অনলাইন ডেস্ক :
কয়েকটি ক্ষেত্রে জমি নিবন্ধনের খরচ আবার কিছুটা কমানো হয়েছে। চার শ্রেণির এলাকায় আগের চেয়ে কম খরচ করে জমি নিবন্ধন করা যাবে। দুটিতে কর হার ৮ শতাংশ থেকে ৬ শতাংশ করা হয়েছে। আর দুই শ্রেণিতে টাকার অঙ্ক কমানো হয়েছে।
আজ ৪ ডিসেম্বর সোমবার জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) এ–সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করেছে।
এনবিআরের নতুন প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী, ঢাকা জেলার কাফরুল, মোহাম্মদপুর, সূত্রাপুর, যাত্রাবাড়ী, উত্তরা, ক্যান্টনমেন্ট, চকবাজার, কোতোয়ালি, লালবাগ, খিলগাঁও, শ্যামপুর ও গেন্ডারিয়া এলাকার ঙ শ্রেণির মৌজার জমি নিবন্ধনে করহার ভূমির মূল্যের ৮ শতাংশ থেকে কমিয়ে ৬ শতাংশ করা হয়েছে। নতুন নিয়ম অনুযায়ী, ভূমির মূল্যের ৬ শতাংশ বা কাঠাপ্রতি দেড় লাখ টাকার মধ্যে যেটি বেশি, তা প্রযোজ্য হবে।
একইভাবে ঢাকার খিলক্ষেত বিমানবন্দর, উত্তরা পশ্চিম, মুগদা, রূপনগর, ভাষানটেক, বাড্ডা, পল্লবী, ভাটারা, শাহজাহানপুর, মিরপুর, দারুসসালাম, দক্ষিণখান, উত্তরখান, তুরাগ, শাহ আলী, সবুজবাগ, কদমতলী, কামরাঙ্গীরচর, হাজারীবাগ, ডেমরা ও আদাবর এবং গাজীপুরের জয়দেবপুর, নারায়ণগঞ্জ সদর ও রূপগঞ্জ থাকার ঙ শ্রেণির মৌজার জমি নিবন্ধনে জমির মূল্যের ৮ শতাংশের পরিবর্তে ৬ শতাংশ কর নির্ধারণ করা হয়েছে। ফলে ওই এলাকার ভূমির মূল্যের ৬ শতাংশ বা কাঠাপ্রতি এক লাখ টাকা—যেটি কম হবে, তা কর হিসেবে দিতে হবে।
চট্টগ্রামের খুলশী, পাঁচলাইশ, পাহাড়তলী, হালিশহর ও কোতোয়ালি এবং নারায়ণগঞ্জ জেলার সোনারগাঁ, ফতুল্লা, সিদ্ধিরগঞ্জ, বন্দর থানা, গাজীপুরের কালীগঞ্জ, সদর, বাসন, কোনাবাড়ী, গাছা ও টঙ্গীর ঙ শ্রেণির মৌজার জমি নিবন্ধনে মূল্যের ৬ শতাংশ করহার আগের মতো বহাল আছে। তবে কাঠাপ্রতি করের পরিমাণ ৮০ হাজার টাকা থেকে কমিয়ে ৫০ হাজার টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। তাই ৬ শতাংশ বা কাঠাপ্রতি মূল্য ৫০ হাজার টাকা-যেটি কম হবে, তা প্রযোজ্য হবে।
একইভাবে ঢাকা জেলার দোহার, নবাবগঞ্জ, কেরানীগঞ্জ, সাভার, ধামরাই এবং চট্টগ্রামের আকবর শাহ, ইপিজেড, কর্ণফুলী, চকবাজার, চান্দগাঁও, ডবলমুরিং, পতেঙ্গা, বাকলিয়া, বায়েজিদ বোস্তামী, সদরঘাট এলাকা এবং নারায়ণগঞ্জ জেলার আড়াইহাজার উপজেলার ঙ শ্রেণির মৌজার কর কাঠাপ্রতি ৫০ হাজার টাকা থেকে কমিয়ে ২০ হাজার টাকা করা হয়েছে। এর ফলে নিবন্ধনের সময় জমির মূল্যের ৬ শতাংশ বা কাঠাপ্রতি ২০ হাজার টাকা-যা কম হবে, তা প্রযোজ্য হবে।
গত অক্টোবর মাসে যখন মৌজা ভিত্তিতে করহার নির্ধারণ করা হয়, তখন ঢাকা, চট্টগ্রাম, গাজীপুর ও নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশন এলাকা ও এর বাইরে অবস্থিত জমিকে মৌজা অনুযায়ী ক থেকে ঙ-এই পাঁচ শ্রেণিতে ভাগ করা হয়েছে।
অনলাইন ডেস্ক :
টাঙ্গাইলের সখীপুরে অনুমোদন বিহীন একটি জুসের ফ্যাক্টরিতে অভিযান চালিয়েছে টাঙ্গাইল র্যাব-১৪। এ সময় ১৯ ধরনের জুস জব্দ করা হয়। যার আনুমানিক মূল্য প্রায় ২৫ লক্ষ টাকা। অভিযান শেষে কারখানা সিলগালা করে দেওয়া হয় এবং উপজেলা প্রশাসনের সহযোগিতায় ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে ফ্যাক্টরির মালিককে দুই লক্ষ টাকা জরিমানা করা হয়।
আজ ১৯ জুন সোমবার বিকেলে উপজেলার কচুয়া এলাকায় ওই ফ্যাক্টরিতে প্রায় চার ঘণ্টাব্যাপী এ আভিযান পরিচালনা করেন টাঙ্গাইল র্যাব-১৪ সিপিসি-৩ এর কোম্পানি কমান্ডার রফিউদ্দীন মোহাম্মদ যোবায়ের।
অভিযান শেষে এক সংবাদ সম্মেলন করে র্যাবের কোম্পানি কমান্ডার রফিউদ্দীন মোহাম্মদ যোবাযের জানায়, গোপন সংবাদের মাধ্যমে অবৈধ ভাবে গড়ে উঠা আলামিন এগ্রো ফুটস ফ্যাক্টরিতে অভিযান চালাই। এসময় রসালো ড্রিংস, রসালো লাচ্ছি, ম্যাংগো ড্রিংকস, তেঁতুলের আচার, ললিপপ, ডিন চানাচুর, লিচুর ড্রিংকসসহ ১৯ ধরনের উৎপাদিত পন্য উদ্ধার করে ধ্বংস করা হয়েছে। ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে মালিককে দুই লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছে। অভিযান শেষে কারখানা সিলগালা করে দেওয়া হয়েছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সম্পূর্ণ স্বচ্ছতা ও সঠিক প্রক্রিয়ায় ৮৩জন পুলিশ কনস্টেবলের নিয়োগ প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়েছে বলে জানিয়েছেন পুলিশ সুপার (অতিরিক্ত ডিআইডি পদে পদোন্নতিপ্রাপ্ত) মোহাম্মদ জাবেদুর রহমান। আজ ২১ নভেম্বর বৃহস্পতিবার বিকেল সাড়ে ৩টায় পুলিশ সুপারের সম্মেলন কক্ষে সাংবাদিকদের সাথে প্রেস ব্রিফিংয়ে তিনি এই কথা জানান।
প্রেস ব্রিফিংয়ে পুলিশ সুপার মোহাম্মদ জাবেদুর রহমান বলেন, ৮৩ জনের মধ্যে ৭৯জনের চাকরি হয়েছে মেধার ভিত্তিতে এবং ৪ জনের চাকরি হয়েছে কৌটার ভিত্তিতে। কৌটার ভিত্তিতে চাকরি পাওয়া ৪জন হলেন মুক্তিযোদ্ধার সন্তান। এ সময় পুলিশ সুপার মোহাম্মদ জাবেদুর রহমান বলেন, আপনাদেও মাধ্যমে আমি জনগনকে এই ম্যাসেজ দিতে চাই, কনস্টেবল নিয়োগ পরীক্ষা সম্পূর্ণ স্বচ্ছতা ও যোগ্যতার ভিত্তিতে হয়েছে। নিয়োগ পরীক্ষার জন্য কাউকে টাকা দিতে হয়েছে এমন কোন অভিযোগ নেই। তবু নিয়োগ পরীক্ষা নিয়ে কারো বিরুদ্ধে যদি কোন ধরনের সুনির্দিষ্ট অভিযোগ পাওয়া যায় তার বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
রাজনৈতিক মামলায় হয়রানির বিষয়ে তিনি বলেন, জেলার সার্বিক আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির ব্যাপারে আমি অবগত আছি। কেউ যদি মনে করেন তাকে অযথা হয়রানি করা হচ্ছে, কাউকে অযথা মামলা দিয়ে হয়রানি করা হচ্ছে বা অর্থ আত্মসাতের পাঁয়তারা করছে তাহলে তথ্য প্রমাণসহ পুলিশের কাছে দারস্থ হওয়ার অনুরোধ জানাচ্ছি। প্রয়োজনে ওই ব্যক্তি আমার কাছে আসতে পারেন। পুলিশ অযথা কাউকে হয়রানি করবেনা। ইতিমধ্যে ৫/৬ জনের আবেদন পেয়েছি এবং সে ব্যাপারে যথাযথ সমাধান দিয়েছি। তিনি বলেন, কারো বিষয়ে কোন অভিযোগ থাকলে বা সমাজ বিরোধীদের বিরুদ্ধে আমাকে স্পেসেপিক তথ্য দিয়ে সহযোগীতা করবেন।
প্রেস ব্রিফিংয়ে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন ও অর্থ) মোঃ ইকবাল হোসাইন, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক্রাইম এ্যান্ড অপস) মোঃ জয়নাল আবেদিন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোজাফ্ফর হোসেন প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
প্রেস ব্রিফিংয়ে বিভিন্ন বিষয়ে প্রশ্ন করেন প্রেসক্লাবের সভাপতি জাবেদ রহিম বিজন, সাধারণ সম্পাদক মোঃ বাহারুল ইসলাম মোল্লা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া টেলিভিশন জার্নালিষ্ট এসোসিয়েশনের নব-নির্বাচিত সভাপতি আল-আমীন শাহীন। প্রেস ব্রিফিংয়ে বিভিন্ন প্রিন্ট ও ইলেক্ট্রেনিক মিডিয়ার সাংবাদিকগণ উপস্থিত ছিলেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
নড়াইলের লোহাগড়া উপজেলার কাশিপুর ইউনিয়নের বাহিরপাড়া গ্রামে ঐতিহ্যবাহী কলাগাছ বাইচ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
আজ ১৫ সেপ্টেম্বর শুক্রবার বিকেলে নড়াইলের লোহাগড়া উপজেলার কাশিপুর ইউনিয়নের বাহিরপাড়া গ্রামের তৃণমূল পর্যায়ের যুবকদের উদ্যোগে ঐতিহ্যবাহী কলাগাছ বাইচ প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়।
গ্রাম বাংলার বিলুপ্ত প্রায় ঐতিহ্যবাহী এই কলাগাছ বাইচ অনুষ্ঠান দেখতে ওই গ্রামসহ আশপাশের গ্রামের বিভিন্ন বয়সের মানুষ বাহিরপাড়া মুন্সীবাড়ির শান বাঁধানো পুকুর ঘাটে অবস্থান করেন। উপস্থিত সকলে এই অভূতপূর্ন আয়োজন দেখে আনন্দিত এবং উল্লাসিত বোধ করছেন।
তোফায়েল শেখ ও চুন্নু মিয়া বলেন, অনেক দিন যাবত আমাদের গ্রামে এ রকম আয়োজন করা হয়নি, আজকের এই প্রতিযোগিতার মাধ্যমে আমাদের সেই ছোটবেলার কথা মনে পড়ছে।। ,গ্রাম বাংলার বিলুপ্ত প্রায় ঐতিহ্যবাহী এই কলাগাছ বাইচ প্রতিযোগিতা ধরে রাখার জন্য সরকারি উদ্যোগ প্রয়োজন বলে দর্শকরা জানিয়েছেন।
অনলাইন ডেস্ক :
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় আন্দোলনরত শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের উত্থাপিত চার দফা দাবি মেনে নেওয়ার আশ্বাস দিয়েছে সরকার। যার ফলে শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা তাদের আন্দোলন প্রত্যাহার করার ঘোষণা দিয়েছেন। আজ ১৬ মে শুক্রবার সন্ধ্যায় ইউজিসি চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. এস এম এ ফায়েজের উপস্থিতিতে এ ঘোষণা দেন জবি উপাচার্য অধ্যাপক ড. রেজাউল করিম।
জবি উপাচার্য বলেন, সরকারের পক্ষ থেকে বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালন বাজেট বৃদ্ধির সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। বরাদ্দ বৃদ্ধি করে শিক্ষার্থীদের প্রথম দাবির বিষয়ে সিদ্ধান্ত হয়েছে। আবাসন সংকট নিরসনে দ্রুত অস্থায়ীভাবে নির্মাণকাজ শুরু করা হবে। এছাড়া দ্বিতীয় ক্যাম্পাস নির্মাণের কাজ ইতোমধ্যেই শুরু হয়েছে। পরে অনশনরত শিক্ষার্থীদের পানি পান করানো হয়।
ইউজিসির চেয়ারম্যান বলেছেন, আমরা সারা দিন এটা নিয়ে কাজ করেছি। ইউজিসি একটি পরিবার হিসেবে সবাই মিলে সমাধান করতে পারব। আমরা প্রতিশ্রুতি দিচ্ছি একসঙ্গে বসে সব সমাধান করব। আপনাদের সব দাবি বাস্তবায়নে আমরা কাজ করছি।
জবি শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. রইছউদ্দীন বলেন, আমাদের চতুর্থ দাবি ছিল আমাদের ওপর হামলায় জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া। হামলার ঘটনায় পুলিশ দুঃখ প্রকাশ করেছে। এছাড়া সাত দিনের মধ্যে হামলায় জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেবে। এছাড়া সরকার আমাদের সব দাবি মেনে নিয়েছে।
জানা যায়, শিক্ষার্থীদের আগের তিন দফা দাবির সাথে পরবর্তীতে নতুন আরও এক দাবি যুক্ত হয়। সেটি হলো ১৪ মে শিক্ষার্থীদের ওপর পুলিশের অতর্কিত হামলার সুষ্ঠু তদন্ত ও দোষীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করা।
এর আগে শিক্ষার্থীদের দেওয়া তিন দফা দাবি হলো-বিশ্ববিদ্যালয়ের ৭০ শতাংশ শিক্ষার্থীর জন্য ২০২৫-২৬ অর্থবছর থেকে আবাসন বৃত্তি চালু করা, জবির প্রস্তাবিত পূর্ণাঙ্গ বাজেট কাটছাঁট না করে অনুমোদন, দ্বিতীয় ক্যাম্পাসের কাজ একনেক সভায় পাস ও বাস্তবায়ন।
চলারপথে রিপোর্ট :
গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রী র আ ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী বলেছেন, আবাসন মানুষের কাঙ্খিত বিষয়। দেশের সকল জনগণকে আবাসনের ব্যবস্থা করে দিতে আমরা অঙ্গীকারাবদ্ধ।
আজ ২৬ এপ্রিল শুক্রবার দুপুরে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার হাউজিং প্রকল্প প্রাঙ্গণে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারী সমবায় সমিতি লিমিটেডের উদ্যোগে তাকে দেয়া সংবর্ধনা ও সমিতির বার্ষক সাধারণ সভা উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন।
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের পিআরএল ভোগরত-(গ্রেড-১) কর্মকর্তা ও প্রকল্পের সভাপতি ড. মুহাম্মদ মোশাররফ হোসেনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে গণপূর্ত মন্ত্রী র.আ.ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী এমপি আরো বলেন, নতুন নতুন ভবন নির্মাণ করার সময় এসটিপি (সুয়ারেজ ট্রিটমেন্ট প্লান্ট) যারা করবে তারাই শুধু ভবন নির্মাণের অনুমোদন পাবেন। এসটিপি ছাড়া নতুন ভবনের অনুমোদন দেয়া হবেনা।
এ সময় মন্ত্রী আরো বলেন, ঢাকা দূষিত শহরের তালিকায় বিশ্বের এক থেকে তিন নম্বরের ভেতরে থাকে। এই অবস্থায় মানুষ জন আমরা কেউই শান্তিতে থাকতে পারবোনা। তিনি বলেন, আমাদের দেশের ব্যবসায়ীদের মধ্যেও একটি বড় অংশ মধ্যবিত্ত। এই মধ্যবিত্তের সুবিধাও চিন্তা করতে হবে। দরিদ্র ও ছিন্নমূল মানুষের বিষয়েও প্রধানমন্ত্রী চিন্তা করছেন। যার কারণে তিনি আশ্রায়ণ প্রকল্প গড়ে তুলেছেন।
তিনি বলেন, তিতাসের পূর্বপাড়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহরকে সম্প্রসারিত করা হবে। করুলিয়া খালের দক্ষিণপাড়ে এপার্টম্যান্ট করা হবে। পৌর এলাকাকে বর্ধিত করা হবে। পরিকল্পিত নগরায়ণ করা হবে।
সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন জাতীয় উন্নয়ন প্রশাসন একাডেমির রেক্টর (সচিব) মো. সহিদ উল্যাহ, সাবেক সচিব গোলাম রব্বানী, বিয়াম ফাউন্ডেশনের সাবেক মহাপরিচালক মোঃ মিজানুর রহমান, সমবায় অধিদপ্তরের অতিরিক্ত নিবন্ধক আহসান কবীর, জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ হাবিবুর রহমান, পুলিশ সুপার মোহাম্মদ শাখাওয়াত হোসেন ও পৌর মেয়র মিসেস নায়ার কবির। শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন সমবায় অধিদপ্তরের যুগ্ম নিবন্ধক ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারী সমবায় সমিতি লিমিটেডের সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ মনিরুল ইসলাম। এর আগে সমিতির সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত হয়।