চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ (সরাইল-আশুগঞ্জ) আসনে উপনির্বাচনে আইনি প্রক্রিয়ায় মনোনয়ন পত্র বাতিল হওয়া স্বতন্ত্র প্রার্থী মোঃ ইব্রাহিম সমর্থন জানিয়েছেন জাতীয় পার্টি মনোনীত প্রার্থী এডভোকেট আবদুল হামিদ খান ভাসানীকে। আজ ১৫ অক্টোবর রবিবার বিকালে সরাইল প্রেসক্লাবে সাংবাদিক সম্মেলন করে তিনি এ সমর্থন ব্যক্ত করেন।
সরাইল প্রেসক্লাবের সভাপতি মোঃ আইয়ুব খানের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ মাহবুব খান বাবুলের সঞ্চালনায় লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন স্বতন্ত্র এমপি প্রার্থী মোঃ ইব্রাহিম। বক্তব্যে তিনি বলেন, সব নিয়ম কানুন মেনে উপনির্বাচনে তিনি স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে গত ১১ অক্টোবর মনোনয়ন পত্র দাখিলের শেষ দিনে সরাইল উপজেলা নির্বাহী অফিসার এর কার্যালয়ে জমা দেন। পরদিন জেলা রিটার্নিং অফিসার এর কার্যালয়ে মনোনয়ন পত্র যাচাই-বাছাই শেষে ভূয়া স্বাক্ষর ও মৃত ব্যক্তির স্বাক্ষর দেওয়ার অভিযোগে তার মনোনয়ন পত্র বাতিল করা হয়।
আইনগত প্রক্রিয়ায় তার প্রার্থীতা বাতিল হওয়ার কথা স্বীকার করে জাতীয় পার্টির প্রার্থী এডভোকেট আব্দুল হামিদ খান ভাসানীকে সমর্থন দিয়ে বলেন, আমার দাদা জাতীয় পার্টি করতেন। এর ধারাবাহিকতায় আমার বাবাও জাতীয়পার্টি করে গেছেন।
তিনি আরো বলেন, জাতীয় পার্টিতে আমার পদ পদবী নেই। তাই আমি স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়েছিলাম। আগামীতে জাতীয় পার্টির পদ-পদবী নেওয়ার চেষ্টা করে পরবর্তীতে জাতীয় পার্টি থেকে মনোনয়ন চাইব।
এ সময় জাতীয় পার্টি মনোনীত প্রার্থী এডভোজেট আব্দুক হামিদ খান ভাসানীসহ প্রেসক্লাবের অন্যান্য সংবাদকর্মীগণ উপস্থিত ছিলেন।
উল্লেখ্য, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ (সরাইল-আশুগঞ্জ) সংসদীয় আসনে উকিল আব্দুস সাত্তার ভূঞা ৬ বার এমপি ছিলেন। এছাড়াও একবার প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেছেন। গত ৩০ সেপ্টেম্বর তার মৃত্যুতে মঙ্গলবার (৪ অক্টোবর) আসনটি শূন্য ঘোষণা করে বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন। পাশাপাশি উপনির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করা হয়। মনোনয়ন পত্র দাখিলের শেষ দিনে মোট ৬ জন প্রার্থী মনোনয়ন পত্র দাখিল করেন। এদের মধ্যে যাছাই বাছাইয়ে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের প্রার্থী অধ্যক্ষ শাহজাহান আলম সাজু, স্বতন্ত্র পদে সাবেক দুইবারের এমপি এডভোকেট জিয়াউল হক মৃধা, জাতীয় পার্টির লাঙ্গল প্রতীকের প্রার্থী এডভোকেট আব্দুল হামিদ ভাসানী, এনপিপি’র রাজ্জাক হোসেন ও জাকের পার্টির জহিরুল ইসলাম এই ৫ জনের প্রার্থীতা বৈধ ও স্বতন্ত্র প্রার্থী মোঃ ইব্রাহিম মিয়া এর প্রার্থীতা অবৈধ বলে ঘোষনা করেন জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তা। তফসিল অনুযায়ী আগামী ৫ নভেম্বর এ আসনে ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ (সরাইল-আশুগঞ্জ) আসনের উপ-নির্বাচনের একাধিক ভোটকেন্দ্রে ভোটগ্রহণে অনিয়মের অভিযোগের সত্যতা পেয়েছে তদন্ত কমিটি। তদন্তে অনিয়মের সঙ্গে সম্পৃক্ততা থাকায় দুই প্রিসাইডিং কর্মকর্তাকে দুই মাসের জন্য বরখাস্ত করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।
নির্বাচন কমিশন থেকে পাওয়া নির্বাচন পরিচালনা-২ অধিশাখা উপসচিব মো. আতিয়ার রহমানের ১৪ নভেম্বর স্বাক্ষরিত এক চিঠিতে এ তথ্য জানা যায়।
চিঠিতে উল্লেখ করা হয়, জাতীয় সংসদের ২৪৪ ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ (সরাইল-আশুগঞ্জ) শূন্য আসনে ৫ নভেম্বর ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচনপরবর্তী বিভিন্ন গণমাধ্যমে ৯৫নং যাত্রাপুর নুরানিয়া হাফিজিয়া মাদ্রাসা ও ১২৭নং শরীফপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ভোটকেন্দ্রে অনিয়মের সংবাদ প্রচার হয়। যার পরিপ্রেক্ষিতে নির্বাচন কমিশন প্রকাশিত অভিযোগের বিষয়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা প্রশাসক ও রিটার্নিং অফিসার এবং ব্রাহ্মণবাড়িয়া পুলিশ সুপার এর মাধ্যমে পৃথক তদন্ত করেছেন। তদন্ত প্রতিবেদন মতে প্রকাশিত অভিযোগের সত্যতা পাওয়া গেছে।
তদন্ত প্রতিবেদনের সার্বিক পর্যালোচনা মোতাবেক ৯৫নং যাত্রাপুর নুরানিয়া হাফিজিয়া মাদ্রাসার ভোটকেন্দ্রে দায়িত্ব পালনকারী প্রিসাইডিং অফিসার হোসেন মো. হাবিবুর রহমান, প্রভাষক (সমাজ বিজ্ঞান) আব্বাস উদ্দিন খান সোহাগপুর মডেল কলেজ, আশুগঞ্জ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া ও ১২৭নং শরীফপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রিসাইডিং অফিসার মোহাম্মদ শফিউল্লাহ, সিনিয়র অফিসার, ইসলামী ব্যাংক, আশুগঞ্জ শাখা, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বর্ণিত অনিয়মের সঙ্গে সম্পৃক্ততা পাওয়ায় তিনি দোষী সাব্যস্ত হয়েছেন।
ফলে নির্বাচনে দায়িত্ব পালনকালে অসদাচরণের দায়ে প্রভাষক হোসেন মো. হাবিবুর রহমান ও ইসলামী ব্যাংক এর সিনিয়র অফিসার মোহাম্মদ শফিউল্লাহ কে নির্বাচন কমিশন ১৫ নভেম্বর থেকে ১৪ জানুয়ারি ২০২৪ পর্যন্ত দুই মাসের জন্য সাময়িক বরখাস্ত করার আদেশ প্রদান করেছেন। একই সঙ্গে তার বিরুদ্ধে চাকরিবিধি অনুযায়ী শৃঙ্খলামূলক কার্যধারা গ্রহণেরও আদেশ দেওয়া হয়েছে।
চিঠিতে আরো উল্লেখ করা হয়, উল্লিখিত আদেশ মোতাবেক কার্যক্রম গ্রহণসহ পরবর্তী প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করে সাত দিনের মধ্যে গৃহীত ব্যবস্থা নির্বাচন কমিশনকে অবহিত করার জন্য নির্দেশক্রমে অনুরোধ করা হলো।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার সরাইলে চুরির অপবাদে জাহিদুল ইসলাম পরশ-(২১) নামে এক যুুবককে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ উঠেছে। গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় পরশ মারা যায়। নিহত পরশ উপজেলার নোয়াগাঁও ইউনিয়নের নোয়াগাঁও গ্রামের আবেদ মিয়ার ছেলে।
আজ ১৯ জানুয়ারি শুক্রবার দুপুরে তার লাশ ময়না তদন্তের জন্য ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়।
নিহতের পরিবারের অভিযোগ, গত দুইদিন আগে পাশের বাড়ির আলমগীর মিয়ার বাড়িতে টিউবওয়েলের একটি পাম্প চুরি হয়। সেই চুরির অপবাদেবৃহস্পতিবার সকালে সন্দেহজনকভাবে পরশকে প্রতিবেশী শফিক, মঈনুদ্দিন, বাবুসহ বেশ কয়েকজন মিলে মারধর করে।
আহতবস্থায় পরিবারের লোকজন পরশকে উদ্ধার করে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেনারেল হাসপাতালে এনে ভর্তি ভর্তি করে। রাতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় পরশ মারা যায়।
এ ব্যাপারে সরাইল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোঃ এমরানুল ইসলাম জানান, ঘটনার তদন্ত চলছে। আমরা তার লাশ ময়নাতদন্তের জন্য ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেনারেল হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার সরাইলে নদী হাওর বেষ্টিত শ্যামল ছায়ায় আচ্ছন্ন কয়েকটি গ্রামের সমাহার উত্তর কালিকচ্ছ। ধানের জমি ভরাট করে সেখানেই ‘উত্তর কালিকচ্ছ মডেল স্কুল এ- কলেজ’ নামের একটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গড়েছেন স্থানীয় ‘সুহৃদ সোসাইটি’ নামের একটি সংগঠন। ফসল উৎপাদনের বদলে চলছে মানুষ গড়ার কাজ। মাত্র ৪ বছরে এগিয়েছে অনেক দূর। আলো ছড়াচ্ছে চারিদিকে। বর্তমান শিক্ষার্থী সংখ্যা ৩৫০ জন। শুরূ থেকেই বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতার আয়োজন করে আসছে বিদ্যালয়টি। ব্যাপক আনন্দ উৎসাহে হেঁসে খেলে দিনটি অতিবাহিত করে থাকে সেখানকার কোমলমতি শিক্ষার্থীরা। এরই ধারাবাহিকতায় ১০ ফেব্রুয়ারি শনিবার বর্ণাঢ্য আয়োজনে আবারও সফল ভাবে সম্পন্ন হলো স্কুলটির বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা।
নতুন এক সাঁজে সেঁজেছিল বিদ্যালয়ের মাঠ। শিক্ষার্থী, অভিভাবক, প্রতিষ্ঠাতা সদস্য, বীর মুক্তিযোদ্ধা ও শিক্ষকদের এক মিলন মেলায় পরিণত হয়েছিল বিদ্যালয়ের আঙ্গিণা। সেই সৌন্দর্যে রঙ লাগিয়ে অনুষ্ঠানের চাকচিক্য বৃদ্ধি করেছেন সরাইল থানার অফিসার ইনচার্জ মোহাম্মদ এমরানুল ইসলামসহ আমন্ত্রিত অতিথিবৃন্দ। ১২-১৪টি ইভেন্টে দিনভর চলছে প্রতিযোগিতা। মন ভরে প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ ও উপভোগ করেছেন শিক্ষার্থীসহ সকলেই। বিকেলে সুহৃদ সোসাইটির সভাপতি হাজী মো. আমির আলীর সভাপতিত্বে বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দেন অতিথিবৃন্দ।
অনুষ্ঠানের সঞ্চালনায় ছিলেন বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো. আইয়ুব খান, সরাইল মহিলা কলেজের প্রভাষক মোহাম্মদ মাহবুব খান ও শিক্ষক মো. জসিম মিয়া।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার সরাইল প্রেস ক্লাবের উদ্যোগে ইফতার ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে। এতে জনপ্রতিনিধি, রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ, প্রশাসনের পদস্থ কর্মকর্তা ও সুশীল সমাজের নেতৃবৃন্দ, জেলার বিভিন্ন সাংবাদিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দের উপস্থিতিতে মিলনমেলায় পরিণত হয়।
২৯ মার্চ শুক্রবার সন্ধ্যায় জেলা পরিষদ ডাক বাংলোয় সরাইল প্রেস ক্লাবের সভাপতি মোহাম্মদ আলী মাস্টারের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় অংশ নেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ আসনের সাবেক দুই সংসদ সদস্য অ্যাডভোকেট জিয়াউল হক মৃধা, বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান শিক্ষক কর্মচারী কল্যাণ ট্রাস্টের সদস্য সচিব অধ্যক্ষ ড. মোঃ শাহজাহান আলম সাজু, সংরক্ষিত নারী আসনে সাবেক সংসদ সদস্য উম্মে ফাতেমা নাজমা বেগম (শিউলি আজাদ), বাংলাদেশ আইন সমিতি সভাপতি অ্যাডভোকেট কামরুজ্জামান আনসারি, সরাইল উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃ রফিক উদ্দিন ঠাকুর, সরাইল প্রেস ক্লাবের প্রতিষ্ঠাতা পীরজাদা আফজালুর রহমান, বাচসাসের সাবেক সভাপতি খন্দকার রফিকুজ্জমান, মাছরাঙা টিভির বার্তা সম্পাদক শাহ মোঃ মোতাসিন বিল্লাহ, দৈনিক প্রভাত নির্বাহী সম্পাদক মোস্তাফিজুর রহমান, ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেস ক্লাবের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মোঃ জসিম উদ্দিন, অ্যাডভোকেট রাশেদ, এ্যাডভোকেট তানবীর হোসেন, সহকারী পুলিশ সুপার (সরাইল সার্কেল) মোঃ রকিবুল হাসান, সরাইল থানার অফিসার ইনচার্জ এমরানুল ইসলাম প্রমুখ।
অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান রোকেয়া বেগম, ভাইস চেয়ারম্যান আবু হানিফ, সরাইল সরকারি ডিগ্রি কলেজের অধ্যক্ষ মৃধা আহমাদুল কামাল, অ্যাডভোকেট আশরাফ উদ্দিন মন্তু, আশুগঞ্জ প্রেস ক্লাবের সভাপতি মোজাম্মেল হক, নাসিরনগর প্রেস ক্লাবের সভাপতি সুজিত চক্রবর্তী, রিপোর্টার্স ইউনিটির সভাপতি নুরুল হুদা, আওয়ামী লীগ নেতা মাহফুজ আলী, সদর ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুল জব্বার, সাবেক চেয়ারম্যান আব্দুল জব্বারসহ বিভিন্ন ইলেকট্রনিক ও প্রিন্ট মিডিয়ার সাংবাদিক নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
পরে দেশ ও জাতির কল্যাণ কামনায় দোয়া ও মোনাজাত পরিচালনা করেন সরাইল বাজারের শাহী জামে মসজিদের ইমাম আমানউল্লাহ আমান। অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন সরাইল প্রেস ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক তৌফিক আহমেদ তফসির।
চলারপথে রিপোর্ট :
সরাইলে স্ত্রীর পরকীয়ার জেরে আব্দুল হাকিম (৪২) নামে এক ব্যক্তি আত্মহত্যা করেছেন।
আজ ৩১ জুলাই বুধবার দুপুর ১টার দিকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার সরাইল উপজেলার সদর ইউনিয়নের স্বল্প নোয়াগাও উত্তর পাড়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। নিহত আব্দুল হাকিম ওই এলাকার আব্দুল করিমের ছেলে।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, আব্দুল হাকিমের স্ত্রী বাড়ির পার্শ্ববর্তী এলাকার এক ছেলের সাথে পরকীয়া করছিল। এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে তাদের পরিবারে কলহ লেগে ছিল। এর জের ধরে আব্দুল হাকিম বুধবার মাছ মারার বিষপান করে। পরিবারের লোকজন টের পেয়ে তাৎক্ষনিক তাকে উদ্ধার করে দ্রুত সরাইল উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষনা করেন।
সরাইল থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) আ. স. ম. আতিকুর রহমান বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, ঘটনাস্থলে পুলিশ রয়েছে। এ বিষয়ে আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।