চলারপথে রিপোর্ট :
রাশিয়ার পশ্চিমাঞ্চলে একটি তেল সংরক্ষণাগারে ড্রোন হামলা চালিয়েছে ইউক্রেন। এতে তেল সংরক্ষণাগারে আগুন লেগে যায়। ১৯ জানুয়ারি শুক্রবার কিয়েভের পক্ষ থেকে এ হামলার দায় স্বীকার করা হয়। রাশিয়ার অভ্যন্তরে কিয়েভের এই হামলা দুই দেশের মধ্যে লড়াইয়ে বাড়তি উত্তেজনা সৃষ্টি করেছে।
কিয়েভ দাবি করেছে, রুশ তেল সংরক্ষাগার লক্ষ্য করে এটা তাদের দ্বিতীয় ড্রোন হামলা। তাদের এ হামলা যৌক্তিক। ইউক্রেনের জ্বালানি অবকাঠামো লক্ষ্য করে রাশিয়ার হামলার প্রতিশোধ নিতে তারা এ হামলা করেছে।
ইউক্রেন সীমান্ত থেকে ৫০ কিলোমিটার ভেতরে ক্লিন্টসি শহরের রোজনেফট তেল সংরক্ষণাগারে এ হামলা হয়। ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের একটি বিভাগ এ হামলা চালায় বলে নিশ্চিত করেছে ইউক্রেনের নিরাপত্তা সূত্র। রুশ কর্মকর্তারাও হামলার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। এ হামলার পরপরই আগুন ছড়িয়ে পড়ে। অনেক বড় ধোঁয়ার কুণ্ডলি সৃষ্টি হয়।
অনলাইন ডেস্ক :
জিতলেই ইতিহাস। প্রথমবার বিশ্বকাপ শিরোপা ছোঁয়ার অনুভূতি। কারণ প্রথমবার ফিফা নারী বিশ্বকাপের ফাইনালে পা রাখে ইংল্যান্ড ও স্পেন। যে লড়াইয়ে ১-০ গোলে জিতে ইতিহাস গড়েছে স্পেন। স্টেডিয়াম অস্ট্রেলিয়ায় স্বপ্নের সোনালি শিরোপা উৎসব করেছে লা রোজিরা।
ম্যাচের ২৯ মিনিটে স্পেনের ওলগা কারমনা গোল করেন। তার ওই গোলেই স্বপ্নের শিরোপা হাতে উঠেছে লা রোজিদের হাতে। বিশ্বকাপের সপ্তম ফুটবলার হিসেবে সেমিফাইনাল ও ফাইনালে গোল করার কীর্তি গড়েছেন তিনি। এছাড়া পঞ্চম দেশ হিসেবে স্পেনের নারীরা ফুটবল বিশ্বকাপ জিতেছে।
এর আগে যুক্তরাষ্ট্র সর্বাধিক চারবার নারীদের ফিফা বিশ্বকাপ জিতেছে। জার্মানি দু’বার ঘরে তুলেছে বিশ্বকাপের শিরোপা। বিশ্বকাপের সোনালি শিরোপা হাতে উঠেছে নরওয়ে এবং জাপানের হাতেও।
শেষ বাঁশি বাজতেই ভূপাতিত হয়ে পড়েন ইংল্যান্ড ফুটবলাররা। উল্লাসে মাতেন স্পেনের মেয়েরা।
অন্যদিকে দু’বার দলকে বিশ্বকাপের ফাইনালে তুলে শিরোপা বঞ্চিত থাকতে হলো কিংবদন্তি সারিনা উইগম্যানের। ফুটবল কোচিংকে সহজ বানিয়ে ফেলেছেন তিনি। দলকে টানা চার আসরের ফাইনালে তুলেছেন। নেদারল্যান্ডসকে ইউরো জেতালেও বিশ্বকাপের ফাইনালে তুলেও শিরোপা জেতাতে পারেননি তিনি।
ইংল্যান্ডের সঙ্গেও হলো তা-ই। লায়নেসদের দায়িত্ব নিয়ে ইউরো জিতিয়েছেন সাবেক এই ফিজিক্যাল ইডুকেশন টিচার। কিন্তু বিশ্বকাপের শিরোপা জেতাতে পারলেন না। অন্যদিকে স্পেনও দেখিয়ে দিয়েছে ফুটবল কৌশলে পিছিয়ে নেই তারাও। তাদের পজিশন প্লেয়িংয়ের কাছে খেই হারালে ম্যাচে ফেরা কঠিন।
স্পেন নারী দলের কোচ জর্জ ভিলদার দল বলের দখলেই শুধু এগিয়ে ছিল না আক্রমণেও তার দল ছিল ঢের এগিয়ে। গোল মুখে ইংল্যান্ডের আট শটের তুলনায় ১৩টি শট নিয়েছে লা রোজিরা। এর মধ্যে লায়নেসদের মাত্র তিনটি শট ছিল গোল হওয়ার মতো। স্পেন ভয় ধরানো শট নিয়েছে আটটি।
অনলাইন ডেস্ক :
পাকিস্তানের জাতীয় নির্বাচনের ভোটগ্রহণ হয়েছে গত বৃহস্পতিবার। তবে অনানুষ্ঠানিক ফলাফল শুক্রবার পর্যন্তও স্পষ্ট হয়নি। ইতোমধ্যে ২৫০ আসনের ফল প্রকাশ করা হয়েছে। নাটকীয়তার মধ্যে নির্বাচনের ফলে এগিয়ে রয়েছেন ইমরানের দলের স্বতন্ত্র প্রার্থীরা। তারা অধিকাংশ পিটিআইয়ের নেতা। পাকিস্তানের নির্বাচনের দিকে নজর রেখেছে গোটা বিশ্ব। এবার এ নিয়ে মুখ খুলেছেন পাকিস্তানের সেনাপ্রধান জেনারেল আসিম মুনীর।
আজ ১০ ফেব্রুয়ারি শনিবার নির্বাচনের পর এক সামরিক বিবৃতি দিয়েছেন পাকিস্তানের সেনাপ্রধান। খবর ডনের।
সেনাপ্রধান জেনারেল আসিম মুনির বলেন, পাকিস্তানকে নির্বাচনপরবর্তী ‘নৈরাজ্য ও মেরুকরণ’ থেকে সরে আসতে হবে।
তিনি বলেন, সাধারণ নির্বাচনের চূড়ান্ত ফলের সঙ্গে সঙ্গে পাকিস্তানকে নৈরাজ্য ও মেরুকরণের রাজনীতি বাদ দিয়ে এগিয়ে যেতে হবে।
আসিম মুনির বলেন, জাতির নৈরাজ্য ও মেরুকরণের রাজনীতি থেকে এগিয়ে যাওয়ার জন্য স্থিতিশীল হাত এবং একটি নিরাময় স্পর্শ প্রয়োজন।
জানা গেছে, পাকিস্তান জাতীয় পরিষদের মোট আসন সংখ্যা ৩৩৬টি। এর মধ্যে ২৬৬ আসনে সরাসরি ভোট হয়। ৭০টি আসন সংরক্ষিত। এসব আসনের মধ্যে ৬০টি নারীদের ও ১০টি সংখ্যালঘুদের। ২৬৬ আসনের একটিতে স্বতন্ত্র প্রার্থী গুলিতে নিহত হওয়ায় সেখানে নির্বাচন স্থগিত করা হয়েছে। ভোটগ্রহণ হয়েছে ২৬৫ আসনে।
দেশটির মসনদে কারা বসছেন, সেটি এখনো পরিষ্কার হয়নি। ইমরান খানের দল সরকার গঠন করতে চাইলে কারও সঙ্গে জোট করতে হবে। সেটি কীভাবে হবে এবং শেষ পর্যন্ত কাদের হাতে ক্ষমতা আসবে সেটি জানতে অপেক্ষা করতে হবে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ভারতে মেলা দেখতে গিয়ে আটকে পড়া ১০ জনসহ ১৩ বাংলাদেশি নাগরিক দেশে ফিরেছেন।
ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের আগরতলা থেকে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া সীমান্ত চেকপোস্ট দিয়ে আজ ২৩ এপ্রিল মঙ্গলবার বিকেলে তারা দেশে ফিরেছেন।
ভারতের আগরতলায় অবস্থিত বাংলাদেশ সহকারী হাইকমিশনের মাধ্যমে তাদের পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়।
দেশে ফেরত আসা বাংলাদেশিরা হলেন-চট্টগ্রাম জেলার রাউজান উপজেলার কদলপুর গ্রমের দুলাল নাথের ছেলে রুবেল কুমার নাথ, উত্তর গুজরা গ্রামের মিলন বিশ্বাসের ছেলে রাজিব বিশ্বাস, সুলতানপুর গ্রামের মিলন দের ছেলে শঙ্কর দে, একই গ্রামের বিষু দাসের ছেলে জয় দাস, কাজল দাসের ছেলে সঞ্জয় দাস, অনিল দাসের ছেলে উল্লাস দাস, সুকুমার চৌধুরী দাসের ছেলে দীপক দাস গুপ্তা, মন্টু রাম ঘোষের ছেলে রুমন ঘোষ, যোগেস ঘোষের ছেলে রুবেল ঘোষ, রনধীর দাসের ছেলে প্রান্ত দাস, একই জেলার হাটহাজারী উপজেলার পশ্চিম দেওয়ান নগরের মো. হোসেনের মেয়ে নাহিদা শেখ এবং তার দুই শিশু সন্তান ফয়েজ ইসলাম শেখ ও ফাইজা শেখ।
শূন্যরেখায় দেশে ফেরত আসা দীপক দাস গুপ্তা বলেন, আমরা ১০ জন খাগড়াছড়ি জেলার পানছড়ি সীমান্ত দিয়ে অবৈধভাবে ভারতে মেলায় ঘুরতে গিয়েছিলাম। মেলা থেকে আগরতলার একটি মন্দির দেখে ফেরার পথে আমাদের বহনকারী ভারতীয় গাড়িটির চালক আমাদের নির্দিষ্ট গন্তব্যের পরিবর্তে স্থানীয় একটি থানায় নিয়ে যায়। এরপর পুলিশ আমাদের আটক করে আদালতে সোপর্দ করলে আদালত আমাদের অনুপ্রবেশের দায়ে এক মাস করে সাজা দেন। কারাভোগ শেষে আমরা একটি সেইফ হোমে ছিলাম। সেখান থেকে চার মাস পর বাংলাদেশ হাইকমিশনের মাধ্যমে আমরা আজ দেশে ফিরলাম।
ফিরে আসা নাহিদা শেখ বলেন, আমি, আমার স্বামী ও এক সন্তানসহ গত তিন বছর আগে স্বামীর চিকিৎসার জন্য অবৈধ পথে ভারতের মুম্বাই শহরে গিয়েছিলাম। চিকিৎসা শেষে দেশে ফেরার পথে ভারতীয় পুলিশের হাতে আটক হয়ে এক বছর কারাভোগ করি। এরপর একটি হোমে ছিলাম। তখন আমার আরেকটি সন্তানের জন্ম হয়। গত ছয় মাস আগে ওখানে আমার স্বামীর মৃত্যু হলে সেখানেই দাফন করা হয়। দীর্ঘ তিন বছর পর আমি আমার দুই সন্তান নিয়ে দেশে ফিরেছি।
আগরতলার বাংলাদেশ সহকারী হাইকমিশনের কর্মকর্তা ওমর শরীফ বলেন, ১৩ জন বাংলাদেশিকে দেশে ফেরত পাঠিয়েছি। তাদের মধ্যে এক নারী ও দুটি শিশু ছাড়া বাকি ১০ জন এসেছিলেন মেলা দেখতে। তারা দেশে ফেরার পথে ভারতীয় আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর হাতে আটক হয়ে আদালতের মাধ্যমে সাজাভোগ করেন। বিষয়টি জানতে পেরে তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করি। পরে কাগজপত্র যাচাই-বাচাই শেষে তাদের দেশে ফেরত পাঠানো হলো।
এসময় উপস্থিত ছিলেন আখাউড়া উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) এস এম রাহাতুল ইসলাম, বিএসএফের ১২০ মোম্পানি কমান্ডার বিবেক ধীমান, আখাউড়া ইমিগ্রেশন চেকপোস্ট ইনচার্জ মো. খাইরুল আলম, ৬০ বিজিবির আইসিপি ক্যাম্প কমান্ডার শাহ আলমসহ অনেকে।
অনলাইন ডেস্ক :
বেলুচ বিদ্রোহীদের হামলায় রবিবার একটি সামরিক বহরে থাকা মোট ৯০ জন পাকিস্তানি সেনা নিহত হয়েছে বলে দাবি করেছে বেলুচ লিবারেশন আর্মি (বিএলএ)। তবে, পাকিস্তানের এক পুলিশ কর্মকর্তা জানান, হামলায় মাত্র পাঁচজন আধাসামরিক সদস্য নিহত হয়েছেন।
বিএলএ জানায়, তারা পাকিস্তানি সামরিক বাহিনীর একটি বহরকে লক্ষ্য করে আত্মঘাতী গাড়ি বোমা হামলা চালিয়েছে। রকশান মিলের কাছে, আরসিডি মহাসড়কে, নোশকির এলাকায় এ হামলা চালানো হয়।
বিদ্রোহী গোষ্ঠী দাবি করেছে, বহরটি আটটি বাস নিয়ে গঠিত ছিল, যার মধ্যে একটি সম্পূর্ণভাবে ধ্বংস হয়েছে বিস্ফোরণে।
বিএলএ আরো জানায়, তারা পরিকল্পিতভাবে বহরের সব সেনাকে হত্যা করেছে, যার ফলে শত্রুপক্ষের মোট নিহতের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৯০ জনে।
পুলিশ কর্মকর্তা মোহাম্মদ জাফর এএফপিকে বলেন, “বহরটি সাতটি বাস নিয়ে তাফতান সীমান্তের দিকে যাচ্ছিল। নোশকির কাছে এক বিস্ফোরকভর্তি গাড়ি বাসের একটির সঙ্গে ধাক্কা খায়, যার ফলে ভয়াবহ বিস্ফোরণ ঘটে।”
বেলুচিস্তানের মুখ্যমন্ত্রী সরফরাজ বুগতি হামলাটির নিন্দা জানিয়েছেন।
এর আগে ১২ মার্চ মঙ্গলবার মাশকাফ টানেলের কাছে, কোয়েটা থেকে ১৫৭ কিলোমিটার দূরে, এক নজিরবিহীন জিম্মি পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়। বালুচিস্তান লিবারেশন আর্মির (বিএলএ) সদস্যরা জাফর এক্সপ্রেস ট্রেনে হামলা চালিয়ে ৪৫০ জনেরও বেশি যাত্রীকে জিম্মি করে।
সেনাবাহিনী আরো জানায়, নিহত বিদ্রোহীদের মধ্যে কয়েকজন আত্মঘাতী হামলাকারী ছিল, যাদের স্নাইপার দিয়ে হত্যা করা হয়, যখন তারা জিম্মিদের মধ্যে বসে ছিল। সূত্র: টাইমস অফ ইন্ডিয়া
অনলাইন ডেস্ক :
ভারতের পশ্চিমবঙ্গের পঞ্চায়েত নির্বাচনে ব্যাপক সহিংসতার ঘটনা ঘটেছে। গুলি, ছুরিকাঘাত ও বোমা হামলায়-ভোট গ্রহণ শুরুর প্রথম চার ঘণ্টার মধ্যেই অন্তত ৮ জন নিহত হয়েছেন বলে জানিয়েছে সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইন্ডিয়া।
আজ ৮ জুলাই রবিবার রাজ্যের ২২টি জেলার ৬৩ হাজার ২২৯টি গ্রাম পঞ্চায়েত আসন, ৯ হাজার ৭৩০টি পঞ্চায়েত সমিতির আসন এবং ৯২৮টি জেলা পরিষদের আসনে নির্বাচন শুরু হয়।
রাজ্যের ক্ষমতাসীন দল তৃণমূল কংগ্রেস ও বিরোধী দল ভারতীয় জনতা পার্টি (বিজেপি) এসব সহিংসতার জন্য একে-অপরকে দোষারোপ করেছে।
কলকাতাভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আনন্দবাজার জানিয়েছে, পঞ্চায়েত নির্বাচনের আগ থেকেই হামলা, সংঘর্ষ চলছিল। নির্বাচনের দিন এগুলো প্রকট আকার ধারণ করে। রাজ্যের অসংখ্য জায়গায় গুলির ঘটনা ঘটে। কোথাও কোথাও বোমা হামলাও হয়।
আনন্দাবাজার আরও জানিয়েছে, মুর্শিদাবাদে দুই তৃণমূল কর্মীকে খুনের অভিযোগ উঠেছে। জেলার বিভিন্ন এলাকায় গুলিবিদ্ধ হয়েছেন তৃণমূল, কংগ্রেস এবং সিপিএমের কর্মীরা।
দক্ষিণ ২৪ পরগনার ভাঙড়েও হামলা-পাল্টা হামলার ঘটনা ঘটেছে। কোচবিহারের ফলিমারি গ্রাম পঞ্চায়েতে ভোটেরহাট ৪/৩৮ নম্বর বুথে বিজেপির এজেন্টকে খুনের অভিযোগ উঠেছে। মালদহের মানিকচকে তৃণমূল কর্মীকে খুনের অভিযোগ তোলা হয়েছে কংগ্রেসের বিরুদ্ধে। উত্তর দিনাজপুরের চাপড়ায় তৃণমূলের এক কর্মীকে কুপিয়ে খুনের অভিযোগ উঠেছে।
দক্ষিণ ২৪ পরগনার ভাঙড়ে চকমরিচায় দুই আইএসএফ কর্মীকে গুলি করার অভিযোগ তোলা হয়েছে তৃণমূল কংগ্রেসের বিরুদ্ধে। তবে এসব অভিযোগ অস্বীকার করেছে ক্ষমতাসীনরা।
এছাড়া কোচবিহারের সিতাইয়ে নির্বাচনের বুথে আগুন লাগানোর অভিযোগ উঠেছে। এ সময় ব্যালট প্যাপারও পুড়িয়ে দেওয়া হয়।
২০২৪ সালে ভারতে হবে লোকসভা নির্বাচন। আর এই নির্বাচনের আগে পশ্চিমবঙ্গের পঞ্চায়েত নির্বাচনটি বেশ গুরুত্বপূর্ণ বলে জানিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা। কেন্দ্রের ক্ষমতায় থাকা বিজেপি লোকসভা নির্বাচনের আগে পশ্চিমবঙ্গে শক্ত অবস্থান তৈরির চেষ্টা করছে। ফলে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণার পর থেকেই রাজ্যে সহিংসতা ছড়িয়ে পড়ে। এসব সহিংসতায় নির্বাচনের আগের ৩০ দিনে অন্তত ১৮ জন নিহত হন। নির্বাচনের দিন এ সংখ্যা আরো বেড়েছে।
সূত্র: টাইমস অব ইন্ডিয়া, আনন্দবাজার