চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় এনজিও সংস্থা আশার উদ্যোগে খেলাপী হ্রাস ও ঝুঁকি নিরসনে বিএম’র করণীয় শীর্ষক কর্মশালা আজ ১৭ জানুয়ারি বুধবার অনুষ্ঠিত হয়েছে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাব মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত দিনব্যাপী কর্মশালায় আশার সকল ব্রাঞ্চ ম্যানেজারগণ অংশ গ্রহণ করেন।
কর্মশালায় বক্তব্য রাখেন আশার হবিগঞ্জ ডিভিশনের ডিভিশনাল ম্যানেজার ফ্যাসিলিটেটর সহায়ক একে.এম তারেক, সিনিয়র ডিস্ট্রিক ম্যানেজার মোঃ শফিকুল ইসলাম চৌধুরী।
কর্মশালায় খেলাপী বৃদ্ধকরণ, ঝুঁকিমুক্ত ঋণ বিতরণে করনীয়, ব্রাঞ্চ টেকসই উন্নতিকরণ, মানি লন্ডারিং, সার্বিক উন্নতি করণীয় ও কর্ম পরিকল্পনা প্রণয়নসহ বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা করা হয়।
চলারপথে রিপোর্ট :
জেলাপরিষদ চেয়ারম্যান, যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা আল-মামুন সরকার বলেছেন, মহান মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক দেওয়ান মাহবুব আলীসহ সরাইল উপজেলার সকল মুক্তিযুদ্ধ সংগঠকদের স্মৃতিস্তম্ভ নির্মাণ করা হবে। দিল্লির সেকেন্দ্রা থেকে এই মহান নেতার সমাধি মাতৃভূমিতে ফিরিয়ে আনাসহ তাঁর স্মৃতির প্রতি জাতীয় সম্মান ও মর্যাদা প্রদানে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সদয় দৃষ্টি আকর্ষণের প্রচেষ্টা গ্রহণ করা হবে। তিনি আরো বলেন, প্রজন্মকে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উজ্জীবিত করতে, মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস ও স্মৃতি সহ সরাইল পরগনা এবং দেওয়ানদের ইতিহাস এবং ঐতিহ্য সংরক্ষণে লেখক-সাংবাদিক, রাজনীতিবিদ ও শিক্ষাবিদদের উদ্যোগ এবং প্রচেষ্টা গ্রহণ করা হবে।
মহান মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক দেওয়ান মাহবুব আলীর ম্যুরাল উদ্বোধন উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এই আহবান জানান।
স্মৃতি সংসদের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা এডভোকেট আবদুর রাশেদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায়, এডভোডেট গোলাম ফারুক, সরাইল সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ মৃধা আহমাদুল কামাল, থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আসলাম হোসেন, দেওয়ান রওশন লাকী এবং প্রেসক্লাস সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক প্রমুখ আলোচনায় অংশগ্রহণ করেন।
বক্তারা মহান মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক দেওয়ান মাহবুব আলী সমাধি দিল্লির সেকেন্দ্রা থেকে বাংলাদেশে স্থানান্তরপূর্বক জাতীয় ও রাষ্ট্রীয় মর্যাদা ও স্বীকৃত প্রদানের দাবি জানান।
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ঐতিহ্যবাহী ব্রাদার্স ইউনিয়ন ক্লাবের সভাপতি বিশিষ্ট রাজনীতিবিদ, সমাজসেবক ও সংগঠক ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা বারের সিনিয়র আইনজীবী জেলা আওয়ামীলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আলহাজ্ব এড. মাহবুবুল আলম খোকন জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিজ্ঞ পাবলিক প্রসিকিউটর মনোনীত হওয়ায় ব্রাদার্স ইউনিয়ন ক্লাবের পক্ষ থেকে সংবর্ধনা দেয়া হয়েছে।
গতকাল শনিবার সন্ধ্যায় ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ব্রাদার্স ইউনিয়ন ক্লাবের উদ্যোগে ক্লাব প্রাঙ্গনে অনুষ্ঠিত সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে বক্তারা বলেন, এড. মাহবুবুল আলম খোকন সারাজীবন মানুষের কল্যাণে আন্তরিকভাবে কাজ করে যাচ্ছেন, বিভিন্ন সামাজিক সাংস্কৃতিক রাজনৈতিক সংগঠনের দক্ষ সংগঠক মাহবুবুল আলম খোকন মানুষের সাথে সম্প্রীতির বন্ধন রেখে সমাজ উন্নয়নে মানুষের সেবায় দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন, দক্ষ ব্যক্তিকে বিজ্ঞ পিপি মনোনীত করা হয়েছে উল্লেখ করে বক্তারা বলেন তিনি বিজ্ঞ পিপি মনোনীত হওয়ায় বিচারপ্রার্থীরা উপকৃত হবেন।
সংবর্ধনার জবাবে বিজ্ঞ পিপি এড. আলহাজ্ব মাহবুবুল আলম খোকন বলেন, মানুষের সেবা ও দেশের কল্যাণকে জীবনের ব্রত হিসেবে নিয়ে আমি আমার দায়িত্ব পালনের চেষ্টা করেছি এবং আগামীতেও করবো। মহান সৃষ্টিকর্তার কাছে আমার চাওয়া একটাই জীবনের শেষ শ্বাস পর্যন্ত আমি মানুষের সেবায় যেন নিবেদিত থাকতে পারি। তিনি সকল মহলের সহযোগিতা ও দোয়া কামনা করেন।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভার মেয়র মিসেস নায়ার কবীর।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা আওয়ামীলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক, জেলা ক্রীড়া সংস্থার সাধারণ সম্পাদক, ব্রাদার্স ইউনিয়ন ক্লাবের উপদেষ্টা মাহবুবুল বারী চৌধুরী মন্টুর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন ব্রাদার্স ইউনিয়ন ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক এম, আবদুল বাছেদ।
বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন ও উপস্থিত ছিলেন সাবেক পৌর মেয়র জেলা আওয়ামীলীগের সিনিয়র সহ সভাপতি মোঃ হেলাল উদ্দিন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া মেডিকেল কলেজের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান ডাঃ মোঃ আবু সাঈদ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া আইন কলেজের অধ্যক্ষ এড. মোঃ হাবিব উল্লাহ, সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ও জেলা বারের সাবেক সাধারণ সম্পাদক এড. আবদুর রহমান, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা আইনজীবি সমিতির সাধারণ সম্পাদক সামসুজ্জামান চৌধুরী কানন, সাবেক সভাপতি এড. ওসমাণ গণি, সাবেক সভাপতি এড. সারোয়ার ই আলম, সাবেক সাধারণ সম্পাদক এড. মিন্টু ভৌমিক,এড. আবদুল করিম, এড. সৈয়দ তানভীর, ব্রাদার্স ইউনিয়ন ক্লাবের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি ও উচ্চ পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃ কামাল উদ্দিন ভূঁইয়া, ৫ নং ওয়ার্ডের পৌর কাউন্সিলর ও ব্রাদার্স ইউনিয়ন ক্লাবের সাবেক সাধারণ সম্পাদক এম . এ মালেক চৌধুরী, জেলা যুবলীগের সভাপতি এড. শাহানুর ইসলাম, সাবেক ভিপি হাসান সোরোয়ার প্রমুখ।
বক্তব্য রাখেন ৫ নং ওয়ার্ড আওয়ামীলীগের সভাপতি রফিবকুল ইসলাম, মধ্যপাড়া বাজার ব্যবসায়ী কমিটির সাধারণ সম্পাদক হাজী জাহাঙ্গীর আলম, ব্রাদার্স ইউনিয়ন ক্লাবের সহ সভাপতি তাপশ পাল প্রণব। অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন ব্রাদার্স ইউনিয়ন ক্লাবের সদস্য আল আমীন শাহীন।
অনুষ্ঠানে এড. মাহবুবুল আলম খোকনকে সম্মাননা ক্রেস্ট, উত্তরীয়, এবং সম্মাননা পত্র প্রদান করা হয়। অনুষ্ঠানে বিভিন্ন সামাজিক সাংস্কৃতিক, রাজনৈতিক সংগঠনের পক্ষ থেকে এড. মাহবুবুল আলম খোকনকে ফুলেল অভিনন্দন জানান হয়।
ঢাকা-আগরতলা-ঢাকা পথে চলাচলকারী শ্যামলী পরিবহনের একটি বাস ৩০ নভেম্বর শনিবার দুপুরে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার সুহিলপুরে দুর্ঘটনার কবলে পড়ে। এটি যে পরিকল্পিত কোনো হামলা নয় সেটি স্পষ্ট করেছেন বাসের চালক মো. আসাদুল হক।
আজ ১ ডিসেম্বর রবিবার সকাল সাড়ে ১১টার দিকে পুলিশ সুপার কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি ঘটনার বিস্তারিত তুলে ধরেন। ঘটনার সময় যাত্রীদের সাথে কারো কোনো ধরনের বিবাদ তো দূরে কথা, কথাও হয়নি বলে তিনি জানান।
তবে, এর আগে ঘটনাটি পরিকল্পিত বলে দাবি করেন ত্রিপুরার পরিবহনমন্ত্রী সুশান্ত চৌধুরী। একইসঙ্গে ভারতীয় একাধিক পত্রিকায় এ নিয়ে প্রকাশিত খবরে ঘটনাটিকে উদ্দেশ্যপ্রণোদিত বলে উল্লেখ করা হয়।
একাধিক সূত্র জানায়, বাসটি শনিবার সকাল ১১টার দিকে আগরতলা থেকে আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করে। এরপর দুপুর ১২টার দিকে বাসটি ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার সুহিলপুর এলাকায় আসার পর একটি ট্রাক উল্টোদিক থেকে অতিক্রম করতে গেলে বাসটি ইমার্জেন্সি ব্রেক কষে থামানোর চেষ্টা করে ও সড়কের একপাশে সরে যায়।
এ সময় পেছনে থাকা পণ্যবাহী ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা বাসে ধাক্কা দেয়। এতে অটোরিকশাটি বাসে আটকে যায়। সামান্য ব্যথা পান অটোরিকশার চালক। পরে একটি রেকার এসে বাস থেকে অটোরিকশাটিকে সরিয়ে দেয়। প্রায় দেড় ঘণ্টা পর বাসটি ঢাকার উদ্দেশে ছেড়ে যায়। বাসটিতে ভারতীয়সহ ২৬ জন যাত্রী ছিল। এর মধ্যে ছিল ১৬ জন ভারতীয় নাগরিক।
শ্যামলী পরিবহনের ওই বাসের চালক মো. আসাদুল হক তাৎক্ষণিকভাবে বলেন, ‘একটি ট্রাক উল্টা দিক থেকে অতিক্রম করতে গেলে আমি ইমার্জেন্সি ব্রেক কষে দাঁড়িয়ে যাই। এ সময় পেছনে থাকা একটি অটোরিকশা বাসটিতে ধাক্কা খায়।
তিনি আরো বলেন, ‘তাৎক্ষণিকভাবে নেমে একটি রেকার আনার ব্যবস্থা করে অটোরিকশাটি সরিয়ে নেই। বিষয়টি হাইওয়ে থানা পুলিশকেও অবহিত করা হয়। পুলিশ আমার ড্রাইভিং লাইসেন্স ও গাড়ির কাগজপত্র দেখে চলে যেতে বলে। দুর্ঘটনায় বাসের কোনো ক্ষতি হয়নি কিংবা যাত্রীরা আঘাতপ্রাপ্ত হননি।’
সংবাদ সম্মেলনে চালক বলেন, ‘চলার পথে এমন অনেক দুর্ঘটনা ঘটে। এমনই একটি দুর্ঘটনা এটি। দুর্ঘটনাও একেবারে সাধারণ। এটি মোটেও পরিকল্পিত নয়। পরিকল্পিত হামলার কথা শুনে রীতিমতো হাসি পায়।’
সংবাদ সম্মেলনে খাটিহাতা হাইওয়ে থানার সার্জেন্ট বায়জিদ মাহমুদ জানান, ঘটনার খবর পেয়ে তারা ছুটে যান। দুর্ঘটনায় অটোরিকশাচালক মো. ইব্রাহিম সামান্য আহত হন। বাসের চালক ও অটোরিকশাচালকের মধ্যে সমঝোতা করে যে যার মতো চলে গেছেন।
এদিকে এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (অর্থ ও প্রশাসন) মো. ইকবাল হোসেন উল্লেখ করেন, ত্রিপুরা রাজধানী আগরতলা থেকে আন্তঃদেশীর শ্যামলী পরিবহনের একটি বাস চলাচল করে। দুপুরে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার সুহিলপুর এলাকায় এই বাসটি দুর্ঘটনার কবলে পড়ে। এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে বিভিন্ন রং দেওয়া হচ্ছে, যা সত্য নয়। এটা নিছক একটা দুর্ঘটনা। এখানে সাম্প্রদায়িক গন্ধ খোঁজার কোনো সুযোগ নেই।
তিনি আরো জানান, এই সড়কটি ভারতীয় একটি কোম্পানি নির্মাণ কাজ করছে। এই সড়কের এক লেনে যান চলাচল করে। এ ধরনের দুর্ঘটনা প্রায় সময় ঘটে থাকে। দুর্ঘটনার পর তৎক্ষণাৎ শ্যামলী পরিবহন কর্তৃপক্ষের প্রতিনিধি ও ডেলিভারি ম্যান কর্তৃপক্ষের লোকজন কথা বলে নিষ্পত্তি করেন। বিদেশের বিভিন্ন মিডিয়া এ দুর্ঘটনা নিয়ে রং ছড়াচ্ছেন। এটা স্রেফ দুর্ঘটনা, কোন হামলা নয়।
এদিকে ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের খাদ্য, নাগরিক সরবরাহ, ভোক্তাবিষয়ক, পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রী সুশান্ত চৌধুরী ঘটনাটি উদ্দেশ্যপ্রণোদিত বলে উল্লেখ করেন। শনিবার বিকেলে তার ফেসবুক আইডি থেকে দেওয়া এক পোস্টে ঘটনার নিন্দা জানিয়ে ভারতীয় যাত্রীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে বাংলাদেশের প্রশাসনের প্রতি আহ্বান জানান। তবে বাসটি যে বাংলাদেশের বিআরটিসি পরিবহনের, সেটি তিনি লেখায় উল্লেখ করেননি।
এ ব্যাপারে আজ ১ ডিসেম্বর রবিবারের সংবাদ সম্মেলনে পুলিশ সুপার মোহাম্মদ জাবেদুর রহমান বলেন, ‘একটি সাধারণ দুর্ঘটনাকে কেন্দ্র করে মিথ্যাচার করছে ভারতের বিভিন্ন গণমাধ্যমে। বিষয়টি নিয়ে বিভ্রান্তি দূর করতেই চালকসহ সংশ্লিষ্টদেরকে এখানে আনা হয়েছে সত্যটা জানার জন্য।’
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার কসবা উপজেলা প্রেসক্লাবের উদ্যোগে ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের নব-নির্বাচিত নেতৃবৃন্দকে সংবর্ধনা দেয়া হয়েছে।
আজ ২৪ জুন শনিবার বেলা ১১টায় কসবা উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন কসবা উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট রাশেদুল কাওসার ভূঁইয়া জীবন।
কসবা উপজেলা প্রেসক্লাবের সভাপতি ও দৈনিক ভোরের কাগজের কসবা উপজেলা প্রতিনিধি খ.ম. হারুনুর রশীদ ঢালীর সভাপতিত্বে ও কসবা উপজেলা প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক আবদুল্লাহ আল-মামুনের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত সংবর্ধনা অনুষ্ঠান উদ্বোধন করেন কসবা পৌরসভার মেয়র এম.জি হাক্কানী।
বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন কসবা উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোঃ আমিমুল এহসান খান, সংবর্ধিত অতিথি ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মোঃ জসিম উদ্দিন, সাধারণ সম্পাদক সাধারণ সম্পাদক মোঃ বাহারুল ইসলাম মোল্লা, উপজেলা সহকারি কমিশনার (ভূমি) সঞ্জিব সরকার, উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান মোঃ মনির হোসেন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি মোহাম্মদ আরজু, ব্রাহ্মণবাড়িয়া সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি, সংবর্ধিত অতিথি দীপক চৌধুরী বাপ্পী, সময় টিভির ব্যুরো চীফ উজ্জ্বল কুমার চক্রবর্তী, বীর মুক্তিযোদ্ধা সফিকুল ইসলাম ভূঁইয়া, কসবা বিআরডিবির চেয়ারম্যান জহিরুল হক খান প্রমুখ।
অনুষ্ঠানে ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মোঃ জসিম উদ্দিন, সহ-সভাপতি নিয়াজ মোহাম্মদ খান বিটু, সাধারণ সম্পাদক মোঃ বাহারুল ইসলাম মোল্লা, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শিহাব উদ্দিন বিপু, কোষাধ্যক্ষ মোশাররফ হোসেন বেলাল, দপ্তর সম্পাদক শাহজাহান সাজু, আইসিটি সম্পাদক মোজাম্মেল চৌধুরী, কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য মোঃ ফরহাদুল ইসলাম পারভেজ ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি দীপক চৌধুরী বাপ্পীকে সম্মাননা ক্রেস্ট প্রদান করা হয়।