চলারপথে রিপোর্ট :
বাঞ্ছারামপুরের অসচ্ছল পরিবারের মাঝে মানবিক সহায়তা প্রদানের লক্ষ্যে ৩০০ বান্ডিল ঢেউটিন, নগদ অর্থ ও শুকনো খাবারের ২০০০ প্যাকেট বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয় থেকে এ বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।
জানা যায়, উপজেলার বিভিন্ন এলাকার ১৫০ পরিবারের মাঝে ২বান্ডিল করে ঢেউটিন ও প্রতিজনকে নগদ ৬ হাজার টাকা করে প্রদান করা হয়। এছাড়াও ২ হাজার শুকনো খাবার প্রদান করা হয়।
মঙ্গলবার সকালে বাঞ্ছারামপুর উপজেলা সদরে ক্যাপ্টেন এবি তাজুল ইসলাম অডিটোরিয়ামে ২০২৩-২০২৪ অর্থবছরের বাঞ্ছারামপুর উপজেলার অসচ্ছল পরিবারের মাঝে এসব খাদ্য সামগ্রী ও ঢেউটিন বিতরণ করা হয়েছে।
এতে প্রধান অতিথি ছিলেন দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির সভাপতি ক্যাপ্টেন (অব.) এবি তাজুল ইসলাম এমপি। তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আমাদেরকে নির্দেশ দিয়েছেন ব্যক্তিগত স্বার্থকে উপেক্ষা করে জনগণের কল্যাণে আত্মনিয়োগ করবে। সেই লক্ষ্যে আমরা সারা বাংলাদেশে জনগণের ভাগ্যে উন্নয়নের জন্যে কাজ করে যাচ্ছি।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন- বাঞ্ছারামপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মো. সিরাজুল ইসলাম, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক নুরুল ইসলাম, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা একি মিত্র চাকমা, উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) কাজী আতিকুর রহমান, উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান সাইয়েদুল ইসলাম ভূঁইয়া বকুল, পৌরসভার মেয়র তফাজ্জল হোসেন, উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক কবির হোসেন, সাংগঠনিক সম্পাদক কাজী জাদিদ আল রহমান জনি, ত্রাণ ও সমাজ কল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক আহাদ খোকন, উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা (পিআইও) পবিত্র চন্দ্র মণ্ডল, উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি মাহমুদুল হাসান ভুঁইয়া, সোনারামপুর ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান শাহিন আহমেদ, তেজখালি ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান শহীদুল হক বাবুল, দরিয়াদৌলত ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান মাহবুবুর রহমান উজ্জ্বল, ছলিমাবাদ ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান জালাল মিয়া, উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি সোহেল রানা, সাধারণ সম্পাদক আব্দুর রাজ্জাক প্রমুখ।
অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন উপজেলা সমবায় সহকারী পরিদর্শক সাবিহা সুলতানা।
চলারপথে রিপোর্ট :
বাঞ্ছারামপুরে দুর্গারামপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের ১৩ বছর ধরে ‘মিড ডে মিল’ বা দুপুরের খাবার দিচ্ছে দেশের শীর্ষস্থানীয় শিল্পগোষ্ঠী বসুন্ধরা গ্রুপ। ২০১১ সালে সেখানকার শিক্ষার্থীদের জন্য এই কার্যক্রম চালু করা হয়।
ওই বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা এক বেলা করে নিয়মিত পুষ্টিকর খাবার পাওয়ায় একদিকে যেমন তাদের পুষ্টির চাহিদা মিটছে, অন্যদিকে বাড়ছে উপস্থিতির হারও।
গত মঙ্গলবার বিদ্যালয়ে গিয়ে দেখা যায়, শিক্ষার্থীরা ক্লাস করছে। প্রথম থেকে পঞ্চম শ্রেণি পর্যন্ত সব শ্রেণির বেশিরভাগ শিক্ষার্থী উপস্থিত রয়েছে। শিক্ষকরা জানান, জরুরি প্রয়োজন ছাড়া কোনো শিক্ষার্থী সাধারণত অনুপস্থিত থাকে না।
স্কুলে ক্লাস বিরতির সময় শিক্ষার্থীদের মধ্যে পুষ্টিকর খাবার সরবরাহ করা হয়। সকাল ১১টার দিকে প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণি, দুপুর ১২টায় তৃতীয় শ্রেণি এবং দুপুর ২টার দিকে চতুর্থ ও পঞ্চম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের খাবার দেওয়া হয়।
এদিন দুপুরে শিক্ষার্থীদের জন্য বরাদ্দ ছিল এক প্যাকেট করে পুষ্টিকর বিস্কুট।
তৃতীয় শ্রেণির শিক্ষার্থী আব্দুল্লাহ্ আল মাহিন জানায়, তাদের বাড়ি থেকে কোনো খাবার আনতে হয় না। বিদ্যালয় থেকে নিয়মিত যে খাবার দেওয়া হয়, তা খেয়েই ক্ষুধা মিটে যায়।
চতুর্থ শ্রেণির মরিয়ম আক্তার জানায়, টিফিনের সময় বিভিন্ন রকমের খাবার দেওয়া হয়। এর মধ্যে আছে ডিম, রুটি, কলা, বিস্কুট, সিঙ্গারা ও ফল। টিফিনের সময় খাবার দেওয়া হয় বলে বাড়িতে গিয়ে খেয়ে আসতে হয় না। স্কুল ছুটি হলে তারপর বাড়ি যাই।
মাহিন ও মরিয়মের মতো অন্য শিক্ষার্থীরাও জানায়, স্কুলে পাওয়া খাবার দিয়েই তাদের ক্ষুধা মিটে যায়, টিফিনের সময় খাওয়ার জন্য বাড়ি যেতে হয় না। টিফিন নিয়ে মায়ের চিন্তাও থাকে না।
স্থানীয় অভিভাবকরা জানান, গ্রামীণ পর্যায়ে এমন একটি বিদ্যালয়ে নিয়মিত টিফিন দেওয়ায় তারা অনেক খুশি। বাচ্চাদের নিয়মিত পুষ্টিকর খাবার দেওয়ায় একদিকে যেমন তাদের শারীরিক উপকার হচ্ছে, তেমনি বিদ্যালয়ের প্রতি তাদের আগ্রহ বেড়েছে। প্রতিদিনই খাবার দেয়। তাই এখন বাচ্চাদের ক্ষুধা লাগলো কি না সে চিন্তা করতে হয় না।
বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আকলিমা আক্তার বলেন, বসুন্ধরা গ্রুপ আমাদের ছাত্রছাত্রীদের প্রতিদিনই টিফিন দিয়ে আসছে। এতে বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীদের উপস্থিতি বেড়েছে। পাশাপাশি লেখাপড়ার মানও ভালো হচ্ছে। শিক্ষার্থী ঝরে পড়াও অনেক কমে যাচ্ছে। আমরা বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যানের প্রতি অত্যন্ত কৃতজ্ঞ।
বাঞ্ছারামপুর বসুন্ধরা ফাউন্ডশনের উপ-মহাব্যবস্থাপক (ডিজিএম) মো. মাইমুন কবির বলেন, ২০১১ সাল থেকে আমাদের গ্রুপের পক্ষ থেকে দুর্গারামপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের নিয়মিত টিফিন দেওয়া হচ্ছে। সপ্তাহে দুদিন ডিম ও সিঙ্গারা, দুদিন কলা ও রুটি এবং একদিন বিস্কুট ও ফল দেওয়া হয়। আমাদের দেওয়া প্রতিটি খাবারই মানসম্মত। আমাদের টিফিন দেওয়ার কারণে অভিভাবকরা অনেকটাই স্বস্তিতে থাকেন। এ কারণে শিক্ষার্থীদের উপস্থিতিও বেড়েছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
বাঞ্ছারামপুর সোবহানিয়া ইসলামিয়া ফাজিল (ডিগ্রি) মাদরাসা বাংলাদেশ মাদরাসা শিক্ষা বোর্ডের অধীনে আলিম পরীক্ষায় সাফল্যের ধারাবাহিকতা ধরে রেখেছে। এ বছর ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার বাঞ্ছারামপুর উপজেলার এ মাদরাসা থেকে আলিম পরীক্ষায় ৩৯ জন শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে এবং তাদের মধ্যে শতভাগ পাস করেছে। শতভাগ পাসের মধ্যে দুজন শিক্ষার্থী এ+, ১৬ জন এ এবং ২১ জন এ- পেয়েছেন। মাদরাসার অধ্যক্ষ মাওলানা রুহুল আমীন আব্দুল্লাহ বলেন, ‘বসুন্ধরা গ্রুপ এবং স্থানীয় এলাকাবাসীর আর্থিক সহযোগিতা ও আমাদের শিক্ষকমণ্ডলীর অক্লান্ত পরিশ্রমের ফলে শিক্ষার্থীরা এই সফলতা অর্জন করেছে। আমরা আল্লাহর কাছে সবার জন্য দোয়া করি।’
বাঞ্ছারামপুর প্রতিনিধি :
দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি ক্যাপ্টেন (অব.) এবি তাজুল ইসলাম এমপি বলেছেন, শিল্পীর তুলি দিয়ে দেশকে আঁকছেন শেখ হাসিনা। বাংলাদেশ ও বিশ্বে সকল দেশের মানুষের জন্য সবচেয়ে বড় আতঙ্ক ছিল করোনাভাইরাস। করোনা ভাইরাস এবং রাশিয়া ইউক্রেন যুদ্ধে অর্থনীতি থমকে গেছে। ঠিক তখনও শেখ হাসিনার বলিষ্ঠ নেতৃত্বে দেশে সবার একাধিক ভ্যাকসিনের আয়তায় এনে দেশকে সুরক্ষিত রাখা হয়েছে। অর্থনীতির চাকা সমুন্নত রেখে মেগাপ্রজেক্টগুলো একের পর এক বাস্তাবায়ন করেই যাচ্ছে বঙ্গবন্ধু সুযোগ্য উত্তরসূরি। সামনের নির্বাচনে আবারও আওয়ামী লীগ ও জননেত্রী শেখ হাসিনাকে ক্ষমতার আসনে বসাবে বাংলার জনগণ।
আজ ৪ ফেব্রুয়ারি শনিবার বাঞ্ছারামপুর উপজেলার বাহেরচর ক্যাপ্টেন এবি তাজুল ইসলাম কলেজের নতুন ভবনের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপনকালে তিনি এসব কথা বলেন।
এ সময় আরো উপস্থিত ছিলেন বাঞ্ছারামপুর উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি মো. সিরাজুল ইসলাম, উপজেলা আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক মো. নুুরুল ইসলাম, বাঞ্ছারামপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা একি মিত্র চাকমা, উপজেলা সহকারি কমিশনার (ভূমি) কাজী আতিকুর রহমান, উপজেলা প্রকৌশলী জাহাঙ্গীর হোসেন, বাঞ্ছারামপুর পৌর মেয়র তফাজ্জল হোসেন, উপজেলা আওয়ামী লীগ সাংগঠনিক সম্পাদক কাজী জাদিদ আল রহমান জনি, উপজেলা স্বেচ্ছাসেবকলীগ সভাপতি মাহমূদুল হাসান ভূইয়া, উপজেলা ছাত্রলীগ সভাপতি এমএস রানা, সাধারণ সম্পাদক আঃ রাজ্জাক, পৌর ছাত্রলীগ সভাপতি হিমেল সরকার, সাধারণ সম্পাদক সামুয়েল আহমেদ, কলেজ ছাত্রলীগ সভাপতি মাসুদ রানা, সাধারণ সম্পাদক আশিকুর রহমান মাসুদ প্রমুখ।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার বাঞ্ছারামপুরের আলোচিত থ্রি-মার্ডারে পরিবারকে সমবেদনা জানাতে বাড়িতে গেলেন দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির সভাপতি, স্থানীয় সংসদ সদস্য ক্যাপ্টেন (অব.) এবি তাজুল ইসলাম।
১৯ অক্টোবর বৃহস্পতিবার দুপুরে বাঞ্ছারামপুর উপজেলার আইয়ুবপুর ইউনিয়নের চর ছয়ানি গ্রামে ঘাতকের হাত থেকে বেঁচে যাওয়া ৭ মাসের অবুঝ শিশু অজিহাকে দেখে আবেগাপ্লুত হয়ে পড়েন ক্যাপ্টেন (অব.) তাজুল ইসলাম এমপি। পরে অজিহাকে কোলে নিয়ে আদর করেন তিনি।
এ সময় সৌদি প্রবাসী মো. শাহ আলমের স্ত্রী সন্তানকে নৃশংসভাবে হত্যার মূলহোতা ভাগ্নি জামাই জহিরুল ইসলামের দৃষ্টান্ত শাস্তি ও ফাঁসির দাবি করা হয়।
পরে ক্যাপ্টেন তাজ শোকাহত পরিবারের লোকজনকে সান্ত্বনা দিয়ে আশ্বস্ত করেন দ্রুত ন্যায়বিচার পাওয়ার চেষ্টা চালিয়ে যাবেন। কোনোভাবেই আসামিকে ছাড় দেওয়া হবে না।
উল্লেখ্য, গত মঙ্গলবার সকাল ১০টার দিকে বাঞ্ছারামপুর উপজেলার আইয়ুবপুর ইউনিয়নের চর ছয়ানি দক্ষিণপাড়ায় ঘরের দরজা ভেঙে মরদেহগুলো উদ্ধার করা হয়। স্ত্রী ও দুই সন্তানের হত্যার খবরে দ্রুত বাংলাদেশে ফিরে আসেন সৌদি আরব প্রবাসী শাহ আলম। মৃতরা হলেন- সৌদি প্রবাসী শাহ আলমের স্ত্রী জেকি আক্তার, তাদের ১৪ বছর বয়সি বড় ছেলে মাহিন ও ৭ বছর বয়সি ছোট ছেলে মহিন।
চলারপথে রিপোর্ট :
বঙ্গবন্ধুর অসমাপ্ত আত্মজীবনীই আত্মনির্ভরশীল জাতি তৈরি করবে। অসমাপ্ত আত্মজীবনী পড়তে পড়তে বারবার ডুবে যাই শৈশব- কৈশোর- যৌবনে যেখানে বাধা, সেখানেই ন্যায়ের পথে পরিচালিত হয়েছিলেন বঙ্গবন্ধু। তিনি বাংলার মানুষ হয়েও বিশ্ব মানব হয়ে উঠতে পেরেছিলেন। তিনি নিজ জন্মভূমি ও বিশ্বকে নিয়ে চিন্তা-চেতনায় নিয়োজিত ছিলেন।
বাঞ্ছারামপুর উপজেলার ফরদাবাদ ইউনিয়নের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার মান উন্নয়নে শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় এ কথা বলেন দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি ক্যাপ্টেন (অব.) এবি তাজুল ইসলাম এমপি।
১৮ ফেব্রুয়ারি শনিবার দুপুরে বাঞ্ছারামপুরের ফরদাবাদ গ্রামের ডক্টর রওশন আলম কলেজ মাঠে ফরদাবাদ ইউনিয়ন পরিষদ কর্তৃক আয়োজিত অনুষ্ঠানে ২ হাজার ৫শ শিক্ষার্থীদের মাঝে অব. তাজুল ইসলাম এমপির ব্যক্তিগত উদ্যোগে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের অসমাপ্ত আত্মজীবনী বই বিতরণ করা হয়।
ফরদাবাদ ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মো. দেলোয়ার হোসেনের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন ফরদাবাদ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান রাশিদুর ইসলাম।
তাছাড়াও বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন- বাঞ্ছারামপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মো. সিরাজুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক মো. নুরুল ইসলাম, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা একি মিত্র চাকমা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সহ-সভাপতি প্রিন্সিপাল আবুল খায়ের দুলাল, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা পরিষদের প্যানেল চেয়ারম্যান সনি আক্তার সুচি, উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান সায়েদুল ইসলাম ভূঁইয়া বকুল, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান জলি আক্তার, বাঞ্ছারামপুর পৌরসভার মেয়র তোফাজ্জল হোসেন, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ও উজানচর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান কাজী জাদিদ আল রহমান জনি, উপজেলা সহকারী ভূমি কর্মকর্তা কাজী আতিকুর রহমান, বাঞ্ছারামপুর মডেল থানার ওসি মো. নূরে আলম, উপজেলা প্রকৌশলী জাহাঙ্গীর আলম, উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি গোলাম জিলানি, উপজেলা আওয়ামী লীগের জনস্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক মির্জা কামরুল হাসান বেগ, ডক্টর রওশন আলম কলেজের অধ্যক্ষ মো. রফিকুল ইসলাম, বাঞ্ছারামপুর উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি মাহমুদুল হাসান ভূঁইয়া, ফরদাবাদ ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি সাধারণ সম্পাদক মো. দেলোয়ার হোসেন।
এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন- ছলিমাবাদ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জালাল মিয়া, ফরদাবাদ ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক রুহুল আমিন মেম্বার, ইউনিয়ন যুবলীগের সভাপতি জাহাঙ্গীর আলম খান, উপজেলা শ্রমিক লীগের সদস্য ওমর ফারুক, বাঞ্ছারামপুর সরকারি কলেজ ছাত্রলীগের সভাপতি মাসুদ রানা, সাধারণ সম্পাদক আশিকুল ইসলাম মাসুদ প্রমুখ।