চলারপথে রিপোর্ট :
শিক্ষাবান্ধব-নিরাপদ ব্রাহ্মণবাড়িয়া অব্যাহত রাখতে শিক্ষকদের যার যার জায়গা থেকে বেশী বেশী ভূমিকা রাখতে শিক্ষকদের অনুরোধ জানিয়েছেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া বিশ^বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত উপাচার্য ও মহাপরিচালক (অব.) মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর গ্রেড-১ প্রফেসর ফাহিমা খাতুন।
আজ ৪ ডিসেম্বর সোমবার বিকালে ব্রাহ্মণবাড়িয়া বিশ্ববিদ্যালয় মিলনায়তনে পৌর কলেজের শিক্ষকদের সাথে শিক্ষার মনোন্নয়ন বিষয়ক মতবিনিময় সভায় তিনি এ কথা বলেন।
এসময় তিনি বলেন, শিক্ষক সমাজ সাধারণ মানুষের কাছে খুবই সম্মান ও শ্রদ্ধার। তারা শিক্ষকদের বুদ্ধি-পরামর্শ মেনে চলে। শিক্ষার বিস্তার ও শিক্ষাবান্ধব ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ধারাবাহিকতা অব্যাহত রাখতে হলে সাধারণ মানুষকেও এ ব্যাপারে সচেতন করতে শিক্ষকদের সক্রিয় থাকতে হবে। সারা বাংলাদেশের সাথে তাল মিলিয়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার শিক্ষাও বিশ্বমানের হয়ে উঠতে সকলকে আরো দায়িত্বশীল হতে হবে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌর কলেজ শিক্ষক পরিষদ এর সাবেক সম্পাদক মাসুম মিয়ার সঞ্চালনায় এসময় অন্যান্যের মাঝে বক্তব্য রাখেন পৌর কলেজ শিক্ষক পরিষদ সম্পাদক সাইফুর রহমান মামুন, হিসাব বিজ্ঞান বিভাগীয় প্রধান ফরিদ উদ্দিন আহমেদ, ব্যবস্থাপনা বিভাগীয় প্রধান মাসুদ খান, রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগীয় প্রধান পারভেজ রায়হান, শিক্ষক মো. মনির হোসেন, রাবেয়া জাহান তিন্নি, ওমর আল ফারুক রাসেল।
চলারপথে রিপোর্ট :
চাকুরিচ্যুৎ বিডিআর সদস্যদের পুনর্বহাল ও কারাবন্দি বিডিআর সদস্যদের মুক্তির দাবিতে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে।
১২ জানুয়ারি রবিবার সকালে বিডিআর কল্যাণ পরিষদ ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা শাখার আয়োজনে ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবে সামনে এ মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন বিডিআর এর নায়েব বদরুল আলম, নায়েব জাহাঙ্গীর, সিপাহী আবদুল মান্নান, নায়েব জাহাঙ্গীর, মাসুদ পারভেজসহ বিডিআর সদস্য ও তাদের পরিবারবর্গ।
বক্তারা বলেন, ২০০৯ সালের ২৫ ও ২৬ ফেব্রুয়ারি পরিকল্পিত ও ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে পিলখানায় সংগঠিত হত্যাকাণ্ডের দায় বিডিআর সদস্যদের উপর চাপিয়ে দেয়া হয়েছে। মূলত তৎকালীন ফ্যাসিস্ট সরকার তাদের ক্ষমতা স্থায়ী করার জন্য বিডিআর বাহিনী ধ্বংস করার জন্য এই ঘৃণ্য ষড়যন্ত্র করে।
পিলখানায় হত্যাকাণ্ডের শিকার ৫৭ জন সেনা অফিসারসহ ৭৪ জন হত্যাকাণ্ডের পেছনে দায়ী ব্যক্তিবর্গ এবং নেপথ্যের নায়কদের চিহ্নিত করে করে অতি দ্রুত দৃষ্টান্মূলক শাস্তি নিশ্চিত করা এবং যে সকল সদস্যর সাজার মেয়াদ শেষ ও খালাস প্রাপ্ত তাদের মুক্তির দাবি জানানো হয়। পাশাপাশি তদন্ত কমিশনকে স্বাধীন, নিরপেক্ষ ও নির্ভয়ে কাজ করার সুবিধা দেয়াসহ গণহারে গ্রেফতার করে যাদের অন্যায় ভাবে চাকুরিচ্যুৎ করা হয়েছে তাদের সবাইকে সরকারি সকল প্রকার সুযোগ সুবিধা দিতে হবে।
চলারপথে রিপোর্ট :
নির্বাচন কমিশনার আনিছুর রহমান বলেছেন, রাজনৈতিক সমস্যা আমরা সমাধান করতে পারবোনা। আমাদের দায়িত্ব সুষ্ঠ ও অবাধ নির্বাচনের পরিবেশ করা। রাজনৈতিক দলগুলো নির্বাচনে অংশ গ্রহণ করবে কিনা এই দ্বায়িত্ব নির্বাচন কমিশনের নয়।
তিনি আজ ২৫ অক্টোবর বুধবার দুপুরে জেলা জেলা শিল্পকলা একাডেমির মিলনায়তনে আগামী ৫ নভেম্বর অনুষ্ঠিতব্য ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ (সরাইল-আশুগঞ্জ) আসনের উপ-নির্বাচনে ভোটগ্রহনকারী কর্মকর্তাদের সাথে মতবিনিময় অনুষ্ঠানে সাংবাদিকদের সাথে এসব কথা বলেন।
জেলা প্রশাসক ও ২৪৪ ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২-(সরাইল-আশুগঞ্জ) আসনের উপনির্বাচনে রিটার্নিং কর্মকর্তা মোঃ শাহগীর আলমের সভাপত্বিতে অনুষ্ঠিত মতবিনিময় সভায় নির্বাচন কমিশনার মোঃ আনিছুর রহমান আরো বলেন, আমাদের সাংবিধানিক দায়িত্ব নির্বাচন অনুষ্ঠান করা।
তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশনের অধীনে ৪৪টি নিবন্ধিত রাজনৈতিক দল আছে। আমরা ২০২২ সালে সবাইকে নির্বাচন কমিশনের সংলাপে অংশ গ্রহন করার জন্য আহবান জানিয়েছি। সেখানে তাদের সাথে আমরা সংলাপ করেছি। কেউ কেউ আমাদের আহবানে সাড়া দেয়নি। এরপরও আমরা তাদেরকে আবারো আহবান জানিয়েছি। সর্বশেষ ২০২২ সালের এপ্রিল মাসে প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও নির্বাচন কমিশনের সচিবের স্বাক্ষরে কোন এক দলের মহাসচিবকে চিঠি দিয়েছেন। চায়ের আমন্ত্রণও জানিয়েছেন।
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন প্রসঙ্গে নির্বাচন কমিশনার মোঃ আনিছুর রহমান বলেন, নির্বাচনে অংশগ্রহনের দ্বায়িত্ব তাদের। যেহেতু রাজনৈতিক দলগুলি আমাদের নিবন্ধিত আছে তাদেরও কিছু দায়বদ্ধতা আছে।
নির্বাচনে অংশগ্রহণ না করলে কি হবে উনারাই এ ব্যাপারে সিদ্ধান্ত দিবেন। এটা নিয়ে কমিশনের কোনো ভাবনা নেই। আমরা চাই ভোটার কেন্দ্রে আসুক কমিশনের ভাবনা হলো ভোটার নিয়ে। ভোটার উপস্থিতি যদি ভোট কেন্দ্রে বেশী হয় তাহলে আমরা বলবো অবশ্যই নিবার্চন অংশগ্রহণমূলক হয়েছে। আমাদের যতটুকু দ্বায়িত্ব ততটুকই করবো তবুও আমরা আশাবাদী সবদল নির্বাচনে অংশগ্রহণ করুক।
আমাদের সাংবিধানিক দায়বদ্ধকতা নির্বাচন করা। রাজনৈতিকদল নির্বাচনে অংশ গ্রহণ করবে কিনা এই দ্বায়িত্ব আমাদের না। তিনি সাংবাদিকদের প্রশ্নে আরো বলেন, রাজনৈতিক বিষয়গুলি সমস্যা আমরা সমাধান করতে পারবোনা আমাদের ম্যান্ডেটও না সেটা। আমরা নির্বাচনের সুষ্ঠ পরিবেশ সৃষ্টি করবো, আমরা দেখবো লেভেল প্লেইন ফিল্ড নির্বাচন বলতে যা বুঝাই তাই করার চেষ্টা করে যাচ্ছি এবং শেষ মূহুর্ত পর্যন্ত চেষ্টা চালিয়ে যাবো।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২-(সরাইল-আশুগঞ্জ) আসনের উপ-নির্বাচন বিষয়ে বলেন দৃঢ়কণ্ঠে বলতে চাই আমরা এই নির্বাচনকে সাধারণ নির্বাচনের মতই গুরুত্ব দিয়ে দেখছি। তিনি বলেন, জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল যথাসময়ে ঘোষণা হবে। তফসিলের আগে এই উপ-নির্বাচনটি হওয়ার কারণে সুন্দর, সুষ্ঠু ও অবাধ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার জন্য কমিশনের জন্য এটি পরীক্ষার সম্মুখীন হওয়ার মত অবস্থা হয়ে দাঁড়িয়েছে।
তিনি ভোটগ্রহণকারী কর্মকর্তাদের উদ্দেশ্য করে তিনি বলেন, সিরাজুন মুত্তাকিনদের মতো দ্বায়িত্ব পালন করবেন। আপনারা মনে করবেন এটি একটি পবিত্র দ্বায়িত্ব। দ্বায়িত্ব পালনে অবহেলা করলে আল্লাহর কাছেও একদিন জবাবদিহিতা করতে হবে। আপনারা সুষ্ঠুভাবে দ্বায়িত্ব পালন করবেন সাদাকে সাদা-ই বলবেন কালোকে কালোই বলবেন। আপনারা মনে করবেন এটি একটি পবিত্র দ্বায়িত্ব। দ্বায়িত্ব পালনে অবহেলা করলে আল্লাহর কাছেও একদিন জবাবদিহিতা করতে হবে এবং জণগণের কাছেও একদিন জবাবদিহি করতে হবে।
মতবিনিময় সভায় উপস্থিত ছিলেন নির্বাচন কমিশনের সচিব মোঃ জাহাংগীর আলম, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার পুলিশ সুপার মোহাম্মদ সাখাওয়াত হোসেন ও জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মোহাম্মদ সাদিকুল আলম।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সদর উপজেলা কিন্ডারগার্টেন ঐক্য পরিষদের আয়োজনে মেধাবৃত্তি ও পুরষ্কার বিতরণ অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে।
আজ ২৭ ফেব্রুয়ারি মঙ্গলবার সকালে বিজেশ্বর উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক এম,এ, এইচ,মাহবুব আলম।
পরিষদের সভাপতি দেলোয়ার হোসেন মুসার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া সিটি মডেল কলেজের অধ্যক্ষ মোহাম্মদ মোস্তফা কামাল, রামরাইল ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের আহবায়ক মোঃ শাহাদত খাঁন,বিজশ্বর আবদুল মোনেম উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক হোসনে আরা বেগম, বিশিষ্ট সমাজসেবক কাজী সেলিম রেজা প্রমুখ। পরে অতিথিরা পুরষ্কার বিতরণ করেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় এক ব্যবসায়ীর কাছ থেকে ডিবি পরিচয়ে ৩৬ লাখ টাকা ছিনতাইয়ের অভিযোগ উঠেছে।
আজ ২৭ মার্চ বুধবার সকাল ১০ টার দিকে জেলা শহরের পূর্ব পাইকপাড়া জামে মসজিদ রোডে এ ঘটনা ঘটে। ভুক্তভোগী ফজলুল হক জেলার নবীনগর উপজেলার শিবপুর ইউনিয়নের বাঘাউড়া গ্রামের আলী আহাদের ছেলে।
ফজলুর রহমান ট্রাভেল এজেন্সির ব্যবসায়ী। তিনি জেলা শহরের পশ্চিম পাইকপাড়া এলাকায় ভাড়া বাসায় বসবাস করেন। বিকেলে এ ঘটনা জানাজানি হলে এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়। এদিকে দিন দুপুরে পুলিশ পরিচয়ে এমন ঘটনায় সাধারণ মানুষের মাঝে উদ্বেগ উৎকণ্ঠা বিরাজ করছে।
ছিনতাইয়ের শিকার ফজলুর রহমান বলেন, সকালে বাসা থেকে জমি বিক্রির টাকা ব্যাংকে জমা দেওয়ার জন্য রিকশায় করে রওনা দেই। বাসার একটু সামনে পূর্ব পাইকপাড়া জামে মসজিদ রোড আসিফ টিউটোরিয়াল অ্যান্ড হাই স্কুলের সামনে গেলে দাঁড়িয়ে থাকা কালো রঙের একটা হাইয়েক্স মাইক্রোবাসে থাকা তিনজন আমার রিকশা গতিরোধ করে। পুলিশের ড্রেস পরা একজন ও বাকী দুজন তারা ডিবি পুলিশ পরিচয় দিয়ে আমার নাম জানতে চায়। আমার সঙ্গে অবৈধ জিনিস আছে বলে জোড় করে গাড়িতে তোলে। উঠতে না চাওয়ায় তারা আমাকে মারধর করে। চিৎকার করলেও কেউ এগিয়ে আসেননি। আমার সঙ্গে থাকা ৩৫ লাখ ৭০ হাজার টাকার ব্যাগসহ তারা আমাকে গাড়িতে তুলে নিয়ে যায়। আমারে অনেক ভয় ভীতি দেখিয়ে জেলা শহরের পীরবাড়ি এলাকার একটু সামনে গাড়ি থেকে নামিয়ে দেয়। পরে স্থানীয়রা আমাকে উদ্ধার করে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে আসে।
ঘটনার প্রত্যেক্ষদর্শী পানের টংয়ের দোকানদার আলিয়া বেগম ও সেন্টু মিয়া জানান, পুলিশি পোশাক থাকায় ঝামেলা হতে পারে ভেবে কেউ এগিয়ে যাইনি। পরে জানতে পারি তারা পুলিশ ছিলো না। তারা পুলিশের পোশাক পড়া ছিনতাইকারী। দিন দুপুরে এমন ঘটনায় তারা বিস্ময় প্রকাশ করেন।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) মো. বিল্লাল হোসেন জানান, আশপাশে থাকা সব সিসি টিভি ফুটেজ সংগ্রহ করা হচ্ছে। এরইমধ্যে ছিনতাইয়ের কাজে ব্যবহৃত গাড়িটিকে শনাক্ত করা হয়েছে। পুলিশ ও ডিবি পুলিশ যৌথভাবে কাজ করছে। শিগগিরই রহস্য উৎঘাটন করতে পারবো বলে আশা করছি। এ ঘটনার সঙ্গে জড়িত অপরাধীদের আইনের আওতায় আনার চেষ্টা চলছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আশুগঞ্জ নদীবন্দর থেকে আশুগঞ্জ স্থলবন্দর পর্যন্ত নির্মাণাধীন চারলেন প্রকল্পের কারণে বিতরণ পাইপ লাইনের ত্রুটি সংশোধনে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার কিছু অংশে এবং সরাইল উপজেলায় ৯ দিন গ্যাস সরাবরাহ বন্ধ থাকবে।
আগামী ২০ নভেম্বর সকাল ৬টা থেকে ২৮ নভেম্বর সকাল ৬টা নাগাদ ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার ঘাটুরা থেকে উত্তর দিকে সরাইল উপজেলা পর্যন্ত গ্যাস সরবরাহ বন্ধ থাকার কথা জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ।
আজ ৯ নভেম্বর বৃহস্পতিবার বাখরাবাদ গ্যাস ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) শঙ্কর মজুমদার স্বাক্ষরিত এক চিঠিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
চিঠিতে উল্লেখ করা হয়েছে, আশুগঞ্জ নদীবন্দর থেকে আখাউড়া স্থলবন্দর পর্যন্ত সড়ককে চারলেন মহাসড়কে উন্নীতকরণ প্রকল্পের ইউটিলিটি সিফটিংয়ের আওতায় ঘাটুরা টিবিএস থেকে সরাইল বিশ্বরোড পর্যন্ত নির্মিত ছয় ইঞ্চি ব্যাসের চার বার চাপের মূল বিতরণ গ্যাস পাইপ লাইনে ত্রুটি দেখা দিয়েছে।
২০ নভেম্বর থেকে ২৮ নভেম্বর পর্যন্ত এ ত্রুটি সংশোধনের সময় নির্ধারণ করা হয়েছে। সেজন্য ওই সময়ে ঘাটুরা থেকে উত্তর দিকে সরাইল পর্যন্ত গ্যাস সরবরাহ সাময়িকভাবে বন্ধ থাকবে। বিশেষ কারণে নির্ধারিত সময় পরিবর্তন হলে জানিয়ে দেওয়া হবে বলে ওই চিঠিতে উল্লেখ করা হয়েছে।