চলারপথে রিপোর্ট :
অনাড়ম্বর আয়োজনে ৩ ফুট উচ্চতার যুবকের সঙ্গে আড়াই ফুট উচ্চতার তরুণীর বিয়ে দিয়েছে দুই পরিবার।
১০ নভেম্বর শুক্রবার দুপুরে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার রামরাইল ইউনিয়ন উলচাপাড়া গ্রামের মন মিয়ার ছেলে মো. ফরহাদ মিয়ার সঙ্গ বিয়ে হয় পূর্ব তালশহর ইউনিয়ন পুথাই গ্রামের আলী আকবর এর মেয়ে মোছা. আরিফা আক্তারের। দুজনেরই শারীরিক উচ্চতা অস্বাভাবিক।
বরের মামা জুয়েল মিয়া বলেন, ফরহাদের বয়স ২৭ বছর। কিন্তু তার উচ্চতা মাত্র তিন ফুট। বিয়ের বয়স হওয়ার পর থেকে কনে খুঁজছিলাম। দীর্ঘদিন কনে খুঁজে না পেয়ে, অবশেষে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার পুথাই গ্রামে একটি মেয়ে খুঁজে পাই। মেয়েটির উচ্চতা আড়াই ফুট। আমরা দুই পরিবারের সম্মতিক্রমে তাদের বিয়ের আয়োজন করি। বিয়েতে ৪০ বরযাত্রী গিয়েছি। দেড় লাখ টাকা কাবিনে তাদের বিয়ে হয়।
বরের প্রতিবেশী শেখ তারেক আহমেদ বলেন, বর ফরহাদের জন্ম দরিদ্র পরিবারে। সে রুপার কাজ করে জীবিকা নির্বাহ করে আসছে। তার উচ্চতা তিন ফুট হলেও তাকে পরিবারের সদস্যসহ গ্রামবাসী খুব আদর করেন। পরিবারের সদস্যদের সার্বিক সহযোগিতায় তার বিয়ের কাজ সম্পন্ন হয়েছে। কনের উচ্চতাও আড়াই ফুট। বিয়ের পর বর-কনেকে দেখতে ইউনিয়নের বিভিন্ন গ্রাম থেকে লোকজন ভিড় করছেন। তাদের বিয়ের আয়োজনে আমরা খুব খুশি।
বর মো. ফরহাদ উচ্ছ্বাস প্রকাশ করে বলেন, দু’জনের সম্মতিতেই বিয়ে হয়েছে। বিয়ে করতে পেরে অনেক আনন্দ লাগছে। দেশবাসীর কাছে আমরা দোয়া চাই। আমরা যেন সুন্দরভাবে সংসার করতে পারি।
চলারপথে রিপোর্ট :
“সেবার ব্রতে চাকরি” এই শ্লোগানে শতভাগ মেধা, যোগ্যতা ও স্বচ্ছতার মাধ্যমে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পুলিশের ট্রেইনি রিক্রুট কনস্টেবল (টিআরসি) পদে নিয়োগ পরীক্ষায় উত্তীর্ন হয়ে পুলিশে চাকরি পেয়েছেন ৭১ জন চাকরি প্রত্যাশী। অনলাইনে জনপ্রতি মাত্র ১০৫ টাকা খরচ করে (আবেদন খরচ) তারা চাকরি পেয়েছেন।
গতকাল বুধবার রাতে ব্রাহ্মণবাড়িয়া পুলিশ লাইন্সের ড্রিল শেডে পুলিশ সুপার মোহাম্মদ শাখাওয়াত হোসেন বিপিএম চাকরি প্রত্যাশীদের মধ্যে উত্তীর্ণ ৭১জনের নাম ঘোষনা করেন।
৭১ জনের মধ্যে ৬০ জন ছেলে এবং ১১ জন মেয়ে। পরে পুলিশ সুপার সুপার মোহাম্মদ শাখাওয়াত হোসেন বিপিএম ফুল দিয়ে চাকুরি পাওয়াদের বরণ করে নেন।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার ট্রেইনি রিক্রুট কনস্টেবল পদে ১ হাজার ৭৩৮ জন আবেদন করেন। প্রিলিমিনারি স্কিনিং শেষে ১২৩৮ জন প্রার্থীর শারীরিক মাপ, শারীরিক সক্ষমতা যাচাই পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ শেষে ৪৬৩ জন চাকরি প্রত্যাশী লিখিত পরীক্ষার জন্য নির্বাচিত হন।
এর মধ্যে ৪৬১ জন প্রার্থী লিখিত পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে ২৮৯ জন মৌখিক (ভাইভা) পরীক্ষার জন্য উত্তীর্ন হন। ২৮৯ জন চাকরি প্রত্যাশী মৌখিক (ভাইভা) পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ করেন। তার মধ্যে ৭১জনকে চুড়ান্তভাবে মনোনীত করেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা টিআরসি-২০২৪ নিয়োগ বোর্ড। ৭১ জনের মধ্যে ৬০জন ছেলে ও ১১ জন মেয়ে।
এ ব্যাপারে পুলিশ সুপার মোহাম্মদ শাখাওয়াত হোসেন বিপিএম বলেন, সততা ও নিরপেক্ষতার সাথে মূল্যায়নের ভিত্তিতে ৭১ জনকে নিয়োগ দেয়া হয়েছে। নিয়োগ পরীক্ষায় যোগ্যতা ও মেধাকে মূল্যায়ন করা হয়েছে। নিয়োগ প্রক্রিয়ার প্রতি সাধারণ মানুষের আস্থা ছিলো। আমরাও সঠিক কাজটি করতে পেরেছি। ১০৫ টাকা আবেদন খরচের বিনিময়ে তাদের চাকরি হয়েছে।
তিনি আজকে যারা পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে বাংলাদেশ পুলিশের নতুন সদস্য হলেন তারা সবাই সততা, নিষ্ঠা ও পেশাদারিত্বের সাথে দেশসেবার মনোভাব নিয়ে বাংলাদেশ পুলিশ বাহিনীতে কাজ করার আহবান জানান।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও জেলাপরিষদ চেয়ারম্যান যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা আল-মামুন সরকারের রোগমুক্তি কামনায় ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সর্বস্তরের মুক্তিযোদ্ধাদের উদ্যোগে দোয়া ও মিলাদ মাহফিল আজ ১৪ জুলাই শুক্রবার বিকালে শহীদ ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত ভাষা চত্বরে অনুষ্ঠিত হয়েছে।
বীর মুক্তিযোদ্ধা এম ওয়াছেল সিদ্দিকীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত দোয়া ও মিলাদ মাহফিলে উপস্থিত ছিলেন বীর মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্ব মোঃ আবু হোরায়রাহ, ফসিউর রহমান হাছান, আওলাদ হোসেন খান, রোস্তম আলী ভূঁইয়া, জেলা আনসার কমান্ড্যান্ট (অবঃ) মোঃ তাজুল ইসলাম, আফছারুন নবী মোবারক, জেলা তাঁতীলীগের সভাপতি মোঃ আসাদুজ্জামান আসাদসহ বীর মুক্তিযোদ্ধাবৃন্দ প্রমুখ।
দোয়া পরিচালনা করেন মাওঃ মোঃ আব্দুল্লাহ্।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সাবেক সদস্য ও জেলা আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মেহেদী হাসান লেনিনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। গতকাল ৩০ অক্টোবর বুধবার দিবাগত রাত ২টার দিকে পৌর এলাকার ছয়বাড়িয়া থেকে লেনিন গ্রেফতার হয়।
আজ ৩১ অক্টোবর বৃহস্পতিবার দুপুরে তাকে আদালতে পাঠানো হবে।
লেলিন শহরের কাজীপাড়া এলাকার মৃত দুলাল মিয়ার ছেলে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মোজাফফর হোসেন গ্রেফতারের বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, গোপন সূত্রের তথ্যের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে লেনিনকে গ্রেফতার করা হয়। তার বিরুদ্ধে ২টি হত্যা মামলা ও একটি নাশকতা মামলা রয়েছে। এছাড়াও তাহার বিরুদ্ধে অস্ত্র মামলাসহ একাধিক মামলা রয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে তাকে আদালতে পাঠানো হবে।
চলারপথে রিপোর্ট :
কেন্দ্রীয় বিএনপির অর্থনৈতিক বিষয়ক সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার খালেদ হোসেন মাহবুব শ্যামল বলেছেন, সাংবাদিক হিসেবে কারো বিরুদ্ধে মামলা হোক আমরা তা চাইনা। ৪ অক্টোবর শুক্রবার রাত সাড়ে ৮টায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাব মিলনায়তনে ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাব মিলনায়তনে সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময়কালে তিনি এসব কথা বলেন। এসময় তিনি আরো বলেন, যে কালচারের জন্য ৫ আগষ্টে পরিবর্তন হয়েছে, যে প্র্যাকটিসের জন্য একটা পরিবর্তন হয়েছে, এই দলবাজি বা এই সমস্ত মামলাবাজির জন্য, সেই জিনিসটাই যদি আবার পুনরাবৃত্তি হয় তাহলে পার্থক্যটা কোথায় তাই না। আমরাও চাই ভবিষ্যতে এসবের যেন আর পুনরাবৃত্তি না হয়। বেলা শেষে আমরা সেই ধরণের চর্চা করতে চাই না।
মতবিনিময় সভায় ইঞ্জিনিয়ার খালেদ হোসেন মাহবুব শ্যামল আরো বলেন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের বেশ কয়েকজন সদস্যের বিরুদ্ধে মামলা হওয়ার বিষয়টি আলোচনা হয়েছে। আমরা একটা গাইডলাইন দিয়েছি, আমরাও এসবের বিরুদ্ধে। আমরা চাই না, প্রেসক্লাবের সদস্য কিংবা সাংবাদিক যারা আওয়ামী লীগের পদে নেই, তাদের বিরুদ্ধে মামলা হোক। এটা আমরাও চাই না। যারা দলে আছে সেটা সাংগঠনিকভাবে আইন অনুযায়ী যেটা করার দরকার সেটা হবে। তিনি বলেন, যারা আওয়ামী লীগ বা আওয়ামী লীগের কোনো অঙ্গ সংগঠনের দায়িত্বে নেই, পদে নেই কিংবা সাংবাদিক হিসেবে কারো বিরুদ্ধে মামলা হোক আমরা চাই না। আমাদের তরফ থেকে উম্মুক্তভাবে ঘোষণা, আমরা পাশে আছি। আমাদের পক্ষ থেকে যে সহযোগিতা করা দরকার সেটা করব। একটা জিনিস কি আমরা এখন সরকারি দল না। আমরা এখনো বিরোধী দল। একটা অর্ন্তবর্তীকালীন সরকার চলছে। এই সরকারে অনেকে মনে করতে পারে আওয়ামী লীগের প্রভাব থাকতে পারে। কিন্তু ব্রাহ্মণবাড়িয়াতে আমরা কিংবা আমাদের দলের কারো কোনো প্রভাব নেই। আমার জানা মতে কেউ কোনো প্রভাব বিস্তার করেনা। আমরা সকলে মিলেই সকল অন্যায়-অবিচার প্রতিহত করব। খালেদ হোসেন শ্যামল বলেন, আমরা একটা সুন্দর ব্রাহ্মণবাড়িয়া চাই। যেখানে আমরা সবাই মিলে বসবাস করতে পারি। তিনি বলেন, ব্রাহ্মণবাড়িয়াতে হারুন ভাই (অ্যাডঃ হারুন আল রশিদ সাবেক প্রতিমন্ত্রী ও বিএনপির পাঁচবারের সাবেক সংসদ সদস্য) এবং সাচ্চু ভাই ( অ্যাডঃ লুৎফুল হাই সাচ্চু, আওয়ামী লীগের সাবেক সংসদ সদস্য) সময়ে যে রাজনৈতিক সম্প্রীতি ছিল, সেই সময়টা আমরা ফিরিয়ে আনতে চাই। যাতে এক পক্ষ আরেক পক্ষকে হয়রানি না করে। তিনি সম্প্রতি সময়ে হওয়া সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে দায়েরকৃত মামলা প্রসঙ্গে বলেন, ভবিষ্যতে সাংবাদিক, রাজনীতিবিদ, বিভিন্ন স্টেক হোল্ডারসহ র্সবদলীয় একটি সভা আহবান করা যেতে পারে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবে এই ধরণের গোলটেবিল বৈঠক করতে পারেন, যেখানে মুক্ত আলোচনা হবে। সাংবাদিকতা করে আওয়ামী লীগের পদে নেই কিন্তু তাদের হয়রানি করা হচ্ছে বা অনেক নিরীহ ব্যবসায়ী আছে তাদের হয়রানি করা হচ্ছে, প্রশাসনকেও ডাকেন। স্টেক হোল্ডার, রাজনৈতিক দলে সবাইকে ডাকা হোক, আমরাও থাকব। একটা আলোচনা করা হোক। প্রশ্নগুলো উত্থাপন হোক। প্রশ্নগুলো তোলা হলে আমার মনে হয় ব্রাহ্মণবাড়িয়াতে আর এমন হবে না (ঢালাও মামলা)। পুলিশ এখন অনেক সক্রিয় হয়েছে। তিনি বলেন, হিন্দুদের আশ্বস্ত করতে শারদীয় দুর্গাপূজা উপলক্ষে সভা ডেকেছি। পূজার সময় আমরাও মুভমেন্ট করব। আমরা তাদের আশ্বস্ত করতে চাই যেন তারা নির্ভয়ে পূজার কার্যক্রম চালিয়ে যেতে পারেন। বেলা শেষে আমরা একটা সুন্দর ব্রাহ্মণবাড়িয়া চাই। আপনারা যে কোনো সময় আমাদেরকে তথ্য দিয়ে সহায়তা করবেন।
মতবিনিময় সভায় জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি ও সাবেক পৌর মেয়র হাফিজুর রহমান মোল্লা কচি, সাবেক সহ-সভাপতি শফিকুল ইসলাম, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আনিছুর রহমান মঞ্জু অ্যাডভোকেট তারিকুল ইসলাম খাঁন রুমা, জেলা যুবদলের সভাপতি শামীম মোল্লা প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
বর্ষীয়ান রাজনীতিবিদ, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার গণমানুষের নেতা, জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও জেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক, যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা আল মামুন সরকারের মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করে শোকাহত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানিয়েছেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাব নেতৃবৃন্দ।
শোক বার্তায় প্রেসক্লাবের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মোঃ জসিম উদ্দিন, সহ-সভাপতি নিয়াজ মোহাম্মদ খান বিটু, সাধারণ সম্পাদক মোঃ বাহারুল ইসলাম মোল্লা, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শিহাব উদ্দিন বিপু, কোষাধ্যক্ষ মোশাররফ হোসেন বেলাল, দপ্তর সম্পাদক শাহজাহান সাজু, পাঠাগার ও ক্রীড়া সম্পাদক এইচ.এম. সিরাজ, সংস্কৃতি ও তথ্য প্রযুক্তি সম্পাদক মোজাম্মেল চৌধুরী, কার্যকরী সদস্য ফরহাদুল ইসলাম পারভেজ ও মীর শাহীন বলেন, বর্ণাঢ্য রাজনৈতিক জীবনের অধিকারী আল-মামুন সরকার ছিলেন একজন নির্লোভ রাজনীতিবিদ ও সাদা মনের মানুষ। তিনি আমৃত্যু মানুষের জন্য, দেশের জন্য কাজ করে গেছেন। তিনি ছিলেন সাধারণ মানুষের আপনজন। সমাজের সুবিধাবঞ্চিত মানুষের জন্য বিশেষ করে তিনি প্রতিবন্ধীদের কল্যাণে কাজ করে গেছেন। এজন্য তিনি সমাজসেবায় রাষ্ট্রীয়ভাবে মানবকল্যান পদক লাভ করেছিলেন।
শোক বার্তায় প্রেসক্লাব নেতৃবৃন্দ বলেন, আল-মামুন সরকারের সাথে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সাংবাদিকদের ছিলো চমৎকার ও নিবিড় সম্পর্ক। তিনি ছিলেন একজন সাংবাদিক বান্ধব নেতা। তিনি সব সময় প্রেসক্লাবের পাশে ছিলেন। মৃত্যুর আগের দিন (রোববার) দুপুরেও তিনি জেলা পরিষদ মিলনায়তনে ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার বিভিন্ন উপজেলায় ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা মুক্তিযুদ্ধের যুদ্ধস্থল, গণহত্যা, বধ্যভূমি, শহীদ সমাধি এবং মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক ও খেতাবপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধাদের স্মৃতি ফলক নির্মাণ ও বিভিন্ন সড়ক দ্বীপে মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিচত্বর স্থাপন বিষয়ে জেলা পরিষদের গ্রহণ করা বিভিন্ন প্রকল্প বাস্তবায়ন বিষয়ে সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময় করেন। শোক বার্তায় নেতৃবৃন্দ মরহুমের আত্মার মাগফেরাত কামনা করে বলেন, তাঁর মৃত্যুতে জেলাবাসী একজন সৎ, নীতিবান ও পরিচ্ছন্ন রাজনীতিবিদকে হারিয়েছে।