চলারপথে রিপোর্ট :
২০২৪ সালের ৭ জানুয়ারির নির্বাচন বাংলাদেশের জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ মন্তব্য করে আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেছেন আপনারা কেন্দ্রে গিয়ে আমাকে ভোট দিয়ে সারা বিশ্বকে দেখাবেন আমাকে ভালোবাসেন। আমি আপনাদের সন্তান, ছোটদের অভিভাবক।
১০ বছর আপনাদের সেবা করে উন্নয়ন করেছি। সন্তানের দাবীতে ভোট দাবি করছি। ভালোবাসার দাবীতে ভোট আপনাদের ভোট চাই। আজ ৩০ ডিসেম্বর শনিবার বিকালে আখাউড়া উপজেলার মোগড়া ইউনিয়নের খলাপাড়া খেলার মাঠে নির্বাচনী জনসভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এসব কথা বলেন। বিএনপির সমালোচনা করে মন্ত্রী বলেন, গনতন্ত্রের য়ে প্রক্রিয়া গণতন্ত্র যেভাবে চলে, সঠিক ভাবে গণতন্ত্র চলছিল বলেই এবং বাংলাদেশের উন্নতি হচ্ছে বলেই তারা এসব গণতন্ত্রান্ত্রিক পদ্ধতিতে অংশগ্রহণ করতে চায় না।
বিএনপি গণতন্ত্রে বিশ্বাস করে না, সন্ত্রাসে বিশ্বাস করে। তারা ট্রেনে আগুন দিয়ে ৩ বছরের শিশুকে মেরেছে।
আনিসুল হক আরও বলেন আমার বিরুদ্ধে কোন শক্ত প্রতিদ্বন্দ্বি প্রার্থী নাই। অনেকে আমাকে প্রশ্ন করেন, আমি কেন প্রত্যেক ইউনিয়নে মিটিং করছি। এর কারণ হলো আমি আখাউড়া-কসবাবাসীকে ভালোবাসি। আমি এও জানি আপনারা আমাকে ভালোবাসেন। নির্বাচন মুখ্য নয়, এই ভালোবাসার টানেই আমরা পরস্পর পরস্পরকে দেখতে যাই।
মোগড়া ইউনিয়ন আওয়ামীলীগ নির্বাচন পরিচালনা কমিটির চেয়ারম্যান মোঃ আতাউর রহমান নাজিমের সভাপতিত্বে সভায় আরো বক্তব্য রাখেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মোহাম্মদ আলী চৌধুরী, সাধারণ সম্পাদক তাকজিল খলিফা কাজল, উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আবুল কাশেম ভূইয়া, মোগড়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান এম. এ. মতিন প্রমুখ।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৪ (কসবা- আখাউড়া) আসনের আওয়ামীলীগ মনোনিত প্রার্থী ও আইনমন্ত্রী অ্যাড. আনিসুল হক বলেন, ২০২৪ সালের ৭ জানুয়ারির সংসদ নির্বাচনে বাংলাদেশের মানুষ সারা বিশ্বকে দেখাবে যে তারা গণতন্ত্র কি সেটার মানে বুঝে এবং তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে জানে। আপনারা কেন্দ্রে গিয়ে আমাকে ভোট দিবেন।
আজ ৪ জানুয়ারি বৃহস্পতিবার সকালে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আখাউড়া উপজেলার দক্ষিণ ইউনিয়নের হীরাপুর মধ্যপাড়া প্রাইমারি স্কুল মাঠে নির্বাচনী জনসভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এ কথা বলেন।
তিনি আরো বলেন, ১৯৭৫ সালের পরে ২১ বছর বাংলাদেশের কোন উন্নয়ন হয় নাই। লুটপাট হয়েছে। বঙ্গবন্ধু কন্যা লুটপাটে বাধা দিয়েছেন। তিনি বাংলাদেশকে উন্নয়নের স্বপ্ন দেখিয়েছে। আমাদের চোখ খুলে দিয়েছেন। ১৯৯৬ সাল থেকে ২০০১ পর্যন্ত উন্নয়নের কাজ শুরু করেন। ২০০৯ থেকে ২০২৩ সাল পর্যন্ত ১৫ বছরে বাংলাদেশ সম্পূর্ণ পাল্টে দিয়েছেন। সারা বিশ্বে বাংলাদেশ আজ উন্নয়নের রোল মডেল। কেউ কোন দিন ভাবতে পারেনি এবং বিশ্ব ব্যাংকও ভাবতে পারে নাই। বিশ্ব ব্যাংক মনে করেছিল তারা টাকা না দিলে পদ্মা সেতু হবে না। বিশ্ব ব্যাংক দুর্নীতির কথা বলে ঋণ বন্ধ করে দেয়। বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন আমরা ঋণ চাই না। আমরা জনগণের টাকা পদ্মা সেতু করবো এবং সেটা করেছেন।
বিএনপি জামাতের সমালোচনা করে অ্যাড. আনিসুল হক বলেন, ২০১৪ ও ২০১৮ সালের নির্বাচনে বিএনপি জামাত উছিলা খোজে কিভাবে নির্বাচন না করা যায়। ২০২৩ সালে আবারও অবরোধ শুরু করেছে। কোন কারন নাই। তারা ট্রেনে আগুন দিয়ে মা ও শিশুকে পুড়িয়ে অঙ্গার করে দিয়েছে। তাদের মায়া দয়াও নাই। এমন রাজনৈতিক দলের কাছে বাংলাদেশের মানুষ নিরাপদ নয়। বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ নিরাপদ নয়। সেটা প্রমান করার সময় এসেছে। প্রমান করার সময় এসেছে আমরা বাংলাদেশকে ভালোবাসি। তাই কেন্দ্রে গিয়ে আওয়ামীলীগকে ভোট দেব।
বিএনপি জামাত দেশকে ধ্বংস করতে চায়। তারা আবারও ১৯৭১-এ ফিরে যেতে চায়। জননেত্রী শেখ হাসিনা উন্নয়নের সুর্য দেখিয়েছেন। সেই সূর্য প্রত্যেকবার উঠুক আমার সেটাই চাই। এজন্য তিনি সবাইকে কেন্দ্রে গিয়ে ভোট দেওয়ার আহবান জানান।
সাধারণ মানুষের উদ্দেশ মন্ত্রী বলেন ৭ জানুয়ারি ভোট দিয়ে সারা বিশ্বকে দেখাবেন আপনারা আমাকে ভালোবাসেন।
দক্ষিণ ইউনিয়ন আওয়ামীলীগ নির্বাচন পরিচালনা কমিটির চেয়ারম্যান মোহাম্মদ মজনু মিয়ার সভাপতিত্বে সভায় আরো বক্তব্য রাখেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক তাকজিল খলিফা কাজল, দক্ষিণ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃ জালাল উদ্দীন, বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল অহাব, যুবলীগের যুগ্ম আহবায়ক আতাউর রহমান নাজিম, উপজেলা স্বেচ্ছেসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক মোঃ শাহ আলম, মহিলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদিকা পিয়ারা বেগম, ছাত্রলীগের সভাপতি শাহাব উদ্দিন বেগ শাপলু ও সাধারণ সম্পাদক সাখাওয়াত হোসেন নয়ন প্রমুখ।
চলারপথে রিপোর্ট :
জামালপুর জেলার বকশীগঞ্জ উপজেলায় সাংবাদিক গোলাম রব্বানী নাদিম হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদ ও দোষীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবিতে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আখাউড়ায় মানববন্ধন ও বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত হয়েছে।
আজ ২০ জুন মঙ্গলবার বেলা ১১টায় উপজেলার সকল সাংবাদিকবৃন্দের ব্যানারে পৌরশহরের সড়ক বাজার মুক্তমঞ্চের সামনে এ কর্মসূচি পালন করা হয়। জেলা পরিষদের সদস্য ও বাংলা টিভির আখাউড়া প্রতিনিধি মোঃ সাইফুল ইসলামের সভাপতিত্বে মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন, দৈনিক যায়যায়দিন পত্রিকার আখাউড়া প্রতিনিধি কাজী হান্নান খাদেম, কালের কন্ঠের জেলা প্রতিনিধি বিশ্বজিৎ পাল বাবু, যুগান্তর পত্রিকার আখাউড়া প্রতিনিধি মহিউদ্দিন মিশু, দিনকাল পত্রিকার প্রতিনিধি আব্দুল জলিল, ভোরের কাগজ প্রতিনিধি জুটন বনিক, প্রতিদিনের বাংলাদেশ পত্রিকার আখাউড়া প্রতিবেদক রুবেল আহমেদ প্রমুখ।
বক্তারা সাংবাদিকরা গোলাম রব্বানি নাদিম হত্যার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানান। একই সাথে সাংবাদিক সাগর-রুনিসহ সকল সাংবাদিক হত্যার দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করেন।
মানববন্ধন শেষে সাংবাদিকরা বিক্ষোভ মিছিল করে স্টেশন রোডসহ প্রদক্ষিণ করে কর্মসূচি সমাপ্ত করে।
এশিয়ান টেলিভিশনের আখাউড়া প্রতিনিধি অমিত হাসান আবিরের উপস্থাপনায় এসময় আরও উপস্থিত ছিলেন সাংবাদিক শাহাদাত হোসেন লিটন, নাসির উদ্দিন, ফজলে রাব্বি, সফিকুল ইসলাম খান, সাদ্দাম হোসেন, মোশাররফ হোসেন, নাজমুল আহমেদ রনি, শেখ মনির হোসেন নিজাম, জহিরুল ইসলাম সাগর, হাসান মাহমুদ পারভেজ, ইসমাঈল হোসেন, জুনাইদ আহমেদ পলক, মাসকুর রহমান আলম, অমিত হাসান অপু প্রমুখ।
ডেস্ক রিপোর্ট :
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে মনোনয়নপত্র বাছাইয়ে রিটার্নিং কর্মকর্তাদের সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে করা প্রার্থীদের আপিলের শুনানি শেষ হয়েছে। আপিল করে ছয় দিনে ২৭৭ জন প্রার্থী তাদের প্রার্থিতা ফিরে পেয়েছেন। আজ শুক্রবার (১৫ ডিসেম্বর) ইসির আইন শাখার কর্মকর্তারা এ তথ্য জানিয়েছেন।
আজ ১৫ ডিসেম্বর শুক্রবার শেষ দিনের শুনানিতে প্রার্থিতা ফিরে পেয়েছেন ২০ জন।
বরিশাল-৫ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী সেরনিয়াবাত সাদিক আব্দুল্লাহ ও ফরিদপুর-৩ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী শামীম হকের প্রার্থিতা বাতিল হয়েছে। নামঞ্জুর হয়েছে ৬২ প্রার্থীর আপিল আবেদন।
এর আগে গতকাল বৃহস্পতিবার (১৪ ডিসেম্বর) পঞ্চম দিনের শুনানিতে প্রার্থিতা ফিরে পেয়েছিলেন ৪৪ জন, ৫২টি আবেদন নামঞ্জুর হয়েছিল। চারটি আবেদন শুনানি পেন্ডিং রাখা হয়েছিল।
একটি আপিল আবেদনের বাদী অনুপস্থিত ছিলেন। বুধবার (১৩ ডিসেম্বর) চতুর্থ দিনে ৯৯ জনের আপিল শুনানিতে প্রার্থিতা ফিরে পেয়েছিলেন ৪৫ জন। আপিল আবেদন নামঞ্জুর হয়েছিল ৫২ জনের। দুটি আবেদনের সিদ্ধান্ত হয়নি।
এ ছাড়া মঙ্গলবার (১২ ডিসেম্বর) তৃতীয় দিনে ৬১ জন, সোমবার (১১ ডিসেম্বর) দ্বিতীয় দিনে ৫১ জন এবং রবিবার (১০ ডিসেম্বর) প্রথম দিনে ৫৬ জন প্রার্থিতা ফিরে পান। এ নিয়ে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়ালের নেতৃত্বাধীন কমিশন গত ছয় দিনে মোট ২৭৭ জন প্রার্থীর প্রার্থিতা ফিরিয়ে দেন।
রিটার্নিং কর্মকর্তার সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে ৫৬১টি আপিল আবেদন জমা পড়েছিল। গত ছয় দিনে আপিল আবেদনগুলোর শুনানি সম্পন্ন করল ইসি। তবে ইসির রায়ে অসন্তুষ্ট হলে হাইকোর্টে আপিল করতে পারবেন ভুক্তভোগীরা।
তফসিল অনুযায়ী, প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ সময় ১৭ ডিসেম্বর। ১৮ ডিসেম্বর প্রতীক বরাদ্দ হবে। ৭ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত হবে ভোটগ্রহণ।
চলারপথে রিপোর্ট :
আজ ৬ ডিসেম্বর আখাউড়া মুক্ত দিবস। দিবসটি উপলক্ষে আজ ৬ ডিসেম্বর শুক্রবার সকালে বিভিন্ন কর্মসূচি পালিত হয়। কর্মসূচির মধ্যে ছিল পুষ্পস্তবক অর্পণ, শোভাযাত্রা, জাতীয় পতাকা উত্তোলন ও আলোচনা সভা। এর আগে মোমবাতি জ্বালিয়ে শহীদদের স্মরণ ও শ্রদ্ধা জানানো হয়। সকাল সাড়ে ৯টায় স্মৃতিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পণের মাধ্যমে কর্মসূচি শুরু হয়। পরে উপজেলা পরিষদ থেকে শোভাযাত্রা শুরু হয়ে পোস্ট অফিসের সামনে শেষ হয়। সেখানে জাতীয় সঙ্গীতের সুরে পতাকা উঠানো হয়। আখাউড়া উপজেলা প্রশাসন, বীর মুক্তিযোদ্ধা, বিএনপি, জামায়াত, সাংবাদিক, শিক্ষক, শিক্ষার্থীরা এতে অংশ নেন।
১৯৭১ সালের এই দিনে পোস্ট অফিসের সামনেই জাতীয় পতাকা উঠানো হয়েছিল। মুক্তিযোদ্ধা সন্তান কমান্ডের সভাপতি শাখাওয়াত হোসেন খান স্বাধীনের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন আখউড়া উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) গাজালা পারভীন রুহি।
বিশেষ অতিথি ছিলেন সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. সজিব মিয়া, আখাউড়া উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক জয়নাল আবেদীন আব্দু, আখাউড়া থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. ছমিউদ্দিন, মুক্তিযোদ্ধা সংসদের সাবেক কমান্ডার সৈয়দ জমশেদ শাহ, বীর মুক্তিযোদ্ধা বাহার মালদার, প্রেস ক্লাব সভাপতি মো. মানিক মিয়া, জামায়াত ইসলামের আমির মো. ইকবাল হোসেন, মোগড়া ইউনিয়ন পরিষদের প্রশাসক ডা. এনামুল হক মামুন। বীর মুক্তিযোদ্ধার সন্তান মো. জালাল হোসেন মামুনের সঞ্চালনায় এতে স্বাগত বক্তব্য দেন মুক্তিযোদ্ধা সন্তান কমান্ডের প্রধান উপদেষ্টা দীপংকর ঘোষ নয়ন।
অনুষ্ঠানের শুরুতে কোরআন থেকে তেলাওয়াত ও গীতা থেকে পাঠ করা হয়। ১৯৭১ সালের ৬ ডিসেম্বর পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর কবল থেকে আখাউড়া মুক্ত হয়। গত কয়েক বছর ধরে দিবসটি সরকারি-বেসরকারি উদ্যোগে পালিত হয়ে আসছে।
স্টাফ রিপোর্টার:
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্বাধীনতা কাপ মহিলা ব্যাডমিন্টন টুর্নামেন্টের পুরস্কার বিতরণ সোমবার দুপুরে অনুষ্ঠিত হয়েছে। গভ. মডেল গার্লস উচ্চ বিদ্যালয়ের সম্মেলন কক্ষে খেলো বাংলাদেশে স্পোর্টস সোসাইটি ও ভারত-বাংলাদেশ সাংস্কৃতিক মৈত্রী পরিষদ এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। খেলো বাংলাদেশে স্পোর্টস সোসাইটি’র প্রধান উপদেষ্টা আ. ফ. ম কাউসার এমরানের সভাপতিত্বে এতে প্রধান অতিথি ছিলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেস ক্লাবের সদস্য সচিব জাবেদ রহিম বিজন। বিশেষ অতিথি ছিলেন, গভ. মডেল গার্লস স্কুলের প্রধান শিক্ষক পারভীন আক্তার, ব্রাহ্মণবাড়িয়া সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি দীপক চৌধুরী বাপ্পী, সহ-সভাপতি বিশ্বজিৎ পাল বাবু, প্রেসক্লাবের সাবেক আইসিটি সম্পাদক মুজিবুর রহমান খান, ভারত-বাংলাদেশ সাংস্কৃতিক মৈত্রী পরিষদ এর সভাপতি করবী চক্রবর্তী, সাধারন সম্পাদক সঞ্জয় দাস। সুষ্মিতা সাহার সঞ্চালনায় এতে স্বাগত বক্তব্য দেন খেলো বাংলাদেশে স্পোর্টস সোসাইটির সাধারন সম্পাদক শিশির সিকদার।
ব্যাডমিন্টন খেলায় এককে রূপালী চ্যাম্পিয়ন, অনিতা রানার আপ হন। দ্বৈতে রূপালী ও নন্দিনি চ্যাম্পিয়ন এবং জান্নাত ও লিটা রানার আপ হন। এককে ম্যান অব দ্যা ম্যাচ রূপালী ও দ্বৈতে জান্নাত। অতিথিরা খেলোয়ারড়দের হাতে নগদ টাকা ও ক্রেস্ট তুলে দেন।
এ সময় বক্তারা বলেন, ‘খেলো স্পোর্টস সোসাইটি নারীদের নিয়ে ক্রিকেট, ব্যাডমিন্টন খেলার মতো যেসব আয়োজন করছে সত্যিই প্রশংসনীয়। নারীদেরকে এগিয়ে নিতে হলে আমাদেরকে সুযোগ করে দিতে হবে। নারীরা এখন সমানতালে এগিয়ে চলছে’।