চলারপথে রিপোর্ট :
মুন্সীগঞ্জের মুক্তারপুর-সিপাহীপাড়া সড়কে বেইলি সেতু ভেঙে একটি মালবাহী ট্রাক খালে পড়ে আহত হয়েছেন ট্রাকচালক ও হেলপার। আজ ১৭ অক্টোবর মঙ্গলবার ভোরের দিকে সদর উপজেলার বণিক্যপাড়া এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। আহতদের স্থানীয়ভাবে চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে।
স্থানীয়রা জানান, গত কয়েক বছর ধরেই বেশ নড়বড়ে ছিল বণিক্যপাড়া এলাকা বেইলি সেতুটি। বর্তমানে পাশেই আরেকটি কংক্রিটের কালভার্ট নির্মাণ করা হচ্ছে। মঙ্গলবার ভোরে নির্মাণাধীন কালভার্টের জন্য নির্মাণসামগ্রী নিয়ে মুক্তারপুর থেকে একটি ট্রাক আনা হয়। মালবাহী ট্রাকটি সেতু পার হওয়ার সময় হঠাৎ বিকট শব্দে ভেঙে পড়ে সেতুটি। এ সময় ট্রাকটি নিচের খালে পড়ে গেলে চালক এবং তার সঙ্গে থাকে হেলপার আহত হন। তাদের স্থানীয়ভাবে চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে। তবে দুর্ঘটনার সময় অন্যকোনো যানবাহন সেতুতে না থাকায় বড় ধরনের ক্ষয়ক্ষতি হয়নি।
এদিকে ভেঙে পড়া সেতুর পাশে আরেকটি বিকল্প বেইলি সেতু থাকায় জান চলাচল বন্ধ না হলেও যানবাহন চলাচলে বিঘ্ন সৃষ্টি হয়েছে।
মুন্সীগঞ্জ সড়ক ও জনপদের (সওজ) নির্বাহী প্রকৌশলী মোহাম্মদ নাহীন রেজা জানান, রাতে ওই ব্রিজের নির্মাণ কাজে নিয়োজিত ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের মালামাল নিয়ে একটি ট্রাক যাওয়ার সময় বেইলি ব্রিজটি ভেঙে পড়ে। তবে পাশেই বিকল্প আরেকটি বেইলি ব্রিজ সচল রয়েছে। সেটি দিয়ে যানবাহন চলাচল করছে। এছাড়া নির্মাণাধীন ২২ মিটারের কংক্রিটের কালভার্টটি ৯ মিটার তৈরি হয়েছে। সেই অংশ যান চলাচলের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়েছে। বর্তমানে সড়কটিতে কোনো যানজট নেই।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেস ক্লাবের সভাপতি ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া টেলিভিশন জার্নালিস্ট অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক, দৈনিক জনকণ্ঠ ও চ্যানেল টোয়েন্টিফোরের জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক রিয়াজ উদ্দিন জামি ইন্তেকাল করেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)।
৬ মার্চ সোমবার বাংলাদেশ সময় রাত সোয়া ১১টায় ভারতের মুম্বাইয়ের টাটা হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি ইন্তেকাল করেন। মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন তার ভাগ্নে সাংবাদিক আশেক মান্নান হিমেল।
গত ফেব্রুয়ারি মাসের শেষ দিকে ফলোআপ চিকিৎসার জন্য মুম্বাইয়ে যান রিয়াজ উদ্দিন জামি। সেখানে চিকিৎসা নেওয়ার সময়ই তিনি পৃথিবী ছেড়ে চলে যান।
প্রসঙ্গত, গত বছরের ২৯ আগস্ট জামি রাজধানী ঢাকার সিএমএইচ হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়েছিলেন। বিভাগীয় প্রধান ও ক্যান্সার বিশেষজ্ঞ ব্রিগেডিয়ার জেনারেল ইউসুফ আলী ও মেজর নাসিফের তত্ত্বাবধানে তার চিকিৎসা কার্যক্রম চলে। এ সময় সিএমএইচ হাসপাতালের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের নিয়ে গঠিত মেডিকেল বোর্ড তার সব শারীরিক পরীক্ষা-নিরীক্ষা রিপোর্ট পর্যালোচনা করে এবং জামিকে ১০টি রেডিওথেরাপি দেওয়ার পরামর্শ দেয়। চিকিৎসার প্রথম পর্যায়ে ইউনিভার্সেল মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে তার ৫টি এমআরআই, ব্রেইন টেস্টসহ সিটি স্ক্যান, পিঠ, বুক, কোমর ও মাথায় বিভিন্ন ধরনের পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা হয়। এছাড়াও তার কোমর ও ফুসফুস থেকে লালা সংগ্রহ করে পরীক্ষা করা হয়।
পরে একই বছরের ৫ সেপ্টেম্বর আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে ভারতের টাটা হাসপাতালে যান রিয়াজ উদ্দিন জামি। সেখান থেকে চিকিৎসা নিয়ে দেশে ফিরেন তিনি। পরে ফলোআপ চিকিৎসার জন্য তিনি আবারও ভারতে যান চলতি বছরের ফেব্রুয়ারি মাসের শেষ দিকে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ভূমিহীন ও গৃহহীন পুনর্বাসন কার্যক্রমের আওতায় ৫৮টি ভূমিহীন ও গৃহহীন পরিবারকে জমি ও গৃহ হস্তান্তর কার্যক্রমের উদ্বোধন করা হয়।
আজ ৯ আগস্ট বুধবার বেলা ১১ টায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে এই কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার ৫৮জন ভূমিহীন ও গৃহহীন পরিবারকে জমি ও গৃহ হস্তান্তর কার্যক্রমের উপলক্ষে সদর উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে স্থানীয় সুর সম্রাট দি আলাউদ্দিন সঙ্গীতাঙ্গণে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন স্থানীয় সংসদ সদস্য ও বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি র.আ.ম. উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী।
সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) মোহাম্মদ সেলিম শেখের সভাপতিত্বে এ সময় উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি) জিয়াউল হক মীর, সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ফিরোজুর রহমান, জেলা আওয়ামীলীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি ও সাবেক পৌর মেয়র মোঃ হেলাল উদ্দিন, সদর উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মোঃ মোশারফ হোসাইন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মোঃ জসিম উদ্দিন ও সাধারণ সম্পাদক মোঃ বাহারুল ইসলাম মোল্লা প্রমুখ।
সুবিধাভোগী অরুন মিয়া বলেন, স্ত্রী মরিয়ম বেগম ১৫ বছর আগে মারা যান। এরপর আর বিয়ে করিনি। ১৫ বছর ধরে চোখে দেখি না। টাইফয়েড জ্বর থেকে এমন হয়েছে। এলাকায় ভিক্ষা করে ও অন্যের থেকে সাহায্য নিয়ে চলতাম। তিনি বলেন, জমিসহ নতুন ঘর পেয়েছি। এ জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানাই।
তিনি বলেন, বড় বোন ফরিদা খাতুনের স্বামী আলাই মিয়া ২০ বছর আগে মারা গেছেন। বর্তমানে বোন ও ভাগিনা লিটন মিয়াকে নিয়ে নতুন ঘরে থাকবো।
সদর উপজেলার মজলিশপুর ইউনিয়নের আমিরপাড়ার দিনমজুর রাসেল মিয়া বলেন, স্ত্রী, দুই ছেলে ও এক মেয়ে নিয়ে ভাড়া থাকতাম। ঠিকমতো ঘরভাড়া দিতে পারি না। ইটের নৌকায় শ্রমিকের হিসেবে কাজ করি। ১৫ বছর ধরে ইট নিয়ে কুমিল্লায় বিক্রি করে জীবিকা নির্বাহ করছি।
সুবিধাভোগী মাহমুদা বেগম বলেন, আমার স্বামী সুলতান মিয়া রিকশা চালান। হার্টে সমস্যা, অসুস্থ। রিকশা চালাতে পারে না। শহরের ফুলবাড়িয়ায় ভাড়া থাকি। আড়াই হাজার টাকা ঘর ভাড়া দিতে প্রতি মাসে কষ্ট হয়। ঘরের ভাড়া দিতে পারতাম না। নতুন ঘর দেওয়ায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ধন্যবাদ জানাই।
সদর উপজেলা ভূমি অফিস সূত্রে জানা গেছে, সুবিধাবঞ্চিত ভূমিহীন ও গৃহহীন মানুষদের পুনর্বাসন করার জন্য আশ্রয়ণ প্রকল্প- ২ প্রকল্পের আওতায় সদর উপজেলার ৫৮টি পরিবারকে ২ শতক জমিতে একটি সেমিপাকা গৃহ নির্মাণ করে ক শ্রেনীর ভূমিহীন ও গৃহ প্রদান করা হয়েছে। জেলায় মোট ভূমিহীন ও গৃহহীন পরিবারের সংখ্যা ৬ হাজার ১৪২টি। এর মধ্যে প্রথম পর্যায়ে, দ্বিতীয় পর্যায়ে, তৃতীয় পর্যায়ে ও চতুর্থ পর্যায়ে (১ম ধাপ) মোট ৫ হাজার ৯৫২টি ঘর উদ্বোধন করা হয়।
বুধবার ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদরের দেয়া ৫৮ টি ঘরের মধ্যে সদর উপজেলার মজলিশপুর ইউনিয়নের আমীরপাড়ায় ২৫টি পরিবারকে, সদর উপজেলার মাছিহাতা ইউনিয়নের চিনাইর গ্রামে ১২ টি পরিবারকে এবং ১৯৯৭ সালে চিনাইর গ্রামের লাখুনিয়া দিঘীর আশ্রয়ণ প্রকল্পের ব্যারাকের জীর্ণশীর্ণ ঘরের স্থলে ২১ টি একক গৃহ নির্মাণ করে পূর্ব থেকে বসবাসকারী এই ২১টি পরিবারকে পুনর্বাসন করা হয়। ঘরের দলিল ও চাবি হস্তান্তরের সময় প্রত্যেক সুবিধাভোগীকে একটি করে গাছ উপহার দেন অতিথিরা।
এ ব্যাপারে সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) মোহাম্মদ সেলিম শেখ ও সদর উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মোঃ মোশারফ হোসাইন বলেন, উপকারভোগীদের নিকট ঘরের চাবি ও দলিল বুঝিয়ে দেয়া হয়েছে।
অনলাইন ডেস্ক :
পাহাড়ি অস্ত্রধারী কেএনএফের বিষয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান বলেছেন, জঙ্গি হোক আর যাই হোক, যে নামেই আসুক তারা অস্ত্রধারী। তাদেরকে আমরা প্রতিহতের চেষ্টা করছি।
জঙ্গিরা কোন নামে আসছে, সেটা কোন বিষয় না। এছাড়া যারা এই জঙ্গিবাদের জড়িয়েছে তারা যদি এখনও সুপথে ফিরে আসতে চায়। তাহলে সরকার তাদের সব ধরনের সহযোগিতা করবে বলেও জানিয়েছেন তিনি।
আজ ৭ মে রবিবার চট্টগ্রামের সাতকানিয়ার বায়তুল ইজ্জতে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ – বিজিবির ৯৯তম রিক্রুট ব্যাচের প্রশিক্ষণ সমাপনী কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন। সকালে বিজিবির ঐতিহ্যবাহী প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠান বর্ডার গার্ড ট্রেনিং সেন্টার অ্যান্ড কলেজের (বিজিটিসিএন্ডসি) বীর উত্তম মজিবুর রহমান প্যারেড গ্রাউন্ডে কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত হয়।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশের তিনটি জেলা যেহেতু দুর্গম এলাকায় পড়ে। এই জেলাগুলোতে বর্ডারও অনেকটাই দুর্গম এলাকায় সে কারণে সেনাবাহিনীর সহযোগিতা সবসময় প্রয়োজন। এজন্য আমাদের বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) ভিজিলেন্স টিম কাজ করছে এবং তাদের সক্ষমতা অর্জনের জন্য তাদেরকে হেলিকপ্টার দেওয়া হয়েছে।
তিনি বলেন, আমরা বর্ডার রোড তৈরি করতে যাচ্ছি। আমাদের বর্ডার রোডগুলো প্রস্তুত হয়ে গেলে জঙ্গিবাদের উত্থানের যে কথা বলা হচ্ছে সেগুলো থাকবে না। আমাদের বিজিবি-পুলিশসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনী দায়িত্ব পালন করতে সক্ষম হবে।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, দুর্গম এলাকাগুলোতে আমরা নতুন নতুন বিওপি করার চেষ্টা করছি। এছাড়া বিজিবিতে লোকবল বৃদ্ধি করে তাদের উন্নত প্রশিক্ষণের মাধ্যমে দক্ষতা বৃদ্ধির মাধ্যমে ওই জায়গাগুলোতে স্থাপনের চেষ্টা করা হচ্ছে। এ ক্ষেত্রে বিজিবির যেসব ইকুইপমেন্ট (যন্ত্রপাতি) দরকার আমরা তা দেওয়ারও চেষ্টা করছি।
অনলাইন ডেস্ক :
দেশের সব সেচ পাম্পকে সৌরবিদ্যুৎ ব্যবহারের নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এ ক্ষেত্রে তিনি বলেছেন, প্রতিবছর ৮১ লাখ লিটার ডিজেল সেচ কাজে খরচ হয়।
তিনি বলেছেন, কেউ যদি বেসরকারিভাবে সোলার প্যানেল স্থাপন করতে চায় তাহলে কর মওকুফসহ সব ধরনের সহযোগিতা করা হবে।
আজ ২০ জুন মঙ্গলবার রাজধানীর শেরেবাংলানগরের এনইসি সম্মেলনকক্ষে একনেক বৈঠকে এ নির্দেশনা দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী।
বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের ব্রিফ করেন পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন পরিকল্পনাসচিব সত্যজিত কর্মকার, তথ্য ও ব্যবস্থাপনা বিভাগের সচিব ড. শাহনাজ আরেফিন, ভৌত অবকাঠামো বিভাগের সদস্য (সচিব) ইমদাদউল্লা মিয়ান এবং আইএমইডির সচিব আবুল কাশেম মো. মহিউদ্দিন। আরো উপস্থিত ছিলেন পরিকল্পনা কমিশনের সদস্য আব্দুল বাকী, এ কে এম ফজলুল হক।
প্রধানমন্ত্রী আরো বলেন, সৌর প্যানেল তৈরির সময় একটু উঁচু করে স্থাপন করতে হবে।
এর নিচে বিভিন্ন সবজি, মসলা এবং মাছ চাষ করা যায় কি না, এ বিষয়ে কৃষিমন্ত্রীকে নির্দেশনা দেন তিনি।
এ ছাড়া মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে সকল একযোগে কাজ করার নির্দেশনা দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, মানুষ কষ্ট ভোগ করছে। তাদের জন্য মূল্যস্ফীতি কমাতে হবে।
পরিকল্পন্ত্রী জানান, বজ্রপাতে মৃত্যু কমাতে হাওর অঞ্চলে শেড নির্মাণের নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। সরকারি অফিস বা প্রকল্প বাস্তবায়নে কম জমি ব্যবহারে নির্দেশ দিয়েছেন তিনি।
হযরত শাহজালাল বিমানবন্দরে আন্ডারপাস নির্মাণসহ ১৬ প্রকল্প অনুমোদন দিয়েছে জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটি (একনেক)।
এগুলো বাস্তবায়নে মোট ব্যয় ধরা হয়েছে ২৪ হাজার ৩৬২ কোটি ১৪ লাখ টাকা। এর মধ্যে সরকারি তহবিলের ১২ হাজার ৮৭৩ কোটি ১১ লাখ টাকা।
বৈদেশিক ঋণ ১১ হাজার ৪৭২ কোটি ৮৮ লাখ টাকা এবং বাস্তবায়নকারী সংস্থার তহবিল থেকে ১৬ কোটি ১৫ লাখ টাকা ব্যয় করা হবে।
চলারপথে রিপোর্ট :
বগুড়ার আদমদীঘি উপজেলা সদরের মাছ বাজারে কেনাবেচা নিষিদ্ধ রাক্ষুসে মাছ ‘পিরানহা’ বিক্রির অভিযোগে এক ব্যবসায়ীকে জরিমানা করেছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। একই সঙ্গে ১৫ কেজি পিরানহা মাছ জব্দ করা হয়েছে। আজ ২১ আগস্ট সোমবার সকাল ১০টায় সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও ভ্রাম্যমাণ আদালতের বিচারক মুনিরা সুলতানা এ জরিমানা করেন।
ভ্রাম্যমাণ আদালত সূত্র জানায়, সোমবার সকালে উপজেলা সদরের মাছ বাজারে নিষিদ্ধ রাক্ষুসে মাছ ‘পিরানহা’ বিক্রির সংবাদ শুনে মৎস্য বিভাগ অভিযান চালায়। এসময় দোকানে রাখা ১৫ কেজি মাছ জব্দ করা হয়। পরে ভ্রাম্যমাণ আদালত বসিয়ে নিষিদ্ধ পিরানহা মাছ বিক্রির দায়ে স্বপন চন্দ্র মন্ডল (৫৪) নামে এক মাছ ব্যবসায়ীকে দুই হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।
সেখানে উপজেলার সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা সুজয় পাল উপস্থিত ছিলেন। ভ্রাম্যমাণ আদালতের বিচারক মুনিরা সুলতানা জরিমানা করার বিষয়টি নিশ্চিত করেন।