অনলাইন ডেস্ক :
পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের ৮০টি সমাপ্ত প্রকল্পের উদ্বোধন করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আজ ১৬ অক্টোবর সোমবার ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রী এসব প্রকল্প উদ্বোধন করেন।
রাজধানীর পান্থপথে পানি ভবনে পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী জাহিদ ফারুক অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন। প্রধানমন্ত্রী ভার্চুয়ালি গণভবন থেকে যুক্ত ছিলেন।
পানিসম্পদ উপমন্ত্রী এ কে এম এনামুল হক শামীম যুক্ত ছিলেন শরীয়তপুরের নড়িয়া থেকে।
এ সময় প্রধানমন্ত্রী পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের ৮০ প্রকল্প, পুনঃখননকৃত ৪৩০টি ছোট নদী, খাল, জলাশয়ের উদ্বোধনসহ নতুন ২০টি প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন।
এ সময় প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘জলাবদ্ধতা যেন সৃষ্টি না হয়, সেদিকে নজর রাখতে হবে। সব জায়গায় পানি সরে যাওয়ার জন্য জলাধার রাখতে হবে।
জলবায়ু পরিবর্তনের অভিঘাত থেকে আমাদের দেশকে বাঁচাতে হবে।’
শেখ হাসিনা বলেন, ‘আমাদের নদী-নালাগুলো মানুষের জীবনের মতো, এগুলোর প্রবাহ ঠিক রাখতে হবে। মানুষের হার্ট বন্ধ হলে যেমন মরে যায়, নদী-নালার প্রবাহ বন্ধ হলে দেশটাই মরে যায়। শুধু পাড় বাঁধলেই হবে না, নদীর ড্রেজিংও করতে হবে।
জাতির পিতার পদাঙ্ক অনুসরণ করে প্রত্যেক এলাকায় নদী, খাল, বিল, হাওরের পানির প্রবাহ ঠিক রাখতে পদক্ষেপ নিয়েছেন বলে উল্লেখ করেন প্রধানমন্ত্রী। নদীপথগুলোও সচল করার পদক্ষেপ নেওয়ার কথাও বলেন তিনি। একই সঙ্গে দেশের ৬৫টি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে স্থাপিত ‘কমিউনিটি আই সেন্টার’ উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী।
অনলাইন ডেস্ক :
দেশে প্রতি কেজি ইলিশের সর্বোচ্চ দাম ৭০০ টাকা নির্ধারণ চেয়ে সংশ্লিষ্টদের আইনি নোটিশ পাঠানো হয়েছে। সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী খন্দকার হাসান শাহরিয়ার এ আইনি নোটিশ পাঠান।
আজ ২৯ সেপ্টেম্বর রবিবার ডাকযোগে ও ই-মেইলে সংশ্লিষ্টদের এ নোটিশ পাঠানো হয়েছে। বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সচিব, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সচিব, জাতীয় ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক, বাংলাদেশ প্রতিযোগিতা কমিশনের চেয়ারম্যান, জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের চেয়ারম্যান এবং আমদানি ও রপ্তানি দপ্তরের প্রধান নিয়ন্ত্রকের ঠিকানায় পাঠানো হয়েছে এ নোটিশ।
নোটিশে আগামী সাতদিনের মধ্যে ইলিশের পাইকারি ও খুচরা বাজার মনিটরিং, সীমান্ত দিয়ে অবৈধ পাচার রোধে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণের আর্জি জানানো হয়েছে। এছাড়া সাগরের তাপমাত্রা বৃদ্ধি বা জলবায়ু পরিবর্তনের মতো বিষয়গুলোর বাস্তবতা মেনে ভারত ও বাংলাদেশ মিলিয়ে একটি অভিন্ন সময়ে বা কাছাকাছি সময়ে ইলিশ মাছ ধরার নিষেধাজ্ঞা বহাল রাখার বিষয়ে ভারতকে আনুষ্ঠানিক প্রস্তাব দেওয়ার দাবি জানানো হয়েছে। একই সঙ্গে ভবিষ্যতে যে কোনো দেশে ইলিশ রপ্তানির ক্ষেত্রে বাংলাদেশের বাজারমূল্যের চেয়ে কম দামে যেন রপ্তানি করা না হয়, সে বিষয়টি নিশ্চিত করার কথাও বলা হয়েছে। অন্যথায় উচ্চ আদালতে রিট দায়ের করা হবে বলে উল্লেখ করা হয়েছে নোটিশে। এতে আরো বলা হয়, বাংলাদেশের জাতীয় মাছ ইলিশ মূলত বঙ্গোপসাগরের মাছ। এটি বাংলাদেশ, ভারত, মিয়ানমারসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে পাওয়া যায়। বাংলাদেশের চেয়ে ভারত ও মিয়ানমারের সমুদ্রসীমা অনেক বেশি বিস্তৃত। ভারত ও মিয়ানমারের সমুদ্রসীমায় প্রচুর ইলিশ উৎপাদন হয়।
এছাড়া ভারতের বিভিন্ন নদীতেও ইলিশ পাওয়া যায়। ইলিশ সাগরের মাছ হলেও ডিম পাড়ার জন্য যখন পদ্মা নদীতে আসে তখন ইলিশ মাছ পদ্মা নদীর বিভিন্ন প্রাকৃতিক খাবার খেয়ে পরিপুষ্ট হয় এবং প্রাকৃতিকভাবে অত্যন্ত সুস্বাদু হয়ে উঠে। মূলত পদ্মা নদীর ইলিশ মাছই স্বাদে ও গন্ধে উৎকৃষ্ট। যেহেতু ইলিশ সাগরের মাছ তাই এই মাছ পুকুরে বা অন্য কোনো স্থানে চাষ করতে হয় না। ফলে ইলিশে কোনো প্রকার উৎপাদন খরচ নেই।
অনলাইন ডেস্ক :
গত ৭ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে গণতন্ত্রের বিজয় হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগ সভানেত্রী ও টানা চারবারের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
আজ ১২ জানুয়ারি শুক্রবার সকালে নতুন মন্ত্রিসভার সদস্যদের নিয়ে সাভারে জাতীয় স্মৃতিসৌধে মুক্তিযুদ্ধের বীর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে পরিদর্শন বইয়ে এ মন্তব্য লেখেন শেখ হাসিনা।
শেখ হাসিনা লিখেছেন, ‘৭ জানুয়ারি ২০২৪ সালে অনুষ্ঠিত দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ জনগণের ভোটে নির্বাচিত হয়ে সরকার গঠন করেছে। এ বিজয় জনগণের বিজয়, এ বিজয় গণতন্ত্রের বিজয়। বাংলাদেশের আর্থ-সামজিক উন্নয়নের অগ্রযাত্রা অব্যাহত থাকবে।’
তিনি আরো লিখেছেন, ‘জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্নের ক্ষুধা দারিদ্র্যমুক্ত সোনার বাংলা গড়ে উঠবে ইনশাল্লাহ। লাখো শহীদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করছি।’
পরিদর্শন বই স্বাক্ষরের আগে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তার নতুন মন্ত্রিসভার সদস্যদের নিয়ে জাতীয় স্মৃতিসৌধে একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধের বীর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।
গতকাল ১১ জানুয়ারি বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় বঙ্গভবনে টানা চতুর্থবার ও সব মিলিয়ে পঞ্চমবার দেশের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ নেন আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা।
অনলাইন ডেস্ক :
৬ ডিসেম্বর হবিগঞ্জ মুক্ত দিবস। হবিগঞ্জে র্যালি আলোচনা সভা ও জাতীয় পতাকা উত্তোলনের মাধ্যমে হবিগঞ্জ মুক্ত দিবস উদযাপন করা হয়েছে। দিবসটি উপলক্ষে আজ ৬ ডিসেম্বর শুক্রবার সকাল সাড়ে ১০টায় জেলা প্রশাসন আয়োজিত একটি র্যালি মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্স থেকে শুরু হয়। র্যালিটি থানা মোড় প্রদক্ষিণ শেষে মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্সে গিয়ে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন জেলা প্রশাসক ড. মো. ফরিদুর রহমান, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক প্রভাংশু সোম মহান, বীর মুক্তিযোদ্ধা গোলাম মোস্তফা রফিক, মো. শাহজাহান মিয়া, মুক্তিযোদ্ধা সন্তান কমান্ডের সভাপতি নুরুল হক টিপুসহ অন্যান্যরা।
র্যালির পূর্বে জাতীয় সঙ্গীতের মাধ্যমে জাতীয় পতাকা উত্তোলণ করা হয়। র্যালিতে মুক্তিযোদ্ধা, জেলা প্রশাসনের কর্মকর্তা ছাড়াও বিভিন্ন লোকজন অংশগ্রহণ করেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
গৃহায়ন ও গণপূর্তমন্ত্রী যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা র আ ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী এমপি বলেছেন, কৃষকের অধিকার রক্ষায় কৃষকবান্ধব একটি রাজনৈতিক শক্তি গড়ে তুলতে হবে।
আজ ৪ মে শনিবার ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা শিল্পকলা একাডেমিতে জেলা কৃষক লীগের বিশেষ বর্ধিত সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন।
মন্ত্রী বলেন, কৃষক তার উৎপাদিত পণ্যের ন্যায্য মূল্য পায়না। উৎপাদন খরচ বেশি হওয়া সত্ত্বেও প্রকৃত কৃষক কৃষিপণ্যের উপযুক্ত মূল্য পায় না। কৃষক সংগঠন শক্তিশালী না হওয়ায় তারা তাদের দাবি-দাওয়া সঠিকভাবে তুলে ধরতে পারেনা। এজন্য কৃষকের অধিকার রক্ষার স্বার্থে একটি কৃষিবান্ধব রাজনৈতিক শক্তি গড়ে তোলা প্রয়োজন। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নিজের হাতে গড়া প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ কৃষক লীগ হতে পারে কৃষকের স্বার্থ রক্ষায় অগ্রণী ভূমিকা পালনকারী একটি রাজনৈতিক শক্তি।
তিনি আরো বলেন, যারা মুখে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে কথা বলে অথচ মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বিরোধী কাজ করে এবং স্বাধীনতা বিরোধীদের সাথে যাদের সখ্য তাদেরকে এড়িয়ে চলতে হবে। সকল রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডে মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে সর্বোচ্চ প্রাধান্য দিতে হবে। মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষ শক্তি নৌকার পক্ষে কাজ করতে হবে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা কৃষক লীগের আসন্ন সম্মেলন সফল করতে এবং একটি গতিশীল সংগঠন গড়ে তোলার লক্ষ্যে তিনি দক্ষ, যোগ্য ও কর্মঠ লোকের সমন্বয়ে কমিটি গঠনের প্রস্তাব করেন। তিনি বলেন শুধু চেহারা দেখে নয় কর্মকাণ্ড দেখে কমিটি গঠন করতে হবে। যারা দলের জন্য কাজ করবে এবং শ্রম দিবে তাদেরকে কমিটিতে স্থান দিতে হবে।
গত ২৯ জুলাই ২০২২ খ্রিস্টাব্দে গঠিত ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা কৃষক লীগের এটা দ্বিতীয় বর্ধিত সভা। সভায় বাংলাদেশ কৃষক লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক হেজবুল বাহার রানা আগামী ২০ সেপ্টেম্বর ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা কৃষক লীগের সম্মেলন অনুষ্ঠিত হবে বলে ঘোষণা দেন।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা কৃষক লীগের আহ্বায়ক মোহাম্মদ সাদেকুর রহমান শরীফ এর সভাপতিত্বে আয়োজিত এ বিশেষ বর্ধিত সভা উদ্বোধন করেন বাংলাদেশ কৃষক লীগের কেন্দ্রীয় সভাপতি এডভোকেট সমীর চন্দ।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা আওয়ামী লীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি ও সাবেক পৌর মেয়র মোঃ হেলাল উদ্দিন, সহ-সভাপতি আলহাজ্ব মোহাম্মদ হেলাল উদ্দিন, জেলা আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক মাহাবুবুল বারী চৌধুরী মন্টু, কেন্দ্রীয় কৃষক লীগের অর্থ বিষয়ক সম্পাদক মোহাম্মদ নাজির মিয়া, স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক ডাক্তার মজিবুর রহমান মিয়াজী প্রমুখ। সভায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার সকল উপজেলার কৃষক লীগের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
অনলাইন ডেস্ক :
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, ‘সময়টা খুব ভালো নয়। এখানে অসুরের আস্ফালন হচ্ছে। এখানে দুষ্টের সংখ্যা বেড়ে গেছে। সৃষ্টকে পালন করতে হবে। এখানে অশান্তির হুমকি আছে। শ্রী কৃষ্ণের উপদেশ মতো শান্তি যাতে বজায় থাকে, সে ব্যাপারে আমাদের সতর্ক থাকতে হবে।’
ওবায়দুল কাদের বলেন, গত সাড়ে ১৪ বছরে এটা প্রমাণ হয়েছে, শাসক হিসেবে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার চেয়ে রাজনীতিতে সনাতন ধর্মের মানুষের আপন অন্তত নেই। আওয়ামী লীগ থাকাকালে হিন্দু সম্প্রদায়ের ভাইবোনরা নিরাপদে ছিলেন।
সবাইকে দূর্গাপুজার সময় সতর্ক থাকার আহবান জানিয়ে সড়ক পরিবহন মন্ত্রী বলেন, অশুভ শক্তি বাংলাদেশের জাতীয় নির্বাচনকে সামনে রেখে এমন কোনো ঘটনা যদি ঘটায়, যা হিন্দুদের সঙ্গে বা ভারতের সঙ্গে আমাদের সম্পর্কে ফাটল ধরাতে পারে। সুতরাং আমাদের আরো সতর্ক থাকতে হবে।
তিনি বলেন, আপনাদের বাড়ি ঘরে কোনো অশুভ শক্তি যেন ক্ষতি না করতে পারে, আমি সবাইকে আহ্বান করব, আপনাদের পাশে দাঁড়াতে হবে। নিরাপত্তা দিতে হবে। বাসা বাড়ির নিরাপত্তা, মন্দিরের নিরাপত্তা, মন্ডপের নিরাপত্তা। আমাদের আইনশৃঙ্খলা বাহিনী প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে সতর্ক আছে। আমাদের জনগণকেও সতর্ক থাকতে হবে।
সকল আন্দোলন সংগ্রামে ব্যর্থ হয়ে ড. মোহাম্মদ ইউনূসকে ইস্যু করে বিএনপি এবার অশুভ খেলা খেলতে চায়।
তিনি বলেন, ‘সামনে জাতীয় সংসদ নির্বাচন। নির্বাচনকে সামনে রেখে অশুভ শক্তি তৎপর। গতবার ড. কামাল হোসেনকে সঙ্গে নিয়ে তারা তান্ডব চালিয়েছিল। এবার তারা ড. ইউনূসকে ইস্যু করে অশুভ খেলা খেলতে চায়। তারা আবার ওয়ান-ইলেভেনের মতো দেশকে অস্থিতিশীল করতে চায়। তাদের এ আশা পূরণ হবে না।
ওবায়দুল কাদের আজ ৬ সেপ্টেম্বর বুধবার বিকেলে রাজধানীর পলাশি চৌরাস্তায় কেন্দ্রীয় জন্মাষ্টমী উৎসব উপলক্ষে আয়োজিত শোভাযাত্রা পূর্বক সংক্ষিপ্ত সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।
মহানগর পূজা উদযাপন পরিষদের সভাপতি মনীন্দ্র কুমার নাথের সভাপতিত্বে সভায় ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র শেখ ফজলে নূর তাপস, বাংলাদেশ পূজা উদযাপন পরিষদের সভাপতি জে এল ভৌমিক, আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য নির্মল চ্যাটার্জি, মহানগর পূজা উদযাপন পরিষদের সাধারণ সম্পাদক রমেন মন্ডল প্রমুখ বক্তব্য রাখেন। এ সময়ে স্থানীয় সংসদ সদস্য হাজী সেলিম উপস্থিত ছিলেন।
আলোচনা সভা শেষে ওবায়দুল কাদের ও শেখ ফজলে নূর তাপস জন্মাষ্টমী উৎসব উপলক্ষে আয়োজিত শোভাযাত্রার উদ্বোধন করেন। সূত্র : বাসস