চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আখাউড়ায় শীতার্ত অসহায় ও দুস্থ মানুষের উষ্ণতা দিতে সামাজিক দায়বদ্ধতা থেকে পাশে দাঁড়াল ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা পরিষদ সদস্য ও সাংবাদিক মো: সাইফুল ইসলাম। আজ ১২ জানুয়ারি শুক্রবার বিকেলে তার নিজস্ব অর্থায়নে দুইশত কম্বল অসহায় ও দুস্থদের মাঝে বিতরণ করা হয়।
এই সময় জেলা পরিষদ সদস্য মোঃ সাইফুল ইসলাম বলেন, আখাউড়ায় ঠাণ্ডা বাতাসের দাপটে শীত জেঁকে ধরেছে সবাইকে। হিম ঠাণ্ডা আর কুয়াশায় নাকাল জনজীবন। শীতের এই তীব্রতা বেশি কাবু করে নিয়েছে মানুষকে।
কম্বল বিতরণকালে সকলের উদ্দেশে তিনি বলেন, আমি আপনাদের ঘরের সন্তান। এই শীতে আপনারা কষ্ট করবেন, তা মেনে নেয়া যায় না। আপনাদের প্রতি বুকভরা ভালোবাসা, শ্রদ্ধাবোধ, সম্মান ও সহমর্মিতা নিয়ে আমি এখানে এসেছি, পরিবারের সদস্য হিসেবে আপনাদের পাশে দাঁড়াতে। এ সময় তিনি সকলের দোয়া ও সহযোগিতা কামনা করেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আখাউড়া স্থলবন্দরে আধুনিক যাত্রীসেবা দিতে হেল্প ডেস্ক চালু হয়েছে।
আজ ২৩ আগস্ট বুধবার দুপুরে ভার্চুয়ালি হেল্প ডেস্কটির উদ্বোধন করেন বাংলাদেশ স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান মো. জিল্লুর রহমান। এই হেল্প ডেস্ক থেকে যাত্রীরা সীমিত ফি দিয়ে বাগী কার, হুইলচেয়ার ও ট্রলি সার্ভিসসহ অন্যান্য সেবা নিতে পারবেন। বেসরকারি প্রতিষ্ঠান টুয়েলভ ইভেন্টস মিট গ্রেট এসিস্ট এ ডেস্ক খুলেছেন।
জানা যায়, অল্প খরচে মাধ্যমে ইলেকট্রিক্যাল বাগীকার দিয়ে শূন্য রেখা পর্যন্ত যেতে পারবে যাত্রীরা। সেই সাথে অসুস্থ রোগীদের জন্য হুইলচেয়ার ব্যবস্থা রাখা হয়েছে, যাত্রীদের সুবিধার্থে এখান থেকে বিমান ও ট্রেনের টিকেট কাটা যাবে বলে জানান আয়োজকরা।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে হেল্প ডেস্ক স্থাপনকারী প্রতিষ্ঠানের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা নজরুল ইসলাম, আখাউড়া স্থলবন্দরের সহকারী পরিচালক আতিকুল ইসলাম ও আখাউড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা অংগ্যজাই মারমা, ৬০ বিজিবি সহকারী পরিচালক মতিউর রহমান, উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) প্রশান্ত চক্রবর্তী, স্থলশুল্ক স্টেশনের রাজস্ব কর্মকর্তা হাবিবুল্লাহ খান, ইমিগ্রেশন ইনচার্জ হাসান আহমেদ ভূইয়া প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা অংগ্যাজাই মারমা বলেন, আশা করছি যাত্রীরা এখন সহজেই পারাপার করতে পারবে।
উল্লেখ্য, আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে প্রায় ১ হাজার থেকে ১২শ জন যাত্রী পারাপার করে থাকেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আখাউড়ায় মূল্য তালিকা না থাকায় ২ ব্যবসায়ীকে জরিমানা করেছে ভ্রাম্যমাণ আদালত। আজ ২৯ জানুয়ারি সোমবার দুপুরে পৌর শহরের সড়ক বাজারে মুদিমাল ও কাঁচা মালের দোকানীকে ৮ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।
আদালত পরিচালনা করেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রাবেয়া আক্তার ও উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) প্রশান্ত চক্রবর্তী। আদালতকে সহযোগিতা করেন আখাউড়া থানার ওসি (তদন্ত) মো: শফিকুল ইসলামসহ পুলিশ সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
ভ্রাম্যমাণ আদালত সূত্রে জানা যায়, দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণের লক্ষ্যে নিয়মিত বাজার তদারকির অংশ হিসেবে সোমবার শহরের সড়ক বাজারে মুদিমাল ও কাঁচা মালের দোকানে অভিযান চালানো হয়।
এসময় মূল্য তালিকা না থাকায় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইনে লোকনাথ সবজি ভান্ডারকে ৫ হাজার ও মাসুদ স্টোরকে ৩ হাজার টাকা জরিমানাসহ সর্বমোট ৮ হাজার টাকা জরিমানা আদায় করা হয়। অভিযানকালে দোকানীদের বেশি দামে মুদিমাল বিক্রি না করতে মৌখিকভাবেও সতর্ক করা হয়।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রাবেয়া আক্তার বলেন, বাজার স্থিতিশীল রাখতে উপজেলা প্রশাসনের এই অভিযান অব্যাহত থাকবে।
চলারপথে রিপোর্ট :
আগামী ২১ মে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আখাউড়া উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। নির্বাচনে চেয়ারম্যন পদে ৩ জন, ভাইস চেয়ারম্যন (পুরুষ) পদে ৪ জন এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যন পদে ৪ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। যতই ভোটের দিন এগিয়ে আসছে ততই জমে উঠছে ভোটের লড়াই। শেষ মুহুর্তে প্রার্থীরা সকাল থেকে মধ্যরাত পর্যন্ত বিরামহীন ভাবে গণসংযোগ ও প্রচার প্রচারণা চালাচ্ছেন। যাচ্ছেন ভোটারদের দ্বারে দ্বারে। ভোটারদের মন জয় করতে চেষ্টার কোন কমতি রাখছেন না। প্রার্থীদের পাশাপাশি তাদের কর্মী সমর্থকেরা নিজ নিজ প্রার্থীর পক্ষে প্রচারণা চালাচ্ছেনা। নিজ প্রার্থীর জন্য ভোটাদের কাছে ভোট চাইছেন। করছেন উঠান বৈঠক, সভা-সমাবেশ। শহর থেকে গ্রামীন জনপদে প্রার্থীদের পোষ্টার শোভা পাচ্ছে। বেলা ২টার পর শুরু হয় মাইকের প্রচার।
জানা গেছে, এবার উপজেলা নির্বাচনে দলীয় প্রতীক ও দলীয় মনোনয়ন দেয়নি কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগ। সকলের অংশগ্রহণের সুযোগ রেখে নির্বাচন উন্মুক্ত রেখেছে।
সাধারণ মানুষের সাথে কথা বলে জানা গেছে, চেয়ারম্যান প্রার্থী মুরাদ হোসেন ভূইয়া দুই বারের ভাইস চেয়ারম্যান হওয়া সত্বেও উপজেলা পর্যায়ে তার পরিচিতি কম। ভোটারদের মধ্যে আলোচনা আছে, মুরাদ হোসেন মানুষের সাথে মিশেছেন কম।
অপর চেয়ারম্যান প্রার্থী মোঃ মনির হোসেন তিন বার মোগড়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ছিলেন। এসব কারণে উপজেলা জুড়ে মনির হোসেনের ব্যাপক পরিচিতি রয়েছে। অভিজ্ঞতা ও পরিচিতির কারণে তিনি অনেকটা এগিয়ে রয়েছেন।
এদিকে, ভাইস চেয়ারম্যান (পুরুষ) পদে ত্রি-মুখী লড়াইয়ের আভাস পাওয়া গেছে। মোঃ জুয়েল রানা (টিউবওয়েল), সাহাবউদ্দিন বেগ (মাইক) ও মাজিদুল ইসলামের (চশমা) মধ্যে হাড্ডাহাড্ডি লড়াই হবে বলে শোনা যাচ্ছে। ছাত্রলীগের সভাপতি হওয়ায় শাহাব উদ্দিন উপজেলা জুড়ে ছাত্রলীগের নেতাকর্মীদের কাছে পরিচিত।
মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে পিয়ারা বেগম পিওনা (হাঁস) এবং রোকসানা আক্তার (কলস) এর মধ্যে তীব্র লড়ায়ের আভাস পাওয়া গেছে। তবে সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান হওয়ায় এবং মহিলা লীগের সাধারণ সম্পাদক হওয়ায় পিওনা আক্তার সবার কাছে পরিচিত। রোকসানা আক্তারের বাড়ি ধরখার ইউনিয়নে এবং স্বামীর বাড়ি মনিয়ন্দ ইউনিয়নে। ওই দুই ইউনিয়নের অধিকাংশ মানুষের সমর্থন পেলে তিনি চমক সৃষ্টি করতে পারেন। এছাড়া তানজিনা আক্তার (ফুটবল) এবং রিনা আক্তার (পদ্ম ফুল) তারাও ভোটের লড়াইয়ে দাপটের সাথে লড়ছেন।
তবে ভোটের হিসাব যাই হোক, সাধারণ মানুষের ভাবনায় সুষ্ঠু ভোট। সাধারণ মানুষ শান্তিপূর্ণ পরিবেশে নির্বিঘ্নে তাদের পছন্দের প্রার্থীকে ভোট প্রয়োগ করতে চায়।
৫টি ইউনিয়ন ও ১টি পৌরসভা নিয়ে আখাউড়া আখাউড়া উপজেলা গঠিত। এ উপজেলায় ভোটার সংখ্যা ১ লক্ষ ২৭ হাজার ৮৭০। এরমধ্যে পুরুষ ৬৫ হাজার ৯৭৬, মহিলা ৬১ হাজার ৮৯১ এবং হিজড়া ভোট ৩।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার কসবা-আখাউড়া উপজেলা বিএনপিসহ অঙ্গ সহযোগী সংগঠনের আট নেতাকে দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে বহিষ্কারসহ ১৫ জনকে কারণ দর্শানোর নোটিশ প্রদান করা হয়েছে। গত ২৩ থেকে ২৭ সেপ্টেম্বরের মধ্যে জেলা ও উপজেলা বিএনপির পৃথক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব সিদ্ধান্তের কথা জানানো হয়। গত ছয় দিনে বহিষ্কৃতরা হলেন, কসবা উপজেলা বিএনপির বর্তমান সদস্য এবং সাবেক সভাপতি ও সাবেক পৌর মেয়র মেহাম্মদ ইলিয়াস, পৌর বিএনপির সাবেক সভাপতি ও বর্তমান সদস্য আশরাফ আলী, সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও বর্তমান সদস্য মোহাম্মদ আলমগীর, বায়েক ইউনিয়ন বিএনপির সহ-সভাপতি তাজুল ইসলাম, ছিদ্দিকুর রহমান ও সদস্য নাদিরুজ্জামান ভূইয়া, কসবা উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের যুগ্ম আহ্বায়ক আফতাব উদ্দিন এবং আখাউড়া উত্তর ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি ফিরোজ ভূইয়া ও বায়েক ইউনিয়ন বিএনপির সদস্য নাদিরুজ্জামান।
তবে মোহাম্মদ ইলিয়াস উপজেলা বিএনপি ও পশ্চিম ইউনিয়ন বিএনপির বর্তমান সদস্য। তাকে দুই পদ থেকেই বহিষ্কার করা হয়েছে।
এছাড়াও গত ছয় দিনে কারণ দর্শানোর নোটিশ পাওয়া নেতারা হলেন, খাড়েরা ইউনিয়ন বিএনপির সদস্য সানু মিয়া, কায়েমপুর ইউনিয়ন যুবদলের সাবেক আহ্বায়ক ও বর্তমান আহ্বায়ক প্রার্থী খাজা আহমেদ, বায়েক ইউনিয়ন যুবদলের জ্যেষ্ঠ যুগ্ম আহ্বায়ক মো. আবু ইউসুফ, যুগ্ম আহ্বায়ক মো. খুরশেদ আলম (মাইক), খোরশেদ আলম, কসবা ৯ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি ফুল মিয়া, তিন নম্বর ওয়ার্ড বিএনপির সাধারণ সম্পাদক দুলাল মিয়া, পৌর শাখা ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক বাবুল মিয়া, রাজু আহমেদ, মো. অপু আলম, শিমুল মিয়া, এন আপেল, মো. হাফিজ উদ্দিন ও সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক মো. ফরিদ উদ্দিন, কসবা টি আলী কলেজ শাখা ছাত্রদলের সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক সজিব শ্রাবন।
বহিষ্কার হওয়া নেতাকর্মীরা বলেন, গত ২১ সেপ্টেম্বর কসবা উপজেলায় বিএনপির চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়ার উপদেষ্টা সাবেক সংসদ সদস্য মুশফিকুর রহমানের জনসভা ও ত্রাণ বিতরণ কর্মসূচিতে অংশ নেয়ায় তাদেরকে কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া হয়েছে। জেলা ও উপজেলা বিএনপির কোনো কমিটিতে কবির আহমেদ ভূঁইয়ার কোনো পদ নেই। কিন্তু তিনি এই আসনে বিএনপির সংসদ সদস্য প্রার্থী হতে মাঠে সরব রয়েছেন। তাই মুশফিকুর রহমানের জনসভায় যোগ দেওয়ায় কবিরের নির্দেশে বিএনপি ও যুবদলের নেতাদের কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া হয়েছে।
কসবা উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক শরীফুল হক স্বপন বলেন, তাদের বিরুদ্ধে সম্পত্তি, জায়গা ও দোকান দখলসহ নানা অভিযোগ রয়েছে। আওয়ামী লীগের নেতাদের সঙ্গে তাদের আঁতাত রয়েছে। আন্দোলন-সংগ্রাম ও দলীয় সভা-মিছিলে তারা ছিলেন না। তাই কারণ দর্শানোর আওতায় আনা হয়েছে। উত্তর না দিলে তারা বহিষ্কৃত হবেন। আমরা কি চাইব দলের সক্রিয় কর্মীকে বাদ দিতে। মুশফিকুর রহমানের অনুষ্ঠানে যাওয়ায় এমন সিদ্ধান্ত হয়েছে অভিযোগ সত্য না।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আখাউড়ায় তিতাস নদীতে অভিযান চালিয়ে বিপুল পরিমাণ অবৈধ জাল জব্দ এবং অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে খাদ্য উৎপাদনের দায়ে এক বেকারী মালিককে জরিমানা করেছে ভ্রাম্যমান আদালত।
আজ ২ অক্টোবর সোমবার সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত আদালত পরিচালনা করা হয়। মৎস্য অফিস ও পুলিশের সহযোগিতায় আদালত পরিচালনা করেন উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট প্রশান্ত চক্রবতী।
আদালত সূত্রে জানা গেছে, উপজেলা সহকারী কশিনার (ভূমি) প্রশান্ত চক্রবর্তী ও সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা রওনক জাহানের সমন্বয়ে গঠিত ভ্রাম্যমান আদালত শহরের বড় বাজার নৌ-ঘাট থেকে খড়মপুর এবং ধরখার পর্যন্ত নদীতে অভিযান চালায়। এসময় নদী থেকে ১৫টি রিং জাল, ৩০টি কারেন্ট জাল ও ২০০ মিটার বেড়জাল জব্দ করে। আদালতের অভিযানে বড় বাজার একটি মাছের আড়ৎ থেকে ৮০ কেজি বিদেশী মাগুর মাছ জব্দ করা হয়। এসময় আরও উপস্থিত ছিলেন মৎস্য সম্প্রসারণ কর্মকর্তা মোঃ রেজাউল করিম।
এদিকে ভ্রাম্যমাণ আদালত উপজেলার মোগড়া বাজারে অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে খাদ্য পণ্য তৈরির দায়ে বিসমিল্লাহ বেকারীর মালিককে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করেন।
পরে জব্দকৃত জালগুলো উপজেলা পরিষদ মাঠে আগুনে পুড়িয়ে ধ্বংস করা হয়। জব্ধকৃত মাছগুলো ৭টি মাদ্রাসার এতিমখানায় বিতরণ করা হয়।
আখাউড়া উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা রওনক জাহান বলেন, নদীতে অবৈধ জাল দিয়ে দেশীয় মাছ ধরা হচ্ছিল। এসব জালের কারণে মাছের প্রজনন ধ্বংস এবং জীব বৈচিত্র নষ্ট হয়। তাই অবৈধ জাল জব্দ করা হয়েছে। বিদেশী মাগুরগুলো আমাদের দেশীয় মাছ খেয়ে ফেলে। এসব মাছ উৎপাদন, পরিবহন ও বিক্রি নিষেধ। এজন্য মাছগুলো জব্দ করা হয়।