চলারপথে রিপোর্ট :
আগামী ৭ জানুয়ারি অনুষ্ঠিতব্য দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ব্রাহ্মণবাড়িয়া-১- আসনে বাংলাদেশ ইসলামী ফ্রন্টের প্রার্থী অ্যাডভোকেট কাজী মোঃ ইসলাম উদ্দিন দুলাল তার মোমবাতি প্রতীকের পক্ষে মোটর সাইকেল শোডাউন ও পথসভা করেছেন।
আজ ২১ ডিসেম্বর বৃহস্পতিবার দুপুরে উপজেলা সদর থেকে মোটর সাইকেল শোডাউনটি বের হয়ে নাসিরনগর উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নের প্রধান প্রধান প্রদক্ষিণ শেষে উপজেলা সদরে পথ সভায় মিলিত হন।
এতে বক্তব্য রাখেন প্রার্থী অ্যাডভোকেট কাজী মোঃ ইসলাম উদ্দিন দুলাল। তিনি বলেন জাতীয় সংসদ নিবার্চনে বাংলাদেশ ইসলামী ফ্রন্ট ও অঙ্গসহযোগি সংগঠনের সকল নেতা-কর্মীদের ঐক্যবদ্ধ থেকে মোমবাতি প্রতিকের পক্ষে কাজ করতে হবে।
এ সময় বাংলাদেশ ইসলামী ফ্রন্ট, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক পীরজাদা মাওলানা মুস্তাক আহমেদ আল-ওয়াইসী, বাংলাদেশ ইসলামী ফ্রন্টের মজলিশ শুরার সদস্য পীরে তরিকত সৈয়দ আশরাফুল আবদুল মুকাল্লিদ,বাংলাদেশ ইসলামী ফ্রন্ট উপজেলা শাখার সিনিয়র সহ-সভাপতি মাওলানা গোলাম মোহাম্মদ খান, সাধারণ সম্পাদক মাওলানা এম.এ.বাসির, বাংলাদেশ ইসলামী যুবসেনা উপজেলা শাখার সভাপতি জহিরুল ইসলাম ভূইয়া, সাধারণ সম্পাদক মাওলানা মোঃ মাসুদুর রহমান ভূইয়া, সাংগঠনিক সম্পাদক মুফতি মুহাম্মদ নুর আলম রেজা, বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রসেনা উপজেলা শাখার সভাপতি মোহাম্মদ তৌহিদুল ইসলাম খান প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার শ্রেষ্ঠ শিক্ষার্থী নির্বাচিত হয়েছেন নাসিরনগর উপজেলার সাদিয়া সাবাহ জেসি। সে নাসিরনগর আশুতোষ পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের দশম শ্রেণির শিক্ষার্থী। জেসির বাড়ি নাসিরনগর উপজেলার সদর ইউনিয়নের কুলিকুন্ডা গ্রামে।
তার পিতা মোঃ আমির আলী ভূইয়া উপজেলার মকবুলপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ও মাতা তাছলিমা বেগম উপজেলার পূর্বভাগ দক্ষিণ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষিকা।
স্কুল সূত্র জানায়, সাদিয়া সাবাহ জেসি জাতীয় শিক্ষা সপ্তাহ-২০২৩ সালে প্রথমে নাসিরনগর উপজেলার শ্রেষ্ঠ শিক্ষার্থী ও পরে জেলা পর্যায়ে শ্রেষ্ঠ শিক্ষার্থী নির্বাচিত হয়েছেন। জেসি জানান, তার এই অর্জনে পিতা-মাতাসহ বিদ্যালয়ের শ্রদ্ধেয় শিক্ষকদের বিরাট ভ‚মিকা রয়েছে।
জেসি চট্টগ্রাম বিভাগেও নিজের শ্রেষ্ঠত্ব ধরে রাখতে পারেন এজন্য সকলের কাছে দোয়া চেয়েছেন।
উল্লেখ্য, সাদিয়া সাবাহ জেসি ২০১৮ সালে প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষায় ট্যালেন্টপুলে বৃত্তি পেয়েছিল।
চলারপথে রিপোর্ট :
নাসিরনগরে উপজেলা প্রশাসন ও উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ বিভাগের উদ্যোগে ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক পর্যায়ের কৃষকের মধ্যে বিনামূল্যে রাসায়নিক সার ও ধান বীজ বিতরণ করা হয়েছে।
আজ ৩জুলাই বুধবার সকালে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নাসিরনগর উপজেলা কৃষি অফিস প্রাঙ্গণে প্রধান অতিথি হিসেবে উপজেলার বুড়িশ্বর ইউনিয়নের ১০০ জন কৃষকের মধ্যে সার ও বীজ বিতরণ করেন উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান রুমা আক্তার।
নাসিরনগর উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোঃ ইমরানুল হক ভূইয়ার সভাপতিত্বে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান আবু আহমেদ মোঃ কামরুল হুদা, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান রিটা আক্তার, উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা ফাহিম আরেফিন, উপজেলা আনসার ভিডিপি কর্মকর্তা মোঃ মিজানুর রহমান, ইউপি চেয়ারম্যান মোঃ ইকবাল চৌধুরী ও প্রেসক্লাব সভাপতি সুজিত কুমার চক্রবর্তী।
স্বাগত বক্তব্য রাখেন উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মোহাম্মদ আল মামুন।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মোঃ আল-মামুন জানান, ২০২৩-২৪ অর্থ বছরে/২০২৪-২৫ খরিপ-২ মৌসুমে রোপা আমন ধান উৎপাদন বৃদ্ধির লক্ষ্যে প্রণোদনা কর্মসূচির আওতায় উপজেলার ৮০০ ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকের মাঝে রোপা আমন উচ্চ ফলনশীল(উফশী) জাতের ৫ কেজি বীজ,১০ কেজি ডিএপি ও ১০ কেজি এমওপি সার বিনামূল্যে বিতরণ করা হবে।
তার মধ্যে বুধবার উপজেলার ১টি ইউনিয়নের ১০০ জন কৃষককে দেয়া হয়েছে। বাকিদের পর্যায়ক্রমে দেয়া হবে। এসব বীজ উপজেলার প্রায় ১০৬ হেক্টর জমিতে বপন করা হবে।
চলারপথে রিপোর্ট :
নাসিরনগরে স্বামীর বিরুদ্ধে মামলা করায় স্ত্রী-সন্তানকে অ্যাসিড নিক্ষেপের অপরাধে তিনজনকে আট বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একইসঙ্গে প্রত্যেককে ৩০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।
আজ ১৭ আগস্ট বৃহস্পতিবার দুপুরে জেলা ও দায়রা জজ শারমিন নিগার এ দণ্ডাদেশ দেন।
দণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন- জেলার নাসিরনগর উপজেলার ভলাকুট ইউনিয়নের ভলাকুট গ্রামের মৃত আলীম উদ্দিন খানের ছেলে নক্কু খান, মৃত এনাম খানের ছেলে উজ্জল খান, হাফিজ উদ্দিন খানের ছেলে সোহাগ মিয়া। এরমধ্যে সোহাগ ও উজ্জল পলাতক আছেন।
আদালত সূত্রে জানা যায়, নাসিরনগর উপজেলার ভলাকুট গ্রামের জহির খান প্রায়ই স্ত্রী সুমা বেগমের ওপর নির্যাতন চালাতেন। এ ঘটনায় তিনি আদালতে স্বামীর বিরুদ্ধে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা করেন। আদালত জহির খানকে কারাগারে পাঠান। এর জেরে জহির খানের স্বজনরা ক্ষুব্ধ হয়ে ২০১৭ সালের ১০ মে সন্ধ্যায় ঘরে ঢুকে সুমা বেগম ও তার ছেলে আকাশ খানের ওপর অ্যাসিড নিক্ষেপ করেন। এ ঘটনায় সুমা বেগম বাদী হয়ে আটজনকে আসামি করে নাসিরনগর থানায় মামলা করেন।
এ বিষয়ে মামলার বাদী সুমা বেগম বলেন, এসিড নিক্ষেপের মত ঘৃণ্য কাজের ঘটনায় আদালত আসামিদের যে দণ্ড দিয়েছেন তাতে আমরা সন্তুষ্ট।
মামলার বাদী পক্ষের আইনজীবী অ্যাডভোকেট সাইফুল ইসলাম বলেন, দীর্ঘদিন বিচার প্রক্রিয়ার পর আদালত তাদের দোষী সাব্যস্ত প্রমাণিত করে যে রায় দিয়েছেন তাতে বাদী পক্ষ ন্যায় বিচার পেয়েছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
হাওর বেষ্টিত ইউনিয়ন ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নাসিরনগর উপজেলার চাতলপাড়। যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন উপজেলার এই ইউনিয়নে বঙ্গবন্ধুর কোন ম্যুরাল না থাকায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে ম্যুরাল চেয়ে চিঠি দিয়েছেন দ্বাদশ শ্রেণির শিক্ষার্থী আরমান হোসেন।
আজ ১ ফেব্রুয়ারি বৃহস্পতিবার আরমান হোসেন কয়েকজন সহপাঠীকে সাথে নিয়ে নাসিরনগর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কার্যালয়ে আবেদন পত্রটি জমা দিয়েছেন।
শিক্ষার্থীরা আবেদন পত্রে উল্লেখ করেছেন, ‘চাতলপাড় হাওর এলাকায় অবস্থিত একটি যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন ইউনিয়ন। বিভিন্ন দিবসে সেখানকার ছাত্র-ছাত্রীরা কাগজের তৈরি মুড়ালে শ্রদ্ধা জানায়।
এ বিষয়ে দ্বাদশ শ্রেণির শিক্ষার্থী ও চাতলপাড় ডিগ্রি কলেজ ছাত্রকল্যাণ সংগঠনের সভাপতি আরমান হোসেন জানান, বাংলাদেশ ও বঙ্গবন্ধু একই সূত্রে গাঁথা। অথচ বাংলাদেশ সৃষ্টির এতো বছর পরও আমাদের কাগজের তৈরি মুড়ালে শ্রদ্ধা জানাতে হয়। তাই আমরা মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছে একটি ম্যুরাল চেয়েছি।
দ্বাদশ শ্রেণির শিক্ষার্থী সেবা দাস জানান, আমরা মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছে একটি দৃষ্টিনন্দন ম্যুরালের আবেদন করেছি। আমাদের বিশ্বাস মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আবেদনটি বিবেচনায় নিয়ে চাতলপাড়ে একটি ম্যুরাল স্থাপন করে দিবেন।
এ ব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. ইমরানুল হক ভূঁইয়া জানান, চাতলপাড়ের শিক্ষার্থীদের পক্ষ থেকে বঙ্গবন্ধুর ম্যুরাল স্থাপনের জন্য প্রধানমন্ত্রী বরাবর আবেদনের একটি পত্র পেয়েছি। যথাযথ প্রক্রিয়ায় পত্রটি প্রধানমন্ত্রীর দপ্তরে পাঠানো হবে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নাসিরনগরে বিভিন্ন ইউনিয়নের প্রায় ৫৫ কিলোমিটার সড়কের পিচ উঠে খানাখন্দের সৃষ্টি হয়েছে। গত কয়েক দিনের প্রবল বর্ষণে এসব রাস্তা আরো বেহাল হয়ে পড়েছে। গর্তে যানবাহন আটকে প্রায়ই ঘটছে দুর্ঘটনা। এসব সড়কে হেঁটে চলা দায় হয়ে পড়েছে এলাকাবাসীর।
নাসিরনগর উপজেলার ধরমন্ডল, হরিপুর, চাতলপার, গোয়ালনগর, চাপরতলা, গোকর্ণ, কুন্ডা ও সদরের বিভিন্ন সড়কে চালক-যাত্রী ও বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীর সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, চার বছর ধরে উপজেলার বিভিন্ন সড়ক বেহাল। সংস্কারও নেই। চার বছরে এসব সড়কে দুই শতাধিক যানবাহন দুর্ঘটনার শিকার হয়েছে। ঝাঁকুনি থেকে বাচতে হেঁটে গন্তব্যে যাচ্ছেন অনেকে। রোগী, বয়স্ক ব্যক্তি ও অন্তঃসত্ত্বা নারীদের নিয়ে পথ চলতে বেশি সমস্যা হচ্ছে।
জানা গেছে, উপজেলায় এলজিইডির ১০৩ কিলোমিটার পাকা সড়ক রয়েছে। এর মধ্যে গত বছরের বন্যায় প্রায় ৫৫ কিলোমিটার সড়ক, ১০টি সেতু-কালভার্ট ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এসব সড়কের অধিকাংশ সংস্কার হয়নি। তবে ২০২১-২২ ও ২৩ অর্থবছরে সদর থেকে তিলপাড়া হয়ে চিতনা পর্যন্ত ছয় কিলোমিটার রাস্তা মেরামত করা হয়েছে।
নাসিরনগর থেকে ধরমন্ডল ইউনিয়নে যেতে ৯ কিলোমিটার পাকা সড়ক রয়েছে। এ রাস্তা ব্যবহার করে পাশের লাখাই উপজেলার ২০টি গ্রামসহ ধরমন্ডল ইউনিয়নের পাঁচটি গ্রাম। দীর্ঘদিন সংস্কার না হওয়ায় ইট, বালু ও কার্পেটিং উঠে গিয়ে সড়ক খানাখন্দে ভরে গেছে। রাস্তার অবস্থা এতটাই খারাপ যে মানুষ হেঁটে যেতেও ভয় পায়।
ধরমন্ডল ইউনিয়নের বাসিন্দা আতর চান বিবি বলেন, ‘গাড়িত উঠলে ঝাক্কি লাগে। মাজায় ব্যথা করে। তাই হাইট্ট্যা (হেঁটে) বাড়িত যাইতাছি।’
সদরের কলেজ মোড় থেকে গোকর্ণ ও হরিপুর ইউনিয়ন হয়ে পাশের উপজেলা মাধবপুর পর্যন্ত ১৮ কিলোমিটার সড়কে প্রায় ১৮ হাজার গর্তের সৃষ্টি হয়েছে বলে দাবি এলাকাবাসীর। তিন ইউনিয়নের ৩৫টি গ্রামের লক্ষাধিক মানুষ ভোগান্তিতে আছে। কলেজ মোড় থেকে গোকর্ণ ইউনিয়নের ছৈয়ারকুড়ি বাজার পর্যন্ত সাত কিলোমিটার সড়কের প্রতি পাঁচ ফুট দূরত্বে বড় গর্ত সৃষ্টি হয়েছে।
গোকর্ণ সৈয়দ ওয়ালী উল্লাহ স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষার্থী তায়েবা আক্তার বলল, তারা তিন কিলোমিটার হেঁটে বাড়িতে যাওয়া-আসা করে প্রতিদিন। যানবাহন থাকলেও ঝাঁকুনির ভয়ে কেউ গাড়িতে উঠতে চায় না।
হরিপুর ইউনিয়নের মঞ্জুর আলী বলেন, ‘রাস্তার অবস্থা এত খারাপ যে এক দিন গাড়িত উঠলে তিন দিন ঘুমান লাগে। ভোটের সময় নেতারা রাস্তা কইরা দেওনের কথা কইলেও ভোট চইলা গেলে দেয় না।’
স্বস্তিতে নেই কুন্ডা, ফান্দাউক ও চাপরতলা ইউনিয়নের লোকজনও। তাঁদের অভিযোগ, কুন্ডা ইউনিয়নের তুল্লাপাড়া থেকে মছলেন্দপুর পর্যন্ত সাত কিলোমিটার, মছলেন্দপুর থেকে রানিয়াচং আশ্রয়ণ প্রকল্প পর্যন্ত প্রায় ছয় কিলোমিটার পাকা রাস্তা এখন কাঁচা সড়কে পরিণত হয়েছে।
গোকর্ণ ইউনিয়নের বেড়িবাঁধের রাস্তা এবং ওই এলাকার দুটি সেতু ভেঙে রয়েছে দীর্ঘদিন ধরে। বর্ষায় অতিরিক্ত পানি হলে বেড়িবাঁধ ভেঙে এলাকার বিভিন্ন গ্রাম প্লাবিত হবে বলে শঙ্কা স্থানীয়দের।
বুড়িশ্বর ইউনিয়নের বেনীপাড়া গ্রামে হবিগঞ্জ-নাসিরনগর-সরাইল আঞ্চলিক মহাসড়কের একটি সেতুর রেলিং ভেঙে ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় রয়েছে। বাঁশ দিয়ে বেঁধে সেতুটি রক্ষার চেষ্টা করছে সংশ্লিষ্টরা।
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সড়ক ও জনপদ বিভাগের উপবিভাগীয় প্রকৌশলী ডেইজি রায় টুম্পা বলেন, বিষয়টি জানা ছিল না তাঁর। তবে সেতুর অবস্থা দেখে পদক্ষেপ নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন তিনি।
পাউবো নির্বাহী প্রকৌশলী মো. মনজুর রহমান বলেন, কুন্ডা ও গোকর্ণ বেড়িবাঁধ এলাকায় নতুন করে সেতু নির্মাণ করছেন না তারা। স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর সেতুটি দেখভাল করবে।
উপজেলা প্রকৌশলী রবিউল হোসাইন বলেন, এসব রাস্তা ও সেতুর টেন্ডার প্রক্রিয়া চলমান। বর্ষায় যেন জনদুর্ভোগ কমানো যায়, সে জন্য কিছু রাস্তা অগ্রাধিকার ভিত্তিতে সংস্কার করা হবে।