চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩ (সদর-বিজয়নগর) সংসদীয় আসনে আওয়ামী লীগ থেকে মনোনয়ন প্রদান করা হয়েছে বর্তমান এমপি র আ ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরীকে।
২৬ নভেম্বর রবিবার বিকেলে এই মনোনয়ন ঘোষণা করে দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। এই আসনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন ফরম ক্রয় করেছিলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলা চেয়ারম্যান ফিরোজুর রহমান ওলিও। কিন্তু তিনি দলের মনোনয়ন পায়নি। মনোনয়ন ঘোষণার পর পরই নিজের ফেসবুক পেজে লাইভে এসে তিনি নির্বাচন করার ঘোষণা দিয়েছেন।
তিনি বলেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন মনোনয়ন না পেলেও প্রার্থী হতে বাধা নেই। আমি ব্রাহ্মণবাড়িয়া আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আল মামুন সরকারের শোক সভায় এমপি প্রার্থী হওয়ার ঘোষণা দিয়েছিলাম। আমার সেই কথা এখন না রাখলে গুনাহ হবে। আমি এমপি নির্বাচন করবো।
তিনি বলেন, আমার সাথে কেউ আসলে স্বাগত জানাবো। কারো সমস্যা হোক কিছু করবো না। আমি তো আমার ভোট দিতে পারবো। নির্বাচনকে সামনে রেখে অনেকেই বিভিন্ন ধরনের বাজে প্রোপাগাণ্ডার ছড়াচ্ছে।
তবে তিনি দলে যোগ দিবেন কিনা বা স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচন করবেন তা স্পষ্ট করেননি।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে ফিরোজুর রহমান ওলিও বলেন, আমি আল মামুন সরকারের শোকসভাতেই প্রার্থী হওয়ার ঘোষণা দিয়েছিলাম। নির্বাচন সুষ্ঠু হবে কিনা জানিনা, তবু আমার নিজের ভোটটা দিতে হলেও এমপি নির্বাচন করবো। তবে কোন দল নাকি স্বতন্ত্র প্রার্থী হবেন তা এক দুই দিনের মধ্যেই জানাবেন বলে জানান ফিরোজুরর রহমান ওলিও।
লায়ন ফিরোজুর রহমান ওলিও ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার সুলতানপুর ইউনিয়ন পরিষদের ৫ বারের চেয়ারম্যান ছিলেন। পরবর্তীতে তিনি স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন। তিনি স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের উদ্যোক্তা পরিচালক এবং সোনালী লাইফ ইন্সুইরেন্স কোম্পানীর পরিচালক পদে আছেন।
ওলিও সম্প্রতি ফেসবুক লাইভে এসে মদককে মেডিসিন এবং এর ব্যবসাকে হালাল মন্তব্য করলে দেশব্যাপী সমালোচনা ঝড় উঠে ।
বাংলাদেশ কৃষক সমিতি ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা কমিটির উদ্যোগে সংগঠনের অস্থায়ী কার্যালয়ে কৃষক সমিতির এক কর্মী সভা আজ ৮ অক্টোবর মঙ্গলবার অনুষ্ঠিত হয়।
কর্মী সভায় সংগঠনের কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক সাবেক ছাত্রনেতা কাজী সাজ্জাত জহির চন্দন বলেন, কৃষকের কৃষি কাজের লাভ চলে যায় লুটেরাদের হাতে, আগে কৃষকের উঠত জমিদারের গোলায় এখন কৃষকের ফসলের লাভ চলে যায় দেশী বিদেশী লুটেরাদের হাতে। কৃষকের ঘামের বিনিময়ে অর্জিত ফসল কাজী ফার্ম, আশা সমিতি, ব্র্যাক, এসিআই কোম্পানী, আফতাব গ্রুপ, লাল তীরসহ বিভিন্ন লুটেরাদের হাতে।
তিনি আরো বলেন, অনতিবিলম্বে কৃষকে সহজ শর্তে কৃষি ঋণ প্রদান, ভূমি অফিসের দুর্নীতি বন্ধ, পল্লী বিদ্যুৎ এর অনিয়ম দুর্নীতি বন্ধ এবং কঠোরভাবে ভূমি ব্যবহার নীতি প্রণয়ন ও কার্যকর করার দাবি জানান।
কৃষক সমিতির জেলা কমিটির সভাপতি এম এ রকিবের সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন সংগঠনের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য সাজিদুল ইসলাম, জেলা কমিটির সহ সভাপতি আহমেদ হোসেন, সাংগঠনিক সম্পাদক শাহানুর ইসলাম ভূইয়া, আবদুল মালেক, মোজাম্মেল পাঠান, অসিত পাল, খোরশেদ আলম হামদু, কাজী আনিসুর রহমান, জিনু মিয়া ও ইদ্রিস মিয়া প্রমুখ।-প্রেস বিজ্ঞপ্তি
চলারপথে রিপোর্ট :
কাউতলী কেন্দ্রীয় জামে মসজিদ এর পুনঃ নির্মাণ ও ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন অনুষ্ঠান ১০ নভেম্বর শুক্রবার অনুষ্ঠিত হয়েছে।
উক্ত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটি ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা র. আ. ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী এমপি।
কাউতলী কেন্দ্রীয় জামে মসজিদ এর সভাপতি আলহাজ্ব মোঃ সায়েদুর রহমান সর্দারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সাবেক পৌর মেয়র মোঃ হেলাল উদ্দিন, জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সহ সভাপতি মুজিবুর রহমান বাবুল, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জজকোর্টের পিপি এড. মাহবুবুল আলম খোকন, সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এম এ এইচ মাহবুব আলম, সদর উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান আলহাজ্ব অ্যাড. লোকমান হোসেন।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন কাউতলী পঞ্চায়েত কমিটির সকল সদস্য ও কাউতলী কেন্দ্রীয় জামে মসজিদের কার্যকরী কমিটির সকল সদস্যবৃন্দ।
অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন কাউতলী কেন্দ্রীয় জামে মসজিদের যুগ্ম সম্পাদক আলহাজ্ব মোঃ শাহ আলম।
মোনাজাত পরিচালনা করেন জামিয়া নুরুল উলুম প্রান্তশালা, নরসিংদীর মুহাদ্দিস ও খতিব মাওঃ মুফতী হেদায়াতুল্লাহ্ নূর।
চলারপথে রিপোর্ট :
বিভিন্ন ট্রেনের ৭১টি আসনযুক্ত ৪৪টি টিকেটসহ মোঃ সুমন মিয়া (২৩) ও সাব্বির মিয়া (২৪) নামে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদন্ড প্রদান করেছে ভ্রাম্যমাণ আদালত।
আজ ৯ সেপ্টেম্বর শনিবার দুপুরে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ সেলিম শেখ ও সদর উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মোঃ মোশারফ হোসাইন ব্রাহ্মণবাড়িয়া রেলওয়ে স্টেশনে অভিযান চালিয়ে এই কারাদন্ড প্রদান করেন।
দন্ডপ্রাপ্ত সুমন মিয়া ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌর এলাকার উত্তর মৌড়াইলের বাসিন্দা ও সাব্বির মিয়া সদর উপজেলার তালশহর পূর্ব ইউনিয়নের অষ্টগ্রামের বাসিন্দা।
ভ্রাম্যমাণ আদালতে সূত্রে জানা গেছে, শনিবার দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে সুমন মিয়া নামে টিকেট কালোবাজারিকে স্টেশনের বাইরে থেকে আটক করে রেলওয়ের নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যরা।
এ সময় সুমন মিয়া তার পকেটে থাকা বিভিন্ন আন্তঃনগর ট্রেনের আসনযুক্ত টিকেট ডাস্টবিনে ছুঁড়ে ফেলে দেয়। রেলওয়ের নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যরা ডাস্টবিন থেকে টিকেটগুলো সংগ্রহ করে।
খবর পেয়ে সদর সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ সেলিম শেখ ও সদর উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মোঃ মোশারফ হোসাইন রেলওয়ে স্টেশনে গিয়ে গননা করে চারটি আন্তঃনগর ট্রেনের ৭১টি আসনযুক্ত ৪৪টিকেট পাওয়া যায়। পরে টিকেট কালোবাজারির সহযোগী সাব্বির মিয়াকে আটক করে ভ্রাম্যমাণ আদালত।
পরে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন ২০০৯ এর ৪০ ধারা লঙ্ঘণের অপরাধে দোষী সাব্যস্থ হওয়ায় সুমন মিয়াকে ১ বছরের বিনাশ্রম কারাদন্ড এবং একই ধারায় সাব্বির মিয়াকে ছয় মাসের কারাদন্ড করেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। এ সময় সাব্বিরের মোবাইল ফোন জব্দ করা হয়।
এ ব্যাপারে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনাকারী সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ সেলিম শেখ বলেন, সুমন মিয়া নামে এক টিকেট কালোবাজারীকে ৭৪টি আসনের টিকেটসহ আটক করা হয়।
পরে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করে সুমনকে ১ বছর ও তার সহযোগী সাব্বিরকে ছয় মাসের বিনাশ্রম কারাদন্ড প্রদান করা হয়েছে। এ সময় মোবাইল ফোন নাম্বার যাচাই ও জাতীয় পরিচয়পত্র ছাড়া ট্রেনের টিকেট বিক্রি না করার জন্য রেলস্টেশন মাস্টারকে পরামর্শ দেওয়া হয়।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা পুলিশের ১৫ সদস্যকে সুসজ্জিত গাড়িতে করে বিদায় জানানো হয়েছে। মঙ্গলবার (১ আগস্ট) ব্রাহ্মণবাড়িয়া থেকে তাদের বিদায় জানান পুলিশ সুপার মোহাম্মদ শাখাওয়াত হোসেন। এসময় আবেগাপ্লুত হয়ে পড়েন বিদায়ী পুলিশ সদস্যরা।
বিদায়ী পুলিশ সদস্যরা হলেন, পুলিশ পরিদর্শক মো. আলমগীর হোসেন, উপ-পরিদর্শক (এসআই) শাহ মো. সাজিদুল হক, সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) মো. সোহেল সুলতান, পুলিশ কনস্টেবল মো. আনোয়ার হোসেন, মো. ইব্রাহীম, আব্দুর রশিদ, আবু সাদেক, মো. শাহ আলম, মো. সুলতান আহাম্মদ, মো. আবু ইউসুফ, মো. গোলজার হোসেন, বোরহান উদ্দিন, আবুল কালাম আজাদ, মো. আজিজুর রহমান ও খোরশেদ মিয়া।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা পুলিশ লাইন্স সূত্রে জানানো হয়, জন্ম তারিখ অনুযায়ী সরকারি চাকরি থেকে অবসর গ্রহণ করেছেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা পুলিশের ১৫ সদস্য। তাই গত ৮ জুলাই মাসিক কল্যাণ সভায় জেলা পুলিশের পক্ষ থেকে তাদের আনুষ্ঠানিক বিদায় জানানো হয়।
পরে জেলার পুলিশ সুপার তার সরকারি বাংলোতে তাদের সঙ্গে নিয়ে নৈশভোজ করেন। তাদের বিদায় স্মরণীয় করে রাখতে অনাড়ম্বর আয়োজনের নির্দেশ দেন পুলিশ সুপার মোহাম্মদ শাখাওয়াত হোসেন।
গতকাল মঙ্গলবার তাদের প্রত্যককে নিজ বাড়িতে পৌঁছে দিতে পুলিশ লাইন্সের ভেতরে কয়েকটি পুলিশ ভ্যান ও মাইক্রোবাস ফুল-বেলুন দিয়ে সাজানো হয়। তাদের বিদায় জানাতে উপস্থিত হন পুলিশ সুপারসহ জেলা পুলিশের ঊর্ধতন কর্মকর্তারা। এসময় আবেগাপ্লুত হয়ে পড়েন বিদায়ী পুলিশ সদস্যরা। পরে বাড়িতে পৌঁছে দিতে সুসজ্জিত গাড়িগুলোতে তাদের বিদায় জানানো হয়।
এ বিষয়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার পুলিশ সুপার মোহাম্মদ শাখাওয়াত হোসেন বলেন, কেউ একবার পুলিশ বাহিনীতে যোগদান করলে তিনি সারাজীবনই পুলিশ হিসেবে পরিচিত হয়। তার মধ্যে যেন সেই অনুভূতি না হয় তিনি ডিপার্টমেন্ট ছেড়ে চলে যাচ্ছেন। তাদের আপন মনে করে তাদের সঙ্গে নৈশভোজ করেছি এবং সুসজ্জিত গাড়িতে নিজ নিজ বাড়িতে পৌঁছে দিয়েছি।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ঐতিহাসিক ৭ মার্চ উপলক্ষে জেলা প্রশাসন ও জেলা পুলিশের উদ্যোগে জয় বাংলা কনসার্ট অনুষ্ঠিত হয়েছে।
আজ ৬ মার্চ সোমবার বিকেল ৪টায় স্থানীয় নিয়াজ মুহাম্মদ স্টেডিয়ামে আয়োজিত কনসার্ট ও ঐতিহাসিক ৭ মার্চ উপলক্ষে আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি র.আ.ম. উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী এম.পি।
জেলা প্রশাসক মোঃ শাহগীর আলমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন পুলিশ সুপার মোহাম্মদ শাখাওয়াত হোসেন, সিভিল সার্জন মোঃ একরাম উল্লাহ, জেলা জাসদের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা আক্তার হোসেন সাঈদ, বীর মুক্তিযোদ্ধা ওয়াসেল সিদ্দিকী, ইউনিভার্সেল মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ডাঃ আশীষ কুমার চক্রবর্তী প্রমুখ।
ইউনির্ভাসেল মেডিকেল কলেজের সহযোগীতায় অনুষ্ঠিত সংগীতানুষ্ঠানটির উপস্থাপনায় ছিলেন, দেশের জনপ্রিয় উপস্থাপক দেবাশীষ বিশ্বাস। এতে সংগীত পরিবেশন করেন দেশের বিখ্যাত ব্যান্ড দল মাইলস, মাকসুদ ও ঢাকা, ওয়ারফেজ, চিরকুট ব্যান্ডের পিন্টু ঘোষ, সংগীতশিল্পী ইমরান ও অপু। একসঙ্গে এক মঞ্চে এত জনপ্রিয় ব্যান্ডদল ও শিল্পী দিয়ে এতবড় আয়োজন ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলাতে এই প্রথম।
দুপুরে দিকে প্রখর রৌদের কারনে মাঠে দর্শক উপস্থিতি কম থাকলেও সন্ধ্যার আগেই দর্শকে কানায় কানায় পূর্ণ হয় স্টেডিয়ামটি’। সন্ধ্যা ছয়টায় শিল্পী অপু ‘আলো আলো’ গানটি ধরতেই দর্শকদের হুল্লুড়। ‘সেই তুমি কেন এত অচেনা হলে’ গানটি ধরলে শিল্পীর চেয়ে যেন দর্শকদের কণ্ঠে বেশি উচ্চারণ।
জয় বাংলা কনসার্টকে ঘিরে সোমবার ব্রাহ্মণবাড়িয়া ছিলো মাতোয়ারা। সন্ধ্যা সোয়া ছয়টায় শুরু হওয়া কনসার্ট চলে কয়েকঘন্টা। শিল্পীদের সঙ্গে দর্শকরাও নেচে গেয়ে কনসার্টকে উপভোগ্য করে তুলেন।
গানের ফাঁকে ফাঁকে মুক্তিযুদ্ধের কিছু চিত্র আয়োজনকে আরো বেশি প্রাণবন্ত করে তুলে।