়নগরে পুলিশের ওপর হামলার ঘটনায় মামলা হয়েছে। বিজয়নগর থানার সহকারী উপ-পরিদর্শক (এএসআই) সেলিম উদ্দিন বাদী হয়ে মামলাটি করেন।
গতকাল শুক্রবার সন্ধ্যায় বিজয়নগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রাজু আহমেদ বিষয়টি নিশ্চিত করেছন।
তিনি বলেন, বৃহস্পতিবার ভোরে উপজেলার পত্তন ইউনিয়নের আদমপুর গ্রামে মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করতে গেলে পুলিশের ওপর হামলা হয়। এ সময় আত্মরক্ষার জন্য পুলিশ রাবার বুলেট নিক্ষেপ করলে আইয়ুব নূর (৫০) নামে এক মাদক কারবারি নিহত হন। আরো দুজন গুলিবিদ্ধ হন।
ওসি আরো বলেন, অপরদিকে মাদক কারবারিদের হামলায় ১০ পুলিশ সদস্য আহত হন। এ ঘটনায় রাতেই থানার এএসআই সেলিম উদ্দিন বাদী হয়ে ১৮ মাদক কারবারি নাম উল্লেখ করে এবং অজ্ঞাত আরও ৫২ জনকে আসামি করে মামলা করেছেন। মামলায় অভিযুক্ত আসামিদের গ্রেফতার করতে অভিযান অব্যাহত আছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার জেলার বিজয়নগরে বিএনপির সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ ৪ জানুয়ারি শনিবার চান্দুরা ইউনিয়নের দাউদপুর সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের মাঠে আবদুল হকের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি ছিলেন কেন্দ্রীয় বিএনপির অর্থনৈতিক বিষয়ক সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার খালেদ হোসেন মাহবুব শ্যামল। প্রধান অতিথি তাঁর বক্তব্যে বলেন, আওয়ামী লীগ সরকারের পতন থেকে বিএনপির নেতাকর্মীদের শিক্ষা নিতে হবে। আওয়ামী লীগ যেমন জুলুম নির্যাতন করে জনগণ বিহীন পাতানো নির্বাচনের মাধ্যমে বার বার অবৈধভাবে ক্ষমতায় থেকেছে। এক সময় ছাত্র জনতার গণ-অভ্যূত্থানে তাদের দেশ ছাড়া করেছে।
তিনি আরো বলেন, আওয়ামী লীগ সব সময় জনগণকে গুরুত্ব না দিয়ে দিনের ভোট রাতে করেছে, জনগণ বিহীন ভোট, ক্ষমতার অপব্যবহার করে বিএনপির অনেক নেতাকর্মীদের জেল জুলুম নির্যাতনের মাধ্যমে নিজেদের স্বৈরাচারী রূপে অবতীর্ণ করেছে। যার জন্য তারা জনগণ থেকে বিছিন্ন হয়ে পৃথিবীতে নজিরবিহীন ইতিহাস সৃষ্টি করে দেশ ত্যাগ করতে বাধ্য হয়েছে। তিনি আরও বলেন, ছাত্রজনতার আন্দোলনের সফলতা আসলেও দীর্ঘ ১৬ বছর বিভিন্ন আন্দোলনের মাধ্যমে বিএনপি ও সহযোগী অঙ্গ সংগঠন সেই সফলতার পরিবেশ তৈরি করেছে। তাই সেই সফলতা বিএনপির নেতাকর্মীদের ধরে রাখতে হবে। জনগণকে সাথে নিয়ে আগামীর সরকার বিএনপি গঠন করবে বলে তিনি আশীবাদ ব্যক্ত করেন।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি হাফিজুর রহমান মোল্লা কচি ও সাবেক সাধারণ সম্পাদক জহিরুল হক খোকন।
চান্দুরা ইউনিয়ন বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক মো. হেলাল উদ্দিন এর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে আরো বক্তব্য রাখেন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌর কলেজের গভর্ণিং বডির সভাপতি এবিএম মোমিনুল হক, জেলা বিএনপি নেতা আলী আজম, জসিম উদ্দিন রিপন, মাইনুল হোসেন চপল, বিজয়নগর উপজেলা বিএনপির আহবায়ক জমির উদ্দীন দস্তগীর, জেলা যুবদলের সাবেক আহবায়ক মনির হোসেন, নিয়ামুল হক, পৌর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্ব মিজানুর রহমান, সাংগঠনিক সম্পাদক জসিম উদ্দিন, সদর উপজেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক সালাহ্ উদ্দিন আহমেদ, জেলা শ্রমিক দলের নেতা আজিজুর রহমান, জেলা যুবদলের সভাপতি শামীম মোল্লা, সাধারণ সম্পাদক ইয়াছিন মাহমুদ, সিনিয়র সহ-সভাপতি রাশেদুল হক, জসিম চৌধুরী, রাশেদ কবির আখন্দ, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ তৈমুর, আশিকুল ইসলাম সুমন, সাংগঠনিক সম্পাদক আতিকুল হক জালাল, পৌর যুবদলের সভাপতি এডভোকেট মাসুদুল হক, সাধারণ সম্পাদক এডভোকেট ইয়াছিন মিয়া, দুলাল আহমেদ, জেলা ছাত্রদলের সাবেক আহবায়ক ফোজায়েল চৌধুরী, আজহারুল ইসলাম দিদার, সাঈদ হাসান সানী প্রমুখ।
উপজেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক ডা. রফিকুল ইসলাম, চান্দুরা ইউনিয়ন বিএনপি সিনিয়র সহ-সভাপতি আলমগীর হোসেন, উপজেলা যুবদলের যুগ্ম আহবায়ক মো. আলী হোসেন, জেলা ছাত্রদলের সাবেক সহ-সভাপতি মো. নুরুল হক নিয়াজ, মো. মিলন মৃধা জেলা সদস্য মো. তরিকুল ইসলাম সোহানসহ জেলা, উপজেলা ও চান্দুরা ইউনিয়ন বিএনপিসহ অঙ্গ সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দ।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার গণমানুষের নেতা, স্থানীয় সংসদ সদস্য, বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি, যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা র.আ.ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী এমপি বলেছেন, বীর মুক্তিযোদ্ধারা হলেন এদেশের সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ সন্তান, জাতির গর্বিত সন্তান।
তিনি আজ ৪ অক্টোবর বুধবার দুপুরে বিজয়নগর উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে বিজয়নগর উপজেলার বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সাথে মতবিনিময়কালে প্রধান অতিথির বক্তব্যে একথা বলেন।
বিজয়নগর উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডের আহবায়ক এ.এইচ.এম. ইরফান উদ্দিন আহমেদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে র.আ.ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী এমপি আরো বলেন, বিগত সরকার গুলোর সময় জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান বীর মুক্তিযোদ্ধারা অবহেলিত ছিলেন। তাঁরা তাদের প্রাপ্য সম্মান পাননি।
বর্তমান সরকারের আমলে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মুক্তিযোদ্ধাদেরকে মর্যাদার আসনে আসীন করেছেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা অস্বচ্ছল মুক্তিযোদ্ধাকে থাকার জন্য “বীর নিবাস” করে দিচ্ছেন। মুক্তিযোদ্ধাদের মাসিক ভাতা বৃদ্ধি করেছেন। এছাড়াও প্রধানমন্ত্রী মুক্তিযোদ্ধাদেরকে বিভিন্নভাবে সহায়তা করে আসছেন।
তিনি মুক্তিযোদ্ধাদের সাথে কুশল বিনিময় করেন ও তাদের কোন সমস্যা আছে কিনা জানতে চান। তিনি বলেন, আমি আমৃত্যু মুক্তিযোদ্ধাদেরকে সেবা ও সহযোগীতা করে যাব। তিনি বলেন, সামনে জাতীয় সংসদ নির্বাচন। একটি অশুভ চক্র নির্বাচনকে সামনে রেখে নানা ধরনের ষড়যন্ত্র করছে। তারা নির্বাচনকে বাঁধাগ্রস্ত করতে চায়। তিনি ওই ষড়যন্ত্রকারীদের সম্পর্কে সজাগ থাকার জন্য সকলের প্রতি আহবান জানান।
মতবিনিময় সভায় বক্তব্য রাখেন বিজয়নগর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান নাসিমা লুৎফুর রহমান (নাসিমা মুকাই আলী), বিজয়নগর উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি মোঃ জহিরুল ইসলাম ভূঁইয়া, সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান জিতু মিয়া, দবিরুল ইসলাম ভূঁইয়া প্রমুখ।
অনুষ্ঠানে সমাজসেবা অধিদপ্তরের সহযোগীতায় ভিক্ষুক পুর্নবাসন প্রকল্পের আওতায় একজন ভিক্ষুকের হাতে একটি ব্যাটারি চালিত অটোরিক্সা তুলে দেন প্রধান অতিথি।
আলোচনা সভা শেষে উপজেলার সেজামুড়া গ্রামে নির্মিতব্য মুক্তিযুদ্ধ স্মৃতিসৌধ ও বিশ্রামাগারের নির্মাণকাজ পরিদর্শন করেন প্রধান অতিথি। এ সময় উপজেলার বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তাগণ, মুক্তিযোদ্ধা ও দলীয় নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
বর্তমান আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন সরকার গত ১৫ বছরে রাস্তাঘাট, স্কুল-কলেজ ও মানুষের জীবনমান উন্নয়ন করার জন্য নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে। তাই আওয়ামী লীগের নৌকা মার্কায় যত বেশি ভোট দেবেন ততই আপনাদের লাভ হবে বলে জানান ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩ (সদর-বিজয়নগর) আসনের সংসদ সদস্য র আ ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী।
আজ ৭ নভেম্বর মঙ্গলবার বিকাল ৪টায় বিজয়নগর উপজেলার বুধন্তী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের কর্মিসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। এ সময় তিনি বর্তমান সরকারের উন্নয়নের ফিরিস্তি তুলে ধরে ও বিএনপি-জামায়তের ধ্বংসাত্মক কর্মকাণ্ডের সমালোচনা নৌকা মার্কায় ভোট দেওয়ার আহবান জানান।
বুধন্তী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মো. এফতেহারুল ইসলাম শামীম ও সাংগঠনিক সম্পাদক মো. ইজাজুল ইসলাম রাকিবের যৌথ সঞ্চালনায় কর্মিসভায় স্বাগত বক্তব্য রাখেন বুধন্তী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান কাজী সায়িদুল ইসলাম।
বিজয়নগর উপজেলার বুধন্তী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. জিতু মিয়ার সভাপতিত্বে কর্মিসভায় উপস্থিত ছিলেন- এফবিসিসিআইয়ের সাবেক সিনিয়র সহ-সভাপতি কাজী মোহাম্মদ শফিকুল ইসলাম, বাংলাদেশ কৃষক লীগের অর্থ সম্পাদক নাজির মিয়া, জেলা আওয়ামী লীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি, সাবেক ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভার মেয়র মো. হেলাল উদ্দিন, জেলা আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক মো. মাহাবুবুল বারী চৌধুরী মন্টু, সহ-সভাপতি হাজী মো. হেলাল উদ্দিন, জেলা আওয়ামী লীগ নেতা কাজী হারিছুল ইসলাম ও মিজানুল ইসলাম, বিজয়নগর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি অ্যাডভোকেট মো. জহিরুল ইসলাম ভূঁইয়া, ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক মো. জাহাঙ্গীর মৃধাসহ জেলা ও উপজেলা আওয়ামী লীগ ও অঙ্গসংগঠনের নেতারা।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা তথ্য অফিসের উদ্যোগে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয় কর্তৃক বাস্তবায়নাধীন বার্ষিক কর্মসম্পাদন চূক্তির (এপিএ)”র আওতায় বিজয়নগর উপজেলার ইসলামপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও নোয়াগাও সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে পৃথক উঠান বৈঠক আজ ২ ডিসেম্বর সোমবার অনুষ্ঠিত হয়।
অনুষ্ঠান সমূহে তথ্য অফিসার দীপক চন্দ্র দাস এর সভাপতিত্বে ভিডিও কলে প্রধান অতিথি হিসেবে সংযুক্ত ছিলেন গণযোগাযোগ অধিদপ্তরের উপপরিচালক (মাঠ প্রচার) ফাহিমা জাহান।
প্রধান অতিথি উপপরিচালক (মাঠ প্রচার) ফাহিমা জাহান ডেঙ্গু, শিশুকে মাতৃদুগ্ধ দান, শিশু ও নারীর অধিকার, শিশুর যথাযথ বিকাশ, অটিজম, ও শিশুর মানসিক স্বাস্থ্য, জন্ম নিবন্ধন, শিক্ষা, নারীর ক্ষমতায়ন, পানিতে ডুবে শিশু মৃত্যু প্রতিরোধ, পরিবেশ সুরক্ষা ও দুর্যোগকালীন নারী- শিশুর সচেতনতা, জেণ্ডার সমতা, নিরাপদ মাতৃত্ব, বাল্য বিবাহ, ইত্যাদি বিষয়ে সচেতনতা সৃষ্টিতে উন্মুক্ত আলোচনা করেন।
অনুষ্ঠান সমূহে ইসলামপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোঃ আমজাদ হোসেন খান, সহকারী শিক্ষক জিন্নাত সুলতানা, সহকারী শিক্ষক রুমা আক্তার, সহকারী শিক্ষক সালেমা বেগম, সহকারী শিক্ষক শিউলী বেগম, সহকারী শিক্ষক রোহেনা বেগু, সহকারী শিক্ষক মাজেদা আক্তার, সহকারী শিক্ষক মাহবুবা বেগম, সহকারী শিক্ষক তানজিনা আক্তার, সহকারী শিক্ষক জুলহাসা বেগম, সহকারী শিক্ষক আমেনা বেগম এবং নোঁয়াগাও সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মুহাম্মদ মাহবুব উল্লাহ ভুঞা, সহকারী শিক্ষক রুনা লাইলা, সহকারী শিক্ষক মোঃ আজাহারুল ইসলাম ভুঞা, সহকারী শিক্ষক তাহমিনা আক্তার, সহকারী শিক্ষক তানজুমা আক্তার সহ প্রায় ছয় শতাধিক নারী ও পুরুষ উপস্থিত ছিলেন।