চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে তিন শতাধিক ছিন্নমূল শীতার্ত মানুষের মধ্যে কম্বল বিতরণ করা হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার রাতে জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ হাবিবুর রহমান ব্রাহ্মণবাড়িয়া রেলওয়ে প্ল্যাটফর্মে এসব কম্বল বিতরণ করেন।
জানা গেছে, রাত সাড়ে ৯টার দিকে জেলা প্রশাসনের কর্মকর্তাদের নিয়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়া রেলওয়ে স্টেশনের প্ল্যাটফর্মে হাজির হন জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ হাবিবুর রহমান। পরে তিনি প্ল্যাটফর্মে থাকা শারীরিক প্রতিবন্ধী, বৃদ্ধ, ও অসহায় ছিন্নমূল মানুষের শরীরে কম্বল জড়িয়ে দেন।
কম্বল বিতরণের সময় অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম, সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোহাম্মদ সেলিম শেখ, সদর উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মোশারফ হোসেন, জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মকর্তা মাহবুব আলমসহ জেলা প্রশাসনের কর্মকর্তা ও কর্মচারীগণ উপস্থিত ছিলেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
জেলা শহরের গভঃ মডেল গার্লস হাই স্কুলে নানা অনিয়ম দুনীর্তির অভিযোগ এনে যৌক্তিক সংস্কার ও বিদ্যালয়ের প্রশাসনসহ নানা জটিলতা নিরসনের দাবিতে বিক্ষোভ করেছে শিক্ষার্থীরা।
আজ ৮ সেপ্টেম্বর রোববার সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে তারা বিক্ষোভ করেন।
এ সময় শিক্ষার্থীরা অভিযোগ করে বলেন, স্বনামধন্য এই বিদ্যালয়ে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক আব্দুল লতিফের প্রশ্রয়ে বিদ্যালয়ের শিক্ষক গিয়াস উদ্দিন মৃধা, সাইফুল ইসলাম, নাছিমা, বদরুন্নাহার, ফারজানা আক্তারসহ একাধিক শিক্ষকরা বিভিন্ন অনিয়ম দুনীর্তির সাথে জড়িত। শিক্ষকদের কাছে প্রাইভেট না পড়লে তারা পরীক্ষার সময় নাম্বার কমিয়ে দেয়।
এছাড়া শিক্ষকরা অবৈধভাবে বিদ্যালয়ে প্রাইভেট পড়তে বাধ্য করান এবং সেখান থেকে ১০ পার্সেন্ট টাকা প্রধান শিক্ষক নিয়ে থাকেন। এছাড়াও দেড় বছর ধরে তাদেরকে টিফিনও দেওয়া হয় না। এ অবস্থায় বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা বিদ্যালয়ের সব ধরনের অর্থ সম্পর্কিত ধোয়াশা দূর করতে সরকারি অডিটের পাশাপাশি অভিযুক্ত শিক্ষকদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের কাছে দাবি জানিয়েছেন।
অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে স্কুলের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক আব্দুল লতিফ বলেন, আমি জেলার বাইরে আছি। কাল এসে তাদের অভিযোগ শুনব।
চলারপথে রিপোর্ট :
তারুণ্যের উৎসব উপলক্ষে চলমান লোক ও কারুশিল্প মেলা সংক্ষিপ্ত করার দাবি জানিয়েছেন ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সাধারণ ব্যবসায়ীরা। আসন্ন রমজানে বাণিজ্যিক ক্ষতির কারণ দেখিয়ে মেলা সংক্ষিপ্ত করার জন্য আজ ১০ ফেব্রুয়ারি সোমবার সকালে জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ দিদারুল আলমের কাছে স্মারকলিপি দিয়েছেন ব্যবসায়ীরা।
স্মারকলিপিতে উল্লেখ করা হয়, দেশের চলমান অস্থিতিশীল পরিবেশের কারণে এমনিতেই ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন ব্যবসায়ীরা। মূলত রমজান মাসকে কেন্দ্র করে গ্রামাঞ্চলের মানুষজন শহরে এসে বিভিন্ন পণ্য কেনাকাটা করেন। এ জন্য ব্যবসায়ীরা বাড়তি অর্থ লগ্নি করেন ব্যবসায়। এ অবস্থায় রমজানকে সামনে রেখে মেলা চলতে থাকলে ব্যবসায়ীরা আবারও আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হবেন। তাই জেলা শহরের বিভিন্ন বিপণী বিতানের ব্যবসায়ীরা চলমান লোক ও কারুশিল্প মেলা দীর্ঘায়িত না করে সংক্ষিপ্ত সময়ের মধ্যে শেষ করার দাবি জানান।
এসময় জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ দিদারুল আলম ব্যবসায়ীদের মেলা দীর্ঘায়িত না করার বিষয়ে আশ্বস্ত করেন।
স্মারকলিপি প্রদানকালে উপস্থিত ছিলেন জেলা শহরের নিউ মার্কেট ব্যবসায়ী কমিটির সাধারণ সম্পাদক মো. আবু কালাম, সড়ক বাজার ব্যবসায়ী কমিটির সাধারণ সম্পাদক আশীষ পাল, এফ. এ. টাওয়ার পরিচালনা কমিটির সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর আলম ভূইয়া, পৌর আধুনিক সুপার মার্কেট ব্যবসায়ী কমিটির সাধারণ সম্পাদক অসীত কুমার রায়, আশিক প্লাজা ব্যবসায়ী কমিটির সাধারণ সম্পাদক আব্দুল্লাহ আল মামুন, আশিক প্লাজা ব্যবসায়ী কমিটির প্রচার সম্পাদক জুম্মান খান ও সমবায় মার্কেট ব্যবসায়ী কমিটির সভাপতি সৈয়দ সালাউদ্দিন রকিব প্রমুখ ।
উল্লেখ্য, তারুণ্যের উৎসব উপলক্ষে গত ৬ ফেব্রুয়ারি থেকে জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে শহরের নিয়াজ মুহাম্মদ স্টেডিয়ামের আউটারে শুরু হয়েছে মাসব্যাপী লোক ও কারুশিল্প মেলা। আগামী ২৮ ফেরুয়ারি পর্যন্ত মেলা চলার কথা রয়েছে। এতে বিভিন্ন পণ্যের প্রায় ৭০টি স্টল দেয়া হয়েছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সিনিয়র জেলা ও দায়রা জজ বেগম শারমিন নিগার বলেছেন, স্মার্ট বাংলাদেশ স্মার্ট লিগ্যাল এইড গঠন করতে বড় কিছু করতে হয়না একটিই শুধু ই-সেবা। যেমন একটি স্মার্ট মোবাইল এবং ইন্টারনেট যাহা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী গ্রামে গঞ্জে পৌছে দিয়েছেন এবং আজ আমরা তার সুফল ভোগ করছি ভবিষ্যতেও করবো। তিনি বলেন, স্মার্ট বাংলাদেশ হচ্ছে প্রধানমন্ত্রী ও প্রধান বিচারপতির স্বপ্ন এবং এই স্বপ্নে স্বপ্নিত হচ্ছে আইন বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী মহোদয়।
আজ ২৮ এপ্রিল রবিবার জাতীয় আইনগত সহায়তা দিবস উপলক্ষে র্যালি শেষে আলোচনা সভায় সভাপতির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন। তিনি আরো বলেন, সরকারি খরচে অসহায় মানুষের ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠা করতে স্কুল, এনজিও, ইমাম এবং বিভিন্ন সরকারি প্রতিষ্ঠানসহ ইউনিয়ন পরিষদের মাধ্যমে প্রচার করে লিগ্যাল এইডকে আমরা শক্তিশালী করতে পেরেছি।
তিনি বলেন, যার জন্ম না হলে আমরা আইনগত অধিকারের কথা বলতে পারতামনা তিনি হলেন সর্বকালের সর্ব শ্রেষ্ঠ বাঙ্গালী জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। অনুষ্ঠানে বক্তব্যে চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মোঃ মাসুদ পারভেজ বলেছেন, সংবিধান কর্তৃক স্বীকৃত আইনের চোখে সবাই সমান এবং সমান ভাবে আইনের আশ্রয় নেয়ার অধিকারী। আদালতে আসা দরিদ্র ও অস্বচছল অসহায় ও যাদের আর্থিক সংগত নেই সেই ধরনের লোকদের নির্দেশনা দেয়ার মতো কেউ থাকে না। কিন্তু বর্তমান সরকারের নির্দেশনায় লিগ্যাল এইডের মাধ্যমে দরিদ্র ও অস্বচছল অসহায়, গরীব মানুষের ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠা করা হচ্ছে। সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আফরিন আহমেদ হ্যাপী এবং সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট রাকিবুল হাসান রকির যৌথ সঞ্চালনায় এতে আরো বক্তব্যে রাখেন নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-১ এর বিচার মোহাম্মদ ফারুক, অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট জেসমিন সুলতানা, জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি এ,কে এম কামরুজ্জামান মামুন, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সদর সার্কেল মোঃ বিল্লাল হোসেন, জজ কোর্টের পিপি অ্যাডঃ মাহাবুবুল আলম খোকন, জেলা লিগ্যাল এইড এর মাধ্যমে সেবা গ্রহীতা আনোয়ার হোসেন এবং শারমিন বেগম।
এসময় উপস্থিত ছিলেন, নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুাল-২ এর বিচারক মোহাম্মদ রেজাউল করিম, অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ আয়েশা আক্তার সুমি, অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ ২য় আদালতের বিচারক মোঃ আবদুল হান্নান, অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ ৩য় আদালতের বিচারক মোঃ আল আমিন, যুগ্ম জেলা ও দায়রা জজ মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম, যুগ্ম জেলা ও দায়রা জজ শাহাদাত হোসেন, অতিরিক্ত চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ জালাল উদ্দিন, সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট সাদেকুর রহমান, জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট সামিউল আলম, জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট সাখাওয়াত হোসেন এবং জেলা জজশীপ, চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত, জেলা প্রশাসন, পুলিশ প্রশাসন, আইনজীবী সমিতি, এনজিও,স্কাউট, সাংবাদিকসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা কর্মচারীগন উপস্থিত ছিলেন।
অনুষ্ঠানে শুভেচ্ছা বক্তব্যে রাখেন সিনিয়র সহকারী জজ ও জেলা লিগ্যাল এইড অফিসার রহিমা আলাউদ্দিন মুন্নি।
র্যালি শেষে সিনিয়র জেলা ও দায়রা জজ বেগম শারমিন নিগার ফিতা কেটে স্টল এবং ভিডিও প্রামাণ্য চিত্র প্রদর্শনীর উদ্বোধন করেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
কান্দিপাড়ায় বাড়ির টয়লেট থেকে সিয়াম (১৩) নামে এক স্কুলছাত্রের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে।
৫ ডিসেম্বর মঙ্গলবার বিকেল পৌনে ৫টার দিকে কান্দিপাড়া এলাকা থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়। সিয়াম পাওয়ার হাউস রোডের স্কলারস স্কুল অ্যান্ড কলেজের পঞ্চ শ্রেণির ছাত্র ছিল।
হাসপাতাল ও পরিবারের সদস্যরা জানান, সিয়াম বিকেলে বন্ধুদের সঙ্গে খেলাধুলা করছিল। তারপর সিয়াম বাসায় এসে টয়লেটে ঢুকে আর বের হয়নি। পরিবারের সদস্যরা দরজা ভেঙে দেখেন সিয়াম টয়লেটের মেঝেতে পড়ে আছে। তাকে উদ্ধার করে জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়া নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আসলাম হোসেন বলেন, কী ভাবে সিয়াম মারা গেছে তা সঠিক বলা যাচ্ছে না। ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে দেখা হচ্ছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
সংবাদ প্রকাশের জেরে দুর্বৃত্তদের হাতে নৃশংসভাবে খুন হয়েছে বাংলানিউজটুয়েন্টিফোর.কমের জামালপুর ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট গোলাম রাব্বানী নাদিম। তার এই নারকীয় হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাব।
আজ ১৫ জুন বৃহস্পতিবার রাতে এ ঘটনার তীব্র নিন্দা জানিয়ে বিবৃতি দিয়েছেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের নেতারা।
বিবৃতিদাতারা হলেন : প্রেসক্লাবের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মো. জসিম উদ্দিন, সহ-সভাপতি নিয়াজ মোহাম্মদ খান বিটু, সাধারণ সম্পাদক মো. বাহারুল ইসলাম মোল্লা, যুগ্ম সম্পাদক শিহাব উদ্দিন বিপু, কোষাধ্যক্ষ মোশাররফ হোসেন বেলাল, দপ্তর সম্পাদক শাহজাহান সাজু, পাঠাগার সম্পাদক এইচএম সিরাজ, তথ্য ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক মোজাম্মেল চৌধুরী, কার্যকরী সদস্য ফরহাদুল ইসলাম পারভেজ ও মীর মোহাম্মদ শাহীন।
বিবৃতিতে তারা বলেন, বাংলানিউজের জামালপুর ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট গোলাম রাব্বানী নাদিমকে হত্যার ঘটনায় আমরা তীব্র নিন্দা জানাই। যারা এ ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের দ্রুত গ্রেপ্তার করে আইনের আওতায় আনা হোক।
পাশাপাশি সারাদেশের সাংবাদিকদের নিরাপত্তা বিধানের জন্য সরকারে কাছে দাবি জানান জেলার সাংবাদিক নেতারা।
এদিকে নাদিম হত্যার ঘটনায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের পক্ষ থেকে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ সমাবেশের আয়োজন করা হবেও বিবৃতিতে জানিয়েছেন তারা।
উল্লেখ্য, গোলাম রাব্বানী নাদিম বকশিগঞ্জ উপজেলার নিলাখিয়া ইউনিয়নের গোমের চর গ্রামের আবদুল করিমের ছেলে।
১৪ জুন বুধবার রাতে পেশাগত দায়িত্বপালন শেষে বাড়ি ফেরার পথে বকশীগঞ্জের পাথাটিয়ায় পৌঁছালে অস্ত্রধারী ১০ থেকে ১২ জন দুর্বৃত্ত নাদিমকে পিটিয়ে জখম করে পালিয়ে যায়। পরে স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যান।
এরপর রাত ১২টায় সেখান থেকে তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য জামালপুর জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। তার অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় বৃহস্পতিবার সকালে তাকে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় বেলা পৌনে ৩টার দিকে তিনি মারা যান।