চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা জননেতা উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী এমপি বলেছেন,বিএনপি-জামাতের রাজনীতি হচ্ছে জ্বালাও-পোড়াও ও মানুষ হত্যা। কিন্তু ওরা জানে না জ্বালাও-পোড়াও করে শেখ হাসিনার সরকারকে ক্ষমতা থেকে সরানো যাবেনা। ২০১৩-১৪ সালেও দিনের পর দিন জ্বালাও-পোড়াও ও মানুষ খুন করেও শেখ হাসিনারকে ক্ষমতা থেকে সরানো যায়নি। শেখ হাসিনার সরকারকে ক্ষমতা থেকে সরানোর একমাত্র পথ নির্বাচন আর জনরায়। নির্বাচনে জনরায় আমাদের বিরুদ্ধে গেলে আমরা ক্ষমতা থেকে সরে দাঁড়াবো। কেউ সরানোর দরকার পড়বেনা। তিনি দেশের অকল্পনীয় উন্নয়নধারা অব্যাহত রাখতে আবারো নৌকা প্রতিকে ভোট দেয়ার আহবান জানান।
তিনি আজ ৮ নভেম্বর বুধবার বিকালে সদর উপজেলার বটতলী বাজারে ৮ নং নাটাই উত্তর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ আয়োজিত মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথা বলেন।
ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ আহবায়ক হাজি আবুল কাসেমের সভাপতিত্বে ও জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক উপদপ্তর সম্পাদক মো. মনির হোসেনের সঞ্চালনায় বক্তব্য রাখেন জেলা আওয়ামী লীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি মো. হেলাল উদ্দিন, সহ-সভাপতি হাজি মো. হেলাল উদ্দিন, ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক মাহাবুবুল বারী চৌধুরী মন্টু, সাবেক কোষাধ্যক্ষ মহসিন মিয়া, সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি হাবিবুল্লাহ বাহার, জেলা যুবলীগ সভাপতি অ্যাড. শাহানুর ইসলাম, জেলা স্বেচ্ছাসেবকলীগ সভাপতি অ্যাড. লোকমান হোসেন, জেলা ছাত্রলীগ সভাপতি রবিউল হোসেন রুবেল, সাধারণ সম্পাদক শাহাদাত হোসেন শোভন, যুগ্ম-সম্পাদক মোমিন মিয়া, ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ সাবেক সভাপতি কাজী মোবারক হোসেন, ইউপি চেয়ারম্যান আবু সাঈদ, ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের যুগ্ম-আহবায়ক নাসির উদ্দিন মাস্টার, সোহেল মিয়া, যুবলীগ নেতা আবু কাউসার।
চলারপথে রিপোর্ট :
তিতাস সাহিত্য সংস্কৃতি পরিষদের সহসভাপতি ও নাটাই উত্তর ইউনিয়ন যুবলীগের যুগ্ম-আহবায়ক মো. আতিকুল ইসলাম আর নেই। দুরারোগ্য ব্যধিতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আজ ৪ মার্চ সোমবার সকাল ৮ টায় তিনি ব্রাহ্মণবাড়িয়া মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে শেষ নি:শ্বাস ত্যাগ করেন।
এসময় তার বয়স হয়েছিলো ৪০ বছর।
মৃত্যুকালে তিনি বাবা, মা, ৪ ভাই, ২ বোন, স্ত্রী, এক পুত্র সহ অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে গেছেন।
সোমবার বাদ আসর সদর উপজেলার থলিয়ারা পশ্চিম পাড়া পারিবারিক কবরস্থানে তাকে দাফন করা হয়েছে।
থলিয়ারা পশ্চিম পাড়া মসজিদ প্রাঙ্গণে জানাযায় বক্তব্য রাখেন ও শ্রদ্ধা নিবেদন করেন সদর উপজেলা পরিষদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান অ্যাড. লোকমান হোসেন, জেলা আওয়ামী লীগ নেতা মো মনির হোসেন, বঙ্গবন্ধু পরিষদ সদস্য সচিব এটিএম ফয়েজুল কবির, যুবলীগ নেতা আলী আজম, জসীম উদ্দিন, জেলা ছাত্রলীগ সহসভাপতি সাইদুল ইসলাম, তিতাস সাহিত্য সংস্কৃতি পরিষদের সহসভাপতি শিপনুর রহমান, প্রভাষক মোমিন খান, কোষাধ্যক্ষ আনিসুল ইসলাম, তিতাস আবৃত্তি সংগঠন সহকারী পরিচালক সুজন সরকার, ইউনিয়ন যুবলীগের আহবায়ক রেজাউল হক, যুগ্ম আহবায়ক সাকিল মিয়া, যুবলীগ নেতা জসীম, হাবিব, বশির ও জহির মেম্বার।
সংস্কৃতিকর্মী ও যুবলীগ নেতা আতিকুল ইসলামের মৃত্যুতে এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে। তার স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে তিতাস সাহিত্য সংস্কৃতি পরিষদের পক্ষ থেকে তিনদিনের শোক কর্মসূচী গ্রহণ করা হয়েছে।
কর্মসূচির মধ্যে থাকবে মঙ্গলবার বিকেলে শহীদ ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত ভাষা চত্বরে তিতাস সাহিত্য সংস্কৃতি পরিষদের কার্যালয়ে কালো পতাকা উত্তোলন, কালোব্যাজ ধারণ, শুক্রবার সকালে শোকসভা ও রমজানে বিশেষ প্রার্থনা, ইফতারের আয়োজন।
স্টাফ রিপোর্টার :
রিক্সা- ভ্যানের লাইসেন্স নিয়ে দুর্নীতির প্রতিবাদে আজ সোমবার সকালে ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেস ক্লাবের সামনে সদর উপজেলা রিক্সা-ভ্যান শ্রমিক ইউনিয়নে (রেজি নং- মৌ-০৪০)উদ্যেগে এক প্রতিবাদ সভা, বিক্ষোভ মিছিল ও জেলা প্রশসকের নিকট নয় দফা বাস্তবায়নের জন্য স্মারকলিপি প্রদান করা হয়।সংগঠনের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি শ্রমিক নেতা নাজমুল ইসলাম দারু মিয়ার সভাপতিত্বে ও সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক শ্রমিক নেতা সাহেদ মিয়ার পরিচালনায় বক্তব্য রাখেন রিক্সা-ভ্যান শ্রমিক ইউনিয়নের উপদেষ্টা কমরেড সাজিদুল ইসলাম।
সংহতি জানিয়ে বক্তব্য রাখেন জেলা বাসদের সভাপতি প্রবীর চৌধুরী রিপন, টিইউসির জেলা সদস্য সচিব আল মামুন, সংগঠনের সহ-সভাপতি জয়নাল মিয়া, সহ-সম্পাদক রুহেল খান, সদস্য দুলাল মিয়া, হিরু মিয়া, কালাম মিয়া ও বিদ্যুৎ শ্রমিক নেতা কালাম মিয়া প্রমুখ।সভায় নেতৃবৃন্দ বলেন, শত বছরের পৌর সভায় রাস্তাঘাট নাই।রিক্সা-শ্রমিকদের ষ্ট্যান্ড বিভিন্ন ব্যাক্তি ও পতিষ্ঠান দখল করে ফেলেছে।অনতিবিলম্বে রিক্সা ষ্ট্যান্ড পিনঃ প্রতিষ্ঠার দাবি জানিয়ে বলেন রিক্সার লাইসেন্স নিয়ে দুরর্নীতি বন্ধের জন্য সকল রিক্সা ও ভ্যান শ্রমিকদের পৌরসভা থেকে লাইসেন্স এর পরিবর্তে মাসিক টোকেন ব্যবস্হা করতে হবে। রিক্সার লাইসেন্স নিয়ে সিন্ডিকেট ভেঙ্গে তাদেরকে আইনের আওতায় আনার দাবী জানান। নেতৃবৃন্দ আরো বলেন, যানজট নিরসনের জন্য মেড্ডা থেকে ভাদুঘর পর্যন্ত তিতাস নদীর পাড় দিয়ে নতুন রাস্তা নির্মাণ, মৌলভীপাড়া থেকে পুনিয়াউট বাসষ্ট্যান্ড পর্যন্ত রাস্তা প্রশস্ত ও শহর খালকে খনন করে নৌচলাচলের ব্যবস্হারও দাবি জানান।
চলারপথে রিপোর্ট:
দেশবরেণ্য শিক্ষাবিদ, ইউনিভারসিটি অব ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ট্রেজারার মাউশির সাবেক মহাপরিচালক প্রফেসর ফাহিমা খাতুন পাঠকনন্দিত পাক্ষিক মত ও পথ পত্রিকার সম্পাদক নিযুক্ত হওয়ায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া সংবাদপত্র পরিষদ এর পক্ষে প্রাণঢালা অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা জ্ঞাপন করা হয়। আজ ২৫ এপ্রিল বৃহস্পতিবার বিকেলে ইউনিভারসিটি অব ব্রাহ্মণবাড়িয়ার হলরুমে এ উপলক্ষে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন সংগঠনের সভাপতি দৈনিক সমতটবার্তার সম্পাদক ও সিনিয়র সাংবাদিক মো. মনজুরুল আলম। বাংলাদেশ টেলিভিশন ও ইত্তেফাক প্রতিনিধি সিনিয়র সাংবাদিক মোহাম্মদ আরজুর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন, দৈনিক তিতাসকণ্ঠ পত্রিকার সম্পাদক সৈয়দ মো. মিজানুর রেজা, দৈনিক ফ্রনটিয়ার সম্পাদক, ব্রাহ্মণবাড়িয়া চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাষ্ট্রি’র পরিচালক, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী ও সমাজসেবক আব্দুল মালেক, দৈনিক হালচালের সাংবাদিক সৈয়দ মো. আকরাম প্রমুখ। এসময় শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ প্রফেসর বিভূতি ভূষণ দেবনাথ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজের উপাধ্যক্ষ মোহাম্মদ হামজা মাহমুদ, অধ্যাপক এস আর এম ওসমান গনি সজীব, ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার জীবন ভট্টাচার্য প্রমুখ।
এসময় মনজুরুল আলম তাঁর বক্তব্যে বলেন, বাংলাদেশ তথা ব্রাহ্মণবাড়িয়ার অনেক ক্ষেত্রে একজন ফাহিমা খাতুন প্রতিভার স্বাক্ষর রেখে চারদিক বিকশিত করছেন।
তাঁর প্রজ্ঞা ও মেধার আলোয় আমরা নতুন নতুন পথ দেখছি। তিনি তিতাস জনপদের অন্যতম আলোকবর্তিকা। মনজুরুল আলম বলেন, ফাহিমা খাতুন তাঁর মননশীলতা দিয়ে আমাদের শিক্ষা, শিল্প সাহিত্যকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন সমান্তরালভাবে। তাঁর মতো একজন মানুষকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সংবাদপত্র পরিষদে যুক্ত করতে পেরে আমরা নিজেরা গর্বিত আনন্দিত।
এসময় বক্তারা বলেন, মানবিক মমতাময়ী হয়ে তিনি আমাদের পাশে আছেন। মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে কাজ করার জন্য তিনি ছায়া হয়ে আমাদের পাশে আছেন। বক্তারা বলেন, মত ও পথের মতো আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন একটি পত্রিকায় যেখানে গুণী লেখকদের লেখা ছাপা হয়, সেই পত্রিকার সম্পাদক হওয়ায় আমরা জেলা সংবাদপত্র পরিষদ নিজেরাই ধন্য হয়েছি।
প্রফেসর ফাহিমা খাতুন তাঁর অনুভুতি ব্যক্ত করতে গিয়ে বলেন, আমি মনে প্রাণে একজন শিক্ষক, এখানেই আমি আনন্দ পাই। তিনি বলেন, আমি আদ্যোপান্ত একজন শিক্ষক। মত ও পথ হচ্ছে গৃহায়ন ও গণপূর্তমন্ত্রী র আ ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী এমপির ব্রেইন চাইল্ড। আমি এই পত্রিকার সম্পাদক হতে পেরেছি, এটা আমার জন্য গর্বের আনন্দের। তিনি বলেন, আমি যখন যে কাজটা করি সিরিয়াসলি করি। মত ও পথের যে দায়িত্বটা আমাকে দেওয়া হয়েছে, সেই দায়িত্বটাও আমি সেভাবেই করার চেষ্টা করবো। তিনি উপস্থিত সকলকে উদ্দেশ্য করে বলেন, আপনারা আছেন, আমাদের পাশে থাকবেন, আপনারা পাশে থাকলে আমি এগিয়ে যেতে পারবো। এসময় তিনি আরও বলেন, সঠিক ভাবে দায়িত্ব পালনের মাধ্যমে দেশের উন্নয়নে ভুমিকা রাখতে হবে। বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলাদেশকে উন্নয়নের মহাসড়কে এগিয়ে নিয়ে যেতে হবে।
অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মাঝে উপস্থিত ছিলেন, প্রজাবন্ধু সম্পাদক আবুল হাসনাত লিটন, সাংবাদিক আবুল হাসনাত রাফি, আশিকুর রহমান মিঠু, রুদ্র মোহাম্মদ ইদ্রিস প্রমুখ।
চলারপথে রিপোর্ট :
সাত বছর বয়সী এক শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগে মোহাম্মদ রিফাত (২৭) নামের এক তরুণকে আটক করেছে পুলিশ। আজ ২৩ ফেব্রুয়ারি শুক্রবার বিকেলে শহরের মেড্ডা তিতাসপাড়া এলাকা থেকে তাঁকে আটক করা হয়। ধর্ষণের শিকার শিশুটিকে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার একটি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
ভুক্তভোগী শিশুটি শহরের একটি ভাড়া বাসায় মা–বাবার সঙ্গে থাকত। তার বাবা রিকশাচালক ও মা গৃহকর্মীর কাজ করেন। আটক রিফাত জেলা শহরের বাসিন্দা। ২২ ফেব্রুয়ারি বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় শিশুটিকে চকলেট খাওয়ানোর প্রলোভন দেখিয়ে ধর্ষণ করা হয় বলে স্বজনেরা অভিযোগ করেন।
পুলিশ, হাসপাতাল ও ভুক্তভোগীর পরিবারের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, গতকাল বিকেলে এলাকার একটি গণশিক্ষা কার্যক্রমে শিশুটিকে পাঠান মা। পড়া শেষে সন্ধ্যায় বাড়ি ফেরে শিশুটি। তখন মা অন্যের বাড়িতে কাজ করছিলেন, বাবাও বাড়ি ছিলেন না। শিশুটিকে চকলেটের প্রলোভন দেখিয়ে নিজ বাড়িতে নিয়ে রিফাত ধর্ষণ করেন বলে অভিযোগ করে ভুক্তভোগীর পরিবার। সন্ধ্যায় শিশুটি পেটব্যথায় চিৎকার শুরু করে। কারণ জানতে চাইলেও কিছুই বলছিল না। আজ সকালে শিশুটির রক্তক্ষরণ শুরু হয়। পরে মায়ের কাছে গতকালের ঘটনা খুলে বলে। খবর পেয়ে পুলিশ হাসপাতালে গিয়ে ভুক্তভোগী শিশু ও তার পরিবারের বক্তব্য শোনে। বিকেলে শহরের মেড্ডা তিতাসপাড়া এলাকা থেকে রিফাতকে আটক করা হয়।
হাসপাতালের কয়েকজন নার্স জানান, নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে। শিশুটি ধর্ষণের শিকার হয়েছে বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে।
অভিযুক্ত রিফাত পুলিশের হেফাজতে থাকায় অভিযোগের বিষয়ে তাঁর বক্তব্য পাওয়া যায়নি। এ ব্যাপারে তাঁর বাবার মুঠোফোনে একাধিকবার যোগাযোগ করা হলেও তিনি ধরেননি।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহরের ২ নম্বর পুলিশ ফাঁড়ির উপপরিদর্শক আইয়ুব আলী বলেন, বিকেলে অভিযুক্ত রিফাতকে জেলা সমাজসেবা অধিদপ্তরের পূর্ব পাশে মেড্ডা তিতাসপাড়া এলাকা থেকে আটক করে ফাঁড়িতে আনা হয়েছে। তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ চলছে। এ ঘটনায় মামলার প্রস্তুতি চলছে।