চলারপথে রিপোর্ট :
মাঠজুড়ে সরিষা ফুলের নয়নাভিরাম দৃশ্য। মধু আহরণে ফুলে ফুলে নাচানাচি করছে মৌমাছি। তবে অনেক জমিতেই ফুল শেষ হয়ে বীজ দেখা দিয়েছে। বীজগুলো বেশ তরতাজা, যা ভালো ফলনের সম্ভাবনার জানান দিচ্ছে। চলতি মৌসুমে গত বছরের তুলনায় ১৩৭ হেক্টর বেশি জমিতে সরিষার চাষ করা হয়েছে। অন্য ফসলের চেয়ে উৎপাদন খরচ কম হওয়ায় এবং সরিষা চাষ লাভজনক হওয়ায় কৃষকেরা সরিষা চাষে আগ্রহী হয়ে উঠেছেন। প্রতিদিন সকাল-বিকেলে আশপাশে এলাকা থেকে সৌন্দর্য পিপাসুরা দল বেঁধে আসেন এই সরিষা ক্ষেতে ফুল দেখতে। অনেকেই সরিষা ক্ষেতে ঢুকে শখ করে ছবি তুলেন। কেউ সেলফিতে ব্যস্ত কেউবা পরিবারের ছবি তুলতে ব্যস্ত।
জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অফিস সূত্রে জানা গেছে, চলতি বছর জেলায় সরিষা চাষের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয় ২০ হাজার ৩৯২ হেক্টর জমি। কিন্তু চাষ করা হয়েছে ১৫ হাজার ৬৬৮ হেক্টর জমিতে। তবে গত মৌসুম থেকে চলতি মৌসুমে ১৩৭ হেক্টর জমিতে বেশি সরিষার চাষ করা হয়েছে। চলতি মৌসুমে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলায় ২৮৫ হেক্টর, নবীনগর উপজেলায় ৪০৫০ হেক্টর, সরাইল উপজেলায় ১০৯২ হেক্টর, নাসিরনগর উপজেলায় ৬০৫০ হেক্টর, আশুগঞ্জ উপজেলায় ১১২০ হেক্টর, বাঞ্চারামপুর উপজেলায় ১৮৫০ হেক্টর, বিজয়নগর উপজেলায় ৫১০ হেক্টর, কসবা উপজেলায় ২৩৫ হেক্টর এবং আখাউড়া উপজেলায় ৪৯৫ হেক্টর জমিতে সরিষার চাষ করা হয়েছে। চলতি মৌসুমে কৃষকরা তাদের জমিতে উচ্চ ফলনশীল বারি-১৪, বারি-১৭, বারি-১৮, টরি-৭ জাতের সরিষার চাষ করেছে।
সরজমিনে সদর উপজেলার বুধল ইউনিয়নের সুতিয়ারা, সুহিলপুর ইউনিয়নের সুহিলপুর, মাছিহাতা ইউনিয়নের গাজারিয়া গ্রাম এবং নাটাই দক্ষিণ ইউনিয়নের কালিসীমা গ্রামের বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা যায়, হলুদের সমারোহ। দিগন্ত জোড়া ফসলী মাঠ হলুদ ফুলে শোভিত। বাতাসে দোল খাচ্ছে সরিষার ফুল। প্রতিটি সরিষার জমিতে মৌমাছির গুঞ্জন। সরিষার হলুদ ফুলের হাসিতে বাম্পার ফলনের স্বপ্ন দেখছেন কৃষকরা।
জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অফিস সূত্রে জানা গেছে, বারি-১৪, ১৭ ও ১৮ সহ অন্যান্য সরিষা বপনের পর ৮৫ থেকে ৯০ দিনের মধ্যে এর ফলন পাওয়া যায়। সরিষা উত্তোলন করে ফের একই জমিতে বোরো আবাদ করা যায়। সরিষা গাছের পাতা মাটিতে পড়ে জৈব সারে পরিণত হয়। এতে জমির উর্বরতা বাড়ে। সরিষা চাষে উৎপাদন ব্যয়ও কম। সরিষা চাষের পর একই জমিতে ধান চাষ করলে সারও কম দিতে হয়। তাই এখানকার কৃষকরা বর্তমানে সরিষা চাষে আগ্রহী হয়ে উঠেছে।
সরিষা চাষী হক মিয়া, জাবেদ মিয়া ও আব্দুস সামাস জানান, আগে তারা স্থানীয় টরি সেভেন, টিএস সেভেন্টি টু, এসএস সেভেন্টি ফাইভ জাতের সরিষা চাষ করতেন। চলতি মৌসুমে তারা অধিক ফলনশীল বারি-১৪ জাতের সরিষা চাষ করেছেন। এই জাতের সরিষা ৮৫-৯০ দিনে ঘরে তোলা যায়। ফলন হয় বেশি। সরিষা তোলার পর ওই জমিতে আবার ইরি আবাদ করা যায়।
নাটাই দক্ষিণ ইউনিয়নের সাদেকপুর গ্রামের সরিষা ক্ষেতে ছবি তোলতে আসা শতাব্দী চক্রবর্তী তমা জানান, রাস্তার পাশে সরিষা ক্ষেত দেখে খুব ভালো লাগলো। সেই ভালো লাগা থেকে গাড়ি থামিয়ে সরিষা ক্ষেতে ছবি তোলতে নেগে গেলাম।
সদর উপজেলার সুহিলপুর ইউনিয়নের সুহিলপুর গ্রামের কৃষক রজব মিয়া জানান, তিনি গত ৫ বছর ধরে তার ৩ বিঘা জমিতে সরিষা চাষ করে আসছেন। চলতি বছর তিনি তার জমিতে বারি-১৪ জাতের সরিষার আবাদ করছেন। তিনি জানান, সরিষার চাষ করতে তার বিঘা প্রতি ৪ হাজার টাকা খরচ হয়েছে। জমিতে সরিষার গাছগুলো বেশ সুন্দর হয়েছে। তিনি বলেন, আশা করি এ বছর সরিষার বাম্পার ফলন হবে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের অতিরিক্ত উপ-পরিচালক (শস্য) মুন্সি তোফায়েল আহমেদ জানান, চলতি মৌসুমে ২০ হাজার ৩৯২ হেক্টর জমিতে সরিষা চাষাবাদের লক্ষ্যমাত্রা ছিল। কিন্তু চাষ করা হয়েছে ১৫ হাজার ৬৬৮ হেক্টর জমিতে। তবে গত মৌসুম থেকে চলতি মৌসুমে ১৩৭ হেক্টর জমিতে বেশি সরিষার চাষ করা হয়েছে।
তিনি আরো জানান, চলতি মৌসুমে দুটি ঘূর্ণিঝড়ের কারণে কৃষকদের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। ঘূর্ণিঝড় যদি না হতো তাহলে সরিষা লক্ষ্যমাত্রার থেকে আরও বেশি চাষাবাদ হতো। আমরা কৃষকদের সব ধরনের সহায়তা করে আসছি।
চলারপথে রিপোর্ট :
কুমিল্লার ব্রাহ্মণপাড়া থেকে মাদকসহ নারীকে আটক করেছে বিজিবি। আজ ২১ জানুয়ারি মঙ্গলবার দুপুরে কুমিল্লার ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলার সীমান্তের গৌরাঙ্গলা এলাকা থেকে তাকে আটক করা হয়।
বিষয়টি নিশ্চিত করেন, সুলতানপুর ব্যাটালিয়ন (৬০ বিজিবি) অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্ণেল এ এম জাবের বিন জব্বার।
তিনি জানান, কুমিল্লার ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলার সীমান্তের গৌরাঙ্গলা এলাকা থেকে ৬ কেজি গাঁজা এবং ২ বোতল ইস্কাফ সিরাপসহ নারী মাদক চোরাকারবারি রোকসানাকে (৪২) আটক করা হয়েছে। আটক নারীর বাড়ি বুড়িচং উপজেলার দক্ষিণ শাহ দৌলতপুর গ্রামে।
তিনি আরো বলেন, আটককৃতের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণে ব্রাহ্মণপাড়া থানায় সোপর্দ করা হয়েছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৪ (কসবা-আখাউড়া) আসনে টানা তৃতীয় বার আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী ব্যাপক প্রচারণা ও ভোটারদের উদ্বুদ্ধকরণে আখাউড়া উপজেলা আওয়ামী লীগ কর্তৃক প্রচার ও প্রকাশনা কমিটি গঠন করা হয়েছে।
৪৩ সদস্য বিশিষ্ট এ কমিটির আহ্বায়ক করা হয়েছে উপজেলা যুবলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক আব্দুল মমিন বাবুলকে আর সদস্য সচিব করা হয়েছে পৌর যুবলীগের সভাপতি মনির খানকে।
আখাউড়া উপজেলা আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে- এই কমিটি নির্বাচনী আচরণ-বিধির সঙ্গে সঙ্গতি রেখে উপজেলায় নির্বাচনী প্রচার কার্যক্রম পরিচালনা করবে।
আখাউড়া উত্তর, দক্ষিণ, মোগড়া ও মনিয়ন্দ ইউনিয়ন থেকে ৫ জন করে এবং ধরখার ইউনিয়ন থেকে ৬ জন আর উপজেলা জেলা থেকে ১৫ জন এই কমিটির সদস্য করা হয়েছে।
নির্বাচনের প্রচার ও প্রকাশনা কমিটির সদস্যরা হলো। আবু কাউছার ভূঁইয়া, মোহাম্মদ মনির হোসেন, মোহাম্মদ জুয়েল খান, খাইরুল বাশার রিপু, জুয়েল রানা, মোঃ সিরাজুল ইসলাম ইমরান, এবিএম সাইদ হোসেন লিটন, জাহিদ হাসান, সাইফুল ইসলাম খাদেম (রুবেল), মোঃ হান্নান মিয়া, মোঃ রানা শরীফ, রুবেল আহমেদ, রাজেশ সাহা, মোঃ মোতাহার হোসেন, জয়ন্ত দাস, মোঃ সাদেকুল ইসলাম, মোঃ শওকত চৌধুরী, হাসান মাহমুদ পারভেজ, ইকবাল হোসেন, মোঃ মশিউর রহমান, হানিফ রানা, আতিক ভূঁইয়া, মোঃ তোফাজ্জল আলী উজ্জ্বল, কাজী শাহ আলম, বিএম ফরহাদ, মোঃ আনিছুর রহমান, মোঃ রাসেল মিয়া, শরিফুল ইসলাম জনি,রুকন উদ্দিন, মোঃ মুছা মিয়া, মোঃ মোজাম্মেল খান, মোঃ জাবের ভূঁইয়া, আব্দুল আজিজ, ইকবাল হোসেন, মোঃ রফিকুল ইসলাম সবুজ, হাফেজ মোঃ জাহাঙ্গীর আলম, আল-আমীন ভূঁইয়া, শেখ ইয়াকুব রহমান খোকন, মোঃ লোকমান হোসেন, মোঃ ইয়াছিন খান (টুক্কু) ও ইকবাল হোসেন।
উপজেলা প্রচার ও প্রকাশনা কমিটির সদস্য সচিব ও পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি মনির খান বলেন, প্রচারনায় সকলকে ভোটকেন্দ্রে গিয়ে ভোট দেয়ার জন্য উদ্বুদ্ধ করছেন আওয়ামীলীগ নেতৃবৃন্দসহ উপজেলার সকল কেন্দ্র কমিটির লোকজন। আমরা মাইকিং পোষ্টারিং হেনবিল বিতরণ ঠিকঠাক মত সাধারণ মানুষের কাছে পৌঁছে দেওয়া হচ্ছে কিনা সে বিষয়টি দেখবাল করবো।
প্রচার ও প্রকাশনা কমিটির আহ্বায়ক ও উপজেলা যুবলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক আব্দুল মমিন বাবুল বলেন, দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে আমাদের এই কমিটি। আমাদের দায়িত্ব এই উপজেলায় আইনমন্ত্রী আনিসুল হকের নির্বাচনের প্রচার ও প্রচারনাকে বেগবান করা।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া ও এর আশপাশের এলাকার জন্য সদকাতুল ফিতর নির্ধারণকল্পে আজ ৩০ মার্চ বৃহস্পতিবার সকাল ১১টায় জামিয়া ইসলামিয়া ইউনুছিয়া মাদ্রাসায় ব্রাহ্মণবাড়িয়ার শীর্ষ উলামায়ে কেরাম ও মুফতিয়ানে কেরামদের এক পরামর্শ সভা অনুষ্ঠিত হয় ৷ সভায় জামিয়া ইসলামিয়া ইউনুছিয়া ব্রাহ্মণবাড়িয়া’র প্রিন্সিপাল আল্লামা মুফতি মুবারকুল্লাহ, শায়খুল হাদীস আল্লামা শায়খ সাজিদুর রহমান, মুফতি শামছুল হক মুফতি মুহসিনুল করিম সহ শীর্ষ উলামায়ে কেরামগণ উপস্থিত ছিলেন।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া ও তৎপার্শ্ববর্তী এলাকার জন্য ১৪৪৪ হিজরি ২০২৩ ইং সনের ফিতরা জনপ্রতি (১০০ টাকা) নির্ধারন করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন মুফতী মোহাম্মদ এনামুল হাসান।
চলারপথে রিপোর্ট :
প্রাইম ব্যাংক জাতীয় স্কুল ক্রিকেট ২০২৩-২৪ এর ফাইনাল খেলা নিয়াজ মোহাম্মদ স্টেডিয়ামে সকাল সাড়ে ৯টায় অনুষ্ঠিত হয়।
খেলায় পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন প্রাইম ব্যাংক ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা শাখার অপারেশন ম্যানেজার মোঃ আতিকুল ইসলাম খান।
জেলা ক্রীড়া সংস্থার সহ-সভাপতি মোঃ আবুল কাসেমের সভাপতিত্বে এসময় উপস্থিত ছিলেন জেলা ক্রীড়া সংস্থার সদস্য নাজমুল হক সেলিম, আবু কাউছার খান, আহমেদ হোসেন বুলবুল, আইডিয়াল স্কুলের সহকারী শিক্ষক রাজিব রায়, ব্রাহ্মণবাড়িয়া উচচ বিদ্যালয় সহকারী শিক্ষক সামন্নুহার প্রমুখ।
অনুষ্ঠান সার্বিক পরিচালনা করেন বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের কোচ ও জেলা ক্রীড়া সংস্থার সদস্য মোঃ রুহুল কুদ্দুছ (শামীম)।
খেলায় টসে আইডিয়াল রেসিডেন্সিয়াল স্কুল এন্ড কলেজ জয়লাভ করে প্রথম ব্যাট করার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে। ৪৪.৫ ওভারে ১৬৯ রান করে অল আউট হয়। অধিনায়ক তপু দত্ত ৫৫ ও আব্দুর ২০ রান করে। সম্মান ৩টি উইকেট পায়। বিরতির পর ব্যাট করতে নেমে ব্রাহ্মণবাড়িয়া উচ্চ বিদ্যালয় ২১.৪ ওভারে ৪১ রান করে অল আউট হয়। অধিনায়ক মেহেদী হাসান সর্বোচচ ১০ রান করে। আইডিয়ালের আরমান হোসেন তারেক ৫টি ও তপু দত্ত ২টি উইকেট পায়।
প্লেয়ার অব দ্যা ম্যাচ নির্বাচিত হন বিজয়ী দলের তপু দত্ত।
খেলা পরিচালনা করেন আম্পায়ার মোঃ আজিম ও আব্দুল্লাহ আল গাফ্ফার রিমন। স্কোরার আল মামুন ও রাহিম খান।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা বিএনপির ১৫১ সদস্য বিশিষ্ট পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা দিয়েছেন কেন্দ্রীয় বিএনপি। ১৫১ সদস্য বিশিষ্ট পূর্ণাঙ্গ কমিটির সভাপতি ইঞ্জিনিয়ার খালেদ হোসেন মাহবুব শ্যামল ও মো. সিরাজুল ইসলাম সিরাজকে সাধারণ সম্পাদক করা হয়। আজ ৯ মে শুক্রবার দুপুরে বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী স্বাক্ষরিত এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে ব্রহ্মণবাড়িয়া জেলা বিএনপির ১৫১ সদস্য বিশিষ্ট পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা করা হয়। কমিটিতে ৩২ জনকে উপদেষ্টা ও ৬৮ জনকে সদস্য করা হয়।
নিম্নে পূর্ণাঙ্গ কমিটি উল্লেখ করা হলো: ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা শাখা বিএনপি’র উপদেষ্টা মন্ডলী: ১. প্রধান উপদেষ্টা আলহাজ এ্যাড. হারুন-আল রশিদ, ২. উপদেষ্টা মুশফিকুর রহমান, ৩. উপদেষ্টা ব্যারিস্টার রুমিন ফারহানা, ৪. উপদেষ্টা এ্যাড. মোঃ খোরশেদ আলম, ৫. উপদেষ্টা সাইদুল হক সাঈদ, ৬. উপদেষ্টা আব্দুল খালেক, ৭. উপদেষ্টা তকদির হোসেন মোঃ জসিম, ৮. উপদেষ্টা এ্যাড. রফিক শিকদার, ৯. উপদেষ্টা শেখ মোঃ শামীম, ১০. উপদেষ্টা এ্যাড. মোহাম্মদ জিয়াউদ্দিন জিয়া, ১১. উপদেষ্টা সালাহউদ্দিন ভূঁইয়া শিশির, ১২. উপদেষ্টা মোঃ আবু আসিফ, ১৩. উপদেষ্টা আব্বাস উদ্দিন খান, ১৪. উপদেষ্টা হাজী সৈয়দ এমরানুর রেজা, ১৫. উপদেষ্টা মোঃ জহিরুল হক (বি.এ), ১৬. উপদেষ্টা এ্যাড. সিরাজ আবেদ, ১৭. উপদেষ্টা মোঃ তফাজ্জল হোসেন, ১৮. উপদেষ্টা এ্যাড. মোঃ ফরিদ উদ্দিন খান, ১৯. উপদেষ্টা আ: রহিম (কমিশনার), ২০. উপদেষ্টা মেজর (অব:) সাঈদ, ২১. উপদেষ্টা আশরাফ উদ্দিন আহমেদ রুবেল, ২২. উপদেষ্টা উম্মে আসমা পলি (শিক্ষক), ২৩. উপদেষ্টা ইব্রাহীম ভূঁইয়া, ২৪. উপদেষ্টা ইঞ্জি. মোঃ আদিল সরকার, ২৫. উপদেষ্টা আশরাফ উদ্দিন আহমেদ রুবেল, ২৬. উপদেষ্টা ফয়েজ আহমেদ শাকিল, ২৭. উপদেষ্টা মোঃ গিয়াস উদ্দীন, ২৮. উপদেষ্টা সাইফুল হক, ২৯. উপদেষ্টা মোঃ ফারুক মিয়া, ৩০. উপদেষ্টা এম রওশন আলম, ৩১. উপদেষ্টা ডা. মনিরুল ইসলাম চয়ন, ৩২. উপদেষ্টা মোঃ উজ্জ্বল।
১. সভাপতি ইঞ্জিনিয়ার খালেদ হোসেন মাহবুব শ্যামল, ২. সিনিয়র সহ-সভাপতি মোঃ জহিরুল হক খোকন, ৩. সহ-সভাপতি এ্যাড. মোঃ শফিকুল ইসলাম, ৪. সহ-সভাপতি এ্যাড. গোলাম সারোয়ার খোকন, ৫. সহ-সভাপতি মোঃ আনিসুল ইসলাম ঠাকুর, ৬. সহ-সভাপতি এ্যাড. মোঃ আনিসুর রহমান মঞ্জু, ৭. সহ-সভাপতি এবিএম মোমিনুল হক, ৮. সহ-সভাপতি এ্যাড. মোঃ তরিকুল ইসলাম খান রুমা, ৯. সহ-সভাপতি এ্যাড. কামরুজ্জামান মামুন, ১০. সহ-সভাপতি মোঃ জসীম উদ্দিন রিপন, ১১. সহ-সভাপতি মোঃ নজির উদ্দিন আহমেদ, ১২. সহ-সভাপতি মোঃ মলাই মিয়া, ১৩. সহ-সভাপতি আবু শামীম মোঃ আরিফ, ১৪. সহ-সভাপতি কৃষিবিদ মেহেদী হাসান পলাশ, ১৫. সহ-সভাপতি মোঃ ইলিয়াস, ১৬. সহ-সভাপতি এ্যাড. আব্দুল আল-বাকী, ১৭. সহ-সভাপতি মোঃ শাহজাহান মিয়া, ১৮. সহ-সভাপতি মোঃ জাকির হোসেন, ১৯. সহ-সভাপতি ডাঃ মোঃ মেজবাহউদ্দিন চৌধুরী, ২০. সাধারণ সম্পাদক সিরাজুল ইসলাম সিরাজ, ২১. সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মোঃ আলী আজম, ২২. যুগ্ম সম্পাদক বেলাল উদ্দিন সরকার তুহিন, ২৩. যুগ্ম সম্পাদক নূরে আলম সিদ্দিকী, ২৪. যুগ্ম সম্পাদক মোঃ আজিম, ২৫. যুগ্ম সম্পাদক মোঃ মনির হোসেন, ২৬. যুগ্ম সম্পাদক মাইনুল হোসেন চপল, ২৭. যুগ্ম সম্পাদক মোঃ জামাল হোসেন, ২৮. যুগ্ম সম্পাদক প্রকৌশলী মোঃ নাজমুল হুদা খন্দকার, ২৯. কোষাধ্যক্ষ মোঃ মিজানুর রহমান, ৩০. সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ আসাদুজ্জামান শাহীন, ৩১. সাংগঠনিক সম্পাদক তানিম শাহেদ রিপন, ৩২. সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ শামীম মোল্লা, ৩৩. সাংগঠনিক সম্পাদক আবুল মনসুর মিশন, ৩৪. দপ্তর সম্পাদক এ্যাড. মোঃ সামসুজ্জামান কানন, ৩৫. প্রচার সম্পাদক মোঃ মাহিন, ৩৬. মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক সম্পাদক মোঃ ফারুক মিয়া, ৩৭. প্রকাশনা বিষয়ক সম্পাদক মোঃ আলমগীর হোসেন, ৩৮. আইন বিষয়ক সম্পাদক এ্যাড. নুরুজ্জামান লস্কর তপু, ৩৯. মহিলা বিষয়ক সম্পাদক মিসেস শামসুন্নাহার, ৪০. যুব বিষয়ক সম্পাদক মোঃ নিয়ামুল হক, ৪১. ছাত্র বিষয়ক সম্পাদক মোঃ রাশেদ কবির আখন্দ, ৪২. শ্রম বিষয়ক সম্পাদক মোঃ মোস্তফা মিয়া, ৪৩. স্বেচ্ছাসেবক বিষয়ক সম্পাদক এইচ এম আবুল বাশার, ৪৪. প্রশিক্ষণ বিষয়ক সম্পাদক মোঃ নুরুল হুদা সরকার, ৪৫. তথ্য ও গবেষণা বিষয়ক সম্পাদক আরমান উদ্দিন পলাশ, ৪৬. প্রবাসী কল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক প্রফেসর মোতাহের হোসেন, ৪৭. অর্থনৈতিক বিষয়ক সম্পাদক কাজী নাজমুল হোসেন তাপস, ৪৮. ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক মোঃ সাব্বির হোসেন, ৪৯. মানবাধিকার বিষয়ক সম্পাদক এ্যাড. মোঃ ইসহাক মিয়া, ৫০. স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা বি: সম্পা: ডা: সুপ্রিয় রায়, ৫১. পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক মজিবুর রহমান মন্টু, ৫২. শিশু বিষয়ক সম্পাদক এ কে এম নুরুল হাসান আলম, ৫৩. ত্রাণ ও পূনর্বাসন বিষয়ক সম্পাদক মোঃ কাওছার কমিশনার, ৫৪. ক্ষুদ্র ঋণ ও সমবায় বিষয়ক সম্পাদক মোঃ মহসিন মিয়া, ৫৫. ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক মাইনুল হোসেন, ৫৬. গণশিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক মোঃ জমির হোসেন দস্তগীর, ৫৭. সাংস্কৃতিক বিষয়ক সম্পাদক মোঃ শফিকুল ইসলাম, ৫৮. স্থানীয় সরকার বিষয়ক সম্পাদক শেখ মোঃ সাদির, ৫৯. শিল্প ও বাণিজ্য বিষয়ক সম্পাদক মোঃ আল-আমিন লিটন, ৬০. মৎস্যজীবী বিষয়ক সম্পাদক হাসান আল-মামুন, ৬১. তাঁতী বিষয়ক সম্পাদক মোঃ শফিকুল ইসলাম, ৬২. সহ-কোষাধ্যক্ষ আমিরুল ইসলাম চকদার, ৬৩. সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক নাছির আহমেদ, ৬৪. সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ নজরুল ইসলাম, ৬৫. সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ শরীফ হোসেন, ৬৬. সহ-দপ্তর সম্পাদক মোঃ রাশেদুল হক, ৬৭. সহ-দপ্তর সম্পাদক মোঃ জসীম উদ্দিন, ৬৮. সহ-প্রচার সম্পাদক মোঃ ছাদেকুল ইসলাম, ৬৯. সহ-মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক সম্পাদক মোঃ জিয়াউদ্দিন মুন্সী আঙ্গুর, ৭০. সহ-প্রকাশনা বিষয়ক সম্পাদক মোঃ ইকলিল আজম, ৭১. সহ-আইন বিষয়ক সম্পাদক ব্যারিস্টার আশ্রাফ রহমান, ৭২. সহ-আইন বিষয়ক সম্পাদক আব্দুল্লাহ আল-মহসীন, ৭৩. সহ-আইন বিষয়ক সম্পাদক এ্যাড. মোঃ জাকারিয়া, ৭৪. সহ-যুব বিষয়ক সম্পাদক মোঃ ওসমান মিয়া, ৭৫. সহ-স্বেচ্ছাসেবক বিষয়ক সম্পাদক মোঃ জয়নাল খান, ৭৬. সহ-ছাত্র বিষয়ক সম্পাদক এ্যাড. মোঃ আল-আমীন, ৭৭. সহ-শ্রম বিষয়ক সম্পাদক মোঃ শাহেদ মিয়া, ৭৮. সহ-ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক মোঃ কাজল মিয়া, ৭৯. সহ-ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক বাবু সন্তোষ ঋষি, ৮০. সহ-পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক ডা: কিবরিয়া চৌধুরী পাবেল, ৮১. সহ-তথ্য ও গবেষণা বিষয়ক সম্পাদক মোঃ কামাল আহমেদ, ৮২. সহ-ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক মোঃ আবু কালাম, ৮৩. সহ-সাংস্কৃতিক বিষয়ক সম্পাদক মোঃ ইমন খন্দকার,
৮৪. সদস্য হাফিজুর রহমান মোল্লা কচি, ৮৫. সদস্য কবির আহমেদ ভূইয়া, ৮৬. সদস্য এ্যাড. এম এ মান্নান, ৮৭. সদস্য মোঃ জয়নাল আবেদীন আব্দু, ৮৮. সদস্য এ্যাড. ফকরুউদ্দীন আহমেদ, ৮৯. সদস্য এম এ হান্নান, ৯০. সদস্য মোঃ আবু ছায়েদ, ৯১. সদস্য ইঞ্জি. শফিকুল ইসলাম, ৯২. সদস্য মোঃ মাসুদুল ইসলাম মাসুদ, ৯৩. সদস্য মোঃ মহসিন মোল্লা, ৯৪. সদস্য মোঃ জহিরুল ইসলাম চৌধুরী লিটন, ৯৫. সদস্য মোঃ বশির উদ্দীন তুহীন, ৯৬. সদস্য মোঃ হাবিবুর রহমান, ৯৭. সদস্য মোঃ শরীফুর হক স্বপন, ৯৮. সদস্য মোঃ শরীফুল ইসলাম শরীফ, ৯৯. সদস্য ডা. খুরশিদ আলম, ১০০. সদস্য মোঃ আইয়ুম খান, ১০১. সদস্য মোঃ সেলিম ভূইয়া, ১০২. সদস্য মোঃ আক্তার হোসেন, ১০৩. সদস্য মোঃ নাজমুল করিম, ১০৪. সদস্য মোঃ ওবায়দুল হক লিটন, ১০৫. সদস্য মোঃ মাসুদ রানা, ১০৬. সদস্য একে এম মুসা, ১০৭. সদস্য এমদাদুল হক সাইদ, ১০৮. সদস্য মোঃ ছালেহ মুসা, ১০৯. সদস্য মোঃ আনোয়ার হোসেন, ১১০. সদস্য আহসান উদ্দিন খান শিপন, ১১১. সদস্য তরুন দে, ১১২. সদস্য মোঃ আলী আজম চৌধুরী, ১১৩. সদস্য এ্যাড. শরীফুল ইসলাম লিটন, ১১৪. সদস্য মোঃ হামদু মিয়া, ১১৫. সদস্য মোঃ ইদ্রীস মিয়া, ১১৬. সদস্য কে এম মামুন অর রশীদ, ১১৭. সদস্য আশরাফুল করিম রিপন, ১১৮. সদস্য মোঃ ছাদেক মিয়া, ১১৯. সদস্য মোঃ রহমত উল্লাহ, ১২০. সদস্য মোঃ আল-আমিন, ১২১. সদস্য মোঃ হযরত আলী, ১২২. সদস্য ইঞ্জি. কাজী দবীর উদ্দীন, ১২৩. সদস্য দেওয়ান মোঃ নাজমুল হুদা, ১২৪. সদস্য মোঃ বিল্লাল খন্দকার, ১২৫. সদস্য মোঃ বাবুল খান তাপস, ১২৬. সদস্য মোঃ মুক্তার হোসেন, ১২৭. সদস্য হাসিবুর রহমান লিটন, ১২৮. সদস্য মেহেরুন নিছা মেহেরীন, ১২৯. সদস্য মোঃ শফিকুল ইসলাম, ১৩০. সদস্য মোঃ ফারুক কমিশনার, ১৩১. সদস্য মোঃ জিয়াউল হক রতন, ১৩২. সদস্য মিজানুর রহমান খান পাপ্পু, ১৩৩. সদস্য ডা. শারমিন সুলতানা, ১৩৪. সদস্য মোঃ নাদিম মিয়া, ১৩৫. সদস্য মোঃ নিয়ামত খান, ১৩৬. সদস্য মোঃ ইলিয়াছ, ১৩৭. সদস্য সালাউদ্দিন আহম্মেদ, ১৩৮. সদস্য এ্যাড. ইসমত আরা সুলতানা, ১৩৯. সদস্য শামীমা বাছির স্মৃতি, ১৪০. সদস্য কামাল হোসেন জয়, ১৪১. সদস্য সেলিম মোস্তফা, ১৪২. সদস্য এ্যাড. জেসমিন আক্তার, ১৪৩. সদস্য শাহ মাহমুদা আক্তার, ১৪৪. সদস্য ডা. মোঃ নাজমুল হুদা বিপ্লব, ১৪৫. সদস্য মোঃ ওবায়দুল হক গিয়াস, ১৪৬. সদস্য মোঃ মাহফুজুর রহমান, ১৪৭. সদস্য ওমর ফারুক, ১৪৮. সদস্য মোঃ নুরল আমিন নুর, ১৪৯. সদস্য মোকাদাস মোল্লা হৃদয়, ১৫০. সদস্য সাজিদুল কিবরিয়া সুজন, ১৫১. সদস্য হানিফ খন্দকার।