চলারপথে রিপোর্ট :
জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় চার মাস ধরে নেই শিশু-কিশোর ও নারীদের ইপিআই টিকা প্রদানের কার্ড। ফটোকপি করে চালানো হচ্ছে কার্যক্রম। এ নিয়ে ভবিষ্যতে নানা ভোগান্তিতে পড়ার আশঙ্কায় অভিভাবকরা।
জানা যায়, ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বিএমএ ভবনের নিচতলায় অবস্থিত ইপিআই টিকা দান কেন্দ্র। এই ইপিআই কেন্দ্র থেকে ১৫ মাস পর্যন্ত শিশুদের বিসিজি, ওপিভি, পেন্টাভ্যালেন্ট, পিসিবি, এমআর ভ্যাকসিন, আইপিভি, হামের দেওয়া হয়। এছাড়া মেয়েদের টিটি টিকা এবং এমআর টিকা দেওয়া হয়। এ কেন্দ্রে জেলা সদরসহ আশপাশের উপজেলার বিভিন্ন এলাকার প্রায় দেড় শতাধিক শিশু, কিশোর ও নারীরা টিকা দিতে আসেন। এই কেন্দ্রে শিশুদের সপ্তাহে ৬দিন সকাল ৮টা থেকে দুপুর আড়াই পর্যন্ত এই টিকা দেওয়া হয়। কিন্তু চার মাস ধরে এ কেন্দ্রে টিকা দিতে আসা সেবা প্রার্থীরা ইপিআই কার্ড হাতে পাচ্ছে না৷ টিকা দিতে হচ্ছে কার্ডের হচ্ছে ফটোকপি দিয়ে।
আবু হানিফ নামের অভিভাবক বলেন, আমার শিশুকে এই প্রথম টিকা দিতে এসেছি। কিন্তু টিকা কার্ড দিয়েছে ফটোকপি করা। বয়স ১৫ মাস হওয়া পর্যন্ত এই কার্ড দিয়েই টিকা দিতে হবে। ফটোকপি করা কার্ড কি ১৫ মাস টিকবে? এমনকি ভবিষ্যতে শিক্ষাক্ষেত্র, বিদেশ গমন, জন্মনিবন্ধনসহ নানা ক্ষেত্রে ভোগান্তির শিকার হতে হবে।
শরিফা বেগম নামের একজন বলেন, এই টিকা কার্ড তো অনেক গুরুত্বপূর্ণ। ফটোকপি যে দিচ্ছে তা কি থাকবে? নষ্ট হয়ে গেলে তো অনেক দুর্ভোগে পড়তে হবে।
এ কেন্দ্রের দায়িত্বপ্রাপ্ত সিনিয়র স্টাফ নার্সরা বলেন, টিকা কার্ড দিতে না পারায় প্রায় সময়ই অভিভাবকরা আমাদের সঙ্গে অশোভন আচরণ করেন। অনেক সময় বাগ-বিতণ্ডা থেকে চরম আকার ধারণ করে।
এই কেন্দ্রের সুপারভাইজার মমিনুল ইসলাম বলেন, কার্ড না থাকার বিষয়টি আমরা ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানিয়েছি। জানুয়ারির আগে কার্ড পাওয়া যাবে না।
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সিভিল সার্জন ডা. একরামউল্লাহ বলেন, বেশ কয়েক জায়গা থেকে টিকা কার্ড সংকটের তথ্য পেয়েছি৷ আমরা ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে বিষয়টি জানিয়েছি। অচিরেই এই কার্ড মিলবে বলে প্রত্যাশা করছি। তখন আর এই সমস্যা থাকবে না।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বিএনপির মানববন্ধনের নামে ভীতিকর পরিবেশ সৃষ্টি করে বিশৃঙ্খলা করার অপচেষ্টার প্রতিবাদে জেলা ছাত্রলীগ শান্তি মিছিল ও সমাবেশ করেছে।
আজ ১১ মার্চ শনিবার বেলা ১১টার দিকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজের শহীদ মিনারের সামনে ছাত্রলীগ তাদের শান্তি সমাবেশ করে।
জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি রবিউল হোসেন রুবেলের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত শান্তি সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান, যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা আল মামুন সরকার।
অপর দিকে, সরকারি কলেজ ক্যাম্পাস থেকে সামান্য দূরে রেলগেইট সংলগ্ন জেলা পরিষদ মার্কেটের সামনে বিদ্যুতের মূল্যবৃদ্ধি, নিত্য প্রয়োজনীয় খাদ্য পন্য সামগ্রী, কৃষি উপকরণ, শিক্ষা উপকরণসহ সকল কিছুর মূল্য বৃদ্ধির প্রতিবাদ, বর্তমান সংসদ বিলুপ্ত করে নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠান ও বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তিসহ ১০ দফা দাবিতে মানববন্ধন করে জেলা বিএনপি।
মানববন্ধনে প্রধান অতিথি ছিলেন বিএনপির নির্বাহী কমিটির ভাইস চেয়ারম্যান বরকত উল্লাহ বুলু।
এদিকে পাল্টাপাল্টি কর্মসূচি চলাকালে শহরে অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়।
জেলা ছাত্রলীগের সমাবেশের আগে ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা সরকারি কলেজের সামনে থেকে একটি মিছিল নিয়ে বিএনপির মানববন্ধনের দিকে এগিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করলে পুলিশ তাদেরকে বাঁধা প্রদান করে। পরে তারা ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজের শহীদ মিনারের পাদদেশে শান্তি সমাবেশ করে।
এ ব্যাপারে জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি রবিউল হোসেন রুবেল জানান, বিএনপি মানববন্ধনের নামে অস্থিতিশীল পরিস্থিতি তৈরির পায়তারা করছে। এই মানববন্ধনে যারা এসেছেন তারা চিহ্নিত অপরাধী। তাদের অধিকাংশের বিরুদ্ধে থানায় অসংখ্য মামলা রয়েছে। তাদের দেশ বিরোধী ষড়যন্ত্র, নৈরাজ্য ও অপপ্রচারের প্রতিবাদে ছাত্রলীগ শান্তি মিছিল ও সমাবেশ করেছে।
অপর দিকে জেলা বিএনপির আহবায়ক মোঃ জিল্লুর রহমান বলেন, বিদ্যুতের মূল্যবৃদ্ধি, নিত্য প্রয়োজনীয় খাদ্য পন্য সামগ্রী, কৃষি উপকরণ, শিক্ষা উপকরণসহ সকল কিছুর মূল্য বৃদ্ধির প্রতিবাদ, বর্তমান সংসদ বিলুপ্ত করে নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠান ও বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তিসহ ১০ দফা দাবিতে আমরা মানববন্ধন করেছি। এটা আমাদের পূর্ব নির্ধারিত ও কেন্দ্রীয় কর্মসূচী ছিলো।
এ ব্যাপারে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এমরানুল ইসলাম বলেন, দুই দলের কর্মসূচি ঘিরে কোন ধরনের অপ্রীতিকর পরিবেশের যাতে সৃষ্টি না হয় সেজন্য পুলিশ সতর্ক অবস্থানে ছিলো। সেখানে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছিল।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আনন্দঘন পরিবেশে জাতীয় দৈনিক আমার সংবাদের প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালন করা হয়েছে। এ উপলক্ষে আজ ০২ মার্চ বৃহস্পতিবার সকালে ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাব মিলানায়তনে কেক কাটা ও আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়। এতে ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি খ. আ. ম রশিদুল ইসলামের সভাপতিত্বে ও সাবেক সহ-সভাপতি ইব্রাহিম খান সাদাতের পরিচালনায় বক্তব্য রাখেন প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি মোহাম্মদ আরজু, সাবেক সভাপতি সৈয়দ মিজানুর রেজা, সাবেক সাধারণ সম্পাদক মো: সাদেকুর রহমান, ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের সিনিয়র সহ-সভাপতি মো: জসিম উদ্দিন, প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক বাহারুল ইসলাম মোল্লা, সাবেক সিনিয়র সহ-সভাপতি আল আমিন শাহীন, সহ-সভাপতি সৈয়দ মোহাম্মদ আকরাম, সাবেক সহ-সভাপতি মফিজুর রহমান লিমন, সাবেক সাধারণ সম্পাদক দীপক চৌধুরী বাপ্পী, সাবেক সাধারণ সম্পাদক জাবেদ রহিম বিজন, সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ রিয়াজ আহমেদ অপু, ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শিহাব উদ্দিন বিপু, ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের কোষাধ্যক্ষ মোশাররফ হোসেন বেলাল, সাবেক আইটি সম্পাদক মজিবুর রহমান খান, ব্রাহ্মণবাড়িয়া টেলিভিশন জার্নালিস্ট এসোসিয়েশনের আইটি সম্পাদক জালাল উদ্দিন রুমি, দৈনিক ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সম্পাদক ফয়জুন নাহার প্রম্খু। এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন সাংবাদিক আজিজুর রহমান পায়েল, মেহেদী নূর পরশ, প্রকাশ দাস, ইফতেহার রিফাত, মোঃ সাইফুল, মোঃ রাসেলসহ বিভিন্ন প্রিন্ট ও ইলেক্ট্রনিক্স মিডিয়ার সাংবাদিকবৃন্দ।
এ সময় বক্তারা, দৈনিক আমার সংবাদের উত্তরোত্তর সফলতা ও সমৃদ্ধি কামনা করেন। পরে কেক কেটে প্রতিষ্ঠানটির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন করা হয়।
অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন প্রেসক্লাবের সাবেক সহ- সভাপতি ইব্রাহিম খান সাদাত।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায়র ক্যাডার কম্পোজিশনের সুরক্ষা, পদোন্নতি, পদসৃজন, স্কেল আপগ্রেডেশন ও আন্তঃ ক্যাডার বৈষম্য নিরসনসহ বিভিন্ন দাবিতে আজ ২৬ মঙ্গলবার সংবাদ সম্মেলন করেছে বিসিএস সাধারণ শিক্ষা সমিতি। সকাল সোয়া ১১টায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেস ক্লাব মিলনায়তনে এই সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন বিসিএস সাধারণ শিক্ষা সমিতি, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সভাপতি প্রফেসর ড. মো. ইব্রাহিম।
এ সময় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, সমিতির সাধারন সম্পাদক মোহাম্মদ হামজা মাহমুদ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি মহিলা কলেজের অধ্যক্ষ এ. এস.এম. শফিকুল্লাহ, প্রফেসর খালেদ খান, আহসান শাহরিয়ার তোফা, মোঃ সাইদুল ইসলাম খান, শায়েলা ইয়াসমিন, মোঃ মোসলেম উদ্দিন, শামসুল হক।
সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, শিক্ষা ক্যাডার নিয়ন্ত্রিত সরকারি কলেজ সমূহে উচ্চ মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা স্তরে প্রায় ৫০ লাখ শিক্ষার্থী অধ্যায়নরত রয়েছে। শিক্ষা ক্যাডার কর্মকর্তার সংখ্যা মাত্র ১৬ হাজার। গুরুত্বপূর্ণ এই খাতে ১২ হাজার ৪৪৪ টি পদ সৃজনের প্রস্তাব আটকে আছে ৯ বছর ধরে।
উপরন্ত আমরা লিখিতভাবে আপত্তি জানাবার পরেও বিসিএস সাধারণ শিক্ষা ক্যাডারের তফসিলভুক্ত প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের ৫১২টি পদ শিক্ষা ক্যাডারের তফসিল বহির্ভুত করে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের নিয়োগবিধি চুড়ান্ত করা হয়েছে। এটি সুষ্পষ্টই শিক্ষা ক্যাডারের অস্তিত্বের উপর আঘাত। আমরা এ সকল কর্মকান্ডকে সরকারের উন্নয়ন অগ্রযাত্রাকে প্রশ্নবিদ্ধ করার শামিল মনে করি। শিক্ষা ক্যাডারকে অন্ধকারে রেখে এই বিধি করার এখতিয়ার প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের নেই। আমরা শিক্ষা ক্যাডার বিরোধী এসকল কর্মকান্ডের তীব্র প্রতিবাদ জানাই এবং অবিলম্বে এই বিধি বাতিলের দাবি করি।
আমাদের দাবি না মানলে কেন্দ্রীয় সিদ্ধান্ত মোতাবেক আগামী ২ অক্টোবর সারাদেশে একদিনের কর্মবিরতি পালন করা হবে। এতে দৃশ্যমান অগ্রগতি না হলে ১০, ১১, ১২ অক্টোবর টানা তিনদিনের কর্মবিরতি পালন করা হবে।
লিখিত বক্তব্যে আরো বলা হয়, প্রশাসনসহ অন্যান্য সেক্টরের জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে অফিস রয়েছে। কিন্তু জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে শিক্ষা ব্যবস্থার নিয়ন্ত্রণ ও পরিচালনের জন্য শক্তিশালী শিক্ষা প্রশাসন গড়ে উঠেনি। দেশের সার্বিক শিক্ষা ব্যবস্থার উন্নয়নে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের অধীনে শিক্ষা ক্যাডার নিয়ন্ত্রিত জেলা ও উপজেলা শিক্ষা প্রশাসন প্রতিষ্ঠা প্রয়োজন।
চলারপথে রিপোর্ট :
গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রী র.আ.ম. উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী এমপি বলেছেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান আমাদের একটি দেশ দিয়েছেন। সেই কল্যাণে আজ আমি মন্ত্রী। চার বার বিপুল ভোটে সংসদ সদস্য নির্বাচিত করার জন্য আমি আপনাদের প্রতি কৃতজ্ঞ ও ঋণী।
আজ ১৬ ফেব্রুয়ারি শুক্রবার সন্ধ্যায় ব্রাহ্মণবাড়িযা সদর উপজেলা পরিষদ ও উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে তাঁকে দেয়া গণসংবর্ধনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথা বলেন।
মন্ত্রী আরো বলেন, আপনারা আমাকে যা দিয়েছেন তার প্রতিদান আমি কখনো দিতে পারবো না। তবে নির্বাচনের আগে আমি যে প্রতিশ্রুতিগুলো দিয়েছি তা বাস্তবায়ন করবো। ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ সেলিম শেখের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি ছিলেন মাউশির সাবেক মহাপরিচালক ও ইউনিভার্সিটি অব ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ট্রেজারার প্রফেসর ফাহিমা খাতুন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা আওয়ামীলীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি মো. হেলাল উদ্দিন, সহ-সভাপতি হাজী হেলাল উদ্দিন ও জেলা আওয়ামীলীগের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক মাহবুবুল বারী চৌধুরী, সদর উপজেলা পরিষদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান এডভোকেট লোকমান হোসেন, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান শামিমা আক্তার, সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা আবুল কালাম ভূঁইয়া, সাধারণ সম্পাদক এম.এ.এইচ মাহবুব আলম।
এরআগে মন্ত্রী ২১টি বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্পের উদ্বোধন করেন ও সদর উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে সদর উপজেলার আইন-শৃংখলা কমিটির মাসিক সভায় অংশগ্রহন করেন।
গণসংবর্ধনা অনুষ্ঠানে সাংবাদিক, শিক্ষক, সদর উপজেলার ১১ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানসহ বিভিন্ন শ্রেণী-পেশার মানুষ ও সুশীল সমাজের প্রতিনিধিগণ উপস্থিত ছিলেন।