অনলাইন ডেস্ক :
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে চিকিৎসাধীন স্ত্রীর অস্ত্রোপচারের জন্য টাকা দরকার। টাকা তুলতে একটি বেসরকারি ব্যাংকের শাহবাগ এলাকার বুথে যান আতাউর রহমান (৬০)। সেখানে আগে থেকেই একজন অপরিচিত ব্যক্তি ছিলেন। বুথে এটিএম কার্ড প্রবেশ করিয়ে টাকা তুলতে গিয়ে সমস্যায় পড়েন আতাউর। সাহায্য করার কথা বলে তাঁর কাছ থেকে এটিএম কার্ড নেন ওই ব্যক্তি। আতাউরকে একই রঙের আরেকটি কার্ড ধরিয়ে দিয়ে কৌশলে গোপন নম্বর (পিন) জেনে সটকে পড়েন তিনি। এর কিছুক্ষণ পর আতাউর রহমানের মুঠোফোনে পাঁচবারে এক লাখ টাকা তুলে নেওয়ার বার্তা আসে।
আতাউর রহমানের প্রতারিত হওয়ার ঘটনাটি গত জুন মাসের। সম্প্রতি ঢাকা বিশ্ববিদ্যায়লের টিএসসি এলাকার একটি বুথে টাকা তুলতে গিয়ে একই ধরনের সমস্যায় পড়েন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের চিকিৎসক উম্মে আতিয়া। তাঁকেও সাহায্য করতে এগিয়ে আসেন আগে থেকে এটিএম বুথের ভেতরে থাকা এক ব্যক্তি। টাকা তুলতে সাহায্য করার কথা বলে তাঁর কার্ড অদলবদল করেন তিনি।
উম্মে আতিয়া ২৩ নভেম্বর বৃহস্পতিবার বলেন, ‘টাকা তুলতে গিয়ে দেখি, এটিএম বুথে কার্ড প্রবেশ করছে না। তখন বুথের ভেতরে থাকা এক ব্যক্তি সাহায্য করার কথা বলে আমার কাছ থেকে এটিএম কার্ডটি নেন। তাঁর হাতেও একটি কার্ড ছিল। কয়েক সেকেন্ড পরে আমাকে কার্ড ফেরত দেন। সেই কার্ড দিয়ে আমি আবার টাকা তোলার চেষ্টা করি। কিছুটা দূরে দাঁড়িয়ে কার্ডের গোপন নম্বর দেখে ফেলেন ওই ব্যক্তি।’
টাকা তুলতে না পেরে বুথ থেকে ফিরে আসেন জানিয়ে উম্মে আতিয়া বলেন, ‘কিছুক্ষণ পরে আমার মুঠোফোনে ৫০ হাজার টাকা তুলে নেওয়ার বার্তা আসে। পরে আমি বিষয়টি ব্যাংক ও পুলিশকে জানাই।’
এ দুটি ঘটনা তদন্ত করতে গিয়ে শহিদুল ইসলাম ও মামুন মাতুব্বর নামের দুই জনকে শনাক্ত করে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) সাইবার অ্যান্ড স্পেশাল ক্রাইম বিভাগ। ঢাকার একটি আবাসিক হোটেল থেকে বৃহস্পতিবার তাঁদের গ্রেফতার করে পুলিশ।
তাঁদের প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদের বরাত দিয়ে ডিবি জানায়, শহিদুল ও মামুনই ওই দুই ঘটনায় এটিএম কার্ড হাতিয়ে নিয়ে টাকা তুলে নিয়েছিলেন। এটিএম বুথগুলোর সিসিটিভি ক্যামেরার ফুটেজ দেখে তাঁদের গ্রেফতার করা হয়েছে। তাঁরা ২০১৫ সাল থেকে এভাবে মানুষের এটিএম কার্ড নিয়ে প্রতারণা করে আসছিলেন। এক্ষেত্রে তাঁরা নারী ও বয়স্ক ব্যক্তিদের লক্ষ্যবস্তু বানাতেন। দিনে যখন বুথের নিরাপত্তাকর্মীরা খাবার খেতে যান, তখন বুথে ঢুকে লোকজনের সঙ্গে প্রতারণা করেন। আবার কোনো কোনো ক্ষেত্রে বুথের নিরাপত্তাকর্মীদের টাকা দিয়ে এ কাজ করতেন।
এ বিষয়ে ডিবির অতিরিক্ত কমিশনার হারুন-অর-রশীদ বলেন, টাকা তুলতে কোনো ব্যক্তি এটিএম বুথে প্রবেশ করার আগে শহিদুল বুথে ‘মোবাইল ব্যাংকিং অপশন’ চালু করে রাখতেন। যেসব ব্যাংকের মোবাইল ব্যাংকিং সুবিধা আছে, সেগুলোতেই শুধু এই অপশন চালু রাখা যায়। শহিদুল অপশনটি চালু রাখায় গ্রাহক কার্ড বুথে প্রবেশের চেষ্টা করলে তা ফিরে আসত। তখন শহিদুল টাকা তুলতে সাহায্য করার কথা বলে গ্রাহকের কার্ড নিয়ে নিজের কাছে থাকা একই ধরনের কার্ড গ্রাহককে দিতেন। কৌশলে কার্ডের পিন নম্বরও জেনে নিতেন। পরে গ্রাহকের কার্ড দিয়ে টাকা তুলে নিতেন শহিদুল।
ডিবি সূত্র জানায়, শহিদুল প্রতারণার ঘটনায় আগেও চারবার গ্রেফতার হয়েছেন। জামিনে মুক্ত হয়ে আবারও একই অপরাধে জড়িয়েছেন তিনি। শুধু ঢাকায় নয়, দেশের বিভিন্ন এলাকা ঘুরে তিনি এই প্রতারণা করেন। এভাবে প্রতি মাসে পাঁচ থেকে ছয়টি প্রতারণা করেন। তা থেকে দুই থেকে তিন লাখ টাকা আসত তাঁর।
ডিবি কর্মকর্তাদের তথ্য মতে, শহিদুল এসএসসি পাস করে একসময় পোশাক কারখানায় কাজ করতেন। একপর্যায়ে নিজেই এটিএম প্রতারণার এই কৌশল শেখেন। পরে পোশাক কারখানার চাকরি ছেড়ে দিয়ে একটি চক্র গড়ে তোলেন। তিনি যখন বুথের ভেতরে থাকেন, বাইরে দাঁড়িয়ে থেকে কে বুথে প্রবেশ করছেন, সেই তথ্য তাঁকে দেন মামুন। অষ্টম শ্রেণি পাস মামুন এক সময় চা বিক্রি করতেন। শহিদুলের সঙ্গে পরিচিত হওয়ার পর এই চক্রে জড়ান তিনি।
চলারপথে রিপোর্ট :
নড়াইলের লোহাগড়া উপজেলা পরিষদ পুকুরে স্কুলভিত্তিক সাঁতার প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়েছে। জেলা ক্রীড়া অফিসের আয়োজনে দুপুরে এ সাঁতার প্রতিযোগিতায় চারটি গ্রুপে বিভিন্ন ক্লাসের ১০০ জন ছাত্রছাত্রী অংশগ্রহণ করে।
জেলা ক্রীড়া অফিসার কামরুজ্জামানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন-লোহাগড়া পৌর মেয়র সৈয়দ মসিয়ূর রহমান। এছাড়া বিশেষ অতিথি ছিলেন-লোহাগড়া উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) আফরিন জাহান, ক্রীড়া সংগঠক দিলীপ চক্রবর্তীসহ অনেকে। প্রতিযোগিতা শেষে বিজয়ীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ করেন অতিথিবৃন্দ।
যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের অধীনে ক্রীড়া পরিদপ্তরের বার্ষিক ক্রীড়া কর্মসূচীর আওতায় এ সাঁতার প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি লোহাগড়া পৌর মেয়র সৈয়দ মসিয়ূর রহমান বলেন, খেলাধুলার মাধ্যমে মানুষের শরীর গঠনসহ মানসিক দিক ভালো থাকে। খেলার মাধ্যমে দেশের সুনাম অর্জিত হয়। দেশের গৌরব অর্জিত হয়। এখান থেকে ক্ষুদে সাঁতারুরাও ভালো কিছু অর্জন করবে এমন প্রত্যাশা করছি।
চলারপথে রিপোর্ট :
সিরাজগঞ্জের চৌহালী উপজেলার দুর্গম চরাঞ্চল উমারপুর ইউনিয়ননের হাপানিয়া গ্রামের বাসিন্দা হামিদ মোল্লা (৮৬) ও তার স্ত্রী ফজিলা খাতুন (৭৭) দম্পতি। সংসারে ৫ ছেলে ও ২ মেয়ের রয়েছে তাদের। যমুনা নদীর ভাঙনে বসতভিটা বিলীন হয়ে গেছে। মেয়েদের বিয়ে দিয়েছেন। আর ছেলেরা যার যার মত সুবিধা মত জায়গায় চলে গেছেন। কিন্ত ৫ ছেলের সংসারে বৃদ্ধ বাবা-মায়ের ঠাঁই হয়নি। কয়েকদিন আগে তাদের উপজেলার সম্ভুদিয়া জান্নাতুল বাকি কবরস্থান এলাকায় নির্জন স্থানে ফেলে রেখে গেছেন স্বজনরা। এ ঘটনার পর তাদের পাশে দাঁড়িয়েছে উপজেলা প্রশাসন। চলছে মামলার প্রস্তুতি।
জানা যায়, প্রায় ২ মাস আগে সেজ ছেলের মানিকগঞ্জের বাড়ি থেকে বৃদ্ধ দম্পতিকে চৌহালী উপজেলার উমারপুর ইউনিয়নের হাঁপানিয়া চরে পাঠিয়ে দেয়া হয়। পরবর্তীতে বৃদ্ধের ভাগ্নের বাড়িতে আশ্রয় হয়েছিল তাদের। সেখানেও অবহেলার শিকার হন তারা। এ অবস্থায় কয়েকদিন আগে পাশের বাঘুটিয়া ইউনিয়নে এ দম্পতির বড় মেয়ের বাড়ি সংলগ্ন সম্ভুদিয়া কবরস্থানের পাশে কাউকে না জানিয়ে ফেলে রেখে যায় স্বজনরা। সংবাদ পেয়ে এ দম্পতির বড় মেয়ে মনোয়ারা খাতুন বাবা-মাকে তার নিজ বাড়িতে নিয়ে যান।
এ বিষয়ে মেয়ে মনোয়ারা খাতুন বলেন, আমি নিজেই স্বামী হারা। দরিদ্র সন্তানদের সংসারে থাকি। আমার পাঁচ ভাইয়ের কেউ বাবা মাকে ভরনপোষণ করে না। এই বৃদ্ধ বয়সে তাদের বাড়ি থেকে বের করে দিয়েছে। কয়েক দিন আগে আমাকে না জানিয়ে আমার বাড়ির পাশে বাবা- মাকে ফেলে রেখে চলে গেছে। অভাব অনটনের সংসারে অসুস্থ বৃদ্ধ বাবা মাকে ভরণপোষণ আমার জন্য কষ্টসাধ্য। বিষয়টি জানতে পেরে অসহায় বাবা-মায়ের পাশে দাঁড়িয়েছেন উপজেলা প্রশাসন।
এ বিষয়ে চৌহালী উপজেলা নির্বাহী অফিসার মাহবুব হোসেন জানান, শুক্রবার সকালে সহকারী কমিশনার (ভূমি) সাইফুল ইসলাম ও বাগুটিয়া ইউপি চেয়ারম্যান আবুল কালাম মোল্লা এবং চিকিৎসকদের সমন্বয়ে একটি টিমকে ঘটনাস্থলে পাঠানো হয়েছিল। উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে অসহায় দম্পতিকে নগদ ১০ হাজার টাকা ও প্রয়োজনীয় ওষুধপত্র সহায়তা করা হয়েছে। ওই দম্পতিকে সাময়িকভাবে তাদের মেয়ের বাড়িতেই থাকতে বলা হয়েছে। উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে তাদের প্রয়োজনীয় সহায়তা করা হবে।
ইউএনও মাহবুব হোসেন আরো বলেন, এই অসহায়তা দম্পতিকে দ্রুত সময়ের মধ্যে একটি ঘর তুলে দেওয়ার সিদ্বান্ত নেওয়া হয়েছে। অন্যদিকে, বৃদ্ধ বাবা-মাকে ভরনপোষণ না করার অপরাধে ছেলেদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থার জন্য থানার ওসিকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
গাজীপুরের কালীগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ব্যাটারিচালিত এক অটোরিক্সা চালকের মৃত্যু হয়েছে। নিহত ইলিয়াস হোসেন (৩২) লক্ষ্মীপুরের রামগতি উপজেলার চরসীতা এলাকার আব্দুস সাত্তারের ছেলে। তিনি স্ত্রী ও সন্তানকে নিয়ে কালীগঞ্জ উপজেলার বাহাদুরসাদী ইউনিয়নের মধ্য খলাপাড়া গ্রামে ভাড়া বাড়িতে থেকে স্থানীয়ভাবে ব্যাটারি চালিত অটোরিকশা চালাতো।
কালীগঞ্জ থানার এস. আই রফিকুল ইসলাম লিটন ও স্থানীয়রা জানায়, প্রতিদিনের মতো মঙ্গলবার রাতে অটোরিক্সার ব্যাটারি চার্জ দেয়ার জন্য ইলিয়াস হোসেন তার বাসার সামনে অটোরিক্সা রেখে বিদ্যুৎ-সংযোগ দেন। পরে বুধবার সকালে চার্জ দেয়া অবস্থায় অটোরিকশা মুছতে গিয়ে বিদ্যুতায়িত হন ইলিয়াস হোসেন। এ সময় স্থানীয়রা বুঝতে পেরে তাকে উদ্ধার করে কালীগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
বৃষ্টির পানিতে মাছ ধরতে গিয়ে দিনাজপুরের চিরিরবন্দরে বজ্রপাতে রশিদুল ইসলাম বাবু নামে একজনের মৃত্যু হয়েছে। রশিদুল ইসলাম বাবু (৩৫) চিরিরবন্দর উপজেলার পুনট্টি ইউনিয়নের আমতলীর সাহাপুর গ্রামের ঝাড়পুকুর পাড়ার মোখলেছার রহমানের ছেলে।
আজ ২৪ সেপ্টেম্বর রবিবার সকাল সাড়ে ৯টার দিকে চিরিরবন্দর উপজেলার পুনট্টি ইউনিয়নের আমতলীর সাহাপুর গ্রামের ঝাড়পুকুর নামক স্থানে এ বজ্রপাতের ঘটনাটি ঘটেছে।
পুলিশ ও স্থানীয়রা জানায়, রবিবার সকাল ৯টার দিকে রশিদুল ইসলাম বাবু বাড়ির পাশে বৃষ্টির পানিতে মাছ ধরতে যায়। ওইসময় বৃষ্টিসহ বজ্রপাত হলে বজ্রাপাতে ঘটনাস্থলেই রশিদুল ইসলাম বাবু নিহত হন।
চিরিরবন্দর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. বজলুর রশিদ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, আইনগত প্রক্রিয়া শেষে মরদেহ পরিবারের নিকট হস্তান্তর করা হয়েছে। এ ঘটনায় উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) এ কে এম শরীফুল হক বজ্রপাতে নিহত রশিদুল ইসলাম বাবুর পরিবারকে এককালীন ১০ হাজার টাকা সহায়তা প্রদান করেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
ঢাকার দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানাধীন ভাওয়ারভিটি এলাকায় এক যুবক ভুয়া পুলিশ অফিসার পরিচয় দিয়ে সাধারণ জনগণের সাথে প্রতারণা করার সময় র্যাব-১০-এর একটি টিম সেই প্রতারককে গ্রেফতার করেছে। গ্রেফতারকৃত যুবকের নাম মো. লিটন খান (৩০) বলে জানা গেছে।
র্যাব-১০-এর মিডিয়া সেল থেকে এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে তারা জানতে পারে যে দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানাধীন ভাওয়ারভিটি এলাকায় এক যুবক ভুয়া পুলিশ অফিসার পরিচয় দিয়ে সাধারণ জনগণের সাথে প্রতারণা করছেন। এমন সংবাদের ভিত্তিতে ৩১ মে রাতে র্যাব-১০-এর একটি আভিযানিক দল উক্ত স্থানে অভিযান পরিচালনা করে।
অভিযানে সহকারী পুলিশ সুপার পরিচয় দিয়ে প্রতারণাকারী চক্রের এক ভুয়া পুলিশকে হাতেনাতে গ্রেফতার করে র্যাব। এ সময় তার নিকট হতে দুটি ভুয়া পুলিশ আইডি কার্ড, দুটি ল্যাপটপ, একটি সিডি ড্রাইভ, তিনটি হার্ডডিস্ক, দুটি ভুয়া এনআইডি কার্ড, দুটি পেনড্রাইভ, তিনটি মডেম, তিনটি মোবাইল ফোনসেট ও ৫০ হাজার টাকা জব্দ করা হয়।
র্যাব-১০-এর প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায়, গ্রেফতারকৃত যুবক একজন প্রতারকচক্রের সক্রিয় সদস্য। সে বেশ কিছুদিন যাবৎ কেরানীগঞ্জসহ ঢাকা জেলার বিভিন্ন এলাকায় সাময়িক বাসা ভাড়া নিয়ে অবস্থান করে এবং পুলিশের এএসপির পরিচয় প্রদান করে জনসাধারণের মূল্যবান জিনিসপত্র প্রতারণার মাধ্যমে আত্মসাৎ করে আসছিল।
গ্রেফতারকৃত ব্যক্তির বিরুদ্ধে দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানায় নিয়মিত মামলা করা হয়েছে।