চলারপথে রিপোর্ট :
১ ডিসেম্বর ছিল বিশ্ব এইডস দিবস। ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা স্বাস্থ্য বিভাগের উদ্যোগে বিভিন্ন অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে দিবসটি পালিত হয়েছে।
আজ ১ ডিসেম্বর শুক্রবার সকালে জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রাঙ্গন হতে একটি বর্ণাঢ্য র্যালি বের হয়। র্যালি শেষে শহীদ ডা. মিলন সভা কক্ষে এক মনোজ্ঞ আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। সিভিল সার্জন ডা. মোহাম্মদ একরাম উল্লাহ সভার সভাপতিত্ব করেন।
প্রধান অতিথি ছিলেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মো. সাইফুল ইসলাম।
বিশেষ অতিথি ছিলেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. ইকবাল হোসেন এবং ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সহকারী পরিচালক ডা. মো. শাখাওয়াত হোসেন।
এবারের বিশ্ব এইডস দিবস এর প্রতিপাদ্য বিষয় হলো ‘কমিউনিটির আমন্ত্রন এইডস হবে নিয়ন্ত্রণ’ (Let Communities Lead) বিষয় ভিত্তিক বক্তব্য রাখেন ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালের মেডিসিন কনসালটেন্ট ডা. মো. মারুফ হোসেন, উন্মুক্ত আলোচনায় অংশ নেন বন্ধু ওয়েল ফেয়ার সোসাইটির মুখপাত্র মো. আরিফ।
অনুষ্ঠানে এইডস বিষয়ে প্রেজেনটেশন উপস্থাপনা করেন ডিএসএমও ডা. মফিজুর রহমান ফিরোজ।
বক্তাগণ প্রতিপাদ্য বিষয়ের উপর বিষদ আলোচনা করেন এবং এইডস নির্মূলে জনসচেতনার উপর গুরুত্ব আরোপ করেন। অনুষ্ঠান পরিচালনায় ছিলেন সিনিয়র স্বাস্থ্য শিক্ষা কর্মকর্তা মো. নাজবাহুল ইসলাম।
চলারপথে রিপোর্ট :
অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক তাহমিনা আক্তার বলেছেন, আমাদের জাতীয় খেলা কাবাডি। কাবাডি খেলাকে আরো সামনের দিকে এগিয়ে নিতে বেশি বেশি প্রতিযোগিতা করতে হবে।
তিনি বলেন, খেলাধূলা মানুষকে প্রাণবন্ত করে এবং মানসিক বিকাশের সহায়তা করে। ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ক্রীড়াঙ্গকে সমৃদ্ধি করতে হলে খেলাধূলায় প্রতিযোগি হতে হবে।
আজ ৩০ জানুয়ারি বৃহস্পতিবার সকালে জেলা প্রশাসনের আয়োজনে এবং বাংলাদেশ কাবাডি ফেডারেশনের পৃষপোষ্টকতায় টেংকেরপাড় লোকনাথ দিঘীর ময়দানে তারুণ্যের উৎসব-২০২৫ নতুন বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা পর্যায়ে আন্ত: উপজেলা যুব কাবাডি অনুর্ধ্ব-১৮ (বালক বালিকা) কাবাডি প্রতিযোগিতার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
জেলা ক্রীড়া অফিসার মাহমুদা আক্তারের সভাপতিত্বে এসময় বিশেষ অতিথি ছিলেন সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার সিফাত মোঃ ইশতিয়াক ভূইয়া, যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক আমির আলী, সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার কার্যালয়ের প্রশাসনিক কর্মকর্তা মোঃ ইসমাইল হোসেন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা ফুটবল এসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক মহিম চৌধুরী, ক্রীড়াবিদ বাকের মোশাররফ, মোঃ আজিম, আতাউর রহমান ইয়াকুব, মোঃ আজাদ, সাংবাদিক আবুল হাসনা রাফি প্রমুখ। কাবাডি প্রতিযোগিতায় জেলার ৯টি উপজেলা এবং ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভাসহ ৭টি বালক এবং ৩ বালিকা দল অংশ গ্রহণ করেন। বালিকাদের মধ্যে সরাইলকে হারিয়ে সদর উপজেলা চ্যাম্পিয়ন হওয়ার গৌরব অর্জন করে এবং বালকদের মধ্যে সদর উপজেলাকে হারিয়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভা চ্যাম্পিয়ন হওয়ার গৌরব অর্জন করে। খেলায় ক্রীড়ামোদি দর্শক উপস্থিতি ছিলেন ব্যাপক।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি ও বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশনের (বিএমএ) জেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক আবু সাঈদকে নাশকতা ও সহিংসতার মামলায় গ্রেফতার করেছে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব)।
আজ ২৭ অক্টোবর রবিবার বেলা সোয়া একটার দিকে শহরের ঘাটুরা এলাকায় বেসরকারি ব্রাহ্মণবাড়িয়া মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে অভিযান চালিয়ে র্যাব-৯-এর সদস্যরা তাকে গ্রেফতার করেন। পরে তাকে সদর থানায় হস্তান্তর করা হয়। আবু সাঈদ ব্রাহ্মণবাড়িয়া মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান। তিনি স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদ (স্বাচিপ) ও সুশাসনের জন্য নাগরিকের (সুজন) জেলা সভাপতি। গত ২৬ জুন ঘোষিত জেলা আওয়ামী লীগের ৭৫ সদস্যের কমিটিতে তিনি প্রথমবারের মতো সহ-সভাপতির পদ পান।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানা সূত্রে জানা গেছে, গত ৪ আগস্ট জেলা শহরের ফুলবাড়িয়া এলাকায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার মিছিলে আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীদের হামলার ঘটনায় গত শুক্রবার শহরের শেরপুর এলাকার বাসিন্দা আনিসুর রহমান বাদী হয়ে সাবেক দুই মন্ত্রীসহ ২৪০ জনের বিরুদ্ধে একটি মামলা করেন। মামলায় নাশকতা ও সহিংসতার অভিযোগ করা হয়। ওই মামলার ২৩ নম্বর আসামি চিকিৎসক আবু সাঈদ।
পুলিশ ও র্যাব সূত্রে জানা গেছে, আজ রবিবার বেলা সোয়া একটার দিকে ঘাটুরায় বেসরকারি ব্রাহ্মণবাড়িয়া মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে অভিযান চালান র্যাবের সদস্যরা। অভিযানে তাঁদের সঙ্গে জেলা গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন। পরে চিকিৎসক নেতা আবু সাঈদকে আটক করে সদর থানা-পুলিশের কাছে সোপর্দ করে র্যাব। বিকেল সাড়ে পাঁচটার দিকে নাশকতা ও সহিংসতার মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে তাঁকে আদালতে পাঠানো হয়।
সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মোজাফফর হোসেন বিষয়টি নিশ্চিত করে গণমাধ্যমকে বলেন, শুক্রবার নাশকতা ও সহিংসতার অভিযোগে সদর থানায় একটি মামলা হয়। ওই মামলার এজাহারনামীয় আসামি আবু সাঈদ। ওই মামলায় র্যাব তাকে আটকের পর পুলিশে সোপর্দ করে। পরে তাকে মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়।
চলারপথে রিপোর্ট :
আমাদের নদীগুলো আমাদের ভবিষ্যৎ প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে বিশ্বব্যাপী পালিত হলো আন্তর্জাতিক নদীকৃত্য দিবস ২০২৫। এই দিবসটি উপলক্ষে নদী ও প্রকৃতি সুরক্ষা সামাজিক আন্দোলন তরী বাংলাদেশ এর আয়োজনে নদী রক্ষায় দায়িত্ব ও দায়বদ্ধতা ‘ শীর্ষক এক আলোচনা সভা আজ ১৪ মার্চ শুক্রবার ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাব মিলনায়তনে অনুষ্ঠানে হয়েছে।
সভায় বক্তারা নদী সুরক্ষার উপর গুরুত্ব আরোপ করেন।
সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়ার অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক), মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম।
বিশেষ অতিথি ছিলেন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাব সভাপতি জাবেদ রহিম বিজন,মাল্টিপার্টি এডভোকেসি ফোরাম সাধারণ সম্পাদক এবিএম মমিনুল হক, জেলা নাগরিক ফোরামের সভাপতি পীযুষ কান্তি আচার্য, ব্রাহ্মণবাড়িয়া সাংবাদিক ইউনিয়ন সভাপতি দীপক চৌধুরি বাপ্পি, ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাব সহ-সভাপতি ইব্রাহিম খান সাদাত, বীর মুক্তিযোদ্ধা আবু হুরায়রা।
সভায় সভাপতিত্ব করেন তরী বাংলাদেশ এর আহবায়ক শামীম আহমেদ।
সভায় বক্তারা নদী রক্ষায় প্রশাসনের পাশাপাশি সবার সক্রিয় অংশগ্রহণের আহবান জানান। সোহেল রানা ভূইয়ার সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন তরী বাংলাদেশ এর আহবায়ক কমিটির সদস্য খালেদা মুন্নী। আমন্ত্রিত অতিথিদের পাশাপাশি নদীরক্ষায় করনীয় সংক্রান্ত বিষয়ে বক্তব্য রাখেন তরী বাংলাদেশ এর সদস্য মাহবুব খাঁন ও সফিউল আলম সুমন, মোহাম্মদ জাবেদ হোসাইন, মো. সাবের হোসাইন, শাহ আলম পালওয়ান।
আলোচনা সভায় বিভিন্ন গণমাধ্যম কর্মী ও সংগঠনের নেতৃবৃন্দের পাশাপাশি আরো উপস্থিত ছিলেন তরী বাংলাদেশ এর আহবায়ক কমিটির সদস্য নাফিজ আহমেদ সেলিম, হৃদয় কামাল, মোস্তফা দেলোয়ার, সদস্য সাদেকুল ইসলাম ভূঁইয়া, আলমগীর হোসাইন, শাকিল আহমেদ, শাহগীর মৃধা, আব্দুল্লাহ আল মাহমুদ, আব্দুল হেকিম, জুবাইদুর রহমান মেহেদী প্রমুখ।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা বিএনপির দুই নেতাকে কারণ দর্শানোর নোটিশ দিয়েছে কেন্দ্রীয় বিএনপি। আগামী ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে কেন্দ্রীয় বিএনপির নয়াপল্টনের কার্যালয়ে কারণ দর্শানোর লিখিত জবাব দিতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
১৩ জানুয়ারি সোমবার বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী স্বাক্ষরিত এক চিঠির মাধ্যমে তাদেরকে কারণ দর্শানো হয়েছে।
বিএনপির দুই নেতা হলেন : জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি হাফিজুর রহমান মোল্লা কচি ও সাবেক সাধারণ সম্পাদক জহিরুল হক খোকন। তারা দু’জনই জেলা বিএনপির ৩২ সদস্যের আহ্বায়ক কমিটির সদস্য।
জানা গেছে, কমিটির নেতৃত্ব নিয়ে বিরোধের জেরে জেলা বিএনপি দুই ভাগে বিভক্ত। আগামী ১৮ জানুয়ারি জেলা বিএনপির দ্বিবার্ষিক সম্মেলন। রবিবার হাফিজুর রহমান মোল্লা কচি ও জহিরুল হক খোকনের নেতৃত্বে জেলা বিএনপির একটি বড় অংশ সমাবেশ করে সম্মেলন প্রতিহতের ঘোষণা দেন।
কারণ দর্শানোর নোটিশ সূত্রে জানা গেছে, গত ৮ জানুয়ারি ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আশুগঞ্জ উপজেলার উজানভাটি রেস্টুরেন্টে জাতীয় নির্বাহী ভাইস চেয়ারম্যান বরকত উল্ল্যাহ বুলু, সাংগঠনিক সম্পাদক অধ্যক্ষ সেলিম ভূঁইয়া, অর্থনৈতিক বিষয়ক সম্পাদক খালেদ হোসেন মাহবুব শ্যামল, সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক মো. মোস্তাক মিয়া, জেলা বিএনপির আহ্বায়ক আবদুল মান্নান, সদস্য সচিব সিরাজুল ইসলাম, সদস্য হাফিজুর রহমান মোল্লা ও জহিরুল হকের সমন্বয়ে একটি যৌথ এক সভা অনুষ্ঠিত হয়।
বৈঠকে হাফিজুর রহমান মোল্লা ও জহিরুল হকের পক্ষ থেকে কিছু দাবি উত্থাপিত হয়। দাবিগুলো আলোচনার ভিত্তিতে যে সিদ্ধান্ত হয় সেটি বাস্তবায়নের আগে হাফিজুর রহমান মোল্লা ও জহিরুল হক সম্মেলন বিরোধী সভা-সমাবেশ করে যাচ্ছেন। যা সম্পূর্ণরূপে সংগঠন বিরোধী কার্যকলাপ। কেন তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে না, তার যথাযথ কারণ জানাতে আগামী ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে একটি লিখিত জবাব দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
জহিরুল হক বলেন, আমরা সংগঠন ও সম্মেলন বিরোধী কোনো সমাবেশ করিনি। গতকাল রবিবার আমরা দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের ঘোষিত রাষ্ট্রকাঠামো মেরামতে ৩১ দফা দাবি বাস্তবায়নে সমাবেশ করেছি। সেটিই ব্যানারে লেখা ছিল। আমরা কোনো শর্ত ভঙ্গ করিনি বরং আমাদেরকে কারণ দর্শানো উদ্দেশ্যপ্রণোদিত বলে মনে হচ্ছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা তথ্য অফিসের ব্যবস্থাপনায় ‘বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি (এপিএ)’র আওতায় আজ মঙ্গলবার ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌর শহরের সুরসম্রাট দি আলাউদ্দিন সংগীতাঙ্গণ অডিটিরিয়াম কক্ষে ‘বিজয়ের উল্লাসে, তারুণ্যের উচ্ছ্বাসে’ শীর্ষক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার সিফাত মোঃ ইশতিয়াক ভূইয়ার সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি ছিলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মোঃ সাইফুল ইসলাম।
বিশেষ অতিথি ছিলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা সিভিল সার্জন ডা মোঃ নোমান মিয়া, ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর সার্কেল এর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোঃ আবদুল মতিন, যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের উপপরিচালক মোঃ আমির আলী, জেলা শিশু বিষয়ক কর্মকর্তা মাহফুজা আখতার ও মন্দির ভিত্তিক শিশু ও গণ শিক্ষা অফিসের সহকারী প্রকল্প পরিচালক মোঃ আকরাম হোসেন।
আলোচনা সভায় স্বাগত বক্তব্য প্রদান করেন জেলা তথ্য অফিসার দীপক চন্দ্র দাস এবং সঞ্চালনা করেন সহকারী তথ্য অফিসার মোঃ ফখরুল ইসলাম।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মোঃ সাইফুল ইসলাম বলেন, জুলাই গণঅভ্যত্থানের মাধ্যমে আমরা নতুন ভাবে স্বাধীন হয়েছি এটা সত্য কিন্তু তরুণ প্রজন্মকে একাত্তরকে ভুলে গেলে চলবে না বরং একাত্তর ও ২৪ এর বিজয়ের অনুপেরণা নিয়ে বর্তমান তরুণ প্রজন্মকে দেশ গড়ার কাজে এগিয়ে আসতে হবে।
তিনি আরো বলেন আজকে যারা তরুণ কালকে তারাই বৃদ্ব হবে তাই তরুন থাকা আবস্থায় সময়কে কাজে লাগাতে হবে কারণ তারুণ্যের শক্তি যা সারা পৃথিবীর পরিবর্তনের ইতিবাচক ভুমিকা পালন করে।
২৪ এর গণঅভ্যুত্থানকে ঐকের প্রতীক হিসাবে উল্লেখ করে আলোচনা সভায় অন্যান্য বক্তারা বলে এই গণঅভ্যুত্থান আমাদের শিখিয়েছে যে, পরিবর্তন এবং উন্নয়নের জন্য আমাদের সংগঠিত হতে হবে, একসাথে কাজ করতে হবে এবং নিজ নিজ কণ্ঠস্বরকে তুলে ধরতে হবে। আমাদের ঐক্যবদ্ধ হয়ে, আমাদের অধিকার ও স্বাধীনতার জন্য আজীবন লড়াই করতে হবে।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার সিফাত মোঃ ইশতিয়াক ভূইয়ার সমাপণী বক্তব্যের মাধ্যমে অনুষ্ঠানের সমাপ্তি ঘোষণা করা হয়। যেখানে প্রায় পাঁচ শতাধিক নারী পুরুষ উপস্থিত ছিল।