চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় প্রেসক্লাবের আয়োজনে দুইশত অসহায় ও ছিন্নমূল শীতার্তের মধ্যে জেলা প্রশাসন প্রদত্ত শীতবস্ত্র কম্বল বিতরণ করা হয়েছে।
আজ ২২ জানুয়ারি সোমবার বেলা ১১টায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাব মিলনায়তনে প্রধান অতিথি হিসেবে জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ হাবিবুর রহমান শীতার্তদের হাতে এসব কম্বল তুলে দেন।
প্রেসক্লাবের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মোঃ জসিম উদ্দিনের সভাপতিত্বে কম্বল বিতরণ অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন স্থানীয় সরকার বিভাগের উপ-পরিচালক (ডিডিএলজি) মোহাম্মদ রুহুল আমীন।
স্বাগত বক্তব্য রাখেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক মোঃ বাহারুল ইসলাম মোল্লা।
বক্তব্য রাখেন প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি মোহাম্মদ আরজু ও সাবেক সাধারণ সম্পাদক দীপক চৌধুরী বাপ্পী প্রমুখ।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ হাবিবুর রহমান বলেন, শীতার্তদের মধ্যে কম্বল বিতরণ এটা ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের একটি ভালো উদ্যোগ। ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সাংবাদিকরা সাংবাদিকতার পাশাপাশি জনহিতকর কাজ করে থাকেন। তিনি বলেন, প্রেসক্লাবের প্রতিটি ভালো ও মহৎ কাজের সাথে জেলা প্রশাসন সহযোগীতা করবে।
তিনি বলেন, জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে জেলার ১০০টি ইউনিয়নে ইতিমধ্যেই কম্বল বিতরণ করা হয়েছে। আরো কম্বল বিতরণ করা হবে। তিনি প্রচন্ড এই শীতে সমাজের বিত্তবানদের শীতার্ত মানুষের পাশে দাঁড়ানোর আহবান জানান।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মোটর সাইকেল ও ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষে এক কলেজ ছাত্র নিহত হয়েছে। এ ঘটনায় আরো দু’জন আহত হয়েছেন।
আজ ২৯ এপ্রিল সোমবার সন্ধ্যা ৬টার দিকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার ভাদুঘর ফাঁটা পুকুর পাড় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহত শাহাদাত হোসেন (১৭) ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আখাউড়া উপজেলার আনোয়ারপুর গ্রামের সাদেকুল ইসলামের ছেলে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানার ওসি মো. আসলাম হোসেন জানান, ভাদুঘর থেকে তিন বন্ধু মোটর সাইকেল যোগে জেলা শহরের দিকে আসার পথে পথিমধ্যে সন্ধ্যা ৬টার দিকে ভাদুঘর ফাঁটা পুকুর পাড় এলাকায় বিপরীত দিক থেকে আসা একটি ট্রাকের সঙ্গে মুখোমুখি সংঘর্ষ ঘটে। এতে মোটর সাইকেল চালক শাহাদাত ছিটকে ট্রাকের নিছে পড়ে ঘটনাস্থলেই মারা যান।
তিনি আরো জানান, শাহাদাত ব্রাহ্মণবাড়িয়ার একটি বে-সরকারি কলেজের এইচএসসি ১ম বর্ষের ছাত্র ছিল। আহতদের প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মোহনা টেলিভিশনের ১৪ বছর পদার্পন উপলক্ষে আজ ১১ নভেম্বর শনিবার সকাল ১০টায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভার অস্থায়ী কার্যালয়ে মোহনা টেলিভিশন দর্শক ফোরামের আয়োজনে আলোচনা সভা ও কেক কাটার মধ্যে দিয়ে দিবসটি উদযাপন করা হয়েছে।
আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়ার পৌরসভার মেয়র মিসেস নায়ার কবির।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি মোহাম্মদ আরজু’র সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ আসলাম হোসাইন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া টেলিভিশন জার্নালিস্ট এসোসিয়েশনের সভাপতি মনজুরুল আলম, ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক মোঃ বাহারুল ইসলাম মোল্লা, সাবেক সাধারণ সম্পাদক জাবেদ রহিম বিজন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া ইলেক্ট্রনিক্স মিডিয়া এসোসিয়েশনের সভাপতি পীযুষ কান্তি আচার্য্য, ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের সাবেক ভারপ্রাপ্ত সভাপতি আল আমিন শাহীন।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের সহ সভাপতি নিয়াজ মোঃ খান বিটু, সাবেক সহ-সভাপতি ইব্রাহিম খান সাদাত, সৈয়দ মোঃ আকরাম, জেলা নাগরিক ফোরামের সাধারণ সম্পাদক বীর মুক্তিযোদ্ধা রতন কান্তি দত্ত, পৌরসভার সমাজ উন্নয়ন কর্মকর্তা মোখলেছুর রহমান, সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোটের আহবায়ক সাংবাদিক আবদুন নূর, প্রেসক্লাবের কোষাধ্যক্ষ মোশারফ হোসেন বেলাল, কার্যনির্বাহী সদস্য ফরহাদুল ইসলাম পারভেজ, সাবেক কোষাধ্যক্ষ আশিকুল ইসলাম, সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ রিয়াজ আহমেদ অপু, সাবেক তথ্য ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক মুজিবুর রহমান খান, দৈনিক দেশরূপান্তরের জেলা প্রতিনিধি মনির হোসেন, সময় টেলিভিশনের ব্যুরো প্রধান উজ্জ্বল চক্রবর্তী, ৭১ টেলিভিশনের জেলা প্রতিনিধি জালাল উদ্দিন রুমি, আরটিভি’র জেলা প্রতিনিধি আজিজুর রহমান পায়েল, মাছরাঙ্গা টেলিভিশনের জেলা প্রতিনিধি আশিক মান্নান হিমেল, এখন টেলিভিশনের জেলা প্রতিনিধি আজিজুল সঞ্চয়, দেশ টিভি’র জেলা প্রতিনিধি মেহেদী নূর পরশ, দৈনিক মানবকন্ঠের জেলা প্রতিনিধি খন্দকার শফিকুল আলম, জাগোনিউজ’র জেলা প্রতিনিধি আবুল হাসনাত রাফি, দৈনিক খোলা কাগজের জেলা প্রতিনিধি জুয়েল রহমান, দৈনিক নওরজ’র জেলা প্রতিনিধি আব্দুল হান্নান, দৈনিক দিনদর্পণ’র জেনারেল ম্যানেজার হুমায়ুন কবির প্রমুখ।
স্বাগত বক্তব্য রাখেন মোহনা টেলিভিশন ব্রাহ্মণবাড়িয়ার জেলা প্রতিনিধি মোঃ শাহজাদা।
শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন মোহনা টেলিভিশনের সরাইল উপজেলা প্রতিনিধি মোঃ শফিকুর রহমান।
এ সময় মোহনা টেলিভিশনের দর্শক ফোরামের সদস্যবৃন্দ ও প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থীবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে পৌর মেয়র নায়ার কবির বলেন, মোহনা টেলিভিশনে অতীতেও বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ পরিবেশন করে মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষে কাজ করছে। আমরা আশা করি ভবিষ্যতেও মোহনা টিভি মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষে কাজ করবে এবং অগ্রসরমান চিন্তার পক্ষে মোহনা টিভি দাঁড়াবে। দেশের উন্নয়ন ও অগ্রযাত্রার বিষয়গুলোকে আরো গুরুত্বসহকারে প্রচার করবে। এ সময় তিনি মোহনা টেলিভিশনের উত্তোরত্তর সমৃদ্ধি কামনা করেন।
আলোচনা শেষে মোহনা টেলিভিশনের ১৪ বছর পদার্পন উপলক্ষে আয়োজিত চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতায় বিজয়ীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ ও জন্মদিনের কেক কেটে দিবসটি উদযাপন করা হয়।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা আপওয়ামী লীগ সভাপতি যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী এমপি বলেছেন, আওয়ামী লীগ বাংলাদেশের মানুষের প্রাণের সংগঠন। জন্ম নেয়ার পর থেকেই আওয়ামী লীগ গণমানুষের অধিকার আর স্বাধীনতা নিয়ে মাঠে-ময়দানে সোচ্চার থেকেছে। মহান ভাষা আন্দোলন, সামরিক সরকার বিরোধী আন্দোলন, শিক্ষা আন্দোলন, ৬ দফা আন্দোলন, গণঅভুত্থান, ৭০ এর নিবাচন ও মহান মুক্তিযুদ্ধে আওয়ামী লীগ ও এর নেতাকমীরা নেতৃত্ব দিয়েছেন। স্বাধীন বাংলাদেশে গণমানুষের ভোট ও ভাতের অধিকার প্রতিষ্ঠায় আওয়ামী লীগই বাতিঘরের ভূমিকা পালন করেছে। তিনি আরো বলেন, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আছে বলেই বাংলাদেশ আজ সারা বিশে^ উন্নয়নের রুল মডেল। প্রিয় মাতৃভূমি বাংলাদেশকে আওয়ামী লীগ শেখ হাসিনার নেতৃত্বে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় অসাম্প্রদায়িক ও উন্নত বাংলাদেশের পথে এগিয়ে যাচ্ছে।
তিনি আজ ২৩ জুন শুক্রবার সকাল সাড়ে ৯ টায় শহরের হালদারপাড়াস্থ দলীয় কাযালয়ে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ৭৪ তম প্রতিষ্ঠা বাষির্কী উপলক্ষে জেলা আওয়ামী লীগ গৃহীত দু’দিনের কমসূচির অংশ হিসাবে কেককাটা ও আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথা বলেন।
জেলা আওয়ামী লীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি ও সাবেক পৌর মেয়র মো.হেলাল উদ্দিনের সভাপতিত্বে এসময় অন্যান্যের মাঝে উপস্থিত ছিলেন জেলা আওয়ামী লীগ সহ-সভাপতি হাজি হেলাল উদ্দিন, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক মাহাবুবুল বারী চৌধুরী মন্টু, সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক এড. মাহবুবুল আলম খোকন,পৌর আওয়ামী লীগ সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা মুসলিম মিয়া, সাধারণ সম্পাদক রফিকুল ইসলাম, সদর উপজেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা আবুল কালাম ভূঞা, সাধারণ সম্পাদক এমএএইচ মাহবুব আলম, জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক নেতা সৈয়দ মিজানুর রেজা, সৈয়দ নজরুল ইসলাম, তানজিল আহমেদ, শেখ মো. আনার, মাহমুদুর রহমান জগলু, জাহাঙ্গীর আলম, স্বপন রায়, মো. মনির হোসেন, আবদুল খালেক বাবুল, জেলা যুবলীগ সভাপতি এড. শাহানুর ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক এড. সিরাজুল ইসলাম ফেরদৌস, জেলা মহিলা আওয়ামী লীগ সভাপতি এড. তাসলিমা সুলতানা খানম নিশাত, জেলা কৃষকলীগ আহবায়ক সাদেকুর রহমান শরীফ,যুগ্ম-আহবায়ক সেলিম ভূঞা, জেলা শ্রমিকলীগ সাধারণ সম্পাদক আশরাফ খান আশা, জেলা পরিবহন শ্রমিকলীগ সভাপতি বারীন্দ্রনাথ ঘোষ, সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান তানিম, জেলা যুব মহিলা লীগ সভাপতি রাবেয়া খাতুন রাখী, জেলা তাঁতী লীগ সাধারণ সম্পাদক দেলোয়ার হোসেন দুলাল, জেলা মৎস্যজীবী লীগ সাধারণ সম্পাদক শাহ পরান, জেলা ওলামা সমন্বয় পরিষদ সভাপতি মাও ক্বারী আনিসুর রহমান, সাধারণ সম্পাদক মাও. আবদুল্লাহ, জেলা ছাত্রলীগ সাধারণ সম্পাদক শাহাদাত হোসে শোভন।
এর আগে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা আপওয়ামী লীগ সভাপতি যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী এমপি ও সাধারণ সম্পাদক যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা আল মামুন সরকারের নেতৃত্বে জেলা আপওয়ামী লীগ ও অঙ্গ সহযোগী সংগঠনের পক্ষ থেকে সকাল ৮ টায় বঙ্গবন্ধু স্কয়ারে জাতির পিতার প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অপণ করা হয়।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহরের একটি ভবনের চারতলা থেকে দেশীয় তৈরি রিভলবার ও দুই রাউন্ড গুলিসহ মো. ইউসুফ (২৮) নামে এক যুবককে আটক করেছে পুলিশ।
১৭ মে বুধবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে জেলা শহরের কালাইশ্রীপাড়া থেকে তাকে আটক করা হয়। আটক ইউসুফ ওই ভবনের মালিক মৃত শহীদ মিয়ার ছেলে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ এমরানুল ইসলাম বিষয়টির সত্যতা নিশ্চিত করেন।
তিনি বলেন, গোপন সূত্র্যের তথ্যের ভিত্তিতে শহরের কালাইশ্রীপাড়া এলাকায় মৃত শহীদের বহুতল ভবনে অভিযান চালায় পুলিশ। অভিযানে ভবনের চতুর্থ তলায় ইউসুফের ফ্ল্যাটে তল্লাশি করে একটি দেশীয় তৈরি রিভলবার ও দুই রাউন্ড গুলি উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় ইউসুফকে আটক করা হয়েছে।
ওসি আরো বলেন, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে আটক ইউসুফ জানায়, উদ্ধার অস্ত্র ও গুলি ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ক্রসফায়ারে নিহত শীর্ষ সন্ত্রাসী উজ্জ্বলের। সে মারা যাওয়ার আগে এগুলো ইউসুফের কাছে রেখে গিয়েছিল বলে দাবি করে। বিষয়টি তদন্ত করা হচ্ছে। এ ঘটনায় মামলার প্রস্তুতি চলছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার সুহিলপুরে ২য় দিনের মতো জলাবদ্ধতা নিরসন ও রাস্তা প্রশস্তকরনে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ অভিযান চালিয়েছে ইউনিয়ন পরিষদ।
আজ ৬ জুলাই শনিবার সকালে সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ সেলিম শেখের নির্দেশে আঐর- কাঐর এলাকায় অভিযান চালিয়ে সরকারি জায়গায় অবৈধ ভাবে নির্মিত বাড়ি, দোকান, স্থাপনা উচ্ছেদ করা হয়। এ সময় সুহিলপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আবদুর রশিদ ভূঞা, ৬ং ওয়ার্ড মেম্বার মোঃ মোবারক মিয়া উপস্থিত ছিলেন।
সুহিলপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জানান, সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ সেলিম শেখের নির্দেশে আমরা আজ আঐর কাঐর এলাকায় অভিযান চালিয়ে সরকারি জায়গায় নির্মিত স্থাপনা উচ্ছেদ করেছি। গত সপ্তাহে আমরা গৌতমপাড়ায় উচ্ছেদ অভিযান চালিয়েছিলাম। সুহিলপুর ইউনিয়নে সরকারি জায়গায় অবৈধ ভাবে নির্মিত স্থাপনা উচ্ছেদে আমাদের এই অভিযান অব্যাহত থাকবে।