চলারপথে রিপোর্ট :
সংসদ সদস্য হিসেবে শপথ গ্রহণের পর নাসিরনগর উপজেলার সকল কর্মকর্তা ও জনপ্রতিনিধিদের সাথে মতবিনিময় ও মাসিক সমন্বয় সভার মধ্যদিয়েই প্রথম সরকারি কাজ শুরু করেছেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া-১ (নাসিরনগর) আসনের সংসদ সদস্য সৈয়দ এ.কে একরামুজ্জামান সুখন।
আজ ২৫ জানুয়ারি বৃহস্পতিবার সকালে উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে উপজেলা পরিষদ সম্মেলন কক্ষে উপজেলা নিবার্হী কর্মকর্তা মো: ইমরানুল হক ভূঁইয়ার সভাপতিত্বে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়।
সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন নব-নির্বাচিত সংসদ সদস্য বিশিষ্ট শিল্পপতি সৈয়দ এ.কে একরামুজ্জামান সুখন।
আরো বক্তব্য রাখেন উপজেলা চেয়ারম্যান ও আইনশৃঙ্খলা কমিটির উপদেষ্টা রাফিউদ্দিন আহমেদ, উপজেলা সহকারী কমিশনার ভূমি মোনাব্বর হোসেন, উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান সৈয়দ ফজলে ইয়াজ আল হোসাইন, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান রুবিনা আক্তার, থানার অফিসার্স ইনর্চাজ (ওসি) মো: সোহাগ রানা, উপজেলার বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তা ও বিভিন্ন ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যানগন।
প্রধান অতিথি সৈয়দ এ.কে একরামুজ্জামান এমপি বলেন সরকারের সকল পরিকল্পনা ও সেবা তৃণমূল পর্যায়ে বাস্তবায়নের লক্ষ্যে স্থানীয় জনপ্রতিনিধিসহ বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তাদের সততা, নিষ্ঠা, স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতার উপর গুরুত্ব আরোপ করেন।
তিনি আরো বলেন অপরাধ প্রবণতা বন্ধে ও আইনশৃঙ্খলা উন্নয়নের পাশাপাশি প্রশাসন এবং জনপ্রতিনিধিদের সমন্বয়ে সকলের সহযোগিতায় এ উপজেলার উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রেখে আমি এ উপজেলাকে গড়ে তুলব শান্তিময়, সুন্দর উন্নয়নের রোল মডেল হিসেবে। তাই উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে সকল কর্মকর্তাকে জনগনের সেবক হিসেবে দাপ্তরিক সেবা প্রদানসহ সকলকে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার আহবান জানান। এরপর সংসদ সদস্য সৈয়দ এ.কে একরামুজ্জামান উপজেলা মাসিক সমন্বয় সভায় যোগ দেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নাসিরনগর উপজেলার ঐতিহ্যবাহী ফান্দাউক দরবার শরীফের পীরে কামেলে মোকাম্মল হযরত শাহসূফী আলহাজ্ব সৈয়দ আবদুস ছাত্তার নকশে বন্দী(রঃ) ও পীরে কামেলে মোকাম্মেল হযরত শাহসূফী সৈয়দ নাছিরুল হক (মাসুম) নকশে বন্দী মোজাদ্দেদী ফান্দাউকী (রঃ) দ্বয়ের বার্ষিক ইছালে ছওয়াব উপলক্ষে দুই দিনব্যাপী ফান্দাউকের সভা আখেরী মোনাজাতের মধ্য দিয়ে শেষ হয়েছে।
আজ ১৮ ফেব্রুয়ারি রবিবার বাদ ফজর নামাজের পর আখেরী মোনাজাত পরিচালনা করেন ফান্দাউক দরবার শরীফের গদ্দীনিশীন মাওলানা সৈয়দ ছালেহ আহ্মাদ (মামুন)। আখেরী মোনাজাতে লাখো মুসল্লির অংশগ্রহনে মুখরিত প্রায় ৩২ মিনিট মোনাজাতে দেশের স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব, ইমান-ইসলাম রক্ষায় এবং মুসলিম উম্মার ঐক্য কামনাসহ ফিলিস্তিনের জন্য রহমত কামনার করে আল্লাহর দরবারে দোয়া করা হয়।
গত শুক্রবার বাদ জুমা পবিত্র ফাতেহা শরীফ পাঠ করার মাধ্যমে মাহফিলের কার্যক্রম শুরু হয়।
মাহফিলে সভাপতিত্ব করেন ফান্দাউক দরবার শরীফের গদ্দীনিশীন মাওলানা মুফতি সৈয়দ ছালেহ আহ্মাদ মামুন আল হোসাইনী।
দুই দিনব্যাপী মাহফিলের সার্বিক তত্ত্বাবধানে ছিলেন দরবার শরীফের পীরজাদা মাওলানা মুফতি সৈয়দ মঈনুদ্দিন আহমাদ আল-হোসাইনী, পীরজাদা মাওলানা সৈয়দ আবুবক্কর সিদ্দিকী আল-হোসাইনী, পীরজাদা মাওলানা সৈয়দ বাকের মোস্তুফা আল-হোসাইনী।
মাওলানা সৈয়দ আশরাফ শামীম আল-হোসাইনীর সঞ্চালনায় দুইদিন ব্যাপী মাহফিলে মহান রাব্বুল আলামিনের গুণগান, কুরআন ও হাদিস থেকে শান্তির ধর্ম ইসলাম সর্ম্পকে গুরুত্বপূর্ণ এবং সঠিক জীবন বিধান নিয়ে মূল্যবান আলোচনা পেশ করেন ড. মাওলানা সাইফুল আজম বাবর আল-আজহারী, মৌকারা দরবার শরীফের পীর মাওলানা নেছার উদ্দিন ওয়ালী উল্লাহ, মাওলানা উসমান গণি ছালেহী, মাওলানা নেছার আহমেদ চাঁদপুরী, আল্লামা ড. কাফিল উদ্দিন সরকার, আল্লামা আবি আবদুল্লাহ আইনুল হুদা, হাফেজ মাওলানা নেছার উদ্দিন ফেনী, পীরজাদা মাওলানা মীর হাবিবুর রহমান যুক্তিবাদী, মাওলানা আনোয়ার হোসাইন সাইফী, মাওলানা মুফতি আলাউদ্দিন জিহাদী, মাওলানা মুফতি মোতালেব হোসাইন ছালেহী, মাওলানা হাফিজ আবু হানিফ আনোয়ারীসহ দেশের শীর্ষস্থানীয় আলেম ও ওলামাগণ।
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার প্রত্যন্ত জনপথ নাসিরনগরের ফান্দাউক। এ গ্রামে দ্ইু দিনব্যাপী মাহফিলের কাজ আনুষ্ঠানিক ভাবে শুরু হয় শুক্রবার জু‘মার নামাজ বাদ। মাহফিল উপলক্ষে প্রায় ১৫ দিন ধরে সামিয়ানা টানানো হয়। বিশাল প্যান্ডেল টানানো হয় আশেকানদের জন্য। বন(খড়)বিছিয়ে হাজার হাজার ভক্ত মুরিদান বসে বয়ান শুনেন। তাদের সুবিধার জন্য প্রাথমিক চিকিৎসার ব্যবস্থা করা হয়।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া, হবিগঞ্জ, কিশোরগঞ্জ, ভৈরব, আশুগঞ্জ, নাসিরনগরসহ বিভিন্ন স্থ্ান থেকে লাখো মানুষের সমাগম ঘটেছে। ৫ হাজার লোক এক সাথে বসে খিচুরী খাওয়ার ব্যবস্থা করা হয়। বিশাল এলাকা জুড়ে প্যান্ডেল নির্মান করা হয়। আর এর পুরোটাই করা হয় স্বেচ্ছাশ্রমের ভিত্তিতে। সভাকে ঘিরে অস্থায়ী ভিত্তিতে ছোট বড় কয়েক‘শ দোকান-পাট গড়ে উঠে। দূরের আশেকানদের থাকার জন্য বিশেষ ব্যবস্থা করা হয়। এ সভাকে ঘিরে এলাকার লোকজনের মধ্যে উৎসবের আমেজ দেখা দেয়। প্রতিবারের ন্যায় এবারও লাখো মুসল্লির অংশগ্রহনে মূখরিত ফান্দাউক দরবার শরীফ।
উল্লেখ্য, মাহফিলে দরবার শরীফের আওতায় পরিচালিত প্রতিবছরের ন্যায় এবারও ফান্দাউক মদিনাতুল উলুম মাদ্রাসার ৭ জন ছাত্রকে পাগড়ি প্রদান করা হয়।
চলারপথে রিপোর্ট :
নাসিরনগর উপজেলায় গ্রাম পুলিশদের মাঝে বাই-সাইকেল বিতরণ করা হয়েছে।
আজ ১২ জুন বুধবার দুপুরে ১৩টি ইউনিয়নের ১০ জন মহিলা ও ৪০ জন পুরুষ গ্রাম পুলিশের মধ্যে সাইকেল বিতরণ করা হয়। নতুন বাইসাইকেল পেয়ে ভীষণ খুশি এ সকল গ্রাম পুলিশরা। নতুন সাইকেল পাওয়ায় তাদের কাজের গতি আরো বেড়ে যাবে এমনটাই অভিব্যক্তি প্রকাশ করেন তারা।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা নাসিরনগর নাসিরনগর উপজেলা পরিষদ চত্বরে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের দেয়া বাইসাইকেল বিতরণ করেন উপজেলা উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো: ইমরানুল হক ভূইয়া।
এ সময় এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গসহ সাংবাদিকগণ উপস্থিত ছিলেন।
বাইসাইকেল পাওয়া একাধিক গ্রাম পুলিশ সদস্যরা জানান, এ সাইকেল বিতরণের ফলে স্থানীয় গ্রাম পুলিশদের কাজ আরও গতিশীল হবে। সময় বাচঁবে এবং ইউনিয়ন পরিষদের সব তথ্য তারা গ্রামে গ্রামে দ্রুত পৌঁছে দিতে পারবে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নাসিরনগর উপজেলায় পুকুরের পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু হয়েছে। আজ ২৪ মে শনিবার দুপুরে নাসিনগর উপজেলার কুন্ডা ইউনিয়নে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় এলাকায় শোকের ছায়া নেমে আসে।
মৃতরা হলো, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নাসিরনগর উপজেলার কুন্ডা ইউনিয়নের মো. মাফিকুল মিয়ার মেয়ে তাসকিয়া আক্তার (৫) ও উপজেলার চাতলপাড় ইউনিয়নের ধানতলিয়ার গ্রামের দেলোয়ারের মেয়ে তারানূর (৪)। শিশুরা সম্পর্কে মামাতো ফুফাতো বোন।
পরিবারের সদস্য ও স্থানীয়রা জানান, শুক্রবার বেলা ১১টার দিকে বাড়ির পাশে পুকুরপাড়ে খেলা করছিল দুই শিশু। তাছনিয়ার মা পুকুর পাড়ের পাশেই গৃহস্থালি কাজে ব্যস্ত ছিলেন। কিছুক্ষণ পর দুজনকে দেখতে না পেয়ে বাড়ির আশপাশে খোঁজাখুঁজি শুরু করেন। আশপাশে না পেয়ে স্থানীয়দের সহযোগিতায় স্থানীয় মসজিদের মাইকে তাদের নিখোঁজের বিষয়টি জানানো হয়। এর কিছু সময় পর এক ব্যক্তি পুকুরে কিছু একটা ভাসতে দেখেন। পরে এগিয়ে গিয়ে দেখেন শিশুদের নিথর দেহ পানিতে ভেসে রয়েছে। পরে স্থানীয়রা তাদের উদ্ধার করে নাসিরনগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে এলে চিকিৎসকরা তাদের মৃত বলে ঘোষণা করেন।
নাসিরনগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. খাইরুল আলম ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, অভিযোগ না থাকায় শিশুদের মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। এ ঘটনায় থানা একটি অপমৃত্যু মামলা নথিভুক্ত করা হবে।
চলারপথে রিপোর্ট :
আসন্ন দুর্গাপূজা উপলক্ষে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নাসিরনগর উপজেলার বিভিন্ন পূ্জামণ্ডপ পরিদর্শন করেন পুলিশ সুপার মোহাম্মদ জাবেদুর রহমান।
৫ অক্টোবর শনিবার ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার পুলিশ সুপার মোহাম্মদ জাবেদুর রহমান (অতিরিক্ত ডিআইজি পদে পদোন্নতি প্রাপ্ত) প্রতিকূল আবহাওয়ার মধ্যে নাসিরনগর উপজেলা দত্তবাড়ি পূ্জামণ্ডপ এবং আন্দ্রাবহর পূজামণ্ডপ পরিদর্শন করেছেন।
পরিদর্শকালে পুলিশ সুপার মন্দির কমিটি ও পূজা উদযাপন কমিটির নেতৃবৃন্দসহ সনাতন ধর্মাবলম্বী সাথে আলোচনা করেন এবং দুর্গাপূজার প্রস্তুতি সম্পর্কে খোঁজ খবর নেন।
এসময় নাসিরনগর থানার অফিসার ইনচার্জ সহ অন্যান্য পুলিশ সদস্যগণ উপস্থিত ছিলেন। ব্রাহ্মণবাড়িয়ার পুলিশ মিডিয়া উইংস থেকে এ তথ্য জানানো হয়।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নাসিরনগরে হঠাৎ ঝড়ে উড়ে গেছে ঘরের চালা আর বৃষ্টিতে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে ভুট্টা ও সবজি বাগান। বাতাসে মাদ্রাসার কাঁচ ভেঙ্গে তারাবি নামাজ পড়তে আসা আহত হয়েছেন ১০ মুসল্লি। বৃষ্টিপাতারে পরই উপজেলা সদর ছাড়া বাকি ১২৬টি গ্রামে বিদ্যুৎ সংযোগ বন্ধ হয়ে যায়। এখন পর্যন্ত গ্রামাঞ্চলের বেশিরভাগ এলাকায় বিদ্যুৎ সংযোগ দেওয়া হয়নি।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ২৩ মার্চ শনিবার রাত আটটা থেকে শুরু হয়ে থেমে থেমে ভোর রাত পর্যন্ত বৃষ্টিপাত হয়। বৃষ্টির কারণে জমির উঠতি ইরি বোর ধান, ভুট্টা, গম, সূর্যমুখীসহ বিভিন্ন ফসলের বেশ ক্ষতি হতে পারে বলে আশঙ্কা করছেন কৃষকরা। এছাড়া নাসিরনগর-সরাইল-হবিগঞ্জ সড়কে গাছের ডালপালা পড়ে যানচলাচলের সাময়িক অসুবিধা হয়।
নাসিরনগর উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা গেছে, ঝড়ো বাতাসে নাসিরনগরের ১৩টি ইউনিয়নে বিভিন্ন ফসল আক্রান্ত হয়। বিশেষ করে ভুট্টা, সূর্যমূখী ও গ্রীষ্মকালীন সবজির বেশি আক্রান্ত হয়েছে। শিলাবৃষ্টিতে বোরো আবাদও কিছু আক্রান্ত হয়েছে। কি পরিমান ফসলের ক্ষতি হয়েছে জানতে চাইলে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. আল-মামুন বলেন, জেলা অফিসে ছয় হেক্টর ভুট্টা, সূর্যমূখী চার হেক্টর, গ্রীষ্মকালীন সবজি ক্ষতি হয়েছে বলে প্রতিবেদন পাঠিয়েছি। তবে বৃষ্টি যদি আর না হয় তাহলে আক্রান্ত ফসলের ক্ষয়ক্ষতি বেশি হবে না।
নাসিরনগর উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তার কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, আকস্মিক ঝড়ে উপজেলার দুইটি ইউনিয়নে তিনটি মাদ্রাসা ও কয়েকটি ঘর ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এর মধ্যে উপজেলার বুড়িশ্বর ইউনিয়নের লক্ষীপুর গ্রামের দারুল কোরআন মাদ্রাসা ঘরের টিনের চালা পাশের একটি গাছের উপর ঝুলতে থাকে। একই গ্রামের বড় মসজিদের দেয়ালে ফাটল দেখা দেয়। এছাড়া পশ্চিম পাড়ার নূল মিয়া ও উত্তর পাড়ার রহিম মিয়ার ঘর ঝড়ে পড়ে যায়।
অপর দিকে নাসিরনগর উপজেলার কুন্ডা ইউনিয়নের কুন্ডা জামে মসজিদের তারাবি নামাজ পড়ার সময় বজ্রপাতের শব্দে জানালার কাঁচ ভেঙ্গে ১০ জন মুসল্লি আহত হয়। আহতদের উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও স্থানীয় ভাবে চিকিৎসা দেওয়া হয়।
নাসিরনগর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ ইমরানুল হক ভূইয়া বলেন, ঝড়-বৃষ্টিতে কি পরিমাণ ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে এখনো জানা যায়নি। প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তার কার্যালয়, কৃষি কার্যালয় থেকে প্রাপ্ত তথ্য নিয়ে ক্ষতির পরিমাণ বলা যাবে।