চলারপথে রিপোর্ট :
আখাউড়ায় ভোটের লড়াইয়ে আপন দুই ভাই একে অপরের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছেন। পৌর শহরের খড়মপুরস্থ প্রখ্যাত আওলিয়া কল্লা শহীদ (র.) মাজার শরীফ পরিচালনা কমিটির নির্বাচনে উত্তর পাড়া থেকে সদস্য পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন দুই সহোদর।
তারা হলেন বড় ভাই মোঃ মলিন খাদেম (আনারস) ও ছোট ভাই মোঃ খোকন খাদেম (মোরগ)। খোকন খাদেম বর্তমানে কমিটির সদস্য।
একই পদে দুই ভাই প্রার্থী হওয়ায় এলাকায় ভোটারদের মাঝে মিশ্র প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি হয়েছে। আগামী ২৪ নভেম্বর ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে।
মাজার কমিটি সূত্রে জানা গেছে, কল্লা শহীদ (র.) মাজারটি বাংলাদেশ ওয়াকফ্ এস্টেট এর তালিকাভুক্ত একটি দরগাহ শরীফ। ই. সি. নং ৪৫৬৬। ২৫ সদস্য বিশিষ্ট কমিটি মাজার পরিচালনা করে। পদাধিকার বলে জেলা প্রশাসক ওই কমিটির সভাপতি এবং আখাউড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সিনিয়র-সহ সভাপতি। গ্রামের ৭টি পাড়া থেকে ৪২ জন প্রার্থী হয়েছেন। প্রত্যেক পাড়া থেকে ৩ জন করে ২১ জন সদস্য নির্বাচন করবেন ভোটাররা। পরবর্তীতে সদস্যের ভোটে একজন সাধারণ সম্পাদক ও একজন সহ-সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয়। ওয়াকফ প্রশাসকের সুপারিশক্রমে ২ জন সদস্য মনোনয়ন দেওয়া হয়। কমিটির মেয়াদ ৩ বছর।
এদিকে মাজার কমিটির নির্বাচনে আপন দুই ভাই প্রার্থী হওয়ার আলোচনা-সমালোচনার সৃষ্টি হয়েছে। সাধারণ ভোটারদের ভাষ্য, একই পরিবার থেকে দু’জন প্রার্থী হওয়ায় বিষয়টি অশোভন দেখাচ্ছে। এতে তাদের নিজেদের ভোট ভাগাভাগি হয়ে যাবে। ভোটাররাও বিভ্রান্ত হবে। দুই ভাইয়ের দ্বন্দ্বের সুযোগ নিবে অন্যান্য প্রার্থীরা। ফলে নির্বাচনে জয়লাভ করা উভয়ের জন্য কঠিন হবে। কিন্তু এক ভাই প্রার্থী হলে দুই ভাইয়ের সম্বলিত শক্তিতে জয়লাভ করা সহজ হতো।
উত্তর পাড়া থেকে অপর প্রার্থীরা হলেন মোঃ কামরুল হাসান (দেয়াল ঘড়ি), মোঃ বাহাদুর খাদেম (চশমা), রোজবেল খাদেম (আম), সাকির খাদেম (হারিকেন) ও জাকির খাদেম (কলস)।
এদিকে প্রতীক বরাদ্দের পর থেকেই সরগরম খড়মপুরের পাড়া মহল্লা। প্রার্থীদের ছবি ও প্রতীক সম্বলিত মিনি পোষ্টারে ছেয়ে গেছে গ্রামের পাড়া মহল্লা। বাসা বাড়ির দেয়াল, বিদ্যুতের খুঁটি ও দোকান-পাটে প্রার্থীদের পোস্টার লাগানো হয়েছে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমেও চলছে প্রচার প্রচারণা। ভোটারদের দ্বারে দ্বারে যাচ্ছেন প্রার্থীরা। নিজ নিজ প্রতীকে ভোট চাচ্ছেন ভোটারদের কাছে।
জানতে চাইলে, মলিন খাদেম বলেন, দুই ভাই নির্বাচন করলেও সমস্যা নাই। ভোটাররা যাকে যোগ্য মনে করবেন তাকে ভোট দিবেন।
অপর দিকে ছোট ভাই মোঃ খোকন খাদেম বলেন, কেউ ষড়যন্ত্র করে বড় ভাইকে প্রার্থী করেছে। তবে আমি সব সময় পাড়ার মানুষের সুখে-দুঃখে পাশে ছিলাম। আশা করি ভোটাররা আমাকে মূল্যায়ন করবেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
‘দাঙ্গা হাঙ্গামা করবো না, অপরাধী হবো না’, ‘আইনের প্রতি শ্রদ্ধা রাখুন, দাঙ্গা থেকে বিরত থাকুন’, ‘দাঙ্গা করবো না, জেল খাটবো না’, জনসচেতনা সৃষ্টিতে এমন সুন্দর নীতিবাক্য সম্বলিত ফেস্টুন হাতে সড়কে দাঁড়ালো একদল শিক্ষার্থী।
বাংলাদেশ স্কাউট আখাউড়ার শাখার আয়োজনে আজ ১৭ জুলাই সোমবার সকালে পৌরশহরের সড়ক বাজারে ব্যতিক্রমী এ ক্যাম্পেইনে অংশ নেয় পৌরশহরের সকল প্রাথমিক, মাধ্যমিক বিদ্যালয় এবং মাদ্রাসার কাব ও স্কাউটরা।
এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন স্কাউট কর্মকর্তা ও শিক্ষক-শিক্ষিকা। ছোটদের এ বড় আহবানের ব্যতিক্রমী আয়োজন পথচলতি সাধারণের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে।
এ সময় উপজেলা নির্বাহী অফিসার অংগ্যজাই মারমা বলেন, শান্তিশৃঙ্খলা রক্ষা আখাউড়া উপজেলার অনেক সুনাম রয়েছে। জেলার অন্যান্য উপজেলা থেকে আখাউড়ারবাসী অত্যন্ত শান্তিপ্রিয়।
এ সুনাম আমাদেরকে ধরে রাখতে হবে। কিশোর গ্যাং এবং মাদকে সম্পৃক্ত না হওয়ার জন্য কিশোরদের প্রতি অনুরোধ জানান তিনি। এসবে সম্পৃক্ত হয়ে তারা যেন দাঙ্গায় জড়িত না হয়।
কারণ দাঙ্গা-হাঙ্গামা কখনও শান্তি বয়ে আনে না। আর আমাদের সমৃদ্ধির জন্য সবার আগে সামাজিক ও মানসিক স্থিতিশীলতা দরকার। আজকের ক্যাম্পেইনের মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে জনগণের মধ্যে দাঙ্গা বিরোধী সচেতনতা গড়ে তোলা।
এসময় অন্যান্যের মধ্যে আরও উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ স্কাউট, আখাউড়া উপজেলা শাখার সম্পাদক, মোঃ ইলিয়াছ খান, কমিশনার মোঃ রফিকুল ইসলাম, সহকারী কমিশনার কাজী সাফিয়া খাতুন, প্রধান শিক্ষক শেখ মাহফুজুর রহমান, সিনিয়র শিক্ষক মোঃ রাশেদুজ্জামান প্রমুখ। আয়োজকরা সপ্তাহজুড়ে এ ক্যাম্পেইন চলবে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আখাউড়ায় দেলু মোল্লা নামে পুলিশের তালিকাভুক্ত এক মাদক ব্যবসায়ীর বাড়ির মালামাল ক্রোক করার নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। আদালতের নির্দেশ পাওয়ার পরই পুলিশ মালামাল ক্রোক করেছে।
গতকাল শনিবার বিকেলে উপজেলার সীমান্তবর্তী সেনারবাদী গ্রাম থেকে ওই মাদক ব্যবসায়ীর বাড়ির অস্থাবর সম্পত্তি ক্রোক করে থানায় নিয়ে আসা হয়েছে। মাদক ব্যবসায়ী দেলু মোল্লা ওই গ্রামের মোহাম্মদ আলীর ছেলে।
পুলিশ সূত্রে জানা যায়, পুলিশের তালিকাভুক্ত মাদক ব্যবসায়ী দেলু মোল্লা দীর্ঘদিন ধরেই আত্মগোপনে রয়েছেন। আদালতে তার বিরুদ্ধে মাদকের মামলা বিচারাধীন থাকলেও মামলার ধার্য তারিখে সে গ্রেফতার এড়াতে অনুপস্থিত থাকেন। এদিকে ২৬ ডিসেম্বর ২০২২ সালে মাদক মামলায় ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সিনিয়র চীফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত মাদক ব্যবসায়ী দেলু মিয়ার অস্থাবর সম্পত্তি জব্দ করার নির্দেশ দেন। এরই প্রেক্ষিতে বিকেলে ওই মাদক ব্যবসায়ীর বাড়ি থেকে মালামাল জব্দ করে থানার নিয়ে আসে পুলিশ।
আখাউড়া থানা অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মোঃ আসাদুল ইসলাম জানান, দেলু মিয়া দীর্ঘদিন ধরে আত্মগোপনে রয়েছে। আদালতের নির্দেশনা অনুযায়ী তার বাড়ি থেকে এলাকাবাসীর উপস্থিতিতে, সোফা সেট, ফ্রিজ, খাটসহ বিভিন্ন মালামাল জব্দ করে থানায় নিয়ে আসা হয়।
জলাবদ্ধতা নিরসনে অবৈধ দখল উচ্ছেদ ও পরিছন্নতা কাজ শুরু করেছে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আখাউড়া পৌরসভা। পৌর মেয়র ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মোঃ তাকজিল খলিফা কাজল নিজে খালে নেমে ময়লা পরিস্কার করার কাজে অংশ নেন। এসময় মেয়রের সাথে ২ শতাধিক স্বেচ্ছাসেবক খাল পরিস্কার কাজে অংশ নেন।
আজ ৬ জুলাই শনিবার সকাল সাড়ে ৯টায় পৌর শহরের মসজিদ পাড়া এলাকার ফায়ার সার্ভিস স্টেশনে থেকে এ কার্যক্রম শুরু হয়। ফায়ার সার্ভিসের সামনে থেকে আখাউড়া-আগরতলা সড়ক পার হয়ে খালাজোড়া এলাকায় ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের আগরতলা থেকে সীমান্ত পার হয়ে আসা সাইনধারা নদীতে মিলিত হয়েছে। বর্তমানে খালটি খালাজোড়া এলাকায় সাইনধারা নদী পর্যন্ত ৮ জন দখলদার দখল করে খালের চিহ্ন মুছে দিয়েছে।
খাল পরিস্কার কাজ দেখার জন্য ভিডিও কলে যুক্ত হয়ে স্থানীয় সংসদ সদস্য ও আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী এডভোকেট আনিসুল হক খাল পরিস্কার কাজে অংশ নেওয়া সকলকে ধন্যবাদ জানিয়ে এমন জনকল্যাণকর কাজে সবসময় যুক্ত থাকার আহবানও জানান। এসময় মেয়র মোঃ তাকজিল খলিফা মন্ত্রীকে খাল দখলসহ বর্তমান অবস্থার কথা জানালে মন্ত্রী আগামী ১২জুলাই সরেজমিনে এসে পরিদর্শনে এসে দখলমুক্ত করার প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার কথা জানান।
মসজিদ পাড়ার স্থানীয় বাসিন্দা মোঃ মুক্তার হোসেন, জুবায়ের আহমেদ ও আসিফুর রহমান সুমন বলেন, দীর্ঘদিন থেকে এই খালটি দখল ও দূষণে ভরাট হয়ে যাওয়া বৃষ্টি হলে আমরা জলাবদ্ধতার ভোগান্তিতে ছিলাম। আমাদের দাবি ছিলো খালটি পরিস্কার করে পানি প্রবাহ নিশ্চিত করা। আজকে পৌর মেয়র নিজে এসে খাল পরিস্কার কাজ শুরু করায় আমার অত্যন্ত আনন্দিত। আমাদের দাবি, যত দ্রুত সম্ভব খালটি দখল মুক্ত করে পানি প্রবাহ নিশ্চিত করা হউক।
পৌর মেয়র মোঃ তাকজিল খলিফা কাজল বলেন, দখল দূষণে পৌরসভায় জলাবদ্ধতা নিত্য দিনের সঙ্গী হয়ে গিয়েছিল। আমরা পৌর শহরের সকল খাল সচল করব। মাননীয় আইনমন্ত্রী মহোদয় নিজে এসে এগুলো দেখে যাবেন বলে জানিয়েছে।
এসময় আরও উপস্থিত ছিলেন আখাউড়া উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান ও উপজেলা ছাত্রলীগ সভাপতি সাহাব উদ্দিন বেগ শাপলু, উপজেলা আওয়ামীলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক মোঃ মনির হোসেন বাবুল, ওয়ার্ড কাউন্সিলর সিরাজুল হক চৌধুরী ইমরান, এনামুল হক খাদেম, সংরক্ষিত নারী কাউন্সিলর মিলি আক্তার, সড়ক বাজার পরিচালনা কমিটির আহ্বায়ক বাবুল পারভেজ প্রমূখ।
সকাল সাড়ে ৯টা থেকে পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম শুরু হয়ে চলে বিকাল ৪টা পর্যন্ত। এসময় ভেকু দিয়ে ময়লা পরিস্কার করে ট্রাকে করে সরানো হয়।
মোহাম্মদ ইসমাইল হোসেন, আখাউড়া :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আখাউড়ায় তিন দিনব্যাপী ভূমি মেলার উদ্বোধন করা হয়েছে। আজ ২৫ মে রোববার সকাল ১০টায় উপজেলা ভূমি অফিস মাঠে আয়োজিত এ মেলার শুভ উদ্বোধন করেন উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো: ফয়সল উদ্দিন। মেলার উদ্বোধন শেষে বর্ণাঢ্য র্যালি হয়।
উপজেলা ভূমি অফিস আয়োজিত উক্ত মেলা ও র্যালিতে উপস্থিত ছিলেন মৎস্য কর্মকর্তা রৌনক জাহান, উপজেলা বিএনপির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি বাহার মিয়া, সাধারণ সম্পাদক ডা: খোরশেদ আলম, পৌর বিএনপির সভাপতি সেলিম মিয়া, সাধারণ সম্পাদক আক্তার খান, মুক্তিযোদ্ধা বাহার মিয়া, বিএনপি নেতা আবুল ফারুক বকুল, ভূমি সহকারী কর্মকর্তা আশফাকুর রহমান, আশতোষ ভৌমিক, সাদ ইবনে আলম, আব্দুর রহমান, নাজির আশীষ দাস ও আব্দুল আহাদ প্রমুখ।
নিয়মিত ভূমি উন্নয়ন কর প্রদান করি নিজের জমি সুরক্ষিত রাখি এ বিষয়কে সামনে রেখে মেলায় বিভিন্ন ইউনিয়ন ভূমি অফিসের প্রতিনিধিরা জনগণের কাজ করছে।
স্টাফ রিপোর্টার:
দেশে এ পর্যন্ত করোনাভাইরাসের সংক্রমণ প্রতিরোধী টিকার বুস্টার ডোজ পেয়েছেন ৬ কোটি ৪২ লাখ ৬১ হাজার ৯১৪ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় বুস্টার ডোজ পেয়েছেন ১ লাখ ১ হাজার ৬৫৮ জন। রোববার (১১ ডিসেম্বর) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ম্যানেজমেন্ট ইনফরমেশন শাখার (এমআইএস) পরিচালক ও লাইন ডিরেক্টর অধ্যাপক ডা. মো. শাহাদাত হোসেন স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানা যায়। এতে বলা হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে প্রথম ডোজ পেয়েছেন ১৫ হাজার ৮৪৮ জন এবং দ্বিতীয় ডোজ নিয়েছেন ২১ হাজার ৭৮১ জন। তাদেরকে অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকা, সিনোফার্ম, ফাইজার, মডার্না এবং জনসন অ্যান্ড জনসনের টিকা দেওয়া হয়েছে। এখন পর্যন্ত টিকার প্রথম ডোজ পেয়েছেন ১৪ কোটি ৮৮ লাখ ৫৬ হাজার ৪৯২ জন এবং দ্বিতীয় ডোজ নিয়েছেন ১২ কোটি ৬৪ লাখ ৫৮ হাজার ৮৪৮ জন। এ সময়ে টিকার বুস্টার (তৃতীয়) ডোজ পেয়েছেন ছয় কোটি ৪২ লাখ ৬১ হাজার ৯১৪ জন।
২০২১ সালের ১ নভেম্বর ১২ থেকে ১৭ বছর বয়সী শিক্ষার্থীদের টিকাদান কার্যক্রম শুরু হয়। এখন পর্যন্ত এক কোটি ৭৩ লাখ ৯৭ হাজার ৫৩৯ শিক্ষার্থী টিকার প্রথম ডোজ পেয়েছে। দ্বিতীয় ডোজ পেয়েছে ১ কোটি ৬১ লাখ ৯৮ হাজার ৩২৮ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে প্রথম ডোজ পেয়েছেন ২৪২ শিক্ষার্থী। দ্বিতীয় ডোজ টিকা পেয়েছেন ৬৮৯ শিক্ষার্থী। তবে এখন পর্যন্ত কোনো শিক্ষার্থীকে বুস্টার ডোজ দেওয়া হয়নি।
এদিকে, এখন পর্যন্ত ৫ থেকে ১১ বছর বয়সী শিশুদের টিকার প্রথম ডোজ দেওয়া হয়েছে ১ কোটি ৭৫ লাখ ৩৫ হাজার ৮০০টি। এছাড়া দ্বিতীয় ডোজ দেওয়া হয়েছে ১০ লাখ ৩৩ হাজার ৪২১ শিশুকে। অন্যদিকে, এখন পর্যন্ত ভাসমান জনগোষ্ঠীর ৫ লাখ ৭৭ হাজার ১৮০ জনকে জনসন অ্যান্ড জনসনের সিঙ্গেল ডোজের টিকা দেওয়া হয়েছে। তাদের মধ্যে বুস্টার ডোজ পেয়েছেন ১৪ হাজার ৭৭০ জন।