চলারপথে রিপোর্ট :
আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩ (সদর-বিজয়নগর) আসনে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের দলীয় মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া গণমানুষের প্রিয়নেতা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা আওয়ামী লীগের সংগ্রামী সভাপতি, যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা র আ ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী এমপি।
১৯ নভেম্বর রবিবার দুপুরে বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয় থেকে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করেন তিনি।
এসময় জেলা আওয়ামী লীগের সিনিয়র নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার গ্যাস ফিল্ড স্কুল অ্যান্ড কলেজের অধ্যক্ষ মোস্তাব আলীর মৃত্যুর ঘটনায় মামলা হয়েছে।
১৪ মে শনিবার দিবাগত রাত ১২টার দিকে নিহতের বড় ভাই মোহাম্মদ আলী বাদী হয়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানায় এ মামলা দায়ের করেন।
মামলার আসামিরা হলেন- অধ্যক্ষ মোস্তাব আলীর স্ত্রী নাটোর উপজেলা সদরের পাইকপাড়ার বাসিন্দা মোছাম্মদ বিলকিস খাতুন (৫০), অধ্যক্ষের ছেলে আহমেদ ওয়াজিহ ওয়াসিক (২৭) ও নাটোরের পাইপাকপাড়ার পাওনাদার অধ্যক্ষের চাচাতো ভাই রায়েজুল ইসলাম ওরফে রাজু (৫৫)। মামলায় তাদের বিরুদ্ধে আত্মহত্যার প্ররোচনার অভিযোগ আনা হয়।
মামলার এজাহার সূত্রে জানা গেছে, দেড় থেকে দুই বছর আগে রায়েজুলের কাছ থেকে সুদের উপর ছয় লাখ টাকা ঋণ করেন অধ্যক্ষ মোস্তাব আলী। সুদের কিস্তির টাকা নেওয়ার জন্য রায়েজুল ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় অধ্যক্ষের কাছে আসা-যাওয়া করতেন। সুদের কিস্তি দিতে দেরি হলে তিনি অধ্যক্ষকে মানসিকভাবে অপমান-অপদস্থ করতেন। অপরদিকে সাংসারিক বিভিন্ন বিষয়কে কেন্দ্র করে স্ত্রী-সন্তানের সঙ্গে অধক্ষের পারিবারিক কলহ হতো। তারা বিভিন্নভাবে মানসিক চাপ দিয়ে নাজেহাল করাসহ আত্মহত্যা করার জন্য অধ্যক্ষকে উস্কানিমূলক কথাবার্তা বলতো। স্ত্রী-সন্তানের অপমানজনক কথাবার্তায় তিনি প্রায় সময় বাসায় সকালের নাস্তা ও অনেক সময় দুপুরের খাবার খেতেন না। অধ্যক্ষ ঋণগ্রস্থ হওয়া সত্ত্বেও তার স্ত্রী-সন্তান বিলাসিতার জীবনযাপন করত। অধ্যক্ষের ছেলে নেশা জাতীয় দ্রব্য সেবন করত। টাকার জন্য প্রায় অধ্যক্ষকে চাপ সৃষ্টি করত ছেলে। প্রতিবাদ করলেই স্ত্রী-সন্তানের লাঞ্ছনার শিকার হতেন তিনি। তারা প্রায়ই অধ্যক্ষকে বিষ খেয়ে বা ফাঁসি দিয়ে মরে যেতে বলতেন। গত ১০ মে সকালে অধ্যক্ষের কর্মস্থলে পৌঁছে মুঠোফোনে সুদের টাকা চান রায়েজুল। এতে মানসিকভাবে উদ্ধিগ্ন হয়ে পড়েন অধ্যক্ষ। সেসময় স্ত্রী-সন্তানের অপমানজনক ও অশোভন আচরণে এবং সুদের টাকাকে কেন্দ্র করে পাওনাদারের কটুক্তিসহ অপমানজনক কথাবার্তায় লজ্জা ও ঘৃণায় অধ্যক্ষ শৌচাগারের ঝর্ণার পাইপের সঙ্গে গলায় পায়জামার রশি (নিয়ার) পেঁচিয়ে আত্মহত্যা করেন।
অধ্যক্ষের ভাতিজা আসিফ বিন আলী বলেন, চাচা কলেজের অধ্যক্ষ থাকলেও পারিবারিকভাবে ভালো ছিলেন না। ঋণে জর্জরিত ছিলেন। কলেজের বেতনের সবটা দিয়ে প্রতি মাসে ঋণের কিস্তি পরিশোধ করতেন।
মামলার বাদী অধ্যক্ষের ভাই মোহাম্মদ আলী বলেন, আমার ভাই আত্মহত্যা করার মতো মানুষ ছিলেন না। তার মৃত্যুর পেছনের কারণ উদ্ঘাটন করার জন্য পুলিশের কাছে অনুরোধ রইল। স্ত্রী-সন্তান তাকে (মোস্তাব আলী) মানসিক নির্যাতন করতেন। স্ত্রী-সন্তান ও পাওনাদার তার ভাইকে আত্মহত্যার প্ররোচনা দিয়েছেন।
রবিবার দুপুরে মামলার বিষয়টি নিশ্চিত করে সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোহাম্মদ এমরানুল ইসলাম জানান, অধ্যক্ষের মৃত্যুর বিষয়ে তার বড় ভাই মোহাম্মদ আলী বাদী হয়ে আত্মহত্যার প্ররোচনার অভিযোগে মামলা দায়ের করেছেন। মামলাটি তদন্তাধীন আছে।
জানা গেছে, গত ১০ মে সকাল ৯টার দিকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার ঘাটুরার ২ নম্বর লোকেশনের আবাসিক এলাকায় থেকে অধ্যক্ষ মোস্তাব আলীর মরদে উদ্ধার করে পুলিশ। শৌচাগারের ভেতরে গলায় রশি প্যাঁচানো অবস্থায় মরদেহ উদ্ধার করা হয়। তিনি বাংলাদেশ গ্যাস ফিল্ডস স্কুল অ্যান্ড কলেজের অধ্যক্ষ ছিলেন। তার বাড়ি নাটোর জেলায়।
চলারপথে রিপোর্ট :
দুর্নীতি দমন কমিশনের উদ্যোগে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা পর্যায়ে দুর্নীতি বিরোধী বিতর্ক প্রতিযোগিতা জেলা দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটির আয়োজনে আজ ১৭ জুন শনিবার ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহরের নিয়াজ মুহম্মদ উচ্চ বিদ্যালয় মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত হয়েছে।
প্রতিযোগীতায় ৪টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা অংশগ্রহণ করে।
বিদ্যালয় গুলো হচ্ছে অন্নদা সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়, সাবেরা সোবহান সরকারী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়, গভর্ণমেন্ট মডেল গার্লস হাই স্কুল ও নিয়াজ মুহম্মদ উচ্চ বিদ্যালয়। প্রতিযোগীতায় চ্যাম্পিয়ন হয়েছে নিয়াজ মুহম্মদ উচ্চ বিদ্যালয়।
রানার আপ হয়েছে অন্নদা সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়।
প্রতিযোগীতায় শ্রেষ্ঠ বক্তা হয়েছে নিয়াজ মুহম্মদ উচ্চ বিদ্যালয়ের তানজিয়া আক্তার শোভা।
প্রতিযোগিতা শেষে পুরস্কার বিতরণ করা হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন জেলা শিক্ষা অফিসার মো জুলফিকার হোসেন।
জেলা দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটির সভাপতি কবি আবদুল মান্নান সরকারের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি ছিলেন অধ্যাপক মানবর্ধন পাল।
বক্তব্য রাখেন জেলা দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটির সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ আরজু মিয়া, সদস্য মুক্তিযোদ্ধা ওয়াছেল সিদ্দিকী ও বাচিক শিল্পী মনির হোসেন প্রতিযোগীতায় চ্যাম্পিয়নও রানার আপ দলকে সম্মাননা ক্রেষ্ট প্রদান ছাড়াও শ্রেষ্ঠ বক্তা সহ সকল প্রতিযোগীকে বই প্রদান করা হয়।
চলারপথে রিপোর্ট :
বড়ভাই পুলিশকে তথ্য দেওয়ায় প্রতিশোধ নিতে তার ছোটভাইকে হত্যার পর পানিতে ফেলে দেওয়া হয়। এ ঘটনায় তিনজনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় চাঞ্চল্যকর কিশোর জাহিদুল হত্যার দায়ও শিকার করেছেন তারা।
আজ ২৭ এপ্রিল বৃহস্পতিবার বিকেলে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানায় সংবাদ সম্মেলনে জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন ও অর্থ) মো. ইকবাল হোছাইন এসব তথ্য জানান।
তিনি জানান, ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার মাছিহাতা ইউনিয়নের দক্ষিণ জাগৎসার গ্রামের এলাছ মিয়ার চার ছেলের মধ্যে জাহিদুলসহ তিন ছেলে চট্টগ্রামে বেকারিতে কাজ করতেন। ১৭ রমজান ছুটিতে বাড়িতে আসে জাহিদুল। ২৪ এপ্রিল সন্ধ্যায় বাড়ি বের হয়ে আর ফেরেনি। পরদিন সকালে সুলতানপুরে একটি পুকুরে জাহিদুলের বীভৎস মরদেহ পাওয়া যায়। জাহিদুলকে গলা কেটে হত্যা করা হয়। বুক ও পেটে ছুরিকাঘাত করে ভূরি বের করে ফেলা হয়। দুই হাতের কব্জির রগ ও বিশেষঅঙ্গও কেটে ফেলা হয়। দুই কানের ওপর থেকে নিচ পর্যন্ত কাটা পাওয়া যায়।
ইকবাল হোছাইন আরো জানান, ঘটনা তদন্তে নামে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানা পুলিশ। প্রযুক্তির সহায়তায় দক্ষিণ জগৎসার গ্রামের মৃত আব্দুল কুদ্দুসের ছেলে মোহাম্মদ হোসেনকে (৩৫) গ্রেফতার করা হয়। তিনি আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন। তার তথ্যে একই গ্রামের নজরুল ইসলাম (৪৪) ও সিয়াম (১৫) নামে দুজনকে গ্রেফতার করে পুলিশ। তাদের বৃহস্পতিবার বিকেলে আদালতে পাঠানো হয়েছে। অন্যদের গ্রেফতার অভিযান চলছে।
পূর্ব বিরোধকে কেন্দ্র করে এ হত্যাকাণ্ড উল্লেখ করে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার জানান, গ্রেফতারকৃতরা জানিয়েছেন, জাহিদুলের পরিবারের সঙ্গে পূর্ব বিরোধ ছিল মোহাম্মদ হোসেনের। দীর্ঘদিন আগে একটি নারী নির্যাতন আইনের মামলায় মোহাম্মদ হোসেনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা ছিল। তাকে পুলিশ খুঁজছিল। গ্রেফতারি পরোয়ানা মূলে তাকে ধরতে জাহিদুলের বড় ভাই সানাউল পুলিশকে সহায়তা করেছিলেন। এ থেকেই ক্ষুব্ধ ছিলেন মোহাম্মদ হোসেন। ২৪ এপ্রিল সন্ধ্যায় স্থানীয় কিশোর মো. সিয়ামকে দিয়ে কৌশলে সানাউলের ছোটভাই জাহিদুলকে ডেকে আনেন মোহাম্মদ হোসেন। তাকে সুলতানপুরের একটি পুকুরের পাড়ে নিয়ে মোহাম্মদ হোসেন ও তার বন্ধু নজরুল ইসলামসহ আরও দুজন মিলে কিশোর জাহিদুল ইসলামকে হত্যার পর পানিতে ফেলে দেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
উগ্রবাদ প্রতিরোধে কাউন্টার টেরোরিজম এন্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম, ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের আয়োজনে ও জেলা পুলিশের সহায়তায় উগ্রবাদ প্রতিরোধে জনসচেতনতা মূলক কার্যক্রম ও উগ্রবাদ দমনে স্পষ্ট ধারনা বিষয়ক তিনদিনব্যাপী সেমিনার শুরু হয়েছে।
আজ ১৯ সেপ্টেম্বর মঙ্গলবার দুপুরে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা শিল্পকলা একাডেমী মিলনায়তনে প্রধান অতিথি হিসেবে তিনদিন ব্যাপী সেমিনারের উদ্বোধন করেন জেলা প্রশাসক মোঃ শাহগীর আলম।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে পুলিশ সুপার মোঃ শাখাওয়াত হোসেনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত “উগ্রবাদ প্রতিরোধে আইন-শৃংখলা বাহিনীর করনীয় শীর্ষক দিনব্যাপী সেমিনারে বিশেষ অতিথি ছিলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা কারাগারের তত্ত্বাবধায়ক মোঃ শহীদুল ইসলাম ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক মোঃ বাহারুল ইসলাম মোল্লা। স্বাগত বক্তব্য রাখেন ডিএমপির সোয়াট কমান্ডার জাহিদুল ইসলাম সোহাগ।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে জেলা প্রশাসক মোঃ শাহগীর আলম বলেন, সাধারণ মানুষ কখনো উগ্রবাদে জড়ায়না। যারা উচ্চ পর্যায়ের লোকজন এবং অতি মেধাবী তারাই এই সকল কাজে যোগ দেন। আমরা সবাই একে অপরের প্রতি এবং আমাদের সমাজের প্রতি খেয়াল রাখবো। আমরা যদি সবাই এক থাকি তাহলে বঙ্গবন্ধুর বাংলাদেশে কখনোই জঙ্গীবাদ মাথা চাড়া দিয়ে উঠতে পারবে না। আমরা আগামী ২০৪১ সালে বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা অর্জন করব।
অনুষ্ঠানে সভাপতির বক্তব্যে পুলিশ সুপার মোহাম্মদ শাখাওয়াত হোসেন বলেন, জঙ্গীবাদের প্রতি বর্তমান সরকারের যে জিরো ট্রলারেন্স আমরা আইন-শৃংখলা বাহিনী তা বাস্তবায়ন করবো। জিরো ট্রলারেন্স নীতিতে আমরা কাজ করে এখন আমরা অনেকটা সফল। বাংলাদেশ এখন অনেকটাই ঝুঁকিমুক্ত। আমরা জঙ্গীবাদ দেখতে চাই না। আমরা শান্তিতে থাকতে চাই। আমরা অসাম্প্রদায়িক চেতনায় বিশ্বাসী। আমরা ২০৪১ সালের মধ্যে সমৃদ্ধ বাংলাদেশ দেখতে চাই। সে জন্য জঙ্গীবাদের বিরুদ্ধে আমাদেরকে ঐকবদ্ধ হয়ে সচেতন থাকতে হবে।
দিনব্যাপী সেমিনারে জেলা পুলিশের শীর্ষ কর্মকর্তাগণ, বিভিন্ন থানার অফিসার ইনচার্জগণ, আনসার ও জেলা কারাগারের কর্মকর্তা ও কারারক্ষীগণ উপস্থিত ছিলেন।
তিনদিন ব্যাপী সেমিনারের দ্বিতীয় দিন বুধবার প্রথম পর্বে সকাল সাড়ে ৯টায় উগ্রবাদ প্রতিরোধে আলেম সমাজের ভূমিকা শীর্ষক সেমিনারে জেলার বিভিন্ন মসজিদের ইমাম, খতিব, মোয়াজ্জেম ও মাদ্রাসার শিক্ষকগণ উপস্থিত থাকবেন। দ্বিতীয় পর্বে দুপুর আড়াইটায় অনুষ্ঠিতব্য উগ্রবাদ প্রতিরোধে শিক্ষক/ শিক্ষার্থী, গণমাধ্যমকর্মী ও সুশীল সমাজের ভূমিকা শীর্ষক সেমিনারে জেলার গণমাধ্যম কর্মী, শিক্ষার্থী, শিক্ষক ও সুশীল সমাজের নাগরিকগণ উপস্থিত থাকবেন।
সেমিনারের শেষ দিন বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ৯টায় অনুষ্ঠিতব্য “উগ্রবাদ প্রতিরোধে আইন-শৃংখলা বাহিনীর করনীয় শীর্ষক সেমিনারে জেলায় কর্মরত চৌকিদার ও দফাদার এবং দ্বিতীয় পর্বে বেলা ১২টায় অনুষ্ঠিতব্য “উগ্রবাদ প্রতিরোধে জনপ্রতিনিধিদের ভূমিকা শীর্ষক সেমিনারে জেলার সকল ইউপি চেয়ারম্যান ও মেম্বারগণ উপস্থিত থাকবেন।