চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আখাউড়ায় খড়মপুর কেল্লা শাহ মাজারের পুকুরের পানিতে ডুবে মরিয়ম আক্তার (১০) এক শিশুর মৃত্যু আছে। শিশুটি তার পরিবারের সাথে মাজারে এসেছিল। মৃত মরিয়ম আক্তার জেলার বিজয়নগর উপজেলার পাহাড়পুর এলাকার মন মিয়ার মেয়ে।
১৮ অক্টোবর বুধবার দুপুরে এ ঘটনা ঘটে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, শিশু মরিয়ম আক্তার তার পরিবারের লোকজনের সাথে মাজারে জিয়ারত করতে এসেছিল। হঠাৎ মাজারের পেছনের পুকুরের পানিতে পড়ে তলিয়ে যায়। পরে স্বজনরা খোঁজাখুজি করে পুকুরে তার মরদেহ ভাসতে দেখে।
আখাউড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আসাদুল ইসলাম বিষয়টি স্বীকার করেছেন। তিনি জানান, খবর পেয়ে আখাউড়া থানা পুলিশ নিহতের মরদেহ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় প্রেরণ করে।
চলারপথে রিপোর্ট :
‘দাঙ্গা হাঙ্গামা করবো না, অপরাধী হবো না’, ‘আইনের প্রতি শ্রদ্ধা রাখুন, দাঙ্গা থেকে বিরত থাকুন’, ‘দাঙ্গা করবো না, জেল খাটবো না’, জনসচেতনা সৃষ্টিতে এমন সুন্দর নীতিবাক্য সম্বলিত ফেস্টুন হাতে সড়কে দাঁড়ালো একদল শিক্ষার্থী।
বাংলাদেশ স্কাউট আখাউড়ার শাখার আয়োজনে আজ ১৭ জুলাই সোমবার সকালে পৌরশহরের সড়ক বাজারে ব্যতিক্রমী এ ক্যাম্পেইনে অংশ নেয় পৌরশহরের সকল প্রাথমিক, মাধ্যমিক বিদ্যালয় এবং মাদ্রাসার কাব ও স্কাউটরা।
এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন স্কাউট কর্মকর্তা ও শিক্ষক-শিক্ষিকা। ছোটদের এ বড় আহবানের ব্যতিক্রমী আয়োজন পথচলতি সাধারণের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে।
এ সময় উপজেলা নির্বাহী অফিসার অংগ্যজাই মারমা বলেন, শান্তিশৃঙ্খলা রক্ষা আখাউড়া উপজেলার অনেক সুনাম রয়েছে। জেলার অন্যান্য উপজেলা থেকে আখাউড়ারবাসী অত্যন্ত শান্তিপ্রিয়।
এ সুনাম আমাদেরকে ধরে রাখতে হবে। কিশোর গ্যাং এবং মাদকে সম্পৃক্ত না হওয়ার জন্য কিশোরদের প্রতি অনুরোধ জানান তিনি। এসবে সম্পৃক্ত হয়ে তারা যেন দাঙ্গায় জড়িত না হয়।
কারণ দাঙ্গা-হাঙ্গামা কখনও শান্তি বয়ে আনে না। আর আমাদের সমৃদ্ধির জন্য সবার আগে সামাজিক ও মানসিক স্থিতিশীলতা দরকার। আজকের ক্যাম্পেইনের মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে জনগণের মধ্যে দাঙ্গা বিরোধী সচেতনতা গড়ে তোলা।
এসময় অন্যান্যের মধ্যে আরও উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ স্কাউট, আখাউড়া উপজেলা শাখার সম্পাদক, মোঃ ইলিয়াছ খান, কমিশনার মোঃ রফিকুল ইসলাম, সহকারী কমিশনার কাজী সাফিয়া খাতুন, প্রধান শিক্ষক শেখ মাহফুজুর রহমান, সিনিয়র শিক্ষক মোঃ রাশেদুজ্জামান প্রমুখ। আয়োজকরা সপ্তাহজুড়ে এ ক্যাম্পেইন চলবে।
চলারপথে রিপোর্ট :
বহুল প্রতিক্ষিত আখাউড়া-আগরতলা রেলপথ নির্মান কাজ প্রায় শেষ হয়েছে। আগামী ২২ আগস্ট থেকেই আখাউড়া-আগরতলা রেলপথে পরীক্ষামূলকভাবে পরিচালনা করা হবে ট্রেন। তবে চূড়ান্তভাবে ট্রেন চলাচলে আরো কিছুদিন সময় লাগবে। প্রকল্প-সংশিষ্টদের কাছ থেকে এই তথ্য জানা গেছে।
এজন্য সব ধরনের প্রস্তুতি সম্পন্ন করা হয়েছে। এখন চলছে শেষ মুহুর্তের রেললাইনে খুটিনাটি চিহ্নিত করার কাজ। তবে চূড়ান্তভাবে ট্রেন চলাচলে আরো কিছুদিন সময় লাগবে।
এ অবস্থায় এই রেলপথকে ঘিরে বন্ধুত্বপূর্ণ দুই দেশের বাসিন্দাদের মধ্যে আগ্রহের শেষ নেই। সংশ্লিষ্টরা জানান, এই রেলপথটি চালু হলে ভারত-বাংলাদেশ দুই দেশের মধ্যে ব্যবসা বাণিজ্যের পাশাপাশি সম্পর্ক উন্নয়নের ক্ষেত্রে নব-দিগন্তের সূচনা হবে।
প্রকল্প সংশ্লিষ্টরা জানান, বহুল প্রতিক্ষিত আখাউড়া-আগরতলা রেলপথ নির্মান কাজ প্রায় শেষ হয়েছে। ইতিমধ্যে রেললাইনের স্লিপারের উপর ফেলা হচ্ছে পাথর। প্রাথমিকভাবে মিটারগেজ ইঞ্জিনবগি দিয়ে ৬ কিলোমিটার রেলপথ ট্রায়াল দেয়া হবে। এই লক্ষ্যেই রাত-দিন কাজ করছেন এই রেলপথ নির্মাণ কাজের সাথে যুক্ত প্রকৌশলীরা।
আখাউড়া-আগরতলা রেলপথ প্রকল্পের টেক্সমেকো রেল এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের ঊর্ধ্বতন সহকারী প্রকৌশলী মোঃ রিপন শেখ বলেন, আমাদের সব ধরনের প্রস্তুতি চলছে। আগামী ২২ আগষ্ট আমরা মিটার গেজ রেলপথ ট্রায়াল দিব। আশা করি এর মধ্যে আমাদের সব কাজ হয়ে যাবে। প্রাথমিকভাবে মিটারগেজ ইঞ্জিনবগি দিয়ে ৬ কিলোমিটার রেলপথ ট্রায়াল দেয়া হবে। সেটি হবে গঙ্গাসাগার রেলস্টেশন থেকে শিবনগর পর্যন্ত। সেখানে আমাদের রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ ঠিকাদার প্রতিষ্ঠানসহ সংশ্লিষ্ট দপ্তরের কর্মকর্তারা উপস্থিত থাকবেন।
এ ব্যাপারে আখাউড়া-আগরতলা রেলপথ প্রকল্পের টেক্সমেকো রেল এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং এম্বাকমেন্ট (বাঁধ) প্রকৌশলী মোঃ বেনজির আহমেদ বলেন, আমাদের সকল কাজ প্রায় শেষ হয়েছে। এখন আমাদের ট্যাক ট্রেকিংয়ের কাজ চলছে। ট্রায়ালকে কেন্দ্র করে যাবতীয় কার্যক্রম এখন চলমান রয়েছে।
বাংলাদেশ রেলপথ মন্ত্রনালয়ের দায়িত্বরত “উর্ধ্বতন সহকারী প্রকৌশলী মনিরুল ইসলাম বলেন, এখন আমাদের প্রায় ১০ কিলোমিটার ট্রেন চালানোর ব্যবস্থা হয়ে গেছে। আগামী ২২ আগষ্ট মঙ্গলবার থেকে পরীক্ষামূলকভাবে পাথরবাহী একটি লোকোমোটিভ (ইঞ্জিন) বগিসহ এই রেলপথের উপর দিয়ে চলানো হবে। সেটি চলে যাবে ভারত-বাংলাদেশ দুই দেশের সীমান্তের শূণ্যরেখায়। এই লক্ষ্যে সকল প্রস্তুতি নেয়া হয়েছে।
আখাউড়ার গঙ্গাসাগর থেকে ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের শিবনগর পর্যন্ত প্রায় ৭ কিলোমিটার পর্যন্ত বাংলাদেশ অংশে এই রেলপথ নির্মানে ব্যয় ধরা হয়েছে ২৪০ কোটি টাকা।
এদিকে দুই দেশের স্বপ্নের এই রেলপথ নির্মানকে কেন্দ্র করে ভারত-বাংলাদেশের বাসিন্দাদের মধ্যে যেন আগ্রহের শেষ নেই।
আখাউড়া উপজেলার গঙ্গাসাগর এলাকার বাসিন্দা ফখরুল ইসলাম বলেন, এই রেললাইনটি নির্মিত হওয়ায় আমাদের ব্যবসায়ীদের অনেক উন্নয়ন হবে। আমাদের দেশের ব্যবসায়ীদের ব্যবসা-বাণিজ্য বাড়বে। বাংলাদেশের সরকারের সাথে ভারতের ভাল সম্পর্ক রয়েছে। আমাদের ব্যবসায়ীদের উন্নয়নের পাশাপাশি দুই দেশের মানুষের অনেক উন্নয়ন হবে।
এ ব্যাপারে ভারতীয় নাগরিক সুইটি দেব বলেন, এই রেল লাইন চালু হলে দু’দেশের যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়নের পাশাপাশি সম্পর্কটা আরো বেশি বাড়বে। আমাদের যাত্রী আসা যাওয়া ও ব্যবসা বানিজ্যের ক্ষেত্রেও অনেক ভাল হবে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আখাউড়ার হরিজন সম্প্রদায়ের এক নারী তার মেয়েকে ফিরে পেতে সাংবাদিকদের কাছে এ আকুতি জানিয়েছেন। আজ ২১ মে রবিবার দুপুরে হরিজন কলোনীর নিজ বাড়িতে করা সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ আকুতি জানান।
ভুক্তভোগী মেয়েকে ফেরত পেতে কান্নায় ভেঙ্গে পড়ে এক পর্যায়ে বলে ফেলেন, ‘এই পুলার ভয়ে আমি কম বয়সে মায়ারে বিয়া দিছি। বিয়ার পরে এই পুলা আমার মাইয়ারে অপহরণ কইরা নিয়া গেছে। অহন থানাত গিয়া বিচার দিলে ভাগায় দেয়। অহন আমি আফনেরার কাছে বিচার চাই। আমার মায়ারে জামাইয়ের কাছে ফিরাই দেন।’
সংবাদ সম্মেলনে ওই নারীর ভাতিজা লিখিত বক্তব্য পাঠ করার সময় তিনি কান্নায় ভেঙ্গে পড়ে মেয়েকে ফেরত পেতে সহযোগিতা চান।
লিখিত বক্তব্যে অভিযোগ করা হয়, আল্পনা (ছদ্মনাম) নামে হরিজন কলোনীর এক মেয়ে নবম শ্রেণিতে পড়ে। কলেনীর রানা হরিজন নামে এক ছেলে তাকে উত্যক্ত করতো। এ অবস্থায় স্থানীয়ভাবে সালিশও হয়। এতেও রানা দমে না যাওয়ায় মেয়েটিকে গত ৩ মে বিয়ে দেওয়া হয়। বিয়ে পরবর্তী আনুষ্ঠানিকতা সারতে মেয়েটি বাবার বাড়িতে এলে তাকে অপহরণ করে নিয়ে যায় রানা। এ বিষয়ে থানায় মামলা দিতে গেলে সেটা নেওয়া হয়নি।
রানা হরিজনের ভাই নয়ন হরিজন বলেন, ‘নানা কারণে আমার ভাই রানাকে ত্যাজ্য পুত্র করেছে বাবা। তবে এটা ঠিক যে আমার ভাই ওই মেয়েকে অপহরণ করেনি। বরং ওই মেয়ে আমার ভাই নানাভাবে বকায়দায় ফেলে তাকে নিয়ে পালিয়ে গেছে। বিষয়টি সামাজিকভাবে মীমাংসার চেষ্টা চলছে। তবে মেয়েটির এক কাকাতো ভাই বিষয়টি নিয়ে বাড়াবাড়ি করছে।’
এ বিষয়ে আখাউড়া থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. আসাদুল ইসলাম জানান, বিষয়টি আমরা জেনেছি। উভয় পক্ষকে সোমবার বিকেলে থানায় ডাকা হয়েছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
গ্রীষ্ম আসার আগেই এর প্রভাব পড়লো রেললাইনে। গরমের কারণে সিলেট-ঢাকা পথের ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আখাউড়া উপজেলার আজমপুর স্টেশনের অনতিদূরে ৩ মার্চ রবিবার দুপুরে ১৫ ফুট রেল লাইন বাঁকা হয়ে যায়। সংশ্লিষ্টরা খবর পেয়ে সেটি মেরামত করে দেন। তবে ওই সময়ে কোনো ট্রেন না থাকায় চলাচালে কোনো ধরণের ব্যাঘাত ঘটেনি বলে সংশ্লিষ্ট সূত্র দাবি করেছে।
আখাউড়া রেলওয়ে জংশনের সহকারি নির্বাহী প্রকৌশলী (এইএন) মো. মেহেদী হাসান তারেক জানান, আজমপুর-মুকুন্দপুর সেকশনে ১৫ ফুটের মতো লাইন বাঁকা হয়ে যায়। রেলপথে দায়িত্বে থাকা লোকজন বেলা দুইটার দিকে বিষয়টি জানালে তাৎক্ষণিক ভাবে মেরামত করা হয়। তিনি বলেন, এখনো তেমন গরম পড়েনি। তবে কম গরমেও রেল লাইন বাঁকা হতে পারে। এখন গাড়ির গতি বাড়ানো হয়েছে। যেসব জায়গায় বাঁক আছে সেখানে কম গরমেও লাইন বাঁকা হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
চলারপথে রিপোর্ট :
আখাউড়ায় স্বাধীন হত্যার ৮ ঘন্টার মধ্যে মূল হোতা স্বপন চৌধুরীসহ এজাহারভূক্ত দুই আসামিকে আটক করেছে পুলিশ। আখাউড়া থানার ইন্সপেক্টর তদন্ত মোঃ ছমি উদ্দিনের নেতৃত্বে পুলিশের একটি টিম ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নবীনগর উপজেলার নারুই গ্রাম থেকে শনিবার ভোরে তাদেরকে গ্রেফতার করে।
গ্রেফতারকৃত আসামীরা হলো আখাউড়া উপজেলার উত্তর ইউনিয়নের রামধননগর গ্রামের রোকন উদ্দিনের ছেলে স্বপন চৌধুরী (৪০) ও শরীফ চৌধুরী (৫০)। এ ঘটনায় স্বপন চৌধুরীর স্ত্রী ইতি বেগমকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য থানায় ডেকে নিয়েছে পুলিশ। হত্যায় ব্যবহৃত ছুরিটি উদ্ধার করা হয়েছে।
গতকাল শুক্রবার সন্ধ্যায় আমোদাবাদ গ্রামের ফজল মিয়ার ছেলে স্বাধীন মিয়া (২৫) কে ছুরিকাঘাতে হত্যা করে স্বপন। রাতেই নিহত স্বাধীন মিয়ার পিতা ফজল মিয়া বাদী হয়ে ৫ জনকে আসামি করে থানায় মামলা দায়ের করেন।
পুলিশ ও নিহতের পরিবার সূত্রে জানা গেছে, শুক্রবার সন্ধ্যা ৭ টার দিকে আজমপুর রেলওয়ে কলোনী মসজিদের সামনেস্বাধীন মিয়াকে ছুরিকাঘাত করে স্বাধীন চৌধুরী। স্থানীয়রা স্বাধীন উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী ওই এলাকার লুৎফল আমিন চৌধুরী বলেন আমি মাছের প্রজেক্ট দেখতে যাচ্ছিলাম। আজমপুর রেলওয়ে কলোনী মসজিদের সামনে দুইজনকে ধস্তাধস্তি করতে দেখে শান্ত করে দেওয়ার চেষ্টা করি। কিছুক্ষণ পর আরো ৪/৫ জন যুবক এসে স্বাধীনকে মারধর শুরু করে। এক পর্যায়ে স্বপন চৌধুরী স্বাধীনকে লম্বা ছুরি দিয়ে পেটে আঘাত করে। তাৎক্ষনিক আমি থানায় অবগত করি এবং লোকজন স্বাধীনকে হাসপাতালে নিয়ে যায়।
একাধিক সূত্রে জানা যায়, স্বাধীন একজন মাদক সেবী ও মাদক কারবারি।
নিহত স্বাধীনের মা জরিনা বেগম হাসপাতালে বিলাপ করতে করতে বলে স্বপন আমার ছেলেরে মাইরা লাইছে।
জানতে চাইলে ডাঃ ফয়জুন্নেছা আমিন বলেন ৭ টা ২৩ মি মৃত অবস্থায় ওই যুবককে হাসপাতালে নিয়ে এসেছে। পেটে ছুরিকাঘাত রয়েছে। অনেক রক্তক্ষরণ হয়েছে। বিস্তারিত ময়না তদন্ত শেষে জানা যাবে।
আখাউড়া থানার ইন্সপেক্টর তদন্ত মোঃ ছমি উদ্দিন বলেন নিহত স্বাধীন মিয়ার বাবা ফজল মিয়া রাতে ৫ জনকে আসামি করে থানায় লিখিত অভিযোগ দেয়। তথ্য প্রযুক্তি এবং আমাদের সোর্সের মাধ্যমে রাত ৩ টার দিকে নবীনগর উপজেলার নারুই গ্রাম থেকে এজহার নামীয় দুই আসামীকে আটক করেছি। স্বপনের বিরুদ্ধে একাধিক মাদক মামলা রয়েছে। গ্রেফতারকৃতদেরকে আদালতে পাঠিয়ে ৭ দিনের রিমান্ডের আবেদন করা হবে।