অনলাইন ডেস্ক :
সিঙ্গাপুরের বিপক্ষে অর্ধযুগ আগে একটি ম্যাচ খেলে ৩-০ গোলে হেরেছিল বাংলাদেশ। আজ ১ ডিসেম্বর শুক্রবার ঘরের মাঠে একই ব্যবধানে জিতে সেই হারের প্রতিশোধ নিয়েছেন সাবিনারা।
তহুরা খাতুনের জোড়া আর আফিদা খন্দকারের গোলে ১৪ মাস পর আন্তর্জাতিক ম্যাচ জিতলো বাংলাদেশ। ২০২২ সালের ১৯ সেপ্টেম্বর কাঠমান্ডুতে সাফ চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনালের পর আর কোনো ম্যাচ জেতেনি সাবিনারা। এ বছর ষষ্ঠ ম্যাচে এসে প্রথম জয়ের দেখা পেলো লাল-সবুজ জার্সিধারী মেয়েরা।
একটা ভয় ছিল সিঙ্গাপুরকে নিয়ে। র্যাংকিংয়ে এগিয়ে। তারপরও আগের একমাত্র সাক্ষাতে ৩-০ গোলে হার। অর্ধযুগ পর ঘরের মাঠে সেই সিঙ্গাপুরকে পেয়ে সাবিনারা আত্মবিশ্বাসী হলেও জিতবেই এমন কথা জোর দিয়ে বলতে পারছিলেন না।
কিন্তু মাঠের লড়াইয়ে দেখা গেলো র্যাংকিংয়ে এগিয়ে থাকা সিঙ্গাপুরের বিপক্ষে কর্তৃত্ব বাংলাদেশেরই। শুরু থেকে আক্রমণাত্মক খেলে বাংলাদেশ লিড নিয়ে নেয় সিঙ্গাপুরের মেয়েরা কিছু বুঝে ওঠার আগেই। আফিদা ও তহুরার গোলে বাংলাদেশ বিরতিতে যায় ২-০ ব্যবধানে এগিয়ে।
দ্বিতীয় মিনিটেই এগিয়ে যায় বাংলাদেশ। বাম দিক থেকে সাবিনা শট কর্নার করে বল দিয়েছিলেন মারিয়াকে। মারিয়া আবার বলটি সাবিনাকে ঠেলে দিয়ে গোলমুখে ক্রস নেন অধিনায়ক। ডিফেন্ডার আফিদা খাতুনের হেড ক্রসবারের নিচের দিকে লেগে গোললাইন অতিক্রম করলে লিড নেয় বাংলাদেশ।
ব্যবধান দ্বিগুণ করতে বেশি সময় নেয়নি সাইফুল বারী টিটুর শিষ্যরা। ১৬ মিনিটে মাঝমাঠ থেকে মারিয়া মান্ডা দুইজনকে কাটিয়ে বল নিয়ে ঢুকে ডিফেন্সচেরা পাস দেন তহুরা খাতুনকে। তহুরা গোল করে লিড বাড়িয়ে নেন স্বাগতিক মেয়েরা।
ব্যবধান ৩-০ হতে পারতো ২৫ মিনিটে। বক্সের বাইরে থেকে ডান পায়ে শট নিয়েছিলেন অধিনায়ক সাবিনা খাতুন। বল ক্রসবার উঁচিয়ে চলে যায় বাইরে।
৬০ মিনিটে তহুরা খাতুন নিজের জাত নিয়েছিলেন দারুণ এক গোল করে। নিজেদের রক্ষণভাগ থেকে লম্বা শট নিয়েছিলেন মাসুরা পারভীন। বক্সের ভেতরে উড়ে আসা সেই বল ধরে গোলরক্ষকের মাথার ওপর দিয়ে প্লেসিংয়ে নিজের দ্বিতীয় ও দলের তৃতীয় গোল করেন তহুরা।
৭৭ মিনিটে মারিয়া মান্ডা বক্সে ফাঁকায় বল পেয়েছিলেন সাবিনার কাছ থেকে। মারিয়া প্রথম পোস্টে বল মেরে সুযোগ নষ্ট করেন। বল চলে যায় গোলরক্ষকের হাতে।
রুপনা চাকমা, শিউলি আজিম, শামসুন্নাহার, আফিদা খন্দকার, মাসুরা পারভীন, মনিকা চাকমা (স্বপ্না রানী) , সানজিদা আক্তার (শামসুন্নাহার জুনিয়র) , মারিয়া মান্ডা, রিতু পর্না চাাকমা (শাহেদা আক্তার রিপা) তহুরা খাতুন (সুমাইয়া) ও সাবিনা খাতুন (আকলিমা।
অনলাইন ডেস্ক :
টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের এবারের আসরের ফাইনাল খেলবে ক্রিকেটের দুই পরাশক্তি দল ভারত-অস্ট্রেলিয়া।
৭ জুন ওভালে ফাইনাল ম্যাচে রোহিত শর্মার নেতৃত্বাধীন ভারত এবং প্যাট কামিন্সের নেতৃত্বাধীন অস্ট্রেলিয়া একে অপরের মুখোমুখি হবে। কোনও কারণে খেলায় বিঘ্ন ঘটলে একদিন রিজার্ভ ডে রাখা হয়েছে-১২ জুন।
লন্ডনের দ্য ওভালে অনুষ্ঠিতব্য ফাইনালের জন্য শুক্রবার প্রাইজমানি ঘোষণা করেছে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল (আইসিসি)।
ফাইনালে যারা চ্যাম্পিয়ন হবে তারা পাবে ১.৬ মিলিয়ন মার্কিন ডলার বা প্রায় ১৩ কোটি ২২ লাখ টাকা। রানার্স আপ দল পাবে ৮ লাখ মার্কিন ডলার বা প্রায় ৭ কোটি টাকা।
এর আগে টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের প্রথম আসরের ফাইনালে ভারতকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হয় নিউজিল্যান্ড। কেন উইলিয়ামসনের নেতৃত্বাধীন দলটি চ্যাম্পিয়ন হয়ে পায় ১.৬ মিলিয়ন মার্কিন ডলার।
চ্যাম্পিয়ন এবং রানার্স দল ছাড়াও টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপে অংশগ্রহণকারী প্রত্যেকটি দলকেই পুরস্কারমূল্য দেওয়া হয়।
গত চ্যাম্পিয়নশিপে তৃতীয় হওয়া দক্ষিণ আফ্রিকা পায় ৪ লাখ ৫০ হাজার মার্কিন ডলার। চতুর্থ হওয়া ইংল্যান্ড পেয়েছিল ৩ লাখ ৫০ হাজার মার্কিন ডলার।
পঞ্চম হওয়া শ্রীলংকা পেয়েছিল ২ লাখ মার্কিন ডলার। এছাড়া আফগানিস্তান, ওয়েস্ট ইন্ডিজ, পাকিস্তান ও বাংলাদেশ পায় ১ লাখ মার্কিন ডলার করে।
অনলাইন ডেস্ক :
জালিয়াতির অভিযোগে বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতি থেকে আজীবনের জন্য বহিষ্কার হলেন ঢাকাই সিনেমার নায়িকা নিপুণ আক্তার। অনৈতিকভাবে সমিতির প্যাড ব্যবহার করে মনগড়া বিবৃতি প্রদানের অভিযোগে গত রবিবার কার্যনির্বাহী পরিষদের মিটিংয়ে সর্বসম্মতিক্রমে এ সিদ্ধান্ত হয়েছে বলে জানা গেছে। বহিষ্কারের সত্যতা গণমাধ্যমে স্বীকার করেছেন শিল্পী সমিতির সহ-সভাপতি ও মুখপাত্র ডি এ তায়েব।
গত বছরের ১৬ জুলাই শিল্পী সমিতির প্যাড ব্যবহার করে কোটাবিরোধী আন্দোলন নিয়ে এক বিবৃতি প্রদান করেন নিপুণ আক্তার। সেখানে নিজেকে সাধারণ সম্পাদক ‘সাবেক’ বলেই উল্লেখ করেন তিনি। শুধু তাই নয় গত ১৭ জুলাই নিজের ফেসবুকে সেটা পোস্টও দেন। এ নিয়ে সে সময় তিনি ব্যাপক সমালোচনায় জড়ান। অনৈতিকভাবে সমিতির প্যাড ব্যবহার করায় মিশা-ডিপজল নেতৃত্বাধীন কমিটি গত বছরের ৩০ জুলাই সমিতির ষষ্ঠ সভায় এ বিষয় উত্থাপিত হলে নিপুণকে কারণ দর্শানোর নোটিশ দেয়ার সিদ্ধান্ত নেয়।
আওয়ামী লীগের প্রভাবশালী নেতা শেখ সেলিমের একান্ত কাছের মানুষ হওয়ায় নিপুণ আক্তার কোনো চিঠিই আমলে নেননি। তার আগে বর্তমান কমিটির সাধারণ সম্পাদক মনোয়ার হোসেন ডিপজলকে নিয়ে গণমাধ্যমে ‘কুরুচিপূর্ণ’ মন্তব্য করার অভিযোগ উঠে এই বিতর্কিত অভিনেত্রীর বিরুদ্ধে। গঠনতন্ত্র পরিপন্থী কাজ করায় নিপুণকে নোটিশ দেয় কার্যনির্বাহী পরিষদ।
এর আগে, গত ১০ জানুয়ারি সকালে সিলেট ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে বাংলাদেশ বিমানের বিজি-২০১ ফ্লাইটে যুক্তরাজ্যের উদ্দেশে পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করা হলে তার পাসপোর্ট অফলোড করে দেয় ইমিগ্রেশন পুলিশ। নিপুণের নামে মামলা না থাকায় পরে জিজ্ঞাসাবাদ শেষে ছেড়ে দেওয়া হয়। কিন্তু আটকের খবর সত্য নয় দাবি করেন অভিনেত্রী। বর্তমানে অভিনেত্রী নিপুণ আক্তার দেশে আত্মগোপনে রয়েছেন।
অনলাইন ডেস্ক :
টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটের সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড নতুন করে লিখল নেপাল। এশিয়ান গেমসের ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চীনের হাংঝুতে মঙ্গোলিয়ার বিপক্ষে এই রেকর্ড গড়ে দক্ষিণ এশিয়ার দেশটি।
এই ম্যাচে ৩ উইকেট হারিয়ে ২০ ওভারে ৩১৪ রান তুলেছে নেপাল। গোটা আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটেই এটা সর্বোচ্চ রান। এর আগে এই রেকর্ড ছিল আফগানিস্তানের দখলে। আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ২০১৯ সালে ৩ উইকেট হারিয়ে ২৭৮ রান তুলেছিল আফগানরা।
এই ম্যাচে আরো রেকর্ড গড়েছে নেপাল। এক ইনিংসে সর্বোচ্চ ২৬টি ছক্কা হাঁকিয়েছে নেপালিরার। যার আগে আফগানরা হাঁকিয়েছিল ২২টি।
সবচেয়ে মজার বিষয় হলো আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে দ্রুততম হাফ সেঞ্চুরি ও সেঞ্চুরির রেকর্ডটাও নিজেদের করে নিয়েছে নেপাল। নেপালের দীপেন্দ্র সিং আইরে মাত্র ৯ বলে অর্ধশতক তুলে নিয়েছেন। তিনি ভারতের যুবরাজ সিংয়ের ১২ বলে হাফ সেঞ্চুরির রেকর্ড ভেঙে দিয়েছেন। আইরে ১০ বলে ৫২ রান তুলে অপরাজিত ছিলেন। তার মধ্যে তিনি ৮টি ছক্কা হাঁকিয়েছেন। তার স্ট্রাইকরেট ছিল ৫২০।
অন্যদিকে রোহিত শর্মা ও ডেভিড মিলারকে পেছনে ফেলে টি-টোয়েন্টিতে দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড নিজের করে নিয়েছেন নেপালের কুশাল মাল্লা। ৩৪ বলে শতক তুলে নিয়েছেন তিনি। ৫০ বলে করেছেন ১৩৭ রান। এই ইনিংসে তিনি আটটি চার ও ১২টি ছক্কা হাঁকিয়েছেন। রোহিত ও মিলার ৩৫ বলে টি-টোয়েন্টিতে শতক হাঁকিয়েছিলেন।
আর নেপাল এসব রেকর্ড গড়েছে মঙ্গোলিয়ার বিপক্ষে।
স্পোর্টস ডেস্ক :
ভারতে ওয়ানডে বিশ্বকাপ শুরু হতে বাকি আর দুই মাস। তার আগে বিশ্ব ভ্রমণ করছে বিশ্বকাপের ট্রফি। অক্টোবর-নভেম্বরে অনুষ্ঠেয় ওয়ানডে বিশ্বকাপের ভেন্যু ভারত থেকে যাত্রা শুরু করে বিশ্বকাপ ট্রফি। অস্ট্রেলিয়া, নিউজিল্যান্ড, পাপুয়া নিউগিনি, যুক্তরাষ্ট্র, ওয়েস্ট ইন্ডিজ, পাকিস্তান, শ্রীলঙ্কা ঘুরে বিশ্বকাপের ট্রফি আসছে বাংলাদেশে।
আজ ৬ আগস্ট রবিবার মধ্যরাতে ঢাকায় আসছে সেই ট্রফি। ৭ থেকে ৯ আগস্ট এই তিনদিন ট্রফি থাকবে বাংলাদেশে। বিশ্বকাপ ট্রফি বাংলাদেশের কোন কোন স্থানে নেয়া হবে সেই সূচিও জানিয়ে দেওয়া হয়েছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) থেকে।
তিন দিনের সফরে ট্রফি প্রদর্শনের তিনটি জায়গা ভাগ করা হয়েছে।
বিসিবির দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, ৭ আগস্ট অফিসিয়াল ফটোশ্যুট হবে পদ্মা বহুমুখী সেতুর মাওয়া প্রান্তে বিকেল ৩টায়। সেখান থেকে ফিরে হোটেলে রাখা হবে।
পরদিন ৮ আগস্ট সকাল ৯টা থেকে বেলা ১২টা পর্যন্ত মিরপুরের শেরে বাংলা জাতীয় স্টেডিয়ামে প্রদর্শন করা হবে ট্রফি। যেখানে জাতীয় দল, নারী দল, বর্তমান ও প্রাক্তন ক্রিকেটার, ক্রিকেট কর্মকর্তা এবং সংগঠক এবং ক্রীড়া সাংবাদিকদের ট্রফির সঙ্গে ছবি তোলার সুযোগ করে দেওয়া হবে।
শেষের দিন (৯ আগস্ট) ঢাকার পান্থপথের বসুন্ধরা শপিং কমপ্লেক্সে সর্বসাধারণের জন্য ট্রফি প্রদর্শন করা হবে। সকাল ১১টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত জনসাধারণের জন্য উন্মুক্ত রাখা হবে বিশ্বকাপ ট্রফি। একটা নির্দিষ্ট দূরত্ব থেকে ভক্তরা ছবি তুলতে পারবেন। এ জন্য কোনো টিকিট লাগবে না।
বেশি সংখ্যক মানুষকে ট্রফি দেখা ও ছবি তোলার সুযোগ করে দিতেই বসুন্ধরা শপিং কমপ্লেক্সে ট্রফি প্রদর্শনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে জানায় বিসিবি।
অনলাইন ডেস্ক :
নীলফামারীর সৈয়দপুরের জন্মভূমির মাটিতে পা রেখেই আবেগ আপ্লুত হয়ে পড়লেন জনপ্রিয় কণ্ঠশিল্পী ও বিএনপি চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়ার উপদেষ্টা বেবী নাজনীন। আজ ৩০ নভেম্বর শনিবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে সৈয়দপুর বিমানবন্দরে তিনি অবতরণ করেন। সৈয়দপুর বিমানবন্দর ভিআইপি লাউঞ্জ থেকে বেরিয়ে এলে বাইরে অবস্থানরত বিএনপি এবং অঙ্গসংগঠনের শত শত নেতা-কর্মী ও দর্শনার্থীরা স্বাগত জানান। অনেকেই তাকে ফুল দিয়ে বরণ করেন। বেবী নাজনীন হাত নেড়ে সংবর্ধনার জবাব দেন।
বিমানবন্দরে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হন তিনি। সাংবাদিকদের প্রশ্নোত্তরে বলেন, আমি প্রতিহিংসার রাজনীতিতে বিশ্বাসী নই। দেশ আমাদের সকলের। আমাদের দেশের প্রতি ভালবাসা চিরন্তন।
তিনি আরো বলেন, রাজনীতি নিয়ে আমার কোনো ক্ষোভ নেই। বিএনপির কথা উল্লেখ না করে বলেন, দলের সাথে ছিলাম, দলের সাথে আছি। অসংখ্য তাজা প্রাণের বিনিময়ে বাংলাদেশ নতুন স্বাধীনতা পেয়েছে। ছাত্র-জনতার অভ্যুথানে স্বৈরাচারের পতন হয়েছে। আমি আমার সাধ্যমতো ছাত্র-জনতার পাশে থাকবো।
পরে তিনি স্বৈরাচার পতন আন্দোলনে পুলিশের গুলিতে শহীদ সাজ্জাদ হোসেনের বাঙ্গালীপুরের বাসায় যান এবং কিছু সময় কাটান। এসময় তার সঙ্গে ছিলেন বিএনপি সৈয়দপুর রাজনৈতিক জেলা শাখার সহ-সভাপতি অ্যাড. ওবায়দুর রহমান, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শামসুল হক, সাংগঠনিক সম্পাদক এম এ পারভেজ লিটন, জেলা যুবদলের আহবায়ক তারিক আজিজ প্রমুখ।