অনলাইন ডেস্ক:
ফিলিপাইনের মিন্দানাও অঞ্চলে শক্তিশালী ভূমিকম্প আঘাত হেনেছে। আজ ১৭ নভেম্বর শুক্রবার স্থানীয় সময় বিকেল ৪টা ১৪ মিনিটে ভূমিকম্পটি অনুভূত হয়। তাৎক্ষণিকভাবে কোনো হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি।
জার্মান রিসার্চ সেন্টার ফর জিওসায়েন্সেস (জিএফজেড) জানায়, ভূমিকম্পের মাত্রা ছিল ৬ দশমিক ৯। এর গভীরতা ভূপৃষ্ঠ থেকে ১০ কিলোমিটার গভীরে।
অন্যদিকে, যুক্তরাষ্ট্রের ভূতাত্ত্বিক জরিপ (ইউএসজিএস) বলছে, এই ভূমিকম্পের মাত্রা ছিল ৬ দশমিক ৭। এর উৎপত্তিস্থল ছিল মধ্যাঞ্চলীয় বুরিয়াস শহরের ২৬ কিলোমিটার পশ্চিম-দক্ষিণ-পশ্চিমে, ভূপৃষ্ঠের ৭৮ কিলোমিটার গভীরে।
ফিলিপাইনের সিসমোলজি এজেন্সি জানিয়েছে, ভূমিকম্পটি কয়েক সেকেন্ড স্থায়ী হয়েছিল। আর এটির আফটারশক ও ক্ষয়ক্ষতির জন্য বাসিন্দাদের সতর্ক থাকার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।
অনলাইন ডেস্ক :
ইসরায়েল বর্বরতার সব জঘন্য রেকর্ড ভেঙেছে। প্রায় ৯ মাস ধরে অনবরত ফিলিস্তিনের গাজায় তারা বোমা ফেলছে। এরই মধ্যে নারী, শিশুসহ ৩৭ হাজার ৬০০ জনের বেশি বাসিন্দাকে হত্যা করেছে তারা। বাস্তুচ্যুত হয়েছে লাখ লাখ মানুষ। ক্ষুধা-অনাহারে ধুঁকছে অধিকাংশ বসতি।
এবার নৃশংসতার আরেক অধ্যায় দেখিয়েছে ইসরায়েলি সেনারা। ফিলিস্তিনি এক নারীর ওপর লেলিয়ে দিয়েছে প্রশিক্ষিত কুকুর। এই হিংস্র জানোয়ারের হামলায় ক্ষতবিক্ষত হয়েছেন ৬৬ বছর বয়সী ওই নারী। এমন একটি ফুটেজ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের নিজ অ্যাকাউন্টে প্রকাশ করেছেন যুক্তরাজ্যে নিযুক্ত ফিলিস্তিনের রাষ্ট্রদূত হুসাম জুমলত। খবর আল-জাজিরার।
কুকুরের কামড়ে গুরুতর আহত হয়েছেন গাজার উত্তরাঞ্চলীয় জাবালিয়ার এই বাসিন্দা। তিনি সাংবাদিকদের বলেন, বাড়িতে ঘুমিয়ে ছিলেন তিনি। সে সময় ইসরায়েলি সেনা সদস্যরা আসেন এবং তাঁর ওপর কুকুর লেলিয়ে দেন। এতে তাঁর শরীরের বিভিন্নস্থানে ক্ষত তৈরি হয়েছে। এতেই ক্ষান্ত থাকেনি সেনারা। তারাও হামলায় চালিয়েছে। শরীরের বিভিন্ন অঙ্গ থেঁতলে দিয়েছে তারা।
এদিকে জাতিসংঘের এক প্রতিবেদনে জানা গেছে, ইসরায়েলের চাপিয়ে দেওয়া দুর্ভিক্ষে গাজায় আরও চার শিশুর মৃত্যু হয়েছে।বিশ্ব খাদ্য সংস্থা ডব্লিউএফপির প্রধান অর্থনীতিবিদ আরিফ হুসাইন বলেন, গাজার অধিবাসীদের রক্ষায় বিশ্বকে জরুরি পদক্ষেপ নিতে হবে, যেখানে ২৩ লক্ষাধিক বাসিন্দা অনাহারে দিন কাটাচ্ছে।
তিনি ২০১১ সালে সোমালিয়ার দুর্ভিক্ষের উদাহরণ টেনে বলেন, সে সময় দেশটিতে ২ লাখ ৫০ হাজার মানুষের মৃত্যু হয়। যার অর্ধেকই মারা যায় দুর্ভিক্ষ ঘোষণার দেওয়ার আগেই। মঙ্গলবার হুসাইন সাংবাদিকদের বলেন, গাজায় যে শুধু খাবারের সংকট, তা নয়। এখানে পরিষ্কার পানি, পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম, স্বাস্থ্যসেবা এবং ওষুধেরও চরম সংকট রয়েছে।
তবে গাজার উত্তরাঞ্চলে দুর্ভিক্ষ এড়ানো গেছে। সেখানে বাইরে থেকে ত্রাণ সহায়তা ঢুকতে পারছে। এ ছাড়া বাণিজ্যিক সরবরাহও প্রবেশ করতে পারছে। অপরদিকে দক্ষিণাঞ্চলে ইসরায়েলি সেনাদের হামলা অব্যাহত থাকায় সেখানে কোনো প্রকার সহায়তা বা ত্রাণ ঢুকতে পারছে না। এমনকি মিসর থেকে প্রবেশের প্রধান পথ রাফা ক্রসিংও বন্ধ আছে।
অণলাইন ডেস্ক :
এক দশক পর ভারতের লোকসভায় ফিরেছে বিরোধী দলনেতার পদ। বাজেট অধিবেশনে আজ ২৯ জুলাই সোমবার লোকসভায় কেন্দ্রীয় সরকারকে এক হাত নিলেন দেশটির বিরোধী দলীয় নেতা রাহুল গান্ধী। পৌনে এক ঘণ্টা বক্তব্যে বিজেপি-শাসিত সরকারকে তুলোধুনো করেছেন রাহুল।
রাহুল বলেন, ‘হাজার হাজার বছর আগে কুরুক্ষেত্রে ছয় জন মিলে অভিমন্যুকে চক্রব্যূহে ফাঁসিয়ে হত্যা করেছিলেন। আমিও একটু পড়াশোনা করে দেখেছি, চক্রব্যূহকে পদ্মব্যূহও বলা হয়। পদ্মের মতো সামরিক গঠনের জন্য।”
এর পরই কেন্দ্রকে বিঁধে লোকসভার বিরোধী দলনেতা বলেন, ‘একবিংশ শতাব্দীতে এক নতুন চক্রব্যূহ তৈরি হয়েছে। তাও আবার পদ্ম ফুলের আকারে। যার প্রতীক প্রধানমন্ত্রী বুকে পরে থাকেন। অভিমন্যুর সঙ্গে যা করা হয়েছিল, যেভাবে তাকে ফাঁসানো হয়েছিল চক্রব্যূহে, সেটাই দেশের সঙ্গে, দেশের যুব সমাজ, কৃষক, নারী এবং ক্ষুদ্র, কুটির ও মাঝারি শিল্পের সঙ্গে করা হচ্ছে।’ রাহুলের যুক্তি, মহাভারতের চক্রব্যূহের রাশ ছিল ছয় জনের হাতে- দ্রোণাচার্য, কর্ণ, কৃপাচার্য, কৃতবর্মা, অশ্বত্থামা ও শকুনি। বর্তমান সময়ের যে চক্রব্যূহের কথা রাহুল বলছেন, সেখানেও ছয় জনের হাতে রাশ রয়েছে বলে দাবি বিরোধী দলনেতার। রাহুলের মতে সেই ছয় জন হলেন- নরেন্দ্র মোদী, অমিত শাহ, মোহন ভাগবত, অজিত ডোভাল, আম্বানি ও আদানি।
লোকসভায় রাহুল এ কথা বলার সঙ্গে সঙ্গেই আপত্তি জানান স্পিকার ওম বিড়লা। বিজেপি শিবির থেকেও হট্টগোল শুরু হয়ে যায়। স্পিকার রাহুলকে জানান, যারা লোকসভার সদস্য নন, তাদের নাম ব্যবহার করা যাবে না। সাংবিধানিক পদে থেকে রাহুল যাতে সংসদীয় রীতি-রেওয়াজ মেনে চলেন, সেই বার্তা দেন স্পিকার। এর পর অবশ্য আম্বানী, আদানি ও জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত ডোভালের নাম প্রত্যাহার করে নেন। তবে বাকি তিনটি নামের ক্ষেত্রে নিজের বক্তব্যে অবিচল থাকেন রাহুল।
লোকসভার বিরোধী দলনেতার মতে, বর্তমান কালের এই চক্রব্যূহের নেপথ্য তিনটি শক্তি কাজ করছে। রাহুলের কথায় প্রথম শক্তি হল, ‘পুঁজির উপর একচেটিয়া অধিকারের ভাবনা, যেখানে গোটা দেশের সম্পত্তির উপর দু’জনের অধিকার থাকে।’ সরাসরি কারও নাম না করলেও রাহুলের খোঁচা যে দুই শিল্পগোষ্ঠীর দিকেই ছিল, তা বলার অপেক্ষা রাখে না। এছাড়া রাহুলের যুক্তিতে, দ্বিতীয় শক্তি হল সিবিআই, ইডি, আয়কর দফতরের মতো বিভিন্ন কেন্দ্রীয় সংস্থা এবং তৃতীয় শক্তি হল রাজনৈতিক নেতারা। এই তিন শক্তিই চক্রব্যূহের কেন্দ্রবিন্দুতে রয়েছে বলে আক্রমণ শানান লোকসভার বিরোধী দলনেতা।
এই ‘চক্রব্যূহের’ কারণে দেশবাসীর কী সমস্যা হয়েছে, সে কথাও তুলে ধরেন রাহুল। রাহুলের দাবি, যাঁরা ছোট ছোট ব্যবসা করেন, তাদের উপর এই চক্রব্যূহের প্রথম কোপ পড়েছে। নোট বাতিল থেকে শুরু করে পণ্য ও পরিষেবা কর এবং ‘কর-সন্ত্রাস’-এর কথা উঠে আসে রাহুলের সোমবারের বক্তৃতায়। তিনি বলেন, “দেশে যারা ছোট ছোট ব্যবসা করেন, রাতে তাদের কাছে আয়কর দফতর, পণ্য ও পরিষেবা কর দফতর থেকে ফোন যায়। তারা কর-সন্ত্রাসের শিকার হন। এই কর-সন্ত্রাস বন্ধ করার জন্য বাজেটে কোনও উল্লেখ নেই।”
অনলাইন ডেস্ক :
সম্পূর্ণ বিনা খরচে মালয়েশিয়া গেলেন ৩১ বাংলাদেশি কর্মী। আজ২৭ আগস্ট রবিবার রাতে তারা মালয়েশিয়ার রাজধানী কুয়ালালামপুরের উদ্দেশে যাত্রা করেন।
ওইদিন বিকালে রাজধানীর কাকরাইলে বিএমইটি আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রবাসী কর্মীদের হাতে স্মার্ট কার্ড তুলে দেওয়া হয়। পরে তারা বিমানবন্দরের উদ্দেশে রওয়ানা দেন।
অনুষ্ঠানে জানানো হয়, প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় এবং জনশক্তি কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষণ ব্যুরোর (বিএমইটি) ‘স্বল্পব্যয় ও বিনা খরচে প্রবাসে কর্মী প্রেরণ’ কর্মসূচি বাস্তবায়ন করছে ক্যাথারসিস ইন্টারন্যাশনাল।
মালেশিয়ার রেডউড ফার্নিচার এসটিডি কোম্পানির সম্পূর্ণ খরচে ওই শ্রমিকদের নিয়োগ করা হয়েছে। এর আগে চলতি বছরের ১৯ জুন প্রথমবার ২০ কর্মী নিয়োগ করা হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বত্তৃদ্ধতায় বিএমইটির মহাপরিচালক শহিদুল আলম বলেন, কানাডাসহ ইউরোপের বিভিন্ন দেশে আমাদের জনশক্তি রপ্তানি হচ্ছে। ওইসব দেশে বাংলাদেশের কর্মীরা কর্মদক্ষতা দিয়ে প্রশংসা অর্জন করছেন। শ্রমিক ভাইদের মালয়েশিয়ায় গিয়ে প্রতিষ্ঠানের জন্য আরো বেশি করে শ্রম দিতে হবে। তাহলে তারা নিজ খরচে বাংলাদেশি কর্মী নিতে আগ্রহী হবে বলে মন্তব্য করেন তিনি।
অনুষ্ঠানে কেথারসিস গ্রুপের চেয়ারম্যান মো. রুহুল আমিনসহ বিএমইটির কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
অনলাইন ডেস্ক :
ফেসবুকের স্বত্বাধিকারী মেটাকে রেকর্ড ১ দশমিক ২ বিলিয়ন ইউরো (১ দশমিক ৩ বিলিয়ন ডলার) জরিমানা করা হয়েছে বলে জানিয়েছে আয়ারল্যান্ডের নিয়ন্ত্রক সংস্থা। ইউরোপীয় ইউনিয়নের ব্যবহারকারীদের তথ্য যুক্তরাষ্ট্রের কাছে হস্তান্তরের দায়ে এ জরিমানা করা হয়েছে বলে জানা গেছে আল জাজিরার খবরে।
ইউরোপিয়ান ডাটা প্রটেকশন বোর্ড (ইডিপিবি) প্রশাসনিক জরিমানা আদায় করার নির্দেশ দিয়েছে।
আজ ২২ মে সোমবার বিষয়টি নিশ্চিত করেছে, ইউরোপীয় ইউনিয়নের হয়ে কাজ করা আইরিশ ডাটা প্রোটেকশন কমিশন (ডিপিসি)।
ইডিপিবি এমন নির্দেশের জবাবে মেটা বলছে, তাদের আলাদা করে দেওয়া হয়েছে। এতে তারা হতাশ। রায়টি ত্রুটিপূর্ণ এবং অন্যায়ভাবে দেওয়া হয়েছে। অগণিত অন্যান্য কোম্পানির জন্য এতে ভয়াবহ নজির সৃষ্টি হলো।
ফেসবুকের স্বত্বাধিকারী এই প্রতিষ্ঠানটির গ্লোবাল অ্যাফেয়ার্স প্রেসিডেন্ট নিক ক্লেগ ও চিফ লিগ্যাল অফিসার জেনিফার নিউস্টেড এক ব্লগ পোস্টে বলেন, এই জরিমানার আদেশের বিরুদ্ধে তারা আপিল করবেন।
প্রসঙ্গত, সাধারণ তথ্য সুরক্ষা রেগুলেশনের আওতায় এটি সবচেয়ে বড় অঙ্কের জরিমানা। ২০২১ সালে লুক্সেমবার্গে আমাজনকে ৭৪৬ মিলিয়ন ইউরো (৮০৭ মিলিয়ন ডলার) জরিমানা করা হয়।
অনলাইন ডেস্ক :
স্বাধীনতার আগে বাংলাদেশ ছিল পাকিস্তানের অংশ। ‘পূর্ব পাকিস্তান’ নামে এই জনপদকে তখন ‘বোঝা’ মনে করতো তৎকালীন শাসকগোষ্ঠী।
সময়ের পরিক্রমায় সেই ‘বোঝা’র জনপদ এখন উন্নতির নানান সূচকে ছাড়িয়ে গেছে পাকিস্তানকে।
বাংলাদেশের এ অভূতপূর্ব অগ্রগতিতে ‘লজ্জা’ পান বলে জানিয়েছেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ শরিফ। সেদেশের ব্যবসায়ী নেতাদের সঙ্গে ২৪ এপ্রিল বুধবার এক মতবিনিময় সভায় এ কথা জানান তিনি। খবর ডন অনলাইনের।
১৯৪৭ সালে উপমহাদেশ ভাগ হওয়ার পর বাঙালিদের এ ভূখণ্ড পাকিস্তানের একটি অংশ হয়ে শাসিত হতে থাকে। কিন্তু সবকিছুতে এ জনপদের মানুষের ওপর ছিল বৈষম্য। পশ্চিম পাকিস্তানের অর্থনৈতিক ও সামাজিক বৈষম্যের বিরুদ্ধে একসময় মুক্তির সংগ্রাম শুরু হয়, যার ধারাবাহিকতায় ১৯৭১ সালে হয় স্বাধীনতার যুদ্ধ। দীর্ঘ নয় মাস যুদ্ধ শেষে বিশ্ব মানচিত্রে স্বাধীন-সার্বভৌম রাষ্ট্র হিসেবে বাংলাদেশের অভ্যুদয় ঘটে। স্বাধীনতার ৫৩ বছরে অর্থনীতির বিভিন্ন সূচকে পাকিস্তানের চেয়ে যোজন যোজন এগিয়ে গেছে বাংলাদেশ।
মুক্তিযুদ্ধের আগের সময়ের প্রসঙ্গ টেনে শেহবাজ শরিফ বলেন, আমি তখন অনেক তরুণ ছিলাম…তখন আমাদের বলা হতো ওই অঞ্চল (বাংলাদেশ) আমাদের জন্য বোঝা। আজ আপনারা জানেন, সেই ‘বোঝা’ কোন পর্যায়ে গিয়ে পৌঁছেছে (অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিতে)। তাদের দিকে তাকালে আমি এখন লজ্জিত হই।
অনুষ্ঠানে শেহবাজ শরিফ পাকিস্তানের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির জন্য সেদেশের ব্যবসায়ীদের রপ্তানি বৃদ্ধিসহ বিভিন্ন পরামর্শ দেন।
তিনি ভারতের সঙ্গে বাণিজ্যের বিষয়েও কথা বলেন। এছাড়া দেশে ‘রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা’র জন্য পিটিআই প্রধান ইমরান খানের প্রতি তার নমনীয় দৃষ্টিভঙ্গিও প্রকাশ করেন শেহবাজ।
গত ফেব্রুয়ারিতে পাকিস্তানে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। ওই নির্বাচনে জিতে প্রধানমন্ত্রী হন সাবেক প্রধানমন্ত্রী নওয়াজ শরিফের ভাই শেহবাজ।
বেশ কিছু বছর ধরে পাকিস্তানের অর্থনীতি ধুঁকছে। মূল্যস্ফীতি, দারিদ্র্য বৃদ্ধি, দুর্নীতিসহ নানা সংকটের মধ্যে প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব নিয়েছেন শেহবাজ শরিফ।