অনলাইন ডেস্ক:
ফিলিপাইনের মিন্দানাও অঞ্চলে শক্তিশালী ভূমিকম্প আঘাত হেনেছে। আজ ১৭ নভেম্বর শুক্রবার স্থানীয় সময় বিকেল ৪টা ১৪ মিনিটে ভূমিকম্পটি অনুভূত হয়। তাৎক্ষণিকভাবে কোনো হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি।
জার্মান রিসার্চ সেন্টার ফর জিওসায়েন্সেস (জিএফজেড) জানায়, ভূমিকম্পের মাত্রা ছিল ৬ দশমিক ৯। এর গভীরতা ভূপৃষ্ঠ থেকে ১০ কিলোমিটার গভীরে।
অন্যদিকে, যুক্তরাষ্ট্রের ভূতাত্ত্বিক জরিপ (ইউএসজিএস) বলছে, এই ভূমিকম্পের মাত্রা ছিল ৬ দশমিক ৭। এর উৎপত্তিস্থল ছিল মধ্যাঞ্চলীয় বুরিয়াস শহরের ২৬ কিলোমিটার পশ্চিম-দক্ষিণ-পশ্চিমে, ভূপৃষ্ঠের ৭৮ কিলোমিটার গভীরে।
ফিলিপাইনের সিসমোলজি এজেন্সি জানিয়েছে, ভূমিকম্পটি কয়েক সেকেন্ড স্থায়ী হয়েছিল। আর এটির আফটারশক ও ক্ষয়ক্ষতির জন্য বাসিন্দাদের সতর্ক থাকার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।
অনলাইন ডেস্ক :
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে সাক্ষাৎ করে ১ হাজার ৬০০ মেগাওয়াট ক্ষমতার আলট্রা সুপার ক্রিটিক্যাল গোড্ডা বিদ্যুৎ কেন্দ্রের পুরো সক্ষমতায় উৎপাদন বুঝিয়ে দিতে পেরে সম্মানিত বোধ করছেন বলে মন্তব্য করেছেন ভারতের আদানি গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান গৌতম আদানি।
আজ ১৫ জুলাই শনিবার তিনি গণভবনে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন। সাক্ষাৎ শেষে টুইট বার্তায় তিনি এ মন্তব্য করেন।
আদানি লিখেছেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে সাক্ষাৎ করে ১ হাজার ৬০০ মেগাওয়াট ক্ষমতার আলট্রা সুপার ক্রিটিক্যাল গোড্ডা বিদ্যুৎ কেন্দ্রের পুরো সক্ষমতায় উৎপাদন বুঝিয়ে দিতে পেরে সম্মানিত বোধ করছি। ভারত ও বাংলাদেশের সাহসী সেই দলকে আমি স্যালুট জানাই যারা করোনা মহামারির মধ্যেও কাজ শুরু করে মাত্র সাড়ে তিন বছরে বিদ্যুৎ কেন্দ্রটি উৎপাদনে নিয়ে এসেছেন।
জানা গেছে, স্বল্প সময়ের জন্য ঢাকা সফর করে ফিরে গেছেন ভারতের আদানি গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান গৌতম আদানি। ভারতের ঝাড়খণ্ড রাজ্যের গোড্ডা জেলায় আদানি গ্রুপের নির্মিত ১ হাজার ৬০০ মেগাওয়াট ক্ষমতার কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রটি পুরোপুরি চালু হওয়ায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ধন্যবাদ জানাতে সংক্ষিপ্ত সফরে ঢাকায় আসেন তিনি।
শনিবার সকাল ১০টার দিকে নিজস্ব উড়োজাহাজে করে ঢাকায় নামেন গৌতম আদানি। বেলা ১১টার দিকে তিনি গণভবনে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন। এরপর দুপুর সোয়া ১টার দিকে আবার নিজস্ব উড়োজাহাজে করে ঢাকা ছাড়েন তিনি।
অনলাইন ডেস্ক :
ভারতের চন্দ্রযানের ল্যান্ডার ‘বিক্রম’ আজ ৪ সেপ্টেম্বর সোমবার সকাল ৮টার দিকে চাঁদের বুকে ‘ঘুমিয়ে গেছে’। দেশটির মহাকাশ গবেষণা সংস্থা ইন্ডিয়ান স্পেস রিসার্চ অর্গানাইজেশন (ইসরো) এ তথ্য জানিয়েছে।
আগামী ২২ সেপ্টেম্বরের দিকে ল্যান্ডার বিক্রম ও রোভার প্রজ্ঞান স্লিপিং মুড থেকে জেগে উঠতে পারে বলে আশা করছে ইসরো। খবর টাইমস অব ইন্ডিয়ার।
গত ২৩ আগস্ট সন্ধ্যায় চন্দ্রযান-৩ সফলভাবে চাঁদে অবতরণ করে। এর মধ্য দিয়ে চতুর্থ দেশ হিসেবে চন্দ্রপৃষ্ঠে সফলভাবে অবতরণ করার গৌরব অর্জন করে ভারত।
এর আগে ইসরো জানিয়েছিল, কাজ শেষেও ‘বাড়ি’ ফেরা হবে না চন্দ্রযানের ল্যান্ডার ‘বিক্রম’ ও রোভার ‘প্রজ্ঞানের’। তারা চাঁদের মাটিতে ১৪ দিনের কাজ হাতে নিয়ে নেমেছে। চাঁদে ১৪ দিন পর সূর্যাস্ত হলে ধীরে ধীরে নিস্তেজ হয়ে পড়বে তারা। নিস্তেজ হয়ে পড়বে ভেতরে থাকা সমস্ত যন্ত্রপাতিও।
বিক্রম ও প্রজ্ঞানের যে সমস্ত যন্ত্রপাতি রয়েছে, যেগুলোর সাহায্যে চাঁদে তারা পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালিয়েছে ও সংগ্রহ করেছে তথ্য, সেই সব যন্ত্র চলেছে সৌরশক্তিতে। ফলে চাঁদে যতক্ষণ সূর্য থাকবে ততক্ষণই প্রাণ থাকবে তাদের।
১৪ দিন পর চাঁদে সূর্যাস্ত (চাঁদে সূর্যোদয় থেকে সূর্যাস্ত হতে সময় লাগে পৃথিবীর হিসাবে ১৪ দিন) হলে ধীরে ধীরে নিস্তেজ হয়ে পড়েছে তারা। তবে চাঁদের মাটিতে বিক্রম আর প্রজ্ঞানের নতুন করে প্রাণপ্রতিষ্ঠার সম্ভাবনা একেবারে নেই বলে উড়িয়েও দেয়নি ইসরো।
বিজ্ঞানী দেবীপ্রসাদ দুয়ারির মতে, ইসরো বিষয়টিকে একেবারে নাকচ করে দেয়নি ঠিকই। তবে বিক্রম এবং প্রজ্ঞানের বেঁচে থাকা নির্ভর করছে অনেক ‘যদি’ এবং ‘তবে’র ওপর। চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে ১৪ দিনের ‘সকাল’ কাটানোর পর নামবে ১৪ দিনের অতিশীতল রাতও। এই ১৪ দিন সূর্যরশ্মির একটি কণাও প্রবেশ করবে না চাঁদের ‘দক্ষিণমেরু’তে। তাপমাত্রা নেমে যেতে পারে মাইনাস ৩০০ ডিগ্রি ফারেনহাইট পর্যন্ত। তাতে চন্দ্রযান-৩-এর যন্ত্রপাতির বিকল হয়ে যাওয়ার আশঙ্কাই বেশি।
অনলাইন ডেস্ক :
এশিয়ার দেশ চীনে আবারও দেখা যাচ্ছে করোনা সংক্রমণের ঢেউ। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, আগামী জুনে দেশটিতে প্রতি সপ্তাহে নতুন ধরন এক্সবিবিতে ৬ কোটি ৫০ লাখেরও বেশি মানুষ আক্রান্ত হতে পারেন।
গত বছরের ডিসেম্বরে সাধারণ মানুষের আন্দোলনের মুখে হঠাৎ করে জিরো কোভিড নীতি প্রত্যাহারে বাধ্য হয় চীন সরকার। এছাড়া তুলে নেওয়া হয় সব বিধিনিষেধ। এসব কঠোর বিধিনিষেধ তুলে দেওয়ার পর অনেকেই করোনায় আক্রান্ত হন এবং তাদের মধ্যে ইমিউনিটি সৃষ্টি হয়। তবে নতুন ধরন এক্সবিবি এই ইমিউনিটি ধ্বংস করে দেবে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
চীনের করোনা বিশেষজ্ঞ ঝং নানসেন গত সোমবার এক তথ্যে জানিয়েছেন, তাদের আশঙ্কা জুন থেকে প্রতি সপ্তাহে করোনা সংক্রমণ ৪ কোটি থেকে বেড়ে ৬ কোটি ৫০ লাখে পৌঁছাতে পারে।
সাসসেপটিবল-এক্সপোসড ইনফেকসাস-রিকভার্ড মডেলের ওপর ভিত্তি করে হিসাব-নিকাষ করে জং বলেছেন, ‘কয়েকদিন পর সংক্রমণের যে ঢেউ দেখা যাবে সেটি এড়ানো খুবই কঠিন হবে।’
ওমিক্রনের নতুন উপধরন (এক্সবিবি ১.৯.১, এক্সবিবি ১.৫ এবং এক্সবিবি ১.১৬) মোকাবিলায় চীনে ইতোমধ্যে দুটি নতুন ভ্যাকসিনের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েন জং। এছাড়া আরও চারটি ভ্যাকসিন অনুমোদনের অপেক্ষায় আছে।
গত ডিসেম্বরে বিধিনিষেধ তুলে নেওয়ার পর চীনের প্রায় ৮৫ ভাগ মানুষ করোনায় আক্রান্ত হয়েছিলেন। আশঙ্কা করা হচ্ছে ওই সময়ের পর জুনে আবারও তীব্র সংক্রমণ দেখা দিতে পারে।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, করোনায় আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু ঠেকাতে এখন থেকেই পদক্ষেপ নিতে হবে। ভ্যাকসিন দেওয়ার পাশাপাশি হাসপাতালগুলোতে পর্যাপ্ত পরিমাণ এন্টি ভাইরাল ওষুধ রাখতে হবে।
২০২০ সালের ১১ মার্চ ডব্লিউএইচও করোনাকে মহামারি ঘোষণা করার পর সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়া ঠেকাতে চীনসহ বিশ্বের অধিকাংশ দেশ দীর্ঘ লকডাউন, সপ্তাহের পর সপ্তাহব্যাপী বাধ্যতামূলক কোয়ারেন্টাইন, সামাজিক দূরত্ববিধি, বাধ্যতামূলক করোনা টেস্টসহ কঠোর সব বিধি জারি করেছিল। তবে ২০২১ সালের প্রথমার্ধ শেষ হওয়ার আগেই বিশ্বের বিভিন্ন দেশ প্রায় সব বিধি উঠিয়ে নিলেও চীন সে পথে হাঁটেনি।
বরং মহামারির প্রায় তিন বছর অতিক্রান্ত হওয়ার পরও দেশজুড়ে যাবতীয় কঠোর করোনাবিধি জারি রেখেছিল চীন। সংক্রমণ প্রতিরোধে বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল এই দেশটির এ অবস্থান পরিচিতি পেয়েছিল জিরো কোভিড নীতি হিসেবে।
তার সুফলও অবশ্য পাওয়া যাচ্ছিল। মহামারির দুই বছরে যেখানে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে যেখানে লাখ লাখ মানুষ আক্রান্ত ও হাজার হাজার মানুষের মৃত্যু হয়েছে— সেখানে চীনের সরকারি তথ্য অনুযায়ী এই সময়সীমার মধ্যে দেশটিতে করোনায় আক্রান্ত হয়েছিলেন মাত্র ৩৩ হাজারের কিছু বেশি মানুষ এবং মৃত্যু ছিল এক হাজারের কিছু ওপরে।
কিন্তু প্রায় তিন বছর কঠোর করোনা বিধির মধ্যে থাকার জেরে অতিষ্ঠ চীনের সাধারণ জনগণ ২০২২ সালের নভেম্বরের শেষদিকে করোনা বিধির বিরুদ্ধে বিক্ষোভ শুরু করে। জনগণের এই বিক্ষোভের পর ডিসেম্বরের প্রথম দিকে ‘জিরো কোভিড’ নীতি থেকে সরে এসে সব করোনাবিধি শিথিল করে দেয় দেশটির সরকার।
তারপর থেকেই দেশটিতে দৈনিক আক্রান্তের সংখ্যায় উল্লম্ফন দেখা যায়। ওই সময় প্রতিদিন হাজার হাজার মানুষ করোনা পজিটিভ হিসেবে শনাক্ত হয়েছিলেন, হাসপাতালগুলো করোনা রোগীদের উপচে পড়া ভীড় দেখা গিয়েছিল।
গত বছরের ২৯ ডিসেম্বর যুক্তরাজ্যেভিত্তিক স্বাস্থ্যতথ্য গবেষণা সংস্থা এয়ারফিনিটি এক বিবৃতিতে জানিয়েছিল, চীনে কোভিডজনিত অসুস্থতায় প্রতিদিন ৯ হাজার মানুষ মারা যাচ্ছিলেন। যদিও চীন এসব দাবি অস্বীকার করেছিল।
অনলাইন ডেস্ক :
ভারতে রেল দুর্ঘটনা যেন আর পিছু ছাড়ছে না। উড়িষ্যার পর এবার পশ্চিমবঙ্গের জলপাইগুড়ি হয়ে বাংলাদেশে আসার পথে লাইনচ্যুত হয় একটি মালগাড়ি। এই পথেই ভারত বাংলাদেশের মধ্যে যাতায়াত করে আন্তর্জাতিক মিতালী এক্সপ্রেসসহ ভারতের বিভিন্ন প্রদেশের সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষাকারী একাধিক গুরুত্বপূর্ণ ট্রেন। এদিন এই ঘটনার জেরে ডুয়ার্সে ট্রেন চলাচল বন্ধ হয়ে ছিল দীর্ঘক্ষণ। প্রায় ৪ঘণ্টা পরে বিকেলের দিকে লাইনচ্যুত মালগাড়িটিকে সরিয়ে ফেলা হলে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়।
রেল কর্তৃপক্ষ সূত্রে জানা যায়, আজ ১৪ জুন বুধবার নিউ জলপাইগুড়ি স্টেশন থেকে একটি মালগাড়ি ডুয়ার্সের দমদমের দিকে যাচ্ছিল। সেখান থেকে বাংলাদেশের চিলাহাটি যাওয়ার কথা ছিল ওই পণ্যবাহী মালগাড়িটির। কিন্তু নিউ জলপাইগুড়ি স্টেশন থেকে দুই কিলোমিটার যাওয়ার পরেই লাইন থেকে নেমে পড়ে ওই মালগাড়ির একটি বগির পেছনের চাকা। বেগতিক বুঝে চালক জরুরি ব্রেক কষে মালগাড়ির সমস্ত র্যাক থামান। এরপরেই খবর যায় রেলের উত্তর বঙ্গের ডিভিশনাল রেলওয়ে ব্যবস্থাপকের কাছে। তড়িঘড়ি উদ্ধারযান পাঠানো হয় ঘটনাস্থলে। যদিও এ ঘটনায় কেউ হতাহত হয়নি।
লাইনচ্যুত মালগাড়ির বগিকে ফের লাইনে প্রতিস্থাপন করা ও ক্ষতিগ্রস্ত রেল লাইন সারাতে কেটে যায় বেশ কয়েক ঘণ্টা। ফলত ওই লাইনের ট্রেন চলাচল বিপর্যস্ত হয়ে দুর্ভোগে পড়েন নিত্যযাত্রীরা। দুর্ঘটনাগ্রস্ত পণ্যবাহী বাংলাদেশগামী মালগাড়িটিকে বৃহস্পতিবার সকালে সীমান্ত পার করানো সম্ভব হবে বলে রেল সূত্রে জানা গেছে।
অনলাইন ডেস্ক :
পশ্চিম উগান্ডার একটি স্কুলে ইসলামিক স্টেট গ্রæপের হামলায় কমপক্ষে ২৫ জন নিহত হয়েছে। এমপন্ডওয়ের লুবিরিহা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে এই হামলায় আরও আটজন গুরুতর অবস্থায় রয়েছে। খবর বিবিসি।
পুলিশ বলছে শুক্রবারের হামলাটি অ্যালাইড ডেমোক্রেটিক ফোর্সেস (এডিএফ) দ্বারা পরিচালিত হয়। এটি ডেমোক্রেটিক রিপাবলিক অফ কঙ্গো (ডিআরসি) ভিত্তিক উগান্ডার একটি গ্রুপ।
পুলিশ জানায়, ডিআরসি-তে বিরুঙ্গা জাতীয় উদ্যানের দিকে পালিয়ে যাওয়া দলটিকে সেনারা তাড়া করছে।
জাতীয় পুলিশের মুখপাত্র ফ্রেড এনাগা আজ শনিবার এক বিবৃতিতে বলেছেন, দএখন পর্যন্ত স্কুল থেকে ২৫ টি মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়েছে এবং বেভেরা হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়েছে।’
তিনি আরো বলেন, শুক্রবার রাতে হামলার সময় স্কুলের একটি ছাত্রাবাস পুড়িয়ে দেওয়া হয় এবং একটি খাবারের দোকান লুট করা হয়।
উগান্ডার সীমান্ত থেকে দুই কিলোমিটারেরও কম (১.২৫ মাইল) দূরে অবস্থিত স্কুলে হামলা। অনেক বছর পর উগান্ডার স্কুলে এই ধরনের হামলা হলো।
এর আগে ১৯৯৮ সালের জুনে , ডিআরসি সীমান্তের কাছে কিচওয়াম্বা টেকনিক্যাল ইনস্টিটিউটে হামলায় ৮০ জন ছাত্রকে তাদের ছাত্রাবাসে পুড়িয়ে মারা হয়েছিল। অপহরণ করা হয়েছিল শতাধিক শিক্ষার্থীকে।