চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নবীনগরে বিলের জমি থেকে সাদ্দাম হোসেন (২৭) নামে এক অটোরিকশা চালকের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ।
১৯ জানুয়ারি শুক্রবার সকাল ১০টায় নবীনগর উপজেলার কৃষ্ণনগর ইউনিয়নের আশরাফপুর গ্রামের বিলের জমি থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়। নিহত ওই যুবক উপজেলার বিদ্যাকুট গ্রামের আব্দুস সাত্তারের ছেলে।
নবীনগর থানার পরিদর্শক ওসি (তদন্ত) সজল কান্তি জানান, সাদ্দাম বৃহস্পতবার সন্ধ্যায় বাসা থেকে বের হন। এরপর তার কোনো সন্ধান মেলেনি। পরে শুক্রবার সকালে বিলের জমিতে গলায় রশি পেঁচানো অবস্থায় তার মরদেহ দেখতে পায় স্থানীয় লোকজন। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে নিহতের মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মর্গে পাঠায়। ঘটনাটির তদন্ত চলছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
আগামী ৫ জুন চতুর্থধাপে অনুষ্ঠিতব্য ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার সদর উপজেলা, বিজয়নগর উপজেলা ও নবীনগর উপজেলা পরিষদের নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে ২০জন প্রার্থী তাদের মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন।
প্রার্থীদের মধ্যে আওয়ামী লীগের ১২জন, বিএনপির ৩জন ও স্বতন্ত্র ৫জন রয়েছেন। এর মধ্যে সদর উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ৫ জন, বিজয়নগরে ৬জন এবং নবীনগর উপজেলায় ৯জন প্রার্থী তাদের মনোনয়নপত্র দাখিল করেন।
রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলা পরিষদে চেয়ারম্যান পদে মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন সদর উপজেলা পরিষদের বর্তমানে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান ও জেলা আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবকলীগের সভাপতি অ্যাডভোকেট মোঃ লোকমান হোসেন, জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি ও জাতীয় বীর আবদুল কুদ্দুস মাখনের অনুজ মোঃ হেলাল উদ্দিন, সৌদি আরবের রিয়াদস্থ আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি কাজী সেলিম রেজা, জেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক শাহাদাৎ হোসেন শোভন ও স্বতন্ত্র আবদুল কারিম।
এছাড়াও সদর উপজেলা পরিষদে ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৭ জন ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৪ জন প্রার্থী তাদের মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন।
বিজয়নগর উপজেলা পরিষদে চেয়ারম্যান পদে মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন উপজেলা পরিষদের বর্তমান চেয়ারম্যান ও আওয়ামীলীগ নেত্রী নাছিমা মুকাই আলী (নাছিমা লুৎফুর রহমান), উপজেলা বিএনপির সাবেক যুুগ্ম সাধারণ সম্পাদক কাজী মোঃ রফিকুল ইসলাম, উপজেলা যুবদলের যুগ্ম আহবায়ক ও উপজেলা ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি মোঃ আল জাবেদ।
অন্যান্য প্রার্থীরা হলেন, বর্তমান চেয়ারম্যান নাছিমা মুকাই আলীর দেবর মোশাহেদ হোসেন ও বক্তিগত সহকারী হারুনুর রশিদ এবং যুবদল নেতা মোঃ আল জাবেদের ব্যক্তিগত সহকারী মুজিবুর রহমান।
এছাড়াও বিজয়নগর উপজেলায় ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৯জন ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৪ জন মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন।
নবীনগর উপজেলা পরিষদে চেয়ারম্যান পদে মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন আওয়ামীলীগের ৭ নেতা, বিএনপির ১ নেতা ও একজন স্বতন্ত্র প্রার্থী। প্রার্থীরা হলেন, উপজেলা পরিষদের বর্তমান চেয়ারম্যান ও মতিঝিল থানা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি মনিরুজ্জামান মনির, জেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট সিরাজুল ইসলাম ফেরদৌস, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের উপ-কমিটির সহ-সম্পাদক কাজী জহির উদ্দিন সিদ্দিক টিটো, উপজেলা মহিলা আওয়ামী লীগের আহবায়ক অধ্যাপক নুরুন্নাহার বেগম, কেন্দ্রীয় যুবলীগের সদস্য এইচ.এম. আল আমিন আহমেদ, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের উপ-কমিটির সহ-সম্পাদক হাবিবুর রহমান, নরসিংদী জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি শাহ আলম, বিএনপির সমর্থক ফারুক আহমেদ ও স্বতন্ত্র প্রার্থী মোঃ আবদুল মতিন।
এছাড়াও নবীনগর উপজেলায় ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৯ জন ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৪ জন প্রার্থী তাদের মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
নবীনগরে অবৈধভাবে ডোবা ভরাটের দায়ে একজনকে ১ লাখ টাকা জরিমানা করছে ভ্রাম্যমাণ আদালত।
১৬ ফেব্রুয়ারি শুক্রবার সন্ধ্যায় উপজেলার বড়াইল ইউনিয়নের জালশুকা এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে এই জরিমানা করা হয়।
ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন নবীনগর উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মাহমুদা জাহান। তিনি জানান, উপজেলার বিভিন্ন জায়গায় একটি চক্র অবৈধভাবে ফসলি জমি খননযন্ত্র দিয়ে কেটে বালু উত্তোলন করছেন ও খাল-ডোবা ভরাট করছেন। এমন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান পরিচালনা করে ভ্রাম্যমাণ আদালত।
এ সময় বড়াইল ইউনিয়নের জালশুকা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পাশে সরকারি খালের অংশ ও মালিকানাধীন ডোবা অবৈধভাবে ড্রেজার মেশিন দিয়ে ভরাট করার সময় শফিক মিয়া নামে একজনকে আটক করা হয়। পরে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করে শফিক মিয়াকে বাংলাদেশ পরিবেশ সংরক্ষণ আইনে এক লাখ টাকা জরিমানা করা হয়। পাশাপাশি ড্রেজার মেশিনের পাইপসমূহ জনস্মুখে বিনষ্ট করা হয়েছে।
তিনি আরো জানান, পৃথক আরেক অভিযানে উপজেলার গোসাইপুর ইউনিয়নের গোসাইপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের কাছে ড্রেজার দিয়ে বালু এনে ফসলি জমি ভরাট করতে দেখা যায়। ঘটনাস্থলে কাউকে না পাওয়ায় জনসম্মূখে পাইপসমূহ বিনষ্ট করা হয়। ভবিষ্যতে আর যদি কেউ ভরাট কাজ করে তবে মালিক পক্ষের বিরুদ্ধে ইউনিয়ন ভূমি সহকারী কর্মকর্তাকে মামলা করার নির্দেশ প্রদান করা হয়। জনস্বার্থে ভ্রাম্যমাণ আদালদের এই অভিযান অব্যাহত থাকবে। অভিযান পরিচালনার সময় ইউনিয়ন ভূমি কর্মকর্তা এস এম রাসেল মাহমুদ ও নবীনগর থানা পুলিশ উপস্থিত ছিলেন।
মো. কামরুল ইসলাম, নবীনগর :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নবীনগরে চুওরিয়ায় সাঈদ ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে প্রায় ৩ শতাধিক অসহায় ও হতদরিদ্র মানুষের মাঝে ৭ম বারের মতো ফ্রি চিকিৎসা সেবা ও বিনামূল্যে ওষুধ প্রদান কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়েছে।
আজ ৭ ফেব্রুয়ারি শুক্রবার সকালে উপজেলার সাতমোড়া ইউনিয়নের চুওরিয়া মুন্সি রহিম উদ্দিন উচ্চ বিদ্যালয়ে এই কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন বিএনপি’র কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির অন্যতম সদস্য, সাঈদ ফাউন্ডেশনের কর্ণধার ও নবীনগর মহিলা ডিগ্রি কলেজের গভর্নিং বডির সভাপতি মো. সায়েদুল হক সাঈদ।
আয়োজকরা জানায়, আর্তমানবতা ও নবীনগরবাসীর সেবায় ৭ম বারের মতো বিনামূল্যে চিকিৎসাসেবা ও ঔষধ বিতরণী কর্মসূচি মোঃ সায়েদুল হক সাঈদ ফাউন্ডেশনের পক্ষ থেকে উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নে “ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প” পরিচালনা করা হচ্ছে। ফ্রি চিকিৎসা সেবা নবীনগরের প্রত্যেক জন-সাধারণের নিকট পৌঁছে দিতে এ কার্যক্রম চলমান থাকবে। জাতীয় পর্যায়ের গুরুত্বপূর্ণ ডাক্তারদের তত্ত্বাবধানে ও বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের মাধ্যমে এই কর্মসূচি পরিচালিত হচ্ছে।
এ সময় সাতমোড়া ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান এনামুল হক মুন্সী, সাতমোড়া ইউনিয়ন বিএনপির সিনিয়র সহ-সভাপতি আতাউর রহমান খসরু, সাধারণ সম্পাদক কাজী আব্দুল হামীম রিপন, বিএনপি নেতা নুরু মিয়া মেম্বারসহ স্থানীয় বিএনপি ও সুশীল সমাজের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
স্টাফ রিপোর্টার:
ভূমি ব্যবস্থাপনায় শৃঙ্খলা ফেরাতে বিভিন্ন সময় নানা উদ্যোগ নেয় সরকার। এবার ভূমি কর দেওয়া সহজ করার লক্ষ্যে সরাসরি ভূমি অফিসে গিয়ে কর দেওয়া বন্ধ করে অনলাইনে জমার নিয়ম চালু হচ্ছে। আগামী পহেলা বৈশাখ থেকে দেশের কোথাও ভূমি কর অনলাইন ছাড়া দেওয়া যাবে না বলে জানিয়েছেন ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী। বৃহস্পতিবার (১৫ ডিসেম্বর) সচিবালয়ে গণমাধ্যম কেন্দ্রে ‘বিএসআরএফ সংলাপ’ অনুষ্ঠানে এ কথা বলেন মন্ত্রী। বাংলাদেশ সেক্রেটারিয়েট রিপোর্টার্স ফোরাম (বিএসআরএফ) এ সংলাপের আয়োজন করে। ভূমি নিয়ে নাগরিকদের দ্বন্দ্ব কমাতে সব জমির মালিকদের স্মার্ট কার্ড দেওয়ার পরিকল্পনার কথা জানান সাইফুজ্জামান চৌধুরী। ঘুষ বাণিজ্যের লাগাম টানতে সব এসিল্যান্ড অফিস সিসি ক্যামেরার আওতায় আনা হচ্ছে বলেও জানান তিনি।
সাইফুজ্জামান চৌধুরী বলেন, ‘আমরা সব ভূমি মালিককে একটা স্মার্ট কার্ড দেওয়ার চিন্তা-ভাবনা করছি। সেখানে সব ডেটা থাকবে। এই যে ঝগড়া-ঝাটি, তার কার্ডটা দিলেই সব বের হয়ে আসবে- তার কী পরিমাণ জমি আছে, কী পরিমাণ জমি ছিল, তিনি কী পরিমাণ জমি বিক্রি করেছেন। বিক্রি করা জমি অটোমেটিক ডিডাকশন হয়ে যাবে, অ্যাডজাস্ট হয়ে যাবে। ভূমিমন্ত্রী আরও বলেন, আমরা স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি নিশ্চিতের লক্ষ্য নিয়ে কাজ করছি। আমি বুকে হাত দিয়ে বলতে পারব আমরা অনেকটা সাকসেসফুল বাট মাঠ পর্যায়ে সমস্যা এখনও রয়ে গেছে।
মন্ত্রী বলেন, আমাদের কাছে এমনও কমপ্লেইন আসবে যে ৫০০ টাকা কর দিত আর কিছুটা আলাদা করা হতো। এখনও কিছু কিছু জায়গায় সমস্যা হচ্ছে। কিন্তু আমি চেয়েছিলাম ৩১ ডিসেম্বর থেকে ম্যানুয়ালি ভূমিকর নেওয়া বন্ধ করতে। কিন্তু সচিব বললেন, এটা বাংলা মাসের সঙ্গে হিসাব-নিকাশ। আমরা যদি বাংলা নববর্ষ থেকে এটা করি ভালো হয়। সাইফুজ্জামান চৌধুরী বলেন, ‘তাই আগামী ১ বৈশাখের পর থেকে আর কেউ ম্যানুয়ালি ভূমি দিতে পারবে না। তাহলে আমার এটা বন্ধ হয়ে গেলো, তাহলে তো সে (ভূমি অফিসের অসাধু কর্মকর্তা) কিছু করতে পারবে না। কারণ সে ম্যানুয়ালি নিতেই পারবে না। আমরা চাইছি মাঠ পর্যায়ের সমস্যাকে মিনিমাম লেভেলে নিয়ে আসতে।’
এসময় মন্ত্রীর কাছে জানতে চাওয়া হয় পার্বত্য এলাকায় জমি জরিপের অগ্রগতির বিষয়ে। জবাবে তিনি বলেন, পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তি চুক্তি রয়েছে। এখানে কাজ করতে আমাদের একটু কষ্ট হচ্ছে। সেখানে জরিপের কাজ করাটা, সেখানে কিছু জটিলতা রয়েছে। আমরা চাচ্ছি একটু স্লোলি, গ্র্যাজুয়ালি, কনফিডেন্স রেখে কাজটা করতে। সেখানে একটা কমিশন রয়েছে। কাজ করতে গেলে বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। এক প্রশ্নের জবাবে সাইফুজ্জামান চৌধুরী বলেন, আমি এখানে দিতে এসেছি। আমার কাছে অভিযোগ আসলেই আমি বলি, তদন্ত করুন এবং ব্যবস্থা নিন এবং আমাকে জানান কী ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। অফিসারদের মধ্যে আমি একটা প্যানিক রেখেছি। আমি এসব ক্ষেত্রে খুবই রূঢ়।
মন্ত্রী আরও বলেন, এখানে বসেছি সম্মান কামানোর জন্য। এত কষ্ট করে যদি ওদের জন্য দুর্নাম কামাতে হয়, তাহলে লাভটা কী? এ মেসেজ অলরেডি মাঠে আছে, তারপরও ওই যে কথা আছে না, চোরে না শোনে ধর্মের কাহিনি। বাট নো প্রবলেম তারা তাদের মতো চলুক, আমি আমার মতো চলব। সিস্টেম ডেভেলপ করেছে সিস্টেমের মধ্যে আটকাব। সাইফুজ্জামান চৌধুরী বলেন, আমরা সার্বক্ষণিক মনিটরিং করছি। আমরা আউটসোর্সিং করে সারাদেশে সব এসিল্যান্ড অফিসে সিসি ক্যামেরা বসাব। এ প্রকল্প আমরা হাতে নিয়েছি।
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন বিএসআরএফ সভাপতি তপন বিশ্বাস। সঞ্চালনায় ছিলেন সাধারণ সম্পাদক মাসউদুল হক।
নবীনগর প্রতিনিধি :
নবীনগরে ২২ জানুয়ারি রবিবার উপজেলা নির্বাহী অফিসার একরামুল ছিদ্দিকের নির্দেশনা মোতাবেক উপজেলার বিদ্যাকুট ইউনিয়নের উরখুলিয়ার ধুপাকান্দা খাল সংলগ্ন এলাকায় ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন সহকারী কমিশনার (ভূমি) মাহমুদা জাহান।এ সময় ধুপাকান্দা খালের পাড় ও খাল সংলগ্ন ফসলি জমি কেটে কয়েকটি ট্রলার দিয়ে মাটি আনতে দেখা যায়। বারবার খালটিতে ট্রলার আসা যাওয়ার ফলে সৃষ্ট ঢেউ ও পাড় থেকে মাটি পড়ে খালটি ভরাট হয়ে যাচ্ছে। এ প্রেক্ষিতে ট্রলার গুলোকে আটক করা হয় এবং বাংলাদেশ পরিবেশ সংরক্ষণ আইন, ১৯৯৫ অনুযায়ী মালিক পক্ষকে ১ লাখ ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয় এবং ভবিষ্যতে আর এ কাজ করবে না মর্মে মুচলেকা নেয়া হয়। পরিবেশ ও সরকারি সম্পত্তি রক্ষার্থে এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে।