অনলাইন ডেস্ক :
কোপা আমেরিকার এবারের আসরের সূচি প্রকাশ করা হয়েছে। যেখানে ‘এ’ গ্রুপে আর্জেন্টিনার সঙ্গী পেরু ও চিলি।
আর ‘ডি’ গ্রুপে ব্রাজিলের সঙ্গী কলম্বিয়া ও প্যারাগুয়ে। দুই গ্রুপে আরও একটি করে দল যোগ হবে। যাদের আসতে হবে প্লে-অফ পেরিয়ে।
যুক্তরাষ্ট্রের মায়ামিতে আজ কোপা আমেরিকার ৪৮তম আসরের গ্রুপ পর্বের ড্র অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই আসরে দক্ষিণ আমেরিকা ফুটবল কনফেডারেশনের (কনমেবল) ১০ সদস্য দেশের সঙ্গে উত্তর, মধ্য আমেরিকা ও ক্যারিবীয় অঞ্চল (কনকাকাফ) থেকে খেলবে ৬টি দেশ।
ড্র’য়ে ‘বি’ গ্রুপে মেক্সিকো ও জ্যামাইকার সঙ্গী লাতিন আমেরিকার দুই দেশ একুয়েডর ও ভেনেজুয়েলা। ‘সি’ গ্রুপে স্বাগতিক যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আছে উরুগুয়ে, বলিভিয়া ও পানামা।
যুক্তরাষ্ট্রে আগামী বছরের ২০ জুন শুরু হবে এই টুর্নামেন্ট। উদ্বোধনী ম্যাচে আটালান্টায় প্লে-অফ পেরিয়ে আসা দলের মুখোমুখি হবে আর্জেন্টিনা। ১৪ জুলাই মায়ামিতে অনুষ্ঠিত হবে ফাইনাল।
একনজরে কোপা আমেরিকার গ্রুপ পর্বের ড্র:
গ্রুপ এ: আর্জেন্টিনা, পেরু, চিলি, কনকাকাফ ৫
গ্রুপ বি: মেক্সিকো, একুয়েডর, ভেনেজুয়েলা, জ্যামাইকা
গ্রুপ সি: যুক্তরাষ্ট্র, উরুগুয়ে, পানামা, বলিভিয়া
গ্রুপ ডি: ব্রাজিল, কলম্বিয়া, প্যারাগুয়ে, কনকাকাফ ৬
অনলাইন ডেস্ক :
লিওনেল মেসির সঙ্গে চুক্তি সম্পন্ন করে ফেলেছে সৌদি আরবের ক্লাব আল হিলাল। সৌদি প্রো লিগ কর্তৃপক্ষ তাকে রেকর্ড ৪০০ মিলিয়ন ডলার বেতন দেবে।
সংবাদ মাধ্যম এএফপি এমনটিই জানিয়েছে। সূত্রের বরাত দিয়ে প্রভাবশালী সংবাদ মাধ্যমটি জানিয়েছে, দুই পক্ষ চুক্তির বিষয়ে সমঝোতায় পৌঁছেছে। আগামী মৌসুমে লিও সৌদি লিগে খেলবেন।
আগামী জুনে পিএসজির সঙ্গে চুক্তি শেষ হচ্ছে মেসির। বেতন বাড়ালে মেসি প্যারিসের দলটির সঙ্গে চুক্তি নবায়ন করতে চেয়েছিলেন। কিন্তু দুই পক্ষ ওই বিষয়ে সমঝোতায় আসতে পারেনি বলে সংবাদ মাধ্যম দাবি করেছিল।
মৌসুমে শেষে ফ্রি এজেন্টে কাতার বিশ্বকাপ চ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টাইন তারকা মেসি ক্যাম্প ন্যুতে ফিরবেন বলে গুঞ্জন ছিল। এছাড়া যুক্তরাষ্ট্রের ক্লাব ইন্টার মায়ামিতে যাওয়ারও গুঞ্জন ছিল। কিন্তু শেষ পর্যন্ত সৌদি প্রো লিগেই মেসি খেলবেন বলে মনে করা হচ্ছে।
এএফপির দেওয়া তথ্য শেষ পর্যন্ত সঠিক হলে ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো এবং লিওনেল মেসির মধ্যে আবার লড়াই জমবে। গত জানুয়ারির দলবদলের মৌসুমে পর্তুগিজ তারকা রোনালদো সৌদি আরবের ক্লাব আল নাসরে যোগ দিয়েছেন। কিন্তু ভালো-খারাপ সময় পার করেছেন তিনি। মেসি আসলে আবার তিতি তেঁতে উঠতে পারেন।
অনলাইন ডেস্ক :
বলিউড বাদশা শাহরুখ খানের মালিকানাধীন দল কলকাতা নাইট রাইডার্সের (কেকেআর) কাছে বিশেষ আবদার জানিয়েছিলেন টালিউড অভিনেত্রী ও সংসদ সদস্য মিমি চক্রবর্তী। যথারীতি কিছু দিনের মধ্যেই মিমির প্রিয় জিনিস পাঠানো হলো তার কাছে। কিন্তু কী এমন চেয়েছিলেন তিনি? এ নিয়ে অনুরাগীদের মধ্যে ব্যাপক চর্চা চলছিল।
ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসের এক প্রতিবেদন সূত্র জানায়, মিমি নিজের নাম লেখা কেকেআরের জার্সি চেয়েছিলেন। টুইট করেছিলেন তিনি। তবে বেশি দিন অপেক্ষা করতে হলো না তাকে।
নিজের নাম লেখা জার্সি হাতে পেতেই উচ্ছ্বসিত অভিনেত্রী। কলকাতার জার্সি বলে কথা। যথারীতি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে পোস্ট করলেন সেই সুখবর।
কেকেআরের তরফে সেই ছবি পোস্ট করে তারা জানিয়েছেন। মিমি দারুণ লাগছে। আমাদের দলের হয়ে চিয়ার করছেন আপনি। ধন্যবাদ। হাসিমুখে জার্সি হাতে পোজ দিয়েছেন মিমি। সোশ্যাল মিডিয়ায় সবাই বলছেন, আপনার আবদার পূরণ করলেন কিং খান।
উল্লেখ্য, বেশ কিছু দিন ধরে মিমি রাজনীতির কোনো অনুষ্ঠানে দেখা যাচ্ছে না। তবে সামনেই সিনেমার কাজে আরও ব্যস্ত হয়ে পড়বেন বলে ধারণা করা হচ্ছে।
ডেস্ক রিপোর্ট :
বাঁহাতি পেসার মারুফ মৃধার তোপে দুইশ’র নিচে থামতে হলো ভারতকে। জবাবে ৩৪ রানের মধ্যে ৩ উইকেট হারিয়ে বিপাকে পড়ল বাংলাদেশ। শঙ্কা উড়িয়ে এরপর দলকে টানলেন ডানহাতি ব্যাটসম্যান আরিফুল ইসলাম। তাকে যোগ্য সঙ্গ দিলেন বাঁহাতি ব্যাটসম্যান আহরার আমিন। বর্তমান চ্যাম্পিয়ন ভারতকে হারিয়ে অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপের ফাইনালে উঠল টাইগার যুবারা।
দুবাইতে আজ ১৫ ডিসেম্বর শুক্রবার আসরের দ্বিতীয় সেমিফাইনালে লো স্কোরিং ম্যাচে ভারতকে ৪ উইকেটে হারিয়েছে বাংলাদেশ। টস হেরে আগে ব্যাটিংয়ে নেমে ৪২.২ ওভারে মাত্র ১৮৮ রানে অলআউট হয় ভারতীয়রা। লক্ষ্য তাড়ায় ৪৩ বল হাতে রেখে ৬ উইকেটে ১৮৯ রান তুলে জয় নিশ্চিত করে লাল-সবুজ জার্সিধারীরা। এই নিয়ে দ্বিতীয়বারের মতো অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপের ফাইনালের টিকিট পেয়েছে তারা। এর আগে ২০১৯ সালের প্রতিযোগিতায় ভারতের কাছে হেরেই রানার্সআপ হয়েছিল বাংলাদেশ।
অথচ যুব এশিয়া কাপের গত ৯ আসরে আটবারের চ্যাম্পিয়ন ছিল ভারত। এর মধ্যে কেবল ২০১৭ সালে ফাইনালে উঠতে পারেনি তারা। ওইবার গ্রুপ পর্বে বিদায় নিয়েছিল দলটি। আর দশম আসরে এসে আরেকবার ফাইনালে উঠতে ব্যর্থ হলো তারা। তাদের নবম শিরোপার স্বপ্ন ভেঙে দিল বাংলাদেশের যুবারা।
একই সময়ে শুরু হওয়া আসরের প্রথম সেমিতে চমক দেখিয়ে জিতে শিরোপা নির্ধারণী মঞ্চে জায়গা করে নিয়েছে আয়োজক সংযুক্ত আরব আমিরাত। রোমাঞ্চকর লড়াইয়ে তারা পাকিস্তানকে হারিয়ে দিয়েছে ১১ রানে। আমিরাতের করা ১৯৩ রানের জবাবে শক্ত অবস্থান থেকে পথ হারিয়ে পাকিস্তানিরা থামে ১৮২ রানে। আগামী রোববার ফাইনালে মুখোমুখি হবে বাংলাদেশ ও আমিরাত।
প্রতিপক্ষের ইনিংসের প্রথম তিনটি উইকেটই যায় মারুফের ঝুলিতে। শেষদিকে বল হাতে ফিরে আরও একবার উচ্ছ্বাস করেন তিনি। সব মিলিয়ে ৪ উইকেট নিতে ১০ ওভারে তিনি দেন ৪১ রান। চারে নামা আরিফুল অল্পের জন্য সেঞ্চুরিবঞ্চিত হন। ৯০ বলের আক্রমণাত্মক ইনিংসে তিনি করেন ৯৪ রান। তার ব্যাট থেকে ৯ চারের সঙ্গে আসে ৪ ছক্কা। ব্যাটিংয়ের শুরুতে ভারত কেঁপে ওঠে মারুফের তীব্র আঘাতে। ডানহাতি পেসার রোহানাত দৌলা বর্ষণ উইকেট শিকারে যুক্ত হলে মহাবিপর্যয়ে পড়ে তারা। এরপর মুশির খান ও মুরুগান অভিষেকের ফিফটিতে তিন অঙ্কের নিচে গুটিয়ে যাওয়ার শঙ্কা এড়ায় দলটি।
তবে শেষ পর্যন্ত লক্ষ্যটা নাগালের মধ্যেই রাখে বাংলাদেশ। বর্ষণ ৭ ওভারে ৩৯ রানের বিনিময়ে পান ২ উইকেট। অফ স্পিনার শেখ পারভেজ জীবন ধারাবাহিকতা বজায় রেখে আঁটসাঁট বোলিং উপহার দেন। ৮.৪ ওভারে ২৯ রানে তার শিকার নিচের সারির ২ উইকেট। মাঝে বাংলাদেশকে গুরুত্বপূর্ণ ব্রেক থ্রু পাইয়ে দেন অধিনায়ক মাহফুজুর রহমান রাব্বি। মুশির ও অভিষেকের ৮৪ রানের জুটি ভাঙেন বাঁহাতি বোলিং অলরাউন্ডার। বাকিটি রানআউট। প্রথম ওভারেই উইকেট হারিয়ে ধাক্কা খায় আসরের বর্তমান চ্যাম্পিয়নরা। টাইগার পেসারদের তোপ সামলানোর কোনো উপায় খুঁজে পাচ্ছিল না তারা। একের পর এক ব্যাটার সাজঘরে ফেরায় ১৬তম ওভারে দলীয় ৬১ রানে পতন হয় তাদের ষষ্ঠ উইকেটের।
সপ্তম উইকেট জুটিতে প্রতিরোধ গড়েন মুশির ও অভিষেক। তাদের ব্যাটে দুইশর কাছাকাছি পর্যন্ত যেতে পারে ভারত। ছয়ে নামা মুশির ৩ চারে ৬১ বলে করেন ৫০ রান। আটে নামা অভিষেকের ব্যাট থেকে ৬ চার ও ২ ছয়ে আসে ৭৪ বলে ৬২ রান। ভারতের ইনিংসের তৃতীয় সর্বোচ্চ রান আসে অতিরিক্ত খাত থেকে। বাই, লেগ বাই ও ওয়াইড মিলিয়ে ২০ রান পায় তারা। এছাড়া, দুই অঙ্কে যেতে পারেন দলটির আর মাত্র তিন খেলোয়াড়।
চলারপথে রিপোর্ট :
অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) মোঃ জিয়াউল হক মীর বলেছেন, প্রতিবন্ধী বলতে কিছু নেই, আমরা প্রতিবন্ধী না বলে বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন শিশু বা ব্যক্তি বলতে পারি। তাদেরকে অবহেলা করলে হবে না। আমরা তাদেরকে ভাল আচরণ করে সমাজের মুল শ্রোতে আনতে হবে। বর্তমান প্রধানমন্ত্রী তাদের জন্য রয়েছে আলাদা চিন্তা এবং তাদের সুন্দর ভবিষ্যত গড়ার একটি মহা পরিকল্পনা।
আজ ২৫ নভেম্বর শনিবার সকাল ১০টায় টেংকেরপাড় আব্দুল কুদ্দুস মাখন মুক্তমঞ্চে জেলা ক্রীড়া অফিস আয়োজিত বার্ষিক ক্রীড়া কর্মসূচি ২০২৩-২৪ বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন শিশুদের ক্রীড়া উৎসব এর পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
জেলা ক্রীড়া অফিসার মাহমুদা আক্তারের সভাপতিত্বে তিনি আরো বলেন, প্রধামন্ত্রী সুবর্ণ নাগরিক সন্তাদের নিয়ে একটি ক্রীড়াযজ্ঞ তৈরী করেছে এবং তাদের এ ক্রীড়ার মাধ্যমে উৎসাহিত করছে।
কণ্ঠ শিল্পী আনিসুল হক রিপনের সঞ্চালনায় এসময় বিশেষ অতিথির বক্তব্যে রাখেন সমাজ সেবা উপ-পরিচালক আবু আব্দুল্লাহ মোঃ ওয়ালী উল্লাহ, প্রতিবন্ধী বিষয়ক কর্মকর্তা গায়ত্রী দেবনাথ। এসময় আসমনাতুন্নেছা বুদ্ধি প্রতিবন্ধী স্কুলসহ প্রতিটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রধান শিক্ষক এবং বিদ্যালয়ে প্রতিনিধিগণ উপস্থিত ছিলেন।
বিভিন্ন প্রতিবন্ধী, মুক বধির ও দৃষ্টি প্রতিবন্ধীসহ শতাধিক বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন শিশুদের ক্রীড়া উৎসবে অংশ গ্রহন করেন।
উভেন্টের মধ্যে ছিলো ফুটবল, দড়ি লাফ, ৫০ মিটার দৌড়, দৃষ্টি প্রতিবন্ধীদের ২০ মিটার হাটা এবং পরে প্রধান অতিথি ও বিশেষ অতিথিগণ বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন শিশুদের হাতে পুরস্কার তুলে দেন।
অনলাইন ডেস্ক :
পাকিস্তান ক্রিকেট দল কখন কি করে তা যেমন বলা যায় না, তেমনি এবার তাদের নারী ক্রিকেট দলের ক্ষেত্রেও এই প্রতিয়মান হলো। যে নারী ক্রিকেট দল বাংলাদেশের কাছে সিরিজ হারলো সেই দল এবার হারিয়ে দিয়েছে নিউজজিল্যাণ্ডের মতো শক্তিশালী দলকে।
তিন ম্যাচ টি-টোয়েন্টি সিরিজের প্রথমটিতে নিউজিল্যান্ডকে ৭ উইকেটে হারিয়েছিল পাকিস্তান নারী ক্রিকেট দল। যেটি ছিল আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে কিউেইদের বিপক্ষে পাকিস্তানের প্রথম জয়। এবার দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতেও জয় তুলে নিয়েছে পাকিস্তানের মেয়েরা। এতে করে এক ম্যাচ হাতে রেখেই সিরিজ নিশ্চিত করেছে তারা। এখন লক্ষ্য শেষ ম্যাচে পরাজিত করে নিউজিল্যান্ডের মেয়েদের হোয়াইটওয়াশের স্বাদ দেয়া।
আজ ৫ ডিসেম্বর মঙ্গলবার নিউজিল্যান্ডের ডানেডিনে টস জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয় স্বাগতিকরা। ব্যাটিংয়ে নেমে পাকিস্তান মুনিবা আলীর ৩৫ ও আলিয়া রিয়াজের ৩২ রানে ভর করে ৬ উইকেট হারিয়ে ১৩৭ রান সংগ্রহ করে। জবাবে নিউজিল্যান্ড ৭ উইকেট হারিয়ে ১২৭ রানে গিয়ে থেমে যায়। এতে করে পাকিস্তান ১০ রানের জয় নিয়ে মাঠ ছাড়ে।
২০১৮ সালের অক্টোবরের পর দেশের বাইরে এটিই পাকিস্তানি মেয়েদের প্রথম সিরিজ জয়। এশিয়া ও আয়ারল্যান্ডের বাইরে পাকিস্তানি মেয়েদের প্রথম সিরিজ জয়ও এটিই। অথচ ইতিহাস গড়া এই পাকিস্তান বাংলাদেশের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি ও ওয়ানডে সিরিজ হেরেছিল।
টসে হেরে ব্যাটিং করতে নেমে দলীয় ২৮ রানে প্রথম উইকেট হারায় পাকিস্তান। এ সময় ৭ রান করে ফেরেন সাওয়াল জুলফিকার। দলীয় ৫৬ রানে ওপেনার মুনিবা আলীর ২৮ বলের ৩৫ রান করে ফেরেন। ৮৪ রানে ব্যক্তিগত ১৪ রান করে ফেরেন অধিনায়ক নিদা দার। তবে আলিয়া রিয়াজ ২২ বলে অপরাজিত ৩২ রানের ইনিংস খেললে পাকিস্তান নির্ধারিত ২০ ওভারে ৬ উইকেটে ১৩৭ রান তুলতে সক্ষম হয়।
জবাবে পাকিস্তানের মেয়েদের নিয়ন্ত্রিত বোলিংয়ে নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারাতে থাকে কিউই মেয়েরা। স্কোরবোর্ডে ৫০ রান যোগ করার আগেই ৪ উইকেট হারিয়ে বসে নিউজিল্যান্ড। এরপর দলীয় ৬২ রানে পঞ্চম উইকেট হারায় কিউইরা। শেষ পর্যন্ত ১২৭ রানে গিয়ে থামে তারা। দলের হয়ে সর্বোচ্চ ৩৩ রান করেন হান্নাহ রোয়ী।
পাকিস্তানের মিডিয়াম পেসার ফাতিমা সানা ৩টি ও বাঁহাতি স্পিনার সাদিয়া ইকবাল ২টি উইকেট নিয়েছেন। এ ম্যাচে চোট নিয়ে ৪ ওভার বোলিং করে ২০ রান খরচায় ১ উইকেট নেন পাকিস্তান অধিনায়ক নিদা দার। আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে ১৩০ উইকেট নিয়ে যৌথভাবে অস্ট্রেলিয়ার মেগান শাটের সঙ্গে শীর্ষ উইকেট সংগ্রাহক এখন পাকিস্তান অধিনায়ক।
উল্লেখ্য, শনিবার সিরিজের শেষ ও তৃতীয় টি-টোয়েন্টি হবে কুইন্সটাউনে। এরপর হবে ওয়ানডে সিরিজ।