অনলাইন ডেস্ক :
ভারতের সকল বিশ্ববিদ্যালয় ও কলেজ ক্যাম্পাসে দেশটির প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির প্রতিকৃতি সংবলিত সেলফি বুথ (সেলফি তোলার জায়গা) বানানোর নির্দেশ দিয়েছে সেদেশের বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন।
শুক্রবার কমিশনের পক্ষ থেকে উপাচার্য-অধ্যক্ষদের এ বিষয়ে চিঠি দেওয়া হয়।
চিঠিতে বলা হয়েছে, ‘সব বিশ্ববিদ্যালয় ও কলেজ ক্যাম্পাসে সেলফি তোলার জায়গা (সেলফি বুথ) বানাতে হবে। সেখানে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বিভিন্ন ছবি থাকবে। বুথে দাঁড়িয়ে মোদির সেসব ছবির সামনে সেলফি তুলতে এবং সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে তা পোস্ট করতে শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও দর্শনার্থীদের উৎসাহিত করতে হবে।’
এতে উল্লেখ করা হয়, ‘বিভিন্ন ক্ষেত্রে ভারতের অগ্রগতি থেকে অনুপ্রেরণা নিয়ে তরুণদের মনন গঠন করে তাদের শক্তি ও উদ্দীপনা কাজে লাগানোর একটি অনন্য সুযোগ রয়েছে। আসুন আমরা আপনাদের প্রতিষ্ঠানে একটি সেলফি পয়েন্ট স্থাপন করে দেশের অবিশ্বাস্য অগ্রগতি উদযাপন ও প্রচার করি। সেলফি পয়েন্টের লক্ষ্য হলো, বিভিন্ন ক্ষেত্রে ভারতের অর্জন, বিশেষ করে জাতীয় শিক্ষানীতি-২০২০ অধীনে নতুন উদ্যোগ সম্পর্কে যুবকদের মধ্যে সচেতনতা তৈরি করা।’
এসব সেলফি পয়েন্ট স্থাপনের জন্য ইউজিসি বেশ কয়েকটি নির্দিষ্ট ডিজাইন বা নকশাও প্রস্তাব করেছে। তবে সবগুলো নকশাতেই বেশ কিছু সাধারণ বিষয় রয়েছে। যেমন : শিক্ষার আন্তর্জাতিকীকরণ, বৈচিত্র্যের ঐক্য, স্মার্ট ইন্ডিয়া হ্যাকাথন, ভারতীয় জ্ঞানব্যবস্থা, বহুভাষাবাদ ও উচ্চশিক্ষা, গবেষণা ও উদ্ভাবনে ভারতের উত্থান ইত্যাদি।
সূত্র : দ্য টেলিগ্রাফ, দ্য স্ট্রিট টাইমস
অনলাইন ডেস্ক :
বিয়ে একটি সামাজিক-পারিবারিক অনুষ্ঠান। এতে অংশ নিয়ে থাকেন বর-কনের আত্মীয় স্বজন ও প্রতিবেশিরা। বিয়ের বিভিন্ন ধরণ আছে। সমাজের মানুষের অর্থনৈতিক অবস্থানের ওপর এসব নির্ভর করে। ধনীদের বিয়ে একরকম আবার গরীবের বিয়ে অন্যরকম। বিয়ে মানে আনন্দ-উৎসবের আমেজ। কিন্তু সেই বিয়েতে এবার সেই আমেজের কিছুটা হলেও বাটা পড়বে। কারণ বিয়ে অনুষ্ঠানের সব কিছু পুলিশকে জানিয়ে করতে হবে।
এখন থেকে বাড়িতে বিয়ের অনুষ্ঠান আয়োজন করলে পুলিশকে জানাতে হবে। শুধু তাই নয়, বাড়িতে লাইসেন্স করা কোনো অস্ত্র আছে কি না তাও জানাতে হবে পুলিশকে। পাশাপাশি পুলিশের কাছে জমা দিতে হবে অতিথিদের নামের লিস্ট।
সম্প্রতি ভারতের বিহারে পুলিশের পক্ষ থেকে এমন আদেশ জারি করা হয়েছে। এমন আদেশ জারি করায় সাধারণ মানুষ মনে করে এতে বিয়ের আনন্দে ভাটা পড়বে। পাশাপাশি তারা অনেকটা বিরক্তও।
তবে পুলিশ বলছে ভিন্ন কথা। এর পক্ষে যুক্তি দিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীটি।
বিহার পুলিশের দাবি, রাজ্যের বহু বিয়েবাড়ির আনন্দ খুনখারাবিতে বদলে গেছে। এক মুহূর্তে বিয়ের আনন্দ মাটি। নিভে গেছে সব আলো। বিয়ে বাড়িতে এমন অস্থিরতা বন্ধ করতেই এই ব্যবস্থা।
পুলিশ আরো বলছে, বিয়েবাড়িতে আনন্দের মধ্যে গুলি চালিয়ে দেয় অনেকে। আকাশে গুলি ছুড়তে গিয়ে কখনো প্রাণ গেছে বরের তো কখনো বরযাত্রীর। কখনোবা অন্য কারো। এসব থামাতে হবে। তাই পুলিশের জানা উচিত কোথায় বিয়ে হচ্ছে।
রাজ্যের এডিজি সঞ্জয় সিং বলেন, আনন্দ করতে গিয়ে বিয়ে বাড়িতে অনেকের প্রাণ গেছে, অনেকে আহত হয়েছেন। কেননা আনন্দ করতে গিয়ে গুলি চালানো হচ্ছে। তাই বিয়েবাড়ি, ধর্মশালা বা ব্যাঙ্কোয়ট হল রয়েছে তাদের বলা হচ্ছে বিয়ের অনুষ্ঠান হলেই খবর দিতে হবে। পুলিশের গাইডলাইন অনুযায়ী, বিয়ে হল, লন, ব্যাঙ্কোয়েট হলে পর্যাপ্ত সংখ্যায় সিসিটিভি ক্যামেরা লাগাতে হবে।
প্রসঙ্গত বিহার, উত্তর প্রদেশ, মধ্যপ্রদেশ, হরিয়ানাসহ বিভিন্ন জায়গায় বিয়েবাড়ি, জন্মদিন, বিবাহবার্ষিকীর অনুষ্ঠানে আনন্দে মাত্রা ছাড়িয়েছে। মাতলামি তো রয়েছেই, গুলি চালিয়েও আনন্দ করতে দেখা গেছে। আর তাতে প্রাণ গেছে অনেকের। সেখান থেকে বেরিয়ে আসতে চাইছে বিহার সরকার।
অনলাইন ডেস্ক :
রাতের খাবার খেয়ে ঘুমানোর প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন এক রেলওয়ে কর্মী। এসময় হঠাৎ এক বিষাক্ত সাপ তাকে কামড়ে দেয়। কী করবেন বুঝতে না পেরে, সেই রেল কর্মী আক্রমণকারী সাপটিকে পাল্টা কামড় দেন। চাঞ্চল্যকর এই ঘটনাটি ঘটেছে ভারতের বিহার রাজ্যে। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইন্ডিয়া জানিয়েছে, এই ঘটনা ঘটেছে ৩৫ বছর বয়সী সন্তোষ লোহার নামে এক রেল কর্মীর সঙ্গে। তিনি বিহারের নওয়াদার রাজৌলির একজন রেল কর্মচারী এবং ঘন জঙ্গলে রেললাইন স্থাপনকারী একটি দলের সদস্য। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঘটনার দিন রাতে খাবার খাওয়ার পর ঘুমানোর সময় হঠাৎ সাপের কামড়ে আহত হন সন্তোষ। জঙ্গলের মধ্যে সাপের কামড় খেয়ে দিশেহারা হয়ে সাপটিকেই ধরে দুইবার কামড় দেন তিনি।
স্থানীয় বিশ্বাস অনুযায়ী, সাপকে পাল্টা কামড় দিলে বিষের প্রভাব কমে যায়। অলৌকিকভাবে, সন্তোষ এই বিপদ থেকে রক্ষা পান। সঙ্গীরা দ্রুত তাকে রাজৌলি মহকুমা হাসপাতালে নিয়ে যান, যেখানে ডা. সতীশ চন্দ্র সিনহা তাকে দ্রুত চিকিৎসা দেন। হাসপাতালে নেওয়ার পরপরই সন্তোষ চিকিৎসায় সাড়া দেন এবং পরের দিন সকালে তাকে ছাড়পত্র দেওয়া হয়। ডা. সিনহা নিশ্চিত করেছেন, সন্তোষ সম্পূর্ণ সুস্থ হয়ে উঠেছেন।
তবে, সাপটি এই ঘটনায় বাঁচেনি। মানুষের কামড়ে সাপটির মৃত্যু হয়েছে। এই ঘটনাটি স্থানীয় অঞ্চলে প্রচলিত লোককাহিনীর ওপর জোর দেয়, যেখানে বিশ্বাস করা হয় সাপকে পাল্টা কামড় দিলে বিষের প্রভাব সাপের মধ্যেই ফিরে যায়। সন্তোষ লোহার ক্ষেত্রেও হয়তো এমনটাই ঘটেছে বলে অনেকেই মনে করছেন। সূত্র : হিন্দুস্তান টাইমস
হাকিকুল ইসলাম খোকন, যুক্তরাষ্ট্র থেকে :
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার পরপরই ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন তিনি এক ফেব্রুয়ারি থেকে কানাডা ও মেক্সিকো থেকে আমদানিকৃত পণ্যে ২৫ শতাংশ সীমান্ত কর আরোপ করবেন। এবার তা বাস্তবায়ন হলো ১ ফেব্রুয়ারি থেকে।
৩১ জানুয়ারি শুক্রবার এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে ব্রিটিশ গণমাধ্যম বিবিসি। তবে কোন কোন পণ্যে শুল্ক আরোপ করা হবে তা এখনো নিশ্চিত করেননি নবনির্বাচিত এই প্রেসিডেন্ট।
বিবিসির প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, ওভাল অফিসে সাংবাদিকদের সাথে কথা বলার সময় ট্রাম্প জানিয়েছেন তাঁর এমন সিদ্ধান্ত নেওয়ার পেছনে কারণ ছিল বিপুল পরিমাণে অবৈধ অভিবাসী প্রবেশ রোধ করা। এর পাশাপাশি যুক্তরাষ্ট্রের সীমান্ত পেরিয়ে আসা ফেন্টানাইল ও প্রতিবেশীদের সঙ্গে বাণিজ্য ঘাটতি মোকাবিলা করা।
কানাডা ও মেক্সিকো জানিয়েছে, তারা যুক্তরাষ্ট্রের শুল্কের জবাবে তাদের নিজস্ব ব্যবস্থা গ্রহণ করবে। একই সঙ্গে ওয়াশিংটনকে জানিয়েছে তারা যুক্তরাষ্ট্রের সীমান্ত সম্পর্কে যে উদ্বেগ তৈরি হয়েছে তা দূর করার জন্য পদক্ষেপ নেবে।
বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে যদি কানাডা ও মেক্সিকো থেকে তেল আমদানিতে যুক্তরাষ্ট্র শুল্ক আরোপ কার্যকর করে তাহলে জীবনযাত্রার ব্যয় কমানো ট্রাম্পের জন্য কঠিন হবে।
সাংবাদিকদের সাথে আলাপের সময় ডোনাল্ড ট্রাম্প আরও জানিয়েছেন তিনি এখন চীনের ওপর নতুন শুল্ক আরোপের পরিকল্পনা করছেন এবং এটি প্রক্রিয়াধীন। এ ব্যাপারে তিনি জানুয়ারি মাসের শুরুতে বলেছিলেন চীনের ওপর ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপ করা হবে। তবে কোন কোন পণ্যে শুল্ক আরোপ করা হবে তার বিস্তারিত বিবরণ দেননি।
এর আগে ডোনাল্ড ট্রাম্প নির্বাচনি প্রচারণার সময় বলেছেন চীনা তৈরি পণ্যের ওপর তিনি ৬০ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপ করবেন। কিন্তু হোয়াইট হাউসে দায়িত্ব নেওয়ার পর প্রথম দিনেই তাৎক্ষণিক কোনো পদক্ষেপ নেননি। বরং প্রশাসনকে এ বিষয়টি পর্যবেক্ষণ করার নির্দেশ দিয়েছিলেন।
২০১৮ সাল থেকে যুক্তরাষ্ট্রে চীন থেকে পণ্য আমদানি কমে গেছে। অর্থনীতিবিদরা এর কারণ হিসেবে ট্রাম্পের প্রথম মেয়াদে আরোপিত একাধিক পণ্যে শুল্ক বৃদ্ধিকে দায়ী করেছেন।
সুইজারল্যান্ডের দাভোসে বিশ্ব অর্থনৈতিক ফোরামে ভাষণ দেওয়ার সময় চীনের ভাইস প্রিমিয়ার ডিং জুয়েক্সিয়াং বলেছিলেন, চীন যুক্তরাষ্ট্রের সাথে বাণিজ্য উত্তেজনার উপযুক্ত সমাধান চায় এবং তাদের রপ্তানি সম্প্রসারণ করতে চায়।
শুল্ক হলো বিদেশে উৎপাদিত পণ্যের ওপর একটি আমদানি কর। এটি আরোপ হলে কোনো দেশ থেকে আসা পণ্য কেনার সম্ভাবনা কমে যায় এবং কর আরোপিত পণ্য আরও ব্যয়বহুল হয়ে ওঠে।
কানাডা ও মেক্সিকো থেকে আমদানিকৃত জ্বালানি তেলের ওপর শুল্ক আরোপ হলে খুচরা ব্যবসায়ী এবং ভোক্তাদের ওপর চাপ বাড়বে। পেট্রোল থেকে শুরু করে সব ধরনের তেলের দাম আরও বৃদ্ধি পাবে। কেননা, মার্কিন তেল আমদানিকারকরা যে অপরিশোধিত তেল সরবরাহ করে তার প্রায় ৪০ শতাংশ আমদানি করা হয়। এর বেশিরভাগই আসে কানাডা থেকে।
অনলাইন ডেস্ক :
সম্পূর্ণ বিনা খরচে মালয়েশিয়া গেলেন ৩১ বাংলাদেশি কর্মী। আজ২৭ আগস্ট রবিবার রাতে তারা মালয়েশিয়ার রাজধানী কুয়ালালামপুরের উদ্দেশে যাত্রা করেন।
ওইদিন বিকালে রাজধানীর কাকরাইলে বিএমইটি আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রবাসী কর্মীদের হাতে স্মার্ট কার্ড তুলে দেওয়া হয়। পরে তারা বিমানবন্দরের উদ্দেশে রওয়ানা দেন।
অনুষ্ঠানে জানানো হয়, প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় এবং জনশক্তি কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষণ ব্যুরোর (বিএমইটি) ‘স্বল্পব্যয় ও বিনা খরচে প্রবাসে কর্মী প্রেরণ’ কর্মসূচি বাস্তবায়ন করছে ক্যাথারসিস ইন্টারন্যাশনাল।
মালেশিয়ার রেডউড ফার্নিচার এসটিডি কোম্পানির সম্পূর্ণ খরচে ওই শ্রমিকদের নিয়োগ করা হয়েছে। এর আগে চলতি বছরের ১৯ জুন প্রথমবার ২০ কর্মী নিয়োগ করা হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বত্তৃদ্ধতায় বিএমইটির মহাপরিচালক শহিদুল আলম বলেন, কানাডাসহ ইউরোপের বিভিন্ন দেশে আমাদের জনশক্তি রপ্তানি হচ্ছে। ওইসব দেশে বাংলাদেশের কর্মীরা কর্মদক্ষতা দিয়ে প্রশংসা অর্জন করছেন। শ্রমিক ভাইদের মালয়েশিয়ায় গিয়ে প্রতিষ্ঠানের জন্য আরো বেশি করে শ্রম দিতে হবে। তাহলে তারা নিজ খরচে বাংলাদেশি কর্মী নিতে আগ্রহী হবে বলে মন্তব্য করেন তিনি।
অনুষ্ঠানে কেথারসিস গ্রুপের চেয়ারম্যান মো. রুহুল আমিনসহ বিএমইটির কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
অনলাইন ডেস্ক :
সুরঙ্গ করে সোনালী ব্যাংকের একটি উপ-শাখায় ডাকাতির চেষ্টা করেছে দুর্বৃত্তরা। খবর পেয়ে পুলিশ ও সেনাবাহিনীসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা ব্যাংকের চারিদিকে ঘিরে রেখেছে। নিরাপত্তার কারণে ব্যাংকের কাছে কাউকে যেতে দিচ্ছে না।
স্থানীয়রা জানান, রাত দেড়টার দিকে সদর উপজেলার বড়বাড়ি সোনালী ব্যাংকের উপ-শাখার অফিস সহকারী টের পেয়ে চিৎকার দেন। পরে এলাকাবাসীর ছুটে এলে ব্যাংকের পেছনের দেয়ালে সুরঙ্গ দেখতে পান। এ সময় স্থানীয়রা পুলিশ ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে খবর দিলে তারা পুরো এলাকায় ঘিরে রাখে।
সোনালী ব্যাংকের বড়বাড়ী শাখার ব্যবস্থাপক রাজু মিয়া বলেন, সোমবার রাতে ডাকাতির চেষ্টা চলছে বলে আমরা খবর পাই। সাথে সাথে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে অবগত করি।
এদিকে ব্যাংকে থাকা টাকা লুট হয়েছে কি-না এ বিষয়ে কোনো মন্তব্য করেনি ব্যাংক কর্তৃপক্ষ। তবে এ বিষয়ে অনুসন্ধান চলছে বলেও জানান আইনশৃঙ্খলা বাহিনীরা।
লালমনিরহাট সদর থানার ওসি মোহাম্মদ নূরনবী বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, ব্যাংক থেকে টাকা লুট হয়েছে কি না সে বিষয়টি তদন্ত করার পর বলা যাবে।