চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নাসিরনগরে নির্মাণাধীন একটি মসজিদ থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ ৯ নভেম্বর বৃহস্পতিবার সকাল ১১টার দিকে উপজেলার গোকর্ণ ইউনিয়ন থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়।
স্থানীয়রা জানান, গোকর্ণ ইউনিয়নের বেড়িবাঁধ এলাকার উসমান ফিসারিজের একটি নির্মাণাধীন মসজিদটি বেশ কিছুদিন ধরে বন্ধ। বৃহস্পতিবার সকাল ১১টা দকে মসজিদের পাশের একটি পুকুরে স্থানীয় এক ব্যক্তি কাজ করতে যান। তখন তিনি মসজিদের ভেতর ঝুলন্ত কিছু দেখতে পান। ভেতরে প্রবেশ করে দেখেন মানুষের মরদেহ ঝুলছে। পরে স্থানীয়রা পুলিশে খবর দেয়।
পুলিশ জানায়, মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মর্গে পাঠানো হবে। তবে যুবকের পরিচয় নিশ্চিত হওয়া যায়নি।
এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন নাসিরনগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সোহাগ রানা। তিনি বলেন, প্রাথমিকভাবে মনে হচ্ছে এটি আত্মহত্যা। এ ঘটনায় থানায় একটি অপমৃত্যু মামলা হবে।
চলারপথে রিপোর্ট :
বাংলাদেশ পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির কয়েকটি জেলার ১০ কর্মকর্তাকে বিভিন্ন অভিযোগের প্রেক্ষিতে স্থায়ীভাবে চাকুরি চাকরিচ্যুৎ করা হয়। এরই প্রতিবাদে কেন্দ্রীয় কমিটির সিদ্ধান্ত অনুযায়ী সংশ্লিষ্ট জেলার বিদ্যুৎ সাময়িক বন্ধ করে রাখা হয়েছে। দাবি আদায় না হলে বিদ্যুৎ সরবরাহ করা হবে না বলে নিশ্চিত করেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নাসিরনগর পল্লীবিদ্যুৎ সমিতির জেনারেল ম্যানেজার মো. আমজাদ হোসেন।
বহিষ্কারাদেশে উল্লেখ করা হয়, পল্লী বিদ্যুৎ খাতকে অস্থিতিশীল করায় নিয়ন্ত্রণকারী কর্তৃপক্ষ বাংলাদেশ পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ড এর নির্দেশনার প্রতি অবজ্ঞা প্রদর্শন এবং দাপ্তরিক শৃঙ্খলা পরিপন্থী কার্যকলাপে লিপ্ত থাকায় পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির চাকরি বিধি ১৯৯২ (সংশোধিত, ২০১২) অনুযায়ী চাকরি হতে অব্যাহতি দেয়া হলো।
চাকরি হতে স্থায়ী বহিস্কৃতরা হলো- ঢাকা পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি ২ এর সহকারী জেনারেল ম্যানেজার মো. সালাহ উদ্দিন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার মো. আসাদুজ্জামান ভূইয়া, নেত্রকোনা পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির সহকারী ম্যানেজার মনির হেসেন, মাগুরা পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার মো. রাহাত, ঢাকা পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি ১ এর সহকারী জেনারেল ম্যানেজার আব্দুল হাকিম, কুমিল্লা পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি ৪ এর সিনিয়র সহকারী জেনারেল ম্যানেজার মো. জাকির হোসেন, নোয়াখালী পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির ওয়্যারিং পরিদর্শক সালাম জাবেদ, বরিশাল পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির জেনারেল ম্যানেজারমো. হুমায়ুন কবীর, মুন্সিগঞ্জ পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির সহকারী জেনারেল ম্যানেজার রাজন কুমার দাস ও কুমিল্লা পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি ১ এর ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার দিপক কুমার সিংহ।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি সূত্রে জানা যায়, পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির ৪৫ হাজার কর্মকর্তা-কর্মচারী দেশের ৮০ ভাগ অঞ্চলের প্রায় ১৪ কোটি মানুষকে বিদ্যুৎ সরবরাহ করেন। পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ডের দ্বৈতশাসন ৪৭ বছর ধরে চলমান আছে। তাদের শোষণ, বৈষম্য ও নিপীড়ন থেকে মুক্তির জন্য আরইবি-পবিস একীভূতকরণসহ অভিন্ন চাকরিবিধি বাস্তবায়ন এবং সব অনিয়মিত ও চুক্তিভিত্তিক কর্মচারীদের নিয়মিতকরণের ২ দফা দাবি তোলা হয়। বিদ্যুৎ সচিবসহ প্রধান উপদেষ্টার দাবি তাদের দাবিকে যৌক্তিক বললেও বাস্তবায়ন না করে উল্টো আমাদের ১০ কর্মকর্তাকে চাকুরি থেকে স্থায়ীভাবে বহিষ্কার করা হয় এবং একজনকে আইসিটি আইনে গ্রেফতার করা হয়। যা আমাদের উদ্বিগ্ন করেছে।
নাসিরনগর পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির জেনারেল ম্যানেজার মো. আমজাদ হোসেন বলেন, আরইবির লোকজনের কেনা পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির জন্য নির্মাণসামগ্রী থেকে শুরু করে সব মালামাল খুবই নিম্নমানের। এসবের কারণে ভূতুড়ে বিল আসে। এর দায় আসে আমাদের ওপর। আমরা এসবের প্রতিবাদ করায় আমাদের ১০ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে। চাকরি থেকে বহিষ্কার করা ১০ কর্মকর্তার সব মামলা বাতিল করে সসম্মানে চাকরিতে পূনর্বহালসহ আমাদের যৌক্তিক সকল দাবি না মানলে বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ থাকবে।
চলারপথে রিপোর্ট :
নাসিরনগরে শিশু হত্যা মামলার বাদী ও সাক্ষীদের প্রাণনাশের হুমকির প্রতিবাদে মানববন্ধন করেছে নিহতের পরিবার ও স্থানীয়রা।
আজ ২০ জুলাই বৃহস্পতিবার সকালে নাসিরনগর উপজেলা পরিষদ প্রাঙ্গনে এই মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, গত ২৮ ফেব্রুয়ারি ওরসে যাওয়ার কথা বলে প্রতিবেশী রিফাত মিয়া (১৩) ও লিটনের (১৭) সঙ্গে বাড়ি থেকে বের হয়ে নিখোঁজ হয় কুলিকুন্ডা গ্রামের মোঃ রনি মিয়া (৭)। ঘটনার তিনদিন পর একটি পুকুর থেকে শিশু রনির মরদেহের খোঁজ মেলে। পরিবারের লোকজন এর সাথে রিফাত ও লিটনের সম্পৃক্ততার কথা তুললে অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেপ্তার করে পুলিশ। পরে জিজ্ঞাসাবাদে হত্যার কথা স্বীকার করেন তারা। এ ঘটনায় আটককৃতদের দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে তিনজনকে আসামী করে গত ২ মার্চ নাসিরনগর থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন নিহত রনির মা ছুলেমা বেগম।
পরবর্তীতে আসামীদের বাচাঁতে বাদী, স্বাক্ষীসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে গত ২৬ জুন ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা আদালতে লুটপাটের একটি মামলা দায়ের করেন আসামী রিফাতের বড় ভাই আলমগীর মিয়া।
মামলারবাদী ও নিহত রনির মা ছুলেমা বেগম জানান, তারা আমার ছেলেকে হত্যা করেছে। হত্যার পর ঘটনার দায় স্বীকার করে আদালতে জবানবন্দীও দিয়েছে তারা। এখন আমার ছেলেকে হত্যা করে আবার উল্টো আমার মামলার স্বাক্ষীদের বিরুদ্ধেই করা হয়েছে মিথ্যা মামলা। হত্যাকারী রিফাতের মামা সরাইল উপজেলার কুট্টাপাড়ার বাসিন্দা আলাল মিয়া হুমকি দিচ্ছে আদালতে গেলে মেরে লাশ গুম করে ফেলা হবে।
রনি হত্যা মামলার সাক্ষী রাসেল মিয়া বলেন, আসামীরা আমাকে হুমকি দিচ্ছে স্বাক্ষী না দেওয়ার জন্য। আদালতে যেতে চাইলে সরাইল বিশ্বরোড পার হবার আগেই গুম করার হুমকি দিচ্ছে আসামীর মামা আলাল মিয়া। এখন আমি ভয়ে আছি।
আসামীদের করা মামলার বাদী আলমগীর মিয়া জানান, আমরা কাউকে হুমকি দেইনি। আমাদের বিরুদ্ধে করা এসব অভিযোগ মিথ্যা।
নাসিরনগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোঃ হাবিবুল্লাহ সরকার বলেন, ওরসে গিয়ে নিখোঁজ রনির মরদেহটি একটি পুকুর থেকে উদ্ধার করা হয়েছিল। আসামীদের গ্রেফতার করে আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে। তদন্তেই বের হবে সত্য ঘটনাটা কি, কোন ধরনের মিথ্যা মামলা দিয়ে কাউকে হয়রানি করার সুযোগ নেই।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নাসিরনগরে সরকারি চাকরিতে কোটা সংস্কার আর শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার প্রতিবাদে নাসিরনগর সরকারি কলেজের শিক্ষার্থীরা বিক্ষোভ করেছে। এসময় প্লে-কার্ড হাতে নিয়ে অবস্থান নেয় তারা।
১৭ জুলাই বুধবার সকালে নাসিরনগর সরকারি কলেজের শিক্ষার্থীরা কলেজ ক্যাম্পাসের সামনে এই বিক্ষোভ করে। এক পর্যায়ে পুলিশের বাঁধা অতিক্রম করে শিক্ষার্থীরা প্রধান সড়কে নেমে বিক্ষোভ প্রদর্শন করে। এসময় পুলিশ বাধাঁ দিলে শিক্ষার্থী ও পুলিশের মাঝে উত্তেজনা দেখা দেয়।
পরে পুলিশ বিক্ষোভকারী শিক্ষার্থীদেরকে কলেজ ক্যাম্পাসে ফিরে যেতে অনুরোধ করলে নাসিরনগর-সরাইল সড়কের আধুনিক হাসপাতালের সামনে থেকে শিক্ষার্থীরা বিক্ষোভ নিয়ে কলেজ ক্যাম্পাসে চলে যায়।
এসময় শিক্ষার্থীরা বলেন, সরকারি চাকরিতে কোটা সংস্কার আর শিক্ষার্থীদের ওপর হামলাসহ হত্যার বিচার করতে হবে আমরা বিচার চাই।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নাসিরনগর উপজেলা সদরে বিভিন্ন সড়কের পাশে দীর্ঘদিন যাবৎ থাকা ময়লা আবর্জনায় দুর্গন্ধে চলাচলে সাধারণ মানুষের জীবনযাত্রা চরমভাবে ব্যাহত হচ্ছে। প্রতিদিনই ২০০০ মণ ময়লা, পচা ফল সবজি বিভিন্ন রাস্তার পাশে ফেলা হয়। যায় ফলে রাস্তায় চলাচলকারী পথচারী, বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থী, যানবাহন ব্যবহারকারীরা দুর্গন্ধে অতিষ্ঠ হয়ে জন দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। শিক্ষকরা বলেন, প্রতিদিনই ছাত্রছাত্রীরা ময়লা আবর্জনা স্তূপের দুর্গন্ধের কারণে নাকে ধরে শিক্ষার্থীরা স্কুলে আসে। এর প্রভাব শিক্ষার্থীদের শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্যের অবনতি ঘটেছে।
স্থানীয়দের অভিযোগ, এ অবস্থার কারণে আশেপাশের এলাকায় বসবাসের অনুপযোগী হয়ে উঠছে। স্থানগুলো হলো, নাসিরনগর বাজার সংলগ্ন মাছ সংরক্ষণের কেন্দ্র (মাছের আরত), আশুতোষ পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের পিছনের রাস্তা, উপজেলা স্বাস্থ্য কমপেক্সের মসজিদ সংলগ্ন রাস্তাসহ বিভিন্ন রাস্তায় যত্রযত্র ময়লা ফেলা হচ্ছে। স্থানীয় এলাকাবাসী নির্ধারিত জায়গায় ময়লা আবর্জনা ফেলার ব্যবস্থা গ্রহন করতে যথাযথ কর্তৃপক্ষের সুদৃষ্টি কামনা করছে। নির্ধারিত স্থানে ময়লা আবর্জনা ফেলার ব্যবস্থা নেয়া হলে এলাকাবাসী দুর্ভোগের হাত থেকে রক্ষা পাবে। এ ব্যাপারে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ দৃষ্টি দেওয়া প্রয়োজন।
চলারপথে রিপোর্ট :
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ব্রাহ্মণবাড়িয়া-১ (নাসিরনগর) আসন থেকে নৌকার মনোনয়ন পেতে দলীয় ফরম কিনে জমা দিয়েছেন এক দম্পতি। তাঁরা হলেন কৃষক লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির অর্থবিষয়ক সম্পাদক মো. নাজির মিয়া এবং তাঁর স্ত্রী নাসিরনগর উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি রোমা আক্তার। গতকাল রবিবার দুপুরে তাঁরা নৌকার মনোনয়ন ফরম কিনে শেষ বিকেলে জমা দেন। বিষয়টি আজ ২০ নভেম্বর সোমবার বিকেলে দুজনেই মুঠোফোনে নিশ্চিত করেছেন।
দলীয় এবং স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, মো. নাজির মিয়া ২০০১ সাল থেকে আওয়ামী লীগের মনোনয়নের জন্য চেষ্টা করে আসছেন। তিনি এলাকায় গণসংযোগ থেকে শুরু করে নানা সামাজিক কর্মকান্ডের সঙ্গে সম্পৃক্ত আছেন। তাঁর স্ত্রী রোমা আক্তারও দলীয় রাজনীতিতে যুক্ত আছেন ছাত্রজীবন থেকেই। রোমা আক্তার নাসিরনগর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান প্রয়াত বীর মুক্তিযোদ্ধা গোলাম নূরের মেয়ে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-১ আসনের বর্তমান সংসদ সদস্য এ বি এম ফরহাদ হোসেনসহ দলীয় মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করেছেন মোট ৯ জন। তাঁদের মধ্যে নারী প্রার্থী শুধু একজন।
ছাত্রজীবন থেকে থেকে আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত জানিয়ে নাজির মিয়া বলেন, ‘দীর্ঘদিন ধরে দলের মনোনয়ন চেয়ে আসছি। আশা করি এবার পাব। আমি এবং আমার স্ত্রী গতকাল দুপুরে মনোনয়ন ফরম কিনে তা পূরণ করে বিকেলেই জমা দিয়েছি।’ স্বামী-স্ত্রী একসঙ্গে মনোনয়ন চাওয়ার বিষয়ে তিনি বলেন, ‘আমরা চাই এলাকার মানুষের সেবা করতে। দলীয় সভানেত্রী একজন নারী। তিনি নারীদের অগ্রাধিকার দেন। আমাকে কোনো কারণে না দিলেও আশা করি, নারীনেত্রী হিসেবে তাকে (স্ত্রী) দেবেন। এ ছাড়া মনোনয়ন চাওয়া তো তারও অধিকার। সে তার বাবার উত্তরসূরি হিসেবে এলাকার মানুষের সেবা করতে চায়।’
বাবার পথ ধরে মানুষের সেবা করতে চান মন্তব্য করে রোমা আক্তার বলেন, ‘আমাদের দলীয় প্রধান চান নারীরা নেতৃত্বে এগিয়ে আসুক। এ জন্য আমিও প্রার্থী হয়েছি। বাবার উত্তরসূরি হিসেবে এলাকায় আমাদের গ্রহণযোগ্যতা আছে। আমি দলীয় মনোনয়ন চেয়েছি আমার স্বামীও চেয়েছেন। আমাদের কাউকেই যদি না দেন দল যাকেই দেবেন, আমরা মেনে নেব। দলের স্বার্থে কাজ করে যাব।’
উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তার দপ্তর সূত্রে জানা গেছে, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-১ আসনটি নাসিরনগর উপজেলার ১৩টি ইউনিয়ন নিয়ে গঠিত। এখানকার মোট ভোটার ২ লাখ ৫২ হাজার ৫৪৭ট জন। এর মধ্যে পুরুষ ভোটার ১ লাখ ৩৩ হাজার ১০৯ জন, মহিলা ভোটার ১ লাখ ১৯ হাজার ৪৩৬ এবং হিজড়া ভোটার ২ জন। এখানে মোট ভোটকেন্দ্র আছে ৭৯টি।