চলারপথে রিপোর্ট :
আজ ১৯ ডিসেম্বর মঙ্গলবার দুপুরে প্রতীক বরাদ্দের পর গণসংযোগে এসে গাড়িবহর নিয়ে সড়ক পথে নির্বাচনীর এলাকার আখাউড়া থেকে ছতুরা শরীফের উদ্দেশ্যে যাচ্ছিলেন আইনমন্ত্রী আনিসুল হক। পথিমধ্যে মোগড়া এলাকায় পৌঁছার পর হঠাৎ দেখেন মন্ত্রীকে অভ্যর্থনা জানাতে রাস্তার দু’পাশে দাঁড়িয়ে আছে একটি বেসরকারি কলেজের ছাত্রছাত্রীরা। এসময় আইনমন্ত্রী গাড়িবহর থামিয়ে গাড়ি থেকে নেমে ছাত্রছাত্রীদের সাথে কুশল বিনিময় করে। ছাত্রছাত্রীরাও মন্ত্রীকে সামনাসামনি দেখতে বিস্মিত হয়। এসয় মন্ত্রী শিশু সুলভ ভঙ্গিমায় হাসিমুখে ছাত্রছাত্রীদের উদ্দেশ্যে বলেন, তোমাদের সকলকে আসসালামু আলাইকুম। ছাত্রছাত্রীরাও সালামের উত্তরে সমস্বরে বলে ‘ওয়ালাইকুম আসসালাম’। এসময় মন্ত্রী দু’হাত করজোড় করে বলেন, ২০২৪ সালের জানুয়ারী মাসের ৭ তারিখের সংসদ নির্বাচনে আমি কসবা-আখাউড়া আসনে আমি নৌকা মার্কার প্রার্থী। আমি তোমাদের কাছে ভোট ভিক্ষা চেয়ে গেলাম। যারা ভোটার হও নাই আমার জন্য দোয়া করো। এসময় উপস্থিত ছাত্রছাত্রীরা সম্মতি জানিয়ে চিৎকার করে বলতে থাকে ইনশাল্লাহ।
পরে তিনি মোগড়া বাজারে লোকজনের সাথে গণসংযোগ করেন। জনগণকে কেন্দ্রে গিয়ে ভোট দেওয়া আহবান জানান। এসময় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা আওয়ামলীগের সভাপতি সাধারণ সম্পাদক তাকজিল খলিফা কাজল, মোগড়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান এম. এ. মতিন, যুবলীরে যুগ্ম আহবায়ক আব্দুল মমিন বাবুল প্রমুখ।
এর আগে মন্ত্রী বেলা ১২টায় ঢাকা থেকে মহানগর প্রভাতী ট্রেনে আখাউড়া রেলওয়ে জংশন ষ্টেশনে এসে পৌঁছেন। এসময় ষ্টেশনে সহস্রাধিক আওয়ামীলীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগসহ অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মীলা তাকে অভিনন্দন জানান। তিনি খড়মপুর মাজার ও তারাগন দরবার শরীফ জিয়ারত করেন।
ভারতের উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢল ও বৃষ্টিপাতের কারণে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আখাউড়ায় সৃষ্ট বন্যা পরিস্থিতির কিছুটা উন্নতি হয়েছে।
২২ আগস্ট বৃহস্পতিবার রাত থেকে বন্যার পানি কমতে শুরু করে। ফলে নতুন করে আর কোনো গ্রাম বন্যার পানিতে প্লাবিত হয়নি।
এছাড়া হাওড়া নদীর পানিও কমতে শুরু করেছে। তবে এখনও পর্যন্ত পানিবন্দী অবস্থায় আছে পাঁচ হাজারেরও বেশি মানুষ। চুলা ডু্বে যাওয়ায় রান্না করতে না পেরে শুকনো খাবার খেয়ে দিন কাটছে তাদের।
ভারতের উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলের পানি ও টানা বৃষ্টিপাতের ফলে গত ২১ আগস্ট আখাউড়া উপজেলার বঙ্গেচর, আব্দুল্লাহপুর, খলাপাড়া, বাউতলা, আড়িয়ল ও কালিকাপুরসহ প্রায় ৩৫টি গ্রাম প্লাবিত হয়। পর দিন ২২ আগস্ট পরিস্থিতির অবনতি হলে নতুন করে আরও অন্তত পাঁচটি গ্রাম প্লাবিত হয়।
এছাড়া আখাউড়া উপজেলার কর্ণেল বাজার ও খলাপাড়া এলাকায় হাওড়া নদীর দু’টি বাঁধ ঢলের পানির তোড়ে ভেঙে যায়। এতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি হয়।
তবে বৃহস্পতিবার রাত থেকে পাহাড়ি ঢলের পানির বেগ কমায় এবং বৃষ্টিপাত না হওয়ায় বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হতে থাকে। দুর্গত এলাকাগুলো থেকে সরতে শুরু করেছে পানি। তবে পানি পুরোপুরি না সরায় মানুষজনের দুর্ভোগ কমেনি।
আখাউড়ার মোগড়া ইউনিয়নের খলাপাড়া এলাকার বাসিন্দা নারগিস আক্তার জানান, গত বুধবার দিবাগত মধ্যরাতে হাওড়া নদীর বাঁধ ভেঙে পানির তোড়ে তাদের বসতঘর ভেসে যায়। কোনো জিনিসপত্রই রক্ষা করতে পারেননি। বর্তমানে অন্যের বাড়িতে আশ্রয় নিয়েছেন। পানিতে ঘরের জায়গার মাটি সরে যাওয়ায় নতুন করে ঘরও বানাতে পারবেন না।
আবুল কাশেম নামে ব্যক্তি বলেন, ‘ঘর থেকে পানি নেমে গেলেও বাড়ির উঠানে পানি জমে আছে। এর ফলে বাড়ি থেকে বের হওয়া যাচ্ছে না। বাড়ির শিশুদের নিয়ে দুশ্চিন্তা বেশি, কখন পানিতে পড়ে বিপদ ঘটে।’
এদিকে হাওড়া নদীর পানিও কমতে শুরু করেছে। বর্তমানে বিপদসীমার ৩৫ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে পানি প্রবাহিত হচ্ছে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মনজুর আহমেদ জানান, গতকাল রাত থেকে আজ শুক্রবার দুপুর পর্যন্ত হাওড়া নদীর পানি ৯ সেন্টিমিটার কমেছে। ফলে বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হচ্ছে।
আখাউড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা গাজালা পারভীন রুহি বলেন, বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হচ্ছে। দুর্গত এলাকায় প্রশাসন থেকে ত্রাণ সামগ্রী বিতরণ কার্যক্রম চলমান আছে। এছাড়া পানি কমে গেলে ভেঙে যাওয়া বাঁধ মেরামত করে যান চলাচলের উপযুক্ত করা হবে।
শফিকুল ইসলাম বাদল :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা আখাউড়া উপজেলার মনিয়ন্দ ইউনিয়নের গ্রামে বাসিন্দা পূর্বপুরুষ মাওলানা আলী আজম মুন্সিবাড়ির সদস্যদের মধ্যে একটি মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়। উক্ত মতবিনিময় সভায় মোঃ সুচান মুন্সির সভাপতিত্বে ও মোঃ নিয়াজ মুন্সি সঞ্চালনায় এবং সুমন মুন্সীর সার্বিক তত্ত্বাবধানে মুন্সিবাড়ির সকাল ছোট বড় সদস্য এবং তাদের পরিবারের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
মতবিনিময় সভায় বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে আলোচনা ও মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। সভার সম্ভাব্য আলোচ্যসূচি: মুন্সিবাড়ির সদস্যদের মধ্যে পারস্পরিক সম্পর্ক উন্নয়ন ও সহযোগিতা বৃদ্ধি। বাড়ির উন্নয়নমূলক বিভিন্ন কার্যক্রম নিয়ে আলোচনা ও পরিকল্পনা।সদস্যদের সমস্যা ও তাদের সমাধানে করণীয় বিষয়ে আলোচনা। বাড়ির সদস্যদের মধ্যে ঐক্য ও সংহতি বৃদ্ধি করার জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ।
মতবিনিময় সভা মুন্সিবাড়ির সদস্যদের মধ্যে উপস্থিত থেকে বক্তব্য রাখেন মোঃ হুমায়ূন মেম্বার মুন্সী, মোঃ মিন্টু মুন্সী (মাজিগাছা), মোঃ হারুন মুন্সী ( মাজিগাছা), মোঃ আব্দুল কুদ্দুস মুন্সী, মোঃ মন্দির মুন্সী, মোঃ আশিন মুন্সী, মোঃ সহিদ মুন্সী, মোঃ জিলু মুন্সী প্রমুখ।
চলারপথে রিপোর্ট :
আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী আনিসুল হক বলেছেন, বিএনপি উদ্ভট উদ্ভট কথা বলে। যে আইন আমাদের সর্বোচ্চ আদালত বাতিল করে দিয়েছে। যে আইন সংসদে পাশ করে উল্টাইয়া গেছে ওই টেক ব্যাক থিউরি থেকে এখন বিএনপি তত্ত্বাবধায়ক সরকারের কথা বলে।
গতকাল সোমবার বিকেলে আখাউড়ায় উপজেলা শ্রমিক লীগ আয়োজিত শ্রমিক সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
আইনমন্ত্রী আরো বলেন, বিএনপি নিজেরা কিছু করতে পারে না। তারা নকল করায় ওস্তাদ। তারা আমেরিকা থেকে টেক ব্যাক থিউরি এনেছে। তারা বলছে টেক ব্যাক বাংলাদেশ। তার মানে হচ্ছে বিএনপি আমাদেরকে যে আস্তাকুড়ে রেখেছিল, জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে যে উন্নয়ন হয়েছে সব মুছে দিয়ে আমাদের সেই গর্তে ভরতে হবে। আমি স্পষ্ট বলতে চাই, বাংলাদেশের সংবিধানে যেভাবে নির্বাচন হওয়ার কথা সেভাবে আগামী নির্বাচন হবে। তার এক ইঞ্চি তারতম্য হবে না।
বিএনপির টেক ব্যাক বাংলাদেশের সমালোচনা করে মন্ত্রী আরো বলেন, আমরা বাংলাদেশের মেহনতী মানুষের টাকায় পদ্মা সেতু করেছি। এখন টেক ব্যাক বাংলাদেশ হলে তাহলে তো পদ্মা সেতুন ভাঙতে হবে। ওই নদীতে সেতু থাকতে পারবে না। শেখ হাসিনার আমলে শতভাগ বিদ্যুতায়ন হয়েছে। এগুলো অন্ধকার করে দিতে হিবে। যে রাস্তাঘাট হয়েছে, সবগুলো সড়কে ড্রেন কাটতে হবে। কারণ টেক ব্যাক বাংলাদেশ।
রেলওয়ে স্টেশন সড়কে অনুষ্ঠিত সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন উপজেলা শ্রমিক লীগের সভাপতি ইবনে মাসুদ খলিফা লাকসু।
সমাবেশে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারন সম্পাদক মো. তাকজিল খলিফা কাজল, শ্রমিকলীগের সাধারণ সম্পাদক বশির খান, ধরখার ইউনিয়ন শ্রমিকলীগের সভাপতি হাবিবুল্লা বাহার সাচ্ছু, সাধারণ সম্পাদক শেখ ইকবাল, উপজেলা ভ্যান শ্রমিকলীগ সভাপতি মোঃ মুসলিম উদ্দিন প্রমুখ। এসময় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন এমজি হাক্কানি, এম এ আজিজ, মনির হোসেন বাবুল, মো. সেলিম ভূইয়া, সভাপতি মোহাম্মদ আলী চৌধুরী প্রমুখ।
স্টাফ রিপোর্টার:
আগামী রোববারে বিএনপির এমপিদের ছেড়ে দেওয়া শূণ্য আসনের উপনির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করা হবে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশনার মো. আলমগীর। বৃহস্পতিবার (১৫ ডিসেম্বর) রাজধানীর আগারগাঁওয়ের নির্বাচন কমিশন ভবনের নিজ কার্যালয়ে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান তিনি। নির্বাচন কমিশনার বলেন, চলতি মাসের ১৮ ডিসেম্বরে আমাদের কমিশন সভা রয়েছে। সে সভায় শূণ্য আসনের উপনির্বাচন নিয়ে আলোচনার বিষয়ে সিডিউল রয়েছে এবং সভাশেষে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করা হবে। নির্বাচন কবে হতে পারে এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, সরকারি ছুটি, পাবলিক পরীক্ষা এবং ধর্মীয় উৎসবের কথা মাথায় রেখেই নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করা হবে। নির্বাচনে ইভিএমের মাধ্যমে ভোটগ্রহণ এবং সিসি ক্যামেরা স্থাপনের বিষয়েও আলোচনা হবে বলেও জানান তিনি।
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে শূণ্য আসনের নির্বাচনে রিটার্নিং কর্মকর্তা হিসেবে কারা কাজ করবেন, এ বিষয়ে কমিশন সভায় সিদ্ধান্ত হবে বলেও জানান তিনি। সামনের নির্বাচনে বিএনপিকে ডাকবেন কিনা এমন প্রশ্নের জবাবে মো. আলমগীর বলেন, আমরা নির্ধারিত কোনো দলকে নির্বাচনে অংশগ্রহণের জন্য আমন্ত্রণ জানাবো না। আমাদের তফসিল ঘোষণা হবে সব দলের প্রতি। আইন সংশোধনে আইন মন্ত্রণালয় ইতিবাচক বলে জানিয়ে তিনি আরও বলেন, আমাদের উভয় পক্ষের মধ্যে এ বিষয়ে আলোচনা চলছে। তারা পরিক্ষা-নিরীক্ষা করছেন। পরিক্ষা-নিরীক্ষা শেষে তারা এ বিষয়ে সন্তোষজনক সিদ্ধান্ত দেবেন। আইনের ভাষা, দাড়ি-কমাসহ অন্যান্য দিকগুলো ঠিক আছে কিনা তা যাছাই-বাছাই করেই আইন সংশোধন হবে বলেও জানান তিনি।
উল্লেখ্য, গত ১০ ডিসেম্বর রাজধানীর গোলাপবাগ মাঠে আয়োজিত সমাবেশ থেকে বিএনপির সাত এমপি পদত্যাগের ঘোষণা দেন। এরপর ১১ ডিসেম্বর দুপুরে শূন্য ঘোষিত ওই ছয়টি আসনের মধ্যে পাঁচটির সদস্য সশরীরে স্পিকারের কাছে ছয়জনের জন্য পদত্যাগপত্র জমা দেন। তবে একজন ই-মেইলে পদত্যাগপত্র পাঠিয়েছেন বিধায় তার পদত্যাগ পত্র গ্রহণ হয়নি।
চলারপথে রিপোর্ট :
কোটা সংস্কার বিষয়ে মহামান্য আপিল বিভাগের রায়ের প্রেক্ষিতে সরকার কর্তৃক প্রজ্ঞাপন জারির পরও অহেতুক গুজব ছড়িয়ে দেশে নৈরাজ্য সৃষ্টির অপতৎপরতার বিরুদ্ধে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় প্রতিবাদ কর্মসূচি পালন করেছে আওয়ামী লীগ ও অঙ্গ সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা।
আজ ২৯ জুলাই সোমবার বিকাল ৩ টা থেকে শহরের বঙ্গবন্ধু স্কয়ার, লোকনাথ টেংকের পাড়, প্রেসক্লাব চত্বর ও বিরাসার বাসস্ট্যান্ড এলাকায় আওয়ামী লীগ ও অঙ্গ সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা জমায়েত হয়ে অবস্থান, বিক্ষোভ ও মিছিল করতে থাকে। সোমবার সন্ধ্যা পর্যন্ত এ কর্মসূচি পালিত হয়।
এসময় বিভিন্ন স্থানে বক্তব্য রাখেন জেলা আওয়ামী লীগ সাংগঠনিক সম্পাদক তানজিন আহমেদ, দপ্তর সম্পাদক মো. মনির হোসেন, ত্রাণ সম্পাদক আবদুল খালেক বাবুল, সাংস্কৃতিক সম্পাদক জহিরুল ইসলাম, বিজ্ঞান প্রযুক্তি সম্পাদক অধ্যক্ষ মোস্তফা কামাল, উপদপ্তর সম্পাদক সুজন দত্ত, সদর উপজেলা সাধারণ সম্পাদক এমএএইচ মাহবুব আলম, জেলা স্বেচ্ছাসেবকলীগ সভাপতি এড. লোকমান হোসেন, সাধারণ সম্পাদক সাইদুজ্জামান আরিফ, জেলা শ্রমিকলীগ সভাপতি কাউসার আহমেদ, সাধারণ সম্পাদক আশরাফ খান আশা, জেলা ছাত্রলীগ সভাপতি রবিউল হোসেন রুবেল, সদর উপজেলা মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান আফরিন, সদর উপজেলা যুবলীগ সভাপতি আলী আজম, সাধারণ সম্পাদক জসীম উদ্দিন, পৌর যুবলীগ সভাপতি সভাপতি আলামিন সওদাগর, সাধারণ সম্পাদক আকবর হোসেন লিটন, সদর উপজেলা স্বেচ্ছাসেবকলীগ সভাপতি মনিরুজ্জামান ভূঞা শিপু।