অনলাইন ডেস্ক :
বিএনপির আইনজীবীদের আদালত বর্জনকে রাজনৈতিক স্ট্যান্টবাজি বলে মন্তব্য করে আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেন, এর কোন মর্মার্থ নাই। কারণ হচ্ছে, আদালত আদালতের কাজ করে যাচ্ছে। আদালত বিচার কার্যে মনোনিবেশ করছেন। আদালতকে রাজনৈতিক কর্মকান্ডের মধ্যে টেনে আনা আমার মনে হয় বিএনপির ভুল বা অন্যায়। আজ ৩ জানুয়ারি বুধবার সকালে আখাউড়া রেলওয়ে ষ্টেশনে সাংবাদিকদের সাথে তিনি এসব কথা বলেন।
৭ জানুয়ারির নির্বাচন তামাশার নির্বাচন, বিএনপির এমন মন্তব্যের জবাবে আইনমন্ত্রী বলেন, যারা এ নির্বাচনকে তামাশা বলছেন, তাদের বক্তব্যটাই তামাশা। কারণ হচ্ছে, জনগণ এ নির্বাচনকে মেনে নিয়েছেন এবং নির্বাচনে তারা অংশগ্রহণ করবেন বলে জনগণের এখনের কার্যকলাপে বুঝা যাচ্ছে। উনারা (বিএনপি) কথা বলে যেতে পারেন কিন্তু বাংলাদেশের জনগণ সঠিকভাবে তাদের অধিকার ব্যক্ত করবে।
এর আগে তিনি আন্ত:নগর মহানগর প্রভাতী ট্রেনে সকাল সাড়ে দশটায় ঢাকা থেকে আখাউড়া রেলওয়ে ষ্টেশনে এসে পৌঁছে। এসময় আওয়ামীলীগ ও সহযোগি সংগঠনের বিপুল সংখ্যক নেতাকর্মী তাঁকে স্বাগত জানায়। পরে তিনি সড়ক পথে কসবা উপজেলায় নিজ বাড়িতে যান।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আখাউড়া থানায় পুলিশ হেফাজতে থাকা আরজু মিয়া (৩০) নামে এক মাদক মামলার আসামি পালিয়ে গেছে।
গতকাল সোমবার সকালে উপজেলার ধরখার ফাঁড়ি পুলিশের সাব-ইন্সপেক্টর মো. মোবারক হোসেন আরজু মিয়াকে ৪ কেজি গাঁজাসহ আটক করে আখাউড়া থানায় হস্তান্তর করেন। দুপুরে সে থানা থেকে পালিয়ে যায়। পলাতক আরজু মিয়া জেলার কসবা উপজেলার বিনাউটি গ্রামের মৃত নুরুল ইসলামের পুত্র। মঙ্গলবার বেলা ২টা পর্যন্ত আরজু মিয়াকে আটক করতে পারেনি পুলিশ। তাকে আটক করতে পুলিশের অভিযান অব্যাহত আছে।
জানতে চাইলে আখাউড়া থানার ইন্সপেক্টর (তদন্ত) মো. শফিকুল ইসলাম বলেন, আসামি আরজু মিয়াকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য একটি কক্ষে রাখা হয়েছিল। সে ওই কক্ষের জানালার গ্রীল ভেঙে পালিয়ে গেছে। তাকে আটকের অভিযান অব্যাহত আছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে আখাউড়ায় ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
আখাউড়া শহীদ স্মৃতি সরকারি কলেজে আজ ২৫ ডিসেম্বর সোমবার দিনব্যাপী কর্মশালায় প্রিজাইডিং অফিসার, সহকারি প্রিজাইডিং অফিসার ও পোলিং অফিসারসহ ৯৩৬ জনকে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়।
সকালে প্রশিক্ষণ কর্মশালার উদ্বোধন করেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা রিটার্নিং অফিসার ও জেলা প্রশাসক মোঃ হাবিবুর রহমান।
এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন ও অর্থ) মোঃ ইকবাল হোসেন, জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মোহাম্মদ সাদেকুল ইসলাম, আখাউড়া উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার রাবেয়া আক্তার, উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মাসুদ আহমেদ শিকদার, আখাউড়া থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ নূরে আলম প্রমুখ।
এসময় রিটার্নিং অফিসার ও জেলা প্রশাসক মোঃ হাবিবুর রহমান ভোট গ্রহণ পদ্ধতি এবং আইনশৃঙ্খলা বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেন। নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষভাবে সম্পন্ন করার জন্য ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করার আহবান জানান তিনি।
উদ্বোধন শেষে রিটার্নিং অফিসার ও জেলা প্রশাসক মোঃ হাবিবুর রহমান বলেন, জেলায় ৬টি আসনে আগামী ৭ জানুয়ারি দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। নির্বাচন স্বচ্ছ, নিরপেক্ষ, জবাবদিহিমূলক করার জন্য আমরা কাজ করছি।
নির্বাচন কমিশন একটি স্বচ্ছ নির্বাচন করার জন্য প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। আখাউড়ায় উপজেলায় ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত হলো। স্বচ্ছ নিরপেক্ষ নির্বাচন করার জন্য তাদেরকে হাতে কলমে শেখানো হবে।
পরে উপস্থিত সাংবাদিকদের তিনি বলেন, উপজেলা নির্বাচন অফিস সূত্রে জানা গেছে, আখাউড়া উপজেলায় ভোট কেন্দ্র ৪৪টি, বুথ ২৬৯টি। প্রিজাইডিং অফিসার ৪৪ জন, সহকারী প্রিজাইডিং অফিসার ২৯৬জন এবং পুলিং অফিসার ৫৯২ জন।
চলারপথে ডেস্ক :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বিভিন্ন উপজেলায় চাষ পদ্ধতি সহজলভ্য হওয়া কৃষকরা দিন দিন ঝুঁকছেন ভুট্টার চাষের দিকে। ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আখাউড়ায় যা চোখে পড়ার মত। অনুকূল আবহাওয়া ও আধুনিক কৃষি প্রযুক্তিতে কৃষকদের আগ্রহ সৃষ্টি হওয়ায় ভুট্টার বাম্পার ফলনের আশা করছেন কৃষকরা স্থানীয়রা কৃষকরা।
উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা যায়, চলতি মৌসুমে উপজেলায় প্রায় ১৫ হেক্টর জমিতে ভুট্টার আবাদ করা হয়। যা গত বছরের চেয়ে ৫ হেক্টর বেশি। তবে ভুট্টা চাষে উদ্বুদ্ধ করতে কৃষকদের সার, বীজসহ সব ধরনের সহযোগিতা দেওয়া হচ্ছে।
কৃষক সামছু মিয়া বলেন, কত কয়েকবছর যাবৎত ধরে ভুট্টা চাষ করছেন। এ মৌসুমে তিনি বাড়ি সংলগ্ন ৪ বিঘা জমি ভুট্টা আবাদ করেন। এ চাষ করতে বিনামূল্যে বীজ ও সারসহ অন্যান্য সব উপকরণ পেয়েছেন। ভুট্টা আবাদ করতে প্রতি বিঘায় পানি, জমি প্রস্তুত, লাগানোসহ তার ৮/১০ হাজার টাকা তার খরচ হয়। প্রতিটি জমিতেই এখন ফুল এসেছে। কয়েকদিনের মধ্যেই মোটা হয়ে যাবে। বর্তমানে জমিতে যে অবস্থা দেখা যাচ্ছে তাতে মনে হচ্ছে কোনো দুর্যোগ না হলে ভালো ফলন পাওয়া যাবে।
আরেক কৃষক ফরিদ মিয়া বলেন, বোরো ধানের চেয়ে ভুট্টায় লাভ বেশি। তাই তিনি ভুট্টা চাষ করছেন। ভুট্টার কোনো কিছুই ফেলে দেওয়া হয় না। এর পাতা গরুকে খাওয়ানো হয়, তাছাড়া ডাটা ও মোচা লাকড়ি হিসেবে ব্যবহার করা হয়।
উপজেলা কৃষি অফিস বলেন, সব ধরনের ফসল উৎপাদনে আমরা কৃষকদের আধুনিক কৃষি প্রযুক্তি ব্যবহারে উদ্বুদ্ধ করছি। যাতে করে কৃষকরা সহজভাবে কৃষি উপকরণ পেয়ে ফলন বৃদ্ধি করতে পারে। বিশেষ করে ভুট্টা চাষ করতে আগ্রহী কৃষকদের মাঝে উন্নত মানের ভুট্টার বীজ ও সার বিনামূল্যে দেওয়া হয়। বীজ, সার ও তেলের জন্য সার্বক্ষণিক মনিটরিং করছি।
চলারপথে রিপোর্ট :
আখাউড়ায় এবছর এসএসসি সমমান পরীক্ষায় বসছে ২হাজার ১৪০ ছাত্রছাত্রী। সুষ্ঠু পরিবেশে নকলমুক্ত পরীক্ষা গ্রহণের লক্ষ্যে পরীক্ষা কেন্দ্রে সিসি ক্যামেরা স্থাপনের নির্দেশ দিয়েছে জেলা প্রশাসন। এবছর এরই প্রেক্ষিতে সিসি ক্যামেরা স্থাপনের উদ্যোগ নিয়েছে সংশ্লিষ্ট বিদ্যালয়গুলো। ইতোমধ্যে পরীক্ষা গ্রহণের সকল প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে উপজেলা প্রশাসন। উপজেলার ৫টি কেন্দ্রে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। আগামী ৩০ এপ্রিল সারা দেশে একযোগে এসএসসি সমমান পরীক্ষা শুরু হচ্ছে।
আখাউড়া উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিস সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার ১৬টি মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও ৭টি মাদ্রাসা ও ১টি টেক্সটাইল ভোকেশনাল স্কুল থেকে ২হাজার ১৪০ জন ছাত্রছাত্রী পরীক্ষায় অংশ নিবে। এর মধ্যে এসএসসি পরীক্ষার্থী ১৭৩৮ জন, দাখিল পরীক্ষার্থী ৩১৪ জন এবং ভোকেশনালের পরীক্ষার্থী ৮৮ জন। মোট পরীক্ষার্থীর ৮৯৬ জন ছাত্র এবং ১ হাজার ২৪৪ জন ছাত্রী।
পরীক্ষা কেন্দ্রগুলো হলো আখাউড়া রেলওয়ে সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়, মোগড়া উচ্চ বিদ্যালয় ছতুরা চান্দপুর স্কুল এন্ড কলেজ, আখাউড়া টেকনিক্যাল মাদ্রাসা, সরকারি টেক্সটাইল ভোকেশনাল। এছাড়া নাছরীন নবী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে পরীক্ষার একটি ভেন্যু রয়েছে।
তবে, সরজমিনে রেলওয়ে স্কুল, আখাউড়া টেকনিকেল মাদ্রাসা ও মোগড়া উচ্চ বিদ্যালয় কেন্দ্রে গিয়ে দেখা যায় সিসি ক্যামেরা স্থাপন করা হয়নি। বিদ্যালয় প্রধানরা বলেছেন ক্যামেরা স্থাপনের প্রস্তুতি চলছে।
জানতে চাইলে মোগড়া উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক শশাঙ্ক রায় চৌধুরী বলেন, সিসি ক্যামেরা স্থাপনের জন্য বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটিকে বলা হয়েছে। কমিটি ক্যামেরা স্থাপনের প্রস্তুতি নিচ্ছেন। ২২টি ক্যামেরা লাগানো হবে তিনি জানান। তবে এখনও লাগানো হয়নি।
আখাউড়া নাছরীন নবী পাইলট বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক দেবব্রত বনিক বলেন, আমাদের বিদ্যালয়ে পূর্ব থেকেই ১৬টি সিসি ক্যামেরা স্থাপন করা আছে। সিসি ক্যামেরা থাকায় পরীক্ষা মনিটরিং করতে সুবিধা হবে। পরীক্ষা কেন্দ্রের পরিবেশেরও সহায়ক হবে।
জানতে চাইলে আখাউড়া উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার মোঃ আবুল হোসেন বলেন, জেলা প্রশাসক মহোদয় পরীক্ষা কেন্দ্রে সিসি ক্যামেরা স্থাপনের নির্দেশ দিয়েছেন। সুষ্ঠু পরিবেশে নকুল মুক্ত পরীক্ষা গ্রহণের জন্য আমরা সকল প্রস্তুতি গ্রহণ করেছি।
ক্যামেরা স্থাপনের বিষয়ে জানতে চাইলে অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি) মোঃ জিয়াউল হক মীর জানান, এসএসসি পরীক্ষা সংক্রান্ত সভার কার্যবিবরণীর সিদ্ধান্তে পরীক্ষা কেন্দ্রে সিসি ক্যামেরা স্থাপনের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এতে সুষ্ঠু পরিবেশে নকুলমুক্ত পরীক্ষা গ্রহণে সহায়ক হবে। মনিটরিং করতে সুবিধা হবে।
চলারপথে রিপোর্ট :
আগামী ২১ মে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আখাউড়া উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। নির্বাচনে চেয়ারম্যন পদে ৩ জন, ভাইস চেয়ারম্যন (পুরুষ) পদে ৪ জন এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যন পদে ৪ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। যতই ভোটের দিন এগিয়ে আসছে ততই জমে উঠছে ভোটের লড়াই। শেষ মুহুর্তে প্রার্থীরা সকাল থেকে মধ্যরাত পর্যন্ত বিরামহীন ভাবে গণসংযোগ ও প্রচার প্রচারণা চালাচ্ছেন। যাচ্ছেন ভোটারদের দ্বারে দ্বারে। ভোটারদের মন জয় করতে চেষ্টার কোন কমতি রাখছেন না। প্রার্থীদের পাশাপাশি তাদের কর্মী সমর্থকেরা নিজ নিজ প্রার্থীর পক্ষে প্রচারণা চালাচ্ছেনা। নিজ প্রার্থীর জন্য ভোটাদের কাছে ভোট চাইছেন। করছেন উঠান বৈঠক, সভা-সমাবেশ। শহর থেকে গ্রামীন জনপদে প্রার্থীদের পোষ্টার শোভা পাচ্ছে। বেলা ২টার পর শুরু হয় মাইকের প্রচার।
জানা গেছে, এবার উপজেলা নির্বাচনে দলীয় প্রতীক ও দলীয় মনোনয়ন দেয়নি কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগ। সকলের অংশগ্রহণের সুযোগ রেখে নির্বাচন উন্মুক্ত রেখেছে।
সাধারণ মানুষের সাথে কথা বলে জানা গেছে, চেয়ারম্যান প্রার্থী মুরাদ হোসেন ভূইয়া দুই বারের ভাইস চেয়ারম্যান হওয়া সত্বেও উপজেলা পর্যায়ে তার পরিচিতি কম। ভোটারদের মধ্যে আলোচনা আছে, মুরাদ হোসেন মানুষের সাথে মিশেছেন কম।
অপর চেয়ারম্যান প্রার্থী মোঃ মনির হোসেন তিন বার মোগড়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ছিলেন। এসব কারণে উপজেলা জুড়ে মনির হোসেনের ব্যাপক পরিচিতি রয়েছে। অভিজ্ঞতা ও পরিচিতির কারণে তিনি অনেকটা এগিয়ে রয়েছেন।
এদিকে, ভাইস চেয়ারম্যান (পুরুষ) পদে ত্রি-মুখী লড়াইয়ের আভাস পাওয়া গেছে। মোঃ জুয়েল রানা (টিউবওয়েল), সাহাবউদ্দিন বেগ (মাইক) ও মাজিদুল ইসলামের (চশমা) মধ্যে হাড্ডাহাড্ডি লড়াই হবে বলে শোনা যাচ্ছে। ছাত্রলীগের সভাপতি হওয়ায় শাহাব উদ্দিন উপজেলা জুড়ে ছাত্রলীগের নেতাকর্মীদের কাছে পরিচিত।
মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে পিয়ারা বেগম পিওনা (হাঁস) এবং রোকসানা আক্তার (কলস) এর মধ্যে তীব্র লড়ায়ের আভাস পাওয়া গেছে। তবে সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান হওয়ায় এবং মহিলা লীগের সাধারণ সম্পাদক হওয়ায় পিওনা আক্তার সবার কাছে পরিচিত। রোকসানা আক্তারের বাড়ি ধরখার ইউনিয়নে এবং স্বামীর বাড়ি মনিয়ন্দ ইউনিয়নে। ওই দুই ইউনিয়নের অধিকাংশ মানুষের সমর্থন পেলে তিনি চমক সৃষ্টি করতে পারেন। এছাড়া তানজিনা আক্তার (ফুটবল) এবং রিনা আক্তার (পদ্ম ফুল) তারাও ভোটের লড়াইয়ে দাপটের সাথে লড়ছেন।
তবে ভোটের হিসাব যাই হোক, সাধারণ মানুষের ভাবনায় সুষ্ঠু ভোট। সাধারণ মানুষ শান্তিপূর্ণ পরিবেশে নির্বিঘ্নে তাদের পছন্দের প্রার্থীকে ভোট প্রয়োগ করতে চায়।
৫টি ইউনিয়ন ও ১টি পৌরসভা নিয়ে আখাউড়া আখাউড়া উপজেলা গঠিত। এ উপজেলায় ভোটার সংখ্যা ১ লক্ষ ২৭ হাজার ৮৭০। এরমধ্যে পুরুষ ৬৫ হাজার ৯৭৬, মহিলা ৬১ হাজার ৮৯১ এবং হিজড়া ভোট ৩।