চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নাসিরনগরে ৯ শতাধিক পরিবারের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরণ করা হয়েছে। শিক্ষা ও সমাজসেবামূলক সংগঠন মাওলানা আবু আহমদ কল্যাণ ট্রাস্টের উদ্যোগে এই কর্মসূচির বাস্তবায়ন করা হয়েছে।
২০ জানুয়ারি শনিবার সকালে উপজেলার বুড়িশ্বর ইউনিয়নের শ্রীঘর উত্তর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে ৩ শতাধিক পরিবারে এবং দুপুরে আশুরাইল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে আরো ৩ শতাধিক পরিবারের শীতার্তদের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরণ করা হয়। এর আগে বিগত ২৫ ডিসেম্বর আরো ৩ শতাধিক পরিবারের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরণ করা হয়েছিল।
ট্রাস্টের চেয়ারম্যান মাওলানা আবু আহমদ মিয়ার সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক আবু বক্কর সিদ্দিকর সঞ্চালনায় শীতার্তদের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরণ কর্মসূচিতে দোয়া পরিচালনা করেন মাওলানা মাহবুবুর রহমান। এসময় স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নাসিরনগর উপজেলার জেঠাগ্রাম উচ্চবিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির সভাপতি নিবার্চিত হয়েছেন প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি অ্যাডভোকেট মোঃ আব্বাস উদ্দিন।
এ উপলক্ষে আজ ৭ ফেব্রুয়ারি বুধবার সকালে উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তার কার্যালয়ে উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মোঃ আজহারুল ইসলাম ভুইয়ার সভাপতিত্বে বিদ্যালয়ের সদস্য সচিব প্রধান শিক্ষক মো: আওলাদ হোসেন খানের সঞ্চালনায় সভায় বক্তব্য অভিভাবক সদস্য মো: জাহের মিয়া, বিপ্লব দেব, মোছা আলী, মোঃ মিজানুর রহমান ও সংরক্ষিত মহিলা অভিভাবক সদস্য শিরিন আক্তার, শিক্ষক প্রতিনিধি মো: নজরুল ইসলাম, মিজানুর রহমান, সংরক্ষিত মহিলা শিক্ষক প্রতিনিধি রাখী রানী দেব।
সভায় নির্বাচিত অভিভাবক ও শিক্ষক প্রতিনিধিগণের সর্বসম্মতিক্রমে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় অ্যাডভোকেট মোঃ আব্বাস উদ্দিন জেঠাগ্রাম উচ্চবিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির সভাপতি নির্বাচিত হন। উল্লেখ্য ঢাকা জজ কোর্টের আইনজীবী অ্যাডভোকেট মোঃ আব্বাস উদ্দিন এর আগেও একাধিবার বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির সভাপতি নিবার্চিত হয়েছেন। তিনি উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক আইন বিষয়ক সম্পাদক ছিলেন।
নব-নির্বাচিত সভাপতি অ্যাডভোকেট মোঃ আব্বাস উদ্দিন বিদ্যালয়ের উন্নয়নে সব ধরনের কাজ করার আশাবাদ ব্যক্ত করেন। তিনি বলেন জেঠাগ্রাম উচ্চবিদ্যালয়ের উন্নয়নের ধারাবাহিকতা বজায় রাখার স্বার্থে আমি শিক্ষক ও অভিভাবকদের সাথে নিয়ে বিদ্যালয়ের উন্নয়নমূলক কাজ করতে চাই।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার-১-(নাসিরনগর) আসনের সংসদ সদস্য আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামীলীগ মনোনীত প্রার্থী বদরুদ্দোজ্জা মোঃ ফরহাদ হোসেন সংগ্রাম আজ ২৫ ডিসেম্বর সোমবার স্বশরীরে নির্বাচনী অনুসন্ধান কমিটির কাছে হাজির হয়ে নির্বাচন কমিশনের নির্দেশনা মানার অঙ্গীকার করেছেন।
বেলা সাড়ে ১২টার পর ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সিনিয়র সহকারি জজ ও নির্বাচন অনুসন্ধান কমিটির চেয়ারম্যান মোহাম্মদ রেজাউল হক এর কাছে এসে তিনি অনুসন্ধান কমিটির কাছে তার দেয়া বক্তব্যের বিষয়ে একটি লিখিত ব্যাখ্যা জমা দেন। সংশ্লিষ্ট আদালতের বেঞ্চ সহকারি মোঃ শাহজাহান মিয়া বাবু সোমবার বিকেলে এম.পি’র জবাব পাওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
এ বিষয়ে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিবেন বলে জানিয়েছেন আদালতের ওই কর্মকর্তা।
সংশ্লিষ্ট একটি সূত্র জানায়, ফরহাদ হোসেন তার লিখিত বক্তব্যে হুমকি দেওয়ার বিষয়টি অস্বীকার করেছেন। তিনি উল্লেখ করেছেন, তাঁর প্রদত্ত বক্তব্যের খন্ডিত অংশের বিকৃত করে মিডিয়া কুচক্রের মাধ্যমে বিভিন্ন মিডিয়ায় প্রকাশ করা হয়েছে।
লিখিত জবাবে তিনি নির্বাচন কমিশনের নির্দেশনা মানার অঙ্গীকার করেন। পত্রিকার রিপোর্ট মিথ্যা ও ভিত্তিহীন বিধায় কারণ দর্শানোর দায় থেকে অব্যাহতি চান তিনি।
লিখিত জবাবে তিনি উল্লেখ করেন, তার বক্তব্যের মাধ্যমে চেয়ারম্যানের কর্মকান্ডের কারণে তার নাম জনগণের হৃদয় থেকে মুছে যাবে বুঝিয়েছেন। তিনি কাউকে কোনো প্রকার হুমকি প্রদান করেননি। পত্রিকার রিপোর্টের ভিত্তিতে নেয়া নির্বাচনী তদন্ত কমিটির পদক্ষেপ প্রশংসার দাবিদার।
এর আগে গতকাল রবিবার নাসিরনগর উপজেলার কুন্ডা ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান নাসির উদ্দিনের নাম নাসিরনগর থেকে মুছে ফেলার হুমকি দেওয়ায় অভিযোগে সংসদ সদস্য ও আওয়ামীলীগ মনোনীত প্রার্থী বদরুদ্দোজা মোঃ ফরাহদ হোসেনকে ‘তলব’ করেন নির্বাচনী অনুসন্ধান কমিটি।
গত ২৩ ডিসেম্বর দৈনিক কালের কণ্ঠ পত্রিকার অনলাইন সংস্করণে ‘চেয়ারম্যানের নাম মুছে দিতে চান এম.পি, হাত ভাঙার হুমকি আওয়ামীলীগ নেতার’ শিরোনামে খবর প্রকাশ হলে সেটির সূত্র ধরে তাকে তলব করা হয়।
চলারপথে রিপোর্ট :
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ব্রাহ্মণবাড়িয়া-১ (নাসিরনগর) আসন থেকে নৌকার মনোনয়ন পেতে দলীয় ফরম কিনে জমা দিয়েছেন এক দম্পতি। তাঁরা হলেন কৃষক লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির অর্থবিষয়ক সম্পাদক মো. নাজির মিয়া এবং তাঁর স্ত্রী নাসিরনগর উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি রোমা আক্তার। গতকাল রবিবার দুপুরে তাঁরা নৌকার মনোনয়ন ফরম কিনে শেষ বিকেলে জমা দেন। বিষয়টি আজ ২০ নভেম্বর সোমবার বিকেলে দুজনেই মুঠোফোনে নিশ্চিত করেছেন।
দলীয় এবং স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, মো. নাজির মিয়া ২০০১ সাল থেকে আওয়ামী লীগের মনোনয়নের জন্য চেষ্টা করে আসছেন। তিনি এলাকায় গণসংযোগ থেকে শুরু করে নানা সামাজিক কর্মকান্ডের সঙ্গে সম্পৃক্ত আছেন। তাঁর স্ত্রী রোমা আক্তারও দলীয় রাজনীতিতে যুক্ত আছেন ছাত্রজীবন থেকেই। রোমা আক্তার নাসিরনগর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান প্রয়াত বীর মুক্তিযোদ্ধা গোলাম নূরের মেয়ে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-১ আসনের বর্তমান সংসদ সদস্য এ বি এম ফরহাদ হোসেনসহ দলীয় মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করেছেন মোট ৯ জন। তাঁদের মধ্যে নারী প্রার্থী শুধু একজন।
ছাত্রজীবন থেকে থেকে আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত জানিয়ে নাজির মিয়া বলেন, ‘দীর্ঘদিন ধরে দলের মনোনয়ন চেয়ে আসছি। আশা করি এবার পাব। আমি এবং আমার স্ত্রী গতকাল দুপুরে মনোনয়ন ফরম কিনে তা পূরণ করে বিকেলেই জমা দিয়েছি।’ স্বামী-স্ত্রী একসঙ্গে মনোনয়ন চাওয়ার বিষয়ে তিনি বলেন, ‘আমরা চাই এলাকার মানুষের সেবা করতে। দলীয় সভানেত্রী একজন নারী। তিনি নারীদের অগ্রাধিকার দেন। আমাকে কোনো কারণে না দিলেও আশা করি, নারীনেত্রী হিসেবে তাকে (স্ত্রী) দেবেন। এ ছাড়া মনোনয়ন চাওয়া তো তারও অধিকার। সে তার বাবার উত্তরসূরি হিসেবে এলাকার মানুষের সেবা করতে চায়।’
বাবার পথ ধরে মানুষের সেবা করতে চান মন্তব্য করে রোমা আক্তার বলেন, ‘আমাদের দলীয় প্রধান চান নারীরা নেতৃত্বে এগিয়ে আসুক। এ জন্য আমিও প্রার্থী হয়েছি। বাবার উত্তরসূরি হিসেবে এলাকায় আমাদের গ্রহণযোগ্যতা আছে। আমি দলীয় মনোনয়ন চেয়েছি আমার স্বামীও চেয়েছেন। আমাদের কাউকেই যদি না দেন দল যাকেই দেবেন, আমরা মেনে নেব। দলের স্বার্থে কাজ করে যাব।’
উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তার দপ্তর সূত্রে জানা গেছে, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-১ আসনটি নাসিরনগর উপজেলার ১৩টি ইউনিয়ন নিয়ে গঠিত। এখানকার মোট ভোটার ২ লাখ ৫২ হাজার ৫৪৭ট জন। এর মধ্যে পুরুষ ভোটার ১ লাখ ৩৩ হাজার ১০৯ জন, মহিলা ভোটার ১ লাখ ১৯ হাজার ৪৩৬ এবং হিজড়া ভোটার ২ জন। এখানে মোট ভোটকেন্দ্র আছে ৭৯টি।
চলারপথে রিপোর্ট :
নাসিরনগর উপজেলা সমিতি-ঢাকার দ্বি-বার্ষিক সাধারণ সভা ও নির্বাচন ২৬ অক্টোবর জাতীয় প্রেস ক্লাব মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচনে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সমাজ কল্যাণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের অধ্যাপক মোহাম্মদ হাফিজ উদ্দিন ভূঁইয়া সভাপতি ও বিশিষ্ট ব্যাংকার সৈয়দ মো. সফিন (সাফিন) সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছেন।
নির্বাচিত অন্যদের মধ্যে রয়েছেন সিনিয়র সহ-সভাপতি মো. শাহনেয়াজ চৌধুরী, সহ-সভাপতি মো. কাওছার মিয়া, প্রথম যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ সাফাত মোর্শেদ শুভ, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মুহাম্মদ শামসুল করিম (গরিবুল্লাহ সেলিম), আবু কাওছার ভূঁইয়া, অ্যাডভোকেট আমিনুল ইসলাম মুনির, অ্যাডভোকেট লিয়াকত আলী, অ্যাডভোকেট মহিদ উদ্দিন, সাংগঠনিক সম্পাদক নজরুল ইসলাম পারভেজ ও আলী আশফাক রবিন, দপ্তর সম্পাদক আবুল হাসান চৌধুরী, কোষাধ্যক্ষ সাইফুল ইসলাম রিয়াদ, প্রচার সম্পাদক নাসির উদ্দিন (নাসির), শিক্ষা সম্পাদক জিয়াউল করিম (সুহেল) প্রমুখ।
নির্বাচন অনুষ্ঠানের মাধ্যমে পূর্বের এড-হক কমিটি বিলুপ্ত ঘোষণা করা হয়। ৭১ সদস্য বিশিষ্ট কার্যকরী কমিটির বাকী পদগুলো কয়েকদিনের মধ্যেই ঘোষণা করা হবে।
নির্বাচন পরিচালনা করেন জাতীয় প্রেস ক্লাবের সাবেক সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আবদাল আহমদের নেতৃত্বে ৪ সদস্য বিশিষ্ট নির্বাচন পরিচালনা কমিটি।
চলারপথে রিপোর্ট :
অবৈধ দখলদার ইসরায়েলী আগ্রাসনের বিরুদ্ধে ও নিরীহ ফিলিস্তিনি মুসলিমদের ওপর ইসরায়েলের বর্বরোচিত হামলা ও গণহত্যার প্রতিবাদে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নাসিরনগরে বৈশ্বিক হরতাল ও বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ সোমবার সকাল সাড়ে ১১টা থেকে হেফাজত ইসলাম বাংলাদেশ নাসিরনগর উপজেলা শাখার উদ্যোগে বিশ্বব্যাপী মাজলুম গাজাবাসীদের আহুত হরতালের সমর্থনে নাসিরনগর উপজেলা পরিষদ সড়কের কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার চত্বরে ঘন্টাব্যাপী এ কর্মসূচি পালিত হয়।
বৈশ্বিক হরতাল ও বিক্ষোভ সমাবেশে শিক্ষার্থীসহ উপজেলা ও ইউনিয়নের হেফাজত ইসলাম বাংলাদেশের নেতৃবৃন্দ ও তৌহিদী জনতা অংশগ্রহণ করে। হেফাজত ইসলাম বাংলাদেশ উপজেলা শাখার সভাপতি ও উপজেলা খেলাফত মজলিসের সভাপতি মাওলানা আবদুর সাত্তারের সভাপতিত্বে হেফাজত ইসলাম বাংলাদেশ উপজেলা শাখার সিনিয়র সাধারণ সম্পাদক মাওলানা আবদুল বারী ফান্দাউকীর সঞ্চালনায় এতে হেফাজত ইসলাম বাংলাদেশ উপজেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক,উপজেলা ইমাম পরিষদের সভাপতি ও উপজেলা কমপ্লেক্স মসজিদের খতিব মূফতি মোখলেছুর রহমান,উপজেলা কমপ্লেক্স মসজিদের সাবেক খতিব মাওলানা শামছুদ্দিন আহমেদ,হেফাজত ইসলামের উপদেষ্ঠা মাওলানা ফখরুল ইসলাম,বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস নাসিরনগর উপজেলা সাধারণ সম্পাদক বি এম গিয়াস উদ্দিন,মাওলানা জুবায়ের আহমেদ,মাওলানা মুজাহিদুল ইসলাম,মাওলানা সাহাবুদ্দিন,মুফতি সাহাদাত হোসাইন,মাওলানা সায়েদুর ইসলাম,মাওলানা হোসাইন আহমদ নুরপুরী,মাওলানা বোরহান উদ্দিনসহ আলেম উলামাগন বক্তব্য রাখেন। পরে একটি বিক্ষোভ মিছিল বের করা হয়।
সমাবেশ শেষে মুসলিম জাহানের শান্তি কামনায় বিশেষ দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়। দোয়া পরিচালনা করেন মাওলানা আবদুর সাত্তার।
সমাবেশে বক্তারা ইসরায়েলি সেনাদের ফিলিস্তিনে হামলার তীব্র সমালোচনা করে অবিলম্বে ফিলিস্তিনিদের ওপর ইসরায়েলের হামলা ও হত্যাযজ্ঞ বন্ধের দাবিসহ সেখানকার মুসলমাদের প্রতি সমবেদনা জানান।
এদিকে, সকালে উপজেলার গোকর্ণ ইউনিয়নের জেঠাগ্রাম ফ্রিডম আইডিয়াল একাডেমির শিক্ষার্থীরা নিরীহ ফিলিস্তিনি মুসলিমদের ওপর ইসরায়েলের বর্বরোচিত হামলা ও গণহত্যার প্রতিবাদে নাসিরনগর-মাধবপুর আঞ্চলিক সড়কে মানববন্ধন কর্মসূচী পালন করে।