চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩ (সদর-বিজয়নগর) আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী ফিরোজুর রহমান তার নির্বাচনী ইশতেহার ঘোষণা করেছেন। আজ ৪ জানুয়ারি বৃহস্পতিবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেস ক্লাবে সংবাদ সম্মেলন করে এ ইশতেহার ঘোষণা করেন তিনি।
ফিরোজুর রহমানের পক্ষে অ্যাডভোকেট শাহ পরাণ ইশতেহার পাঠ করে শুনান। ফিরোজুর রহমান এ সময় সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের জবাব দেন।
ইশতেহার ঘোষণার সময় জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি মাহমুদুল হক ভূঁইয়া, ওয়ার্ড কাউন্সিলর মো. উমর ফারুক প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
ইশতেহারের শ্লোগান হিসেবে শুরুতে উল্লেখ করা হয়, ‘গণ মানুষের ভালোবাসায়ই জয়ের মূল উৎস। স্যার নয় ভাই হতে চাই, কথায় নয় কাজে বিশ্বাসী। জনগণের ভালোবাসায় জীবনের শেষ নি:শ্বাস পর্যন্ত মানুষের সেবায় নিজেকে উৎসর্গ রাখার অঙ্গীকার।
‘শেষের দিকেও তিনি লিখেন, ‘বড় নেতা বা শাসক, স্যার হতে নয়, মানুষের অকৃত্রিম ভালোবাসায় ভাই হয়ে মানুষের পাশে থাকার, সুখ দুখের সাথী হওয়ার দৃঢ় শপথে আমি প্রার্থী হয়েছি।’ এ সময় তিনি কাঁচি প্রতীকে ভোট প্রার্থণা করেন।
ইশতেহারে সন্ত্রাস, চাঁদাবাজমুক্ত ব্রাহ্মণবাড়িয়া গড়তে নানা পদক্ষেপের কথা উল্লেখ করা হয়। এতে ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৪ (সদর-বিজয়নগর) উপজেলাকে ঘিরে বিভিন্ন পরিকল্পনার কথা উল্লেখ করা হয়।
ধর্মীয় সম্প্রীতি বজায় রাখার কথাও বলা হয় ইশতেহারে।
চলারপথে রিপোর্ট :
আগামী ৭ জানুয়ারি অনুষ্ঠিতব্য দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩-(সদর-বিজয়নগর) আসনে আওয়ামীলীগের নির্বাচনী প্রচার-প্রচারণায় গুরুত্ব পাচ্ছে মাদকের বিষয়টি। আওয়ামীলীগে ও অঙ্গ-সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীরাও ইতিমধ্যেই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে মাদক বিরোধী পোষ্ট ও স্ট্যাটাস দিচ্ছেন।
আজ ১৯ ডিসেম্বর মঙ্গলবার সকাল ১০টায় বিজয়নগর উপজেলার সিঙ্গারবিল ইউনিয়নের সিঙ্গারবিল বাজারে এক পথ সভায়ও মাদকের বিষয়টি তুললেন নির্বাচনে আওয়ামীলীগ মনোনীত প্রার্থী ও বর্তমান সংসদ সদস্য র.আ.ম. উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী।
সিঙ্গারবিল বাজারের পথ সভায় প্রধানমন্ত্রীর সাবেক একান্ত সচিব ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩-(সদর-বিজয়নগর) আসনের টানা তিনবারের সংসদ সদস্য র.আ.ম. উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী বলেন, বাজারে দুধ ও পাওয়া যায় মদও পাওয়া যায়। আপনাদের উপর ছেড়ে দিলাম আপনারা কোনটা কিনবেন। তবে আমার পরামর্শ থাকবে আপনারা দুধ কিনবেন।
পথসভায় র.আ.ম. উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী এমপি বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বর্তমান সরকারের আমলে বিজয়নগরে ব্যাপক উন্নয়ন কর্মকান্ড বাস্তবায়িত হয়েছে। আমি গত ১৩ বছরে কি করতে পেরেছি সেটা আপনারা জানেন। আগামী ৭ জানুয়ারি ভোট দেয়ার সময় আপনারা বিষয়টি বিবেচনা করবেন। তিনি মাদক ব্যবসায়ীকে না বলে উন্নয়নের অগ্রযাত্রা অব্যাহত রাখতে আগামী নির্বাচনে নৌকা মার্কাকে বিজয়ী করার আহবান জানান।
এ সময় র.আ.ম. উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী এমপির সাথে জেলা আওয়ামী লীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভার সাবেক মেয়র মোঃ হেলাল উদ্দিন, সহ-সভাপতি মোঃ হেলাল উদ্দিন, বিজয়নগর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি জহিরুল ইসলাম ভ‚ইয়া, বিজয়নগর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মিসেস নাছিমা লুৎফুর রহমান (নাসিমা মুকাই আলী), উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান মাহমুদুর রহমান মান্নাসহ দলীয় নেতা-কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন। সিঙ্গারবিল বাজারের পথ সভার পর মোকতাদির চৌধুরী এমপি সিংগারবিল বাজার থেকে বিষ্ণুপুরে যান।
উল্লেখ্য, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩-(সদর-বিজয়নগর) আসনে আওয়ামীলীগ, স্বতন্ত্র ও বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের ৮জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।
আওয়ামীলীগ মনোনীত প্রার্থী র.আ.ম. উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী এই আসনের টানা তিনবারের সংসদ সদস্য। তিনি প্রধানমন্ত্রীর সাবেক একান্ত সচিব ছিলেন। গত ১৩ বছরে নির্বাচনী এলাকায় ব্যাপক উন্নয়ন কর্মকান্ড বাস্তবায়ন করেছেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
কবি আল মাহমুদ গবেষণা কেন্দ্র ও স্মৃতি পরিষদের উদ্যোগে সোনালী কাবিন পদক-২০২৫ ঘোষণা ও সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
আজ ৯ ফেব্রুয়ারি রবিবার দুপুরে ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাব মিলনায়তনে কবি আল মাহমুদ গবেষণা কেন্দ্র ও স্মৃতি পরিষদের উদ্যোগে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়।
বক্তব্য রাখেন কবি আল মাহমুদ গবেষণা কেন্দ্র ও স্মৃতি পরিষদের সভাপতি ইব্রাহিম খান সাদাতের সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন প্রধান উপদেষ্টা ও সাবেক মেয়র হাফিজুর রহমান মোল্লা কচি, ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক মোঃ বাহারুল ইসলাম মোল্লা, প্রেসক্লাবের সাবেক সাধারণ সম্পাদক মোঃ সাদেকুর রহমান, সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক কবি লিটন হোসাইন জিহাদ প্রমুখ।
মতবিনিময় সভায় জানানো হয়, বাংলা সাহিত্যের অন্যতম আধুনিক কবি আল মাহমুদের মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে আগামী ১৫,১৬ ও ১৭ ফেব্রুয়ারি স্মরণ উৎসব অনুষ্ঠিত হবে। তিন দিনব্যাপী অনুষ্ঠানে সমাপনী দিনে প্রখ্যাত প্রাবন্ধিক, গবেষক ও বাংলা একাডেমির বর্তমান সভাপতি অধ্যাপক আবুল কাসেম ফজলুল হককে ‘সোনালী কাবিন পদক’ প্রদান করা হবে।
এছাড়াও তিন দিনব্যাপী স্মরণ উৎসবে ১৫ ফেব্রুয়ারি সকালে কবির কবরে সুরা ফাতেহা পাঠ ও দোয়া মাহফিল। বিকাল ৩টায় নিয়াজ মুহম্মদ উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে উদ্বোধনী অনুষ্ঠান, আলোচনা সভা ও কবিতাপাঠ। উৎসবে বইমেলা, কারুপণ্য প্রদর্শনী, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, স্বরচিত কবিতা পাঠ ও বিশিষ্ট কবি-সাহিত্যিকদের আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হবে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ঘুমন্ত অবস্থায় ছুরিকাঘাতে সুমন মিয়া (৩০) নামে এক যুবককে হত্যা করা হয়েছে। আজ ২৬ জুন বুধবার ভোরে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার বুধল ইউনিয়নের বেতবাড়িয়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আসলাম হোসেন।
সুমন মিয়া ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার বুধল ইউনিয়নের বেতবাড়িয়া গ্রামের আব্দুল হাকিমের ছেলে। এ ঘটনায় অভিযুক্ত গোপালগঞ্জ জেলার গোপিনাথপুর এলাকার আব্দুল মালেকের ছেলে নূরুল ইসলামকে আটক করেছে পুলিশ।
জানা যায়, বেতবাড়িয়া গ্রামের সুরমা আক্তার পাখির সাথে প্রেমের সম্পর্ক ছিল নূরুল ইসলামের। তাদের মধ্যে প্রায় সময় মোবাইল ফোনে কথা-বার্তা হত। কথা-বার্তার সূত্রে নূরুল ইসলাম প্রায় সময় পাখির সঙ্গে দেখা করতে রাতে তাদের বাড়িতে আসতো। এদিকে সুরমা আক্তার পাখির সঙ্গে তার চাচাত ভাই সুমন মিয়াও প্রেমে জড়িয়ে পড়েন। কিছু দিন আগে নূরুল ইসলাম পাখিদের বাড়িতে এসে সুমন ও পাখির সম্পর্ক দেখতে পান। পাখির সঙ্গে সুমন প্রায় সময় রাত্রিযাপনও করতেন। গত কিছু দিন আগে নূরুল ইসলাম পাখির সঙ্গে দেখা করতে আসলে সুমন মিয়া বাধা দেন এবং তাদের মধ্যে বাকবিতণ্ডা হয়। বুধবার ভোরে নূরুল ইসলাম পাখিদের বাড়িতে এসে দেখে সুমন পাখির ঘরে ঘুমাচ্ছে। পরে নূরুল ইসলাম ঘরে ঢুকে উপর্যপুরি ছুরিকাঘাত করে সুমনকে হত্যা করে। পরে স্থানীয়রা সুমনকে আটক করে পুলিশে দেয়।
ওসি মো. আসলাম হোসেন জানান, ঘাতক নূরুল ইসলামকে আটক করা হয়েছে। নিহতের লাশ ময়নাতদন্তের জন্য জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মর্গে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ধর্মীয় সম্প্রদায়ের মধ্যে সেতুবন্ধন গড়ে তুলতে আন্ত:ধর্মীয় উদ্যোগ গ্রহনের অঙ্গীকার করা হয়েছে। আজ ২৮ সেপ্টেম্বর শনিবার সকালে স্থানীয় একটি চাইনিজ রেস্টুরেন্টের হল রুমে আয়োজিত ‘ধর্মীয় নেতাদের মধ্যে আন্ত:ধর্মীয় সম্প্রীতি’ বিষয়ক এক সেমিনারে এ অঙ্গীকার করা হয়। ‘রূপসা’ নামে একটি সংস্থা এ সেমিনারের আয়োজন করে। এ সময় বক্তারা সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি রক্ষায় একটি অঙ্গীকার নামায় স্বাক্ষর করেন। সেমিনারে জানানো হয়, সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি রক্ষায় পুরো জেলাব্যাপি এ ধরণের আয়োজন করা হয়।
সেমিনারে সভাপতিত্ব করেন রূপসার নির্বাহী পরিচালক হিরন্ময় মন্ডল।
এতে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন, ইসলামিক ফাউন্ডেশনের উপ-পরিচালক আশেকুর রহমান, জাতীয় ইমাম পরিষদ ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সভাপতি মোস্তাক আহমেদ, মডেল মসজিদের ইমাম মো. জয়নুল আবেদীন, ব্রাহ্মণ সংসদ কেন্দ্রীয় সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব জয়শঙ্কর চক্রবর্তী, ব্রাহ্মণ সংসদ ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সভাপতি খোকন কান্তি আচার্য্য, সহ-সভাপতি সুব্রত ভট্টাচার্য্য, ব্রাহ্মণবাড়িয়া ব্যাপিস্ট চার্চের প্রাক্তন পাল কর বার্ট বিজন ঘোষ।
এ সময় বক্তারা বলেন, ‘কোনো ধর্মেই হানাহানির কথা বলা নেই। বাংলাদেশে একটি সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির দেশে। আমাদের সম্মিলিত প্রচেষ্টার মাধ্যমে আমরা এমন একটি দেশ গড়ে তুলবো যেখানে পারস্পরিক শ্রদ্ধা, বোঝাপড়া এবং সহানুভুতি বিরাজ করে। আমরা সামাজিক অন্যায় মোকাবেলা করতে এবং সম্প্রীতির সমাজ গড়ে তুলতে সহযোগিতার সঙ্গে কাজ করবো যেখানে সকলে শান্তি ও নিরাপত্তার সঙ্গে বসবাস করতে পারে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা তথ্য অফিস কর্তৃক আয়োজিত জিওবি খাতের আওতায় “শিশু, কিশোর-কিশোরী ও নারী উন্নয়নে সচেতনতামুলক প্রচার কার্যক্রম” (জানুয়ারি – মার্চ ২০২৫) প্রান্তিকে আজ ১৯ ফেব্রুয়ারি বুধবার আখাউড়া উপজেলার আখাউড়া দক্ষিণ ইউপি হিরাপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠ প্রাঙ্গনে কমিউনিটি সভা এবং কর্ণেল বাজার সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মাঠে উঠান বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
কমিউনিটি সভায় সহকারী তথ্য অফিসার মোঃ ফখরুল ইসলামের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি ছিলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার সিভিল সার্জন ডা. মোঃ নোমান মিয়া।
বিশেষ অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন আখাউড়া ঊপজেলার ইউএইচএফপিও ডা. হিমেল খান, বিশিষ্ট ব্যবসাহী সালাউদ্দীন ভুইয়া, বিশিষ্ট ব্যবসাহী ইয়াসিন আলম সিদ্দিকী, সমাজ সেবক নজরুল ইসলাম ভুইয়া, সমাজ সেবক জহিরুল ইসলাম, সমাজ সেবক মোঃ আজাদ হোসেন ভুইয়া, হিরাপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক সুলতানা ফেরদৌসী, হিরাপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক আকলিমা, সহকারী শিক্ষক মো: কামরুল হক ভূঞা, সহকারী শিক্ষক ফেরদৌসী আক্তার, সহকারী শিক্ষক সুলতানা ইয়াছমিন, সহকারী শিক্ষক ফারজানা আলম জেরিন, সহকারী শিক্ষক মোসাম্মৎ ফারজানা বেগম, সহকারী শিক্ষক সুমা আক্তার এবং তথ্য অফিসার দীপক চন্দ্র দাসের সভাপতিত্বে উঠান বৈঠকে বিশেষ অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন কর্ণেল বাজার সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোঃ মাহবুবুর রহমান, কর্ণেল বাজার সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারি শিক্ষক মেরিনা আক্তার, কর্ণেল বাজার সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারি শিক্ষক মানজীনা রেজা বেগম ও কর্ণেল বাজার সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারি শিক্ষক রোজিনা সরকার।
কমিউনিটি সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে সিভিল সার্জন ডা. মোঃ নোমান মিয়া বলেন সফলতার কোন সংক্ষিপ্ত নেই। এটা একটা চলমান প্রক্রিয়া। কঠোর পরিশ্রম আর আত্মত্যাগের মাধ্যমেই সফলতা অর্জিত হয়। প্রত্যেক মাকে তার সন্তানের পেছনে সফলতার জন্য সময় ব্যয় করা উচিত।
তিনি আরো বলেন, অশিক্ষাই সকল অজ্ঞতার মূল। আমরা বর্তমান সমাজে যে সামাজিক সমস্যা গুলো দেখতে পায় যেমন: বাল্য বিবাহ, মাদকাসক্তি, চুরি, ডাকাতি, ছিনতাই, রাহাজানি ইত্যাদি। এসবের জন্য দায়ি হলো আজ আমাদের মাঝে নৈতিক শিক্ষার অভাব। যদি আমরা এসব সামাজিক সমস্যার মূলোৎপাটন করতে চায়, একটি বৈষম্যহীন সমাজ গঠন করতে চায়, তাহলে নৈতিক সম্পূর্ণ শিক্ষার কোন বিকল্প নাই।
সহকারী তথ্য অফিসার মোঃ ফখরুল ইসলাম এর সমাপনী বক্তৃতার মাধ্যমে কমিউনিটি সভা সমাপ্তি ঘোষণা করা হয়।
উক্ত কমিউনিটি সভায় তিন শতাধিক নারী ও পুরুষ উপস্থিত ছিলেন।