চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নাসিরনগরে জমি থেকে এক গৃহবধূর রক্তাক্ত লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। পরিবারের দাবি, শান্তাকে তাঁর স্বামী হত্যা করেছে। ১৯ জানুয়ারি শুক্রবার বিকেল ৩টার দিকে উপজেলার সদর ইউনিয়নের নাসিরপুর গ্রামের ফসলি জমি থেকে গৃহবধূ শান্তা আক্তারের (২৩) মরহেদ উদ্ধার করা হয়।
শান্তা পূর্বভাগ ইউনিয়নের শ্যামপুর গ্রামের মিনহাজ মিয়ার স্ত্রী ও উপজেলার সদর ইউনিয়নের দাতমণ্ডল গ্রামের শিরু মিয়ার মেয়ে। তাঁর স্বামী মিনহাজের দাবি, তিনি এ বিষয়ে কিছুই জানেন না। তবে শান্তার পরিবারের দাবি, পরিকল্পিতভাবে তাঁকে হত্যা করেছেন মিনহাজ।
স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, ছয় বছর আগে মিনহাজ ও শান্তার পারিবারিকভাবে বিয়ে হয়। তাদের ঘরে দুটি সন্তান রয়েছে। বিয়ের পর থেকেই মিনহাজ যৌতুকের জন্য শান্তাকে মারধর করতেন। বিভিন্ন সময় পরিবারের কাছে টাকা দাবি করতেন। টাকা না দিলে মানসিক ও শারীরিকভাবে নির্যাতন করতেন। এ নিয়ে আদালতে নারী ও শিশু নির্যাতন আইনে মিনহাজের বিরুদ্ধে মামলাও করেন শান্তা। সম্প্রতি আদালত শান্তার পক্ষে রায় দেন এবং ৭ লাখ টাকা জরিমানাও করেন মিনহাজকে। এ নিয়ে মিনহাজ ক্ষুব্ধ ছিলেন।
আরো জানা গেছে, গত বুধবার শান্তার চাচি মারা যান। এ সময় তাদের বাড়িতে আসেন মিনহাজ। তিনি শান্তাকে আদালতের মামলা তুলে নিতে বলেন এবং তিনি স্বাভাবিক জীবনযাপন করবেন বলে আশ্বস্ত করেন। পরদিন বৃহস্পতিবার স্বামীর বাড়িতে নিয়ে যাওয়ার কথা বলে ঘর থেকে বের হন মিনহাজ ও শান্তা। পর দিনই শান্তার লাশ উদ্ধার করে পুলিশ।
শান্তার মা নাসিমা বেগম বলেন, ‘আমার মাইয়াডারে যৌতুকের টাকার লাইগ্যা মাইরালাইছে। আমরা না করছিলাম হের জামাইরে (স্বামী) যেন বিশ্বাস না করে। আমি আমার মাইয়্যার (মেয়ে) খুনের বিচার চাই।’
নাসিরনগর থানার ওসি সোহাগ রানা বলেন, লাশের মুখ দিয়ে রক্ত বের হয়েছে। গলায় ওড়না পেঁচানো ছিল। তার বুকের ওপর পায়ের ছাপ দেখতে পাওয়া গেছে। দেখে মনে হচ্ছে এটি হত্যা। তদন্তের প্রয়োজনে এখনই কিছু বলা যাচ্ছে না। লাশ ময়নাতদন্তের জন্য জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পাঠানো হবে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নাসিরনগর উপজেলা পরিষদের নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে ৬ জন, উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৭ জন ও নারী মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৪ জন মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। গতকাল সোমবার বিকাল ৪টা পর্যন্ত প্রার্থীরা রির্টানিং কর্মকর্তা ও সহকারী রির্টানিং কর্মকর্তার কার্যালয়ে তাদের মনোনয়নপত্র জমা দেন। উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা ও সহকারী রির্টানিং কর্মকর্তা মো: শহীদুল ইসলাম এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান পদে সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ও সাবেক উপজেলা আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক এটিএম মনিরুজ্জামান সরকার,উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি রুমা আক্তার,বর্তমান উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান সৈয়দ ফজলে ইয়াজ আল হোসাইন, সাবেক উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান ও সাবেক উপজেলা আওয়ামী লীগ সাংগঠনিক সম্পাদক প্রদীপ কুমার রায়,উপজেলা বিএনপির সাবেক সহ-সভাপতি ও কুন্ডা ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান মো: ওমরাও খান ও শ্রী প্রমোদ রঞ্জন সূত্রধর। উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক নেতা আবু আহাম্মদ কামরুল হুদা, হুমায়ুন কবীর, উপজেলা যুবলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক ভানু চন্দ্র দেব, সৈয়দ সাজ্জাদ মোর্শেদ ,গুনিয়াউক ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান গোলাম ছামদানী, মোহাম্মদ ইয়াছিন মিয়া পাঠান ও শাহজাহান চকদার। মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে বর্তমান মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান রুবিনা আক্তার,সাবেক উপজেলা মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান সৈয়দা হামিদা লতিফ পান্না, সাবেক মহিলা মেম্বার রিটা আক্তার ও উপজেলা মহিলা আওয়ামী লীগ নেত্রী নাহিদা আক্তার।
উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা ও সহকারী রির্টানিং কর্মকর্তা মো: শহীদুল ইসলাম জানান,এবার প্রথমবারের মত অনলাইনে মনোনয়নপত্র জমা দেয়ার বিধান বাধ্যতামূলক করা হয়েছে।সব প্রার্থী নিবার্চনী নিয়মনীতি মেনে সুষ্ঠু ও সুন্দরভাবে মনোনয়নপত্র অনলাইনে দাখিল শেষে হার্ড কপি জমা দিয়েছেন। সকল প্রার্থীকে নিজ নিজ জায়গায় থেকে নির্বাচনী আচরণবিধি রক্ষার অনুরোধ জানান তিনি।
উপজেলা নির্বাচন অফিস সূত্রে জানা গেছে, মনোনয়নপত্র বাছাই ১৭ এপ্রিল, বাছাই আপিল ১৮ এপ্রিল,আপিল নিষ্পত্তি ২১ এপ্রিল,প্রার্থিতা প্রত্যাহার ২২ এপ্রিল, প্রতীক বরাদ্দ ২৩ এপ্রিল এবং ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে ৮ মে। নাসিরনগর উপজেলায় ৯৩টি কেন্দ্রে মোট ভোটার সংখ্যা ভোটার ২ লক্ষ ৫২ হাজার ৫৪৭জন। পুরুষ ভোটার ১ লক্ষ ৩৩ হাজার ১‘শ ৯ জন ও মহিলা ভোটার ১ লক্ষ ১৯ হাজার ৪‘শ ৩৬ জন এবং তৃতীয় লিঙ্গ ২ জন।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নাসিরনগরে নাইট শর্ট সার্কেল ক্রিকেট টুর্ণামেন্টের উদ্বোধন করা হয়েছে। গতকাল শনিবার সন্ধ্যায় “মাদকমুক্ত নাসিরনগর বিনির্মাণে” নাসিরনগর সদর বন্ধু মহল আয়োজিত স্থানীয় আশুতোষ পাইলট উচ্চবিদ্যালয় মাঠে ক্রিকেট টুর্ণামেন্টের উদ্বোধন করা হয়।
নাসিরনগর সদর বন্ধু মহলের সভাপতি খোকন চৌধুরীর সভাপতিত্বে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো: ইমরানুল হক ভূইয়া খেলার উদ্বোধন করেন। ধারা ভাষ্যকার মনির হোসেনের সঞ্চালনায় এ সময় নাসিরনগর সদর ইউপির সাবেক চেয়ারম্যান শেখ আবদুল আহাদ, উপজেলা কৃষকলীগের সভাপতি হাজ্বী অলি মিয়া, গ্রামীণফোন চৌধুরী এন্টারপ্রাইজের সত্বাধিকারী ডিস্ট্রিবিউশন শরীফুজ্জামান চৌধুরী সুমন, সাংবাদিক আকতার হোসেন ভূইয়া,মনিরুল ইসলাম,আবদুল্লাহ আল মাহমুদ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভার ইনকাম ট্যাক্স অফিসার মো: ইলিয়াছ মিয়া, মঈন চৌধুরী,জিয়া চৌধুরীসহ নাসিরনগর সদর বন্ধু মহলের সদস্যরা ও এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।
সার্বিক ব্যবস্থাপনায় ছিলেন নাসিরনগর সদর বন্ধু মহলের সাধারণ সম্পাদক রাকিব চৌধুরী। উদ্বোধনী খেলায় নুরপুর একাদশ নির্ধারিত ১০ ওভারে ৫ ইউকেটে ৫০ রান করে অল আউট হয়। জবাবে খেলায় নাসিরনগর সদর একাদশ ৬ ওভার ৩ বলে ৮ ইউকেটে জয় লাভ করতে সক্ষম হয়। খেলায় ম্যান অব দ্য ম্যাচ নির্বাচিত হন হৃদয় দেব। আম্পায়ার ছিলেন সুমন মিয়া,রুহুল আমিন। স্কোরার ছিলেন মাসুম মৃধা।
উল্লেখ্য, নাইট শর্ট সার্কেল ক্রিকেট টুর্ণামেন্টে মোট ৩২টি ক্রিকেট টিম অংশগ্রহণ করছে। উদ্বোধনী ম্যাচে নাসিরনগর সদর একাদশ বনাম নুরপুর একাদশ দিয়ে টুর্ণামেন্ট শুরু হয়।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নাসিরনগর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে রোমা আক্তার ও সরাইল উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে মো. শের আলম জয়লাভ করেছে।
আজ ৮ মে বুধবার রাত ১০টার দিকে জেলা পুলিশের একটি বিশ্বস্ত সূত্র এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
রোমা আক্তার নাসিরনগর উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি ও শের আলম সরাইল উপজেলা যুবলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক। নাসিরনগরে এই প্রথমবারের মতো কোনো নারী উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান হিসেবে নির্বাচিত হলেন। সরাইলে বর্তমান চেয়ারম্যান ও সাবেক আওয়ামী লীগ সভাপতি রফিক উদ্দিন ঠাকুর ধরাশায়ী হয়েছেন।
প্রাপ্ত ফলাফল অনুযায়ি, বেসরকারিভাবে নির্বাচিত রোমা আক্তার পেয়েছেন ৩৩ হাজার ৯০০ এক ভোট। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী সাবেক বিএনপি নেতা ওমরাও খান পেয়েছেন ১৮ হাজার ৩৮০ ভোট। এদিকে সরাইলে ৩৯ হাজার ৩০৬ ভোট পেয়ে শের আলম বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হন। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বর্তমান চেয়ারম্যান রফিক উদ্দিন ঠাকুর পেয়েছেন ২৮ হাজার ৯৪৪ ভোট।
বুধবার সুষ্ঠু পরিবেশে ওই দুই উপজেলাতে ভোটগ্রহন অনুষ্ঠিত হয়। সকালে ভোটার উপস্থিতি কম থাকলেও বেলা বাড়ার সাথে সাথে ভোটার উপস্থিতি বাড়তে থাকে। মূলত ধান কাটার মৌসুমের কারণে ভোটার উপস্থিতি কম হয় বলে অনেকে মতামত ব্যক্ত করেছেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
‘কৃষক বাঁচাও, দেশ বাঁচাও’ এই প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নাসিরনগরে বাংলাদেশ কৃষকলীগের ৫২তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালিত হয়েছে।
আজ ১৯ এপ্রিল শুক্রবার সকালে বাংলাদেশ কৃষকলীগ নাসিরনগর উপজেলা শাখার আয়োজনে জাতীয় ও দলীয় পতাকা উত্তোলন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে পুস্পমাল্য অর্পণ, শোভাযাত্রা, কেক কাটা ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
কেন্দ্রীয় কৃষকলীগের অর্থ বিষয়ক সম্পাদক আলহাজ¦ মোঃ নাজির মিয়া নেতৃত্বে উপজেলা সদরে একটি শোভাযাত্রা বের হয়।
শোভাযাত্রা শেষে উপজেলা কেন্দ্রীয় মুক্তিযোদ্ধা স্মৃতিসৌধে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে পুস্পমাল্য অর্পণ করা হয়। পরে নাসিরনগরস্থ আলহাজ¦ নাজির মিয়ার বাসভবন প্রাঙ্গণে উপজেলা কৃষকলীগ সভাপতি হাজী মোঃ অলি মিয়ার সভাপতিত্বে এতে প্রধান অতিথি ছিলেন কেন্দ্রীয় কৃষকলীগের অর্থ বিষয়ক সম্পাদক আলহাজ¦ মোঃ নাজির মিয়া।
উপজেলা কৃষকলীগের সাধারণ সম্পাদক এস এম নুরে আলমের সঞ্চালনায় বিশেষ অতিথি ছিলেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি রুমা আক্তার, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক যুগ্ম সম্পাদক ও সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান শেখ আবদুল আহাদ, সাবেক জেলা পরিষদের সংরক্ষিত আসনের সদস্য শাহিন আরা খানম, অ্যাডভোকেট রেজাউল হক আমজাদ, আওয়ামী লীগ নেতা আলীরাজ ও উপজেলা কৃষকলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক অ্যাডভোকেট মিজানুর রহমান।
সভায় ইউপি সদস্য মো: জজ মিয়া, সাবেক ইউপি সদস্য আবদুল কুদ্দুস খাঁন, ধরমন্ডল ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আহম্মদ উদ্দিন জালালসহ আরো অনেকে বক্তব্য রাখেন।
এ সময় কৃষকলীগের দলীয় নেতৃবৃন্দসহ অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে আলহাজ¦ মোঃ নাজির মিয়া বলেন, দেশের কৃষির উন্নয়ন ও কৃষকের স্বার্থ রক্ষার জন্য জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭২ সালের ১৯ এপ্রিল বাংলাদেশ কৃষকলীগ প্রতিষ্ঠা করেন। প্রতিষ্ঠাতাকাল থেকে কৃষকলীগ কৃষকদের সংগঠিত করা, তাদের দাবি আদায় এবং দেশের সব গণতান্ত্রিক আন্দোলনে গৌরবোজ্জ্বল ভূমিকা পালন করে আসছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
নাসিরনগর উপজেলায় আগস্টে সর্বাধিক দিন লাইব্রেরিতে উপস্থিত থেকে বই পড়ায় ২৩ শিক্ষার্থীকে পুরস্কার দেওয়া হয়।
১২ সেপ্টেম্বর বৃহস্পতিবার বিকেলে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নাসিরনগর উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) মুহাম্মদ ইমরানুল হক ভূঁইয়া শিক্ষার্থীদের হাতে এ পুরস্কার তুলে দেন।
পুরস্কার পাওয়া শিক্ষার্থীরা হলেন বালিকা বিভাগে ২৭ দিন উপস্থিত থেকে ১ম হওয়া সাদিয়া বুশরা, হাফছা বেগম, নুসরাত সাকুরা, সুমাইয়া আফরিন, মহিমা রায়, সৃষ্টি রায়, লামিয়া আক্তার, আদ্রিতা, নুসরাত জাহান সোহা ও শাহ সামিয়া। ২০ দিন উপস্থিত থেকে ২য় হওয়া ইস্পা আক্তার। ১১ দিন উপস্থিত থেকে ৩য় হওয়া ইসরাত সানিয়া আক্তার। বালক বিভাগে ২৭ দিন উপস্থিত থেকে ১ম হওয়া স্নেহাল গোপ পান্না, তন্ময় সরকার, সৌমিক রায়, গগনদীপ কুন্ডু, পৃথিবী দাস সূর্য্য, আব্দুল গফফার মাহুদী, সৌভিক রায়, আরিয়ান ইসলাম সোহান ও ওমর ফারুক। ২৫ দিন উপস্থিত থেকে ২য় হওয়া সপ্তদীপ কুন্ডু। ২২ দিন উপস্থিত থেকে ৩য় হওয়া ক্বারি মো. আব্দুল্লাহ।
নাসিরনগর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মুহাম্মদ ইমরানুল হক ভূঁইয়া জানান, বাংলাদেশের অনেক উপজেলায় কোন পাবলিক লাইব্রেরি নেই। নাসিরনগরবাসীর সৌভাগ্য যে উপজেলায় একটি পাবলিক লাইব্রেরি রয়েছে। সেটিতে পাঠক একেবারে ছিলো না। পাঠক বাড়ানোর লক্ষ্যে ফেব্রুয়ারি থেকে পুরস্কার দেওয়া শুরু হয়।