চলারপথে রিপোর্ট :
আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য দলীয় প্রার্থী ঘোষণা করেছে জাতীয় সংসদের প্রধান বিরোধী দল জাতীয় পার্টি।
আজ ২৭ নভেম্বর সোমবার বিকেল ৫টা ৪০ মিনিটে রাজধানীর বনানীতে অবস্থিত জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান কার্যালয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেন দলটির মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নু।
এসময় ৩০০ আসনের মধ্যে ২৮৯টির প্রার্থীর নাম ঘোষণা করেন তিনি। বাকি ১১টি আসনে প্রার্থীর নাম পরে ঘোষণা করা হবে বলে জানান চুন্নু।
প্রার্থীরা হলো :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-১ (নাসিরনগর) মোঃ শাহানুল করিম, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ (সরাইল-আশুগঞ্জ) এডভোকেট আব্দুল হামিদ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩ (সদর-বিজয়নগর) এ্যাড. মোঃ রেজাউল ইসলাম ভূঁইয়া, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৪ (কসবা-আখাউড়া) তারেক আহমেদ আদেল, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৫ (নবীনগর) মোঃ মোবারক হোসেন দুলু, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ (বাঞ্ছারামপুর) এডভোকেট আমজাদ হোসেন,
পঞ্চগড়-১ মোঃ আবু সালেক/মোঃ আব্দুর রহিম, পঞ্চগড়-২ লুৎফর রহমান রিপন, ঠাকুরগাঁও-১ মোঃ রেজাউল রাজী স্বপন চৌধুরী, ঠাকুরগাঁও-২ নুরুন্নাহার বেগম, ঠাকুরগাঁও-৩ হাফিজ উদ্দিন আহমেদ (সাবেক এমপি), দিনাজপুর-১ মোঃ শাহিনুর ইসলাম, দিনাজপুর-২ এ্যাড. জুলফিকার হোসেন মাহবুবুর রহমান, দিনাজপুর-৩ আহমেদ শফি রুবেল, দিনাজপুর-৪ মোঃ মোনাজাত চৌধুরী, দিনাজপুর-৫ এ্যাড. নুরুল ইসলাম, দিনাজপুর-৬ মোঃ ফিরোজ সুলতান আলম, নীলফামারী-১ লেঃ কর্ণেল (অবঃ) তসলিম, নীলফামারী-২ মোঃ শাহজাহান আলী চৌধুরী, নীলফামারী-৩ মেজর (অবঃ) রানা মোঃ সোহেল, নীলফামারী-৪ আহসান আদেলুর রহমান, লালমনিরহাট-১ মোঃ হাবিবুল হক বশু মিয়া, লালমনিরহাট-২ মোঃ দেলোয়ার, লালমনিরহাট-৩ (লালমনিরহাট সদর উপজেলা) জাহিদ হাসান, রংপুর-১ এইচ এম শাহরিয়ার আসিফ, রংপুর-২ আনিসুল ইসলাম মন্ডল, রংপুর-৩ গোলাম মোহাম্মদ কাদের, রংপুর-৪ মোস্তফা সেলিম বেঙ্গল, রংপুর-৫ মোঃ আনিছুর রহমান, রংপুর-৬ (পীরগঞ্জ উপজেলা) মোঃ নূর আলম মিয়া, কুড়িগ্রাম-১ একেএম. মো স্তাফিজুর রহমান, কুড়িগ্রাম-২ পনির উদ্দিন আহমেদ, কুড়িগ্রাম-৩ আব্দুস সুবহান, কুড়িগ্রাম-৪ একেএম সাইফুর রহমান, গাইবান্ধা-১ ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী, গাইবান্ধা-২ আব্দুর রশীদ সরকার, গাইবান্ধা-৩ ইঞ্জিনিয়ার মাইনুর রাব্বী চৌধুরী, গাইবান্ধা-৪ ( গোবিন্দগঞ্জ) কাজী মোঃ মশিউর রহমান, গাইবান্ধা-৫ (সাঘাটা-ফুলছড়ি) মোঃ আতাউর রহমান সরকার, জয়পুরহাট-১ ডা. মোঃ মোয়াজ্জেম হোসেন, জয়পুরহাট-২ আবু সাঈদ নুরুল্লাহ, বগুড়া-১ মোঃ গোলাম মো স্তফা বাবু মন্ডল, বগুড়া-২ শরিফুল ইসলাম জিন্নাহ এমপি, বগুড়া-৩ এ্যাড. নুরুল ইসলাম তালুকদার এমপি, বগুড়া-৪ শাহীন মো স্তফা কামাল ফারুক, বগুড়া-৫ মোঃ ওমর ফারুক, বগুড়া-৬ আজিজ আহমেদ রুবেল, বগুড়া-৭ এটিএম আনিসুল ইসলাম, চাঁপাইনবাবগঞ্জ-১ মোঃ আফজার হোসেন, চাঁপাইনবাবগঞ্জ-২ এ্যাড. আব্দুর রশীদ, চাঁপাইনবাবগঞ্জ-৩ মোঃ মো স্তাফিজুর রহমান মুকুল, নওগাঁ-১ মোঃ আকবর আলী, নওগাঁ-২ অ্যাড. মোঃ তোফাজ্জল হোসেন, নওগাঁ-৩ মাসুদ রানা, নওগাঁ-৪ (মান্দা) মোঃ আলতাফ হোসেন, নওগাঁ-৫ (নওগাঁ সদর) মোঃ ইফতারুল ইসলাম বকুল, নওগাঁ-৬ আবু বেলাল হোসেন, রাজশাহী-১ সামসুদ্দিন মন্ডল, রাজশাহী-২ সাইফুল ইসলাম স্বপন, রাজশাহী-৩ সোলায়মান হোসেন, রাজশাহী-৪ মোঃ আবু তালেব প্রামাণিক, রাজশাহী-৫ অধ্যাপক আবুল হোসেন, রাজশাহী-৬ মোঃ শামসুদ্দিন রিন্টু, নাটোর-১ মোঃ আশিক হোসেন, নাটোর-২ ডা. মোঃ নুরুন্নবী মৃধা, নাটোর-৩ আনিসুর রহমান, নাটোর-৪ অধ্যাপক মোঃ আলাউদ্দিন মৃধা, সিরাজগঞ্জ-১ মোঃ জহিরুল ইসলাম, সিরাজগঞ্জ-২ মোঃ আমিনুল ইসলাম ঝন্টু, সিরাজগঞ্জ-৩ মোঃ জাকির হোসেন, সিরাজগঞ্জ-৪ মোঃ আব্দুল্লাহ আল হাসেম, সিরাজগঞ্জ-৫ মোঃ ফজলুল হক, সিরাজগঞ্জ-৬ মোঃ মো৩ার হোসেন, পাবনা-১ সরদার শাহজাহান, পাবনা-২ শহিদুল ইসলাম দায়েন, পাবনা-৩ মীর নাদির মোঃ ডাবলু, পাবনা-৪ মোঃ রেজাউল করিম, পাবনা-৫ তারিকুল আলম স্বাধীন, মেহেরপুর-১ মোঃ আব্দুল হামিদ, মেহেরপুর-২ কেতাব আলী, কুষ্টিয়া-১ শাহরিয়ার জামিল জুয়েল, কুষ্টিয়া-২ শহীদুল ইসলাম ফারুকী, কুষ্টিয়া-৩ নাফিজ আহমেদ খান টিটু, কুষ্টিয়া-৪ মোঃ আয়ান উদ্দিন, চুয়াডাঙ্গা-১ এ্যাড. সোহরাব হোসেন, চুয়াডাঙ্গা-২ মোঃ রবিউল ইসলাম, ঝিনাইদহ-১ মনিকা আলম, ঝিনাইদহ-২ মেজর (অব.) মাহফুজুর রহমান, ঝিনাইদহ-৩ মোঃ আব্দুর রহমান, ঝিনাইদহ-৪ এমদাদুল ইসলাম বাচ্চু, যশোর-১ মোঃ আক্তারুজ্জামান, যশোর-২ ফিরোজ শাহ, যশোর-৩ মোঃ মাহবুব আলম, যশোর-৪ মোঃ জহুরুল হক, যশোর-৫ এম এ হালিম, যশোর-৬ জি এম হাসান, মাগুরা-১ মোঃ সিরাজুস সায়েফিন সাঈফ, মাগুরা-২ মোঃ মুরাদ আলী, নড়াইল-১ মিল্টন মোল্লা, নড়াইল-২ এ্যাড. খন্দকার ফায়েকুজ্জামান ফিরোজ, বাগেরহাট-১ মোঃ কামরুজ্জামান, বাগেরহাট-২ হাজারা শহীদুল ইসলাম, বাগেরহাট-৩ মোঃ মনিরুজ্জামান মনি, বাগেরহাট-৪ সাজন কুমার মিস্ত্রী, খুলনা-১ কাজী হাসানুর রশিদ, খুলনা-২ গাউসুল আজম, খুলনা-৩ আব্দুল্লাহ আল মামুন, খুলনা-৪ মোঃ ফরহাদ আহমেদ, খুলনা-৫ মোঃ শহীদ আলম, খুলনা-৬ মোঃ শফিকুল ইসলাম মধু, সাতক্ষীরা-১ সৈয়দ দিদার বখত, সাতক্ষীরা-২ মোঃ আশরাফুজ্জামান আশু, সাতক্ষীরা-৩ অ্যাড. মোঃ আলিফ হোসেন, সাতক্ষীরা-৪ মোঃ মাহবুবুর রহমান, বরগুনা-১ মোঃ খলিলুর রহমান, বরগুনা-২ মিজানুর রহমান, পটুয়াখালী-১ এ.বি.এম. রুহুল আমিন হাওলাদার, পটুয়াখালী-২ মোঃ মহসিন হাওলাদার, পটুয়াখালী-৩ মোঃ নজরুল ইসলাম, পটুয়াখালী-৪ আব্দুল মান্নান হাওলাদার, ভোলা-১ শাহজাহান মিয়া, ভোলা-২ মোঃ মিজানুর রহমান, ভোলা-৩ মোঃ কামাল উদ্দিন, ভোলা-৪ মোঃ মিজানুর রহমান, বরিশাল-১ ছেরনিয়াবাত সেকেন্দার আলী, বরিশাল-২ রঞ্জিত কুমার বাড়ৈ, বরিশাল-৩ গোলাম কিবরিয়া টিপু, বরিশাল-৪ মোঃ মিজানুর রহমান, বরিশাল-৫ ইকবাল হোসেন তাপস, বরিশাল-৬ নাসরিন জাহান রত্না, ঝালকাঠী-১ মোঃ এজাজুল হক, ঝালকাঠী-২ মোঃ আনোয়ার হোসেন হাওলাদার, পিরোজপুর-১ মোঃ নজরুল ইসলাম, পিরোজপুর-২ মোঃ খলিলুর রহমান খলিল, পিরোজপুর-৩ মোঃ মাশরেকুল আজম রবি, টাঙ্গাইল-১ মোহাম্মদ আলী, টাঙ্গাইল-২ মোঃ হুমায়ুন কবির তালুকদার, টাঙ্গাইল-৩ মোঃ আব্দুল হালিম, টাঙ্গাইল-৪ মোঃ লিয়াকত আলী, টাঙ্গাইল-৫ মোঃ মোজাম্মেল হোসেন, টাঙ্গাইল-৬ আবুল কাশেম, টাঙ্গাইল-৭ জহিরুল ইসলাম জহির, টাঙ্গাইল-৮ মোঃ রেজাউল করিম, জামালপুর-১ এস.এম আবু সায়েম, জামালপুর-২ মোস্তফা আল মাহমুদ, জামালপুর-৩ মীর সামসুল আলম লিপটন, জামালপুর-৪ বীরমুক্তিযোদ্ধা মোঃ আবুল কালাম আজাদ, জামালপুর-৫ মোঃ জাকির হোসেন খান, শেরপুর-১ মোঃ ইলিয়াস উদ্দিন চেয়ারম্যান মোঃ মাহমুদুল হক মনি, শেরপুর-৩ মোঃ সিরাজুল হক, ময়মনসিংহ-১ কাজল চন্দধ মহন্ত, ময়মনসিংহ-২ মোঃ এনায়েত হোসেন, ময়মনসিংহ-৩ ডা. মো স্তাফিজুর রহমান আকাশ, ময়মনসিংহ-৫ সালাহউদ্দিন আহমেদ মুক্তি, ময়মনসিংহ-৬ বীর মুক্তিযোদ্ধা মাহফুজুর রহমান বাবুল, ময়মনসিংহ-৭ মোঃ আব্দুল মজিদ, ময়মনসিংহ-৮ ফখরুল ইমাম এমপি, ময়মনসিংহ-৯ আলহাজ¦ হাসমত মাহমুদ তারিক, ময়মনসিংহ-১০ মোঃ নাজমুল হক, ময়মনসিংহ-১১ মোঃ হাফিজ উদ্দিন, নেত্রকোণা-১ গোলাম রাব্বানী, নেত্রকোণা-২ রহিমা আক্তার আসমা সুলতানা, নেত্রকোণা-৩ মোঃ জসীম উদ্দীন ভূঁইয়া, নেত্রকোণা-৪ এডভোকেট লিয়াকত আলী খান, নেত্রকোণা-৫ ওয়াহিদুজ্জামান আজাদ, কিশোরগঞ্জ-১ ডা. মোঃ আব্দুল হাই, কিশোরগঞ্জ-২ আবু সাঈদ আজাদ খুররম ভূইঁয়া, কিশোরগঞ্জ-৩ এ্যাড. মুজিবুল হক চুন্নু, কিশোরগঞ্জ-৪ মোঃ আবু ওহাব, কিশোরগঞ্জ-৫ মোঃ মাহবুবুল আলম, কিশোরগঞ্জ-৬ নুরুল কাদের সোহেল, মানিকগঞ্জ-১ জহিরুল আলম রুবেল, মোঃ হাসান সাঈদ, মানিকগঞ্জ-২ এস.এম. আব্দুল মান্নান, মানিকগঞ্জ-৩ জহিরুল আলম রুবেল, মুন্সিগঞ্জ-১ এ্যাড. শেখ মোহাম্মদ সিরাজুল ইসলাম, মুন্সিগঞ্জ-২ মোঃ জয়নাল আবেদীন, মুন্সিগঞ্জ-৩ এএফএম রফিকুল্লাহ সেলিম, ঢাকা-১ এ্যাড. সালমা ইসলাম এমপি, ঢাকা-২ শাকিল আহমেদ শাকিল, ঢাকা-৩ মোঃ মনির সরকার, ঢাকা-৪ সৈয়দ আবু হোসেন বাবলা এমপি, ঢাকা-৫ মীর আব্দুস সবুর আসুদ, ঢাকা-৬ এ্যাড. কাজী ফিরোজ রশীদ এমপি, ঢাকা-৭ তারেক এ আদেল, ঢাকা-৮ মোঃ জুবায়ের আলম খান রবিন, ঢাকা-৯ কাজী আবুল খায়ের, ঢাকা-১০ হাজী মোঃ শাহজাহান, ঢাকা-১১ মোঃ সিরাজ উদ্দিন আহমেদ, শামীম আহমেদ রিজভী, ঢাকা-১২ খোরশেদ আলম খুশু, ঢাকা-১৩ শফিকুল ইসলাম সেন্টু, ঢাকা-১৪ শফিকুল ইসলাম সেন্টু, মোঃ আলমাস উদ্দিন, ঢাকা-১৫ মোঃ শামসুল হক, ঢাকা-১৬ মোঃ আমানত হোসেন আমানত, ঢাকা-১৭ গোলাম মোহাম্মদ কাদের, ঢাকা-১৮ শেরীফা কাদের, ঢাকা-১৯ বাহাদুর ইসলাম ইমতিয়াজ, ঢাকা-২০ খান মোঃ ইসরাফিল খোকন, গাজীপুর-১ এমএম নিয়াজ উদ্দিন, আল আমিন সরকার, গাজীপুর-২ জয়নাল আবেদীন, গাজীপুর-৩ আলহাজ¦ মোঃ কামরুজ্জামান মন্ডল, এফএম সাইফুল ইসলাম, গাজীপুর-৪ মোঃ সামসুদ্দিন খান, গাজীপুর-৫ এমএম নিয়াজ উদ্দিন মুহাম্মদ মনিরুজ্জামান খান, নরসিংদী-১ মোঃ ওমর ফারুক মিয়া, নরসিংদী-২ এ এন এম রফিকুল ইসলাম সেলিম, নরসিংদী-৩ এ এস এম জাহাঙ্গীর পাঠান, নরসিংদী-৪ মোঃ কামাল উদ্দিন, নরসিংদী-৫ প্রকৌশলী মোঃ শহীদুল ইসলাম, নারায়ণগঞ্জ-১ মোঃ সাইফুল ইসলাম, নারায়ণগঞ্জ-২ আলমগীর সিকদার লোটন, নারায়ণগঞ্জ-৩ লিয়াকত হোসেন খোকা, নারায়ণগঞ্জ-৪ আলহাজ্ব ছালাহ্ উদ্দিন খোকা মোল্লা, নারায়ণগঞ্জ-৫ একেএম সেলিম ওসমান, রাজবাড়ী-১ এ্যাড. খন্দকার হাবিবুর রহমান বাচ্চু, রাজবাড়ী-২ এ্যাড মোঃ শফিউল আজম খান, ফরিদপুর-১ আক্তারুজ্জামান খান, ফরিদপুর-৩ এস.এম. ইয়াহিয়া, গোপালগঞ্জ-১ শহিদুল ইসলাম মোল্লা, গোপালগঞ্জ-২ কাজী শাহীন, মাদারীপুর-১ মোঃ মোতাহার হোসেন সিদ্দিকী, মাদারীপুর-২ একেএম নুরুজ্জামান জামান, মাদারীপুর-৩ মোঃ আব্দুল খালেক, শরীয়তপুর-২ মোঃ ওয়াহিদুর রহমান, শরীয়তপুর-৩ এডভোকেট মোঃ আব্দুল হান্নান, সুনামগঞ্জ-১ মোঃ আব্দুল মান্নান তালুকদার, সুনামগঞ্জ-৪ পীর ফজলুল রহমান মিজবাহ, সুনামগঞ্জ-৫ নাজমুল হুদা হিমেল, সিলেট-১ নজরুল ইসলাম বাবুল, সিলেট-২ মাকসুদ ইবনে আজিজ লামা, সিলেট-৩ আতিকুর রহমান আতিক, সিলেট-৪ এটিইউ তাজ রহমান, সিলেট-৫ আলহাজ¦ সাব্বির আহমদ, সিলেট-৬ সেলিম উদ্দিন, মৌলভীবাজার-১ আহম্মদ রিয়াজ উদ্দিন, মৌলভীবাজার-২ আব্দুল মালিক, মৌলভীবাজার-৩ রুহুল আমিন, হবিগঞ্জ-১ এম.এ. মুনিম চৌধুরী বাবু, হবিগঞ্জ-৩ আব্দুল মুমিন চৌধুরী, হবিগঞ্জ-৪ আহাদ উদ্দিন চৌধুরী শাহীন,
কুমিল্লা-১ মোঃ আমির হোসেন ভূঁইয়া, কুমিল্লা-২ এটিএম মঞ্জুরুল ইসলাম, কুমিল্লা-৩ মোঃ আলমগীর হোসেন, কুমিল্লা-৪ এ্যাড. ইউসুফ আজগর, কুমিল্লা-৫ মোঃ জাহাঙ্গীর আলম, কুমিল্লা-৬ এয়ার আহমেদ সেলিম, বীর মুক্তিযোদ্ধা ওবায়দুল করিম মোহন, কুমিল্লা-৭ লুৎফর রেজা খোকন, কুমিল্লা-৮ এইচ এন এম ইরফান, কুমিল্লা-৯ মোঃ গোলাম মো স্তফা কামাল, কুমিল্লা-১০ জোনাকী মুন্সি, কুমিল্লা-১১ মোস্তফা কামাল, চাঁদপুর-১ একে এস এম শহীদুল ইসলাম, চাঁদপুর-২ মোঃ এমরান হোসেন মিয়া, চাঁদপুর-৩ এ্যাড. মহাসিন খাঁন, চাঁদপুর-৪ সাজ্জাদ রশিদ, চাঁদপুর-৫ মোঃ ওমর ফারুক, ফেনী-১ শাহরিয়ার ইকবাল, ফেনী-২ খন্দকার নজরুল ইসলাম, ফেনী-৩ লেঃ জেঃ (অব.) মাসুদ উদ্দিন চৌধুরী, নোয়াখালী-১ ফজলুল করিম মোঃ ইয়াসিন, নোয়াখালী-২ মোঃ তালেবুজ্জামান, নোয়াখালী-৩ ফজলে এলাহী সোহাগ মিয়া, নোয়াখালী-৪ মোবারক হোসেন আজাদ, নোয়াখালী-৫ ব্যারিস্টার খাজা তানভীর আহমেদ, নোয়াখালী-৬ মুশফিকুর রহমান, লক্ষীপুর-১ মাহমুদুর রহমান মাহমুদ, লক্ষীপুর-২ বোরহান উদ্দিন আহমেদ মিঠু, লক্ষীপুর-৩ মোঃ রাকিব হোসেন, চট্টগ্রাম-১ মোঃ এমদাদ হোসেন চৌধুরী, চট্টগ্রাম-২ মোঃ শফিউল আজম চৌধুরী, চট্টগ্রাম-৩ এম এ সালাম, চট্টগ্রাম-৪ মোঃ দিদারুল কবির, চট্টগ্রাম-৫ ব্যারিস্টার আনিসুল ইসলাম মাহমুদ, চট্টগ্রাম-৬ মোঃ শফিউল আলম চৌধুরী, চট্টগ্রাম-৭ মুসা আহমেদ রানা, চট্টগ্রাম-৮ সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী, চট্টগ্রাম-৯ সানজিদ রশীদ চৌধুরী, চট্টগ্রাম-১২ মোঃ নুরুচ্ছফা সরকার, চট্টগ্রাম-১৩ আব্দুর রব চৌধুরী, চট্টগ্রাম-১৪ আবু জাফর মোঃ ওলিউল্ল্যাহ, চট্টগ্রাম-১৫ মোঃ সালেম, চট্টগ্রাম-১৬ মাহমুদুল ইসলাম চৌধুরী, কক্সবাজার-১ খোসনেআরা, কক্সবাজার-২ মাহমুদুল করিম, কক্সবাজার-৩ এ্যাড. মোঃ তারেক, কক্সবাজার-৪ নুরুল আমিন সিকদার ভুট্টু, পার্বত্য খাগড়াছড়ি সোলায়মান আলম শেঠ, পার্বত্য রাঙ্গামাটি হারুনুর রশীদ মাতুব্বর, পার্বত্য বান্দরবন এটি এম শহীদুল ইসলাম।
ঘোষিত তালিকায় দেখা যায়, রংপুর-৩ ও ঢাকা-১৭ আসন থেকে মনোনয়ন পেয়েছেন দলটির চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ (জিএম) কাদের।
২৪ নভেম্বর শুক্রবার বনানীর জাতীয় পার্টির কার্যালয়ে রংপুর ও রাজশাহী বিভাগের দলীয় মনোনয়নপ্রত্যাশীদের সাক্ষাৎকার গ্রহণকালে জাতীয় পার্টির মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নু বলেন, নির্বাচনের মূল চ্যালেঞ্জ হচ্ছে ভোটারদের ভোটকেন্দ্রে নিয়ে আসা। আমরা চেয়েছি, ভোটাররা যেন নির্বিঘ্নে ভোটকেন্দ্রে এসে তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারেন। আমাদের আশ্বস্ত করা হয়েছে, ভোটাররা নির্বাচনে তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারবেন।
এর আগে পূর্ব ঘোষণা অনুযায়ী গত ২০ নভেম্বর থেকে মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু করে জাপা। ২৩ নভেম্বর ছিল ফরম বিক্রির শেষ দিন। পরে তা শুক্রবার বিকেল পর্যন্ত বাড়ানো হয়।
তফসিল অনুযায়ী, আগামী ৭ জানুয়ারি দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ভোটগ্রহণ হবে।
অনলাইন ডেস্ক :
ঢাকা সফররত যুক্তরাষ্ট্রের প্রাক-নির্বাচনী প্রতিনিধিদল কোনো পরামর্শ দেয়নি বলে জানিয়েছেন আইনমন্ত্রী আনিসুল হক। তিনি বলেন, নির্বাচন নিয়ে আমাকে কোনো পরামর্শ দেননি, জানতে চেয়েছেন।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিনিধিদলটি আজ ১১ অক্টোবর বুধবার দুপুরের পর সচিবালয়ে আইনমন্ত্রী আনিসুল হকের সঙ্গে বৈঠক করে। পরে আইনমন্ত্রী সাংবাদিকদের কাছে বৈঠকের বিষয়বস্তু তুলে ধরেন।
মন্ত্রী বলেন, প্রতিনিধিদলের সঙ্গে সাইবার আইন নিয়ে কথা হয়েছে। এ ছাড়া অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের বিষয়েও কথা হয়েছে। আমি ওনাদের বলেছি, শেখ হাসিনার সরকার অবাধ, নিরপেক্ষ ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন করার ব্যাপারে জনগেণের কাছে অঙ্গীকারবদ্ধ। নির্বাচন অবাধ, নিরপেক্ষ ও শান্তিপূরর্ণ হবে। এই সরকার অবাধ, নিরপেক্ষ এবং শান্তিপূর্ণ নির্বাচন করতে এবং নির্বাচন কমিশনের স্বাধীনতা বজায় রাখতে প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও নির্বাচন কমিশনার নিয়োগের যে আইন উপমহাদেশে নেই, এমনকি এদেশেও ৫০ বছর ছিল না, সেটি প্রণয়ন করেছি।
তিনি বলেন, তাদের মূল বক্তব্য ছিল ডিজিটাল সিকিউরিটি অ্যাক্ট এবং সাইবার সিকিউরিটি অ্যাক্টের মধ্যে পার্থক্য নিয়ে। ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন পরিবর্তন করে যে সাইবার নিরাপত্তা আইন করা হয়েছে তাতে কী পরিবর্তন রয়েছে সে বিষয়ে। আমি সেই পার্থক্যের কথা তাদের অত্যন্ত পরিষ্কারভাবে বলেছি। নির্বাচন নিয়ে তারা আমাকে কোনো পরামর্শ দেননি, জানতে চেয়েছেন। সাইবার সিকিউরিটি অ্যাক্ট, জুডিসিয়ারি সম্বন্ধে জানতে চেয়েছেন। আমি জুডিসিয়ারির সম্পূর্ণ ইতিহাস তুলে ধরেছি। তারা মামলাজট সম্বন্ধে জানতে চেয়েছেন, এজন্য আমরা কী করেছি তা বলেছি।
আনিসুল হক বলেন, নির্বাচন কমিশন নির্বাচন অবাধ ও নিরপেক্ষ হওয়ার জন্য আইনের কিছু পরিবর্তন চেয়েছিল। সেই পরিবর্তনগুলো করা হয়েছে। আমি বলেছি, নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পরপরই নির্বাচন সংক্রান্ত যেসব অফিস-আদালত, ডিপার্টমেন্ট রয়েছে সেগুলো নির্বাচন কমিশনের নিয়ন্ত্রণে চলে যাবে। এই ৩টি জিনিস খেয়াল করলেই বোঝা যাবে, শেখ হাসিনার সরকার বাংলাদেশ অবাধ, নিরপেক্ষ ও শান্তিপূরর্ণ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হোক সেটা তারা চায়।
সংলাপের বিষয়ে কিছু বলেছেন কি-না জানতে চাইলে তিনি বলেন, সংলাপ হবে কিনা জানতে চাননি। কেউ নির্বাচনে আসবে না এমন আশঙ্কা করা হচ্ছে কি-না, এটা জিজ্ঞাসা করেছেন। আমি বলেছি, শেখ হাসিনার সরকার চায় সব দল নির্বাচনে আসুক। কিন্তু কে নির্বাচনে আসবে, কে নির্বাচনে আসবে না- সেটা সেই দলের সিদ্ধান্ত।
ঢাকা।।
রাজধানীর গোলাপবাগ মাঠে আজ আয়োজিত গণসমাবেশে কর্মসূচি ঘোষণা করেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন। বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাসসহ কারাবন্দি নেতাদের মুক্তি, দলীয় কার্যালয়ে হামলার প্রতিবাদে এবং গুলিতে নিহত নেতাকর্মীদের হত্যার প্রতিবাদে আগামী ১৩ ডিসেম্বর (মঙ্গলবার) ঢাকা মহানগরসহ প্রতিটি মহানগরে বিক্ষাভ ও গণমিছিল কর্মসূচি পালন করবে বিএনপি। এছাড়া ১০ দফা আদায়ের জন্য আগামী ২৪ ডিসেম্বর (শনিবার) ঢাকা মহানগরীসহ সারাদেশের প্রতিটি জেলা-উপজেলায় গণমিছিলের কর্মসূচি ঘোষণা দেওয়া হয়েছে। এর আগে সমাবেশে প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ, সংসদ ভেঙে দেওয়া, ৯৬ এর আলোকে নির্বাচনকালীন তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠনসহ ১০ দফা দাবি পেশ করেন খন্দকার মোশাররফ। এ ১০ দফা আদায়ের কর্মসূচিতে আগামী দিনে বিএনপির সঙ্গে যুগপৎ আন্দোলনে আহ্বান জানান তিনি।
অনলাইন ডেস্ক :
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান বলেছেন, শুধু একাত্তর নয়, ১৯৪৭ সাল থেকে শুরু করে আজ পর্যন্ত আমাদের দ্বারা যত মানুষ কষ্ট পেয়েছেন, কেউ যদি ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে থাকেন সেই সকল মানুষের কাছে মানুষগুলো তাদের সকলের কাছে আমি বিনা শর্তে ক্ষমা চেয়েছি। সম্প্রতি একটি টকশো অনুষ্ঠানে তিনি এই কথা বলেন।
এক প্রশ্নের জানতে চাওয়া হয় ‘যুদ্ধাপরাধের মামলায় জামায়াত নেতা এটিএম আজহারুল ইসলাম খালাস পাওয়ার পর আপনি একটি সংবাদ সম্মেলনে বলেছেন— জামায়াতে ইসলামী বা তার কোন নেতাকর্মীর মাধ্যমে কেউ ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে থাকলে তার কাছে নিঃশর্ত ক্ষমা চাই। এই ক্ষমা প্রার্থনায় কি মুক্তিযুদ্ধের সময়টাও আছে কিনা সেটা সেদিন আপনি স্পষ্ট করেননি। আজকে এটা স্পষ্ট করবেন কি? অনেকেই প্রশ্ন করছেন যে জামাতের আমির ক্ষমা কিসের জন্য চাইলেন?’
জবাবে তিনি বলেন, শুধু একাত্তর নয়, ১৯৪৭ সাল থেকে শুরু করে আজ পর্যন্ত আমাদের দ্বারা যত মানুষ কষ্ট পেয়েছেন, কেউ যদি ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে থাকেন সেই সকল মানুষের কাছে মানুষগুলো তাদের সকলের কাছে আমি বিনা শর্তে ক্ষমা চেয়েছি।
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির ড. শফিকুর রহমান বলেন, ব্যক্তি হিসেবে মানুষ যেমন ভুল করতে পারে, মানুষের সমষ্টি একটি দলেরও ভুল সিদ্ধান্ত থাকতে পারে। কোনটা ভুল কোনটা সঠিক সেটা ইতিহাস নির্ধারণ করবে। আজকে যেটাকে ভুল বলা হচ্ছে কাল সেটাই হয়তো সবচেয়ে বড় সঠিক হিসেবে প্রমাণিত হবে। আমরা আদর্শবাদী একটা দল। আমরা বিশ্বাস করি আমরা মানুষ ভুলের ঊর্ধ্বে নই। আমাদের দ্বারা, আমাদের সহকর্মীদের দ্বারা মানুষ বিভিন্ন ক্ষেত্রে কষ্ট পেতে পারে, ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। আমি সবকিছুর জন্য কোন শর্ত আরোপ না করেই মাফ চেয়েছি। মাফ চাওয়ার মধ্যে কোন পরাজয় নেই, লজ্জা নেই।
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির ড. শফিকুর রহমান বলেন, আমার মানবিক মূল্যবোধ এবং দায়িত্বের জায়গা থেকে মাফ চেয়েছি।
দুলাল মিয়া :
৬ষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের চতুর্থ ধাপে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলায় জেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক শাহাদাৎ হোসেন শোভন (আনারস) প্রতীক ৯২,৫৫২ ভোট পেয়ে বে-বেসরকারিভাবে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি মো. হেলাল উদ্দিন (ঘোড়া) প্রতীক পেয়েছেন ১৮ হাজার ৪১৪ ভোট।
এছাড়া, কাজী সেলিম রেজা (দোয়াত কলম) প্রতীক ২৭২৮, আব্দুল করীম (মোটর সাইকেল) প্রতীক ২৮২, মোহাম্মদ লোকমান হোসেন (কাপ-পিরিচ) ১৯৬ ভোট পেয়েছেন।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলায় ভাইস চেয়ারম্যান পদে রবিউল আলম (চশমা) প্রতীক ৩৬ হাজার ২৯৮ ভোট পেয়ে ভাইস চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি মোঃ ইলিয়াছ চৌধুরী (আইসক্রিম) প্রতীক পেয়েছেন ২০ হাজার ৪৩৩ ভোট।
এছাড়া, শফিকুল ইসলাম (মাইক) প্রতীক ১৯ হাজার ৮১৭, মো: আনিছ খাঁন (টিউবওয়েল) ১৫ হাজার ২১৬, মোঃ আজহারুল ইসলাম (তালা) ৭হাজার ৫৯০, মোস্তাক আহমেদ খোকন (বই) ৬ হাজার ৬৮২, তফাজ্জল শিকদার (উড়োজাহাজ) ৫ হাজার ৫১৫ ভোট পেয়েছেন।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলায় মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে আফরিন ফাতেমা জুঁই (ফুটবল) প্রতীক ৩৯,১৩৪ ভোট পেয়ে মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি শামীমা আক্তার (পদ্ম ফুল) প্রতীক পেয়েছেন ৩৩ হাজার ২৬ ভোট।
এছাড়া, উম্মে হানি সেতু (কলস) প্রতীক ২৭ হাজার ৯২৬ এবং নাসিমা আক্তার (প্রজাপতি) প্রতীক পেয়েছেন ১০ হাজার ৫৫৯ ভোট।
চলারপথে রিপোর্ট :
আগামী ৯ মার্চ অনুষ্ঠিতব্য ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা পরিষদের উপ-নিবার্চন উপলক্ষে ‘চেয়ারম্যান পদে’ প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে নিজের মনোনয়নপত্র জমা দিলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা আওয়ামী লীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি, ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভার দুইবার নির্বাচিত সাবেক মেয়র মোঃ হেলাল উদ্দিন।
আজ ১১ ফেব্রুয়ারি রবিবার দুপর ১২টায় জেলা নির্বাচন কর্মকতার নিকট তিনি তার মনোনয়নপত্র জমা দেন। এ সময় তার সাথে ছিলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভার মেয়র মিসেস নায়ার কবির, জেলা আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক মাহাবুবুল বাড়ি চৌধুরী মন্টু, সহ-সভাপতি হাজী হেলাল উদ্দিন, জেলা জজ কোর্টের পাবলিক প্রসিডিউটর অ্যাডভোকেট মাহবুবুল আলম খোকন প্রমুখ।
এর পূর্বে আজ সকাল ১১ টায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা আওয়ামী লীগের হালদারপাড়াস্থ কার্যালয়ে মোঃ হেলাল উদ্দিনের সফলতা কামনায় এক মোনাজাতের আয়োজন করা হয়। উক্ত মোনাজাতে জেলা আওয়ামী লীগ ও অঙ্গ সংগঠনের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতৃবৃন্দ, বিভিন্ন অঞ্চলের জনপ্রতিনিধি, ভক্ত ও শুভাকাঙ্ক্ষীগণ অংশগ্রহণ করেন।
এ সময় এক সংক্ষিপ্ত বক্তব্যে মোঃ হেলাল উদ্দিন ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার সকল জনপ্রতিনিধি, দলীয় নেতাকর্মী ও সর্বস্তরের জেলাবাসীর দোয়া ও সার্বিক সহযোগিতা কামনা করেন। বক্তব্যে তিনি বলেন- আমি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হলে সকলের সহযোগিতা নিয়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা পরিষদকে একটি জবাবদিহিতামূলক ও উন্নয়নমুখী জেলা পরিষদ গঠন করাসহ জেলাবাসীর সেবায় নিজেকে নিয়োজিত রাখব।