চলারপথে রিপোর্ট :
আখাউড়ায় স্ত্রী ছেড়ে যাওয়ার হতাশায় গলায় ফাঁস দিয়ে ইসমাইল হোসেন নামে এক যুবক আত্মহত্যা করেছেন বলে খবর পাওয়া গেছে।
আজ ১৭ ডিসেম্বর রবিবার সকালে উপজেলার মনিয়ন্দ ইউনিয়নের শোনলৌহঘর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। নিহত ইসমাইল ওই গ্রামের রকিব মিয়ার ছেলে।
পুলিশ ও পরিবার সূত্রে জানা যায়, পারিবারিক সম্মতিতে ৫ বছর আগে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন ইসমাইল। বিয়ের পর থেকেই মাদকাসক্ত ইসমাইল তার স্ত্রীর সঙ্গে শারীরিক সম্পর্ক স্থাপনে ব্যর্থ হন। এতে ইসমাইলের সঙ্গে তার স্ত্রীর ঝগড়া-বিবাদ লেগেই থাকত। একপর্যায়ে উভয় পরিবারের সিদ্ধান্তে দুই বছর আগে স্বামী-স্ত্রীর বিবাহবিচ্ছেদ ঘটে।
স্ত্রী ছেড়ে চলে গেলে ইসমাইল মানসিকভাবে ভেঙে পড়েন এবং চরম বিষণ্নতায় ভুগতে থাকেন। এ সময় বিষণ্নতা কাটাতে মাদক সেবনের মাত্রা আরো বাড়িয়ে দেন ইসমাইল। এ পরিস্থিতি কাটাতে তার পরিবার দীর্ঘদিন মানসিক চিকিৎসা করালেও কোনো সুফল পায়নি। পরে রবিবার সকালে নিজ বসতবাড়ির অদূরে রাস্তার পাশে জনৈক ব্যক্তির কাঁঠালগাছের সঙ্গে কাপড় পেঁচিয়ে আত্মহত্যা করে। পরে স্থানীয়রা থানাপুলিশে খবর দিলে ঘটনাস্থল থেকে ইসমাইলের লাশ উদ্ধার করে।
আখাউড়া থানার এসআই মো. এরশাদ মিয়া বলেন, লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মর্গে পাঠানো হয়েছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আখাউড়ায় মাদক বিরোধী অভিযান চালিয়ে ১০ কেজি গাঁজাসহ দুই কারবারিকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।
গ্রেফতারকৃতরা হলেন পৌর শহরের রাধানগর এলাকার আবু তাহেরের ছেলে মামুন মিয়া বর্তমান দেবগ্রাম টানা ব্রিজ সংলগ্ন ইয়াকুব মিয়ার ভাড়াটিয়া ও উত্তর ইউনিয়নের আমোদাবাদ গ্রামের জামাল মিয়ার ছেলে তুহিন।
গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুরে তাদেরকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়। দুপুরে এক প্রেস বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে থানা পুলিশ এ তথ্য জানান।
পুলিশ জানায়, জেলা পুলিশের মাদক বিরোধী অভিযানের অংশ হিসাবে গোপন সংবাদ মাধ্যমে খবর পেয়ে বুধবার বিকেলে আখাউড়া-সিঙ্গারবিল সড়কের পৌর শহরের টানপাড়া এলকায় অভিযান চালানো হয়। এ সময় ওই দুইজন রাস্তার পাশে যাত্রীবেশে পরিবহনের জন্য দাঁড়িয়ে থাকে। তাদের হাতে থাকা ৯টি প্লাস্টিকের মোড়া সুতলি দিয়ে বাঁধা এর ভেতরে বিশেষ কায়দায় স্কচটেপ দিয়ে মোড়ানো অবস্থায় দেখেতে পেয়ে পুলিশের সন্দেহ হয়। এক পর্যায় মোড়াগুলোর স্কচপেট খোলে ভেতরে গাঁজা দেখতে পেয়ে তাদেরকে হাতে নাতে গ্রেফতার করে।
আখাউড়া থানার ওসি মো. নূরে আলম বলেন, মাদক বিরোধী অভিযানে ১০ কেজি গাঁজাসহ দুইজনকে হাতেনাতে গ্রেফতার করা হয়েছে। তারা যাত্রী বেশে অন্যত্র নিয়ে বিক্রি করতে কৌশলে প্লাস্টিকের মোড়ার ভেতরে বিশেষ কায়দায় স্কচটেপ দিয়ে পেঁচিয়ে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে। স্কচপেট খোলে ভেতরে গাঁজা দেখতে পেয়ে তাদেরকেগ্রেফতার করা হয়। তাদের বিরুদ্ধে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে নিয়মিত মাদক মামলা দিয়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়া আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়।
তিনি আরো বলেন, মাদক বিরোধী অভিযান নিয়মিত চলছে। যে কোনো মূল্যে মাদক নিয়ন্ত্রণ করা হবে।
চলারপথে রিপোর্ট :
আখাউড়ায় দেবগ্রাম সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের অভিভাবকদের বিরুদ্ধে এক শিক্ষককে মারধরের অভিযোগ উঠেছে। আজ ২৯ আগস্ট মঙ্গলবার দুপুরে এ ঘটনা ঘটে।
মারধরের শিকার তানভীর আহমেদ আখাউড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়ে বাসায় ফিরে গেছেন। এ সময় তাকে বাঁচাতে গিয়ে ফারুক আহমেদ ও গনেস চন্দ্র দাস নামে আরো দুজন শিক্ষক হামলার শিকার হয়েছেন। এ ঘটনায় শিক্ষকদের মাঝে ক্ষোভ বিরাজ করছে।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, এই বছর এসএসসি পরীক্ষায় আখাউড়া উপজেলার বিদ্যালয়গুলোর ফলাফল খারাপ হয়। এর মধ্যে দেবগ্রাম সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ১৩২ জন পরীক্ষায় অংশ নিয়ে ৭২ জন পাস করে। পাসের হার ৫৪.৫৫। শিক্ষার গুণগত মান উন্নয়নে বিদ্যালয়গুলোতে অভিভাবক সমাবেশ করছে শিক্ষা অফিস। আজ মঙ্গলবার দুপুরে দেবগ্রাম সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ে অভিভাবক সমাবেশে অনুষ্ঠিত হয়। সমাবেশে প্রধান অতিথি ছিলেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) অংগ্যজাই মারমা। বিশেষ অতিথি ছিলেন মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মো. আবুল হোসেন।
মারধরের শিকার ইংরেজির শিক্ষক তানভীর আহমেদ অভিযোগ করে বলেন, সমাবেশে পরীক্ষার ফলাফল খারাপ হওয়ায় শিক্ষকদেরকে দোষারোপ করে বক্তব্য দেন কয়েকজন অভিভাবক। এ সময় প্রধান শিক্ষক ছাড়া অন্য শিক্ষকদেরকে সমাবেশে বসার ও কথা বলার সুযোগ দেওয়া হয়নি। সমাবেশ শেষে বিদ্যালয়ের দোতলার বারান্দায় দাঁড়িয়ে বিষয়টি নিয়ে সহকর্মীর সঙ্গে কথা বলছিলাম। এ সময় দেবগ্রাম গ্রামের শেখ সোহেল ও জসিম উদ্দিন দেওয়ানসহ আরো একজন অভিভাবক এসে আমাকে কিল-ঘুষিসহ মারধর করে। এ সময় শিক্ষক ফারুক আহমেদ ও গনেস চন্দ্র দাস আমাকে রক্ষা করতে এলে তারাও হামলার শিকার হন।
তানভীর আহমেদ আরও বলেন, শেখ সোহেল হুমকি দিয়েছেন আমি বিদ্যালয়ে গেলে আমার হাত-পা ভেঙে ফেলবে। আমি এখন নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছি।
এ ব্যাপারে ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী শিক্ষক ফারুক আহমেদ বলেন, শিক্ষকদেরকে অপমান করার জন্য কিছু লোককে সাজিয়ে সমাবেশে আনা হয়। তানভীর এ বিষয়টি নিয়ে আমাদের সঙ্গে কথা বলছিল। এ সময় তারা তার ওপর চড়াও হন।
তিনি আরো বলেন, প্রধান শিক্ষক ও সহকারী প্রধান শিক্ষক কোনো ক্লাস নেন না। প্রাক নির্বাচনী পরীক্ষায় উত্তীর্ণ না হওয়া অনেক ছাত্রছাত্রীকে চূড়ান্ত পরীক্ষা দেওয়ার সুযোগ দেওয়া হয়েছে। এজন্যই ফলাফল খারাপ হয়েছে। সমাবেশে বিষয়গুলো আমাদেরকে বলার সুযোগ দেওয়া হয়নি।
তবে অভিযোগ অস্বীকার করে শেখ সোহেল বলেন, আমি ওই শিক্ষককে মারধর করিনি। উল্টো তিনি আমার সঙ্গে খারাপ আচরণ করেছেন। হুমকি দেওয়ার কথা সত্য নয়।
এ বিষয়ে দেবগ্রাম সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক শেখ মাহফুজুর রহমান বলেন, ঘটনার সময় আমি উপস্থিত ছিলাম না। পরে শুনেছি। খোঁজখবর নিয়ে বিস্তারিত জানাব।
উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার মো. আবুল হোসেন বলেন, এ ব্যাপারে আমাকে কেউ কিছু জানায়নি। শিক্ষকের ওপর হামলা হয়ে থাকলে ঘটনাটি দুঃখজনক।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আখাউড়ায় মায়ের মৃত্যু শোক সহ্য করতে না পেরে বিলাপ করতে-করতে মারা গেলেন ঝান্টু মোল্লা (৫০) নামে এক ব্যক্তি। রোববার রাত ৮টায় উপজেলার দক্ষিণ ইউনিয়নের আব্দুল্লাহপুর গ্রামের পশ্চিমপাড়া মোল্লাবাড়িতে এ ঘটনা ঘটে।
আজ ৬ নভেম্বর সোমবার বেলা ১১টায় জানাযা শেষে ঝান্টুর মরদেহ পারিবারিক কবরস্থানে দাফন সম্পন্ন করা হয়েছে। তিনি ওই গ্রামের মৃত ইদ্রিস মোল্লার ছেলে।
এর আগে শুক্রবার দিবাগত রাতে বার্ধক্যজনিত কারণে ঝান্টুর মা রেজিয়া খাতুন (৭০) মারা যান।
স্থানীয় এলাকাবাসী দাবি করেছেন, মায়ের মৃত্যুতে মাতম করছিলেন বড় ছেলে ঝান্টু মোল্লা। শোক সইতে না পেরে বিলাপ করতে থাকেন তিনি। এতেই তার মৃত্যু হয়েছে।
এদিকে মা-ছেলের মৃত্যুতে ঝান্টু মোল্লার স্ত্রী হাজেরা ও দুই মেয়ে সুমাইয়া এবং সামিয়া অসুস্থ হয়ে পড়েছেন। তারা পারিবারিকভাবে প্রাথমিক চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
স্থানীয় বাসিন্দা হুমায়ুন কবীর, সোহাগ ভূঁইয়া ও আলম মোল্লা বলেন, ঝান্টু মোল্লা মা ভক্ত ছিলেন। শুক্রবার দিবাগত রাতে তার মায়ের মৃত্যুর পর সে লাশের পাশে বসে কাঁদছিলেন। তার মাকে কবরস্থ করার পর শোক সইতে না পেরে বিলাপ করতে থাকেন তিনি। রবিবার রাত ৮টার দিকে বুকে ব্যথা ওঠে। কয়েক মিনিটের মধ্যেই মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়েন।
সোমবার জোহরের নামাজের পর জানাযা শেষে ঝান্টু মোল্লার মরদেহ পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হয়েছে। এর আগে শনিবার একই কবরস্থানে তার মায়েরও দাফন করা হয়েছে।
আখাউড়া দক্ষিণ ইউনিয়ন পরিষদের ৮নং ওয়ার্ডের সদস্য মো. রহিম মিয়া বলেন, মায়ের শোকে ছেলেরও মৃত্যু হয়েছে। বিষয়টি খুবই মর্মান্তিক। শুনেছি তাদের শোকে পরিবারের আরো তিনজন অসুস্থ হয়ে পড়েছেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আখাউড়ায় বন্যার পানিতে ডুবে সুবর্ণা আক্তার নামে অন্তঃসত্ত্বা এক গৃহবধূ মারা গেছেন। তিনি উপজেলার দক্ষিণ ইউনিয়নের বীরচন্দ্রপুর গ্রামের পারভেজ মিয়ার স্ত্রী।
আজ ২১ আগস্ট বুধবার সকালে ওই গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। ঘরে পানি ঢুকে পড়ায় তাড়াতাড়ি করে সরতে গিয়ে হোঁচট খেয়ে পানিতে পড়ে ডুবে গিয়ে তার মৃত্যু হয়েছে বলে জানা গেছে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢল ও সীমান্তবর্তী হাওড়া বাঁধ ভেঙে অন্তত ৩০টি গ্রাম পানিতে তলিয়ে যায়। সকাল থেকেই বীরচন্দ্রপুর গ্রামে পানি প্রবেশ করে। পারভেজ মিয়ার ঘরে বানের পানি ঢুকে পড়ায় তাড়াতাড়ি করে সরতে গিয়ে তার স্ত্রী হোঁচট খেয়ে পানিতে পড়ে ডুবে যায়। বাড়ির লোকজন সেখান থেকে তাকে উদ্ধার করে দ্রুত উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
আখাউড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসক লুৎফুর রহমান রহমান বলেন, হাসপাতালে আনার আগেই ওই নারী মারা গেছেন। ধারণা করা হচ্ছে, অতিরিক্ত পানি খাওয়াতে তার মৃত্যু হয়েছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আখাউড়া স্থলবন্দরের অবকাঠামো ও বাণিজ্যিক কার্যক্রম পরিদর্শন করেছে জাতিসংঘের অর্থনৈতিক বিষয়ক কমিশন দ্য ইকনোমিক অ্যান্ড সোশ্যাল কমিশন ফর এশিয়া অ্যান্ড দ্য প্যাসিফিক (এসকেপ)।
আজ ২৫ জুলাই মঙ্গলবার বেলা পৌনে ১১টায় ১০ সদস্যের প্রতিনিধি দলটি আখাউড়া ইমিগ্রেশন চেকপোস্ট দিয়ে বাংলাদেশ প্রবেশ করেন।
প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দেন এসকেপের দক্ষিণ এশিয়া প্রধান মিকিকো তানাকা। আর বাংলাদেশের পাঁচ সদস্যের প্রতিনিধি দলের নেতৃত্বে ছিলেন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পরিচালক (দক্ষিণ এশিয়া-১) আরিফুর রহমান এবং বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ইন্টারন্যাশনাল অ্যান্ড স্ট্র্যাটেজিক স্টাডিসের (বিআইআইএসএস) গবেষণা পরিচালক মাহফুজ কবির।
জাতিসংঘের প্রতিনিধি দলটি স্থল শুল্ক স্টেশন ভবন, স্থলবন্দরের অবকাঠামো ও বাণিজ্যিক কার্যক্রম পরিদর্শন করেন। এরপর স্থলবন্দরের সম্মেলন কক্ষে বন্দর ও কাস্টমস কর্তৃপক্ষ, আমদানি-রপ্তানিকারক ও সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের নেতৃবৃন্দের সঙ্গে বৈঠকে বসে প্রতিনিধি দলটি। বৈঠকে বন্দরের অবকাঠামোগত দুর্বলতা ও বাণিজ্যের প্রতিবন্ধকতার কিছু বিষয় উঠে আসে।
বৈঠকের আলোচ্য বিষয় নিয়ে জানতে চাইলে বিআইআইএসএসের গবেষণা পরিচালক মাহফুজ কবির বলেন, বাংলাদেশ, ভারত, নেপাল, ভুটানের মধ্যে সড়ক ও অন্যান্য পথে যে যোগাযোগ ব্যবস্থা রয়েছে সেটি দেখার জন্যই প্রতিনিধি দলটি বাংলাদেশে এসেছে। এছাড়া এ বন্দর দিয়ে কীভাবে আন্তঃদেশীয় বাণিজ্য বাড়ানো যায় সেটিও বৈঠকে আলোচনা করা হয়েছে। ব্যবসায়ীরা তাদের কিছু প্রতিবন্ধকতার কথা তুলে ধরেছেন আলোচনায়। তবে সামগ্রিকভাবে বৈঠকটি ফলপ্রসূ হয়েছে।
এসকেপের ট্রান্সপোর্ট বিভাগের প্রধান আজহার ডাক্রেস্ট সাংবাদিকদের জানান, বাংলাদেশ, ভারত, নেপাল ও ভুটানের মধ্যে বাণিজ্য বাড়ানোর ক্ষেত্রে কী কী প্রতিবন্ধকতা আছে সেগুলো আমরা বন্দর পরিদর্শনের মাধ্যমে চিহ্নিত করছি। কীভাবে এগুলো থেকে উত্তরণ সম্ভব সেটিও নির্ধারণ করা হবে। বিষয়টি নিয়ে আমরা সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে আলোচনা করব।