চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া রানার্স কমিউনিটির বর্ষপূর্তিতে ফান রান দৌড় প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ ৩০ সেপ্টেম্বর শনিবার সকালে জেলা শহরের পৌর এলাকার লোকনাথ দীঘির ট্যাংকের পাড় থেকে এই প্রতিযোগিতা শুরু হয়। এতে বিভিন্ন বয়সী দৌড়বিদেরা অংশগ্রহণ করেন।
ভোরে সূর্যের আলো উঠার আগেই শুরু হয় এই প্রতিযোগিতা। প্রতিযোগিতায় অংশ নিতে জেলার বিভিন্ন স্থান থেকে বিভিন্ন বয়সের দৌড়বিদরা লোকনাথ দীঘির ট্যাংকের পাড়ে জমায়েত হয়। এ সময় উপস্থিত ছিলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ বিভূতি ভূষণ দেবনাথ, উদ্ভিদবিজ্ঞান বিভাগের বিভাগীয় প্রধান দিলারা আক্তার খান, ব্রাহ্মণবাড়িয়া রানার্স কমিউনিটির প্রধান উদ্যোক্তা সংগঠনের এডমিন ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজের বাংলা বিভাগের প্রভাষক রাজন মিয়া।
শহরের লোকনাথ দীঘির ট্যাংকের পাড়ের প্রধান ফটক থেকে প্রতিযোগীতা শুরু হয়ে শহরের তিতাস নদীর বুক চিরে বের হওয়া নতুন সড়ক সীমনা ব্রাহ্মণবাড়িয়া সড়কের (শেখ হাসিনা সড়ক) তৃতীয় সেতু পর্যন্ত ৫ কিলোমিটার ও বিজয়নগর উপজেলার মনিপুর থেকে শহরের শিমরাইলকান্দি সেতু পর্যন্ত আসা-যাওয়া ১০ কিলোমিটার দৌড় প্রতিযোগিতা চলে। ফান রানে দুই কিলোমিটার দৌড়ে শিশুরা, ৪৫ বছর বয়স থেকে বয়োজ্যেষ্ঠরা ৫ ও ১০ কিলোমিটার এবং নারীরা ৫ কিলোমিটার দৌড়ে অংশ নেন। ৫ ও ১০ কিলোমিটার সবার জন্য উন্মুক্ত ছিল। ছয় ক্যাটাগরিতে মোট ৮৫ জন অংশ নেন।
দৌড় শেষে সীমনা-ব্রাহ্মণবাড়িয়া সড়কের শিমরাইলকান্দি সেতুতে পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠিত হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন অধ্যাপক দিলারা আক্তার খান। অংশগ্রহণকারীদের একটি করে শুভেচ্ছা স্মারক, সনদ, টি-শার্ট দেওয়া হয়। প্রতিযোগিতায় প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থান অধিকারকারীদের চ্যাম্পিয়ান ও রানার্সআপ ট্রফি দেওয়া হয়।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া রানার্স কমিউনিটির সমন্বয়ক ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজের বাংলা বিভাগের প্রভাষক মো. রাজন মিয়া বলেন, সুস্থ্য দেহ ও সবল মনের জন্য ২০২১ সালে এই সংগঠন করেছিলাম। নিজেদের সুবিধামতো জায়গায় সংগঠনের ৫০ সদস্য প্রতিদিন দৌড়ান। সংগঠনটির সক্রিয় রানার সংখ্যা এখন শতাধিক। এই সংগঠনের সাথে যুক্ত আছেন অন্তত আড়াই হাজার সদস্য। আগামী বছরের মার্চ মাসে আন্তর্জাতিক মানের বড় পরিসরে হাফ ম্যারাথন প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হবে বলে জানান তিনি।
উপদেষ্টা ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজের প্রফেসর দিলারা আক্তার জানান, প্রথমবারের মতো শিশুরা অংশগ্রহণ করেছেন এই প্রতিযোগিতায়। সকলকে এই সামাজিক আন্দোলনে অংশগ্রহণ করার আহ্বান জানান তিনি।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ইসলামী ছাত্র শিবিরের ৪৮তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষে বর্ণাঢ্য র্যালি ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
আজ ৬ ফেব্রুয়ারি বৃহস্পতিবার শহরের কাউতলী মোড় থেকে র্যালিটি বের হয়ে শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে। পরে ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেস ক্লাবের সামনে একটি সংক্ষিপ্ত আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
জেলা ইসলামী ছাত্র শিবিরের সভাপতি হাসান মাহমুদের সভাপতিত্বে এতে বক্তব্য রাখেন জেলা শিবিরের সাধারণ সম্পাদক জলফিকা হায়দার রাফি, ইয়াছিন আরাফাত প্রমুখ। প্রতিষ্ঠা বার্ষিকীতে জেলার বিভিন্ন স্থান থেকে শিবির কর্মীরা যোগদান করেন। এসময় বক্তারা বলেন, দীর্ঘ ১৫ বছর পর আমাদের প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষ্যে র্যালি ও আলোচনা সভা করতে পেরেছি।
স্টাফ রিপোর্টার:
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় শতাধিক শারীরিক প্রতিবন্ধীদের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরণ করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার দুপুরে জেলা প্রশাসনের আয়োজনে ও প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের নিয়ে গঠিত সংগঠন (ড্রিম ফর ডিসএবিলিটি ফাউন্ডেশন) এর সমন্বয়ে শতাধিক প্রতিবন্ধী মানুষের মাঝে শীতবস্ত্র হিসাবে কম্বল বিতরণ করেন জেলা প্রশাসক মোঃ শাহগীর আলম। এ সময় তিনি বলেন, প্রতিবন্ধীরাও আমাদের মত মানুষ। তাদের পাশে আমাদের সকলকে থাকতে হবে। তাহলেই একটি সুন্দর দেশ ও সমাজ বিনির্মাণ সম্ভব।
ড্রিম ফর ডিসএ্যাবিলিটি ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা মোঃ হেদায়েতুল আজিজ মুন্নার সঞ্চালনায় শীতবস্ত্র বিতরণ অনুষ্ঠানে অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক রাজস্ব রুহুল আমিন, সদর উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান আলহাজ্ব লোকমান হোসেন , জেলা মহিলা লীগের সাধারণ সম্পাদিকা এডভোকেট তাসলিমা সুলতানা নিশাত,স্বপ্নতরী সমাজ উন্নয়ণ সংস্থার প্রধান নির্বাহী তাহের উদ্দিন ভূইয়া, প্রতিবন্ধীবান্ধব সমাজকর্মী বশির আল হাসানসহ জেলা প্রশাসনের কর্মকর্তা বৃন্দ ও বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ।
চলারপথে রিপোর্ট :
জেলা তথ্য অফিসের উদ্যোগে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয় কর্তৃক বাস্তবায়নাধীন শিশু, কিশোর-কিশোরী ও নারী উন্নয়নে সচেতনতামূলক প্রচার কার্যক্রমের আওতায় ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সদর উপজেলার ঘাটিয়ারা পূর্ব সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও চান্দিয়ারা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে আজ ২৬ নভেম্বর মঙ্গলবার পৃথক উঠান বৈঠকের আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠান সমূহে তথ্য অফিসার দীপক চন্দ্র দাস এর সভাপতিত্বে ভিডিও কলে প্রধান অতিথি হিসেবে সংযুক্ত ছিলেন গণযোগাযোগ অধিদপ্তরের উপপরিচালক (মাঠ প্রচার) ফাহিমা জাহান।
প্রধান অতিথি উপপরিচালক (মাঠ প্রচার) ফাহিমা জাহান ডেঙ্গু, শিশুকে মাতৃদুগ্ধ দান, শিশু ও নারীর অধিকার, শিশুর যথাযথ বিকাশ, অটিজম, ও শিশুর মানসিক স্বাস্থ্য, জন্ম নিবন্ধন, শিক্ষা, নারীর ক্ষমতায়ন, পানিতে ডুবে শিশু মৃত্যু প্রতিরোধ, পরিবেশ সুরক্ষা ও দুর্যোগকালীন নারী- শিশুর সচেতনতা, জেণ্ডার সমতা, নিরাপদ মাতৃত্ব, বাল্য বিবাহ, ইত্যাদি বিষয়ে সচেতনতা সৃষ্টিতে উন্মুক্ত আলোচনা করেন।
অনুষ্ঠান সমূহে ঘাটিয়ারা পূর্ব সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক রেবেকা খানম, সহকারী শিক্ষক তাসলিমা বেগম, সহকারী শিক্ষাক সুলতানা পারভীন, সহকারী শিক্ষক সাদিয়া আফরিন, সহকারী শিক্ষক ফাহমিদা আক্তার, সহকারী শিক্ষক লক্ষী রানী মল্লিক, সহকারী শিক্ষক নাদিরা বেগম এবং চান্দিয়ারা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ফারহানা বেগম, সহকারি শিক্ষক খাদিজা বেগম, সহকারি শিক্ষক শারমিন বেগম, সহকারি শিক্ষক তোহেরা বেগম, সহকারি শিক্ষক রোকসানা বেগম, সহকারি শিক্ষক মোঃ আতিকুল ইসলাম, সমাজ সেবক আক্তারুজ্জামান, স্থানীয় ইউপি সদস্য বাবুল মিয়া, সমাজ সেবক জামাল উদ্দিন, সমাজ সেবক আব্দুর রহমান, সমাজ সেবক মুস্তাকিন ও সার্ন ফ্লাওয়ার কিন্ডারগার্ডেন প্রধান শিক্ষক হীরা মিয়া সহ প্রায় ছয় শতাধিক নারী ও পুরুষ উপস্থিত ছিলেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানের মুখে আওয়ামীলীগ সরকারের পতন একদিকে যেমন মুক্তি, তেমনি সকলের জন্য একটি শিক্ষা বলেও উল্লেখ করেছেন কেন্দ্রীয় বিএনপির অর্থ বিষয়ক সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার খালেদ হোসেন মাহবুব শ্যামল।
আজ ১০ আগস্ট শনিবার বিকেলে ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহরের পুনিয়াউটস্থ নিজ বাসভবন আয়োজিত রাজনৈতিক, ধর্মীয় ও জাতিগত সহিংসতা পরিহার এবং শান্তি সম্প্রীতি প্রতিষ্ঠার আহ্বানে সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময়কালে এ কথা বলেন তিনি। এসময় তিনি বলেন, জনগণই হচ্ছে রাজনৈতিক দলের শক্তি। আওয়ামীলীগ সরকারের পতন থেকে শিক্ষা না নিয়ে জনবিচ্ছিন্ন হলে আমাদেরও পতন হবে। তাই জনবান্ধব রাজনীতি করতে দলের সকল নেতাকর্মীদের নির্দেশ দেয়া হয়েছে।
এই আন্দোলনের মাধ্যমে দীর্ঘ স্বৈরশাসনের অবসান হয়েছে জানিয়ে তিনি আরো বলেন, ছাত্র জনতার ঐতিহাসিক বিজয়ের আনন্দে কিছু সুযোগ সন্ধানি অপশক্তি বিভিন্ন সংঘাত, ভাংচুর, লুটতরাজ, চাঁদাবাজিসহ নানা অপকর্মে লিপ্ত। ঐতিহ্যবাহী ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবও ভাংচুর করা হয়। এসব অপকর্মের সাথে বিএনপি বা অঙ্গসংগঠনের কোন নেতাকর্মী কোনোভাবেই সমর্থন বা প্রশ্রয় দেয় না। তিনি আরো বলেন, আওয়ামীলীগের দীর্ঘ শাসনের সময় বিএনপি ও অঙ্গ সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা অবর্ণনীয় জুলুম ও নির্যাতনের শিকার। তিনি আরো বলেন, আমি নিজেও ১৫ বছরে অনেক নির্যাতনের শিকার হয়েছি। আমার বাড়ি ঘর ভাংচুর ও লুটপাট চালানো হয়েছে। কিন্তু আমি কোনো প্রতিহিংসার রাজনীতিতে বিশ্বাস করি না। কিন্তু বিএনপি প্রতিহিংসার রাজনীতিতে বিশ্বাস করে না। তাই জেলাবাসীর শান্তি ও সম্প্রীতি বজায় রাখতে তিনি দলীয় নেতাকর্মীদের প্রতি নিদের্শ দেন। তিনি সংখ্যালঘু, ব্যবসায়ী, চাকুরীজীবীসহ ভিন্ন মতের রাজনৈতিক কর্মীদেরও নিরাপত্তা নিশ্চিতে দৃঢ় প্রতিজ্ঞার কথা জানান। কোন ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানে কোনো ধরণের হুমকী বা নিরাপত্তাহীনতায় ভুগলে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর পাশাপাশি বিএনপির নেতাকর্মীদেরও সহযোগিতা নেয়ার আহ্বান জানান।
মতবিনিময়কালে জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি হাফিজুর রহমান মোল্লা কচি, সাবেক সহ সভাপতি এডভোকেট শফিকুল ইসলাম, এডভোকেট গোলাম সারোয়ার খোকন, সাবেক সাধারণ সম্পাদক জহিরুল হক খোকন, সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এবিএম মোমিনুল হক, শহর বিএনপির সাবেক আহবায়ক জসিম উদ্দিন রিপন, জেলা যুবদলের সভাপতি শামীম মোল্লা, সাধারণ সম্পাদক ইয়াছিন মাহমুদ, মঈনুল হোসেন চপল, সহ জেলা বিএনপি, যুবদল, ছাত্রদলসহ অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বিজিবির সুলতানপুর ব্যাটালিয়নের (৬০ ব্যাটালিয়ন) অভিযানে গত ১ বছরে (২০২৪ সালে) প্রায় একশত পঞ্চাশ কোটি টাকা মূল্যের বিপুল পরিমান মাদক ও বিভিন্ন প্রকার অবৈধ মালামাল উদ্ধার করা হয়েছে। এ সময় ৮৬ জন আসামীকে গ্রেপ্তার করা হয়।
আজ ১ জানুয়ারি বুধবার দুপুরে বিজিবির পক্ষ থেকে গণমাধ্যম কর্মীদের কাছে পাঠানো প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানা গেছে।
বিজিবির সুলতানপুর ব্যাটালিয়নের (৬০ ব্যাটালিয়ন) অধিনায়ক লেঃ কর্ণেল এ.এম. জাবের বিন জব্বার, পিএসসি, এসি স্বাক্ষরিত প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়, ২০২৪ সালে বিজিবির মাদক ও চোরাচালান বিরোধী অভিযানে ১শত ৪৬ কোটি ৯৪ লাখ ৮ হাজার ৩১৯ টাকা মূল্যের বিপুল পরিমান ভারতীয় অবৈধ মাদক ও বিভিন্ন প্রকার মালামাল উদ্ধার করা হয়। একই সময় এসব মাদক ও চোরাচালানীর সাথে জড়িত ৮৬ জনকে গ্রেফতার এবং ২০ জন পলাতক আসামীর বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়।
উদ্ধারকৃত মাদকদ্রব্যের মধ্যে রয়েছে হুইস্কি ১০৭৭১ বোতল, বিয়ার ১৭০৮ পিস, ইস্কফ সিরাপ ৩৯১৩ বোতল, গাঁজা ৩৯২০.৯ কেজি, ফেন্সিডিল, ৩৪১৪ বোতল, ইয়াবা ট্যাবলেট- ৪৬,০৬৮ পিস, ভারতীয় বিভিন্ন প্রকার শাড়ি ১৭১৬৬ পিস, গরু ৩৩৩ টি, বিভিন্ন প্রকার মোবাইল ফোন ১৯৪৮ টি, মোবাইল ফোনের ডিসপ্লে ৪৫০৪০ টি, বাসমতি চাল ৩৭৩১৮.৫ কেজি, চিনি ১০,৯৫,৬৭০.৫ কেজি, নেহা মেহেদী ২১৫৮১৫ পিস, জিরা ১৫৬২ কেজি, বিভিন্ন প্রকার চকলেট ১১৭৯৯৮ পিস, বিভিন্ন প্রকার তালা ১৪,২৩৪ পিস, বিভিন্ন প্রকার বাঁজি-৬৩,৯০,০০৯ পিস, বিপুল পরিমাণ বিভিন্ন প্রকার নিষিদ্ধ ঔষধ সামগ্রী, বিভিন্ন প্রকার কাপড়, কসমেটিক্স সামগ্রী, খাদ্য সামগ্রী, যানবাহনের খুচরা যন্ত্রাংশ, মোটর সাইকেল, সিএনজি, বাংলাদেশী বিভিন্ন প্রকার মাছ ইত্যাদি। প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়, বিজিবির সুলতানপুর ব্যাটালিয়নের (৬০ বিজিবি) এই অভিযান অব্যাহত থাকবে।