চলারথে রিপোর্ট :
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মহড়া দিয়েছেন কোর কমিটির সদস্যরা।
আজ ১৫ নভেম্বর বুধবার সন্ধ্যা ৬টায় জেলা সার্কিট হাউজ থেকে এ মহড়া শুরু হয়েছে। এতে অংশ নেন বিজিবি, পুলিশ, র্যাব ও আনসার সদস্যরা। মহড়াটি জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ সড়ক প্রদক্ষিণ করে।
এসময় ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা কোর কমিটির সভাপতি ও জেলা প্রশাসন মো. শাহগীর আলম, পুলিশ সুপার মোহাম্মদ শাখাওয়াত হোসেন, বিজিবি ২৫ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লে. কর্ণেল সৈয়দ আরমান আরিফ, বিজিবি ৬০ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লে. কর্ণেল আশিক হাসান উল্লাহ, র্যাব-৯ ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কোম্পানি অধিনায়ক মেজর জানিস মোহাম্মদ খান এবং বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থার কর্মকর্তারা অংশ নেন।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা প্রশাসক শাহগীর আলম বলেন, ‘জেলা কোর কমিটির সবাই মিলে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি ঘুরে দেখেছি। মানুষের জানমালের যেন কোনো ক্ষতি না হয় সেজন্য আমরা পর্যবেক্ষণ করছি।’
এদিকে, তফসিল ঘোষণাকে কেন্দ্র করে যেকোনো অপ্রীতিকর পরিস্থিতি মোকাবিলায় ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পাঁচ শতাধিক পুলিশ, পাঁচ প্লাটুন বিজিবি, র্যাব ও আনসার সদস্য মোতায়েন করা হয়েছে।
পুলিশ সুপার মোহাম্মদ শাখাওয়াত হোসেন বলেন, ‘কেউ যাতে কোনো ধরনের নাশকতা করতে না পারেন সেজন্য পুলিশ কাজ করে যাচ্ছে। সাধারণ মানুষের জানমালের নিরাপত্তায় আমরা সজাগ দৃষ্টি রাখছি। সারা জেলায় পাঁচ শতাধিক পুলিশ মোতায়েন করা আছে।
বিজিবি ২৫ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লে. কর্ণেল সৈয়দ আরমান আরিফ জানান, ২৫ ব্যাটালিয়নের তিন প্লাটুন সদস্য এরইমধ্যে কাজ করে যাচ্ছেন। প্রয়োজন অনুযায়ী আরো মোতায়েন করা হবে।
বিজিবি ৬০ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লে. কর্ণেল আশিক হাসান উল্লাহ বলেন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া সার্কিট হাউজ থেকে কসবা উপজেলা পর্যন্ত ম্যাজিস্ট্রেটদের সঙ্গে আমাদের সদস্যরা দায়িত্ব পালন করছেন।
অবসরে খেলাধূলার পাশাপাশি বই পড়ার আহবান জেলা প্রশাসকের
স্টাফ রিপোর্টার:
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় শুরু হয়েছে বিজয় দিবস উপলক্ষে আন্তঃস্কুল ও মাদরাসা হ্যান্ডবল প্রতিযোগিতা। বৃহস্পতিবার (১৫ ডিসেম্বর) সকাল সাড়ে ১০টায় গভঃ মডেল গালর্স হাই স্কুলের মাঠে এই প্রতিযোগিতার উদ্বোধন করেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা প্রশাসক মো. শাহগীর আলম। জেলা প্রশাসনের আয়োজনে ১৬টি বালক ও ১৬টি বালিকা দল এই প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করেছে। অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি) জিয়াউল হক মীরের সভাপতিত্বে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন নবাগত পুলিশ সুপার মোহাম্মদ শাখাওয়াত হোসেন, জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা জুলফিকার হোসেন, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) মোজাম্মেল হোসেন, সদর উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা ইয়ামিন হোসেন প্রমুখ। সহকারী কমিশনার ফয়সাল আহমেদের সঞ্চালনায় স্বাগত বক্তব্য রাখেন গভঃ মডেল গালর্স হাই স্কুলের প্রধান শিক্ষিকা পারভীন আক্তার।
উদ্বোধনী বক্তব্যে জেলা প্রশাসক মো. শাহগীর আলম বলেন, জেলা প্রশাসন থেকে স্কুলের সকল পর্যায়ে খেলাধূলার বিষয়ে বিভিন্ন উদ্যোগ গ্রহণ করা হচ্ছে। এর জন্যে যা যা করা প্রয়োজন সব জেলা প্রশাসন করবে। তবে আমার অনুরোধ থাকবে অবসরে খেলাধূলার পাশাপাশি বই পড়ার। এছাড়াও তথ্যপ্রযুক্তির উপর গুরুত্ব দিতে হবে। তিনি বলেন, খেলায় অংশগ্রহণ করলেই জয়ী হতে হবে এমন কোন কথা নেই। খেলায় ভাল খেলেও অনেকে সময় পরাজিত হতে হয়। এতে মন খারাপ করার কিছু নেই। ভবিষ্যতে আরও প্রতিযোগিতা জেলা প্রশাসন আয়োজন করবে।
চলারপথে রিপোর্ট :
আগামী ৭ জানুয়ারি অনুষ্ঠিতব্য দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩-(সদর-বিজয়নগর) আসনে আওয়ামীলীগ মনোনীত প্রার্থী, বর্তমান সংসদ সদস্য ও বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটি ও জেলা আওয়ামলিীগের সভাপতি র.আ.ম. উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী এমপি বলেছেন, নৌকায় ভোট দিলে দেশের উন্নয়ন হয়, নৌকায় ভোট দিলে দেশ এগিয়ে যাবে।
আজ ১৮ ডিসেম্বর সোমবার বিকেলে সদর উপজেলার বাসুদেব উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে ইউনিয়ন আওয়ামীলীগ আয়োজিত এক নির্বাচনী সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন।
ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সভাপতি ও সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান এম. আলম ভূইয়ার (মোবাশ্বের) সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত নির্বাচনী সভায় মোকতাদির চৌধুরী এমপি বলেন, বাসুদেব ইউনিয়নবাসী আমার আপনজন, আমার আত্মার আত্মীয়। আমি তিনবার নির্বাচন করেছি। তিনবারই বাসুদেব থেকে আমার নির্বাচনী প্রচার-প্রচারণা শুরু করেছি। এবারও বাসুদেব থেকে আমার নির্বাচনী প্রচার-প্রচারণা শুরু করেছি। তিনি বলেন, আমি আজ আপনাদের কাছে ভোট চাইতে আসিনাই, দোয়া চাইতে এসেছি।
তিনি বলেন, আমি যতবারই নির্বাচন করেছি আপনারা আমাকে ভালোবেসে বাক্সভরে ভোট দিয়েছেন। আমি আপনাদের কাছে কৃতজ্ঞ। তিনি বলেন, বাসুদেববাসী সব সময় আমার পাশে ছিলেন, আমি জানি আপনারা আগামীতেও আমার পাশে থাকবেন।
মোকতাদির চৌধুরী এমপি বলেন, আমি প্রধানমন্ত্রীর একান্ত সচিব ছিলাম। তিনবার আপনাদের ভোটে এমপি হয়েছি। আমি এমপি হওয়ার আগে এই এলাকা কেমন ছিলো, বর্তমানে কেমন আছে তার বিচার বিশ্লেষন আপনারা করবেন। তিনি বলেন, বাজারে দোকানীরা অনেক ধরনের পসরা নিয়ে বসে থাকেন। আপনারা কিন্তু ভালো পসরা কিনেন।
আগামী ৭ জানুয়ারি জাতীয় সংসদ নির্বাচন। আপনারা বিচার বিশ্লেষন করে ভোট দিবেন। তিনি বলেন, সুশিক্ষিত মানুষেরাই কিন্তু রাজনীতি করে, সুশিক্ষিত মানুষরাই কিন্তু জনপ্রতিনিধি হয়। এখানে অ্যাডভোকেট আলী আজম সাহেব এমপি হয়েছেন, এখানে অ্যাডভোকেট লুৎফুল হাই সাচ্চু সাহেব এমপি হয়েছেন। এখানে আবদুল হাই সাহেব দুইবার এমএলএ হয়েছেন।
বাসুদেবের পরিবেশ একটি শিক্ষা বান্ধব পরিবেশ, সংস্কৃতি বান্ধব পরিবেশ। আজ বাসুদেবে পরিবেশ কিন্তু শহর থেকে কোন অংশে কম নয়। বাসুদেবে অনেক উন্নয়ন হয়েছে। আপনারা কি চলমান উন্নয়নকে এগিয়ে নিতে চান। যদি উন্নয়নকে এগিয়ে নিতে চান তাহলে আপনারা নির্বাচনে নৌকা মার্কাকে বিজয়ী করবেন। তিনি বলেন, এই নৌকা মার্কা হক-ভাসানীর নৌকা। এই নৌকা জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নৌকা। এই নৌকা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নৌকা। এই নৌকা জনগনের নৌকা।
তিনি বলেন, চলমান উন্নয়নের ধারাবাহিকতা বজায় রাখতে আগামী নির্বাচনে আপনারা নৌকা মার্কাকে বিজয়ী করবেন। নৌকাকে বিজয়ী করলে দেশে উন্নয়ন হয়, নৌকাকে বিজয়ী করলে দেশ এগিয়ে যায়।
নির্বাচনী সভায় বক্তব্য রাখেন জেলা আওয়ামীলীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি ও সাবেক পৌর মেয়র মোঃ হেলাল উদ্দিন, সহ-সভাপতি হাজী হেলাল উদ্দিন, ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক মাহবুবুল বারী চৌধুরী মন্টু, জেলা আওয়ামীলীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক অ্যাডঃ মাহবুবুল আলম খোকন, সদর উপজেলা পরিষদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট লোকমান হোসেন, জেলা যুবলীগের সভাপতি অ্যাডঃ শাহানুর ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক অ্যাডঃ সিরাজুল ইসলাম ফেরদৌস, ইউপি চেয়ারম্যান আবদুল হাকিম মোল্লা, ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক তোফায়েল আহমেদ মোল্লা, সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গাজী আবদুল মতিন, সাবেক চেয়ারম্যান অধ্যক্ষ জয়নাল আবেদীন প্রমুখ।
উপস্থিত ছিলেন, জেলা আওয়ামী লীগ নেতা শেখ মোহাম্মদ মহসিন, তানজিল আহমেদ, সদর উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর আলম, সদর উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক এম.এ.এইচ মাহবুব আলম, জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি রবিউল হোসেন রুবেল।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পুকুর থেকে আব্দুর রহমান (১০) নামের এক মাদ্রাসা ছাত্রের মরদেহ উদ্ধার করেছে দমকল বাহিনী।
আজ ৫ আগস্ট শনিবার দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে জেলা শহরের পশ্চিম মেড্ডা নোয়া পাড়া এলাকার একটি পুকুর থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করা হয়। আব্দুর রহমান ওই এলাকার ফারুক মিয়ার ছেলে ও নূরিয়া তাহফিযুল কোরআন মাদ্রাসার ছাত্র।
স্থানীয়রা জানান, সকালে আব্দুর রহমান মাদ্রাসার পাশের পুকুরে গোসল করতে যায়। এরপর থেকে তার আর খোঁজ পাওয়া যাচ্ছিল না। দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে পুকুরে তার দেহ ভাসতে দেখে স্থানীয়রা। পরে দমকল বাহিনী তাকে উদ্ধার করে জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় নিয়ে যায়। সেখানে জরুরি বিভাগের চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার জরুরি বিভাগের চিকিৎসক মো. সোলায়মান মিয়া বলেন, শিশুটি অচেতন অবস্থায় হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়। পরীক্ষা করে দেখা যায় হাসপাতালে নিয়ে আসার আগেই তার মৃত্যু হয়েছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
প্রখ্যাত সেতার-সরোদ বাদক উস্তাদ আয়েত আলী খাঁ’র শিষ্য ও সুরকার সুবল দাস এর সহকর্মী বিশিষ্ট সেতার বাদক, পাকিস্তান শাসন আমলের ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভার দুই বার নির্বাচিত জনপ্রিয় ওয়ার্ড মেম্বার, সুনামধন্য ঠিকাদার, জেলা সদরের কাজীপাড়া মহল্লা নিবাসী বিশিষ্ট মুরুব্বী মোঃ শহীদুল্লাহ ওরফে সায়েদ আলী মেম্বার এর কুলখানী আজ ৪ মে শনিবার কাজীপাড়া আতকাপীর মাজার সংলগ্ন নিজ বাসভবনে অনুষ্ঠিত হয়েছে।
এ উপলক্ষে মরহুমার পারিবারিক উদ্যোগে দুপুরে তাঁর বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনায় দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়। এতে পরিবারের সদস্য, আত্মীয় এবং এলাকার বিশিষ্ট ব্যক্তিগণ অংশ নেন। মৃত্যুকালে তার বয়স ১১০ বছর হয়েছিল বলে পারিবারিক সূত্র জানিয়েছেন।
উল্লেখ্য, বার্ধক্যজনিত অসুস্থতায় দীর্ঘদিন যাবত শয্যাশায়ী অবস্থায় তিনি গত ২ মে বৃহস্পতিবার বিকেল ৩টা ২০ মিনিটে নিজ বাসভবনে ইন্তেকাল করেন (ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। মৃত্যু কালে তিনি স্ত্রী, দুই ছেলে, পাঁচ মেয়ে, নাতি-নাতনি সহ বিপুল সংখ্যক আত্মীয় সহকর্মী ও শুভাকাক্সক্ষী রেখে গেছেন।
তার মৃত্যুর সংবাদে সমগ্র শহরে পরিচিত জনদের মধ্যে শোকের পরিবেশ বিরাজ করে। ঐ দিন রাত সাড়ে নয়টায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া নামকরণের প্রতিষ্ঠাতা কাজীপাড়াস্থ হযরত সৈয়দ কাজী মাহমুদ শাহ্ (রহ.) এর মাজার মসজিদ সংলগ্ন মাঠে জানাজার পর আত্কাপীর মাজার সংলগ্ন কবরস্থানে দাফন সম্পন্ন হয়।
এতে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আওয়ামী লীগ বিএনপি জাতীয় পার্টি সহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতৃবৃন্দ, সাংবাদিক ও বিভিন্ন পর্যায়ের বিশিষ্ট ব্যক্তিগণ অংশ নেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলাপরিষদ চেয়ারম্যান, যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা আল-মামুন সরকার বলেছেন, আজকের তরুণরা বিজ্ঞানের অগ্রগতির সুযোগ গ্রহণ করে মেধা ও মননশীলতার বিকাশ ঘঠিয়ে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উদ্ধুদ্ব হয়ে আগামী দিনে শেখ হাসিনার স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণের সাহসী সৈনিক হিসাবে নিজেদেরকে গড়ে তুলবে।
তিনি শুক্রবার অন্নদা সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় প্রাঙ্গনে ন্যাশনাল চিল্ড্রেন’স ট্রাস্ক ফোর্স ব্রাহ্মণবাড়িয়া শাখার আয়োজনে ‘‘ম্যাথ ফেস্টিভ্যাল’’ শিক্ষার্থী সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এই প্রত্যাশা ব্যক্ত করেন।
জেলা শিশু বান্ধব (এনসিটিএফ) প্লাটফরম সভাপতি মোঃ সায়মা মাহমুদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন জেলাপরিষদ প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা এম.এম. মাহমুদুর রহমান, অন্নদা সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষক সাকিল মাহমুদ, শেখ মোঃ মহসিন ও শিশু সংগঠক নিয়াজ মোহাম্মদ খান বিটু প্রমুখ।
গণিত উৎসবের সমাবেশে জেলার বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রায় একহাজার তরুণ শিক্ষার্থী অংশ গ্রহণ করে।
অনুষ্ঠানের শেষপর্বে বিভিন্ন প্রতিযোগীতার বিজয়ীদের মধ্যে মেডেল ও সনদ পত্র বিতরণ করা হয়।