চলারপথে রিপোর্ট :
আগামী ৭ জানুয়ারি অনুষ্ঠিতব্য দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩-(সদর-বিজয়নগর) আসনে আওয়ামীলীগের প্রার্থী ও বর্তমান সংসদ সদস্য র.আ.ম. উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী এমপি নির্বাচনী ইশতেহার ঘোষনা করেছেন।
আজ ২৮ ডিসেম্বর বৃহস্পতিবার দুপুরে ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাব মিলনায়তনে জেলা আওয়ামীলীগ আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি তাঁর নির্বাচনী ইশতেহার ঘোষনা করেন।
নির্বাচনী ইশতেহারে তিনি পরিকল্পিত নগরায়ন (দৃষ্টি নন্দন ব্রাহ্মণবাড়িয়া) ও আইন-শৃংখলা ও সুশাসনের (নিরাপদ ব্রাহ্মণবাড়িয়া) উপর জোর দেন। আগামী নির্বাচনে তিনি জয়ী হলে তিনি ৮.৭% থেকে প্রায় শুন্য শতাংশে নামিয়ে আনার আশ্বাস দেন।
র.আ.ম. উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী এমপির নির্বাচনী ইশতেহারের মধ্যে রয়েছে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় একটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়/ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন, একটি সরকারি মেডিকেল কলেজ একটি বিএসসি নার্সিং কলেজ প্রতিষ্ঠা, একটি সরকারি কৃষি কলেজ স্থাপন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজ ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি মহিলা কলেজের শিক্ষার্থীদের আবাসনের জন্য পর্যাপ্ত ছাত্রাবাস ও যাতায়তের জন্য বাসের ব্যবস্থা, বিজয়নগরে একটি কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র (টিটিসি) স্থাপন, একটি ট্যাকনিক্যাল স্কুল এন্ড কলেজ প্রতিষ্ঠা, একটি সরকারি কলেজ প্রতিষ্ঠা ও একটি আইটি পার্ক স্থাপন, ২৫০ শষ্যা বিশিষ্ট ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেনারেল হাসপাতালকে ৫০০ শয্যায় উন্নীতকরণ এবং সিটিস্ক্যান, এমআরআইসহ আধুনিক যন্ত্রপাতিতে সমৃদ্ধকরণ, ৫০ শয্যা বিশিষ্ট বিজয়নগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সকে ১০০ শয্যায় উন্নীতকরণ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহরে একটি অর্থোপেডিকস ও ট্রমা হাসপাতাল ও সর্বাধুনিক প্রযুক্তির একটি কিডনী হাসপাতাল নির্মাণ, হার্ট ফাউন্ডেশন হাসপাতালে আন্তঃ বিভাগ স্থাপন, বক্ষব্যাধি ও/যক্ষ্মা হাসপাতাল আধুনিকায়ন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভায় অত্যাধুনিক মাতৃসদন স্থাপন, তিতাস নদীর পূর্বপাড়ে পরিকল্পিত উপশহর গড়ে তোলা, সদর উপজেলার নন্দনপুরের বিসিক শিল্পনগরীকে একটি পূর্নাঙ্গ “ শিল্প পার্কে” রূপান্তর, মফস্বল ও প্রান্তিক এলাকায় ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প স্থাপনে উৎসাহ প্রদান, ব্রাহ্মণবাড়িয়া রেলওয়ে স্টেশনের আধুনিকায়ন, ট্রেন এবং ট্রেনের আসন সংখ্যা বৃদ্ধি, শহরের ভাদুঘর পৌর কেন্দ্রীয় বাস টার্মিনালের আধুনিকায়ন, একটি ট্রাক স্ট্যান্ড নির্মাণ, ইজিবাইক ও রিকসার জন্য আলাদা আধুনিক স্ট্যান্ড নির্মাণ, ব্রাহ্মণবাড়িয়াকে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে পরিনত করা।
তিতাস গ্যাসের প্রাপ্ত আয়ের ২% ব্রাহ্মণবাড়িয়ার শিল্প উন্নয়নে বিনিয়োগ, প্রবাসীদের জন্য একটি হাউজিং এস্টেট তৈরীর পরিকল্পনা, সাংবাদিকদের জন্য একটি আবাসন প্রকল্প, সদর ও বিজয়নগরে আধুনিক স্টেডিয়াম নির্মাণ, ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সুর-স¤্রাট আলাউদ্দিন খাঁ সাংস্কৃতিক কমপ্লেক্স নির্মান, শিল্পকলা একাডেমীর আধুনিকায়ন, একটি বহুমুখী ক্রীড়া একাডেমী প্রতিষ্ঠা।
ইশতেহারে স্বাস্থ্যকর ব্রাহ্মণবাড়িয়া (স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ), গতিশীল ও সমৃদ্ধ ব্রাহ্মণবাড়িয়া (যোগাযোগ ও অবকাঠামো), খাদ্যে সয়ংসম্পূর্ন ব্রাহ্মণবাড়িয়া( কৃষি ও কৃষকের উন্নয়ন), শিক্ষিত ও দক্ষ ব্রাহ্মণবাড়িয়া (শিক্ষা ও মানবসম্পদ উন্নয়ন), দারিদ্রমুক্ত, কর্মচঞ্চল ব্রাহ্মণবাড়িয়া (দারিদ্য বিমোচন, কর্মসংস্থান ও গ্রামীণ উন্নয়ন), স্বনির্ভর ব্রাহ্মণবাড়িয়া (প্রবাসী কল্যাণ), চৌকস ব্রাহ্মণবাড়িয়া ও সম্প্রীতির ব্রাহ্মণবাড়িয়া (খেলাধূলা, সংস্কৃতি, মুক্তিযুদ্ধ ও পর্যটন) ও সম্প্রীতির ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ( ধর্মীয় সহনশীলতা) কথা বলা হয়।
সংবাদ সম্মেলনে জেলা আওয়ামীলীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি ও সাবেক পৌর মেয়র মোঃ হেলাল উদ্দিন, সহ-সভাপতি মোঃ হেলাল উদ্দিন, ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক মাহাবুবুল বারী চৌধুরী মন্টু, সাবেক সহ-সভাপতি তাজ মোঃ ইয়াছিন, সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক গোলাম মহিউদ্দিন খান খোকন, সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক ও জেলা জজ কোর্টের পিপি অ্যাডভোকেট মাহবুবুল আলম খোকন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলা পরিষদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট লোকমান হোসেনসহ আওয়ামীলীগের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতৃবৃন্দ ও ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় কর্মরত বিভিন্ন মিডিয়ার সাংবাদিকরা উপস্থিত ছিলেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
খেলাধুলায় অংশগ্রহণ করি, মাদকমুক্ত সমাজ গড়ি এই শ্লোগানকে সামনে রেখে ব্রাহ্মণবাড়িয়া কাজীপাড়া দরগা মহল্লা (পশ্চিমপাড়া) ঘরোয়া লীগ ফুটবল ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
আজ ২৫ আগস্ট শুক্রবার বিকেলে ১ যুগ পুর্তি উপলক্ষে জেলা ঈদগাহ মাঠে খেলাটি আয়োজন করেন কাজীপাড়া শৈশব গ্রুপ।
ফাইনাল খেলায় শৈশব লাল দল বনাম শৈশব নীল দল অংশগ্রহণ করেন।
এতে প্রধান অতিথি ছিলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভার প্যানেল মেয়র ও কাজীপাড়া ৮ নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর সাংবাদিক মীর মোঃ শাহীন। বিশেষ অতিথি ছিলেন কাজীপাড়া সাবেক কাউন্সিলর খন্দকার শাহ আলম, বিশিষ্ট ব্যবসায়িক নাদিম মিয়া, আরাফাত হোসেন মিল্লাত, এডভোকেট মাসুদ পারভেজ, এডভোকেট কাউসার, দলিল লেখক রুবেল প্রমুখ।
খেলা পরিচালনা করেন মোঃ রাব্বি মিয়া।
খেলায় শৈশব নীল দলকে হারিয়ে বিজয় হয় শৈশব লাল দল। পরে অতিথিরা বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
৬ষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের চতুর্থ ধাপে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ৩টি উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে নির্বাচিত হয়েছেন। ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলায় জেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক শাহাদাৎ হোসেন শোভন (আনারস) প্রতীক ৯২,৫৫২ ভোট পেয়ে বে-বেসরকারিভাবে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি মো. হেলাল উদ্দিন (ঘোড়া) প্রতীক পেয়েছেন ১৮ হাজার ৪১৪ ভোট।
বিজয়নগর উপজেলায় জাবেদ আহমেদ (আনারস) প্রতীক ৪৫ হাজার ১৩৪ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি বর্তমান চেয়ারম্যান নাছিমা মুকাই আলী (ঘোড়া) প্রতীক পেয়েছেন ৩৮ হাজার ৯৮৫ ভোট।
নবীনগর উপজেলায় মো. ফারুক আহম্মেদ (আনারস) প্রতীক ৫৮ হাজার ৩৪৭ ভোট পেয়ে বে-সরকারিভাবে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি জেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক সিরাজুল ইসলাম ফেরদৌস পেয়েছেন ২৫ হাজার ৬৮১ ভোট।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা পুলিশের দায়িত্বশীল একটি সূত্র এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। সূত্রটি জানায়, নির্বাচনকে কেন্দ্র করে আইনশৃংখলা বাহিনী ছিলো তৎপর। বিভিন্ন অভিযোগে ১০৭ মামলায় ৩ লাখ ৮২ হাজার ৯ শত টাকা জরিমানা ও ৩৩ জনকে বিভিন্ন মেয়াদে সাজা দেওয়া হয়েছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
চাকরী জাতীয়করণ করার ১দফা দাবিতে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বিক্ষোভ ও জেলা কমান্ডারের অফিস ঘেরাও কর্মসূচি পালন করেছে আনসার সদস্যরা।
আজ ২৪ আগস্ট শনিবার দুপুরে শহরের বঙ্গবন্ধু স্কয়ারের জাতীয় বীর আবদুল কুদ্দুস মাখন পৌর মঞ্চে জড়ো হয়ে আনসার সদস্যরা একটি বিক্ষোভ মিছিল বের করে। মিছিলটি শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে শহর বাইপাস এলাকার জেলা কমান্ডার অফিস ঘেরাও করে।
আন্দোলন চলাকালে আনসার সদস্য নোমান মিয়া বলেন, আমরা এত বছর ধরে চুক্তিভিত্তিক ভাবে কাজ করে আসছি। আমাদের যখন বিশ্রামের নামে ছুটিতে পাঠানো হয়, তখন আমাদের বেতন ভাতা দেয়া হয়না। আমরা তখন কিছুই করতে পারিনা। আমরা যতবার কথা বলতে চেয়েছি, আমাদের ফিরিয়ে দেয়া হয়েছে। বর্তমানে এই বাংলায় আমরা আর বৈষম্য চাইনা। আমাদেরকে চাকরী জাতীয়করণ করতে হবে। আমাদের ১দফা দাবি আদায়ে সারাদেশ আমরা একত্রিত হয়েছি। যতদিন আমাদের দাবি আদায় না হবে, আমরা কর্মবিরতি পালন করে যাব।
রবিউল নামে আরেক আনসার সদস্য জানান, ১৯৪৮ সাল থেকে আনসার বাহিনী গঠনের পর থেকে আমরা চুক্তিভিত্তিক ভাবে কাজ করি। সকল বাহিনীর সাথে আমরা কাজ করি। যখন দেশে পুলিশ বাহিনী ছিলো না। আমরা থানায় কাজ করেছি, ট্রাফিকের দায়িত্ব পালন করেছি। আমরা যখন চুক্তিতে থাকি না, তখন আমাদের বেতন দেয়া হয়না। সব বাহিনী থেকে সবচেয়ে অবহেলিত আমরা আনসার বাহিনীর সদস্যরা। আমরা আর চুক্তি চাই না। আমরা এখন মুক্তি চাই। আমাদের ১ দফা দাবি আমাদের চাকরী জাতীয়করণ করতে হবে। আমরা জেলা কমান্ডারের কাছে স্মারকলিপি দিয়েছি। আশা করি তিনি আমাদের পাশে থাকবেন। তিনি বলেন, আমাদের আগামীকাল ঢাকায় মহাসমাবেশ রয়েছে। আমরা সবাইকে অংশগ্রহন করার আহ্বান জানাচ্ছি।
এদিকে আনসার সদস্যদের সাথে একমত পোষন করে জেলা কমান্ডার মোঃ ইসমাইল হোসেন জানান, তাদের দাবি আদায়ে সবসময় তিনি পাশে থাকবেন। তিনি বলেন, আমার সৈনিকরা ভালো থাকলে আমরা ভাল থাকবো। তাই আমিও চাই তাদের ১দফা দাবি পূরণ হোক। এ ব্যাপারে ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে চিঠি পাঠানো হয়েছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় নির্মাণাধীন জেলা মডেল মসজিদে কাজ করার সময় বিদ্যুৎস্পর্শে মুজাহিদুল ইসলাম (১৮) নামের এক শ্রমিক মারা গেছেন। আজ ১১ সেপ্টেম্বর সোমবার বেলা পৌনে ১১টার দিকে পুরাতন কাচারী এলাকায় নির্মাণাধীন জেলা মডেল মসজিদ প্রাঙ্গনে এই ঘটনা ঘটে।
মৃত মুজাহিদ জেলার সরাইল উপজেলার উচালিয়া পাড়ার মৃত অলি মিয়ার ছেলে। সে বিদেশে যাওয়ার জন্য গত ৬ মাস ধরে পাইপ ফিটারের কাজ শিখছিল।
মুজাহিদের সহকর্মীরা জানান, সোমবার মডেল মসজিদে কাজ করার সময় মুজাহিদ পানির পাইপ নিয়ে দোতলায় যাওয়ার সময় সেখানে থাকা বিদ্যুতের লাইনে পাইপ লেগে বিদ্যুৎস্পর্শে সে আহত হয়। পরে অচেতন অবস্থায় তাকে উদ্ধার করে ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় নিয়ে যায়।
পরে সেখান থেকে তার স্বজনরা উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকে জেলা শহরের একটি একটি প্রাইভেট ক্লিনিকে নিয়ে গেলে সেখানকার কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করছেন।
এ ব্যাপারে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোঃ আসলাম হোসাইন জানান, মডেল মসজিদে কাজ করার সময় মুজাহিদ বিদ্যুৎস্পর্শে মারা যায় বলে শুনেছি। খবর পেয়ে সেখানে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। তদন্ত সাপেক্ষে এ ঘটনার আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় কোটা সংস্কার আন্দোলন ঘিরে থমথমে পরিবেশ বিরাজ করছে। তবে ৫ আগস্ট সোমবার দুপুর ১২টার পর থেকে জেলা শহর উত্তপ্ত হয়ে ওঠে।
সরেজমিনে খোঁজ নিয়ে দেখা যায়, দুপুর ১২টার দিকে জেলা শহরের বিরাসার থেকে পাঁচ শতাধিক লোকজনের একটি মিছিল বের হয়ে শহরের প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে।
এ সময় মিছিলকারীরা শহরের ব্যাংক এশিয়া ভাংচুর করে। পরে শহরের বিভিন্ন স্থাপনায় অগ্নিসংযোগ করে। দুপুর একটার দিকে সদর থানার সামনে রাখা তিনটি ভ্যানে আগুন ধরিয়ে দেয় তারা।
পরে মিছিলকারীরা জেলা শহরের কাজীপাড়া এলাকায় সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও জেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক শাহাদৎ হোসেন শোভন, মুন্সেফপাড়া এলাকায় কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সাবেক সদস্য রিদোয়ান আনসারী রিমো, মেড্ডা এলাকায় শহর ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক শেখ মঞ্জুরে মাওলা ফারানির বাড়ি ভাংচুর করে।