৫ উপজেলার নির্বাহী অফিসার বদলি

ব্রাহ্মণবাড়িয়া, 8 December 2023, 573 Views,

নির্বাচন কমিশনের সম্মতিক্রমে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার

চলারপথে রিপোর্ট :
আগামী ৭ জানুয়ারি অনুষ্ঠিতব্য দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে নির্বাচন কমিশনের সম্মতিক্রমে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার ৯টি উপজেলার মধ্যে ৫টি উপজেলার নির্বাহী অফিসারকে (ইউএনও) বদলি করা হয়েছে।

banner

গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে চট্টগ্রামের অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার মোহাম্মদ শামীম আলম স্বাক্ষরিত একপত্রে এই তথ্য জানা গেছে।

প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার সরাইল উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) সরওয়ার উদ্দীনকে নোয়াখালী জেলার কবিরহাট উপজেলায় বদলি করা হয়েছে, তার স্থলে বদলি করা হয়েছে নোয়াখালী জেলার কোম্পানিগঞ্জ উপজেলার নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) মেজবা উল আলম ভূঁইয়াকে। আখাউড়া উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) অংগ্যজাই মারমাকে চট্টগ্রাম জেলার রাউজান উপজেলায় বদলি করা হয়েছে, তার স্থলে বদলি করা হয়েছে কুমিল্লা জেলার মেঘনা উপজেলার নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) রাবেয়া আক্তারকে। নাসিরনগর উপজেলার নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) ফখরুল ইসলামকে কক্সবাজার জেলার চকরিয়া উপজেলায় বদলি করা হয়েছে, তার স্থলে বদলি করা হয়েছে নোয়াখালী জেলার চাটখিল উপজেলার নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) মোহাম্মদ ইমরানুল হককে। বাঞ্ছারামপুর উপজেলার নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) একি মিত্র চাকমাকে চাঁদপুর জেলার মতলব উত্তর উপজেলায় বদলি করা হয়েছে, তার স্থলে বদলি করা হয়েছে বান্দরবান পার্বত্য জেলার থানচি উপজেলার নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) মুহা. আবুল মনসুরকে।

এর আগে গত ৪ ডিসেম্বর এক আদেশে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার বিজয়নগর উপজেলার নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) এ.এইচ ইরফান উদ্দিন আহমেদকে রাঙ্গামাটি জেলার রাজস্থলী উপজেলায় বদলি করা হয়েছে, তার স্থলে খাগড়াছড়ি জেলার পানছড়ি উপজেলার নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) রুবাইয়া আফরোজকে বিজয়নগর উপজেলায় বদলি করা হয়েছে।

Leave a Reply

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বীজ, সার ও গাছের চারা…

চলারপথে রিপোর্ট : সরাইল উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের আয়োজনে সরাইল Read more

ইখলাস মানুষের হৃদয়ে সৃষ্টি হয়

আল্লামা মাহ্‌মূদুল হাসান : ইখলাস মানুষের দিলে সৃষ্টি হয়। আর Read more

প্রাথমিক তদন্তেই ভুয়া মামলার আসামিরা রেহাই…

অনলাইন ডেস্ক : উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে ফৌজদারি কার্যবিধির একটি সংশোধন Read more

গাজীপুরে শফিক, তারিক, পাপনের ১০ তলা…

জায়েদুল কবির ভাঙ্গি, আঞ্চলিক প্রতিনিধি, গাজীপুর : গাজীপুর সদরের চান্দনা Read more

ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে উপজেলা পরিষদ…

অনলাইন ডেস্ক : বরগুনার পাথরঘাটায় ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে উপজেলা Read more

ইসরাইলি হামলায় একদিনে আরো ৮১ ফিলিস্তিনি…

অনলাইন ডেস্ক : গাজায় ইসরাইলি বাহিনীর হামলায় কমপক্ষে ৮১জন ফিলিস্তিনি Read more

কৃষি বীজ সংরক্ষণাগার ভেঙে দোকান নির্মাণের…

চলারপথে রিপোর্ট : ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার কসবা উপজেলার খাড়েরা ইউনিয়নের দেলি Read more

মিথ্যা মামলা করলে কী কী শাস্তি?

অনলাইন ডেস্ক : দেশের অন্যতম আলোচিত বিষয় হলো মিথ্যা মামলা। Read more

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতা বহিস্কার

চলারপথে রিপোর্ট : বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী স্বেচ্ছাসেবক দল ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলা Read more

আখাউড়ায় অবৈধ চায়না রিং জাল ধ্বংস

চলারপথে রিপোর্ট : ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আখাউড়ায় তিতাস নদীতে অভিযান পরিচালনা Read more

রেলপথে মাদক পাচার প্রতিরোধে রেলওয়ে পুলিশের…

চলারপথে রিপোর্ট : মাদক চোরাচালান, চুরি, ছিনতাইসহ বিভিন্ন অপরাধ দমন Read more

জাতির কাছে ক্ষমা চাইলেন জামায়াতের আমির…

অনলাইন ডেস্ক : বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান Read more

আখাউড়া ইমিগ্রেশনে হত্যা মামলার আসামী আটক

আখাউড়া, ব্রাহ্মণবাড়িয়া, 18 January 2023, 2274 Views,

আখাউড়া প্রতিনিধি :
আখাউড়া আন্তর্জাতিক ইমিগ্রেশন চেকপোস্ট দিয়ে ভারতে পালানোর সময় হত্যা মামলার এক আসামীকে আটক করেছে ইমিগ্রেশন পুলিশ। ১৭ জানুয়ারি মঙ্গলবার সকাল ১১ টার সময় আখাউড়া আন্তর্জাতিক ইমিগ্রেশন চেকপোস্ট দিয়ে ভারতে পালানোর সময় তাকে আটক করা হয়। আটককৃত ব্যক্তি কুমিল্লা জেলার তিতাস উপজেলার মানিক কান্দি এলাকার সাইফুল ইসলামের ছেলে মোঃ স্বপন মিয়া (৫০)। তার পাসপোর্ট নম্বর ঊঋ ০০৮৯৪৬২।

banner

ইমিগ্রেশন সূত্রে জানা যায়, সকালে ভারতে যাওয়ার উদ্দেশ্যে ইমিগ্রেশনের বহির্গমন ডেস্কে তার পাসপোর্ট জমা দিলে পাসপোর্ট যাচাই-বাছাই করার সময় তার পাসপোর্টি ইমিগ্রেশন ডাটাবেইজে কালো দেখায়। এসময় ইমিগ্রেশন পুলিশের সন্দেহ হলে তাকে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ করলে জানাযায়, তার বিরুদ্ধে গত বছরের ৮ ডিসেম্বর তিতাস থানায় একটি হত্যা মামাল হয়, সেই হত্যা মামলার অন্যতম আসামী সে।

ইমিগ্রেশন পুলিশের ভারপ্রাপ্ত ইনচার্জ দেওয়ান মোর্শেদুল হক জানান, এই ইমিগ্রেশন দিয়ে ভারতে পালানোর সময় তাকে আটক করা হয়েছে। তার বিরুদ্ধে কুমিল্লা তিতাস থানায় একটি হত্যা মামলা রয়েছে। আটক স্বপনের পাসপোর্টটি ইমিগ্রেশন ডাটাবেইজে কালো তালিকাভুক্ত ছিল। পরে তাকে আখাউড়া থানা পুলিশের কাছে সোপর্দ করা হয়।

ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা বিএনপি’র ১৫১ সদস্য বিশিষ্ট পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠিত

ব্রাহ্মণবাড়িয়া, ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর, সারাদেশ, 9 May 2025, 251 Views,

চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা বিএনপির ১৫১ সদস্য বিশিষ্ট পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা দিয়েছেন কেন্দ্রীয় বিএনপি। ১৫১ সদস্য বিশিষ্ট পূর্ণাঙ্গ কমিটির সভাপতি ইঞ্জিনিয়ার খালেদ হোসেন মাহবুব শ্যামল ও মো. সিরাজুল ইসলাম সিরাজকে সাধারণ সম্পাদক করা হয়। আজ ৯ মে শুক্রবার দুপুরে বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী স্বাক্ষরিত এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে ব্রহ্মণবাড়িয়া জেলা বিএনপির ১৫১ সদস্য বিশিষ্ট পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা করা হয়। কমিটিতে ৩২ জনকে উপদেষ্টা ও ৬৮ জনকে সদস্য করা হয়।

banner

নিম্নে পূর্ণাঙ্গ কমিটি উল্লেখ করা হলো: ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা শাখা বিএনপি’র উপদেষ্টা মন্ডলী: ১. প্রধান উপদেষ্টা আলহাজ এ্যাড. হারুন-আল রশিদ, ২. উপদেষ্টা মুশফিকুর রহমান, ৩. উপদেষ্টা ব্যারিস্টার রুমিন ফারহানা, ৪. উপদেষ্টা এ্যাড. মোঃ খোরশেদ আলম, ৫. উপদেষ্টা সাইদুল হক সাঈদ, ৬. উপদেষ্টা আব্দুল খালেক, ৭. উপদেষ্টা তকদির হোসেন মোঃ জসিম, ৮. উপদেষ্টা এ্যাড. রফিক শিকদার, ৯. উপদেষ্টা শেখ মোঃ শামীম, ১০. উপদেষ্টা এ্যাড. মোহাম্মদ জিয়াউদ্দিন জিয়া, ১১. উপদেষ্টা সালাহউদ্দিন ভূঁইয়া শিশির, ১২. উপদেষ্টা মোঃ আবু আসিফ, ১৩. উপদেষ্টা আব্বাস উদ্দিন খান, ১৪. উপদেষ্টা হাজী সৈয়দ এমরানুর রেজা, ১৫. উপদেষ্টা মোঃ জহিরুল হক (বি.এ), ১৬. উপদেষ্টা এ্যাড. সিরাজ আবেদ, ১৭. উপদেষ্টা মোঃ তফাজ্জল হোসেন, ১৮. উপদেষ্টা এ্যাড. মোঃ ফরিদ উদ্দিন খান, ১৯. উপদেষ্টা আ: রহিম (কমিশনার), ২০. উপদেষ্টা মেজর (অব:) সাঈদ, ২১. উপদেষ্টা আশরাফ উদ্দিন আহমেদ রুবেল, ২২. উপদেষ্টা উম্মে আসমা পলি (শিক্ষক), ২৩. উপদেষ্টা ইব্রাহীম ভূঁইয়া, ২৪. উপদেষ্টা ইঞ্জি. মোঃ আদিল সরকার, ২৫. উপদেষ্টা আশরাফ উদ্দিন আহমেদ রুবেল, ২৬. উপদেষ্টা ফয়েজ আহমেদ শাকিল, ২৭. উপদেষ্টা মোঃ গিয়াস উদ্দীন, ২৮. উপদেষ্টা সাইফুল হক, ২৯. উপদেষ্টা মোঃ ফারুক মিয়া, ৩০. উপদেষ্টা এম রওশন আলম, ৩১. উপদেষ্টা ডা. মনিরুল ইসলাম চয়ন, ৩২. উপদেষ্টা মোঃ উজ্জ্বল।

১. সভাপতি ইঞ্জিনিয়ার খালেদ হোসেন মাহবুব শ্যামল, ২. সিনিয়র সহ-সভাপতি মোঃ জহিরুল হক খোকন, ৩. সহ-সভাপতি এ্যাড. মোঃ শফিকুল ইসলাম, ৪. সহ-সভাপতি এ্যাড. গোলাম সারোয়ার খোকন, ৫. সহ-সভাপতি মোঃ আনিসুল ইসলাম ঠাকুর, ৬. সহ-সভাপতি এ্যাড. মোঃ আনিসুর রহমান মঞ্জু, ৭. সহ-সভাপতি এবিএম মোমিনুল হক, ৮. সহ-সভাপতি এ্যাড. মোঃ তরিকুল ইসলাম খান রুমা, ৯. সহ-সভাপতি এ্যাড. কামরুজ্জামান মামুন, ১০. সহ-সভাপতি মোঃ জসীম উদ্দিন রিপন, ১১. সহ-সভাপতি মোঃ নজির উদ্দিন আহমেদ, ১২. সহ-সভাপতি মোঃ মলাই মিয়া, ১৩. সহ-সভাপতি আবু শামীম মোঃ আরিফ, ১৪. সহ-সভাপতি কৃষিবিদ মেহেদী হাসান পলাশ, ১৫. সহ-সভাপতি মোঃ ইলিয়াস, ১৬. সহ-সভাপতি এ্যাড. আব্দুল আল-বাকী, ১৭. সহ-সভাপতি মোঃ শাহজাহান মিয়া, ১৮. সহ-সভাপতি মোঃ জাকির হোসেন, ১৯. সহ-সভাপতি ডাঃ মোঃ মেজবাহউদ্দিন চৌধুরী, ২০. সাধারণ সম্পাদক সিরাজুল ইসলাম সিরাজ, ২১. সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মোঃ আলী আজম, ২২. যুগ্ম সম্পাদক বেলাল উদ্দিন সরকার তুহিন, ২৩. যুগ্ম সম্পাদক নূরে আলম সিদ্দিকী, ২৪. যুগ্ম সম্পাদক মোঃ আজিম, ২৫. যুগ্ম সম্পাদক মোঃ মনির হোসেন, ২৬. যুগ্ম সম্পাদক মাইনুল হোসেন চপল, ২৭. যুগ্ম সম্পাদক মোঃ জামাল হোসেন, ২৮. যুগ্ম সম্পাদক প্রকৌশলী মোঃ নাজমুল হুদা খন্দকার, ২৯. কোষাধ্যক্ষ মোঃ মিজানুর রহমান, ৩০. সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ আসাদুজ্জামান শাহীন, ৩১. সাংগঠনিক সম্পাদক তানিম শাহেদ রিপন, ৩২. সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ শামীম মোল্লা, ৩৩. সাংগঠনিক সম্পাদক আবুল মনসুর মিশন, ৩৪. দপ্তর সম্পাদক এ্যাড. মোঃ সামসুজ্জামান কানন, ৩৫. প্রচার সম্পাদক মোঃ মাহিন, ৩৬. মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক সম্পাদক মোঃ ফারুক মিয়া, ৩৭. প্রকাশনা বিষয়ক সম্পাদক মোঃ আলমগীর হোসেন, ৩৮. আইন বিষয়ক সম্পাদক এ্যাড. নুরুজ্জামান লস্কর তপু, ৩৯. মহিলা বিষয়ক সম্পাদক মিসেস শামসুন্নাহার, ৪০. যুব বিষয়ক সম্পাদক মোঃ নিয়ামুল হক, ৪১. ছাত্র বিষয়ক সম্পাদক মোঃ রাশেদ কবির আখন্দ, ৪২. শ্রম বিষয়ক সম্পাদক মোঃ মোস্তফা মিয়া, ৪৩. স্বেচ্ছাসেবক বিষয়ক সম্পাদক এইচ এম আবুল বাশার, ৪৪. প্রশিক্ষণ বিষয়ক সম্পাদক মোঃ নুরুল হুদা সরকার, ৪৫. তথ্য ও গবেষণা বিষয়ক সম্পাদক আরমান উদ্দিন পলাশ, ৪৬. প্রবাসী কল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক প্রফেসর মোতাহের হোসেন, ৪৭. অর্থনৈতিক বিষয়ক সম্পাদক কাজী নাজমুল হোসেন তাপস, ৪৮. ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক মোঃ সাব্বির হোসেন, ৪৯. মানবাধিকার বিষয়ক সম্পাদক এ্যাড. মোঃ ইসহাক মিয়া, ৫০. স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা বি: সম্পা: ডা: সুপ্রিয় রায়, ৫১. পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক মজিবুর রহমান মন্টু, ৫২. শিশু বিষয়ক সম্পাদক এ কে এম নুরুল হাসান আলম, ৫৩. ত্রাণ ও পূনর্বাসন বিষয়ক সম্পাদক মোঃ কাওছার কমিশনার, ৫৪. ক্ষুদ্র ঋণ ও সমবায় বিষয়ক সম্পাদক মোঃ মহসিন মিয়া, ৫৫. ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক মাইনুল হোসেন, ৫৬. গণশিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক মোঃ জমির হোসেন দস্তগীর, ৫৭. সাংস্কৃতিক বিষয়ক সম্পাদক মোঃ শফিকুল ইসলাম, ৫৮. স্থানীয় সরকার বিষয়ক সম্পাদক শেখ মোঃ সাদির, ৫৯. শিল্প ও বাণিজ্য বিষয়ক সম্পাদক মোঃ আল-আমিন লিটন, ৬০. মৎস্যজীবী বিষয়ক সম্পাদক হাসান আল-মামুন, ৬১. তাঁতী বিষয়ক সম্পাদক মোঃ শফিকুল ইসলাম, ৬২. সহ-কোষাধ্যক্ষ আমিরুল ইসলাম চকদার, ৬৩. সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক নাছির আহমেদ, ৬৪. সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ নজরুল ইসলাম, ৬৫. সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ শরীফ হোসেন, ৬৬. সহ-দপ্তর সম্পাদক মোঃ রাশেদুল হক, ৬৭. সহ-দপ্তর সম্পাদক মোঃ জসীম উদ্দিন, ৬৮. সহ-প্রচার সম্পাদক মোঃ ছাদেকুল ইসলাম, ৬৯. সহ-মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক সম্পাদক মোঃ জিয়াউদ্দিন মুন্সী আঙ্গুর, ৭০. সহ-প্রকাশনা বিষয়ক সম্পাদক মোঃ ইকলিল আজম, ৭১. সহ-আইন বিষয়ক সম্পাদক ব্যারিস্টার আশ্রাফ রহমান, ৭২. সহ-আইন বিষয়ক সম্পাদক আব্দুল্লাহ আল-মহসীন, ৭৩. সহ-আইন বিষয়ক সম্পাদক এ্যাড. মোঃ জাকারিয়া, ৭৪. সহ-যুব বিষয়ক সম্পাদক মোঃ ওসমান মিয়া, ৭৫. সহ-স্বেচ্ছাসেবক বিষয়ক সম্পাদক মোঃ জয়নাল খান, ৭৬. সহ-ছাত্র বিষয়ক সম্পাদক এ্যাড. মোঃ আল-আমীন, ৭৭. সহ-শ্রম বিষয়ক সম্পাদক মোঃ শাহেদ মিয়া, ৭৮. সহ-ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক মোঃ কাজল মিয়া, ৭৯. সহ-ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক বাবু সন্তোষ ঋষি, ৮০. সহ-পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক ডা: কিবরিয়া চৌধুরী পাবেল, ৮১. সহ-তথ্য ও গবেষণা বিষয়ক সম্পাদক মোঃ কামাল আহমেদ, ৮২. সহ-ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক মোঃ আবু কালাম, ৮৩. সহ-সাংস্কৃতিক বিষয়ক সম্পাদক মোঃ ইমন খন্দকার,

৮৪. সদস্য হাফিজুর রহমান মোল্লা কচি, ৮৫. সদস্য কবির আহমেদ ভূইয়া, ৮৬. সদস্য এ্যাড. এম এ মান্নান, ৮৭. সদস্য মোঃ জয়নাল আবেদীন আব্দু, ৮৮. সদস্য এ্যাড. ফকরুউদ্দীন আহমেদ, ৮৯. সদস্য এম এ হান্নান, ৯০. সদস্য মোঃ আবু ছায়েদ, ৯১. সদস্য ইঞ্জি. শফিকুল ইসলাম, ৯২. সদস্য মোঃ মাসুদুল ইসলাম মাসুদ, ৯৩. সদস্য মোঃ মহসিন মোল্লা, ৯৪. সদস্য মোঃ জহিরুল ইসলাম চৌধুরী লিটন, ৯৫. সদস্য মোঃ বশির উদ্দীন তুহীন, ৯৬. সদস্য মোঃ হাবিবুর রহমান, ৯৭. সদস্য মোঃ শরীফুর হক স্বপন, ৯৮. সদস্য মোঃ শরীফুল ইসলাম শরীফ, ৯৯. সদস্য ডা. খুরশিদ আলম, ১০০. সদস্য মোঃ আইয়ুম খান, ১০১. সদস্য মোঃ সেলিম ভূইয়া, ১০২. সদস্য মোঃ আক্তার হোসেন, ১০৩. সদস্য মোঃ নাজমুল করিম, ১০৪. সদস্য মোঃ ওবায়দুল হক লিটন, ১০৫. সদস্য মোঃ মাসুদ রানা, ১০৬. সদস্য একে এম মুসা, ১০৭. সদস্য এমদাদুল হক সাইদ, ১০৮. সদস্য মোঃ ছালেহ মুসা, ১০৯. সদস্য মোঃ আনোয়ার হোসেন, ১১০. সদস্য আহসান উদ্দিন খান শিপন, ১১১. সদস্য তরুন দে, ১১২. সদস্য মোঃ আলী আজম চৌধুরী, ১১৩. সদস্য এ্যাড. শরীফুল ইসলাম লিটন, ১১৪. সদস্য মোঃ হামদু মিয়া, ১১৫. সদস্য মোঃ ইদ্রীস মিয়া, ১১৬. সদস্য কে এম মামুন অর রশীদ, ১১৭. সদস্য আশরাফুল করিম রিপন, ১১৮. সদস্য মোঃ ছাদেক মিয়া, ১১৯. সদস্য মোঃ রহমত উল্লাহ, ১২০. সদস্য মোঃ আল-আমিন, ১২১. সদস্য মোঃ হযরত আলী, ১২২. সদস্য ইঞ্জি. কাজী দবীর উদ্দীন, ১২৩. সদস্য দেওয়ান মোঃ নাজমুল হুদা, ১২৪. সদস্য মোঃ বিল্লাল খন্দকার, ১২৫. সদস্য মোঃ বাবুল খান তাপস, ১২৬. সদস্য মোঃ মুক্তার হোসেন, ১২৭. সদস্য হাসিবুর রহমান লিটন, ১২৮. সদস্য মেহেরুন নিছা মেহেরীন, ১২৯. সদস্য মোঃ শফিকুল ইসলাম, ১৩০. সদস্য মোঃ ফারুক কমিশনার, ১৩১. সদস্য মোঃ জিয়াউল হক রতন, ১৩২. সদস্য মিজানুর রহমান খান পাপ্পু, ১৩৩. সদস্য ডা. শারমিন সুলতানা, ১৩৪. সদস্য মোঃ নাদিম মিয়া, ১৩৫. সদস্য মোঃ নিয়ামত খান, ১৩৬. সদস্য মোঃ ইলিয়াছ, ১৩৭. সদস্য সালাউদ্দিন আহম্মেদ, ১৩৮. সদস্য এ্যাড. ইসমত আরা সুলতানা, ১৩৯. সদস্য শামীমা বাছির স্মৃতি, ১৪০. সদস্য কামাল হোসেন জয়, ১৪১. সদস্য সেলিম মোস্তফা, ১৪২. সদস্য এ্যাড. জেসমিন আক্তার, ১৪৩. সদস্য শাহ মাহমুদা আক্তার, ১৪৪. সদস্য ডা. মোঃ নাজমুল হুদা বিপ্লব, ১৪৫. সদস্য মোঃ ওবায়দুল হক গিয়াস, ১৪৬. সদস্য মোঃ মাহফুজুর রহমান, ১৪৭. সদস্য ওমর ফারুক, ১৪৮. সদস্য মোঃ নুরল আমিন নুর, ১৪৯. সদস্য মোকাদাস মোল্লা হৃদয়, ১৫০. সদস্য সাজিদুল কিবরিয়া সুজন, ১৫১. সদস্য হানিফ খন্দকার।

ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা কারাগারে টাকা ছাড়া মেলেনা সাক্ষাত

ব্রাহ্মণবাড়িয়া, ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর, সারাদেশ, 2 June 2025, 195 Views,

চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা কারাগারে বন্দিদের টাকা ছাড়া স্বজনদের সাক্ষাত করতে না দেয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে। কারাগারে বন্দিদের ওকালত নামা সহি, রাজনৈতিক বন্দিদের নিয়ম বর্হিভূত ভাবে টাকার বিনিময়ে একাধিক বার সাক্ষাতের ব্যবস্থার অভিযোগ রয়েছে।

banner

জানা যায়, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা কারাগারে বর্তমানে ১৩ শতাধিক বন্দি রয়েছেন। প্রতিদিন গড়ে ১২০ থেকে ১৫০ জন বন্দির সাথে দেখা করতে আসেন স্বজনরা। কারাগারের প্রধান ফটক অতিক্রম করতে পারলেও বিড়ম্বনায় পড়েন স্বজনরা দেখা করতে গিয়ে। টাকা না দিলে বন্দিদের সাথে সাক্ষাৎ করা যাবে না বলে জানানো হয়।

দূর দূরান্ত থেকে আসা স্বজনরা নিরুপায় হয়ে কারাগারে সংস্থাপনের দায়িত্বে থাকা কারারক্ষী আল আমিন (ব্যাচ নং ২২৯৫১) এর শরনাপন্ন হন। কারারক্ষী আল আমিন বন্দিদের সাথে সাক্ষাতের জন্য ৩০০/৫০০ টাকা নেন দর্শনার্থীদের কাছ থেকে। আবার অনেকে টাকা দিতে না পারায় সাক্ষাৎ না করেই বাড়িতে ফিরে যান।

রাজনৈতিক বন্দিদের সাথে ডিও নিয়ে ১৫ দিনে একবার সাক্ষাতের নিয়ম থাকলেও আল আমিন দেড় থেকে দুই হাজার টাকার বিনিময়ে একাধিক বার ব্যবস্থা করে দেন।

আদালত থেকে আসা ওকালত নামা কারাগারের বক্সে জমার বিধান থাকলে অজ্ঞাত কারণে দেখাশুনা করছেন কারারক্ষী আল আমিন। কয়েক মাস পূর্বে কারাগারের ওকালত নামার বক্সটি প্রধান ফটক থেকে সরিয়ে ফেলা হয়েছে। অভিযোগ রয়েছে ওকালত নামা বক্সটি কারারক্ষী আল আমিন সরিয়ে ফেলেছেন। ওকালত নামা সহির জন্য স্বজন বা আইনজীবীর সহকারীর কাছ থেকে ১ হাজার টাকা আদায় করে থাকেন। আদালত থেকে জামিন হওয়ার পর কারাগারে আসা কাগজপত্রে ভূল রয়েছে বলে ভয় দেখিয়ে বন্দির স্বজনদের কাছে কাঙ্ক্ষিত টাকা আদায় করেন। কারাগারের সংস্থাপনের দায়িত্বে কারারক্ষী আল আমিন অন্য কারারক্ষীদের অভ্যন্তরে নিয়োগ পাইয়ে দেবার কথা বলে টাকা নিয়ে থাকেন। এমন কি কারারক্ষীদের ছুটি নিতে হলেও তাকে ম্যানেজ করে ছুটি নিতে হয়।

কারারক্ষী আল আমিন চট্টগ্রাম বিভাগীয় কারাগারে কর্মরত থাকা অবস্থায় তার বিরুদ্ধে বিস্তর অভিযোগ রয়েছে। সেখানেও সে সংস্থাপনের দায়িত্বে থাকা অবস্থায় কারাগারে থাকা এক জেএমবি সদস্যকে গোপনে মোবাইল ব্যবহার করার সুযোগ করে দেন। পরে ঘটনাটি জানাজানি হলে তোলপাড় সৃষ্টি হয় চট্টগ্রাম কারাগারে। তখন চট্টগ্রাম কারাগারের ডিআইজি আলতাব হোসেন কারারক্ষী আল আমিনকে সেখান থেকে সরিয়ে দেন।

কারারক্ষী আল আমিনের বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, আমি শুধু কারারক্ষীদের ছুটি, কারাগারের অভ্যন্তরে নিয়োগের কাজ দেখাশুনা করি।

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার জেল সুপার ওবায়দুর রহমান জানান, এখানে সবেমাত্র যোগদান করেছি। সুনির্দিষ্ট অভিযোগের ভিত্তিতে সর্বোচ্চ ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে তিনি জানান।

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দিনে সিএনজি পাম্প থেকে অটোরিক্সায় গ্যাস সরবরাহ বন্ধ

ব্রাহ্মণবাড়িয়া, 1 July 2024, 303 Views,

চলারপথে রিপোর্ট :
হাইওয়ে পুলিশের নির্দেশে ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বিশ্বরোডের আশপাশ এলাকার চারটি সিএনজি চালিত পাম্প থেকে সিএনজিচালিত অটোরিকসায় গ্যাস সরবরাহ বন্ধ রয়েছে।

banner

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার খাটিহাতা হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আশীষ কুমার সান্যালের লিখিত নির্দেশে গত শনিবার থেকে পাম্প মালিকরা এই সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেন। এতে করে কয়েক হাজার সিএনজি চালিত অটোরিকসার চালক চরম বিপাকে পড়েছেন। সিএনজিচালিত অটো রিকসার চালকরা জানান, দ্রুত সময়ের মধ্যে সিদ্ধান্ত বাতিল না করলে কঠোর আন্দোলন গড়ে তোলা হবে।

চিঠিতে উল্লেখ করা হয়, দিনের বেলায় ফিলিং স্টেশনের কর্মকর্তা-কর্মচারিগন মহাসড়কের উপর অবৈধভাবে পার্কিং করে গ্যাস সরবরাহ করে আসছে। ফলে মহাসড়কে প্রতিনিয়ত যানজট হচ্ছে। সরকারি নির্দেশনায় রেয়েছে যে, মহাসড়কের উপর অবৈধভাবে গাড়ি পার্কিং করা এবং সকাল ৮টা থেকে রাত ১১টা পর্যন্ত থ্রী হুইলার টাইপের গাড়ি যেমন সিএনজিতে গ্যাস সরবরাহ করা সম্পূর্ন বেআইনি ও শাস্তিযোগ্য অপরাধ।

এ অবস্থায় মহাসড়কের উপর অবৈধভাবে গাড়ি পার্কিং না করার জন্য এবং সিএনজি গাড়িতে সকাল ৮টা থেকে রাত ১১টা পর্যন্ত গ্যাস সরবরাহ না করার জন্য অনুরোধ রইল। বর্নিত নির্দেশনার ব্যতয় ঘটলে বিধি মোতাবেক আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।

পাম্প মালিকরা জানান, শনিবার দুপুরে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার খাঁটিহাতা হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আশিষ কুমার সান্যাল স্বাক্ষরিত এক চিঠিতে সিএনজিচালিত অটোরিকসায় যেন, দিনের বেলায় গ্যাস সরবরাহ বন্ধ রাখা হয়, এমন নির্দেশনা দেয়া হয়। এদিকে সিএনজিচালিত অটোরিকসায় গ্যাস সরবরাহ বন্ধ থাকার কারণে হাজার হাজার অটো রিকশাচালক চরম দুর্ভোগে পড়েছেন।

সিএনজিচালিত অটোরিকসা চালক এরশাদ মিয়া বলেন, সারারাত জেগে গ্যাস নিতে হলে, পরের দিন গাড়ি চালাতে হবে চোখে ঘুম নিয়ে। এতে সিএনজি অটো চালকদের দুর্ঘটনার ঝুঁকি আরো বাড়বে।

অপর চালক হালিম হোসেন বলেন, আমাদের সিএনজিতে সকাল থেকে গ্যাস দিচ্ছে না। আমরা চলব কিভাবে। আমাদেরকে বলা হয়েছে রাত ১১টার পর গ্যাস নেয়ার জন্য। এখন আমরা যদি সারারাত গ্যাস নিয়ে সজাগ থেকে পরের দিন গাড়ী চালাই তাহলে আমাদের দুর্ঘটনা ঘটতে পারে।

এদিকে জেলা সিএনজি চালক ও মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক মোঃ আবদুল কুদ্দুস সাংবাদিকদের বলেন, কোনো ধরনের পূর্ব ঘোষণা ছাড়া হঠাৎ করে পুলিশ নির্দেশ দিয়েছেন, সিএনজিতে রাতে গ্যাস দেয়ার জন্য। এতে করে আমাদের চালকেরা অসহায় হয়ে পড়েছেন। তিনি বলেন, যদি এই সিদ্ধান্ত পরির্বতন করা না হয়, তাহলে আমরা দ্রুত সময়ের মধ্যে বৃহৎ আন্দোলন গড়ে তোলা হবে। পুরো জেলা অচল করে দেবো।

এ ব্যাপারে সিএনজি শ্রমিক ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক স্বপন মিয়া বলেন, আমাদের শ্রমিকদের স্বার্থে দ্রুত সময়ের মধ্যে হাইওয়ে পুলিশের এই সিদ্ধান্ত বদল না করলে মহাসড়ক বন্ধ সহ বৃহৎ আন্দোলন গড়ে তোলা হবে।

এ বিষয়ে সিএনজি মালিক সমিতির কার্যকরী সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা মো: বাহার চৌধুরী বলেন, এ বিষয়ে জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপার বরাবর আবেদন করা হয়েছে। বিষয়টি নিস্পত্তির জন্য আমাদেরকে তারা আশ্বাস দিয়েছেন।

এ ব্যাপারে খাঁটিহাতা হাইওয়ে পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আশিষ কুমার সান্যাল বলেন, যানজট নিরসনের জন্যে হাইওয়ে পুলিশ সুপারের নির্দেশনা মোতাবেক তিনি সিএনজি পাম্প গুলোতে চিঠি দিয়েছেন।

বিআরটিএ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া অফিসের তথ্য অনুযায়ী ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক এবং সিলেট-চট্টগ্রাম মহাসড়কের ব্রাহ্মণবাড়িয়া অংশে কমপক্ষে ১৬ হাজার নিবন্ধিত এবং অনিবন্ধিত সিএনজি চালিত অটোরিক্সা চলাচল করে।

দাফন সম্পন্ন
স্টাফ রিপোর্টার:
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বিজয়নগরের লক্ষীমুড়া গ্রামের নিহত হারুন মিয়ার দাফন সম্পন্ন হয়েছে। রোববার (১১ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা ৬টায় মনিপুর বন্দরবাজার বালুর মাঠে তার জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। জানাজায় স্থানীয় হারুন মিয়ার আত্মীয় স্বজনসহ সহস্রাধিক মানুষ অংশগ্রহণ করে। এর আগে শনিবার (১০ ডিসেম্বর) রাত ৯টার দিকে হারুন মিয়া নিজ বাড়িতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান। পরদিন দুপুরে ময়নাতদন্তের পর হারুন মিয়ার মরদেহে এসে পৌঁছায় তার নিজ এলাকায়। মরদেহ পৌঁছার পর থেকেই স্থানীদের ভিড় বাড়ে তার বাড়িতে। এরপর জানাজা শেষে পারিবারিক কবরস্থানে তাকে দাফন করা হয়। জানাজায় উপস্থিত ছিলেন, বিজয়নগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা রাজু আহমেদ, পত্তন ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মো. তাজুল ইসলাম, আওয়ামীলীগ নেতা হৃদয় আহমেদ জালাল, সাবেক মেম্বার সেলিম মিয়া, হোসেন মিয়া, মাওলানা সিরাজ আকরামসহ এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গরা। নিহত হারুন মিয়ার ভাতিজা সোহেল বলেন, দুধ মিয়া সরাসরি করিম মিয়ার পক্ষে নিয়েছে। যার কারণে আমার চাচা হারুন মিয়া হত্যার শিকার হয়েছে। আমার চাচার হত্যার সাথে দুধ মিয়া জড়িত। দুধ মিয়াসহ যারা আমার চাচাকে হত্যা করেছে তাদের ফাঁসির দাবি জানাই।
বিজয়নগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রাজু আহমেদ জানান, শান্তিপূর্ণ ভাবে হারুন মিয়ার জানাযা সম্পন্ন হয়েছে। এলাকায় স্বাভাবিক পরিস্থিতি বিরাজ করছে। অভিযুক্ত আসামীদের দ্রুত গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে তিনি জানান।