চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার সরাইলে ফেসবুক লাইভে এসে জুম্মান খাঁ (৩৫) নামে মাদকাসক্ত এক যুবক আত্মহত্যা করেছেন।
৮ নভেম্বর বুধবার বিকেলে উপজেলার সাগরদীঘি (পূর্ব পাড়া) এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
তিনি উপজেলার মোগলটুলা এলাকার রমজান খাঁর ছেলে।
সরাইল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোহাম্মদ এমরানুল ইসলাম জানান, জুম্মান নেশাগ্রস্ত ও মাদক কেনা-বেচার সঙ্গে জড়িত ছিলেন। তার নামে সরাইল থানায় মাদক মামলা রয়েছে। মাদক কেনা-বেচার কারণে জুম্মানের সঙ্গে তার বাবা-মা ও কোনো আত্মীয় স্বজনের যোগাযোগ ছিল না। সে তার স্ত্রীকে নিয়ে পূর্ব পাড়ার একটি বাড়িতে ভাড়া থাকতেন। তিনি হতাশায় ভুগতেন। সেই হতাশা থেকে বিকেলে নিজের শোবার ঘরে ফেসবুক লাইভে এসে সিলিং ফ্যানের সঙ্গে রশি দিয়ে গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেন তিনি।
খবর পেয়ে পুলিশ তার মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য জানারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মর্গে পাঠায়। এ ঘটনায় আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।
আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে মিথ্যা ঘোষণায় পণ্য আমদানি ॥ সংশ্লিষ্টদেরকে নোটিশ
স্টাফ রিপোর্টার:
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে ব্রোকেন স্টোন বা চূর্ণ পাথরের ঘোষণা দিয়ে ভারত থেকে আমদানি হয়েছে ২৭০০ টন পাথরের ধুলা (ডাস্ট)। মিথ্যা ঘোষণায় পণ্য আমদানির অভিযোগে ছাড়পত্র মিলছে না কাস্টমসের। যে কারণে প্রায় এক মাস ধরে আখাউড়া স্থলবন্দরে এই ডাস্ট বা ধুলাগুলো পড়ে আছে। কাস্টমসের গঠিত তদন্ত কমিটিও ডাস্ট উল্লেখ করে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দিয়েছেন। সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়িরা দাবি করেছেন, এতে প্রতিদিন লোকসান গুনতে হচ্ছে তাদেরকে। এ জন্য তারা কাস্টমস কর্তৃপক্ষকে দায়ী করছেন। রপ্তানিমুখী আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে প্রথমবারের মতো চূর্ণপাথর আমদানি হয় গত ১৩ নভেম্বর। এরপর কয়েক দফায় মোট ২৭০০ টন আমদানি করে ভারতীয় ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান এফকনস ইনফ্রাস্ট্রাকচার লিমিটেড। এ প্রতিষ্ঠানটি আশুগঞ্জ নদীবন্দর থেকে আখাউড়া স্থলবন্দর পর্যন্ত মহাসড়ক চারলেনে উন্নীত করার কাজের জন্য পাথর আমদানি করেছে। আমদানিকৃত চূর্ণপাথরগুলো প্রতি টন আমদানি হয়েছে ১৩ মার্কিন ডলারে। এগুলো বন্দর থেকে ছাড়ানোর কাজ পায় সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট খলিফা এন্টারপ্রাইজ। তবে কাস্টমস থেকে ছাড়পত্র নিতেই বাঁধে বিপত্তি। প্রথমবারের মতো আমদানি হওয়ায় পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর ছাড়পত্র দেওয়ার কথা জানায় কাস্টমস। পরবর্তীতে এগুলো পরীক্ষা করে পাথরের বদলে ডাস্ট আনা হয়েছে জানিয়ে আটকে দেয়া হয়। ফলে প্রতিদিনই বন্দর কর্তৃপক্ষকে মাশুল বাবদ প্রায় ৩৬ হাজার টাকা গুনতে হচ্ছে আমদানিকারক প্রতিষ্ঠানকে।
অভিযোগ উঠেছে- আমদারিকারক প্রতিষ্ঠান ভাঙা পাথরের ঘোষণা দিয়ে ডাস্ট এনেছে। এজন্য কাস্টমসের তরফ থেকে চার সদস্যের তদন্ত কমিটিও গঠন করা হয়। তদন্ত শেষে রিপোর্ট দেওয়া হয় ডাস্ট হিসেবে। তবে দ্রুত এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত দেওয়া হবে বলে জানান কাস্টমসের কর্মকর্তারা।
এদিকে আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে চূর্ণ পাথর বা ডাস্ট আমদানির অনুমতি না থাকায় আমদানিকারক প্রতিষ্ঠানকে আগামী ১০ দিনের মধ্যে তাদেরকে কারণ দর্শাতে বলা হয়েছে। সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট খলিফা এন্টারপ্রাইজকেও কার্যার্থে একই চিঠি দেওয়া হয়। সিএন্ডএফ এর মালিক হলেন আখাউড়া পৌরসভার মেয়র ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারন সম্পাদক মো.তাকজিল খলিফা কাজল।
খলিফা এন্টার প্রাইজের প্রতিদিন নাসির উদ্দিন বলেন, ‘আমরা প্রথম দফা আনার পর বলা হয় সব আনার পর অনুমতি দেওয়া হবে। এখন বলা হচ্ছে এ ধরণের পাথরের অনুমতি নেই। এখন পাথর আটকে থাকায় আমরা লোকসানের মুখে পড়েছি।’
আখাউড়া স্থল শুল্ক স্টেশনের রাজস্ব কর্মকর্তা মিজানুর রহমান বলেন, ‘তদন্ত করে আমদানি করা পণ্য ডাস্ট হিসেবে পাওয়া গেছে। এ ধরণের পণ্য আমদানির অনুমতি নেই। এখন এ বিষয়ে উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ যথাযথ ব্যবস্থা নিবেন।’
চলারপথে রিপোর্ট :
সরাইলে জুয়া খেলার সময় ৬ জুয়ারিকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। গত শুক্রবার রাত ৩ টায় উপজেলার সদর ইউনিয়নের পশ্চিম কুট্টাপাড়ার শরীফ মিয়ার বাড়ি থেকে তাদেরকে গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেফতারকৃতরা হলেন কুট্টাপাড়া গ্রামের হেলাল মিয়া (২৭), একই এলাকার মোঃ সাচ্চু মিয়া (৩৯), আনিস মিয়া (২৫), আব্বাস মিয়া (২৯), শান্ত মিয়া (৩২) মোঃ শরিফ (২৯)।
ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে সরাইল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোঃ আসলাম হোসেন বলেন, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে শুক্রবার রাত ৩ টার পশ্চিম কুট্টাপাড়ার শরীফ মিয়ার বাড়িতে অভিযান চালিয়ে জুয়া খেলা অবস্থায় তাদেরকে গ্রেফতার করা হয়।
এ সময় তাদের কাছ থেকে জুয়া খেলার ৬ হাজার ১১০ টাকা ও বিভিন্ন জাতের তাস উদ্ধার করা হয়। শনিবার দুপুরে তাদেরকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার সরাইল উপজেলায় ছিনতাইকারী চক্রের হামলায় আহত অটোরিক্সশা চালক আব্বাস আলী (৫২) মারা গেছে। ঘটনার দুইদিন পর গত সোমবার দিবাগত গভীররাতে জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মৃত্যুবরণ করেছেন।
আব্বাস আলী সরাইল সদর ইউনিয়নের সৈয়দটুলা দক্ষিণ পাড়ার বাসিন্দা।
ময়না তদন্তের জন্য লাশ মর্গে পাঠানো হয়েছে।
পুলিশ, হাসপাতাল ও স্থানীয় সূত্র জানা যায়, অটোরিক্সা চালিয়েই জীবিকা নির্বাহ করতো আব্বাস আলী। গত শনিবার রাতে সরাইল থেকে যাত্রী নিয়ে কালিকচ্ছ ইউনিয়নের ধর্মতীর্থ এলাকায়। সরাইল-নাসিরনগর-লাখাই আঞ্চলিক সড়কের ওই নির্জন স্থানে যাওয়ার পর যাত্রীবেশের একদল ছিনতাইকারী আব্বাস আলীর উপর হামলা চালায়। এক পর্যায়ে আব্বাস আলীকে কৌশলে অজ্ঞান করে সড়কের পাশে ফেলে দেয়। আর তার অটোরিক্সাটি নিয়ে যায় ছিনতাইকারীরা। সড়কে যাতায়তকারী কালিকচ্ছ এলাকার কয়েকজন লোক আব্বাস আলীকে উদ্ধার করে সরাইল উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে আসেন। অবস্থার অবনতি দেখে চিকিৎসকরা তাকে জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় রেফার করেন। সেখানে দুইদিন মৃত্যুর সাথে লড়াই করে অবশেষে গত সোমবার গভীর রাতে মৃত্যুবরণ করেন আব্বাস আলী। ছিনতাই হওয়া রিকশা উদ্ধার হয়নি। গ্রেফতার হয়নি কোন ছিনতাকারীও।
সরাইল থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মোহাম্মদ এমরানুল ইসলাম বলেন, জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় চিকিৎসাধীন অবস্থায় অটোরিক্সা চালক আব্বাস আলী মারা গেছেন। ময়না তদন্তের পক্রিয়া চলছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
সরাইল উপজেলায় স্বামীর দেওয়া আগুনে দগ্ধ হয়ে শাহিদা আক্তার (২৬) নামের এক গৃহবধূ মারা গেছেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। এ সময় তাঁকে জড়িয়ে ধরে দগ্ধ হয়েছে দেড় বছর বয়সী মেয়ে সন্তানটি। দগ্ধ হয়েছেন গৃহবধূর স্বামী আল-আমীন (৩০)। তাঁদের সবাইকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে ভর্তির পর ১২ ডিসেম্বর মঙ্গলবার ওই গৃহবধূ মারা যান।
গত সোমবার সকালে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার সরাইল উপজেলার কালীকচ্ছ ইউনিয়নের মধ্যপাড়া গ্রামে আগুন দেওয়ার ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় আল-আমীনসহ চারজনের বিরুদ্ধে মামলা করেছেন শাহিদার ছোট ভাই আবিদ মুন্সি। আল-আমীন ও তাঁর মেয়ে আলিফা আক্তার ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে ভর্তি আছে। শাহিদার লাশ গতকাল রাতে গ্রামে দাফন করা হয়েছে।
পুলিশ, মামলার এজাহার ও স্থানীয় লোকজনের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, আট বছর আগে উপজেলার নোয়াগাঁও গ্রামের আলাই মুন্সির মেয়ে শাহিদা আক্তারের সঙ্গে মধ্যপাড়া গ্রামের সেলিম মিয়ার ছেলে আল-আমীনের বিয়ে হয়। তাঁরা প্রেম করে বিয়ে করেছিলেন। প্রথমে আল-আমীনের পরিবার বিয়ে মেনে নিতে না চাইলেও পরে যৌতুক পেয়ে মেনে নেয়। তাঁদের সংসারে এক ছেলে ও এক মেয়ে আছে। বিয়ের পর আল–আমীনকে যৌতুক দেওয়া হয় সাড়ে তিন লাখ টাকা। এ টাকায় আল-আমীন মধ্যপ্রাচ্যে যান। তিন বছর আগে দেশে ফিরে তিনি ভবঘুরে স্বভাবের হয়ে পড়েন। টাকার অভাব হলেই তিনি স্ত্রীকে মারধর করতেন। শাহিদার পরিবার থেকে একাধিকবার টাকাও দেওয়া হয়েছে তাঁকে। শাহিদাকে নিয়মিত মারধরের কারণে গ্রামে একাধিকবার সালিসও হয়েছে।
সোমবার সকালে টাকার জন্য শাহিদা আক্তারকে মারধর করতে থাকেন আল-আমীন। একপর্যায়ে নিজের মোটরসাইকেল থেকে পেট্রল বের করে শাহিদার গায়ে ঢেলে আগুন ধরিয়ে দেন তিনি। অগ্নিদগ্ধ শাহিদা যখন চিৎকার করছিলেন, তখন তাঁর দেড় বছরের শিশু আলিফাও চিৎকার দিয়ে মাকে জড়িয়ে ধরে। এতে শিশু আলিফা দগ্ধ হয়। নিজের দেওয়া আগুনে আল-আমীনও দগ্ধ হন। গ্রামের লোকজন তাঁদের উদ্ধার করে প্রথমে জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ভর্তি করেন। পরে অবস্থার অবনতি হলে তিনজনকেই সোমবার রাতে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
মামলার বাদী শাহিদার ছোট ভাই আবিদ মুন্সি বলেন, ‘যৌতুকের জন্য পাষণ্ড আল-আমীন আমার বোনকে আগুনে পুড়িয়ে মারছে। আমরা তার ফাঁসি চাই।’
সরাইল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোহাম্মদ এমরানুল ইসলাম বলেন, অগ্নিদগ্ধ আল-আমীন শঙ্কামুক্ত হলেও তাঁর মেয়ে শঙ্কামুক্ত নয়। তাকে নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) রাখা হয়েছে। পুলিশের নজরদারিতে আল-আমীনের চিকিৎসা চলছে। সুস্থ হলে তাঁকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হবে।
স্টাফ রিপোর্টার :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইলের পানিশ্বর ইউনিয়নের দেওবাড়িয়া গ্রামের ক্ষতিগ্রস্থ শতাধিক পরিবার দীর্ঘদিন থেকে একের পর এক মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানি করে আসছে একই এলাকার হাবিবুর রহমান ও তার সঙ্গীরা। ২১৬ শতাংশ জয়গায় বন্টননামা একটি ভূয়া দলিল করে শতবর্ষ পুরনো একটি পুকুর জবরদখলের পায়তারা করছে স্থানীয় প্রভাবশালী হাবিবুর রহমান। হাবিবুর রহমান এলাকায় বিভিন্ন লোকের নামে মিথ্যা ও হয়রানিমূলক ৮টি মামলা করেন, বর্তমানে ৭টি মামলা মিথ্যা বলে তদন্তকারি সংস্থা প্রতিবেদন প্রদান করেন। তারা আরও জানান সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে এবং গত (০৩ ডিসেম্বর) শনিবার দুপুর ২টার সময় হাবিবুর রহমানের পক্ষে মহামান্য আদালতের রায় পেয়েছে তা গ্রামে ঘোষণা করা হবে বলে সহজ সরল মানুষের মাঝে মাইকিং এর মাধ্যমে অপপ্রচারণা চালান অভিযুক্ত হাবিবুর রহমান ও তার সঙ্গীরা। এই নিয়ে এলাকায় চরম উত্তেজনা বিরাজ করছে।
ভুক্তভোগীরা জানান দীর্ঘদিন থেকে এই পুকুরে মাছ চাষ করে আসছেন এবং দখলে রয়েছেন তারা। তারা আরও বলেন বিভিন্ন সময় বিভিন্নভাবে ভয়-ভীতি ও জীবননাশের হুমকি দিয়ে আসছে হাবিবুর রহমান ও তার সংঙ্গীরা, যেকোন সময় তাদের পরিবারের ক্ষতিসাধন করতে পারে বলেও অভিযোগে বলা হয়। এছাড়াও হাবিবুর রহমান বিভিন্ন সময় বিভিন্ন কৌশলে জবর দহলের পাঁয়তারা করে বেড়াচ্ছেন। এই নিয়ে আতঙ্কে রয়েছেন ভুক্তভোগীরা। তবে এই বিষয়ে ভুক্তভোগী মো. এলাই মিয়া বাদী হয়ে, হাবিবুর রহমানসহ ৪ চার জনকে আসামী করে সরাইল থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করেন। এলাকার দুস্কৃতিকারীদের হাত থেকে পরিত্রাণ পেতে সরকারের উদ্বর্তন মহলের হস্তক্ষেপ কামনা করেন স্থানিয় ভুক্তভোগীরা।
তবে এ বেপারে অভিযোগ তদন্ত কারি সরাইল থানার উপ-পুলিশ পরিদর্শক পংকজ দাস জানান, এই পুকুর নিয়ে দীর্ঘদিন থেকে আদালতে মামলা চলমান রয়েছে। আমরা অভিযোগের ভিত্তিতে ঘটনাস্থলে গিয়ে বাদী বিবাদীগণকে বলা হয়েছে কোন অপপ্রচার বা দাঙ্গা সৃষ্টি করলে দোষী ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে আইনত ব্যবস্থা নেয়া হবে।