চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ইমাম ও ওলামা মাশায়েখদের সাথে মত বিনিময় করেছেন স্থানীয় সংসদ সদস্য, বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি এবং ইসলামিক ফাউন্ডেশনের বোর্ড অব গভর্নরসের গভর্ণর র.আ. ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী।
আজ ৪ নভেম্বর শনিবার দুপুরে জেলা মডেল মসজিদ ও ইসলামিক সাংস্কৃতিক কেন্দ্র মিলনায়তনে এই মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়।
সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে র.আ.ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী এমপি বলেন, একটি মহল আমার বিরুদ্ধে মিথ্যাচার করছে। তারা রটনা করছে আলেম ও ওলামা মাশায়েখদের সাথে আমার সম্পর্ক ভাল নয়। এটা একবারেই অপবাদ। আলেম ও ওলামা মাশায়েখদের সাথে আমার অত্যন্ত সু-সম্পর্ক রয়েছে। যারা সন্ত্রাসী কার্যকলাপ করে, অন্যায় করে তাদেরকে আমি পছন্দ করিনা।
তিনি ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হেফাজতের তান্ডবের কথা উল্লেখ করে বলেন, যারা রেলওয়ে স্টেশন, পৌরসভা কার্যালয় ও ভূমি অফিস ভাংচুর করে, বঙ্গবন্ধুর ম্যুরাল ভাংচুর করে আমি মনে করি তারা অপরাধী। তাদেরকে আইনের আওতায় নেয়া পুলিশের কাজ। তিনি বলেন, আমার বিরোধ আলেম ওলামাদের সাথে নয়, বঙ্গবন্ধুর ম্যুরাল ভাংচুরের কারণে কিছু লোকের সাথে আমার বিরোধ আছে। তবে ওলামা হিসেবে কারো সাথে বিরোধ নেই। যারা মিথ্যা বলেন, তারা যদি তওবা করেন তাহলে তাদের সাথে আমার সম্পর্ক রাখতে কোনো সমস্যা নাই। এই জেলায় প্রায় ১০ হাজারের বেশি আলেম-ওলামা রয়েছেন। তাদের কারো সাথেই আমার কোনো বিরোধ নেই।
তিনি বলেন, কয়েকদিন আগে বিজয়নগর উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক ও জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি অ্যাডভোকেট তানভীর ভূইয়ার জানাযা নিয়েও মিথ্যাচার করা হয়েছে। বলা হয়েছে সেখানে নাকি আমি মোবারকউল্লাহ হুজুরকে আসতে বাঁধা দিয়েছি। তবে আমি তাকে বাঁধা কেন, এ বিষয়ে কিছুই বলিনি। তানভীর ভূঁইয়ার পারিবারিক সিদ্ধান্ত অনুযায়ী তার নামাজে জানাযা তার ভাগিনা পরিচালনা করেছেন। তিনি আরো বলেন, সামনে জাতীয় সংসদ নির্বাচন। নির্বাচনকে সামনে রেখে কলাপাতার পানির মধ্যে ধানের শীষ দেখা গেছে, এই রাজনীতি আবারো শুরু হতে পারে। তিনি এ জন্য সকলকে সর্তক থাকার আহবান জানান।
তিনি জেলার প্রতিটি মসজিদে জুম্মা নামাজের খুতবার সময় মাদক, সন্ত্রাস সহ বিভিন্ন অন্যায়ের বিরুদ্ধে বয়ান করার জন্য ইমামদের প্রতি আহবান জানান।
মতবিনিময় সভায় ইমাম ও ওলামা মাশায়েখরা আগামী নির্বাচনে নৌকা মার্কায় ভোট দিয়ে র.আ.ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরীকে নির্বাচিত করার জন্য সকলের প্রতি আহবান জানান।
মতবিনিময় সভায় বক্তব্য রাখেন জেলা আওয়ামীলীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি মোঃ হেলাল উদ্দিন, সহ-সভাপতি মোঃ হেলাল উদ্দিন, ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক মাহবুবুল বারী চৌধুরী মন্টু, জেলা আওয়ামীলীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক অ্যাডভোকেট মাহবুবুল আলম খোকন, সদর উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট লোকমান হোসেন, ইসলামিক ফাউন্ডেশন, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার উপ-পরিচালক আশেকুর রহমান, মাওলানা আবদুর রহিম কাশেমী, মাওলানা আবদুল্লাহ, মাওলানা মোহাম্মদ আলী প্রমুখ।
মতবিনিময় সভায় সদর উপজেলার ৩ শতাধিক আলেম ওলামাগন উপস্থিত ছিলেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সিনিয়র জেলা ও দায়রা জজ ও জেলা লিগ্যাল এইড কমিটির চেয়ারম্যান বেগম শারমিন নিগার বলেছেন, আইন সহায়তা দেয়ার নামে রেজিষ্টেশনবিহীন কিছু সংগঠন সাইন বোর্ড সার্টিয়ে বিচার প্রার্থী মানুষকে প্রতারনা করছে। তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেয়া হবে। তিনি বলেন, সাধারণ মানুষকে আইনগত সহায়তা দেয়ার আশ্বাস দিয়ে আর্থিক সুবিধাসহ বিভিন্ন সুযোগ সুবিধা হাতিয়ে নিচ্ছে। তিনি আইন সহায়তার নামে প্রতারনা করা এসব সংগঠনের বিরুদ্ধে দ্রুত কমিটি গঠন করে ব্যবস্থা নেয়ার নির্দেশ প্রদান করেন। তিনি আরো বলেন, লিগ্যাল এইড কমিটি কাজ হচ্ছে গরীব, অসহায় ও অস্বচ্ছল বিচার প্রার্থীর মানুষের সরকারী খরচে ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠা করা।
আজ ২৮ ফেব্রুয়ারি বুধবার বিকাল ৩টায় জেলা ও দায়রা জজ আদালতের সম্মেলন কক্ষে জেলা লিগ্যাল এইড কমিটির আয়োজিত মাসিক সভায় সভাপতির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
এসময় বক্তব্যে রাখেন বিজ্ঞ চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মোঃ মাসুদ পারভেজ, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোনাহর আলী, জেলা সদর হাসপাতালে তত্ত্বাবধায়ক ডাঃ শাখাওয়াত হোসেন, জিপি এডঃ মোঃ ওয়াছেক আলী, জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি এ,কে এম কামরুজ্জামান মামুন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি জসিম উদ্দিন, স্বনির্ভর এর পরিচালক এস.এম শাহীন।
জেলা লিগ্যাল এইড অফিসার ও সিনিয়র সহকারী জজ রহিমা আলাউদ্দিন মুন্নির সঞ্চালনায় এসময় উপস্থিত ছিলেন সহকারী জজ মোঃ ওমর ফারুক, জেল সুপার শহীদুল ইসলাম, প্রোগ্রাম অফিসার ইউনুছ আলী, রফিকুল ইসলাম সুমন, এডঃ ফাহমিদা আক্তার, এডঃ মিলি বেগম, এডঃ শেখ সাজিদুর রহমান সজিব, এডঃ মোঃ মাহমুদুল হক, এডঃ আব্দুল আজিজ খান, প্রবেশন অফিসার মোছাঃ রিমা আক্তার প্রমুখ।
এসময় লিগ্যাল এইড অফিসার মামলার অগ্রগতি সভা সমূহে উপস্থাপন করেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার মজলিশপুর ইউনিয়নের আমিরপাড়া আশ্রয়ন প্রকল্পের অসহায় মানুষের মধ্যে সদর উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে কম্বল বিতরণ করা হয়েছে।
আজ ১৬ জানুয়ারি মঙ্গলবার সকালে প্রধান অতিথি হিসেবে উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোহাম্মদ সেলিম শেখ আমিরপাড়া আশ্রয়ন প্রকল্পের ১২৫টি পরিবারের মধ্যে এই কম্বল বিতরণ করেন।
কম্বল বিতরণের সময় সদর উপজেলা পরিষদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট লোকমান হোসেন, উপজেলা সহকারি কমিশনার (ভূমি) মোঃ মোশারফ হোসাইন, সদর উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মোঃ মিজানুর রহমান উপস্থিত ছিলেন।
এ ব্যাপারে সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) মোহাম্মদ সেলিম শেখ বলেন, হঠাৎ করে শীতের তীব্রতা বেড়ে যাওয়ায় অসহায় মানুষের কষ্ট বেড়ে যায়।
মুজিববর্ষে প্রধানমন্ত্রী অগ্রাধিকার ভিত্তিতে যাদের জমি ও ঘর নেই তাদেরকে জমিসহ ঘর দিয়েছেন।
মঙ্গলবার সকালে সদর উপজেলার মজলিশপুর আমিরপাড়া আশ্রয়ণ প্রকল্পের অসহায় ১২৫ টি পরিবারের মাঝে কম্বল বিতরণ করা হয়। শীতবস্ত্রহীন মানুষগুলোর শরীরে কম্বল জড়িয়ে দিতে পেরে হৃদয়ে কিছুটা প্রশান্তির ছোঁয়া পেলাম।
এ সময় তিনি সমাজের বিত্তবান মানুষদেরকে শীতার্ত মানুষের পাশে দাঁড়ানোর আহবান জানান।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক বীর মুক্তিযোদ্ধা অ্যাড. হুমায়ুন কবির, সাবেক ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক বীর মুক্তিযোদ্ধা আমানুল হক সেন্টু এবং সাবেক ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক মেজর (অবঃ) জহিরুল হক খাঁন বীর প্রতীক এর মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে এবং বিজয়নগর উপজেলা আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক অ্যাড. তানভীর ভূইয়ার প্রয়াণে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা আওয়ামী লীগের উদ্যোগে দোয়া অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
আজ ২ নভেম্বর বৃহস্পতিবার সন্ধ্যার পর শহরের হালদার পাড়াস্থ জেলা আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে এ অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন জেলা আওয়ামী লীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি মোঃ হেলাল উদ্দিন।
ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক মাহাবুবুল বারী চৌধুরী মন্টুর সঞ্চালনায় দোয়া অনুষ্ঠানের উপস্থিত ছিলেন জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি হাজী হেলাল উদ্দিন, জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সহ-সভাপতি তাজ মোঃ ইয়াছিন, মুজিবুর রহমান বাবুল, সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক অ্যাড. মাহবুবুল আলম খোকন, জেলা আওয়ামী লীগ নেতা সৈয়দ নজরুল ইসলাম, তানজিল আহমেদ, শেখ মোঃ মহসিন, সেলিম রেজা হাবিব, কাছন মিয়া, জেলা ছাত্রলীগ সাধারণ সম্পাদক শাহাদাৎ হোসেন শোভন, জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগ সভাপতি অ্যাড. লোকমান, সাধারণ সম্পাদক সাইদুজ্জামান আরিফ, জেলা শ্রমিক লীগ সাধারণ সম্পাদক আশরাফ খান আশা, সড়ক পরিবহন শ্রমিক লীগ সভাপতি বারীন্দ্রনাথ ঘোষ, সাধারণ সম্পাদক এ এস এম সায়েম, সিবিএ নেতা তৌফিক বেলাল, শ্রমিক নেতা আমিন শাহ, জেলা যুবলীগ সহ-সভাপতি এহসান উল্লাহ মাসুদ, যুগ্ম সম্পাদক জহিরুল ইসলাম।
দোয়া পরিচালনা করেন মাওলা আব্দুল্লাহ।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩ (সদর-বিজয়নগর) আসনের এমপি র আ ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরীর প্রথমবারের মতো মন্ত্রী হওয়ার খবরে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আনন্দ মিছিল ও মিষ্টি বিতরণ করা হয়েছে। ১০ জানুয়ারি বুধবার রাতে শহরের বঙ্গবন্ধু স্কয়ার থেকে একটি আনন্দ মিছিল শুরু হয়ে প্রধান সড়ক টিএরোড প্রদক্ষিণ করে কুমারশীল মোড়ে গিয়ে শেষ হয়।
পরে জেলা ছাত্রলীগের সাবেক যুগ্ম আহবায়ক শেখ রাসেলের সঞ্চালনায় কুমারশীল মোড়ে সংক্ষিপ্ত বক্তব্য রাখেন জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি রবিউল হোসেন রুবেল, জেলা যুবলীগের দপ্তর সম্পাদক রিটন রায়, জেলা তাতী লীগের সাধারণ সম্পাদক দেলওয়ার হোসেন দুলাল, শহর আওয়ামী লীগের আইন বিষয়ক সম্পাদক আব্দুল জব্বার মামুন, কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সাবেক সদস্য তাজুল ইসলাম আপন, মিনহাজ মামুন, জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সহসভাপতি দেলওয়ার হোসেন জুম্মান, জেলা ছাত্রলীগের মাইনুদ্দিন হৃদয়, সাংগঠনিক সম্পাদক তন্ময় হোসেন সাব্বির, আশিকুর রহমান হৃদয়, ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজ ছাত্রলীগের সভাপতি জুবায়ের মাহমুদ শ্রাবন, সাধারণ সম্পাদক নাইমুর রহমান অভি ও সদর উপজেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক তাবাচ্ছুম অনিক প্রমুখ।
এ সময় জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি রবিউল হোসেন রুবেলসহ বক্তারা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ধন্যবাদ জানিয়ে বলেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ব্রাহ্মণবাড়িয়াবাসীর আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ করেছেন। র আ ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরীকে মন্ত্রী হিসেবে দেখার প্রতীক্ষার অবসান হয়েছে। ব্রাহ্মণবাড়িয়াবাসীর এমন একজন মন্ত্রী দরকার যিনি সামগ্রীক ভাবে উন্নয়নে কাজ করে যাবেন। আমাদের আশা-আকাঙ্ক্ষা অনুভব করে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার গণমানুষের নেতা র আ ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরীকে মন্ত্রীত্ব দিয়েছেন তিনি।
চলারপথে রিপোর্ট :
বাঞ্ছারামপুরে শেখ হাসিনার বিচারের দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল করেছে উপজেলা যুবদল ও পৌর যুবদলের নেতাকর্মীরা।
আজ ১৪ আগস্ট বুধবার দুপুরে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার বাঞ্ছারামপুর উপজেলা যুবদল ও পৌর যুবদলের আয়োজনে এ মিছিল হয়।
বিক্ষোভ মিছিলটি বাঞ্ছারামপুর উপজেলার বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সড়ক পদক্ষিণ শেষে উপজেলা পরিষদের সামনে এসে শেষ হয়। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর নির্বিচারে গুলিবর্ষণ করে শত শত প্রাণ কেড়ে নেওয়ার ঘটনায় শেখ হাসিনার বিচারের দাবিতে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী যুবদল কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির পক্ষ থেকে দেশব্যাপী দুই দিনের কর্মসূচির অংশ হিসেবে বাঞ্ছারামপুর উপজেলায় বিক্ষোভ মিছিল করেন।
এসময় বক্তারা বলেন, বৈষম্যবিরোধী শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের পর দেশকে অন্ধকারে রেখেই গোপনে দেশ ছাড়েন শেখ হাসিনা। ছাত্র জনতার উপর গুলি চালিয়ে হত্যাকারী শেখ হাসিনাসহ তার দোসরদের বিচারের দাবিতে আজ আমরা সারা দেশের ন্যায় বাঞ্ছারামপুরেও বিক্ষোভ প্রতিবাদ মিছিল করেছি।
এসময় উপস্থিত ছিলেন বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য এডভোকেট জিয়াউদ্দিন, বাঞ্ছারামপুর উপজেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক ভিপি মান্নান, বাঞ্ছারামপুর উপজেলা যুবদলের আহবায়ক হারুন অর রশিদ, সদস্য সচিব জিসান সরকার, যুগ্ম আহবায়ক মীর মোশাররফ হোসেন, উপজেলা যুবদলের সাবেক আহবায়ক ভিপি মুজিব, সাধারণ সম্পাদক শুকরি সেলিম, পৌর বিএনপির সদস্য সচিব ছালে মুসা, উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের আহবায়ক ওমর ফারুক, সদস্য সচিব আওলাদ হোসেন মোল্লা, উপজেলা ছাত্রদলের সভাপতি মোঃ আনোয়ার হোসেন, উপজেলা ছাত্রদলের সাবেক সদস্য সচিব মোঃ লিটন প্রমুখ।