চলারপথে রিপোর্ট :
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ (সরাইল-আশুগঞ্জ) আসনে বেসরকারি ফলাফল ঘোষণা করা হয়েছে। এ ফলাফলে জয়ী হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী কলারছড়ি প্রতীকের মোঃ মঈন উদ্দিন। তিনি ৮৪ হাজার ৬৭ ভোট পেয়ে জয়ী হন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি আরেক স্বতন্ত্র প্রার্থী অ্যাড: মো: জিয়াউল হক মৃধা ঈগল প্রতীকে পেয়েছেন ৫৫ হাজার ৪৩১ভোট। তৃণমূল বিএনপি মাইনুল হাসান সোনালী আঁশ প্রতীকে ৪৩১৮ ভোট, জাতীয় পার্টি মো: রেজাউল ইসলাম ভূঞা লাঙ্গল প্রতীকে ৩৪০৮ ভোট।
৭ জানুয়ারি রবিবার রিটার্নিং কর্মকর্তা মোহাম্মদ হাবিবুর রহমান তার কার্যালয়ে এ ফলাফল ঘোষণা করেন। নির্বাচনে মোট ৩৮ দশমিক ৮১ শতাংশ ভোট পড়েছে বলে জানিয়েছেন তিনি। এর আগে সকাল ৮টায় শুরু হওয়া ভোট শেষ হয় বিকেল ৪টায়। এরপর শুরু হয় গণনা।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ আসনে মোট ভোটার ৪ লাখ দশ হাজার ৭১ জন। আসনটির ১৩২ ভোট কেন্দ্রের ৮৫৯টি ভোটকক্ষে ব্যালটের মাধ্যমে ভোটগ্রহণ করা হয়।
চলারপথে রিপোর্ট :
সরাইলে বাড়ির সীমানা ও রাস্তা নিয়ে বিরোধের জের ধরে দু’দল গ্রামবাসীর সংঘর্ষে উভয়পক্ষের নারী, শিশুসহ কমপক্ষে ১৫জন আহত হয়েছেন।
আজ ২০ ফেব্রুয়ারি সোমবার বিকেলে উপজেলার অরুয়াইল ইউনিয়নের দুবাজাইল গ্রামে এই ঘটনা ঘটে। আহতদের মধ্যে ৯জনকে ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসা দেয়া হয়েছে।
স্থানীয় বাসিন্দা ও অরুয়াইল ইউনিয়ন পরিষদের ১ নং ওয়ার্ডের সদস্য এনামুল কবির বলেন, বাড়ির সীমানা ও রাস্তা নিয়ে গ্রামের গনি মিয়ার গোষ্ঠীর ধন মিয়া ও একই গোষ্ঠীর মস্তু মিয়ার মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ চলে আসছিলো। বিষয়টি নিয়ে দুই দলের মধ্যে উত্তেজনা বিরাজ করছিলো।
বিকেলে উভয় পক্ষের লোকজন দেশীয় অস্ত্র-শস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। প্রায় আধঘন্টা ব্যাপী সংঘর্ষে উভয়পক্ষের কমপক্ষে ১৫জন আহত হন। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনে আনে।
আহতদের মধ্যে সাদেক মিয়া (৪০), শিরু মিয়া (৬৫), মস্তু মিয়া (৩৫), শিরিনা বেগম (৩০), নিশা বেগম (৩০), ইদ্রিস মিয়া (৩২), আবদুল হাকিম (৩০), হাসান মিয়া (৮) ও আক্তার মিয়া (৬৫) কে জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় চিকিৎসা দেয়া হয়। বাকীরা স্থানীয়ভাবে চিকিৎসা নেন।
এ ব্যাপারে সরাইল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আসলাম হোসাইন জানান, পরিস্থিতি বর্তমানে নিয়ন্ত্রনে আছে। বাড়ির রাস্তা নিয়ে এই সংঘর্ষ হয়েছে। এ ঘটনায় কোন পক্ষই থানায় মামলা দায়ের করেন নি।
চলারপথে রিপোর্ট :
কোটা সংস্কারের দাবিতে ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের আশুগঞ্জ সৈয়দ নজরুল ইসলাম সেতুর টোল প্লাজায় অবস্থান নিয়ে সড়ক অবরোধ করেছেন আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা। এতে মহাসড়কটিতে যান চলাচল বন্ধ হয়ে উভয় পাশে দীর্ঘ যানজটের সৃষ্টি হয়েছে। আজ ১৮ জুলাই বৃহস্পতিবার সকাল ১০টা থেকে শিক্ষার্থীরা সেখানে অবস্থান নেন।
শিক্ষার্থী ও প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, বৈষম্যবিরোধী কোটা সংস্কারের দাবিতে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আশুগঞ্জ উপজেলার বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা ব্যানার, পোস্টার ও ফেস্টুন নিয়ে সকাল থেকে আশুগঞ্জ গোলচত্বরে জড়ো হন।
সেখানে থেকে বিক্ষোভ মিছিল নিয়ে ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের বিভিন্ন এলাকা প্রদক্ষিণ শেষে সৈয়দ নজরুল ইসলাম সেতুর টোল প্লাজায় ও কাউন্টারে অবস্থান নেন তাঁরা। চলমান অবরোধে জরুরি প্রয়োজন ছাড়া কোনো যানবাহন চলতে দিচ্ছেন না আন্দোলনকারীরা। এতে মহাসড়কের দুই পাশে দীর্ঘ যানজট দেখা দিয়েছে। ফলে ভোগান্তিতে পড়েছেন সংশ্লিষ্ট যাত্রী ও চালকেরা।
যান চলাচল স্বাভাবিক করতে উপজেলা প্রশাসনের সঙ্গে পুলিশ ও বিজিবি সদস্যরা সেখানে কাজ করছেন বলে জানান আশুগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. নাহিদ হোসেন। তিনি বলেন, ‘আন্দোলনকারীদের সাথে আমরা কথা বলছি। তাঁরা অচিরেই সেখান থেকে সরে যাবেন। আশুগঞ্জে দুই প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন করা হয়েছে।’
চলারপথে রিপোর্ট :
মেয়াদ শেষে নতুন প্রকল্প অনুমোদন না হওয়ায় প্রায় তিন বছর বন্ধ সেচ কার্যক্রম। এতে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আশুগঞ্জ ও নরসিংদীর পলাশ উপজেলার ৫০ সহস্রাধিক কৃষক বাড়তি সেচ খরচ মেটাতে ক্ষতির মুখে পড়েছে। এতে ব্যাহত হচ্ছে আশুগঞ্জ-পলাশ এগ্রো ইরিগেশন প্রকল্পের আওতায় ১৫ হাজার হেক্টর জমির বোরো আবাদ। প্রতি মৌসুমে প্রায় ৭০ হাজার টন ধান উৎপাদন কম হচ্ছে। স্থানীয়রা প্রকল্প প্রস্তাবনা চূড়ান্ত ও বাস্তবায়ন দ্রুত না হলে আন্দোলনের হুমকি দিয়েছে।
বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন করপোরেশন (বিএডিসি) বলছে, কিছু সংশোধন, সরেজমিন যাচাইসহ সেচ ব্যবস্থাপনায় আধুনিক ও টেকসই প্রকল্প প্রস্তাবনা চূড়ান্তের কাজ শেষ পর্যায়ে। পরিকল্পনা মন্ত্রণালয় অনুমোদন দিলেই বাস্তবায়ন শুরু হবে।
সংশ্লিষ্টরা জানান, আশুগঞ্জ বিদ্যুৎকেন্দ্রের বিভিন্ন ইউনিটের টারবাইন ঠান্ডা রাখতে মেঘনা নদীর বিপুল পরিমাণ পানি লাগে। পরে এই বর্জ্য পানি একটি আউটার চ্যানেল দিয়ে পুনরায় নদীতে ফেলা হয়। ১৯৭৫ সালে স্থানীয়দের উদ্যোগে বিদ্যুৎকেন্দ্রে একটি হেড রেগুলেটর নির্মিত হলে পানির গতিপথ আংশিক পরিবর্তন করে তা পার্শ্ববর্তী জমির সেচ হিসেবে ব্যবহার শুরু হয়। এটিই ১৯৭৮-৭৯ অর্থবছরে বিএডিসির অধীনে ‘আশুগঞ্জ সবুজ প্রকল্প’ নামে সেচ কার্যক্রম শুরু করে। একই সময় নরসিংদীর পলাশ উপজেলায় এ ধরনের প্রকল্প গড়ে ওঠে। পরে ১৯৯০-৯৫ পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনায় দুটিকে একীভূত করে যাত্রা শুরু হয় ‘আশুগঞ্জ-পলাশ এগ্রো ইরিগেশন প্রকল্প’, যার মেয়াদ শেষ হয়েছে ২০২০ সালের ৩০ জুন।
কৃষকরা জানায়, গভীর কিংবা অগভীর নলকূপ থেকে ভূগর্ভস্থ পানি সেচকাজে ব্যবহার করলে একরপ্রতি তাদের জ্বালানি খরচসহ লাগে ৮-১০ হাজার টাকা। বিপরীতে প্রকল্পের পানিতে একরে সেচ খরচ ২ হাজার টাকার মতো। কৃষি বিভাগের হিসাবে প্রকল্পের অধীনে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আশুগঞ্জ, সরাইল, সদর ও নবীনগর উপজেলার প্রায় ৩৪ হাজার এবং পলাশের ১৬ হাজার কৃষক এর সুবিধাভোগী। তারা নামমাত্র খরচে নিরবচ্ছিন্ন সেচ সুবিধা পেয়ে আসছিল। ভূগর্ভস্থ পানির ওপর চাপ যেমন কমত, তেমনি গড়ে ৭০ শতাংশ জ্বালানি সাশ্রয় হতো। কৃষকরা প্রতি বোরো মৌসুমে আশুগঞ্জ অংশে প্রায় ৭০ হাজার টন ধান উৎপাদন করে আসছিল, যা এখন একেবারে বন্ধের পথে।
জানা গেছে, ২০১৯ সালে বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের (বিপিডিবি) পুকুর আংশিক ভরাট ও পরে ২০২০ সালে আশুগঞ্জ নৌবন্দর-আখাউড়া স্থলবন্দর মহাসড়ক চার লেন প্রকল্প বাস্তবায়নে সেচ প্রকল্পের প্রায় ১১ কিলোমিটার ড্রেন ও খাল ধ্বংস হয়ে যায়। এর পরই সেচ ব্যবস্থাপনা ভেঙে পড়ে। এক পর্যায়ে ‘আশুগঞ্জ সবুজ প্রকল্প রক্ষা কমিটি’র ব্যানারে স্থানীয় কৃষকরা আন্দোলনে নামলে বিএডিসির পরামর্শক প্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর এনভায়রনমেন্টাল অ্যান্ড জিওগ্রাফিক ইনফরমেশন সার্ভিসেস (সিইজিআইএস) প্রকল্পটির সম্ভাব্যতা যাচাইয়ের দায়িত্ব পায়। ২০১৯ সালের আগস্টে বিএডিসি, সওজ ও সিইজিআইএস যৌথ জরিপ শেষে সেচ সুবিধা অব্যাহত রাখতে মন্ত্রণালয় ও বিএডিসির কাছে তিনটি বিকল্প প্রস্তাব দেয়। ২০২০ সালের ১৭ জুন আন্তঃমন্ত্রণালয় বৈঠকে প্রকল্পটি সচলে যেসব সিদ্ধান্ত দেওয়া হয়, তার একটিও বাস্তবায়ন হয়নি। পাশাপাশি বিএডিসি সেচ ব্যবস্থা সচল রাখতে প্রায় ৪৭০ কোটি টাকার নতুন প্রকল্প প্রস্তাবনা দেয়। কিন্তু সেটি সাড়ে তিন বছরেও অনুমোদন পায়নি।
সেচ সুবিধাভোগী কৃষক রশিদ আহম্মদ, সেলিম মিয়া, দুলাল মিয়া ও স্কিম ম্যানেজার মো. বাছির জানান, সেচ বন্ধ থাকায় তিন বছর ধরে তাদের শত শত একর জমি অনাবাদী। অনেকে গভীর-অগভীর নলকূপের মাধ্যমে আবাদ করলেও খরচ পড়ছে কয়েক গুণ। প্রকল্পটি দ্রুত চালু না হলে আন্দোলনে নামতে বাধ্য হবেন বলে জানান তারা।
আশুগঞ্জ সবুজ প্রকল্প রক্ষা কমিটির আহ্বায়ক শাহীন সিকদার বলেন, ‘এটি ব্যতিক্রমী সেচ প্রকল্প। দেশের কোথাও এতো কম খরচে সেচ সুবিধা নেই। প্রকল্প চালু থাকলে প্রতি মৌসুমে অন্তত ২৫ কোটি টাকার জ্বালানি সাশ্রয় হবে। প্রধানমন্ত্রীর অগ্রাধিকারে এ প্রকল্প দ্রুত বাস্তবায়নের দাবি জানাচ্ছি।’
বিএডিসির উপপ্রধান প্রকৌশলী ও আশুগঞ্জ-পলাশ এগ্রো ইরিগেশন সেচ প্রকল্পের ফোকাল পারসন মোহাম্মদ ওবায়েদ হোসেন বলেন, ‘পরিকল্পনা মন্ত্রণালয় প্রস্তাবিত প্রকল্পের কিছু বিষয় যাচাই-বাছাই করছে। শীঘ্রই প্রকল্প প্রস্তাবনা জমা দেওয়া সম্ভব হবে। মন্ত্রণালয় অনুমোদন দিলে কাজ শুরু করব।’
চলারপথে রিপোর্ট :
বিদেশি রিভলবার ও ২ রাউন্ড গুলিসহ মো. ইমান উদ্দিন(৫৫) নামে এক ব্যক্তিকে গ্রেফতার করেছে র্যাব। ১০ মে শনিবার বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আশুগঞ্জ উপজেলার শরীফপুর ইউনিয়নের দক্ষিণ তারুয়া গ্রামে অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেফতার করা হয়।
গ্রেফতারকৃত ইমান উদ্দিন দক্ষিণ তারুয়া গ্রামের হাবিবুর রহমানের ছেলে। ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা পরিষদের সাবেক সদস্য ছিলেন তিনি। শনিবার রাতে র্যাব-৯- এর সিলেট ক্যাম্পের মিডিয়া অফিসার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার কে.এম. শহিদুল ইসলাম সোহাগ স্বাক্ষরিত এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে র্যাব জানায়, গোপন সূত্রের তথ্যের ভিত্তিতে শনিবার বিকেলে আশুগঞ্জ উপজেলার শরীফপুর ইউনিয়নের দক্ষিণ তারুয়া গ্রামে অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। পরে তাকে তল্লাশী করে ১টি বিদেশী রিভলবার ও ২ রাউন্ড গুলি উদ্ধার করা হয়। পরে মামলা দায়েরের পর তাকে আশুগঞ্জ থানায় হস্তান্তর করা হয়।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আশুগঞ্জে প্রধানমন্ত্রীর প্রতিশ্রুতি ও আন্তঃমন্ত্রণালয় কমিটির সুপারিশের আলোকে ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার ছাত্র-শিক্ষক পেশাজীবীদের সমস্যা সমাধান এবং ন্যাশনাল বিল্ডিং কোড ২০২০-এর বিতর্কিত ধারা-উপধারা সংশোধন ও ঢাকা মহানগর ইমারত নির্মাণ বিধিমালা ২০০৮ এর গেজেট সংশোধিত আকারে প্রকাশ করা সহ ৪ দফা দাবিতে আজ ৩১ মে বুধবার মানবন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান করা হয়েছে।
বাংলাদেশ ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার ছাত্র-শিক্ষক পেশাজীবী সংগ্রাম পরিষদ আশুগঞ্জের উদ্যোগে এই মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।
ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের উপজেলা সদরের জাহানারা কুদ্দুস ইঞ্জিনিয়ারিং ইন্সটিটিউটের সামনে মানববন্ধন চলাকালে সংগঠনের আহবায়ক মোহাম্মদ আবদুল হান্নানের সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক মোঃ আসাদুর রহমান, জাহানারা কুদ্দুস ইঞ্জিনিয়ারিয়ং ইন্সটিটিউটের অধ্যক্ষ মোঃ মিজানুর রহমান, প্রকৌশলী মোঃ খায়রুজ্জামান, প্রকৌশলী মোঃ নজরুল ইসলাম, প্রকৌশলী মোঃ আব্দুল মোতালেব প্রমুখ।
মানববন্ধনে ডিপ্লোমা পড়ুয়া শিক্ষার্থীরা উপস্থিত ছিলেন।
মানববন্ধনে আগামী ১৭ জুলাই ঢাকায় অনুষ্ঠিতব্য কর্মসূচি সফল করার আহবান জানানো হয়।
মানববন্ধন শেষে উপজেলা নির্বাহি অফিসার শ্যামল চন্দ্র বশাকের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রী ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা প্রশাসক বরাবর স্মারকলিপি প্রদান করা হয়।